- আফ্রিকা তথা বিশ্বের দীর্ঘতম নদী নীলনদ। - এর দৈর্ঘ্য ৬৬৯০ কি.মি.। - নদীটি ভিক্টোরিয়া হ্রদ থেকে উৎপত্তি হয়ে ভূমধ্যসাগরে পতিত হয়েছে। - এটি আফ্রিকার ১১টি দেশের মধ্যদিয়ে প্রবাহিত হয়েছে।
- পৃথিবীর প্রশস্ততম নদী- আমাজন। - এটি আন্দিজ পর্বতমালা থেকে উৎপত্তি লাভ করেছে।
- টলেমি ছিলেন বিখ্যাত জ্যোতির্বিদ । - তার বিখ্যাত দুটি গ্রন্থ 'গাইড টু জিওগ্রাফী ' এবং 'অ্যালমাজেন্ট’ . জ্যোতির্বিদ্যা ও ভূগোলবিদ্যা ছাড়াও 'অপটিকস ' নামে আলোকবিদ্যার উপরও টলেমি বই লেখেন ।
গ্র্যান্ড ক্যানেল (Grand Canal) চীনের প্রাচীন ও দীর্ঘতম কৃত্রিম জলপথ, যা বেইজিং থেকে হাংজু পর্যন্ত বিস্তৃত এবং এর মোট দৈর্ঘ্য প্রায় ১,৭৭৬ কিলোমিটার। এটি বিশ্বের দীর্ঘতম কৃত্রিম খাল ও একটি গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক স্থাপনা, যা ছুঁয়ে গেছে ইয়াংসি ও হুয়াই নদীর মতো বড় নদীগুলোকে। খালটি সুই রাজবংশ (৬ষ্ঠ শতকে) নির্মাণ শুরু করে এবং তা মিং ও ছিং রাজবংশে আরও সম্প্রসারিত হয়। এটি চীনের উত্তর ও দক্ষিণের মধ্যে অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক সংযোগে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।
পৃথিবীর দীর্ঘতম: দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত - কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত (বাংলাদেশ) দীর্ঘতম নদী - নীল নদ (৬৬৯০ কি.মি.) দীর্ঘতম নদী (এককভাবে) - নীল নদ পৃথিবীর দীর্ঘতম পর্বতমালা - আন্দিজ পর্বতমালা (দ. আমেরিকা) দীর্ঘতম হ্রদ - কাস্পিয়ান দীর্ঘতম নদী অববাহিকা - আমাজন অববাহিকা দীর্ঘতম রেলপথ ট্রান্স - সাইবেরিয়ান রেলপথ দীর্ঘতম সেতু - ওয়াহি গ্রান্ড সেতু, চীন, ৭৯.৭৩ কি.মি. দীর্ঘতম খাল - গ্র্যান্ড ক্যানেল (চীন) দীর্ঘতম কৃত্রিম খাল - সুয়েজ খাল দীর্ঘতম প্রাচীর - চীনের মহাপ্রাচীর
- পৃথিবী সূর্যের চারদিকে সর্বদা ঘূর্ণায়মান । - পৃথিবীর এই ঘূর্ণনের ফলে পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে সময়ের তারতম্য পরিলক্ষিত হয়, তাই ঢাকা থেকে হংকং হয়ে প্লেন নিউইয়র্ক যাওয়ার সময় দিনের সময় কালকে ছোট মনে হয় ।
বায়ুমন্ডলের স্তরগুলি: 1. ট্রপোস্ফিয়ার - পৃথিবীর সবচেয়ে নিচের স্তর - উচ্চতা: 0-18 কিমি - এখানে সব আবহাওয়া পরিবর্তন ঘটে
2. স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার - ট্রপোস্ফিয়ারের উপরের স্তর - উচ্চতা: 18-50 কিমি - ওজোন স্তর এখানে অবস্থিত
3. মেসোস্ফিয়ার - স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারের উপরের স্তর - উচ্চতা: 50-80 কিমি - উল্কাপিন্ড এখানে পুড়ে যায়
হাইড্রোস্ফিয়ার: - এটি বায়ুমন্ডলের স্তর নয় - হাইড্রোস্ফিয়ার হল পৃথিবীর জলমন্ডল - এর মধ্যে পড়ে: * মহাসাগর * নদ-নদী * হ্রদ * ভূগর্ভস্থ জল * মেঘ ও বরফ
3. বহির্নিউক্লিয়াস (Outer Core) - ম্যান্টলের নীচের স্তর - পুরুত্ব: 2200 কিমি - তাপমাত্রা: 4000-5000°C - তরল অবস্থায় থাকে
4. অন্তঃনিউক্লিয়াস (Inner Core) - সবচেয়ে গভীরের স্তর - পুরুত্ব: 1250 কিমি - তাপমাত্রা: 5000-6000°C - কঠিন অবস্থায় থাকে
সঠিক উত্তর D) অন্তঃনিউক্লিয়াস কারণ: - এটি পৃথিবীর সবচেয়ে গভীরে অবস্থিত স্তর - এখানে তাপমাত্রা সর্বোচ্চ (প্রায় 6000°C) - অত্যধিক চাপের কারণে কঠিন অবস্থায় থাকে - মূলত লোহা ও নিকেল দ্বারা গঠিত
- মহীসোপানের শেষসীমা থেকে ভূ-ভাগ হঠাৎ খাড়াভাবে নেমে সমুদ্রের গভীর তলদেশের সঙ্গে মিশে যাওয়াকে বলে- মহীঢাল - মহীঢালের গভীরতা- ২০০ থেকে ৩০০০ মিটার - মহীঢালের গড় প্রশস্ত— প্রায় ১৬ থেকে ৩২ কি.মি. - অপ্রশস্ত ও অসমান উপরিভাগ - ভূমি— বন্ধুর প্রকৃতির
- ২১ মার্চ এবং ২৩ সেপ্টেম্বর নিরক্ষরেখার উপর সূর্য লম্বভাবে কিরণ দেয় । এ দুদিন পৃথিবীর সর্বত্র দিন - রাত্রি সমান হয় । সেদিনকে বিষুব ( Equinox ) বলে ।
- ২১ মার্চ উত্তর গােলার্ধে বসন্তকাল , তাই একে বাসন্ত বিষুব ( Vernal equinox ) বলে ।
- ২৩ সেপ্টেম্বর উত্তর গােলার্ধে শরৎকাল , তাই ঐ দিনকে শারদ বিষুব ( Autumnal equinox ) বলে ।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
- পৃথিবী ও অন্যান্য গ্রহগুলো যেমন প্রতিনিয়ত সূর্যকে কেন্দ্র করে ঘুরছে, তেমনি সূর্য ও তার গ্রহগুলোসমেত তার নিজ গ্যালাক্সির চারপাশে ঘুরছে।
- আবার এই গ্যালাক্সি বা ছায়াপথ তার অন্তর্ভুক্ত তারকারাজিসহ নিজ অক্ষকে কেন্দ্র করে সর্বদা পরিভ্রমণরত। ছায়াপথে তার নিজ অক্ষকে কেন্দ্র করে একবার ঘুরে আসতে যে সময় লাগে, তাকে 'কসমিক ইয়ার' বা 'কসমিক বর্ষ' বলে।
- একইভাবে সূর্যের চারদিকে একবার ঘুরে আসতে পৃথিবীর যে সময় লাগে, তাকে 'সােলার ইয়ার' (Solar year) বা, সৌর বছর' বলে।
-- বুধ গ্রহ: - সৗরজগতের ক্ষুদ্রতম গ্রহ। - সূর্যের নিকটতম গ্রহ। - বুধের মাধ্যাকর্ষণ বল এত কম যে এটি কোনো বায়ুমন্ডল ধরে রাখতে পারে না। - মেঘ, বৃষ্টি, বাতাস, পানি ও প্রাণীর কোনো অস্তিত্ব নেই।
- বিশ্বব্যাপী জৈব পরিবেশ রক্ষার জন্য ১৯৭১ সালে ইরানের রামসার শহরে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ 'Convention on Wetlands' চুক্তি স্বাক্ষর করে। ১৯৭৫ সালে রামসার কনভেনশন চুক্তি কার্যকর হয়।
- বাংলাদেশ ১৯৯২ সালে এ চুক্তিতে স্বাক্ষর করে।
- বাংলাদেশের দুটি এলাকা-সুন্দরবন (২১ মে, ১৯৯২) ও টাঙ্গুয়ার হাওড় (১০ জুলাই, ২০০০) রামসার সাইট হিসাবে স্বীকৃতি পেয়েছে।
- টাঙ্গুয়ার হাওড় সুনামগঞ্জের ধর্মপাশা ও তাহিরপুরে অবস্থিত।
- এটি স্থানীয়ভাবে ‘নয় কুড়ি কান্দা ছয় কুড়ি বিল' নামে পরিচিত।
- রামসার কনভেনশন আন্তর্জাতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ জলাভূমি, বিশেষ করে জলপাখির বাসস্থান সংরক্ষণ এবং টেকসই ব্যবহারের জন্য একটি আন্তর্জাতিক চুক্তি। - এটি ১৯৭১ সালে ইরানের রামসার শহরে স্বাক্ষরিত হয়েছিল।
- মহাকর্ষণের ফলে চন্দ্র পৃথিবীর চারদিকে ঘুরছে। - পৃথিবী থেকে চন্দ্রের দূরত্ব সূর্য থেকে অনেক কম বলে পৃথিবীর ওপর চন্দ্রের আকর্ষণ শক্তি সূর্য অপেক্ষা প্রায় দ্বিগুণ।
-পৃথিবীর সর্বউত্তর দেশ হল নরওয়ের স্পিৎসবার্গেন দ্বীপ, যা ৭৮°১০′ উত্তর অক্ষাংশে অবস্থিত। -পৃথিবীর সর্বদক্ষিণের দেশ হল চিলির হুইদো আইল্যান্ড, যা ৬৩°২০′ দক্ষিণ অক্ষাংশে অবস্থিত। আবার, -পৃথিবীর সর্বপূর্বের দেশ হল রাশিয়ার রাইখানভ দ্বীপ, যা ১৮০° পূর্ব দ্রাঘিমাংশে অবস্থিত। -পৃথিবীর সর্বপশ্চিমের দেশ হল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আলাস্কা রাজ্যের ওরেল দ্বীপ, যা ১৮০° পশ্চিম দ্রাঘিমাংশে অবস্থিত।
-ডুরান্ড লাইন হল আফগানিস্তান এবং পাকিস্তানের মধ্যে একটি সীমানা যা ১৮৯৩ সালে ব্রিটিশ ভারত এবং আফগানিস্তানের মধ্যে একটি চুক্তির মাধ্যমে নির্ধারিত হয়েছিল। -চুক্তিটি ব্রিটিশ ভারতের উত্তর-পশ্চিম সীমান্ত প্রদেশের সীমানা নির্ধারণের জন্য নির্ধারিত হয়েছিল এবং এটি মর্টিমার ডুরান্ডের নামে নামকরণ করা হয়েছিল, যিনি ব্রিটিশ ভারতের রাষ্ট্রদূত ছিলেন যিনি আফগানিস্তানের সাথে চুক্তিটি আলোচনা করেছিলেন। -ডুরান্ড লাইন একটি বিতর্কিতসীমানা যা আফগানিস্তান এবং পাকিস্তানের মধ্যে বিরোধের কেন্দ্রস্থল। আফগানিস্তান ডুরান্ড লাইনকে একটি কৃত্রিম সীমানা হিসাবে বিবেচনা করে যা তাদের জাতিগত ও সাংস্কৃতিক একতাকে ভেঙে ফেলেছে।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
নিম্নচাপের কারণে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় বিশেষ। সাধারণভাবে এই জাতীয় ঘূর্ণিঝড়কে সাধারণভাবে বলা হয় সাইক্লোন (Cyclone)। গ্রিক kyklos শব্দের অর্থ হলো বৃ্ত্ত। এই শব্দটি থেকে উৎপন্ন শব্দ হলো kykloun। এর অর্থ হলো- আবর্তিত হওয়া। এই শব্দটি পরিবর্তিত হয়ে তৈরি হয়েছে kyklōma । এই শব্দের অর্থ হলো- চক্র বা কুণ্ডলিত। ১৮৪৮ খ্রিষ্টাব্দে ব্রিটিশ-ভারতীয় আবহাওয়াবিদ হেনরী পিডিংটন তাঁর সামুদ্রিক দুর্যোগ বিষয়ক গ্রন্থ, The Sailor's Horn-book for the Law of Storms-এতে Cyclone শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন। উল্লেখ্য বাংলায় সাইক্লোন শব্দটি গৃহীত হয়েছে ইংরেজি থেকে।
ঘূর্ণিঝড় পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলে ভিন্ন ভিন্ন নামে পরিচিত। যেমন- - ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলে 'সাইক্লোন' - অস্ট্রেলিয়ার উপকূলে 'সাইক্লোন' - আমেরিকায় হ্যারিকেন নামে পরিচিত, - জাপানের উপকূলে 'টাইফুন' - ফিলিপাইনে 'বাগিও' - মেক্সিকো উপকূলে 'হ্যারিকেন' ইত্যাদি।
-পৃথিবীর আলোকিত এবং অন্ধকার অংশের মধ্যবর্তী বৃত্তাকার অংশকে ছায়াবৃত্ত বলে। -আবর্তনের ফলে পৃথিবীর যে অংশ অন্ধকার থেকে ছায়াবৃত্ত পার হয়ে সবেমাত্র আলোকিত অংশ পৌঁছায় সেখানে প্রভাত হয়। -প্রভাতের কিছু পূর্বে যে সময় ক্ষীণ আলো থাকে সেখানে ঊষা এবং সন্ধ্যার কিছু পূর্বে যে সময় ক্ষীণ আলো থাকে সে সময়কে গোধূলি বলে।
পৌষ - মাঘ মাসে সন্ধ্যা রাত্রিতে পূর্ব আকাশে শিকারি বেশে মনুষ্য আকৃতির একটি নক্ষত্রমন্ডল দেখা যায়। এটিকে কালপুরুষ বা আদম সুরত বলে। উত্তর আকাশের কাছাকাছি যে সাতটি উজ্জ্বল নক্ষত্র দেখা যায় সেগুলো কে সপ্তর্ষিমণ্ডল বলে।
- উপকূলে সকালের সূর্যতাপ স্থানীয় ভূমির তাপমাত্রা বাড়িয়ে দেয় এবং একটি নিম্নচাপের সৃষ্টি হয় , ফলে নিকটস্থ সমুদ্রের অপেক্ষাকৃত শীতল বায়ু স্থলভাগের দিকে প্রবাহিত হয় । একে সমুদ্র বায়ু বলে। - বিকেলের দিকে অর্থাৎ অপরাহ্নে তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাওয়ায় ঐ নিম্নচাপ অঞ্চলে সমুদ্রের উচ্চচাপ অঞ্চল থেকে বায়ু প্রবল বেগে প্রবাহিত হয়।
কার্বন কর হল জ্বালানি ব্যবহারের ফলে নির্গত কার্বনের উপর ধার্যকৃত কর। কার্বন ডাই অক্সাইড উৎপাদনের জন্য তথা পরিবেশ দূষিত করার জন্য জ্বালানি ব্যবহারকারীকে যে কর দিতে হয় প্রথাগতভাবে তাই কার্বন কর হিসেবে গণ্য কর হয়। পরিবেশ সুরক্ষায় কার্বন কর চালুকারী প্রথম দেশ অস্ট্রেলিয়া।
-পৃথিবীর বহির্ভাগের কঠিন আবরণ হল ভূত্বক। -এই ভূত্বক গঠনকারী পদার্থের ঘনত্বের তারতম্যের ওপর নির্ভর করে ভূত্বক কে প্রধানত দুটি ভাগে ভাগ করা হয়, যথা - সিয়াল (SIAL) বা হালকা শিলাস্তর এবং সিমা (SIMA) বা ভারী শিলাস্তর। -সিয়াল স্তরে থাকে সিলিকা ও অ্যালুমিনিয়াম তাই এর নাম সিয়াল। -সাধারণত মহাদেশীয় ভূত্বকের স্তরকে সিয়াল বলে। -সিমা হলাে ভূ-ত্বকের নিচের অংশ। -এটা সিলিকা ও ম্যাগনেসিয়াম দিয়ে তৈরি। তাই এর নাম সিমা।
✅প্রাইমারী, নিবন্ধন বা ১১তম-২০তম গ্রেডের যেকোনো চাকরি জন্য প্রশ্ন ব্যাংক লেগে থেকে শেষ করুন। অ্যাপ এর প্রশ্ন ব্যাংক থেকে ১০০% কমন আসবে। বাকি চাকরি পরীক্ষা জন্য ৭০%-৮০% কমন আসবে। আপনার চর্চার সময় আপনার ভুল প্রশ্ন, বুকমার্ক প্রশ্ন সব ডাটাবেজে জমা থাকে। মনে করুন বাংলা সাহিত্য ৪০০০ প্রশ্ন আছে, আপনি একবার ভালো করে পড়বেন, এর মধ্যে দেখবেন ৪০% প্রশ্ন আপনার জানা, যেগুলো কখনও ভুল হবে না, বাকি আছে ৬০%, এই প্রশ্নগুলো আলাদা বাটনে জমা হয়, যেগুলো আপনি ভুল করছেন, এখন এইগুলো ভালো করে রিভিশন দিন। এতে সহজে কম সময় প্রস্তুতি শেষ হবে। যারা একেবারে নতুন তারা জব শুলুশন্স বাটন দিয়ে শুরু করতে পারেন।
✅প্রাইমারী ১ম ধাপের পরীক্ষার তারিখ দিলে ফুল মডেল টেস্ট শুরু হবে।
✅ব্যাংক নিয়োগ প্রস্তুতি'র লং কোর্স (রুটিনের জন্য পিডিএফ বাটন দেখুন) - পরীক্ষা শুরুঃ ১০ নভেম্বর। - মোট পরীক্ষাঃ ১২৮টি, - টপিক ভিত্তিকঃ ১১২টি, - রিভিশন পরীক্ষাঃ ২২টি, - Vocabulary রিভিশনঃ ৩বার
✅ সম্পূর্ণ ফ্রিতে প্রস্তুতি নিন ৫০তম বিসিএস। মোট পরীক্ষাঃ ১৬২টি টপিক ভিত্তিক পরীক্ষাঃ ১০০টি রিভিশন পরীক্ষাঃ ৬২টি
অ্যাপ এর হোম screen -এ পিডিএফ বাটন ক্লিক করুন, এখান থেকে রুটিন ডাউনলোড করতে পারবেন। রুটিনের তারিখ অনুযায়ী পরীক্ষা রাত ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যেকোন সময় দিতে পারবেন, ফলাফল সাথে সাথে বিস্তারিত ব্যাখ্যাসহ দেওয়া হয়। missed পরীক্ষাগুলো আর্কাইভ থেকে দিতে পারবেন, তবে মেরিট লিস্ট আসবে না, মেরিট লিস্টে থাকতে হলে রুটিন অনুযায়ী নির্দিষ্ট তারিখে দিতে হবে। আর্কাইভ থেকে পরীক্ষা দিতে হলে ভিজিট করুনঃ অ্যাপ এর হোম স্ক্রীনে 'পরীক্ষার সেকশন' বাটনে ক্লিক করুন -> বিসিএস বাটন -> [ফ্রি কোর্স] ৫০তম বিসিএস প্রিলি ২২০ দিনের সেকশনের All Exam বাটন ক্লিক করুন -> এখান Upcoming, Expired ট্যাব পাবেন।
✅ প্রধান শিক্ষক প্রস্তুতি - লেকচারশীট ভিত্তিকঃ রুটিন আপলোড করা হয়েছে। পরীক্ষা শুরুঃ ১৫ আগস্ট। মোট পরীক্ষাঃ ৫৮টি
✅ আপকামিং রুটিনঃ
- ১০০ দিনের বিসিএস বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি। - বেসিকভিউ বই অনুসারে GK রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে। - অগ্রদূত বাংলা বই অনুসারে বাংলা সাহিত্য ও ভাষা রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।। - English মাস্টার বই অনুসারে রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।