Loading [MathJax]/jax/output/HTML-CSS/fonts/TeX/fontdata.js
 
ভৌত পরিবেশ ও সম্পদের বন্টন (39 টি প্রশ্ন )
- বায়ুমণ্ডলের বিভিন্ন স্তরের মধ্যে মেসোমণ্ডল (Mesosphere) সবচেয়ে শীতলতম তাপমাত্রা ধারণ করে।
- এই স্তরটি ভূপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৫০ থেকে ৮৫ কিলোমিটার উচ্চতায় অবস্থিত।
- মেসোমণ্ডলে উচ্চতা বৃদ্ধির সাথে সাথে তাপমাত্রা হ্রাস পায়, যা প্রায় -৮৩° সেলসিয়াস পর্যন্ত নেমে যেতে পারে।
- এছাড়া, মহাকাশ থেকে আগত উল্কাপিণ্ডগুলো এই স্তরে প্রবেশ করে এবং পুড়ে যায়।
- বাঘ, হরিণ, গুইসাপ, অজগর সাপ প্রভৃতি প্রাণীর চামড়া শিল্পের কাঁচামাল হিসাবে ব্যবহৃত হয়।
- চামড়া পাকা করার জন্য সুন্দরবনের গরান ও বাবুল গাছের বাকল চামড়া শিল্পে ব্যবহৃত হয়।
• প্রকৃতি অনুযায়ী অভিবাসনকে দুই ভাগে বিভক্ত করা হয়। যথা:
- অবাধ অভিবাসন: নিজের ইচ্ছায় বাসস্থান ত্যাগ করে আপন পছন্দমতো স্থানে বসবাস করাকে অবাধ অভিবাসন বলে।
- বলপূর্বক অভিবাসন: প্রত্যক্ষ রাজনৈতিক চাপেরর মুখে কিংবা পরোক্ষভাবে অর্থনৈতিক ও সামাজিক চাপ সৃষ্টির ফলে মানুষ বাধ্য হয়ে যে অভিগমন করে তাকে বলপূর্বক অভিবাসন বলে।
- অভিবাসনের কারণ: মানুষ প্রাকৃতিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সামাজিক কারণে অভিগমন করে।
পাললিক শিলা: পলি সঞ্চিত হয়ে যে শিলা গঠিত হয়েছে তাকে পাললিক শিলা বলে। বেলেপাথর, কয়লা, শেল, চুনাপাথার, কাদাপাথর, কেওলিন পাললিক শিলার উদাহরণ। রূপান্তরিত শিলা: আগ্নেয় ও পাললিক শিলা যখন প্রচন্ড চাপ, উত্তাপ ও রাসায়নিক ক্রিয়ার ফলে রূপ পরিবর্তন করে নতুন রূপ ধারণ করে তখন তাকে রূপান্তরিত শিলা বলে।চুনাপাথর রূপান্তরিত হয়ে মার্বেল, বেলেপাথর রূপান্তরিত হয়ে কোয়ার্টজাইট, কাদা ও শেল রূপান্তরিত হয়ে স্লেট, গ্রানাইট রূপান্তরিত হয়ে নিস এবং কয়লা রূপান্তরিত হয়ে গ্রাফাইটে পরিণত হয়।

- যে সকল ভৌগলিক পার্থক্যের কারণে স্থানভেদে জলবায়ুর পরিবর্তন হয় সে বিষয়গুলোকে জলবায়ুর নিয়ামক বলে।
- জলবায়ুর নিয়ামকসমূহ - অক্ষাংশ, উচ্চতা, সমুদ্র থেকে দূরত্ব, বায়ুপ্রবাহ, সমুদ্রস্রোত, পর্বতের অবস্থান, ভূমির ঢাল, মৃত্তিকার গঠন, বনভূমির অবস্থান।

নদীসঙ্গম: দুই বা ততোধিক নদীর মিলনস্থলকে নদীসঙ্গম বলে।
দোয়াব: প্রবহমান দুটি নদীর মধ্যবর্তী ভূমিকে দোয়াব বলে।
নদীগর্ভ: নদী উপত্যকার তলদেশকে নদীগর্ভ বলে।
নদী উপত্যকা: যে খাতের মধ্য দিয়ে নদী প্রবাহিত হয় সে খাতকে উক্ত নদীর উপত্যকা বলে।
পাললিক শিলা: পলি সঞ্চিত হয়ে যে শিলা গঠিত হয়েছে তাকে পাললিক শিলা বলে। বেলেপাথর, কয়লা, শেল, চুনাপাথার, কাদাপাথর, কেওলিন পাললিক শিলার উদাহরণ। রূপান্তরিত শিলা: আগ্নেয় ও পাললিক শিলা যখন প্রচন্ড চাপ, উত্তাপ ও রাসায়নিক ক্রিয়ার ফলে রূপ পরিবর্তন করে নতুন রূপ ধারণ করে তখন তাকে রূপান্তরিত শিলা বলে।চুনাপাথর রূপান্তরিত হয়ে মার্বেল, বেলেপাথর রূপান্তরিত হয়ে কোয়ার্টজাইট, কাদা ও শেল রূপান্তরিত হয়ে স্লেট, গ্রানাইট রূপান্তরিত হয়ে নিস এবং কয়লা রূপান্তরিত হয়ে গ্রাফাইটে পরিণত হয়।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন

 

হরিপুরে তেল আবিষ্কার হয় ১৯৮৬ সালে 


 

বাংলাদেশের উন্নত মানের কয়লার সন্ধান পাওয়া গিয়েছে জামালগঞ্জ

বিস্তারিত


 

 বাংলাদেশে চীনা মাটি পাওয়া যায় নেত্রকোনার বিজয়পুর, নওগাঁর পত্নীতলা, চট্টগ্রামের পটিয়ায়


 

বাংলাদেশের একটি জীবন্ত জীবাশ্মের নাম রাজ কাঁকরা

বিস্তারিত


 

বাংলাদেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন খনিজ সম্পদ গ্যাস

বিস্তারিত



- দেশে ২৯টি গ্যাসক্ষেত্রের মধ্যে বর্তমানে ২০টি গ্যাসক্ষেত্র থেকে নিয়মিত গ্যাস উত্তোলন করা হচ্ছে।
- এসব গ্যাসক্ষেত্রে সব মিলিয়ে গ্যাস আছে ৮.৪৬ টিসিএফ।
- দেশের ৬০ শতাংশ গ্যাসের যোগান আসে বিবিয়ানা থেকে।
- মার্কিন বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান শেভরন এতদিন বিবিয়ানা থেকে দৈনিক ১ হাজার ৪০০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস উত্তোলন করলেও, এখন তা কমে নেমে এসেছে ১ হাজার ১০০ মিলিয়নে।
- বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় প্রাকৃতিক গ্যাস ক্ষেত্র হলো তিতাস গ্যাসক্ষেত্র। এটি ১৯৬২ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাকিস্তান শেল অয়েল কোম্পানি কর্তৃক আবিস্কৃত হয়।
- ১৯৫৫ সালে সিলেটের হরিপুরে প্রথম গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কৃত হয় এবং ১৯৫৭ প্রথম গ্যাস উত্তোলন শুরু হয়।
-বাংলাদেশে জ্বালানি ও বিদ্যুৎ উৎপাদনের প্রধান উৎস প্রাকৃতিক গ্যাস।
-বর্তমানে দেশে আবিষ্কৃত মোট গ্যাসক্ষেত্র ৩১টি।
- এর মধ্যে চালু আছে ২৯টি।
 

সমুদ্র উপকূলে গ্যাসক্ষেত্র  ২টি


ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
 

সবচেয়ে বেশি গ্যাস ব্যবহার করা হয় বিদ্যুৎ উৎপাদনে


 

বাংলাদেশের প্রাকৃতিক গ্যাসের প্রধান উপাদান মিথেন

বিস্তারিত


 

প্রথম সামুদ্রিক গ্যাসক্ষেত্র সাঙ্গুভ্যালী


- বাখরাবাদ গ্যাসক্ষেত্রটি কুমিল্লা জেলার মুরাদনগর উপজেলায় অবস্থিত।
- ঢাকা থেকে এটির অবস্থান ৪০ কিলোমিটার পূর্বে।
- তিতাস ও হবিগঞ্জ গ্যাসক্ষেত্র এর মতো এটিও ১৯৬৯ সালে তদানিন্তন পাকিস্তান শেল অয়েল কোম্পানি আবিষ্কার করে।
 

গ্যাসক্ষেত্রে অগ্নিকাণ্ড প্রথম মাগুরছড়া সংগঠিত হয়


 

বাংলাদেশের উন্নতমানের কয়লার সন্ধান পাওয়া গিয়েছে  জামালগঞ্জ

বিস্তারিত


 

দিনাজপুর জেলার মধ্যপাড়া থেকে কঠিন শিলা  উত্তোলন করা হয়

বিস্তারিত



 

কাঁচ বালির সর্বাধিক মজুদ সিলেট অঞ্চলে


বাংলাদেশের কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে তেজস্ক্রিয় বালু পাওয়া যায়। তেজস্ক্রিয় বালুর নাম ইলমেনাইট।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
 

বিজয়পুর নেত্রকোনা জেলায়


সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0