- শহিদ ড. শামসুজ্জোহা দিবস পালিত হয় প্রতি বছর ১৮ ফেব্রুয়ারি। - ড. মোহাম্মদ শামসুজ্জোহা ছিলেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর। - ১৯৬৯ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি আইয়ুব বিরোধী গণঅভ্যুত্থানের সময় পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর হাতে তিনি শহীদ হন। - তিনি শিক্ষার্থীদের রক্ষা করতে গিয়ে নিজের জীবন উৎসর্গ করেন। - তাঁর শহাদত দেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ মোড় হিসেবে বিবেচিত হয় এবং প্রতিবছর ১৮ ফেব্রুয়ারি তাঁর স্মৃতিতে শহীদ ড. শামসুজ্জোহা দিবস পালিত হয়।
- জাতীয় প্রতিবন্ধী দিবস: ৩ ডিসেম্বর । - জাতীয় দুর্যোগ প্রস্তুতি দিবস: ১০ মার্চ। - জাতীয় বিমা দিবস : ১ মার্চ । - জাতীয় ভোটার দিবস : ২ মার্চ । - জাতীয় পতাকা দিবস : ২ মার্চ । - টাকা দিবস : ৪ মার্চ জাতীয় । - পাট দিবস : ৬ মার্চ । - জাতীয় নারী দিবস: ৮ মার্চ । - জাতীয় জ্বালানি নিরাপত্তা দিবস: ৯ আগস্ট ।
- অন্তর্বর্তী সরকার ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ হিসেবে ৫ আগস্ট তারিখকে ঘোষণা করেছে। - সরকারি তথ্য বিবরণী ও মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের পরিপত্র অনুযায়ী, প্রতি বছর ৫ আগস্ট দিনটিকে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ হিসেবে ‘ক’ শ্রেণিভুক্ত দিবস হিসেবে পালন করা হবে।
- ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট মাসে বাংলাদেশের ইতিহাসে উল্লেখযোগ্য রাজনৈতিক পরিবর্তন ঘটে। - সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কার দাবিতে ছাত্র-জনতার আন্দোলন চূড়ান্ত রূপ নেয় এবং ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার সরকারের পতন ঘটে। - এই দিনটি বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের ইতিহাসে একটি মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত হয়। - পরবর্তীতে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয় এবং ৫ আগস্টকে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ হিসেবে ঘোষণা দেয়। - এই দিবসটি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবস পালন সংক্রান্ত ‘ক’ শ্রেণিভুক্ত দিবস হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে এবং প্রতিবছর যথাযোগ্য মর্যাদায় পালনের জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
- জাতীয় বিমা দিবস : ১ মার্চ - জাতীয় ভোটার দিবস : ২ মার্চ - জাতীয় পাবলিক সার্ভিস দিবস : ২৩ জুলাই - জাতীয় পতাকা দিবস : ২ মার্চ - টাকা দিবস : ৪ মার্চ জাতীয় - পাট দিবস : ৬ মার্চ - জাতীয় নারী দিবস: ৮ মার্চ - শিশু দিবস : ১৭ মার্চ
- জাতীয় শহীদ সেনা দিবস ২৫ ফেব্রুয়ারি পালিত হয়। - ২০০৯ সালের এই দিনে পিলখানায় তৎকালীন বিডিআর বিদ্রোহের সময় ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তা সহ ৭৪ জনকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। - এই শোকাবহ ঘটনাকে স্মরণ করে ২০২৫ সাল থেকে সরকার ২৫ ফেব্রুয়ারিকে "জাতীয় শহীদ সেনা দিবস" হিসেবে ঘোষণা করে এবং যথাযোগ্য মর্যাদায় দিবসটি পালিত হয়।
- ২০০৮ সালে জাতীয় নির্বাচনের প্রাক্কালে ১২ ডিসেম্বর ডিজিটাল বাংলাদেশ নির্মাণের বিস্তারিত রূপরেখা তুলে ধরে নির্বাচনী ইশতিহার ঘোষণা করেছিল আওয়ামী লীগ। - ডিজিটাল বাংলাদেশের ইশতেহারকে স্মরণীয় করে রাখতে ২০১৭ সালে প্রথমবারের মতো জাতীয় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি দিবস পালন করে সরকার। - পরের বছর দিবসটির নাম পরিবর্তন করে ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবস করা হয়।
- বর্তমানে সরকার ১২ ডিসেম্বরকে ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবসের পরিবর্তে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ দিবস’ হিসেবে পালনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। - স্মার্ট বাংলাদেশ হলো বাংলাদেশ সরকারের একটি প্রতিশ্রুতি ও শ্লোগান যা ২০৪১ সালের মধ্যে দেশকে ডিজিটাল বাংলাদেশ থেকে স্মার্ট বাংলাদেশে রূপান্তরের পরিকল্পনা।
-বাংলাদেশে জাতীয় দুর্যোগ প্রস্তুতি দিবস প্রতি বছর ১০ মার্চ পালিত হয়। -এই দিনটি উদযাপনের মূল উদ্দেশ্য হল প্রাকৃতিক ও মানবসৃষ্ট দুর্যোগ সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করা। -পাশাপাশি প্রাকৃতিক দুর্যোগে জানমালের ক্ষয়ক্ষতি সহনীয় পর্যায়ে রাখতে বেসরকারি সংস্থা, সুশীল সমাজসহ সর্বস্তরের জনগণকে সচেতন করা।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
-জাতীয় সংসদ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আইনসভা। এককক্ষ বিশিষ্ট এ আইনসভার সদস্য সংখ্যা ৩৫০; যার মধ্যে ৩০০ জন সংসদ সদস্য জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হয়ে থাকেন এবং অবশিষ্ট ৫০টি আসন নারীদের জন্য সংরক্ষিত।
- জাতীয় বিমা দিবস : ১ মার্চ - জাতীয় ভোটার দিবস : ২ মার্চ - জাতীয় পাবলিক সার্ভিস দিবস : ২৩ জুলাই - জাতীয় পতাকা দিবস : ২ মার্চ - জাতীয় টাকা দিবস : ৪ মার্চ জাতীয় - জাতীয় পাট দিবস : ৬ মার্চ - জাতীয় নারী দিবস: ৮ মার্চ - জাতীয় শিশু দিবস : ১৭ মার্চ
জাতীয় বীমা দিবস বাংলাদেশে পালিত একটি জাতীয় দিবস। জাতীয় বীমা দিবস ১ মার্চ।, বীমা শিল্পের উন্নয়ন ও বীমা সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ২০২০ সালের ১৫ জানুয়ারি বাংলাদেশ সরকার এটি প্রবর্তন করে।
বাংলাদেশে ৩ নভেম্বর জেলহত্যা দিবস পালিত হয়। ১৯৭৫ সালের এই দিনে জাতীয় চার নেতা: সাবেক উপ-রাষ্ট্রপতি- সৈয়দ নজরুল ইসলাম, প্রধানমন্ত্রী- তাজউদ্দিন আহমেদ, অর্থমন্ত্রী- ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী এবং সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী- এএইচএম কামরুজ্জামানকে রাষ্ট্রের হেফাজতে জেলখানায় হত্যা করা হয়।
- জাতীয় জনসংখ্যা দিবস প্রতি বছর বাংলাদেশের মধ্যে অনুষ্ঠিত হয় ২রা ফেব্রুয়ারি। - এটি দেশের জনগণনার গুরুত্ব উপলব্ধি ও জনসংখ্যা বিষয়ক পরিকল্পনা এবং নীতি গ্রহণের জন্য একটি স্মরণীয় দিন।
• গুরুত্বপূর্ণ কিছু দিবসঃ - আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস : ১৮ ডিসেম্বর - আন্তর্জাতিক গণহত্যা দিবস : ৯ ডিসেম্বর - জাতীয় সড়ক দুর্ঘটনা দিবস : ২২ অক্টোবর। - আন্তর্জাতিক দুর্নীতিবিরোধী দিবস : ৯ ডিসেম্বর। - বিশ্ব ধূমপান বর্জন দিবস : ৩১ মে - বিশ্ব মাদক বিরোধী দিবস : ২৬ জুন - বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস : ১১ জুলাই - ন্যাশনাল পাবলিক সার্ভিস ডে : ২৩ জুলাই - বিশ্ব সাক্ষরতা দিবস : ৮ সেপ্টেম্বর - আন্তজার্তিক গণতন্ত্র দিবস : ১৫ সেপ্ট - আন্তর্জাতিক শান্তি দিবস : ২১ সেপ্টেম্বর - আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস : ১৩ অক্টোবর - আন্তর্জাতিক অহিংস দিবস : ২ অক্টোবর - বিশ্ব শিক্ষক দিবস : ৫ অক্টোবর - বিশ্ব প্রাণী দিবস : ৪ অক্টোবর
১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর পাকিস্তান সেনাবাহিনী বাংলাদেশের প্রথম শ্রেণীর সকল বুদ্ধিজীবীকে হত্যা করে। এ কাজে বাংলাদেশীদের মধ্যে রাজাকার, আল বদর, আল শামস বাহিনীর লোকেরা পাকিস্তান সেনাবাহিনীকে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করেছিল।
✅প্রাইমারী, নিবন্ধন বা ১১তম-২০তম গ্রেডের যেকোনো চাকরি জন্য প্রশ্ন ব্যাংক লেগে থেকে শেষ করুন। অ্যাপ এর প্রশ্ন ব্যাংক থেকে ১০০% কমন আসবে। বাকি চাকরি পরীক্ষা জন্য ৭০%-৮০% কমন আসবে। আপনার চর্চার সময় আপনার ভুল প্রশ্ন, বুকমার্ক প্রশ্ন সব ডাটাবেজে জমা থাকে। মনে করুন বাংলা সাহিত্য ৪০০০ প্রশ্ন আছে, আপনি একবার ভালো করে পড়বেন, এর মধ্যে দেখবেন ৪০% প্রশ্ন আপনার জানা, যেগুলো কখনও ভুল হবে না, বাকি আছে ৬০%, এই প্রশ্নগুলো আলাদা বাটনে জমা হয়, যেগুলো আপনি ভুল করছেন, এখন এইগুলো ভালো করে রিভিশন দিন। এতে সহজে কম সময় প্রস্তুতি শেষ হবে। যারা একেবারে নতুন তারা জব শুলুশন্স বাটন দিয়ে শুরু করতে পারেন।
✅প্রাইমারী ১ম ধাপের পরীক্ষার তারিখ দিলে ফুল মডেল টেস্ট শুরু হবে।
✅ব্যাংক নিয়োগ প্রস্তুতি'র লং কোর্স (রুটিনের জন্য পিডিএফ বাটন দেখুন) - পরীক্ষা শুরুঃ ১০ নভেম্বর। - মোট পরীক্ষাঃ ১২৮টি, - টপিক ভিত্তিকঃ ১১২টি, - রিভিশন পরীক্ষাঃ ২২টি, - Vocabulary রিভিশনঃ ৩বার
✅ সম্পূর্ণ ফ্রিতে প্রস্তুতি নিন ৫০তম বিসিএস। মোট পরীক্ষাঃ ১৬২টি টপিক ভিত্তিক পরীক্ষাঃ ১০০টি রিভিশন পরীক্ষাঃ ৬২টি
অ্যাপ এর হোম screen -এ পিডিএফ বাটন ক্লিক করুন, এখান থেকে রুটিন ডাউনলোড করতে পারবেন। রুটিনের তারিখ অনুযায়ী পরীক্ষা রাত ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যেকোন সময় দিতে পারবেন, ফলাফল সাথে সাথে বিস্তারিত ব্যাখ্যাসহ দেওয়া হয়। missed পরীক্ষাগুলো আর্কাইভ থেকে দিতে পারবেন, তবে মেরিট লিস্ট আসবে না, মেরিট লিস্টে থাকতে হলে রুটিন অনুযায়ী নির্দিষ্ট তারিখে দিতে হবে। আর্কাইভ থেকে পরীক্ষা দিতে হলে ভিজিট করুনঃ অ্যাপ এর হোম স্ক্রীনে 'পরীক্ষার সেকশন' বাটনে ক্লিক করুন -> বিসিএস বাটন -> [ফ্রি কোর্স] ৫০তম বিসিএস প্রিলি ২২০ দিনের সেকশনের All Exam বাটন ক্লিক করুন -> এখান Upcoming, Expired ট্যাব পাবেন।
✅ প্রধান শিক্ষক প্রস্তুতি - লেকচারশীট ভিত্তিকঃ রুটিন আপলোড করা হয়েছে। পরীক্ষা শুরুঃ ১৫ আগস্ট। মোট পরীক্ষাঃ ৫৮টি
✅ আপকামিং রুটিনঃ
- ১০০ দিনের বিসিএস বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি। - বেসিকভিউ বই অনুসারে GK রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে। - অগ্রদূত বাংলা বই অনুসারে বাংলা সাহিত্য ও ভাষা রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।। - English মাস্টার বই অনুসারে রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।