Loading [MathJax]/jax/output/HTML-CSS/fonts/TeX/fontdata.js
 
নদ-নদী (64 টি প্রশ্ন )
- গোমতি নদী এমন একটি নদী যেখানে জোয়ার-ভাঁটার প্রভাব দেখা যায় না।
- এটি বাংলাদেশের কুমিল্লা জেলার একটি গুরুত্বপূর্ণ নদী এবং ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের পাহাড়ি অঞ্চল থেকে উৎপন্ন।
- গোমতি নদী মূলত অভ্যন্তরীণ প্রবাহের উপর নির্ভরশীল এবং সমুদ্রের সাথে সরাসরি সংযোগ না থাকায় এখানে জোয়ার-ভাঁটার প্রভাব পড়ে না।
- জোয়ার-ভাঁটা সাধারণত সমুদ্র বা উপকূলবর্তী নদীগুলিতে ঘটে, যেখানে চাঁদ ও সূর্যের মহাকর্ষীয় প্রভাবের কারণে পানির স্তর ওঠানামা করে।
- তবে গোমতি নদী সমুদ্র থেকে দূরে অবস্থিত এবং এর উৎস ও প্রবাহের প্রকৃতি এমন যে এখানে জোয়ার-ভাঁটা সৃষ্টি হয় না।
পৃথিবীর ক্ষুদ্রতম:
ক্ষুদ্রতম নদী - ডি রিভার (যুক্তরাষ্ট্র), ১৩৪ মিটার
ক্ষুদ্রতম পাখি - হামিং বার্ড
ক্ষুদ্রতম দিন - ২২ ডিসেম্বর (উত্তর গোলার্ধে)
ক্ষুদ্রতম মহাদেশ - ওশেনিয়া
ক্ষুদ্রতম মহাসাগর - উত্তর মহাসাগর
- ব্রহ্মপুত্র নদের উৎপত্তি তিব্বতের হিমালয়ের কৈলাশ শৃঙ্গের নিকট মানস সরোবর হ্রদ থেকে।
- এটি তীব্বত (চীন) ও ভারত উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে কুড়িগ্রাম জেলার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে।
- ভারতে এটি দিহাঙ নামে পরিচিত।
- ব্রহ্মপুত্র নদের মোট দৈর্ঘ্য ২৮৫০ কিলোমিটার।
- পুরাতন ব্রহ্মপুত্র ভৈরববাজারের নিকট মেঘনা নদীতে পতিত হয়েছে।
- তবে জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জে এটির প্রধান শাখা যমুনা নামে প্রবাহিত যা রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে পদ্মায় মিলিত হয়েছে।
- ১৭৮৭ সালে ভূমিকম্পের ফলে ব্রহ্মপুত্র নদের গতিপথ পরিবর্তন হয়ে যায়।
নীলনদ শব্দটি এসেছে আরবি আন-নীল হতে। নীল নদ আফ্রিকা মহাদেশের একটি নদ। পূর্ব আফ্রিকা থেকে ভূমধ্যসাগর পর্যন্ত এর বিস্তৃতি। এটি বিশ্বের দীর্ঘতম নদ। পানি প্রবাহের দিক থেকে এটি দ্বিতীয়। নীলনদ উগান্ডার জিনজা থেকে উৎপত্তি হয়ে ৬৬৫০ কিলোমিটার (৪১৩০ মাইল) দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে অবশেষে ভূমধ্যসাগরে সাথে মিলিত হয়েছে। ভিক্টোরিয়া হ্রদ তানজানিয়া, কেনিয়া এবং উগান্ডার মধ্যবর্তী একটি সুউচ্চ মালভূমির উপর এটি অবস্থিত।

নীলনদের উপ-নদী: নীল নদের দুটি উপনদী আছে একটি শ্বেত নীল নদ আরেকটি নীলাভ নীল নদ। এর মধ্যে শ্বেত নীল নদ দীর্ঘতর। শ্বেত নীলের উৎপত্তি আফ্রিকার গ্রেট লেক থেকে আর নীলাভের উৎপত্তি ইথিওপিয়ার তানা লেক থেকে।
নীলের উৎপত্তি: নীল নদের সর্ব উত্তরের উৎপত্তি স্থল হল আফ্রিকার রুয়ান্ডা। আর বর্হিগামী উৎস হল উগান্ডার জিনজা। তারপর এটি ১১ টি দেশ তানজানিয়া, রুয়ান্ডা, বুরুন্ডি, কেনিয়া, কঙ্গো, ইরিত্রিয়া, ইথিওপিয়া, উগান্ডা, দক্ষিণ সুদান, সুদান ও মিশরের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে।
- চন্দ্র এবং সূর্য ভূপৃষ্ঠের জল ও স্থলকে অবিরাম আকর্ষণ করছে । চন্দ্র ও সূর্যের আকর্ষণ এবং পৃথিবীর অভিকর্ষ বলের প্রভাবে ভূপৃষ্ঠের পানি প্রত্যহ নিয়মিত স্থানবিশেষে ফুলে ওঠে এবং অন্যত্র নেমে যায় ।

- পানির এই ফুলে ওঠা বা স্ফীতিকে জোয়ার (High Tide) এবং নেমে যাওয়াকে ভাটা (Low Tide) বলে । জোয়ার-ভাটার প্রধান কারণ পৃথিবীর উপর চন্দ্রের আকর্ষণ ।

- দূরত্বের কারণে সূর্যের চেয়ে জোয়ার ভাটার উপর চাঁদের আকর্ষণ বেশি । হিসেব করে দেখা গেছে যে জোয়ার উৎপাদনে সূর্যের ক্ষমতা চন্দ্রের ৪/৯ ভাগ ।
-ব্রহ্মপুত্র নদ তিব্বতে হিমালয়ের কৈলাশ শৃঙ্গের মানস সরোবর হ্রদ থেকে উৎপন্ন হয়েছে।
-ব্রহ্মপুত্র নদ চীন. ভারত, নেপালের ভিতর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে কুড়িগ্রাম জেলার রৌমারি-নাগেশ্বরী সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে।
-ব্রহ্মপুত্র নদের প্রধান শাখা নদী যমুনা।
- শালবন বিহার কুমিল্লা জেলার ময়নামতিতে অবস্থিত ।
- এটি ৬ষ্ঠ শতকে শ্রী ভবদেব নির্মাণ করেন ।
- এ বৌদ্ধ বিহারের পূর্ব নাম ভবদেব মহাবিহার ।
- কুমিল্লার পাশ দিয়ে বয়ে গেছে গোমতী নদী।


ঢাকা বুড়িগঙ্গা, বালু, তুরাগ, শীতলক্ষা এই চারটি নদী দ্বারা বেস্টিত।
- নদী যখন কোন হ্রদ বা সাগরে এসে পতিত হয়, তখন সেই পতিত স্থানকে মোহনা বলে। নদীর অধিক বিস্তৃত মোহনাকে খাঁড়ি বলে।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- বর্তমানে নদ-নদীর সংখ্যা ১,০০৮টি।
- দেশে দীর্ঘতম পদ্মা নদীর দৈর্ঘ্য ৩৪১ কিলোমিটার।
- দেশে ক্ষুদ্রতম গাঙ্গিনা নদীর দৈর্ঘ্য ৩২ মিটার বা (০.০৩২ কিমি)।
- সবচেয়ে বেশি উপজেলা দিয়ে প্রবাহিত নদী মেঘনা (৩৬টি উপজেলা)।
- সবচেয়ে বেশি জেলা দিয়ে প্রবাহিত নদী পদ্মা (১২টি জেলা)।
- সবচেয়ে বেশি নদী প্রবাহিত বিভাগের নাম ঢাকা (২২২টি নদী)।
- সবচেয়ে বেশি নদী প্রবাহিত জেলার নাম সুনামগঞ্জ (৯৭টি নদী)।
- ইছামতি নামে দেশে মোট ১১টি নদী আছে।

সূত্রঃ জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন।(২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩)
- পদ্মা নদীর উৎপত্তি হিমালয় পর্বতের গঙ্গোত্রী হিমবাহ থেকে।
- পদ্মা নদী ভারতের উপর দিয়ে গঙ্গা নামে প্রবাহিত হয়ে বাংলাদেশের চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে।
- বাংলাদেশে প্রবেশ করার পর এর নাম হয়েছে পদ্মা।
- পদ্মার দৈর্ঘ্য ২,৬০০ কিলোমিটার।
- পদ্মা নদী চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও রাজশাহী জেলার দক্ষিণ-পশ্চিম প্রান্ত দিয়ে কুষ্টিয়া জেলার উত্তর-পশ্চিম প্রান্ত পর্যন্ত ভারত ও বাংলাদেশের সীমা নির্দেশ করছে।
- পদ্মা নদী দক্ষিণ-পূর্ব দিকে প্রবাহিত হয়ে রাজবাড়ি জেলায় গোয়ালন্দের কাছে যমুনার সাথে মিলিত হয়েছে।
- পদ্মা-যমুনা নদীর মিলিত স্রোত চাঁদপুরের নিকট মেঘনা নদীর সাথে মিলিত হয়ে বঙ্গোপসাগরে পড়েছে।
- পদ্মার শাখা নদীগুলো হলো- মধুমতি, আড়িয়াল খাঁ, ভৈরব, মাথাভাঙ্গা, কুমার, কপোতাক্ষ, শিবসাত, পশুর, বড়াল, গড়াই, ইছামতি, নবগঙ্গা, কালীগঙ্গা, চিত্রা, তেঁতুলিয়া, বিষখালী, কীর্তনখোলা, কাউখালী, আগুন মুকা।
- পদ্মার উপনদী মহানন্দা, টাঙ্গন, নাগর, পুনর্ভবা, কুলিক।

ব্রহ্মপুত্র নদ বাংলাদেশের মধ্যে দুইটি প্রধান শাখায় বিভক্ত। একটি শাখা হল যমুনা, যা দক্ষিণ দিকে প্রবাহিত হয়ে গঙ্গার সাথে মিলিত হয়। অপর শাখাটি হল পুরাতন ব্রহ্মপুত্র, যা দক্ষিণ-পূর্ব দিকে প্রবাহিত হয়ে মেঘনা নদীতে মিলিত হয়।

সুতরাং, বাংলাদেশের মধ্যে ব্রহ্মপুত্র নদের মূল শাখা বা প্রবাহের নাম হল যমুনা।


-নীল নদের পরে কঙ্গো নদী আফ্রিকার দ্বিতীয় দীর্ঘতম নদী।
-এটি 4,700 কিলোমিটার (2,900 মাইল) দীর্ঘ এবং 4,000,000 বর্গ কিলোমিটার (1,500,000 বর্গ মাইল) এলাকা নিষ্কাশন করে.
-আমাজন নদীর পরে কঙ্গো নদীটি পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম নদী এবং এটি পৃথিবীর গভীরতম নদী।
-পদ্মার শাখা নদী ৭টি। 
যথাঃ কুমার,মাথাভাঙা, ভৈরব, গড়াই,মধুমতি,আড়িয়াল খাঁ,কপোতাক্ষ।

নায়াগ্রা জলপ্রপাত নায়াগ্রা নদীর উপর দুটি জলপ্রপাত নিয়ে গঠিত, যা নিউ ইয়র্ক এবং অন্টারিও, কানাডার মধ্যে সীমানা চিহ্নিত করে: আমেরিকান জলপ্রপাত, সীমান্তের আমেরিকান দিকে অবস্থিত এবং কানাডিয়ান বা হর্সশু জলপ্রপাত কানাডার পাশে অবস্থিত।
- সাঙ্গু নদী বান্দরবান জেলার প্রধানতম নদী।
- বান্দরবান জেলা শহরও এ নদীর তীরে অবস্থিত।
- এ জেলার জীবন–জীবিকার সাথে সাঙ্গু নদী ওতপ্রোতভাবে জড়িত।
- বান্দরবানের পাহাড়ি জনপদের যোগাযোগের ক্ষেত্রে এ নদী একটি অন্যতম মাধ্যম।
- উত্তর আরাকান পাহাড়ের ২১১৩ উত্তর ও ৯২৩৭ পূর্ব দ্রাঘিমাংশে নদীটির উৎপত্তি। 
কুলিক ভারতের পশ্চিমবঙ্গ এবং বাংলাদেশের উত্তরবঙ্গ দিয়ে প্রবাহিত একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য বাংলাদেশ অংশে ৬.৩৬ কিমি এবং ভারতের অংশে ৭৫.৬৪ কিমি। নদীটির ভুটডাঙ্গী এলাকায় প্রস্থ ১০০ মিটার এবং সেখানে এর গভীরতা ৩০ মিটার। আর নদী অববাহিকার আয়তন ১৫০ বর্গকিমি।
মেঘনা: আসামের নাগা মণিপুর পাহাড়ের দক্ষিণে লুসাই পাহাড়। লুসাই পাহাড় ভারতের মিজোরাম ও ত্রিপুরা রাজ্যে অবস্থিত। এটি পাটকাই পর্বতশ্রেণির অংশ।

- পদ্মা: বাংলাদেশের প্রধান নদী পদ্মা। এ নদী গঙ্গা নামে মধ্য হিমালয়ের গঙ্গোত্রী হিমবাহ থেকে উৎপন্ন হয়েছে।
- ব্রহ্মপুত্র: ব্রহ্মপুত্র নদ হিমালয় পর্বতের কৈলাস শৃঙ্গের মানস সরোবর থেকে উৎপন্ন হয়েছে।
- হালদা: খাগড়াছড়ির বাদনাতলী পর্বতশৃঙ্খ।
- সাঙ্গু: সাঙ্গু নদী বাংলাদেশ ও মিয়ানমার সীমান্তে অবস্থিত আরাকান পাহাড়ে উৎপন্ন হয়েছে।
- কর্ণফুলী: কর্ণফুলী নদী আসামের লুসাই পাহাড় থেকে উৎপন্ন হয়েছে।


ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন

✔ গঙ্গা নদী হিমালয়ের গঙ্গোত্রী হিমবাহ থেকে উৎপত্তি লাভ করেছে এবং কুষ্টিয়া হয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে৷
✔ ব্রহ্মপুত্র নদের উৎপত্তি তিব্বতের হিমালয়ের কৈলাশ শৃঙ্গের নিকট মানস সরোবর হ্রদ থেকে।
✔ তিস্তা নদীর উৎপত্তি সিকিমের পার্বত্য অঞ্চলে।
✔ বরাক নদীর উৎপত্তি মণিপুর রাজ্যের পার্বত্য অঞ্চলে।



জর্ডান নদী মাউন্ট হারমোন থেকে উৎপত্তি লাভ করে। এটির দৈর্ঘ্য ৩৬০ কিলোমিটার।সুত্রঃ ব্রিটানিকা

হোয়াংহো এশিয়া ও চীনের দ্বিতীয় দীর্ঘতম নদী। এটি সিংহাই প্রদেশের বায়ান হার পর্বতমালা (কুনলুন পর্বতমালার অংশ) উত্তরাংশে উৎপত্তি হয়ে পীত সাগরে পতিত হয়েছে। এর অপর নাম পীত নদী। তবে নদীটি চীনের দুঃখ নামে বেশি পরিচিত। প্রাচীন চীনে প্রায়ই এই নদীর পানি ছাপিয়ে উঠে আশপাশের সব কিছু ভাসিয়ে দিত বলে একে চীনের দুঃখ বলা হয়। এর সর্বমোট দৈর্ঘ্য ৫৪৬৪ কিলোমিটার। ইতিহাসে ২৬ বার এই নদীর গতিপথ পরিবর্তন হয়েছে। এর ফলে প্রত্যেকবারই চীনের জনগণের জীবনে নেমে এসেছে অবর্ণনীয় দুঃখ-দুর্দশা। আধুনিক চীন (নয়া চীন) প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর চীন সরকার এই নদীর পাড়ের বেড়িবাঁধকে আরো মজবুত করে। ফলে বিংশ শতাব্দীতে হোয়াংহো নদীর তীরবর্তী জনসাধারণের নিরাপত্তা সুরক্ষিত হয়। এই নদীর অববাহিকার পশুচারণ ভূমি বেশ উর্বর ও খনিজ পদার্থে সমৃদ্ধ। এখানে চীনের প্রাচীনতম সভ্যতা গড়ে উঠেছিল। লানজে, বাত্তথৌ, যেমষ্ঠে, জিনোন প্রভৃতি গুরুত্বপূর্ণ শহর-বন্দর এ নদীর তীরে অবস্থিত। এই নদীর অববাহিকা পূর্ব-পশ্চিমে প্রায় ১৯০০ কিলোমিটার এবং উত্তর-দক্ষিণে প্রায় ১১০০ কিলোমিটার। এর মোট আয়তন প্রায় সাত লাখ ৫২ হাজার ৫৪৬ বর্গকিলোমিটার। এই নদী ৯টি প্রদেশের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত হয়ে শানতুং প্রদেশের দংইং শহরের বোহাই সাগরে গিয়ে মিশেছে।
মিসিসিপি নদী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিতীয় দীর্ঘতম নদী। এর নামকরণ করা হয়েছে অজিবওয়ে শব্দ মিসি-জিবি হতে যার অর্থ "মহা নদী"। এই নদীটিতে যুক্তরাষ্ট্রের দীর্ঘতম নদী মিসৌরি পতিত হয়েছে। দুইটি নদীর দৈর্ঘ্য এক সাথে হিসাব করলে মিসিসিপি-মিসৌরি উত্তর আমেরিকার দীর্ঘতম নদী।

- বিশ্বের বৃহত্তম ও প্রশস্ততম নদী আমাজন। পানি প্রবাহের বিচারেও আমাজন বিশ্বের বৃহত্তম নদী।
- বিশ্বের দীর্ঘতম নদী নীলনদ।
- এশিয়ার দীর্ঘতম নদী ইয়াংসিকিয়াং, এটি পৃথিবীর ৩য় দীর্ঘতম নদী।
বহ্মপুত্র ভারতের ধুবুরির পরে গারো পাহাড়ের চারদিকে দক্ষিণ বাঁক নিয়ে বাংলাদেশের সমভূমিতে প্রবেশ করে। বাংলাদেশের চিলমারী পার হয়ে প্রবাহিত হওয়ার পরে তিস্তা নদী ডান তীরে যুক্ত হয় এবং তারপরে যমুনা নদীর দক্ষিণে ২৪০ কিলোমিটার (১৫০ মাইল) পথ অতিক্রম করে

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন

সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0