|
|
- টলেমি ছিলেন বিখ্যাত জ্যোতির্বিদ । - তার বিখ্যাত দুটি গ্রন্থ 'গাইড টু জিওগ্রাফী ' এবং 'অ্যালমাজেন্ট’ . জ্যোতির্বিদ্যা ও ভূগোলবিদ্যা ছাড়াও 'অপটিকস ' নামে আলোকবিদ্যার উপরও টলেমি বই লেখেন ।
|
|
| |
|
|
|
পৃথিবীর দীর্ঘতম: দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত - কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত (বাংলাদেশ) দীর্ঘতম নদী - নীল নদ (৬৬৯০ কি.মি.) দীর্ঘতম নদী (এককভাবে) - নীল নদ পৃথিবীর দীর্ঘতম পর্বতমালা - আন্দিজ পর্বতমালা (দ. আমেরিকা) দীর্ঘতম হ্রদ - কাস্পিয়ান দীর্ঘতম নদী অববাহিকা - আমাজন অববাহিকা দীর্ঘতম রেলপথ ট্রান্স - সাইবেরিয়ান রেলপথ দীর্ঘতম সেতু - ওয়াহি গ্রান্ড সেতু, চীন, ৭৯.৭৩ কি.মি. দীর্ঘতম খাল - গ্র্যান্ড ক্যানেল (চীন) দীর্ঘতম কৃত্রিম খাল - সুয়েজ খাল দীর্ঘতম প্রাচীর - চীনের মহাপ্রাচীর
|
|
| |
|
|
|
- পৃথিবী সূর্যের চারদিকে সর্বদা ঘূর্ণায়মান । - পৃথিবীর এই ঘূর্ণনের ফলে পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে সময়ের তারতম্য পরিলক্ষিত হয়, তাই ঢাকা থেকে হংকং হয়ে প্লেন নিউইয়র্ক যাওয়ার সময় দিনের সময় কালকে ছোট মনে হয় ।
|
|
| |
|
|
|
বায়ুমন্ডলের স্তরগুলি: 1. ট্রপোস্ফিয়ার - পৃথিবীর সবচেয়ে নিচের স্তর - উচ্চতা: 0-18 কিমি - এখানে সব আবহাওয়া পরিবর্তন ঘটে
2. স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার - ট্রপোস্ফিয়ারের উপরের স্তর - উচ্চতা: 18-50 কিমি - ওজোন স্তর এখানে অবস্থিত
3. মেসোস্ফিয়ার - স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারের উপরের স্তর - উচ্চতা: 50-80 কিমি - উল্কাপিন্ড এখানে পুড়ে যায়
হাইড্রোস্ফিয়ার: - এটি বায়ুমন্ডলের স্তর নয় - হাইড্রোস্ফিয়ার হল পৃথিবীর জলমন্ডল - এর মধ্যে পড়ে: * মহাসাগর * নদ-নদী * হ্রদ * ভূগর্ভস্থ জল * মেঘ ও বরফ
|
|
| |
|
|
|
পৃথিবীর অভ্যন্তরীণ স্তরগুলি উপর থেকে নীচের দিকে এবং তাদের তাপমাত্রা নিম্নরূপ:
1. ভূ-ত্বক (Crust) - সবচেয়ে উপরের স্তর - পুরুত্ব: 5-70 কিমি - তাপমাত্রা: 200-400°C - এখানে আমরা বাস করি
2. ম্যান্টল (Mantle) - ভূ-ত্বকের নীচের স্তর - পুরুত্ব: 2900 কিমি - তাপমাত্রা: 400-4000°C - গলিত শিলার স্তর
3. বহির্নিউক্লিয়াস (Outer Core) - ম্যান্টলের নীচের স্তর - পুরুত্ব: 2200 কিমি - তাপমাত্রা: 4000-5000°C - তরল অবস্থায় থাকে
4. অন্তঃনিউক্লিয়াস (Inner Core) - সবচেয়ে গভীরের স্তর - পুরুত্ব: 1250 কিমি - তাপমাত্রা: 5000-6000°C - কঠিন অবস্থায় থাকে
সঠিক উত্তর D) অন্তঃনিউক্লিয়াস কারণ: - এটি পৃথিবীর সবচেয়ে গভীরে অবস্থিত স্তর - এখানে তাপমাত্রা সর্বোচ্চ (প্রায় 6000°C) - অত্যধিক চাপের কারণে কঠিন অবস্থায় থাকে - মূলত লোহা ও নিকেল দ্বারা গঠিত
|
|
| |
|
|
|
- মহীসোপানের শেষসীমা থেকে ভূ-ভাগ হঠাৎ খাড়াভাবে নেমে সমুদ্রের গভীর তলদেশের সঙ্গে মিশে যাওয়াকে বলে- মহীঢাল - মহীঢালের গভীরতা- ২০০ থেকে ৩০০০ মিটার - মহীঢালের গড় প্রশস্ত— প্রায় ১৬ থেকে ৩২ কি.মি. - অপ্রশস্ত ও অসমান উপরিভাগ - ভূমি— বন্ধুর প্রকৃতির
|
|
| |
|
|
|
»» যখন উত্তর গোলার্ধে গ্রীষ্মকাল হয়, তখন দক্ষিণ গোলার্ধে শীতকাল হয়। »» কারণ মূলত: »» পৃথিবী সূর্যকে কেন্দ্র করে 23.5° কোণে কাত হয়ে আছে। »» এই কারণে, বছরের বিভিন্ন সময়ে, উত্তর ও দক্ষিণ গোলার্ধের বিভিন্ন অংশে সূর্যের রশ্মি সরাসরি আপতিত হয়। »» গ্রীষ্মকালে, সূর্যের রশ্মি উত্তর গোলার্ধের উত্তর অক্ষাংশে (কর্কটক্রান্তি) সরাসরি আপতিত হয়। »» এ সময়, দক্ষিণ গোলার্ধে সূর্যের রশ্মি দক্ষিণ অক্ষাংশে (মকরক্রান্তি) তির্যকভাবে আপতিত হয়। »» তির্যকভাবে আপতিত সূর্যের রশ্মি কম তাপ প্রদান করে। ফলে, দক্ষিণ গোলার্ধে শীতকাল অনুভূত হয়।
»» উল্লেখ্য: - 21শে জুন উত্তর গোলার্ধে গ্রীষ্মকালের সূচনা হয় এবং 22শে ডিসেম্বর শীতকালের সূচনা হয়।
- 22শে ডিসেম্বর দক্ষিণ গোলার্ধে গ্রীষ্মকালের সূচনা হয় এবং 21শে জুন শীতকালের সূচনা হয়।
|
|
| |
|
|
|
- ২১ মার্চ এবং ২৩ সেপ্টেম্বর নিরক্ষরেখার উপর সূর্য লম্বভাবে কিরণ দেয় । এ দুদিন পৃথিবীর সর্বত্র দিন - রাত্রি সমান হয় । সেদিনকে বিষুব ( Equinox ) বলে ।
- ২১ মার্চ উত্তর গােলার্ধে বসন্তকাল , তাই একে বাসন্ত বিষুব ( Vernal equinox ) বলে ।
- ২৩ সেপ্টেম্বর উত্তর গােলার্ধে শরৎকাল , তাই ঐ দিনকে শারদ বিষুব ( Autumnal equinox ) বলে ।
|
|
| |
|
|
|
- মহাকাশে গ্রহ, নক্ষত্র, ধূলিকণা, ধূমকেতু বাষ্পকুণ্ডের বিশাল সমাবেশকে গ্যালাক্সি বা নক্ষত্রজগৎ বলে।
- মহাকাশে ১০০ বিলিয়ন গ্যালাক্সি রয়েছে।
- সর্পিলাকার গ্যালাক্সিগুলো বৃহৎ আকৃতির এবং উপবৃত্তাকার গ্যালাক্সিগুলো বেশি উজ্জ্বল। কোন একটি গ্যালাক্সির ক্ষুদ্র অংশকে ছায়াপথ বলে।
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
- পৃথিবী ও অন্যান্য গ্রহগুলো যেমন প্রতিনিয়ত সূর্যকে কেন্দ্র করে ঘুরছে, তেমনি সূর্য ও তার গ্রহগুলোসমেত তার নিজ গ্যালাক্সির চারপাশে ঘুরছে।
- আবার এই গ্যালাক্সি বা ছায়াপথ তার অন্তর্ভুক্ত তারকারাজিসহ নিজ অক্ষকে কেন্দ্র করে সর্বদা পরিভ্রমণরত। ছায়াপথে তার নিজ অক্ষকে কেন্দ্র করে একবার ঘুরে আসতে যে সময় লাগে, তাকে 'কসমিক ইয়ার' বা 'কসমিক বর্ষ' বলে।
- একইভাবে সূর্যের চারদিকে একবার ঘুরে আসতে পৃথিবীর যে সময় লাগে, তাকে 'সােলার ইয়ার' (Solar year) বা, সৌর বছর' বলে।
|
|
| |
|
|
|
- পৃথিবীর উপগ্রহ : ১টি (চাঁদ) - মঙ্গলের উপগ্রহ : ২টি (ডিমোস ও ফোবোস) - বৃহস্পতির উপগ্রহ : ৭৯টি - শনির উপগ্রহ : ৮২টি - ইউরেনাসের উপগ্রহ : ২৭টি - নেপচুনের উপগ্রহ : ১৪টি - শুক্র ও বুধ গ্রহের কোন উপগ্রহ নেই।
|
|
| |
|
|
|
-- বুধ গ্রহ: - সৗরজগতের ক্ষুদ্রতম গ্রহ। - সূর্যের নিকটতম গ্রহ। - বুধের মাধ্যাকর্ষণ বল এত কম যে এটি কোনো বায়ুমন্ডল ধরে রাখতে পারে না। - মেঘ, বৃষ্টি, বাতাস, পানি ও প্রাণীর কোনো অস্তিত্ব নেই।
|
|
| |
|
|
|
- কালমার সুইডেনের দক্ষিণ-পূর্বেবাল্টিক সাগরেরতীরে অবস্থিত একটি শহর। - ২০২০ সালে এখানে ৪১৩৮৮ জন বাসিন্দা ছিল।
- এই শহরটি Live at Heart অনুষ্ঠানের আয়োজন করে, যা সুইডেনের বৃহত্তম মিউজিক্যাল শোকেস ইভেন্টগুলির মধ্যে একটি।
|
|
| |
|
|
|
- বিশ্বব্যাপী জৈব পরিবেশ রক্ষার জন্য ১৯৭১ সালে ইরানের রামসার শহরে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ 'Convention on Wetlands' চুক্তি স্বাক্ষর করে। ১৯৭৫ সালে রামসার কনভেনশন চুক্তি কার্যকর হয়।
- বাংলাদেশ ১৯৯২ সালে এ চুক্তিতে স্বাক্ষর করে।
- বাংলাদেশের দুটি এলাকা-সুন্দরবন (২১ মে, ১৯৯২) ও টাঙ্গুয়ার হাওড় (১০ জুলাই, ২০০০) রামসার সাইট হিসাবে স্বীকৃতি পেয়েছে।
- টাঙ্গুয়ার হাওড় সুনামগঞ্জের ধর্মপাশা ও তাহিরপুরে অবস্থিত।
- এটি স্থানীয়ভাবে ‘নয় কুড়ি কান্দা ছয় কুড়ি বিল' নামে পরিচিত।
|
|
| |
|
|
|
- রামসার কনভেনশন আন্তর্জাতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ জলাভূমি, বিশেষ করে জলপাখির বাসস্থান সংরক্ষণ এবং টেকসই ব্যবহারের জন্য একটি আন্তর্জাতিক চুক্তি। - এটি ১৯৭১ সালে ইরানের রামসার শহরে স্বাক্ষরিত হয়েছিল।
|
|
| |
|
|
|
- মহাকর্ষণের ফলে চন্দ্র পৃথিবীর চারদিকে ঘুরছে। - পৃথিবী থেকে চন্দ্রের দূরত্ব সূর্য থেকে অনেক কম বলে পৃথিবীর ওপর চন্দ্রের আকর্ষণ শক্তি সূর্য অপেক্ষা প্রায় দ্বিগুণ।
|
|
| |
|
|
|
- এ অক্ষরেখার উত্তর-প্রান্ত বিন্দুকে উত্তর মেরু বা সুমেরু এবং দক্ষিণ-প্রান্ত বিন্দুকে দক্ষিণ মেরু বা কুমেরু বলে।
|
|
| |
|
|
|
-পৃথিবীর সর্বউত্তর দেশ হল নরওয়ের স্পিৎসবার্গেন দ্বীপ, যা ৭৮°১০′ উত্তর অক্ষাংশে অবস্থিত। -পৃথিবীর সর্বদক্ষিণের দেশ হল চিলির হুইদো আইল্যান্ড, যা ৬৩°২০′ দক্ষিণ অক্ষাংশে অবস্থিত। আবার, -পৃথিবীর সর্বপূর্বের দেশ হল রাশিয়ার রাইখানভ দ্বীপ, যা ১৮০° পূর্ব দ্রাঘিমাংশে অবস্থিত। -পৃথিবীর সর্বপশ্চিমের দেশ হল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আলাস্কা রাজ্যের ওরেল দ্বীপ, যা ১৮০° পশ্চিম দ্রাঘিমাংশে অবস্থিত।
|
|
| |
|
|
|
-ডুরান্ড লাইন হল আফগানিস্তান এবং পাকিস্তানের মধ্যে একটি সীমানা যা ১৮৯৩ সালে ব্রিটিশ ভারত এবং আফগানিস্তানের মধ্যে একটি চুক্তির মাধ্যমে নির্ধারিত হয়েছিল। -চুক্তিটি ব্রিটিশ ভারতের উত্তর-পশ্চিম সীমান্ত প্রদেশের সীমানা নির্ধারণের জন্য নির্ধারিত হয়েছিল এবং এটি মর্টিমার ডুরান্ডের নামে নামকরণ করা হয়েছিল, যিনি ব্রিটিশ ভারতের রাষ্ট্রদূত ছিলেন যিনি আফগানিস্তানের সাথে চুক্তিটি আলোচনা করেছিলেন। -ডুরান্ড লাইন একটি বিতর্কিতসীমানা যা আফগানিস্তান এবং পাকিস্তানের মধ্যে বিরোধের কেন্দ্রস্থল। আফগানিস্তান ডুরান্ড লাইনকে একটি কৃত্রিম সীমানা হিসাবে বিবেচনা করে যা তাদের জাতিগত ও সাংস্কৃতিক একতাকে ভেঙে ফেলেছে।
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
নিম্নচাপের কারণে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় বিশেষ। সাধারণভাবে এই জাতীয় ঘূর্ণিঝড়কে সাধারণভাবে বলা হয় সাইক্লোন (Cyclone)। গ্রিক kyklos শব্দের অর্থ হলো বৃ্ত্ত। এই শব্দটি থেকে উৎপন্ন শব্দ হলো kykloun। এর অর্থ হলো- আবর্তিত হওয়া। এই শব্দটি পরিবর্তিত হয়ে তৈরি হয়েছে kyklōma । এই শব্দের অর্থ হলো- চক্র বা কুণ্ডলিত। ১৮৪৮ খ্রিষ্টাব্দে ব্রিটিশ-ভারতীয় আবহাওয়াবিদ হেনরী পিডিংটন তাঁর সামুদ্রিক দুর্যোগ বিষয়ক গ্রন্থ, The Sailor's Horn-book for the Law of Storms-এতে Cyclone শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন। উল্লেখ্য বাংলায় সাইক্লোন শব্দটি গৃহীত হয়েছে ইংরেজি থেকে।
ঘূর্ণিঝড় পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলে ভিন্ন ভিন্ন নামে পরিচিত। যেমন- - ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলে 'সাইক্লোন' - অস্ট্রেলিয়ার উপকূলে 'সাইক্লোন' - আমেরিকায় হ্যারিকেন নামে পরিচিত, - জাপানের উপকূলে 'টাইফুন' - ফিলিপাইনে 'বাগিও' - মেক্সিকো উপকূলে 'হ্যারিকেন' ইত্যাদি।
|
|
| |
|
|
|
ইংরেজি ‘Geographhy’ শব্দটি থেকে ‘ভূগোল’ শব্দ এসেছে। প্রথম ‘Geography’ শব্দটি ব্যবহার করেন প্রাচীন গ্রিসের ভূগোলবিদ ইরাটেস্থেনিস (ভূগোলের জনক)।
- অধ্যাপক ডাউলি স্ট্যাম্পের মতে, পৃথিবী ও এর অধিবাসীদের বর্ণনাই হলো ‘ভূগোল’।
- অধ্যাপক কার্ল রিটার ভূগোলকে বলেছেন, পৃথিবীর বিজ্ঞান।
- অধ্যাপক ম্যাকনি মানুষের আবাসভূমি হিসেবে পৃথিবীর আলোচনা বা বর্ণনাকে বলেছেন ভূগোল।
|
|
| |
|
|
|
-পৃথিবীর আলোকিত এবং অন্ধকার অংশের মধ্যবর্তী বৃত্তাকার অংশকে ছায়াবৃত্ত বলে। -আবর্তনের ফলে পৃথিবীর যে অংশ অন্ধকার থেকে ছায়াবৃত্ত পার হয়ে সবেমাত্র আলোকিত অংশ পৌঁছায় সেখানে প্রভাত হয়। -প্রভাতের কিছু পূর্বে যে সময় ক্ষীণ আলো থাকে সেখানে ঊষা এবং সন্ধ্যার কিছু পূর্বে যে সময় ক্ষীণ আলো থাকে সে সময়কে গোধূলি বলে।
|
|
| |
|
|
|
পৌষ - মাঘ মাসে সন্ধ্যা রাত্রিতে পূর্ব আকাশে শিকারি বেশে মনুষ্য আকৃতির একটি নক্ষত্রমন্ডল দেখা যায়। এটিকে কালপুরুষ বা আদম সুরত বলে। উত্তর আকাশের কাছাকাছি যে সাতটি উজ্জ্বল নক্ষত্র দেখা যায় সেগুলো কে সপ্তর্ষিমণ্ডল বলে।
|
|
| |
|
|
|
- পৃথিবীর উপগ্রহ : ১টি (চাঁদ) - মঙ্গলের উপগ্রহ : ২টি (ডিমোস ও ফোবোস) - বৃহস্পতির উপগ্রহ : ৭৯টি - শনির উপগ্রহ : ৮২টি - ইউরেনাসের উপগ্রহ : ২৭টি - নেপচুনের উপগ্রহ : ১৪টি - শুক্র ও বুধ গ্রহের কোন উপগ্রহ নেই।
|
|
| |
|
|
|
- উপকূলে সকালের সূর্যতাপ স্থানীয় ভূমির তাপমাত্রা বাড়িয়ে দেয় এবং একটি নিম্নচাপের সৃষ্টি হয় , ফলে নিকটস্থ সমুদ্রের অপেক্ষাকৃত শীতল বায়ু স্থলভাগের দিকে প্রবাহিত হয় । একে সমুদ্র বায়ু বলে। - বিকেলের দিকে অর্থাৎ অপরাহ্নে তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাওয়ায় ঐ নিম্নচাপ অঞ্চলে সমুদ্রের উচ্চচাপ অঞ্চল থেকে বায়ু প্রবল বেগে প্রবাহিত হয়।
|
|
| |
|
|
|
কার্বন কর হল জ্বালানি ব্যবহারের ফলে নির্গত কার্বনের উপর ধার্যকৃত কর। কার্বন ডাই অক্সাইড উৎপাদনের জন্য তথা পরিবেশ দূষিত করার জন্য জ্বালানি ব্যবহারকারীকে যে কর দিতে হয় প্রথাগতভাবে তাই কার্বন কর হিসেবে গণ্য কর হয়। পরিবেশ সুরক্ষায় কার্বন কর চালুকারী প্রথম দেশ অস্ট্রেলিয়া।
|
|
| |
|
|
|
-পৃথিবীর বহির্ভাগের কঠিন আবরণ হল ভূত্বক। -এই ভূত্বক গঠনকারী পদার্থের ঘনত্বের তারতম্যের ওপর নির্ভর করে ভূত্বক কে প্রধানত দুটি ভাগে ভাগ করা হয়, যথা - সিয়াল (SIAL) বা হালকা শিলাস্তর এবং সিমা (SIMA) বা ভারী শিলাস্তর। -সিয়াল স্তরে থাকে সিলিকা ও অ্যালুমিনিয়াম তাই এর নাম সিয়াল। -সাধারণত মহাদেশীয় ভূত্বকের স্তরকে সিয়াল বলে। -সিমা হলাে ভূ-ত্বকের নিচের অংশ। -এটা সিলিকা ও ম্যাগনেসিয়াম দিয়ে তৈরি। তাই এর নাম সিমা।
|
|
| |
|
|
|
প্রকৃতি অনুযায়ী অভিবাসন ২ প্রকার।
১। অবাধ অভিবাসন
২। বল্পুর্বক অভিবাসন
|
|
| |
|
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
| |
|