- কক্সবাজার জেলার চকোরিয়ায় অবস্থিত বনটি বাংলাদেশের প্রথম এবং একমাত্র কৃত্রিমভাবে সৃষ্ট ম্যানগ্রোভ বন। - এটি চকোরিয়া সুন্দরবন নামেও পরিচিত। - উপকূলীয় অঞ্চলের সুরক্ষা এবং সবুজ বেষ্টনী তৈরির লক্ষ্যে ষাটের দশকে সরকারি উদ্যোগে এই বনটি সৃষ্টি করা হয়েছিল। - প্রাকৃতিক ম্যানগ্রোভ বনের আদলে বিভিন্ন প্রজাতির শ্বাসমূলীয় বৃক্ষ রোপণের মাধ্যমে এই বন গড়ে তোলা হয়।
অন্যদিকে, - সুন্দরবন: খুলনা, বাগেরহাট ও সাতক্ষীরা জেলাজুড়ে অবস্থিত সুন্দরবন পৃথিবীর বৃহত্তম প্রাকৃতিক ম্যানগ্রোভ বন। - রাতারগুল: সিলেটের গোয়াইনঘাটে অবস্থিত এটি বাংলাদেশের একমাত্র মিঠাপানির জলাবন বা সোয়াম্প ফরেস্ট (Swamp Forest)। - লাউয়াছড়া: মৌলভীবাজার জেলায় অবস্থিত এটি একটি জাতীয় উদ্যান এবং এটি মূলত একটি ক্রান্তীয় চিরসবুজ ও মিশ্র চিরসবুজ বন।
- সুন্দরবন হল একটি ম্যানগ্রোভ বন, যা সমুদ্রের লবণাক্ত পানিতে নিমজ্জিত হওয়ার জন্য অভিযোজিত। - এই বনটি বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ভাগ করা হয়েছে এবং বিশ্বের বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বন।
- বাংলাদেশে হাতি সাধারণত পার্বত্য চট্টগ্রাম, কক্সবাজার এবং চট্টগ্রামের বনাঞ্চলে বেশি দেখা যায়। - বিশেষ করে টেকনাফ অভয়ারণ্য হাতির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ এলাকা। - এখানে স্থানীয় এবং মিয়ানমার থেকে আসা অভিবাসী হাতির দল নিয়মিত বিচরণ করে। - টেকনাফের বনাঞ্চল, বিশেষ করে উখিয়া-টেকনাফ করিডোর, হাতির চলাচলের জন্য পরিচিত। - রেমা-কালেঙ্গা এবং লাউয়াছড়া অভয়ারণ্য মূলত অন্যান্য বন্যপ্রাণীর জন্য বিখ্যাত, এবং সুন্দরবন ম্যানগ্রোভ বন হওয়ায় সেখানে হাতি দেখা যায় না। - টেকনাফ অভয়ারণ্য হাতির চলাচলের প্রধান করিডোরগুলোর একটি এবং এখানে হাতি-মানুষ সংঘাতের ঘটনাও বেশি ঘটে।
- বাংলাদেশের দীর্ঘতম গাছের নাম বৈলাম। - ২৪০ ফুটের চেয়েও বেশি উঁচু হওয়া এই গাছ চিরহরিৎ বনাঞ্চলে বেশি দেখা যায়। - প্রাপ্তবয়স্ক অবস্থায় প্রায় ৩০ থেকে ৩৫ তলা ভবনের সমান হয় এই গাছ। - বন গবেষণা ইনস্টিটিউটের দেওয়া তথ্যমতে বর্তমানে দেশে মাত্র ২৪টি বৈলাম বৃক্ষ রয়েছে। - গাছগুলো রয়েছে বান্দরবানের রুমা উপজেলা এবং কক্সবাজারের ডুলাহাজরায়। - চট্টগ্রামের ফটিকছড়ির হাজারিকান্দিতে বৈলাম বৃক্ষ পাওয়া যায়।
- 'জাতীয় পরিবেশ নীতি' ঘোষণা করা হয় ১৯৯২ সালে। - বাংলাদেশে পরিবেশ সংক্রান্ত বিষয়গুলো তদারকির জন্য ১৯৮৯ সালে পরিবেশ মন্ত্রণালয় গঠিত হয়। - ১৯৯২ সালে জাতীয় পরিবেশ নীতি প্রণীত হয় এবং বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইন ১৯৯৫ বিধিবদ্ধ করার মাধ্যমে পুরনো আইন সংশোধন করা হয়।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
পচাব্দী গাজীর পুরো নাম আব্দুল হামিদ গাজী। পিতা মেহের গাজী, পিতামহ ইসমাইল গাজী এবং দুই পিতৃব্যও ছিলেন খ্যাতনামা শিকারী। তিনি ১৯২৪ সালে, সাতক্ষীরা জেলার শ্যামনগর উপজেলার গাবুরা ইউনিয়নের সোরা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি পাগমার্ক দেখে বাঘের আকৃতি অনুধাবন করতে পারতেন। তাছাড়া পদচ্ছাপ দেখে পশুর শ্রেণি এবং তার গতিবিধি নির্ণয়েও তিনি দক্ষ ছিলেন।
সামাজিক বনায়ন জনসাধারণ, বিশেষ করে পল্লির জনগণ এবং দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাসকারী মানুষের অর্থনৈতিক, বাস্ত্তসংস্থানিক ও সামাজিক সুবিধা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সাধারণ মানুষকে সম্পৃক্ত করে পরিচালিত বনায়ন।
বাংলাদেশে সামাজিক বনায়ন প্রকল্প গ্রহণ করেন মাহবুবুল আলম চাষী, অধ্যাপক ইউনুস ও অধ্যাপক আলীমসহ কয়েকজন উদ্যোক্তা। তাঁরা চট্টগ্রাম জেলার রাঙ্গুনিয়া উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলে অবস্থিত বেতাগী ও পামোরা নামের দুটি বিরান পাহাড়ে এ প্রকল্প গ্রহণ করেন। এজন্য ১০১টি পরিবার বাছাই করে তাদের সেখানে জমি দেওয়া হয়।
জলবায়ু ও মাটির গুণাগুণের তারতম্যের কারণে বাংলাদেশের বনভূমিকে ৩ ভাগে ভাগ করা যায়।
যথা -
১) ক্রান্তীয় চিরহরিৎ এবং পাতাঝরা গাছের বনভূমি
২) ক্রান্তীয় পাতাঝরা গাছের বনভূমি
৩) স্রোতজ বনভূমি বা সুন্দরবন
বাংলাদেশের ময়মনসিংহ, গাজীপুর, টাঙ্গাইল, দিনাজপুর ও রংপুর জেলা পাতাঝরা অরণ্যের অঞ্চল। এই বনভূমিতে বছরের শীতকালে একবার গাছের পাতা সম্পূর্ণ ঝরে যায়। শাল বা গজারি ছাড়াও কড়ই, বহেরা, হিজন, শিরিষ, হরিতকি, কাঠাঁল, নিম ইত্যাদি গাছ জন্মে। এ বনভূমিতে প্রধানত শালগাছ প্রধান বৃক্ষ তাই এ বনকে শালবন বলা হায়। ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল ও গাজীপুরে এ বনভূমি মধুপুর ভাওয়াল নামে পরিচিত। দিনাজপুর অঞ্চলে একে বরেন্দ্র ভূমির অঞ্চলও বলা হয়।
লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান বাংলাদেশের অন্যতম জাতীয় উদ্যান। এটি একটি সংরক্ষিত বনাঞ্চল। বাংলাদেশের ৭টি বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য ও ১০টি জাতীয় উদ্যানের মধ্যে এটি অন্যতম। এই বনটি বিলুপ্তপ্রায় উল্লুকের জন্য বিখ্যাত।
গ্যাস ও খনিজ সম্পদ অনুসন্ধানের জন্য বাংলাদেশ সরকার দেশের স্থলভাগকে ২৬টি ব্লকে ভাগ করেছে। এই ব্লকগুলোতে অনুসন্ধান কার্যক্রম পরিচালনার মাধ্যমে প্রাকৃতিক সম্পদ আহরণের উদ্যোগ নেওয়া হয়। এটি দেশের জ্বালানি চাহিদা পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
লাউয়া ছড়া জাতীয় উদ্যান মৌলভীবাজার জেলায় অবস্থিত। বাংলাদেশে মোট ১৯টি উদ্যানকে "জাতীয় উদ্যান" ঘোষণা করা হয়েছে। সেগুলোর তালিকা:
সর্বশেষ - শেখ জামাল ইনানী জাতীয় উদ্যান, কক্সবাজার
যে সমস্ত উদ্ভিদ পানিতে বা পানি যুক্ত স্থানে জন্মে তাদেরকে জলজ উদ্ভিদ বলে। এসব জলজ উদ্ভিদ নদী-নালা, খাল-বিল, ডোবা-পুকুর, হ্রদ-জলাশয় ইত্যাদিতে প্রচুর পরিমাণে জন্মে। যেমন- করচ, হিজল, ডুমুর, জলকলমি, কচুরিপানা ইত্যাদি। গজারি মূলত বৃক্ষ জাতীয় উদ্ভিদ।এর অপর নাম শাল। গাছ কাটার পর গোড়া থেকে চারা গজানোর কারণে এর নাম গজারি হয়েছে মনে করা হয়। বাংলাদেশের ভাওয়াল ও মধুপুরের গাজারি বনই দেশের বৃহত্ পত্রঝরা বনাঞ্চল। লাল মাটির পাহাড়, ছোট ছোট টিলা জমিতে গজারি ভালো জন্মে।
বাংলাদেশের প্রধান খনিজ সম্পদ হলো প্রাকৃতিক গ্যাস। -১৯৫৫ সালে সিলেটের হরিপুরে আবিষ্কৃত হয় এবং ১৯৫৭ প্রথম গ্যাস উত্তোলন শুরু হয়। -বাংলাদেশে জ্বালানি ও বিদ্যুৎ উৎপাদনের প্রধান উৎস প্রাকৃতিক গ্যাস। -বর্তমানে দেশে আবিষ্কৃত মোট গ্যাসক্ষেত্র ৩১টি। - এর মধ্যে চালু আছে ২৯টি। -অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২২ অনুযায়ী, দেশে মোট গ্যাসের মজুদ ৩৯.৯ ট্রিলিয়ন ঘনফুট। -অন্যদিকে, ১৯৬২ সালে জয়পুরহাটের জামালগঞ্জে প্রথম কয়লা খনি আবিষ্কৃত হয়। -১৯৫৭ সালে নেত্রকোণা জেলায় চিনামাটির সন্ধান পাওয়া যায়। -১৯৫৮ সালে সেন্টমার্টিন দ্বীপে চুনাপাথর পাওয়া যায়।
নেত্রকোনা জেলার বিজয়পুর ও গোপালপুরে, শেরপুর জেলার নালিতাবাড়ী উপজেলায়, চট্টগ্রাম জেলার হাইটগাঁও ও সাতকানিয়া উপজেলার বাইতুল ইজ্জতে চীনামাটির মজুত রয়েছে।
- বাংলাদেশের দীর্ঘতম গাছের নাম বৈলাম। - ২৪০ ফুটের চেয়েও বেশি উঁচু হওয়া এই গাছ চিরহরিৎ বনাঞ্চলে বেশি দেখা যায়। - প্রাপ্তবয়স্ক অবস্থায় প্রায় ৩০ থেকে ৩৫ তলা ভবনের সমান হয় এই গাছ। - বন গবেষণা ইনস্টিটিউটের দেওয়া তথ্যমতে বর্তমানে দেশে মাত্র ২৪টি বৈলাম বৃক্ষ রয়েছে। - গাছগুলো রয়েছে বান্দরবানের রুমা উপজেলা এবং কক্সবাজারের ডুলাহাজরায়। - চট্টগ্রামের ফটিকছড়ির হাজারিকান্দিতে বৈলাম বৃক্ষ পাওয়া যায়।
একটি দেশের প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষার জন্য মোট ভূমির শতকরা ২৫ ভাগ বনভূমি থাকা প্রয়োজন। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় যে, আমাদের দেশে মোট ভূমির মাত্র ১৬ ভাগ বনভূমি রয়েছে যা দেশের প্রয়োজনের তুলনায় খুবই অপ্রতুল। তবে এটি সরকারি হিসেবে, প্রকৃত- প্রস্তাবে বনভূমির পরিমাণ মাত্র ৯%। আর World Research Institute এর মতে ৫%। দেশের উত্তর ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলের বনভূমির পরিমাণ মাত্র ৩.৫%। তা ইতোমধ্যেই বাংলাদেশ প্রাকৃতিক বিপর্যয় দেখা দিয়েছে । দেশের সময়মত বৃষ্টিপাত হচ্ছে না। অসময়ে প্রচুর বৃষ্টিপাত, বন্যা, ঘূর্ণিঝড়, সামুদ্রিক জলোচ্ছ্বাস ইত্যাদি নিত্য নৈমিত্তিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। এভাবে নির্বিচারে বৃক্ষ নিধনের ফলে শুধু বাংলাদেশ নয়, বিশ্ব পরিবেশ দেখা দিয়েছে গ্রীনহাউজ প্রতিক্রিয়া।
- 'জাতীয় পরিবেশ নীতি' ঘোষণা করা হয় ১৯৯২ সালে। - বাংলাদেশে পরিবেশ সংক্রান্ত বিষয়গুলো তদারকির জন্য ১৯৮৯ সালে পরিবেশ মন্ত্রণালয় গঠিত হয়। - ১৯৯২ সালে জাতীয় পরিবেশ নীতি প্রণীত হয় এবং বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইন ১৯৯৫ বিধিবদ্ধ করার মাধ্যমে পুরনো আইন সংশোধন করা হয়।
সুন্দরবন পদ্মা, মেঘনা ও ব্রহ্মপুত্র নদীত্রয়ের অববাহিকার বদ্বীপ এলাকায় অবস্থিত এই অপরূপ বনভূমি বাংলাদেশের খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, পটুয়াখালি ও বরগুনা জেলা জুড়ে বিস্তৃত। সমুদ্র উপকূলবর্তী নোনা পরিবেশের সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন হিসেবে সুন্দরবন বিশ্বের সর্ববৃহৎ অখণ্ড বনভূমি। ১০,০০০ বর্গ কিলোমিটার জুড়ে গড়ে ওঠা সুন্দরবনের ৬,০১৭ বর্গ কিলোমিটার রয়েছে বাংলাদেশে। সুন্দরবন ১৯৯৭ খ্রিস্টাব্দে ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে।
✅প্রাইমারী, নিবন্ধন বা ১১তম-২০তম গ্রেডের যেকোনো চাকরি জন্য প্রশ্ন ব্যাংক লেগে থেকে শেষ করুন। অ্যাপ এর প্রশ্ন ব্যাংক থেকে ১০০% কমন আসবে। বাকি চাকরি পরীক্ষা জন্য ৭০%-৮০% কমন আসবে। আপনার চর্চার সময় আপনার ভুল প্রশ্ন, বুকমার্ক প্রশ্ন সব ডাটাবেজে জমা থাকে। মনে করুন বাংলা সাহিত্য ৪০০০ প্রশ্ন আছে, আপনি একবার ভালো করে পড়বেন, এর মধ্যে দেখবেন ৪০% প্রশ্ন আপনার জানা, যেগুলো কখনও ভুল হবে না, বাকি আছে ৬০%, এই প্রশ্নগুলো আলাদা বাটনে জমা হয়, যেগুলো আপনি ভুল করছেন, এখন এইগুলো ভালো করে রিভিশন দিন। এতে সহজে কম সময় প্রস্তুতি শেষ হবে। যারা একেবারে নতুন তারা জব শুলুশন্স বাটন দিয়ে শুরু করতে পারেন।
✅প্রাইমারী ১ম ধাপের পরীক্ষার তারিখ দিলে ফুল মডেল টেস্ট শুরু হবে।
✅ব্যাংক নিয়োগ প্রস্তুতি'র লং কোর্স (রুটিনের জন্য পিডিএফ বাটন দেখুন) - পরীক্ষা শুরুঃ ১০ নভেম্বর। - মোট পরীক্ষাঃ ১২৮টি, - টপিক ভিত্তিকঃ ১১২টি, - রিভিশন পরীক্ষাঃ ২২টি, - Vocabulary রিভিশনঃ ৩বার
✅ সম্পূর্ণ ফ্রিতে প্রস্তুতি নিন ৫০তম বিসিএস। মোট পরীক্ষাঃ ১৬২টি টপিক ভিত্তিক পরীক্ষাঃ ১০০টি রিভিশন পরীক্ষাঃ ৬২টি
অ্যাপ এর হোম screen -এ পিডিএফ বাটন ক্লিক করুন, এখান থেকে রুটিন ডাউনলোড করতে পারবেন। রুটিনের তারিখ অনুযায়ী পরীক্ষা রাত ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যেকোন সময় দিতে পারবেন, ফলাফল সাথে সাথে বিস্তারিত ব্যাখ্যাসহ দেওয়া হয়। missed পরীক্ষাগুলো আর্কাইভ থেকে দিতে পারবেন, তবে মেরিট লিস্ট আসবে না, মেরিট লিস্টে থাকতে হলে রুটিন অনুযায়ী নির্দিষ্ট তারিখে দিতে হবে। আর্কাইভ থেকে পরীক্ষা দিতে হলে ভিজিট করুনঃ অ্যাপ এর হোম স্ক্রীনে 'পরীক্ষার সেকশন' বাটনে ক্লিক করুন -> বিসিএস বাটন -> [ফ্রি কোর্স] ৫০তম বিসিএস প্রিলি ২২০ দিনের সেকশনের All Exam বাটন ক্লিক করুন -> এখান Upcoming, Expired ট্যাব পাবেন।
✅ প্রধান শিক্ষক প্রস্তুতি - লেকচারশীট ভিত্তিকঃ রুটিন আপলোড করা হয়েছে। পরীক্ষা শুরুঃ ১৫ আগস্ট। মোট পরীক্ষাঃ ৫৮টি
✅ আপকামিং রুটিনঃ
- ১০০ দিনের বিসিএস বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি। - বেসিকভিউ বই অনুসারে GK রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে। - অগ্রদূত বাংলা বই অনুসারে বাংলা সাহিত্য ও ভাষা রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।। - English মাস্টার বই অনুসারে রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।