Loading [MathJax]/jax/output/HTML-CSS/fonts/TeX/fontdata.js
 
অঞ্চলভিত্তিক ভৌগলিক অবস্থান (114 টি প্রশ্ন )
- ভেনিজুয়েলা দক্ষিণ আমেরিকার একটি দেশ, যার প্রতিবেশী দেশগুলো হলো গায়ানা, ব্রাজিল, এবং কলম্বিয়া।
- এই দেশগুলোর সাথে ভেনিজুয়েলার স্থলসীমান্ত রয়েছে।
- তবে বলিভিয়া ভেনিজুয়েলার প্রতিবেশী নয়, কারণ বলিভিয়া ভেনিজুয়েলা থেকে দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত এবং তাদের মধ্যে কোনো সীমানা নেই।

প্রতিবেশী দেশসমূহ:
- গায়ানা: ভেনিজুয়েলার পূর্বে অবস্থিত।
- ব্রাজিল: দক্ষিণে অবস্থিত।
- কলম্বিয়া: পশ্চিমে অবস্থিত।
- সানফ্রান্সিসকো শহরটি যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যে অবস্থিত এবং এটি "City of the Golden Gate" নামে পরিচিত।
- এই নামটি এসেছে শহরের বিখ্যাত গোল্ডেন গেট ব্রিজ থেকে, যা সানফ্রান্সিসকো উপসাগর এবং প্রশান্ত মহাসাগরের সংযোগস্থলে অবস্থিত।
- গোল্ডেন গেট ব্রিজটি ১৯৩৭ সালে নির্মিত হয় এবং এটি বিশ্বের অন্যতম সুন্দর এবং প্রতীকী সেতু হিসেবে পরিচিত।
- ব্রিজটির উজ্জ্বল কমলা-লাল রঙ এবং এর স্থাপত্যশৈলী সানফ্রান্সিসকোর একটি প্রধান বৈশিষ্ট্য।
- এই কারণে সানফ্রান্সিসকোকে "সোনালি তোরণের শহর" বলা হয়।
পৃথিবীর সবচেয়ে পুরনো মানচিত্রটি ব্যাবিলনের। এর নাম ইন্ডিগো মুন্ডি। এটি পাওয়া যায় আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ৬০০ সালে বা যিশু খ্রিস্টের জন্মেরও প্রায় ৬০০ বছর আগে। মজার ব্যাপার হল, মানচিত্রটি হাতে আঁকা হয়নি।
- এন্টার্কটিকা মহাদেশ এর সক্রিয় আগ্নেয়গিরি হলো- মাউন্ট ইরেবাস। আন্টার্কটিকার সর্বোচ্চ বিন্দু- ভিনসন মাসিফ এবং সর্বনিম্ন বিন্দু- বেন্টলে স্যাবগ্লাসিয়াল।
- এ মহাদেশের জীবজন্তু- পেঙ্গুইন, তিমি ও সীল।
- এ মহাদেশের প্রধান সম্পদ পাথর ও প্রধান খনিজ কয়লা
গোলাকার পৃথিবীর মাঝ বরাবর পশ্চিম থেকে পূর্ব দিকে যে রেখা কল্পনা করা হয় তাকে নিরক্ষ রেখা বলে, ্এর মান শূণ্য (০) ডিগ্রী। নিরক্ষ রেখার উভয় পাশে নিন্মচাপযুক্ত শান্ত বলয়ে সারা বছর প্রচন্ড উত্তাপ ও প্রচুর বৃষ্টিপাতযুক্ত যে জলবায়ু দেখা যায় তাকে নিরক্ষীয় জলবায়ু বলে।
মহাদেশীয় অবস্থান : নিরক্ষীয় জলবায়ু মহাদেশগুলির যে যে অংশে বিস্তৃত, সেগুলি হল一

✔ এশিয়া মহাদেশ : ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, ভারতের আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ, ফিলিপিনস্ দ্বীপপুঞ্জের দক্ষিণ অংশ ও শ্রীলঙ্কার দক্ষিণ অংশ।

✔ আফ্রিকা মহাদেশ : কঙ্গো অববাহিকার কঙ্গো প্রজাতন্ত্র, জাইরে ও ক্যামেরুন। আফ্রিকার পশ্চিম উপকূলের দেশসমূহ, যেমন-গ্যাবন, দক্ষিণ-পূর্ব নাইজেরিয়া, সিয়েরা লেওন, আইভরিকোস্ট, ঘানা ও গিনি এবং পূর্ব উপকূলের কেনিয়া, টাঙ্গানাইকা, জাঞ্জিবার এবং মাদাগাস্কারের পূর্বাংশ।

✔ দক্ষিণ আমেরিকা মহাদেশ : আমাজন অববাহিকার ব্রাজিল, পেরু, বলিভিয়া, ইকুয়েডর, কলম্বিয়া, গায়ানার উপকূলভাগ ও ভেনেজুয়েলার কিছু অংশ।

✔ মধ্য আমেরিকা : পানামা, নিকারাগুয়া, হন্ডুরাস, কোস্টারিকা প্রভৃতি দেশের পূর্বাংশ ও পশ্চিম ভারতীয় দ্বীপপুঞ্জের পূর্বাংশ।

✔ ওশিয়ানিয়া মহাদেশ : পাপুয়া, নিউগিনিসহ প্রশান্ত মহাসাগরে অবস্থিত নিরক্ষরেখার নিকটবর্তী দ্বীপ এবং দ্বীপপুঞ্জসমূহ
- পৃথিবীর বেশিরভাগই জলভাগ। আর এ বিশাল জলরাশিতে অসংখ্য জীববৈচিত্র্য লক্ষ্য করা যায়।
- High Diversity Index বা বৈচিত্র্যের উচ্চ সূচক জলাভূমি বা জলভাগের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য।
- অপরপক্ষে সমতলভূমি, পাহাড়ি ভূমি এবং কৃষিভূমি স্থলভাগের অংশ যার বৈচিত্র্য জলভাগ্ন অঞ্চলের তুলনা কম।

- আনাতোলিয়া শব্দটি বাংলাভাষাও ব্যবহৃত হয়। তবে তুর্কিরা একে আনাদোল বা আনাদোলো ( তুর্কি : Anadolu ) বলে।
- তুরস্কের বেশিরভাগ অংশ এই উপদ্বীপেই গঠিত।
- আনাতোলিয়াকে ইংরেজিতে এশিয়া মাইনর (Asia minor) নামেও ডাকা হয়।
• বিশ্বের সর্বাধিক সীমান্তবর্তী দেশ হলো চীন।
• চীনের সাথে ১৪ টি দেশের সীমান্ত আছে। 
• চীনের সীমান্তবর্তী দেশগুলো - হলো - লাওস , মায়ানমার , ভারত, পাকিস্তান, তাজিকিস্তান, কিরগিজস্তান, কাজাখস্থান , মঙ্গোলিয়া , রাশিয়া , উত্তর কোরিয়া, ভিয়েতনাম , নেপাল, ভুটান ও আফগানিস্তান।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- ত্রিপুরা রাজ্য থেকে মুহুরী নদীর উৎপত্তি, নদী ভাঙনের ফলে ও গতি পথ পরিবর্তনের কারণে মুহুরীর চরের সৃষ্টি হয়েছে।
- এ চরের মূল আয়তন ৯২.৩৩ একর এর মধ্যে ৬৬ ভাগ ভারতের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে । বাকি ২৪ ভাগ এলাকা অমীমাংসিত।
- বিজিবির দাবি, এ চরের আয়তন ৭৯ একর।
- পরশুরাম উপজেলার বিলোনীয়া সীমান্তে মুহুরী নদীর পাশে এ চরের অবস্থান।
- এর কর্তৃত্ব নিয়ে বহুবার বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে লড়াই হয়েছে।
- এ চর দখলে নিতে মরিয়া ভারত।
- ফেনীস্থ বিজিবির ৪ ব্যাটালিয়ন সূত্রে জানা গেছে, মুহুরীর চর দখলে রাখতে ১৯৭৯ সাল থেকে ১৯৯৯ সালের ২২ আগস্ট পর্যন্ত ৫৮ দিন ভারতীয় বিএসএফ ও বিজিবির (বিডিআর) গুলিবিনিময় হয়েছে।
- সমুদ্র সমতল থেকে উচ্চতায় সবচেয়ে নিচু দেশ হল মালদ্বীপ।

- মালদ্বীপের গড় উচ্চতা সমুদ্র সমতল থেকে মাত্র ১.৩ মিটার (৪.৩ ফুট)।

- মালদ্বীপের সর্বোচ্চ উচ্চতাও মাত্র ৭.৪ মিটার (২৪.৩ ফুট)।

- মালদ্বীপ ভারত মহাসাগরে অবস্থিত একটি দ্বীপপুঞ্জ রাষ্ট্র।

- এই দেশটি ১,১৯২টি প্রবাল প্রাচীর দ্বীপ দ্বারা গঠিত, যার মধ্যে মাত্র ২৫০টিতে জনবসতি রয়েছে।

- মালদ্বীপের অর্থনীতি পর্যটন এবং মৎস্যসম্পদের উপর নির্ভরশীল।
বাংলাদেশের উপর দিয়ে ৮৮° পূর্ব থেকে ৯২° পূর্ব দ্রাঘিমারেখা পর্যন্ত বিস্তৃত। ৯০° পূর্ব দ্রাঘিমারেখাটি বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে প্রায় লম্বভাবে গেছে।
- কাদিজের দক্ষিণে, আটলান্টিকের পাড় ঘেঁষে ট্রাফালগার অন্তরীপ (Trafalgar)। জিব্রাল্টারের উত্তর-পশ্চিম দিকে এর অবস্থান।
- অন্তরীপ হচ্ছে এক ধরনের ভূমিরূপ।
- ভূগোলের পরিভাষায়ঃ ভূপৃষ্ঠের কোন অংশ ক্রমশ সরু হয়ে কোন জল-অংশে (সাধারণতঃ সাগর) প্রবেশ করলে সেই সংকীর্ণ অংশকে অন্তরীপ বলা হয়।
- অন্তরীপের ভৌগোলিক আয়ুষ্কাল সাধারণত কম হয়।
- পৃথিবীর কিছু অন্তরীপঃ
✔ ট্রাফালগার অন্তরীপ - স্পেন
✔ কন্যাকুমারী অন্তরীপ-ভারত
✔ হর্ন অন্তরীপ - চিলি
✔ উত্তমাশা অন্তরীপ - দক্ষিণ আফ্রিকা
✔ মরিস জেসাপ অন্তরীপ - গ্রিনল্যান্ড
বাংলাদেশের মোট ভূমির প্রায় ৮% এলাকা নিয়ে প্লাইস্টেসিন কালের সোপানসমূহ বা চতুরভূমি গঠিত। গাজীপুর, টাঙ্গাইল, ময়মনসিংহ, কুমিল্লা, রংপুর, নওগাঁ, রাজশাহী, জয়পুরহাট প্লাইস্টোসিন ভূমিরূপ রয়েছে।
- বাংলাদেশের মোট ভূমির প্রায় ৮% এলাকা নিয়ে প্লাইস্টোসিন কালের সোপানসমূহ বা চতুরভূমি গঠিত। গাজীপুর, টাঙ্গাইল, ময়মনসিংহ, কুমিল্লা, রংপুর, নওগাঁ, রাজশাহী, জয়পুরহাট ভূমিরূপ রয়েছে।
বাংলাদেশের সবচেয়ে কম উচ্চতার পাহাড় শ্রেণি দেখা যায় সিলেট-হবিগঞ্জ এলাকায়। এই এলাকায় অবস্থিত পাহাড়গুলোর গড় উচ্চতা ৫০০ মিটার (১,৬৪০ ফুট) এর নিচে।
চীনের নতুন মানচিত্রে অরুণাচল প্রদেশকে দক্ষিণ তিব্বত (South Tibet) বলা হয়েছে।
এই মানচিত্রে:
- অরুণাচল প্রদেশকে চীনের অংশ হিসেবে দেখানো হয়েছে।
- অরুণাচল প্রদেশের ১৫টি স্থানের নাম চীনা ভাষায় নামকরণ করা হয়েছে।
চীনের নতুন মানচিত্রে ভারতের অরুণাচল প্রদেশ, আকসাই চিন এবং লাদাখকে চীনের অন্তর্গত করা হয়েছে।

* অরুণাচল প্রদেশ ভারতের একটি উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য। চীন এই অঞ্চলকে "দক্ষিণ তিব্বত" বলে দাবি করে।
* আকসাই চিন ভারতের উত্তর-পশ্চিম অংশে অবস্থিত একটি অঞ্চল। চীন এই অঞ্চলকে "ঐতিহাসিকভাবে চীনের অংশ" বলে দাবি করে।
* লাদাখ ভারতের উত্তর-পশ্চিম অংশে অবস্থিত একটি অঞ্চল। চীন এই অঞ্চলকে "জম্মু ও কাশ্মীরের একটি অংশ" বলে দাবি করে।

চীনের এই দাবিগুলি ভারত দ্বারা প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে। ভারত এই অঞ্চলগুলিকে তার অবিচ্ছেদ্য অংশ বলে দাবি করে।


দক্ষিণ চীন সাগর নিয়ে উত্তেজনার শেষ নাই।বিশ্ব বাণিজ্যের প্রায় ৩০ ভাগ পরিচালিত হয় দক্ষিণ চীন সাগর বঙ্গোপসাগর এবং আরব সাগর দিয়ে। আর এই জন্যই চীন সাম্প্রতিক সময়ে মরিয়া হয়ে উঠেছে দক্ষিণ চীন সাগর কে নিজের কবলে রাখার জন্য। দক্ষিণ চীন সাগরের বিরোধের মূল কারণ হল নাইন ড্যাশ লাইন যার অপর নাম নাইন ডটস লাইন।চীন তার দক্ষিনে হাইনান প্রদেশে একটি বিন্দু বসিয়ে তা থেকে সোজা চলে এসে থাইল্যান্ড উপসাগরে আর একটি বিন্দু বসাই যা একটি U আকৃতির সৃষ্টি করে। এই লাইনটি সেশন ফিলিপাইন সাগরে এসে। মূলত এই লাইনের কারণে দক্ষিণ চীন সাগরের ৮০ ভাগ চীনের দখলে চলে আসে।
১৯৪৭ সালে চীনা ন্যাশনালিস্ট পার্টি ক্ষমতায় থাকার সময় এই লাইনটা ঠিক করে । তখন তারা এতে ১১ টি ডট ব্যবহার করে এবং এর নাম Eleven Dots Line(EDL) । এরপর ১৯৫০ সালের দিকে কমিউনিস্টরা ক্ষমতায় আসলে এর দুটি ডট কমিয়ে দেয় এবং নিজেদের প্রাধান্য বিস্তারের জন্য তার নামকরণ করে Nine Dots Line(NDL) কিন্তু এর সীমানা একই থাকে এবং বিরোধের সৃষ্টি হয়েছে। লুজন প্রণালী নিয়ে একটি বিরোধের নাম লুজন বিরোধ। এই লুজন প্রণালী ফিলিপাইন ও তাইওয়ানের মধ্যে অবস্থিত ২৫০ কিলোমিটার চওড়া একটি প্রণালী। এটা নিয়ে ফিলিপাইন চীন ও তার মধ্যে বিরোধ রয়েছে। দক্ষিণ চীন সাগরে অবস্থিত যে সকল দ্বীপপুঞ্জ নিয়ে তীরবর্তী দেশ সমূহের মধ্যে বিরোধ রয়েছে সেগুলো হল----
১. স্পার্টলি দ্বীপপুঞ্জ(বিরোধ: চীন, ভিয়েতনাম, মালয়েশিয়া, ফিলিপাইন, ব্রুনাই ,তাইওয়ান)
২. প্যারাসেল দ্বীপপুঞ্জ(বিরোধ: চীন ,ভিয়েতনাম, মালয়েশিয়া, ফিলিপাইন ,ব্রুনাই ,তাইওয়ান)
৩. নাতুনা দ্বীপপুঞ্জ(বিরোধ: ইন্দোনেশিয়া,চীন,তাইওয়ান)
৪. পালাওয়ান দ্বীপপুঞ্জ(বিরোধ: ফিলিপাইন,চীন ,তাইওয়ান)
৫. লুজন দ্বীপপুঞ্জ(বিরোধ: ফিলিপাইন, চীন ,তাইওয়ান)
৬. তাকেশিমা দ্বীপপুঞ্জ(বিরোধ: চীন, দক্ষিণ কোরিয়া)
৭. দিয়ায়ুটাল দ্বীপপুঞ্জ(বিরোধ: জাপান,চীন ,তাইওয়ান)
৮. পালমিরা দ্বীপপুঞ্জ(বিরোধ: চীন,ভিয়েতনাম,তাইওয়ান)
আন্তর্জাতিক সমুদ্র আইন(UNCLOS) অনুযায়ী একটি রাষ্ট্রের অর্থনৈতিক সমুদ্রসীমা হবে ২০০ নটিক্যাল মাইল এবং রাজনৈতিক সমুদ্র হবে ১২ নটিক্যাল মাইল এবং ভিত্তিরেখা থেকে একটি রাষ্ট্রের মহীসোপান হবে সর্বনিম্ন ২০০ নটিক্যাল মাইল এবং সর্বোচ্চ হবে ৩৫০ নটিক্যাল মাইল। কিন্তু দক্ষিণ চীন সাগরে চীন যে নাইন ড্যাস লাইন স্থাপন করেছে তা আন্তর্জাতিক সমুদ্র আইন(UNCLOS) কে অমান্য করা হয়েছে, এ কারণে এই নাইন ড্যাস লাইন নিয়ে আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা হয়।‌ মামলার রায় প্রকাশিত হয় ২০১৩ সালে এবং যেখানে নাইন ড্যাস লাইন অবৈধ ঘোষণা করা হয়েছে।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- মেজর জেমস রেনেল (১৭৪২-১৮৩০) একজন ব্রিটিশ মানচিত্রবিদ এবং ভূগোলবিদ ছিলেন। তিনি ভারতবর্ষ এবং আফ্রিকার মানচিত্র অঙ্কনের জন্য বিখ্যাত।
- তিনি ১৭৯০ সালে "A Map of Hindustan" নামে একটি মানচিত্র প্রকাশ করেন। এই মানচিত্রে তিনি বাংলার একটি অংশ অন্তর্ভুক্ত করেন। এই মানচিত্রটিই বাংলাদেশের সর্বপ্রথম মানচিত্র হিসেবে বিবেচিত হয। রেনেলের মানচিত্রে বাংলার নাম ছিল "Bengal"
- বাংলাদেশের মোট ভূখণ্ডের প্রায় ১২ শতাংশ এলাকা নিয়ে টারশিয়ারি যুগের পাহাড়গুলো গঠিত।
- হিমালয় পর্বত উত্থিত হওয়ার প্রক্রিয়ায় এসব পাহাড় সৃষ্টি হয়েছে।
- আমাদের দেশের টারশিয়ারি যুগের পাহাড়গুলো নিয়ে গঠিত এলাকাকে দুটি অঞ্চলে ভাগ করা হয়েছে।

- সুমেরু ও কুমেরু বৃত্তের মধ্যবর্তী অঞ্চলকে তুন্দ্রা বলা হয়।
- তুন্দ্রা হল একটি বৃক্ষহীন অঞ্চল, যেখানে গ্রীষ্মকালে মাটি গলে যায় এবং শীতকালে জমে শক্ত হয়ে যায়।
- তুন্দ্রা অঞ্চলে মস, লাইকেন, বিভিন্ন প্রকার গুল্ম ও বিরুত জন্মায়।

- সাহাল, প্রেইরি এবং সাভানা হল ক্রান্তীয় অঞ্চলের বায়োম।
- এই অঞ্চলগুলিতে বনভূমি রয়েছে।

-সুতরাং, সুমেরু ও কুমেরু বৃত্তের মধ্যবর্তী অঞ্চলকে অভিহিত করা হয় তুন্দ্রা।


-ডোকলামে হল ভারত ও চীনের মধ্যে একটি বিতর্কিত অঞ্চল। এটি পূর্ব লাদাখের লাচুং জেলায় অবস্থিত, এবং এটি হিমালয় পর্বতমালার মধ্যে অবস্থিত।
-চীন ও ভুটানের মধ্যে দ্বন্দ্ব ডোকলাম এলাকা নিয়ে, যা ভারত, চীন ও ভুটানের সীমান্তের সংযোগ স্থলের খুব কাছে অবস্থিত।চীন ও ভুটানের বিপরীতে, ভারত ডোকলাম অঞ্চলটিকে নিজেদের বলে দাবি করেনি, কিন্তু ভুটানের দাবিকে সমর্থন করে.চীন আর ভুটানের বিরোধ পূর্ন এলাকা ডোকলামের বিরোধ নিয়ে চীনের দাবি ছিল যে চীন ও ব্রিটেনের মধ্যে ১৮৯০ সালের ক্যালকাটা কনভেনশনেরউপর ভিত্তি করে।
এশিয়ার ১২টি স্থলভিত্তিক দেশ হল: 
-আফগানিস্তান 
-আর্মেনিয়া 
-আজারবাইজান 
-ভুটান 
-লাওস 
-কাজাখস্তান 
-কিরগিজস্তান 
-মঙ্গোলিয়া 
-নেপাল 
-তাজিকিস্তান 
-তুর্কমেনিস্তান 
-উজবেকিস্তান

-সূর্য ও চন্দ্রের আকর্ষণ এবং পৃথিবীর অভিকর্ষ বলের প্রভাবে কোনো স্থানে পানি ফুলে উঠে এবং এই ফুলে উঠাকে জোয়ার বলে।
-প্রকৃতপক্ষে উপকূল থেকে কোনো স্থানে পর পর দুটি জোয়ারের ব্যবধান ১২ ঘণ্টা ২৬ মিনিট।
-2023 সালের মে মাসে 62টি নতুন চাঁদ আবিষ্কারের পর সৌরজগতে শনি(Saturn) গ্রহের সবচেয়ে বেশি(১৪৫টি) চাঁদ রয়েছে।

-বৃহস্পতি(Jupiter) 95টি চাঁদ নিয়ে ২য় স্থানে রয়েছে।
-ব্রিটিশ কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্রেট গ্ল্যাডম্যানের নেতৃত্বে জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের একটি দল শনির নতুন চাঁদের আবিষ্কার করেছে।
-চাঁদগুলি খুব ছোট, আকারে কয়েক কিলোমিটার থেকে দশ কিলোমিটার পর্যন্ত।
- সেক্সট্যান্ট - সূর্য ও অন্যান্য গ্রহের কৌণিক উন্নতি পরিমাপক যন্ত্র।
 
- ফ্যাদোমিটার - সমুদ্রের গভীরতা নির্ণায়ক যন্ত্র।
- ব্যারােমিটার - বায়ুমন্ডলের চাপ নির্ণায়ক যন্ত্র।
- ম্যানােমিটার - গ্যাসের চাপ নির্ণায়ক যন্ত্র।
- সিসমোগ্রাফ - ভূমিকম্প নির্ণায়ক যন্ত্র।
- ক্রোনােমিটার - সমুদ্রের দ্রাঘিমা নির্ণয়ের যন্ত্র বা সূক্ষ্মভাবে সময় পরিমাপ করার যন্ত্র।
- জাইরাে কম্পাস - জাহাজের দিক নির্ণয়ের যন্ত্র।
- এনিমোমিটার - বাতাসের গতিবেগ ও শক্তি পরিমাপক যন্ত্র।

-১৯৪৭ সালে ব্রিটিশ ভারতের বিভক্তির পর স্বাধীন ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পরবর্তীতে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীন হলে বাংলাদেশ ও ভারতের অধিকারভুক্ত কিছু ভূখণ্ড উভয় দেশের মধ্যে থেকে যায়। এ ধরনের ভূখণ্ডই ছিটমহল ।
-২০১৫ সালে উভয় দেশের মধ্যে এ ছিটমহল বিনিময় হয় ।
-এ বিনিময়ের মাধ্যমে বাংলাদেশের ভূখণ্ডে ভারতের ১১১টি আর ভারতের ভূখণ্ডে বাংলাদেশের ৫১টি ছিটমহল অন্তর্ভুক্ত হয় ।
বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান:-

-পৃথিবীর বৃহত্তম ব-দ্বীপ হচ্ছে বাংলাদেশ

-বাংলাদেশের অবস্থান এশিয়া মহাদেশের দক্ষিণ পূর্ব দিকে।

-এদেশ প্রায় ২০ ডিগ্রি ৩৪' থেকে ২৬ ডিগ্রি ৩৮´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৮ ডিগ্রি ০১´ থেকে ৯২ ডিগ্রি ৪১´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ পর্যন্ত বিস্তৃত।

-বাংলাদেশ ক্রান্তীয়  অঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত কারণ এদেরশের মাঝ বরাবর পূর্ব পশ্চিমে কর্কটক্রান্তি রেখা অতিক্রম করেছে।

-বাংলাদেশের স্থলভাগ ভারত এবং মিয়ানমার দ্বারা বেষ্টিত রয়েছে ।

-গ্রিনিচ মান সময়ের সঙ্গে বাংলাদেশের সময়ের পার্থক্য ৬ ঘন্টা।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
সমুদ্রসীমা নির্ধারণ করতে ১৯৮২ সালে জাতিসংঘ সমুদ্র কনভেনশন আইন (আনকজ) প্রণীত হয়।
- ১৯৯৫ সালে ভারত এই কনভেনশনে স্বাক্ষর করে, মিয়ানমার স্বাক্ষর করে ১৯৯৬ সালে এবং বাংলাদেশ ২০০১ সালে।
- এই আইন অনুযায়ী একটি দেশ তার বেজলাইন হতে ১২ নটিক্যাল মাইল (১ নটিক্যাল মাইল = ১ দশমিক ৮৫২ কিলোমিটার) রাষ্ট্রীয় সমুদ্রসীমা এবং
- আরো ১৮৮ নটিক্যাল মাইলসহ মোট ২০০ নটিক্যাল মাইল পর্যন্ত অর্থনৈতিক সমুদ্রসীমা হিসেবে ঘোষণা করতে পারবে।
- মহীসোপানের আরো ১৫০ নটিক্যাল মাইল যোগ করে (২০০ মিটার গভীরতা পর্যন্ত মহীসোপান) সম্প্রসারিত অর্থনৈতিক সমুদ্রসীমা সর্বোচ্চ ৩৫০ নটিক্যাল মাইলের বেশি হবে না।
- তবে চট্টগ্রাম উপকূল থেকে ৩৫৪ নটিক্যাল মাইল পর্যন্ত মহীসোপান ও এতে অবস্থিত সব ধরনের প্রাণিজ ও অপ্রাণিজ সম্পদের ওপর মালিকানা লাভ করে।
- ১ নটিক্যাল মাইল হল ১.৮৫২ কিলোমিটার।
- বাংলাদেশের উপকূলীয় জেলা হল ১৯টি।  

সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0