Loading [MathJax]/jax/output/HTML-CSS/fonts/TeX/fontdata.js
 
অন্যান্য (379 টি প্রশ্ন )
- Fridays for Future আন্দোলনের উদ্যোক্তা মূলত স্কুল পড়ুয়া শিক্ষার্থীরা। এটি পরিবেশবাদী আন্দোলন। 
- আন্দোলনটির উৎপত্তিস্থল সুইডেনে হলেও বর্তমানে তা পুরো ইউরোপ ছড়িয়ে পড়েছে।
- ২০১৮ সালের গ্রীষ্মে সুইডেনের গ্রেটা থুনবের্গ নামের ১৫ বছর বয়সী এক স্কুলছাত্রী এই আন্দোলনের সূত্রপাত করে।
- আন্দোলনটির মূলনীতি হলো স্কুলের আগে পরিবেশ।
- সমুদ্র স্রোতের গতি এবং প্রভাবকে নিয়ন্ত্রণকারী বেশ কিছু ভৌত কারণ রয়েছে। সাধারণত, সমুদ্রের স্রোতের গতি সরাসরি বায়ুর গতির সাথে সম্পর্কিত থাকে, বিশেষ করে পৃষ্ঠের কাছে। তবে, সমুদ্র পৃষ্ঠের নিচের গভীরতা বাড়ার সাথে সাথে বায়ুপ্রবাহের প্রভাব ক্রমান্বয়ে কমতে থাকে এবং একই সাথে সমুদ্র স্রোতের গতি কমতে থাকে।

স্রোতের গতি হ্রাসের প্যাটার্ন:
- ০-১০০ মিটার গভীরতা: এই স্তরে, বায়ুপ্রবাহের প্রভাব সরাসরি থাকে, তাই স্রোতের গতি দ্রুত থাকে। সাধারণত, স্রোত সমুদ্র পৃষ্ঠের কাছাকাছি সবচেয়ে বেশি শক্তিশালী।

- ১০০-৩০০ মিটার গভীরতা: এই স্তরে বায়ুর প্রভাব এবং অন্যান্য পৃষ্ঠগত ফ্যাক্টরের কারণে স্রোতের গতি উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যায়।

- ৩০০-১০০০ মিটার গভীরতা: এখানে স্রোতের গতি আরও কমে যায় এবং ধীরে ধীরে স্থির হতে শুরু করে। গভীর সমুদ্রের স্রোত খুব ধীর গতির হয়ে যায় এবং অধিকাংশ ক্ষেত্রে গভীর স্তরে এটি প্রায় নিস্তরঙ্গ হয়ে যায়।

- ন্যূনতম স্তর: সমুদ্র স্রোতের গতি সাধারণত ২০০-৩০০ মিটার গভীরতার মধ্যে থেকে উল্লেখযোগ্যভাবে কমতে শুরু করে। এরপরে, বিশেষ করে ১০০০ মিটার নিচে, সমুদ্র স্রোতের গতি প্রায় স্থির হয়ে যায় বা খুব ধীরে ধীরে চলে। 
-অ্যাঞ্জেল জলপ্রপাত হল বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু নিরবচ্ছিন্ন জলপ্রপাত, 
-এটির উচ্চতা 979 মিটার (3,212 ফুট) এবং 807 মিটার (2,648 ফুট)। 
-জলপ্রপাতটি ভেনেজুয়েলায় কানাইমা ন্যাশনাল পার্কে অবস্থিত। 
-জলপ্রপাতের নামকরণ করা হয়েছে আমেরিকান বিমানচালক জিমি অ্যাঞ্জেলের নামে, যিনি 1933 সালে প্রথম ব্যক্তি ছিলেন। 
-অ্যাঞ্জেল জলপ্রপাত দেখার সেরা সময় বর্ষাকালে, যা মে থেকে নভেম্বর পর্যন্ত। জলপ্রপাত একটি জনপ্রিয় পর্যটন গন্তব্য, এবং বিমান, নৌকা বা হেলিকপ্টারে পৌঁছানো যায়। 
-অ্যাঞ্জেল জলপ্রপাত একটি ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট।

- প্ল্যাংকটন হল জলে (বা বাতাসে ) পাওয়া জীবের বিভিন্ন সংগ্রহ যা কারেন্টের (বা বাতাসের ) বিরুদ্ধে নিজেদেরকে চালিত করতে অক্ষম।
- প্ল্যাংকটন গঠনকারী পৃথক জীবকে প্ল্যাঙ্কটার বলা হয়।
- সাগরে, তারা অনেক ছোট এবং বড় জলজ প্রাণীর খাদ্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎস প্রদান করে, যেমন বাইভালভ , মাছ এবং বেলিন তিমি ।
পালক মেঘ নির্মল আবহাওয়ার নির্দেশ করে।
- পালক মেঘ পাতলা, সাদা এবং তুলোর মতো দেখায়।
- এগুলি বরফের স্ফটিক দিয়ে তৈরি এবং খুব উঁচুতে ভেসে থাকে।
- পালক মেঘের উপস্থিতি সাধারণত নির্দেশ করে যে আবহাওয়া শান্ত এবং রোদ ঝলমলে থাকবে।

অন্যদিকে,
- B) স্তূপ মেঘ: স্তূপ মেঘ বৃষ্টির পূর্বাভাস দেয়।
- C) উন্মেঘ পুঞ্জ: উন্মেঘ পুঞ্জ ঝড়ো আবহাওয়ার লক্ষণ।
- D) বর্ষণ মেঘ: বর্ষণ মেঘ বৃষ্টিপাতের কারণ।
ফ্যাদোম হলো গভীরতা পরিমাপের একটি একক। ফ্যাদোমিটার যন্ত্রের সাহায্যে সমুদ্রের গভীরতা নির্ণয় করা হয়। ১ ফ্যাদোম = ৬ ফুট।
- আধুনিক জনগণ, যারা মেক্সিকোর দক্ষিণে এবং উত্তর-মধ্য আমেরিকাতে বসবাস করতো এবং তারা মায়াভাষী় পরিবারের মানুষ।
- মায়া সভ্যতা মধ্য আমেরিকার গুয়েতেমালা, বেলিজ ও মেক্সিকোর কিছু অংশ জুড়ে খ্রিস্টপূর্ব ১৮০০ অব্দে গড়ে উঠেছিলো।
- খ্রিস্টপূর্ব ১৮০০ অব্দ থেকে ৯০০ অব্দ পর্যন্ত এই যুগের বিদ্যামান ছিল।
- পাথুরে স্থাপত্যের জন্যে মায়া সভ্যতা বিখ্যাত।
- ভূমিকম্পের মাত্রা নির্ধারনের জন্য বিশ্বজুড়ে বহুল ব্যবহ্নত স্কেলের নাম রিখটার স্কেল।
- সিসমোগ্রাফ থেকে পাওয়া তথ্য এবং রেখাচিত্র বিশ্লেষণ করে গাণিতিকভাবে ভূমিকম্পকে মাপা হয় রিখটার স্কেলের মাধ্যমে।
- রিখটার স্কেলে ০-১০ মাত্রা পর্যন্ত ভূমিকম্পের তীব্রতা মাপা যায়।চার্লস এফ রিখটার ১৯৩৫ সালে রিখটার স্কেল উদ্ভাবন করেন। এটি একটি ১০-ভিত্তির লগারিদমীয় পরিমাপ।
- অক্ষাংশের পরিসীমা 0 থেকে 90 ডিগ্রি পর্যন্ত, তবে দ্রাঘিমাংশ 0 থেকে 180 ডিগ্রি পর্যন্ত থাকে।
- নিরক্ষীয় থেকে উত্তর এবং দক্ষিণ মেরুতে সমান্তরাল বৃত্তগুলি অক্ষাংশের সমান্তরাল হিসাবে আখ্যায়িত করা হয়।
- বিরোধিতা হিসাবে, দুটি মেরু থেকে রেফারেন্সের রেখাগুলি দ্রাঘিমাংশের মেরিডিয়ান হিসাবে পরিচিত।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন

- কোয়াসার হল মহাবিশ্বের সবচেয়ে উজ্জ্বল বস্তু। এরা এতটাই উজ্জ্বল যে, একটি কোয়াসার থেকে নির্গত আলো একটি সম্পূর্ণ গ্যালাক্সির আলোকে ছাড়িয়ে যায়। কোয়াসারের ব্যাপ্তি প্রায় ১০০ আলোকবর্ষ

কোয়াসারের অন্যান্য বৈশিষ্ট্যগুলো হলো:

- কোয়াসার দেখতে নক্ষত্রের মতো।

- তাদের রং নীলাভ।

- কতকগুলো কোয়াসার তীব্র বেতার বিকিরণের উৎস।

- কোয়াসারের লোহিত সরণ খুবই বেশি।

- লোহিত সরণ হলো আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্যের বৃদ্ধি। একটি বস্তু আমাদের থেকে দূরে সরে গেলে তার আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য বৃদ্ধি পায়। কোয়াসারের লোহিত সরণ খুবই বেশি হওয়ার অর্থ হলো তারা আমাদের থেকে অনেক দূরে অবস্থিত


- এল নিনো” হচ্ছে একটি স্প্যানিশ শব্দ, যার মানে “বালক” এবং নির্দেশ করা হয় “যীশুর ছেলে” বলে, কারণ এই পর্যাবৃত্ত উষ্ণ সামুদ্রিক জলস্রোতের পরিবর্তন সাধারণত উত্তর আমেরিকার ক্রিসমাসের সময়ই দেখা যায়।
- আর “লা নিনা” স্প্যানিশের মানে হচ্ছে little “বালক/বালিকা”। এল নিনো বন্যা, খরা এবং অন্যান্য প্রাকৃতিক দুর্যোগের সাথে সম্পর্কযুক্ত।
• সমুদ্রে পৃষ্ঠের উচ্চতা পরিবর্তন :
- বৈশ্বিক উষ্ণায়নের ফলে সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি পাবে
- সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি পেলে বাংলাদেশ, মালদ্বীপ, মিশর, ভিয়েতনাম, ফিজি, কিরিবাতি, টুভ্যালু প্রভৃতি দেশের উপকূলীয় অঞ্চল সমুদ্রগর্ভে বিলীন হয়ে যেতে পারে।
- এছাড়া কৃষি জমি লবণাক্ত হয়ে উৎপাদন ক্ষমতা হ্রাস পাবে।
ভূ-ত্বকের পরিবর্তন:
- বিচূর্ণীভবন পৃথিবীর ধীর পরিবর্তনকারী শক্তি।
- নানা প্রকার বাহ্যিক প্রাকৃতিক শক্তির প্রভাবে ভূ-পৃষ্ঠে দীর্ঘদিন ধরে যে পরিবর্তন সাধিত হয় তাকে ধীর প্রাকৃতিক পরিবর্তন বলে।
- ভূ-পৃষ্ঠের অতি বিস্তুৃত এলাকা জুড়ে ধীর পরিবর্তনের প্রভাব লক্ষ্য করা যায়।
- নদী, বৃষ্টি, হিমবাহ, তুহিন, উত্তাপ, সমুদ্র প্রভৃতি ধীর পরিবর্তনের সহায়ক শক্তি।
- এদের দ্বারা পরিবর্তন এত ধীর গতিতে সংঘটিত হয় যে, দুই চারশত বৎসরেও কোনো উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায় না।
- ধীর পরিবর্তনকারী প্রাকৃতিক শক্তিগুলি দীর্ঘ দিনের ক্ষয়সাধনের দ্বারা বৃহৎ ভূমিরূপ হতে নানা প্রকার ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ভূমিরূপের সৃষ্টি করে।
প্রাকৃতিক কারণ:
১. আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত: আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের ফলে নির্গত সালফার ডাই-অক্সাইড, কার্বন মনোঅক্সাইড, হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস প্রভৃতি বায়ুর সাথে মিশে বায়ুকে দূষিত করে।
২. জৈব ও অজৈব পদার্থ: বিভিন্ন প্রকার জৈব ও অজৈব পদার্থের স্বাভাবিক পচনের ফলে যে গ্যাস সৃষ্টি হয় তা বায়ুকে
দূষিত করে।
৩. দাবানল ও ধূলিঝড়: বিস্তৃত বনাঞ্চলে দাবানল হলে তা ব্যাপক এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে বায়ুকে দূষিত করে।
- এছাড়া মরু এলাকায় ধূলিঝড়ও বায়ু দূষণ ঘটায়।
৪. গ্যাসক্ষেত্রের বিস্ফোরণ: গ্যাসক্ষেত্র বিস্ফোরণ বা দুর্ঘটনাজনিত কারণে যে গ্যাস ছড়িয়ে পড়ে তা বায়ুকে দূষিত করে।
• নিরক্ষীয় জলবায়ু:
- পৃথিবীর জলবায়ুর পাথর্ক্যরে জন্য সূর্যের অবস্থান একটি বড় নিয়ামক হিসেবে কাজ করে। কারণ তাপমাত্রা প্রাপ্তির ধরনের উপর আবহাওয়া ও জলবায়ুর প্রকৃতির পার্থক্য তৈরি হয়। নিরক্ষরেখায় অবস্থানকারী দেশসমূহ এবং এই নিরক্ষরেখার কাছাকাছি অবস্থানরত দেশসমূহে নিরক্ষীয় জলবায়ু বিরাজমান বলে একে বলা হয় নিরক্ষীয় জলবায়ু। 

• নিরক্ষীয় জলবায়ু অঞ্চলের বৈশিষ্ট্য:
- নিরক্ষরেখার নিকটবর্তী দেশগুলোতে সূর্য প্রায় সারাবছরই লম্বভাবে কিরণ দেয় বলে এখানে গ্রীষ্মঋতুর প্রাধান্য লক্ষ্য করা যায়।
- এই অঞ্চলে উষ্ণ ও আর্দ্র জলবায়ুর জন্য দিন-রাতের মধ্যে তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তনশীল থাকে। শীতের প্রকোপ একদম নেই বললেই চলে।

• নিরক্ষীয় জলবায়ু অঞ্চলের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলো নিম্নরূপ:
→ সারাবছর সূর্য লম্বভাবে কিরণ দেয়ার জন্য এই অঞ্চলে গ্রীষ্মকালে তাপমাত্রা বেশি থাকে। দিনের ব্যাপ্তি সারা বছর একই থাকে এবং বার্ষিক গড় তাপমাত্রা ২১°- ২৭° সে.। স্থলভাগের বার্ষিক সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রার পার্থক্য ৫০ সেলসিয়াসের কম। অত্যধিক সূর্য তাপ ও আর্দ্রতা এবং সামান্য মেঘাচ্ছন্নতার জন্য তাপমাত্রার পার্থক্য কম।

→ অধিক সূর্য তাপ ও জলভাগের পরিমাণ বেশি হওয়ায় বাষ্পীভবনের মাত্রাও বেশি। এই সকল এলাকায় পরিচলন বৃষ্টিপাত বেশি হয় এবং বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ১৭০০-২৫০০ মিলিমিটার।
→ এ অঞ্চলের মৃত্তিকা কৃষিকাজের জন্য খুব উপকারী হলেও এখানে মাটি ক্ষয় হয়। অতিরিক্ত তাপ ও বৃষ্টিপাতই এই মাটি ক্ষয়ের কারণ।
• প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলা ও ব্যবস্থাপনার কতিপয় পন্থা:
- বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর ও মহাকাশ গবেষণা সংস্থা স্পারসো-এর মাধ্যমে ভূ-উপগ্রহের চিত্র ও রাডার চিত্রের সাহায্যে উপাত্ত সংগ্রহ ও বিশ্লেষণের মাধ্যমে পূর্বাভাস ও আগাম সতর্কীকরণের ব্যবস্থার উন্নয়ন করা। 

- পানি উন্নয়ন বোর্ডের আওতাধীন বন্যা পূর্বাভাস কেন্দ্র হতে বন্যা সংক্রান্ত পূর্বাভাস প্রচার ব্যবস্থার উন্নয়ন সাধন করা।
- ঘূর্ণিঝড় পূর্ব ও পরবর্তি সংকেত দান, সতর্কীকরণ,উদ্ধার ও পূণর্বাসন ইত্যাদি কাজে সরকারি সংস্থা ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচী (সিপিপি)-এর কার্যক্রমের আওতা ও সক্ষমতা বৃদ্ধি করা।

- জরুরি পরিস্থিতিতে আর্তদের চিকিৎসা, উদ্ধার, ত্রাণ বিতরণ ও পূণর্বাসন কাজে সামরিক বাহিনীর সদস্যবৃন্দ কর্তৃক বেসামরিক প্রশাসনকে সব রকম সাহায্য ও সহযোগিতা দান করা।
- বাংলাদেশ বেতার ও বাংলাদেশ টেলিভিশন সংস্থা কর্তৃক দুর্যোগ সংক্রান্ত সংকেতসমূহ প্রচারের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করা।


বায়ুমন্ডলের উপাদানসমূহ
♦ নাইট্রোজেন-৭৮.০১ %
♦ অক্সিজেন-২০.৭১%
♦ কার্বন ডাই অক্সাইড-০.০৩%
♦ ওজোন-০.০০০১%
♦ আরগন-০.৮০%
♦ নিয়ন-০.০০১৮%
♦ মিথেন-০.০০০০২%
♦ হিলিয়াম-০.০০০৫%
♦ ক্রিপটন-০.০০০১২%
♦ জেনন-০.০০০০৯%


- জোয়ার-ভাটা হল চাঁদের মহাকর্ষীয় আকর্ষণ এবং পৃথিবীর আবর্তনের ফলে সৃষ্ট একটি প্রাকৃতিক ঘটনা।
- পৃথিবীর আবর্তনের ফলে, যেকোনো স্থানে জোয়ারের জল একটি নির্দিষ্ট সময়ের পরে আবার ভাটার জলে পরিণত হয়।
- এই সময়ের ব্যবধান হল ৬ ঘন্টা ১৩ মিনিট।
- কর্কট সংক্রান্তি হল উত্তর গোলার্ধে বছরের সবচেয়ে দীর্ঘ দিন এবং সবচেয়ে ছোট রাত্রি।
- এই দিনে, সূর্য কর্কটক্রান্তি রেখার উপরে লম্বভাবে অবস্থান করে, যা উত্তর গোলার্ধের 23.5 ডিগ্রি উত্তরে অবস্থিত।
- কর্কট সংক্রান্তি প্রতি বছর ২১ জুন ঘটে।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- শুক্র এবং পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল প্রায় একই রকম, তবে শুক্রের বায়ুমণ্ডল অনেক বেশি ঘন।
- শুক্রের বায়ুমণ্ডলের প্রায় 96% কার্বন ডাই অক্সাইড, যা সালফার ডাই অক্সাইড এবং নাইট্রোজেন অক্সাইডের মতো অন্যান্য গ্যাসের সাথে বিক্রিয়া করে সালফিউরিক অ্যাসিড এবং নাইট্রিক অ্যাসিড তৈরি করে।
- এই অ্যাসিডগুলি বৃষ্টির ফলে ভূপৃষ্ঠে পড়ে, যা এসিড বৃষ্টি নামে পরিচিত।

- ধ্রুবতারা হল উত্তর মেরুতে অবস্থিত একটি তারা। এটি পৃথিবীর উত্তর মেরু থেকে প্রায় 1,400 আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত। ধ্রুবতারা হল একটি স্থির তারা, যার অর্থ এটি পৃথিবীর আবর্তনের সাথে সাথে তার অবস্থান পরিবর্তন করে না।
- ধ্রুবতারা ব্যবহার করে অক্ষাংশ নির্ণয় করার জন্য, একজন ব্যক্তিকে ধ্রুবতারা এবং পূর্বে স্থির একটি বস্তু, যেমন একটি গাছ বা একটি পোস্ট, এর মধ্যে কোণটি পরিমাপ করতে হবে। এই কোণটিকে অক্ষাংশ হিসাবে পরিমাপ করা হয়।
- অক্ষাংশ হল একটি স্থানের উত্তর বা দক্ষিণ মেরু থেকে দূরত্ব। এটি ডিগ্রি, মিনিট এবং সেকেন্ডে পরিমাপ করা হয়।


- জীববৈচিত্র্য হিমছড়ি জাতীয় উদ্যান একটি ক্রান্তীয় চিরহরিৎ ও পত্রপতনশীল বৃক্ষের বনভূমি।
- বনের ১১৭ প্রজাতির উদ্ভিদের মধ্যে ৫৮ প্রজাতির বৃক্ষ,১৫ প্রজাতির গুল্ম, ৪ প্রজাতির তৃণ, ১৯ প্রজাতির লতা এবং ২১ প্রজাতির ভেষজ।
- চান্স এন্ড ব্রাদার্স কোম্পানী লিমিটেড কর্তৃক মনোনীত স্থপতি নেয়ার বার্মিংহাম এর তত্ত্বাবধানে ১৮৪৬ সালের দিকে কুতুবদিয়ার দক্ষিণধুরং ইউনিয়নের আলী ফকির ডেইল নামক স্থানে আটতলা তথা আটকক্ষ বিশিষ্ট বাতিঘরটি নির্মাণ করা হয়।
- ১৯৫৪ খ্রিস্টাব্দে বাতিঘরটি পুরোপুরি ধ্বংস হলে গভীর সমুদ্রে চলাচলরত নাবিক ও মাঝিমাল্লাদের কথা মাথায় রেখে তদানীন্তন সরকার ১৯৬৫ খ্রিস্টাব্দে একই এলাকায় অর্থাৎ এর দু’কিলোমিটার পূর্বে বাঁধের ভেতরে প্রায় সাত একর জমিতে আরো একটি বাতিঘর নির্মাণ করে।
- বাতিঘরের সাথে কর্মকর্তা কর্মচারীদের জন্য একটি রেস্ট হাউস ও দু’টি আবাসিক কোয়ার্টার নির্মাণ করা হয়।
- ১৯৯১ খ্রিস্টাব্দে ২৯ এপ্রিল প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাসে পুনঃ নির্মিত বাতিঘরটি সাগরে বিলীন হয়ে যায়।
- নানা অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনায় মেয়াদোত্তীর্ণ এসব স্থাপনা জরাজীর্ণ অবস্থায় কালের নীরব সাক্ষী হিসেবে এখনো সাগরদ্বীপ কুতুবদিয়ায় অযত্ন, অবহেলা অবস্থায় বিদ্যমান রয়েছে।
কিছু গুরুত্তপুর্ণ চরের নামঃ
- ‘দুবলার চর’: সুন্দরবনের দক্ষিণ উপকূলে
- ‘চর মানিক’, ‘চর নিউটন’ ও ‘চর জব্বার’,‘চর কুকড়ি মুকড়ি’, ‘চর নিজাম’, ‘চর মনপুরা’, ‘চর মনপুরা’,‘চর ফয়েজ উদ্দিন’,‘চর জংলী’: ভোলা জেলায়
- ‘চর আলেকজান্ডার’ : লক্ষীপুরের রামগতিতে
- ‘উড়ির চর’ : সন্দ্বীপ
- ‘চর শ্রীজনী’ ও ‘চর শাহাবানী’ : হাতিয়ায়
- ‘চর গজারিয়া’ : লক্ষীপুরে
- ‘মহুরীর চর’ : ফেনী জেলায়
- ‘নির্মল চর’ : রাজশাহী জেলায় বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে ছোট এক টুকরো জমি । (দৈর্ঘ্য ৩,০০০ ফুট এবং প্রস্থ ২০০ ফুট) ।
- ‘পাটনির চর’ : সুন্দরবনে

আল্পস হল ভাঁজ পর্বত । এর মানে হল যে দুটি বৃহৎ টেকটোনিক প্লেট ধীরে ধীরে সংঘর্ষে লিপ্ত হলে তারা তৈরি হয়েছিল, লক্ষ লক্ষ বছর ধরে মাটিতে ঠেলে। 
এটি ইউরোপের কয়েকটি সর্বোচ্চ শৃঙ্গ তৈরি করেছে। আল্পসের সর্বোচ্চ পর্বত হল মন্ট ব্ল্যাঙ্ক।

অনবায়নযোগ্য শক্তি (Non - renewable Energy) নবায়ন করা যায় না এমন জ্বালানি বা শক্তি। ব্যবহারের সঙ্গে সঙ্গে এ ধরনের শক্তিসম্পদের মজুত কমতে থাকে এবং সঞ্চয় সীমিত হওয়ার দরুন তা একসময় নিঃশেষ হয়ে যায়। সকল প্রকার জীবাশ্ম জ্বালানি এ শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত।

অনবায়নযোগ্য শক্তির মধ্যে অন্যতম হলো কয়লা, তেল, প্রাকৃতিক গ্যাস, নিউক্লীয় শক্তি, যেমন ইউরেনিয়াম ইত্যাদি।
- যে গ্যাসীয় আবরণ পৃথিবীকে চতুর্দিক থেকে বেষ্টন করে আছে তাকে বায়ুমণ্ডল বলা হয়। এর বিস্তার উপরের দিকে ১০,০০০ কিলোমিটার পর্যন্ত।
- বায়ুমণ্ডল পাঁচটি স্তরে বিভক্ত। এর মধ্যে ভূপৃষ্ঠের সবচেয়ে নিকটবর্তী হলো ট্রপোমণ্ডল।
- ট্রপোমণ্ডলের বিস্তৃতি নিরক্ষীয় অঞ্চলে ১৬-১৯ কিমি এবং মেরু অঞ্চলে ৮ কিমি।
- বৃষ্টিপাত, বজ্রপাত, বায়ুপ্রবাহ, ঝড়, তুষারপাত, শিশির, কুয়াশা ইত্যাদি সকল কিছুই এ স্তরে সংঘটিত হয়৷
- ট্রপোমণ্ডলের শেষ প্রান্তের অংশের নাম ট্রপোবিরতি।
গম নাতিশীতোষ্ণ আবহাওয়ার ফসল। এটি মাঝারি তাপমাত্রা ও কম আর্দ্র থেকে মৃদু শুষ্ক অবস্থায় ভালো জন্মে। নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলে গ্রীষ্মকালে এবং মাঝারি উষ্ণ অঞ্চলে শীতকালে এর চাষ হয়। অংকুরোদ্গম, অঙ্গজ বৃদ্ধি ও বিকাশের জন্য দৈনিক গড় তাপমাত্রা ১৬°-২২° ডিগ্রি সেলসিয়াস উত্তম ,৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের অধিক তাপমাত্রা ক্ষতিকর।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
১৯৫৪ সালের জেনেভা চুক্তি ফ্রান্স এবং উত্তর ভিয়েতনামের মধ্যে যুদ্ধের মীমাংসা করে, যাকে প্রথম ইন্দোচীন যুদ্ধ বলা হয়। চুক্তিটি ১৭ তম সমান্তরালে ভিয়েতনামকে পৃথক করে, উত্তরে একটি কমিউনিস্ট রাষ্ট্র এবং দক্ষিণে একটি ফরাসি-সমর্থিত অ-কমিউনিস্ট রাষ্ট্র তৈরি করে। মেকনামারা লাইন যা দুই ভিয়েতনামকে পৃথক রাখার জন্য যুক্তরাষ্ট্র এই বৈদ্যুতিক বেষ্টনী নির্মাণ করেছিল।
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0