|
|
- খাজা হাবিবুল্লাহ বাহাদুর ছিলেন ঢাকার পঞ্চম এবং শেষ নবাব। - তিনি ২৬এপ্রিল, ১৮৯৫ সালে জন্মগ্রহণ করেন। - তাঁর পিতাছিলেন নবাব স্যার খাজা সলিমুল্লাহ বাহাদুর। - নবাব খাজা হাবিবুল্লাহ বাহাদুরের শাসনামলেই ঢাকার নবাবপরিবারের সম্পদ ও জৌলুশ কমতে থাকে। - ১৯৫২ সালে ইস্ট পাকিস্তান এস্টেটঅ্যাকিউজিশন অ্যাক্ট দ্বারা যা চূড়ান্তভাবে বর্জন করতে হয়। - ২১শে নভেম্বর ১৯৫৮ তারিখে নবাব হাবিবুল্লাহ মৃত্যুবরণ করেন।
|
|
| |
|
|
|
সুলতানি আমলে বাংলার রাজধানী ছিলো সোনারগাঁও।
- মুঘল আমলের মধ্যেভাগে ঢাকা শহরের গোড়াপত্তন শুরু হয়।
- ১৫৭৬ সালে সম্রাট আকবর বাংলা জয় করে এর নাম দেন সুবা বাংলা। এই সময় বাংলায় বারো ভূঁইয়াদের আগমন ঘটে।
- সম্রাট জাহাঙ্গীরের সেনাপতি সুবেদার ইসলাম খান চিশতি চূড়ান্ত ভাবে বারো ভূঁইয়াদের দমন করে ১৬১০ সালে ঢাকাকে বাংলার রাজধানী ঘোষণা করেন এবং এর নাম দেন জাহাঙ্গীরনগর।
- এর পরে ১৬৬০ সালে মীর জুমলা পুনরায় বাংলার রাজধানী করে ঢাকা।
- কলকাতা শহরের গোড়াপত্তন হয় ১৬৯০ সালে।
|
|
| |
|
|
|
১২০৪ সালে বখতিয়ার খিলজি অশ্ব বিক্রেতার বেশে অতর্কিতে লক্ষ্মণ সেনের রাজধানী নদীয়া আক্রমণ করলে লক্ষ্মণ সেন পলায়ন করে এবং বখতিয়ার খিলজি বাংলায় মুসলিম শাসনের সূত্রপাত ঘটান।
|
|
| |
|
|
|
পাল বংশের শাসনামলঃ ৭৫৬ থেকে ১১৬১ খৃস্টাব্দ, তার ৪০৫ বছর শাসন করে ।
প্রায় চারশত বছর ধরে ১৭ জন পাল নৃপতি বাংলা শাসন করেন। এই সুদীর্ঘ শাসনকালে একই বংশের এরকম একটানা ইতিহাসে এর আগে ঘটে নি ।
|
|
| |
|
|
|
- পাল বংশের পতনের পর দ্বাদশ শতকের দ্বিতীয় ভাগে বাংলায় সেন রাজবংশের সূচনা হয়। - সেন বংশের শাসনের প্রতিষ্ঠাতা হেমন্ত সেন হলেও বিজয় সেনের সময়েই বাংলায় সেন বংশের শাসন সুপ্রতিষ্ঠিত হয়। - সেন বংশের রাজা লক্ষ্মণ সেন ১২০৪ সালে বখতিয়ার খিলজীর আক্রমণে নদীয়া ত্যাগ করেন। - তবে দক্ষিণ-পূর্ব বাংলায় (বিক্রমপুর) অবস্থান করে লক্ষ্মণ সেন আরও ২-৩ বছর রাজত্ব করার পর ১২০৬ খ্রিষ্টাব্দে (মতান্তরে ১২০৫) মৃত্যুবরণ করেন। - তিনি মূলত সেন বংশের সর্বশেষ সার্বভৌম রাজা ছিলেন। তাঁর শাসনকাল ১১৭৮-১২০৪। - লক্ষ্মণ সেনের মৃত্যুর পর তার দুই পুত্র বিশ্বরূপ সেন এবং কেশব সেন আরো কিছু সময় (১২০৫-১২৩০) বিক্রমপুর থেকে বাংলার অন্যান্য অংশ শাসন করেন। - কেশব সেনের শাসনের মধ্য দিয়ে বাংলায় সেন বংশের শাসনের অবসান ঘটে।
|
|
| |
|
|
|
• প্রাচীনকালে বাংলা নামে কোন অখণ্ড রাষ্ট্র ছিল না। বাংলার বিভিন্ন অংশ তখন ছোট ছোট অঞ্চলে বিভক্ত ছিল। • বাংলার এ অঞ্চলগুলোকে তখন সমষ্টিগতভাবে নাম দেওয়া হয় জনপদ। • এ পর্যন্ত প্রাচীন বাংলার ছোট-বড় ১৬টি জনপদের কথা জানা যায়। • তাদের মধ্যে অন্যতম হলো পুন্ড্র। পুন্ড্র নামে একটি জাতি বর্তমানে বগুড়া, রাজশাহী, রংপুর ও দিনাজপুর অঞ্চলে এ জনপদ গড়ে তুলেছিল। • পুন্ড্র রাজ্যের রাজধানী ছিল পুন্ড্রনগর, যা বর্তমানে মহাস্থানগড় নামে পরিচিত। • এটি বর্তমানে বগুড়া জেলার শিবগঞ্জ উপজেলার করতোয়া নদীর তীরে অবস্থিত। • ১৮০৮ সালে বুকানন হ্যামিল্টন এটি আবিষ্কার করেন। • প্রাচীন গৌড় জনপদ ভারতের মালদহ, মুর্শিদাবাদ, বীরভূম, বর্ধমান ও বাংলাদেশের চাপাইনবাবগঞ্জ অঞ্চলে গড়ে ওঠে। • আধুনিক সিলেট থেকে চট্টগ্রাম পর্যন্ত হরিকেল জনপদের বিস্তৃতি ছিল। • বঙ্গ বর্তমানের ফরিদপুর, বরিশাল, পটুয়াখালী, বগুড়া, পাবনা, ঢাকা, কুষ্টিয়া, কুমিল্লা ও নোয়াখালীর কিছু অংশ এবং ময়মনসিংহের কিছু অংশ নিয়ে গড়ে ওঠে।
|
|
| |
|
|
|
- প্রাচীনকালে বাংলা নামে কোন অখন্ড রাষ্ট্র ছিল না। বাংলার বিভিন্ন অংশ তখন ছোট ছোট অঞ্চলে বিভক্ত ছিল বাংলার এ অঞ্চলগুলোকে তখন সমষ্টিগতভাবে নাম দেওয়া হয় জনপদ। - এ পর্যন্ত প্রাচীন বাংলার ছোট বড় ১৬ টি জনপদের কথা জানা যায়। - তাদের মধ্যে অন্যতম হলো পুণ্ড্র। পুণ্ড্র নামে একটি জাতি বর্তমান বগুড়া, রাজশাহী,রংপুর ও দিনাজপুর অঞ্চলে এ জনপদ গড়ে তুলেছিল। পুণ্ড্র রাজ্যের রাজধানী ছিল পুণ্ড্রনগর, যা বর্তমানে মহাস্থানগড় নামে পরিচিত। প্রাচীন সভ্যতার নিদর্শনের দিক দিয়ে পুণ্ড্র ছিল প্রাচীন বাংলার সবচেয়ে সমৃদ্ধ জনপদ। - প্রাচীন গৌড় জনপদ ভারতের মালদহ, মুর্শিদাবাদ, বীরভূম, বর্ধমান ও বাংলাদেশের চাঁপাইনবাবগঞ্জ অঞ্চলে গড়ে ওঠে। - হরিকেল জনপদটির অবস্থান ছিল বাংলার পূর্ব প্রান্তে, মনে করা হয় আধুনিক সিলেট থেকে চট্টগ্রাম পর্যন্ত এই জনপদের বিস্তৃতি ছিল। হরিকেলের দক্ষিণে অবস্থিত ছিল তাম্রলিপ্ত জনপদ। বর্তমান মেদিনীপুর জেলার তমলুকই ছিল তাম্রলিঙের প্রাণকেন্দ্র।
|
|
| |
|
|
|
- বারো ভূঁইয়াদের পতনের পর বাংলার শাসন মুঘল সাম্রাজ্যের অধীনে চলে যায়। - বারো ভূঁইয়া মূলত বাংলার বিভিন্ন অঞ্চলের স্বাধীন জমিদার বা শাসক ছিলেন, যারা মুঘল সাম্রাজ্যের বিস্তারের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিলেন। তবে মুঘল সম্রাট আকবর এবং তার পরবর্তী শাসকদের নেতৃত্বে মুঘল সেনাপতিরা বারো ভূঁইয়াদের একে একে পরাজিত করেন। - মুঘল সেনাপতি ইসলাম খান চিশতী ১৬০৮ সালে বাংলার সুবাদার হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন এবং বারো ভূঁইয়াদের বিরুদ্ধে ধারাবাহিক অভিযান পরিচালনা করেন। - তিনি ঢাকাকে মুঘল শাসনের কেন্দ্র হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেন এবং বারো ভূঁইয়াদের প্রতিরোধ সম্পূর্ণরূপে দমন করেন। এর ফলে বাংলার শাসন মুঘল সাম্রাজ্যের অধীনে একীভূত হয়।
|
|
| |
|
|
|
- শমসের গাজী ছিলেন আরাকান অঞ্চলের শাসক এবং একজন প্রভাবশালী জমিদার। - তিনি ১৮শ শতাব্দীতে আরাকান রাজ্যের সাথে সম্পর্কিত ছিলেন এবং চট্টগ্রাম ও ত্রিপুরা অঞ্চলে তার প্রভাব বিস্তার করেছিলেন। - শমসের গাজী মূলত ত্রিপুরার রাজা কৃষ্ণমাণিক্যের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে ক্ষমতা দখল করেন এবং আরাকান রাজ্যের সাথে মৈত্রী স্থাপন করেন। - তার শাসনামলে তিনি আরাকান রাজ্যের সাথে মিলে চট্টগ্রাম অঞ্চলে প্রভাব বিস্তার করেন।
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
- গুপ্ত সাম্রাজ্যের প্রশাসনিক কাঠামো ছিল অত্যন্ত সুসংগঠিত এবং স্তরবিন্যাসযুক্ত। - এই কাঠামোতে সাম্রাজ্যকে বিভিন্ন প্রশাসনিক বিভাগে ভাগ করা হয়েছিল। - ভূক্তি ছিল গুপ্ত সাম্রাজ্যের অধীনে সবচেয়ে বড় প্রশাসনিক বিভাগ। - এটি বর্তমান সময়ের "প্রদেশ" বা "ডিভিশন"-এর সমতুল্য। - প্রতিটি ভূক্তি আবার ছোট ছোট বিভাগে বিভক্ত ছিল। যেমন: - বিষয়: ভূক্তির অধীনে ছিল বিষয়, যা বর্তমান জেলার মতো। - মন্ডল: বিষয়ের অধীনে ছিল মন্ডল। - বীথি: মন্ডলের অধীনে ছিল বীথি। - গ্রাম: বীথির অধীনে ছিল গ্রাম, যা ছিল সবচেয়ে ছোট প্রশাসনিক একক।
|
|
| |
|
|
|
দিল্লি সালতানাত
- দিল্লি সালতানাত বলতে মধ্যযুগে ভারতীয় উপমহাদেশে মুসলিম শাসনকালকে বুঝানো হয়। - ১২০৬ থেকে ১৫২৬ খ্রিষ্টাব্দের মধ্যবর্তী সময়ে ভারতে রাজত্বকারী মুসলিম রাজ্য ও সাম্রাজ্যগুলো দিল্লি সালতানাত নামে অভিহিত। এই সময় বিভিন্ন তুর্কি ও আফগান রাজবংশ দিল্লি শাসন করে। - এই রাজ্য ও সাম্রাজ্যগুলো হলো: মামলুক সুলতান (১২০৬-৯০), খিলজি রাজবংশ (১২৯০-১৩২০), তুঘলক রাজবংশ (১৩২০-১৪১৩), সৈয়দ রাজবংশ (১৪১৩-৫১) এবং লোদি রাজবংশ (১৪৫১-১৫২৬)। - মুহাম্মদ ঘুরির প্রাক্তন তুর্কি মামলুক দাস কুতুবুদ্দিন আইবেক দিল্লি সালতানাতের প্রথম সুলতান এবং ইব্রাহিম লোদী সর্বশেষ সুলতান ছিলেন।
- সাম্রাজ্যের ভিত মজবুত করেন: আকবরের অভিভাবক বৈরাম খাঁ - বাংলায় মুঘল সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা: আকবর - সমগ্র বাংলা দখলকারী মুঘল সম্রাট: জাহাঙ্গীর (১৬০৮) - সাম্রাজ্যের বেশি বিস্তার করেন: আওরঙ্গজেব - সবচেয়ে বেশি সময় ক্ষমতায় ছিলেন: আকবর ও আওরঙ্গজেব (দুজনেই ৪৯ বছর করে) - মুসলিম শাসক ছিলেন না: আকবর ও জাহাঙ্গীর। তাঁরা 'দীন-ই-ইলাহী' ধর্মের অনুসারী ছিলেন। - দুর্বল শাসক: ফররুখসিয়ার - আধিপত্য পুন: প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করেন: দ্বিতীয় শাহ্ আলম - পলাশীর যুদ্ধের সময় মুঘল সম্রাট ছিলেন: দ্বিতীয় আলমগীর - সর্বশেষ সম্রাট: আবু জাফর সিরাজউদ্দিন মুহাম্মদ বাহাদুর শাহ্
|
|
| |
|
|
|
দিল্লি সালতানাত
- দিল্লি সালতানাত বলতে মধ্যযুগে ভারতীয় উপমহাদেশে মুসলিম শাসনকালকে বুঝানো হয়। - ১২০৬ থেকে ১৫২৬ খ্রিষ্টাব্দের মধ্যবর্তী সময়ে ভারতে রাজত্বকারী মুসলিম রাজ্য ও সাম্রাজ্যগুলো দিল্লি সালতানাত নামে অভিহিত। এই সময় বিভিন্ন তুর্কি ও আফগান রাজবংশ দিল্লি শাসন করে। - এই রাজ্য ও সাম্রাজ্যগুলো হলো: মামলুক সুলতান (১২০৬-৯০), খিলজি রাজবংশ (১২৯০-১৩২০), তুঘলক রাজবংশ (১৩২০-১৪১৩), সৈয়দ রাজবংশ (১৪১৩-৫১) এবং লোদি রাজবংশ (১৪৫১-১৫২৬)। - মুহাম্মদ ঘুরির প্রাক্তন তুর্কি মামলুক দাস কুতুবুদ্দিন আইবেক দিল্লি সালতানাতের প্রথম সুলতান এবং ইব্রাহিম লোদী সর্বশেষ সুলতান ছিলেন।
- সাম্রাজ্যের ভিত মজবুত করেন: আকবরের অভিভাবক বৈরাম খাঁ - বাংলায় মুঘল সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা: আকবর - সমগ্র বাংলা দখলকারী মুঘল সম্রাট: জাহাঙ্গীর (১৬০৮) - সাম্রাজ্যের বেশি বিস্তার করেন: আওরঙ্গজেব - সবচেয়ে বেশি সময় ক্ষমতায় ছিলেন: আকবর ও আওরঙ্গজেব (দুজনেই ৪৯ বছর করে) - মুসলিম শাসক ছিলেন না: আকবর ও জাহাঙ্গীর। তাঁরা 'দীন-ই-ইলাহী' ধর্মের অনুসারী ছিলেন। - দুর্বল শাসক: ফররুখসিয়ার - আধিপত্য পুন: প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করেন: দ্বিতীয় শাহ্ আলম - পলাশীর যুদ্ধের সময় মুঘল সম্রাট ছিলেন: দ্বিতীয় আলমগীর - সর্বশেষ সম্রাট: আবু জাফর সিরাজউদ্দিন মুহাম্মদ বাহাদুর শাহ্
|
|
| |
|
|
|
সেন বংশ (Sena Dynasty)
- শাসনকাল: ১০৬১ থেকে ১২০৪ - প্রথম রাজার মর্যাদা পান: হেমন্ত সেন - প্রতিষ্ঠাতা: সামন্ত সেন [কোনো রাজ্য প্রতিষ্ঠা করতে পারেননি] - সেনদের ধর্ম: হিন্দু - সেনদের আদিবাস ছিল: দাক্ষিণাত্যের কর্ণাটক - জাতি হিসেবে: ব্রহ্মক্ষত্রিয় [ব্রাহ্মণ থেকে ক্ষত্রিয় হওয়াদের বলা হয়] - রাজধানী: নদীয়া - সর্বশেষ রাজা: লক্ষ্মণ সেন - বিশেষত্ব: সেন বংশের অধীনেই সর্বপ্রথম সমগ্র বাংলা দীর্ঘকালব্যাপী একক রাজার অধীনে ছিল।
|
|
| |
|
|
|
গুপ্ত বংশ (Gupta Dynasty)
- প্রতিষ্ঠাতা: মহারাজা শ্রীগুপ্ত। - মহারাজা শ্রীগুপ্তের আদর্শ ছিল: ধ্রুপদী সভ্যতায়। - প্রথম সম্রাট/প্রথম স্বাধীন ও শক্তিশালী রাজা: প্রথম চন্দ্রগুপ্ত। - ভারতবর্ষে শাসনামল: ৩২০ থেকে ৫৫০ খ্রিস্টাব্দ। - রাজ্যের সীমা ছিল: বর্তমান ভারত, পাকিস্তান, বাংলাদেশ ও নেপাল। - সমতট ব্যতীত সমগ্র বাংলা জয় করেন: সমুদ্রগুপ্ত। - রাজধানী: পাটালিপুত্র। - বাংলার প্রাদেশিক রাজধানী ছিল: পুণ্ড্রনগর।
গুপ্ত সাম্রাজ্যের বিশেষত্ব: - ভারতের স্বর্ণযুগ, - হিন্দু ধর্মের পৃষ্ঠপোষকতা - কালিদাস-আর্যভট্ট-বরাহমিহির-বিষ্ণু শর্মার আবির্ভাব ঘটে এই আমলে - আবিষ্কার: বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, বাস্তুবিদ্যা, শিল্প, ন্যায়শাস্ত্র, সাহিত্য, গণিত, ধর্ম ও দর্শনে অবদান
- শাসকগণ: শ্রীগুপ্ত>ঘটোৎকচ>প্রথম চন্দ্রগুপ্ত>সমুদ্রগুপ্ত>রামগুপ্ত>দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত>প্রথম কুমারগুপ্ত> স্কন্দগুপ্ত>পুরুগুপ্ত>প্রথম কুমারগুপ্ত দ্বিতীয়>বুধগুপ্ত>নরসিংহগুপ্ত বালাদিত্য>প্রথম কুমারগুপ্ত তৃতীয়> বিষ্ণুগুপ্ত>বৈনগুপ্ত>ভানুগুপ্ত।
|
|
| |
|
|
|
মৌর্য বংশ (Maurya Dynasty)
- বাংলায় আগমন: আলেজান্ডার পরবর্তী সময়ে এবং আর্যদের আগমনের পূর্বে। - শাসনকাল: খ্রিস্টপূর্ব ৩২১ থেকে খ্রিস্টপূর্ব ১৮৫। - প্রতিষ্ঠাতা: নন্দ রাজবংশ উচ্ছেদ করে চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য প্রতিষ্ঠা করে। - রাজধানী: পালিবোথরা/পাটালিপুত্র। - বাংলার প্রাদেশিক রাজধানী ছিল: পুণ্ড্রনগর। - সঞ্চারা: মৌর্য যুগে গুপ্তচরদের বলা হত। - প্রতিষ্ঠা করে: পুণ্ড্র জনপদ।
মৌর্য সাম্রাজ্যের বিশেষত্ব: - প্রথম সর্বভারতীয় রাষ্ট্র - ভারতীয় উপমহাদেশের প্রথম সাম্রাজ্য - লৌহ যুগ - সমগ্র দক্ষিণ এশিয়াব্যাপী এই সাম্রাজ্যের বিস্তার ছিল। - শাসকগণ: চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য>বিন্দুসার>সম্রাট অশোক>দশরথ>সম্প্রতি>শালিশুক>দেববর্মণ>শতধানবান> বৃহদ্রথা।
|
|
| |
|
|
|
গৌড় - অবস্থান: চাঁপাইনবাবগঞ্জ, মুর্শিদাবাদ, মালদহ, বর্ধমান ও নদীয়া জেলা। - বিশেষত্ব: বাংলার প্রথম স্বাধীন রাজ্য। - রাজধানী ছিল: কর্ণসুবর্ণ (বর্তমান- মুর্শিদাবাদে)। - গৌড়ের স্বাধীন নরপতি ছিলেন শশাঙ্ক (উপাধি- গৌড়েশ্বর)। - শশাঙ্কের মৃত্যুর পর গৌড়ের রাজা হন: হর্ষবর্ধন। - মনে রাখতে হবে: গৌড় জনপদভুক্ত বাংলাদেশের একমাত্র জেলা চাঁপাইনবাবগঞ্জ।
|
|
| |
|
|
|
- প্রাচীন যুগে বাংলা নামে কোনো অখণ্ড রাষ্ট্র ছিল না। - এটি তখন কতগুলো অঞ্চলে বিভক্ত ছিল। - অঞ্চলগুলো জনপদ নামে পরিচিত ছিল। - প্রাচীন বাংলার জনপদ ১৬টি এবং প্রধান জনপদ ৯টি। - গৌড়, বঙ্গ, পুন্ড্র, হরিকেল, সমতট, বরেন্দ্র এরকম প্রায় ১৬টি জনপদের কথা জানা যায়। - জনপদগুলোর মধ্যে প্রাচীনতম হল পুন্ড্র। - প্রাচীন জনপদগুলোর সীমা ও বিস্তৃতি সঠিকভাবে নির্ণয় করা অসম্ভব। - কেননা বিভিন্ন সময়ে এসব জনপদের সীমানা হ্রাস অথবা বৃদ্ধি পেয়েছে।
|
|
| |
|
|
|
নেগ্রিটো: - আফ্রিকা থেকে আগত - ভারতীয় উপমহাদেশের প্রাচীনতম আদিবাসী - সাঁওতাল>মুন্ডা-হাড়ি-ভেল উপজাতির পূর্বপুরুষ
|
|
| |
|
|
|
অস্ট্রিক: - অস্ট্রেলিয়া-ইন্দোনেশিয়া এর সংমিশ্রন-অস্ট্রিক। - প্রায় ৫০০০ বছর পূর্ব এরা ভারতীয় উপমহাদেশে আসে এবং নেগ্রিটোদের পরাজিত করে। - এরা বাঙ্গালী জাতির প্রধান অংশ বা উৎপত্তি। - বাঙালি জাতির প্রধান অংশ গড়ে উঠেছে অস্ট্রিক জাতি থেকে। এদেরকে নিষাদ জাতিও বলা হয়। - নৃতাত্তিকভাবে বাংলাদেশের মানুষ প্রধানত আদি অস্ট্রেলীয় নরগোষ্ঠীভূক্ত/অস্ট্রিক জাতি। - এদের ভাষাও ছিলোঃ অস্ট্রিক। - তারা প্রথম কৃষি কাজ শুরু করে।
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
সেন বংশ (Sena Dynasty)
- শাসনকাল: ১০৬১ থেকে ১২০৪ - প্রথম রাজার মর্যাদা পান: হেমন্ত সেন - প্রতিষ্ঠাতা: সামন্ত সেন [কোনো রাজ্য প্রতিষ্ঠা করতে পারেননি] - সেনদের ধর্ম: হিন্দু - সেনদের আদিবাস ছিল: দাক্ষিণাত্যের কর্ণাটক - জাতি হিসেবে: ব্রহ্মক্ষত্রিয় [ব্রাহ্মণ থেকে ক্ষত্রিয় হওয়াদের বলা হয়] - রাজধানী: নদীয়া - সর্বশেষ রাজা: লক্ষ্মণ সেন - বিশেষত্ব: সেন বংশের অধীনেই সর্বপ্রথম সমগ্র বাংলা দীর্ঘকালব্যাপী একক রাজার অধীনে ছিল।
|
|
| |
|
|
|
সেন বংশ (Sena Dynasty)
- শাসনকাল: ১০৬১ থেকে ১২০৪ - প্রথম রাজার মর্যাদা পান: হেমন্ত সেন - প্রতিষ্ঠাতা: সামন্ত সেন [কোনো রাজ্য প্রতিষ্ঠা করতে পারেননি] - সেনদের ধর্ম: হিন্দু - সেনদের আদিবাস ছিল: দাক্ষিণাত্যের কর্ণাটক - জাতি হিসেবে: ব্রহ্মক্ষত্রিয় [ব্রাহ্মণ থেকে ক্ষত্রিয় হওয়াদের বলা হয়] - রাজধানী: নদীয়া - সর্বশেষ রাজা: লক্ষ্মণ সেন - বিশেষত্ব: সেন বংশের অধীনেই সর্বপ্রথম সমগ্র বাংলা দীর্ঘকালব্যাপী একক রাজার অধীনে ছিল।
|
|
| |
|
|
|
মৌর্য বংশ (Maurya Dynasty)
- বাংলায় আগমন: আলেজান্ডার পরবর্তী সময়ে এবং আর্যদের আগমনের পূর্বে। - শাসনকাল: খ্রিস্টপূর্ব ৩২১ থেকে খ্রিস্টপূর্ব ১৮৫। - প্রতিষ্ঠাতা: নন্দ রাজবংশ উচ্ছেদ করে চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য প্রতিষ্ঠা করে। - রাজধানী: পালিবোথরা/পাটালিপুত্র। - বাংলার প্রাদেশিক রাজধানী ছিল: পুণ্ড্রনগর। - সঞ্চারা: মৌর্য যুগে গুপ্তচরদের বলা হত। - প্রতিষ্ঠা করে: পুণ্ড্র জনপদ।
মৌর্য সাম্রাজ্যের বিশেষত্ব: - প্রথম সর্বভারতীয় রাষ্ট্র - ভারতীয় উপমহাদেশের প্রথম সাম্রাজ্য - লৌহ যুগ - সমগ্র দক্ষিণ এশিয়াব্যাপী এই সাম্রাজ্যের বিস্তার ছিল। - শাসকগণ: চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য>বিন্দুসার>সম্রাট অশোক>দশরথ>সম্প্রতি>শালিশুক>দেববর্মণ>শতধানবান> বৃহদ্রথা।
|
|
| |
|
|
|
বাংলায় ভ্রমণকারী পরিব্রাজক: - চীনা পরিব্রাজক ফা-হিয়েন গুপ্ত যুগে দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্তের শাসনকালে (৩৮০-৪১৩ খ্রিস্টাব্দ) বাংলায় আসেন। তার পরবর্তীতে আরেক চীনা পরিব্রাজক মা হুয়ান গিয়াস উদ্দীন আজম শাহের শাসনামলে বাংলায় ভ্রমণ করেন। - চীনা পর্যটক হিউয়েন সাং ভারতের হর্ষবর্ধনের শাসনকালে ভারতভ্রমণ করেন। - অন্যদিকে, গ্রিক পরিব্রাজক মেগাস্থিনিস রাজকীয় দূত হিসেবে ভারতে আসেন এবং তিনি চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের (স্যান্ড্রাকোট্টাস) দরবারে দায়িত্ব পালন করেন। - সপ্তম শতাব্দীতে চীনা পরিব্রাজক ই-সিং (Yijing) ভারতে আসেন এবং নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ন করেন। - তার বিখ্যাত ভ্রমণ বিবরণের নাম হলো "A Record of Buddhist Practices Sent Home from the Southern Sea"।
|
|
| |
|
|
|
বরেন্দ্র - অবস্থান: গঙ্গা ও করতোয়ার মধ্যবর্তী অঞ্চল। পুণ্ড্রের একটি অংশ জুড়েই এর অবস্থান ছিল। - বর্তমান বগুড়া, দিনাজপুর ও পাবনার অংশ জুড়ে বরেন্দ্র অঞ্চল বিস্তৃত ছিল । - বিশেষত্ব: বাংলাদেশের একমাত্র স্বাধীন জনপদ ।
|
|
| |
|
|
|
রাঢ়/সূহ্ম - অবস্থান: ভাগীরথী নদীর পশ্চিম তীর, বর্ধমান, বাঁকুড়া, দক্ষিণ কোলকাতা (পুরো সীমানা ভারতের পশ্চিমবঙ্গে)। - রাঢ়ের অপর নাম: সূহ্ম - বিশেষত্ব: রাঢ়ের দক্ষিণে মেদিনীপুর জেলায় ‘তাম্রলিপ্ত' ও ‘দণ্ডভুক্তি' নামের দুটি ছোট বিভাগ ছিল। তৎকালীন হুগলি জেলার রূপনারায়ণ নদের সঙ্গমস্থল থেকে ১২ মাইল দূরে রূপনারায়ণ নদের তীরে।“তাম্রলিপ্ত ছিল একটি বিখ্যাত নৌবন্দর ও বাণিজ্যকেন্দ্র' (*)। বর্তমান মেদিনীপুর জেলার তামলুকই এলাকাই ছিল তাম্রলিপ্ত বন্দরের কেন্দ্রস্থল। অষ্টম শতকে তাম্রলিপ্ত বন্দরের সমৃদ্ধি নষ্ট হয়।
|
|
| |
|
|
|
পুন্ড্র - বিশেষত্ব: বাংলার প্রাচীনতম জনপদ । - রাজধানী: পুণ্ড্রনগর/পুন্ড্র বর্ধন (বর্তমান- বগুড়ার মহাস্থানগড়)। - নিদর্শন: খ্রিস্টপূর্ব তৃতীয় শতকের সম্রাট অশোকের শিলালিপি । - অবস্থান: ফরিদপুর, ময়মনসিংহ, ঢাকা, বরিশাল (বাকেরগঞ্জ) ও পটুয়াখালী ।
|
|
| |
|
|
|
দ্রাবিড়: • ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চল থেকে আগত • খাইবার গিরিপথ দিয়ে বাংলায় প্রবেশ করে • সিন্ধু সভ্যতার স্রষ্টা • অস্ট্রিক জাতির উপর প্রভাব বিস্তার করে
|
|
| |
|
|
|
» গুপ্ত সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা - শ্রী গুপ্ত। » গুপ্ত সাম্রাজ্যের প্রকৃত প্রতিষ্ঠাতা - প্রথম চন্দ্রগুপ্ত। » গুপ্ত বংশের শ্রেষ্ঠ রাজা - সমুদ্রগুপ্ত (তাঁকে প্রাচীন ভারতের নেপোলিয়ন উপাধি দিয়েছেন ড. ভিনসেন স্মিথ) । » দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্তের উপাধি ছিল - বিক্রমাদিত্য » গুপ্ত সাম্রাজ্যের রাজধানী - পাটালিপুত্র। » ২য় চন্দ্রগুপ্তের সময়ে ভারত বর্ষে আসেন - চীনা পরিব্রাজক ফা-হিয়ান। » গুপ্ত সাম্রাজ্য ধ্বংস হয় - হুন শক্তির হতে। (হুন হচ্ছে মধ্য এশিয়ার যাযাবর জাতি) » গুপ্ত সাম্রাজ্যের পন্ডিতগণ হলে - আর্যভট্ট, কালীদাস, বিষ্ণুশর্মা, বরাহমিহির। » অহ্নিক ও বার্ষিক গতি নির্ণয় করেন - আর্যভট্ট » গণিত শূন্যের প্রচলন করেন - আর্যভট্ট » আজন্তার গুহাচিত্র -গুপ্তযুগের সৃষ্টি। » গুপ্ত যুগের কবি ছিলেন - কালিদাস।
|
|
| |
|
|
|
- পাল রাজবংশের শাসনকাল (৮ম থেকে ১২শ শতাব্দী) বাঙালী পরিচয় ও সংস্কৃতির বিকাশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে বিবেচিত হয়।
এর প্রধান কারণগুলো হল: - ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক বিকাশ: পাল রাজারা প্রধানত বৌদ্ধধর্মাবলম্বী ছিলেন এবং তাদের শাসনামলে বৌদ্ধ ধর্ম ও সংস্কৃতি সমৃদ্ধি লাভ করে। বিখ্যাত বৌদ্ধবিহারগুলি যেমন বিক্রমশিলা, নালন্দা, সোমপুর মহাবিহার এই সময়ে প্রতিষ্ঠিত হয়, যা শিক্ষা ও সংস্কৃতির ক্ষেত্রে বিশাল ভূমিকা পালন করে। - শিল্প ও স্থাপত্য: পাল যুগে বাংলায় শিল্প ও স্থাপত্যের এক বিশেষ ধারা গড়ে ওঠে, যা পাল শিল্প নামে পরিচিত। এই সময়ে নির্মিত মন্দির, বিহার ও অন্যান্য স্থাপত্য নিদর্শনগুলি বাংলার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে সমৃদ্ধ করেছে। - ভাষা ও সাহিত্য: পাল রাজাদের শাসনকালে পালি ও সংস্কৃত ভাষায় বহু সাহিত্যকর্ম রচিত হয়। এই সময়ে বাংলার প্রাচীনতম সাহিত্যকর্ম চর্যাপদ রচিত হয়, যা বাঙালি সাহিত্যের প্রাচীনতম নিদর্শন। - রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা: পাল রাজারা দীর্ঘ সময় ধরে বাংলা, বিহার ও ওড়িশা অঞ্চলে শাসন করায় এই সময়ে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ছিল। ফলে বাণিজ্য, কৃষি ও অন্যান্য অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে উন্নতি হয়, যা সাংস্কৃতিক বিকাশের পক্ষে সহায়ক হয়। - সমাজ ও শিক্ষা: পাল রাজারা শিক্ষার প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। নালন্দা ও বিক্রমশিলার মতো বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়গুলির উন্নয়ন ঘটে, যা দেশ-বিদেশের ছাত্র ও পণ্ডিতদের আকর্ষণ করে।
- এই সমস্ত কারণের জন্য, পাল রাজবংশের শাসনকাল বাঙালী পরিচয় ও সংস্কৃতির বিকাশে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
- মৌর্য সাম্রাজ্য ছিল ভারতীয় উপমহাদেশের সবচেয়ে বড় সাম্রাজ্য। - ভারতীয় উপমহাদেশে এর চাইতে বড় সাম্রাজ্য কখনোই ছিল না। - মৌর্য রাজবংশ দ্বারা শাসিত এই সাম্রাজ্য ৩২১ খ্রিস্টপূর্বাব্দ থেকে ১৮৫ খ্রিস্টপূর্বাব্দ পর্যন্ত টিকে ছিল। - বর্তমান যুগের মানচিত্রের নিরিখে এই সাম্রাজ্য উত্তরে হিমালয়, পূর্বে আসাম, পশ্চিমে বালুচিস্তান ও হিন্দুকুশ পর্বতমালা পর্যন্ত ছিল এই বিশাল সাম্রাজ্য। - প্রাচীন ভারতের মগধকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠা এই সাম্রাজ্যের রাজধানী ছিল পাটলিপুত্র। - খ্রিস্টপূর্ব ৩২২ এ চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য নন্দ রাজবংশকে উচ্ছেদ করে এই সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন। - ভারতে মৌর্য সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা হচ্ছেন চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য। - বাংলায় মৌর্য সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা হচ্ছেন সম্রাট আশোক। - তাঁর রাজত্বকাল খ্রিস্টপূর্ব ৩২২-২৯৮ অব্দ পর্যন্ত।
|
|
| |
|