নদ-নদী (71 টি প্রশ্ন )
কোন নদীতে অপর কোন নদী পতিত হলে পতিত নদীকে উপনদী বলা হয়। ব্রহ্মপুত্র নদের উপনদী হলো তিস্তা এবং ধরলা। শীতলক্ষ্যা হলো এর শাখানদী। ট্যাঙ্গন হলো মহানন্দা নদীর উপনদী।
- ১৩ জুন, ১৯৭৫ সালে আলজেরিয়ার রাজধানী আলজিয়ার্স চুক্তিটি সম্পন্ন হয়।
- এই চুক্তিটি ইরাক এবং ইরান এর মাঝে সম্পন্ন হয়।
- মূলত শাত-ইল-আরব নিয়ে বিরোধ নিষ্পত্তির লক্ষ্যে এই চুক্তি সম্পন্ন করা হয়।
- আমরা জানি শাত-ইল-আরব হল ফোরাত এবং ইউফ্রেটিস নদীর মিলিত রূপ।
- চুক্তি অকার্যকর হয় ১৭ সেপ্টেম্বর, ১৯৮০ সালে (ইরাক কর্তৃক ইরান আক্রমনের মধ্য দিয়ে।)

- ভূমিকম্প হলো ভূ-পৃষ্ঠে আকস্মিক ও অস্থায়ী কম্পন যা পূর্ব সতর্কতা ছাড়াই সংঘটিত হয়। এর ফলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে, যার মধ্যে নদীর গতিপথ পরিবর্তনও অন্তর্ভুক্ত।
- ১৭৮৭ সালের আসামের ভূমিকম্পের ফলে পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদের তলদেশ কিছুটা উঁচু হয়ে যায়, ফলে তার গতিপথ পরিবর্তিত হয়ে যমুনা নদী দিয়ে প্রবাহিত হতে শুরু করে।
- ১৯৫০ সালের আসামের ভূমিকম্প হয় এই ভূমিকম্পের ফলে ধনশ্রী নদীর গতিপথ পরিবর্তিত হয়ে যায়।
- ভূমিকম্পের ফলে নদীর গতিপথ পরিবর্তন একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ।
-প্রকৃতির বিস্ময়কর সৃষ্টি ‘হালদা নদী এশিয়ার একমাত্র প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন কেন্দ্র।
-এ নদীটি বাংলাদেশের পার্বত্য খাগড়াছড়ি জেলার দক্ষিণ পূর্ব অংশের বাদনাতলী পাহাড় থেকে উৎপত্তি হয়ে কর্ণফুলী নদীর সাথে মিলিত হয়েছে।

-বাংলাদেশের বৃহত্তম, দীর্ঘতম, প্রশস্ততম ও গভীরতম নদী মেঘনা।
-আসামের বরাক নদী নাগা-মনিপুর থেকে উৎপত্তি হয়ে সুরমা এবং কুশিয়ারা নামে দুটি শাখায় বিভক্ত হয়ে সিলেট জেলায় প্রবেশ করেছে।
-সুরমা-কুশিয়ারা নদী আজমিরীগঞ্জে মিলিত হয়ে কালনী নামে দক্ষিণে কিছুদূর প্রবাহিত হয়ে মেঘনা নাম ধারণ করেছে। এরপর ভৈরব বাজারের নিকট পুরাতন ব্রহ্মপুত্রের সাথে মিলিত হয়ে মেঘনা নামে প্রবাহিত হয়ে চাঁদপুরের নিকট পদ্মার সাথে মিলিত হয়।
-আর পদ্মা মেঘনা মিলিত স্রোতধারা মেঘনা নামে বঙ্গোপসাগরে পতিত হয়েছে।

-নাফ নদীটি আরাকান (মিয়ানমার) পাহাড় থেকে উৎপত্তি হয়ে বঙ্গোপসাগরে পতিত হয়েছে। এর দৈর্ঘ্য ৫৬ কি.মি.।
-বাংলাদেশের দক্ষিণ- পূর্বাঞ্চলের প্রধান নদী কর্ণফুলীর উৎপত্তি মিজোরামের লুসাই পাহাড় থেকে। এর দৈর্ঘ্য ৩২০ কি.মি।

- গোমতি নদী এমন একটি নদী যেখানে জোয়ার-ভাঁটার প্রভাব দেখা যায় না।
- এটি বাংলাদেশের কুমিল্লা জেলার একটি গুরুত্বপূর্ণ নদী এবং ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের পাহাড়ি অঞ্চল থেকে উৎপন্ন।
- গোমতি নদী মূলত অভ্যন্তরীণ প্রবাহের উপর নির্ভরশীল এবং সমুদ্রের সাথে সরাসরি সংযোগ না থাকায় এখানে জোয়ার-ভাঁটার প্রভাব পড়ে না।
- জোয়ার-ভাঁটা সাধারণত সমুদ্র বা উপকূলবর্তী নদীগুলিতে ঘটে, যেখানে চাঁদ ও সূর্যের মহাকর্ষীয় প্রভাবের কারণে পানির স্তর ওঠানামা করে।
- তবে গোমতি নদী সমুদ্র থেকে দূরে অবস্থিত এবং এর উৎস ও প্রবাহের প্রকৃতি এমন যে এখানে জোয়ার-ভাঁটা সৃষ্টি হয় না।

ডি রিভার (D River) যুক্তরাষ্ট্রের ওরেগন অঙ্গরাজ্যে অবস্থিত বিশ্বের অন্যতম ক্ষুদ্রতম নদী হিসেবে পরিচিত, যার দৈর্ঘ্য মাত্র প্রায় ৩৭ মিটার (১২১ ফুট)। এটি ডেভিলস লেক (Devils Lake) থেকে শুরু হয়ে সরাসরি প্রশান্ত মহাসাগরে গিয়ে মিশেছে। গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস-এ একসময় একে বিশ্বের সবচেয়ে ছোট নদী হিসেবে তালিকাভুক্ত করা হয়েছিল, যদিও পরে কিছু বিতর্কের কারণে এই স্বীকৃতি পরিবর্তিত হয়।

পৃথিবীর ক্ষুদ্রতম:
ক্ষুদ্রতম নদী - ডি রিভার (যুক্তরাষ্ট্র), ১৩৪ মিটার
ক্ষুদ্রতম পাখি - হামিং বার্ড
ক্ষুদ্রতম দিন - ২২ ডিসেম্বর (উত্তর গোলার্ধে)
ক্ষুদ্রতম মহাদেশ - ওশেনিয়া
ক্ষুদ্রতম মহাসাগর - উত্তর মহাসাগর


- ব্রহ্মপুত্র নদের উৎপত্তি তিব্বতের হিমালয়ের কৈলাশ শৃঙ্গের নিকট মানস সরোবর হ্রদ থেকে।
- এটি তীব্বত (চীন) ও ভারত উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে কুড়িগ্রাম জেলার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে।
- ভারতে এটি দিহাঙ নামে পরিচিত।
- ব্রহ্মপুত্র নদের মোট দৈর্ঘ্য ২৮৫০ কিলোমিটার।
- পুরাতন ব্রহ্মপুত্র ভৈরববাজারের নিকট মেঘনা নদীতে পতিত হয়েছে।
- তবে জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জে এটির প্রধান শাখা যমুনা নামে প্রবাহিত যা রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে পদ্মায় মিলিত হয়েছে।
- ১৭৮৭ সালে ভূমিকম্পের ফলে ব্রহ্মপুত্র নদের গতিপথ পরিবর্তন হয়ে যায়।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
নীলনদ শব্দটি এসেছে আরবি আন-নীল হতে। নীল নদ আফ্রিকা মহাদেশের একটি নদ। পূর্ব আফ্রিকা থেকে ভূমধ্যসাগর পর্যন্ত এর বিস্তৃতি। এটি বিশ্বের দীর্ঘতম নদ। পানি প্রবাহের দিক থেকে এটি দ্বিতীয়। নীলনদ উগান্ডার জিনজা থেকে উৎপত্তি হয়ে ৬৬৫০ কিলোমিটার (৪১৩০ মাইল) দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে অবশেষে ভূমধ্যসাগরে সাথে মিলিত হয়েছে। ভিক্টোরিয়া হ্রদ তানজানিয়া, কেনিয়া এবং উগান্ডার মধ্যবর্তী একটি সুউচ্চ মালভূমির উপর এটি অবস্থিত।

নীলনদের উপ-নদী: নীল নদের দুটি উপনদী আছে একটি শ্বেত নীল নদ আরেকটি নীলাভ নীল নদ। এর মধ্যে শ্বেত নীল নদ দীর্ঘতর। শ্বেত নীলের উৎপত্তি আফ্রিকার গ্রেট লেক থেকে আর নীলাভের উৎপত্তি ইথিওপিয়ার তানা লেক থেকে।
নীলের উৎপত্তি: নীল নদের সর্ব উত্তরের উৎপত্তি স্থল হল আফ্রিকার রুয়ান্ডা। আর বর্হিগামী উৎস হল উগান্ডার জিনজা। তারপর এটি ১১ টি দেশ তানজানিয়া, রুয়ান্ডা, বুরুন্ডি, কেনিয়া, কঙ্গো, ইরিত্রিয়া, ইথিওপিয়া, উগান্ডা, দক্ষিণ সুদান, সুদান ও মিশরের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে।
- চন্দ্র এবং সূর্য ভূপৃষ্ঠের জল ও স্থলকে অবিরাম আকর্ষণ করছে । চন্দ্র ও সূর্যের আকর্ষণ এবং পৃথিবীর অভিকর্ষ বলের প্রভাবে ভূপৃষ্ঠের পানি প্রত্যহ নিয়মিত স্থানবিশেষে ফুলে ওঠে এবং অন্যত্র নেমে যায় ।

- পানির এই ফুলে ওঠা বা স্ফীতিকে জোয়ার (High Tide) এবং নেমে যাওয়াকে ভাটা (Low Tide) বলে । জোয়ার-ভাটার প্রধান কারণ পৃথিবীর উপর চন্দ্রের আকর্ষণ ।

- দূরত্বের কারণে সূর্যের চেয়ে জোয়ার ভাটার উপর চাঁদের আকর্ষণ বেশি । হিসেব করে দেখা গেছে যে জোয়ার উৎপাদনে সূর্যের ক্ষমতা চন্দ্রের ৪/৯ ভাগ ।
-ব্রহ্মপুত্র নদ তিব্বতে হিমালয়ের কৈলাশ শৃঙ্গের মানস সরোবর হ্রদ থেকে উৎপন্ন হয়েছে।
-ব্রহ্মপুত্র নদ চীন. ভারত, নেপালের ভিতর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে কুড়িগ্রাম জেলার রৌমারি-নাগেশ্বরী সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে।
-ব্রহ্মপুত্র নদের প্রধান শাখা নদী যমুনা।
- শালবন বিহার কুমিল্লা জেলার ময়নামতিতে অবস্থিত ।
- এটি ৬ষ্ঠ শতকে শ্রী ভবদেব নির্মাণ করেন ।
- এ বৌদ্ধ বিহারের পূর্ব নাম ভবদেব মহাবিহার ।
- কুমিল্লার পাশ দিয়ে বয়ে গেছে গোমতী নদী।


ঢাকা বুড়িগঙ্গা, বালু, তুরাগ, শীতলক্ষা এই চারটি নদী দ্বারা বেস্টিত।
- নদী যখন কোন হ্রদ বা সাগরে এসে পতিত হয়, তখন সেই পতিত স্থানকে মোহনা বলে। নদীর অধিক বিস্তৃত মোহনাকে খাঁড়ি বলে।
- বাংলাদেশে বর্তমানে নদ-নদীর সংখ্যা ১,৪১৫টি।

- দেশের ক্ষুদ্রতম নদী হলো বলেশ্বর, যার দৈর্ঘ্য মাত্র ০.২ কিলোমিটার।

- দেশের দীর্ঘতম নদী হলো পদ্মা, যার দৈর্ঘ্য ৩৫১ কিলোমিটার।

- সবচেয়ে বেশি জেলা দিয়ে প্রবাহিত নদী দুটি হলো পদ্মা ও মেঘনা, যেগুলো প্রতিটি ১৪টি জেলা দিয়ে প্রবাহিত হয়।

- ইছামতি নামে দেশে মোট ১৪টি নদী রয়েছে।

সূত্রঃ জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন।
- পদ্মা নদীর উৎপত্তি হিমালয় পর্বতের গঙ্গোত্রী হিমবাহ থেকে।
- পদ্মা নদী ভারতের উপর দিয়ে গঙ্গা নামে প্রবাহিত হয়ে বাংলাদেশের চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে।
- বাংলাদেশে প্রবেশ করার পর এর নাম হয়েছে পদ্মা।
- পদ্মার দৈর্ঘ্য ২,৬০০ কিলোমিটার।
- পদ্মা নদী চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও রাজশাহী জেলার দক্ষিণ-পশ্চিম প্রান্ত দিয়ে কুষ্টিয়া জেলার উত্তর-পশ্চিম প্রান্ত পর্যন্ত ভারত ও বাংলাদেশের সীমা নির্দেশ করছে।
- পদ্মা নদী দক্ষিণ-পূর্ব দিকে প্রবাহিত হয়ে রাজবাড়ি জেলায় গোয়ালন্দের কাছে যমুনার সাথে মিলিত হয়েছে।
- পদ্মা-যমুনা নদীর মিলিত স্রোত চাঁদপুরের নিকট মেঘনা নদীর সাথে মিলিত হয়ে বঙ্গোপসাগরে পড়েছে।
- পদ্মার শাখা নদীগুলো হলো- মধুমতি, আড়িয়াল খাঁ, ভৈরব, মাথাভাঙ্গা, কুমার, কপোতাক্ষ, শিবসাত, পশুর, বড়াল, গড়াই, ইছামতি, নবগঙ্গা, কালীগঙ্গা, চিত্রা, তেঁতুলিয়া, বিষখালী, কীর্তনখোলা, কাউখালী, আগুন মুকা।
- পদ্মার উপনদী মহানন্দা, টাঙ্গন, নাগর, পুনর্ভবা, কুলিক।

ব্রহ্মপুত্র নদ বাংলাদেশের মধ্যে দুইটি প্রধান শাখায় বিভক্ত। একটি শাখা হল যমুনা, যা দক্ষিণ দিকে প্রবাহিত হয়ে গঙ্গার সাথে মিলিত হয়। অপর শাখাটি হল পুরাতন ব্রহ্মপুত্র, যা দক্ষিণ-পূর্ব দিকে প্রবাহিত হয়ে মেঘনা নদীতে মিলিত হয়।

সুতরাং, বাংলাদেশের মধ্যে ব্রহ্মপুত্র নদের মূল শাখা বা প্রবাহের নাম হল যমুনা।


-নীল নদের পরে কঙ্গো নদী আফ্রিকার দ্বিতীয় দীর্ঘতম নদী।
-এটি 4,700 কিলোমিটার (2,900 মাইল) দীর্ঘ এবং 4,000,000 বর্গ কিলোমিটার (1,500,000 বর্গ মাইল) এলাকা নিষ্কাশন করে.
-আমাজন নদীর পরে কঙ্গো নদীটি পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম নদী এবং এটি পৃথিবীর গভীরতম নদী।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
-পদ্মার শাখা নদী ৭টি। 
যথাঃ কুমার,মাথাভাঙা, ভৈরব, গড়াই,মধুমতি,আড়িয়াল খাঁ,কপোতাক্ষ।

নায়াগ্রা জলপ্রপাত নায়াগ্রা নদীর উপর দুটি জলপ্রপাত নিয়ে গঠিত, যা নিউ ইয়র্ক এবং অন্টারিও, কানাডার মধ্যে সীমানা চিহ্নিত করে: আমেরিকান জলপ্রপাত, সীমান্তের আমেরিকান দিকে অবস্থিত এবং কানাডিয়ান বা হর্সশু জলপ্রপাত কানাডার পাশে অবস্থিত।
- সাঙ্গু নদী বান্দরবান জেলার প্রধানতম নদী।
- বান্দরবান জেলা শহরও এ নদীর তীরে অবস্থিত।
- এ জেলার জীবন–জীবিকার সাথে সাঙ্গু নদী ওতপ্রোতভাবে জড়িত।
- বান্দরবানের পাহাড়ি জনপদের যোগাযোগের ক্ষেত্রে এ নদী একটি অন্যতম মাধ্যম।
- উত্তর আরাকান পাহাড়ের ২১১৩ উত্তর ও ৯২৩৭ পূর্ব দ্রাঘিমাংশে নদীটির উৎপত্তি। 
কুলিক ভারতের পশ্চিমবঙ্গ এবং বাংলাদেশের উত্তরবঙ্গ দিয়ে প্রবাহিত একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য বাংলাদেশ অংশে ৬.৩৬ কিমি এবং ভারতের অংশে ৭৫.৬৪ কিমি। নদীটির ভুটডাঙ্গী এলাকায় প্রস্থ ১০০ মিটার এবং সেখানে এর গভীরতা ৩০ মিটার। আর নদী অববাহিকার আয়তন ১৫০ বর্গকিমি।
মেঘনা: আসামের নাগা মণিপুর পাহাড়ের দক্ষিণে লুসাই পাহাড়। লুসাই পাহাড় ভারতের মিজোরাম ও ত্রিপুরা রাজ্যে অবস্থিত। এটি পাটকাই পর্বতশ্রেণির অংশ।

- পদ্মা: বাংলাদেশের প্রধান নদী পদ্মা। এ নদী গঙ্গা নামে মধ্য হিমালয়ের গঙ্গোত্রী হিমবাহ থেকে উৎপন্ন হয়েছে।
- ব্রহ্মপুত্র: ব্রহ্মপুত্র নদ হিমালয় পর্বতের কৈলাস শৃঙ্গের মানস সরোবর থেকে উৎপন্ন হয়েছে।
- হালদা: খাগড়াছড়ির বাদনাতলী পর্বতশৃঙ্খ।
- সাঙ্গু: সাঙ্গু নদী বাংলাদেশ ও মিয়ানমার সীমান্তে অবস্থিত আরাকান পাহাড়ে উৎপন্ন হয়েছে।
- কর্ণফুলী: কর্ণফুলী নদী আসামের লুসাই পাহাড় থেকে উৎপন্ন হয়েছে।


- এশিয়ার দীর্ঘতম নদী ইয়াংসিকিয়াং।
- এর দৈর্ঘ্য ৬৩৮০ কিলোমিটার।
- এটি চীনের তিব্বতের মালভূমি থেকে উৎপত্তি হয়ে পূর্ব চীন সাগরে পতিত হয়েছে।

- ইউফ্রেটিস নদী পশ্চিম এশিয়ার দীর্ঘতম নদী যা ফোরাত নদী নামে পরিচিত।
- মেকং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একটি আন্তঃসীমান্ত নদী।
- ইয়েলো (হলুদ) নদী চীনের দ্বিতীয় দীর্ঘতম নদী।
✔ গঙ্গা নদী হিমালয়ের গঙ্গোত্রী হিমবাহ থেকে উৎপত্তি লাভ করেছে এবং কুষ্টিয়া হয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে৷
✔ ব্রহ্মপুত্র নদের উৎপত্তি তিব্বতের হিমালয়ের কৈলাশ শৃঙ্গের নিকট মানস সরোবর হ্রদ থেকে।
✔ তিস্তা নদীর উৎপত্তি সিকিমের পার্বত্য অঞ্চলে।
✔ বরাক নদীর উৎপত্তি মণিপুর রাজ্যের পার্বত্য অঞ্চলে।



ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
জর্ডান নদী মাউন্ট হারমোন থেকে উৎপত্তি লাভ করে। এটির দৈর্ঘ্য ৩৬০ কিলোমিটার।সুত্রঃ ব্রিটানিকা
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0