|
|
| |
|
|
|
টেস্ট ক্রিকেটে প্রথম বাংলাদেশি ব্যাটসম্যান হিসেবে মুশফিকুর রহিম ৫০০০ রানের মাইলফলক স্পর্শ করেন ।তিনি ৮১ ম্যাচ ও ১৪৯ তম ইনিংস খেলে এ রান করেন।
|
|
| |
|
|
|
- বাংলাদেশের প্রথম ফুটবল ক্লাব হিসেবে ঢাকা ওয়ান্ডারার্স ক্লাব প্রতিষ্ঠিত হয়। - এটি ব্রিটিশ শাসনামলে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং এটি উপমহাদেশের অন্যতম প্রাচীন ফুটবল ক্লাব। - ঢাকা ওয়ান্ডারার্স ক্লাব মূলত ঢাকার ফুটবল ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। - এই ক্লাবটি ফুটবলের প্রচলন এবং প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। - ঢাকা ওয়ান্ডারার্স ক্লাবের পরেই মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব এবং আবাহনী লিমিটেডের মতো ক্লাবগুলো প্রতিষ্ঠিত হয়, যা পরবর্তীতে বাংলাদেশের ফুটবলে বিশাল প্রভাব ফেলে। - তবে ঐতিহাসিক দিক থেকে ঢাকা ওয়ান্ডারার্স ক্লাবই বাংলাদেশের প্রথম ফুটবল ক্লাব হিসেবে স্বীকৃত।
|
|
| |
|
|
|
- বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (BPL) বাংলাদেশের পেশাদার টুয়েন্টি২০ ক্রিকেট লিগ। - এটি প্রথম শুরু হয় ২০১২ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি। - উদ্বোধনী আসরটি অনুষ্ঠিত হয়েছিল ঢাকার শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে। - প্রথম আসরে মোট ৬টি দল অংশগ্রহণ করেছিল এবং ফাইনাল ম্যাচে ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস বরিশাল বার্নার্সকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়। - BPL প্রতিষ্ঠার মূল উদ্দেশ্য ছিল আন্তর্জাতিক মানের ফ্র্যাঞ্চাইজি ভিত্তিক ক্রিকেট লিগ আয়োজন করা, যা ভারতীয় প্রিমিয়ার লিগ (IPL)-এর মতো। - এটি বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (BCB) কর্তৃক পরিচালিত হয়।
|
|
| |
|
|
|
শরফুদ্দৌলা ইবনে শহীদ সৈকত আইসিসির এলিট প্যানেলে অন্তর্ভুক্ত হওয়া প্রথম বাংলাদেশি আম্পায়ার। ২০২৪ সালের মার্চ মাসে তিনি এই সম্মান অর্জন করেন। দীর্ঘ ১৮ বছর ধরে আন্তর্জাতিক প্যানেলে কাজ করার পর তার এই অর্জন আসে। তিনি ১০টি টেস্ট, ৬৩টি ওয়ানডে এবং ৪৪টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচে আম্পায়ারিং করেছেন। এটি বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক।
|
|
| |
|
|
|
• চট্টগ্রামে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে প্রথম জয় পায় বাংলাদেশ ২০০৫ সালে। • ৬ জানুয়ারি শুরু হয়েছিল ঐতিহাসিক সেই টেস্টটি। • জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম ইনিংসেই ৪৮৮ রানের সংগ্রহ গড়ে তুলেছিল বাংলাদেশ।
|
|
| |
|
|
|
- ৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ এ পাকিস্তানকে প্রথমবারের মত টেস্ট সিরিজে হারায় বাংলাদেশ। - দুই ম্যাচ টেস্ট সিরিজের প্রথম টেস্টে ১০ উইকেটে এবং দ্বিতীয় টেস্টে ৬ উইকেটে জয় লাভ করে বাংলাদেশ। - এই সিরিজে প্লেয়ার অব দ্য সিরিজ হয়েছে মেহেদি হাসান মিরাজ। - এই জয়ের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ পেল টেস্টে ২১ তম জয় এবং দেশের বাহিরে ৮ম জয়।
|
|
| |
|
|
|
- বাংলাদেশের ইতিহাসে দ্রুতগতির বল করে নতুন রেকর্ড করেছেন পেসার নাহিদ রানা। - পাকিস্তানের বিপক্ষে টেস্ট ম্যাচে ঘণ্টায় ১৫২ কিলোমিটার গতিতে বোলিং করেছেন ডানহাতি পেসার। - যা বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসের সবচেয়ে দ্রতগতির বলের রেকর্ড। - এর আগে ১৫০ এর কোটা ছুঁতে পারেননি কোনো বাংলাদেশি বোলার। - সর্বোচ্চ ১৪৯.৫ কিলোমিটার গতিতে বল করার রেকর্ড করেছিলেন রুবেল হোসেন।
|
|
| |
|
|
|
বিপিএল মৌসুম ১০ঃ - শুরুর তারিখ: ১৯ জানুয়ারী, ২০২৪ - শেষের তারিখ: ১ মার্চ, ২০২৪ - ম্যাচের সংখ্যা: ৪৬ টি
অংশগ্রহণকারী দলের সংখ্যা: ৭ টি ১. কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স ২. ঢাকা ডাইনামাইটস ৩. ফরচুন বরিশাল ৪. খুলনা টাইগার্স ৫. রংপুর রাইডার্স ৬. সিলেট স্ট্রাইকার্স ৭. চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স
ফলাফল: - চ্যাম্পিয়ন: ফরচুন বরিশাল - রানার-আপ: কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
• চট্টগ্রামে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে প্রথম জয় পায় বাংলাদেশ ২০০৫ সালে। • ৬ জানুয়ারি শুরু হয়েছিল ঐতিহাসিক সেই টেস্টটি। • জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম ইনিংসেই ৪৮৮ রানের সংগ্রহ গড়ে তুলেছিল বাংলাদেশ।
|
|
| |
|
|
|
সিলেটে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে আইরিশ বোলারদের তুলোধুনো করে ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ দলীয় সংগ্রহের রেকর্ড গড়েছে বাংলাদেশ। ৮ উইকেটে তুলেছে ৩৩৮ রান।
|
|
| |
|
|
|
- ২০০০ সালের ২৬ জুন দশম টেস্ট খেলুড়ে দেশ হিসেবে বাংলাদেশ ক্রিকেট টেস্ট মর্যাদা লাভ করে ।
- ১৫ জানুয়ারি ১৯৯৯ বিসিবি কর্তৃক টেস্ট মর্যাদা লাভের জন্য আইসিসির কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে আবেদনের প্রেক্ষিতে আইসিসি বাংলাদেশকে টেস্ট মর্যাদা প্রদান করে
|
|
| |
|
|
|
সিদ্দিকুর রহমান ২০১০ সালে বাংলাদেশের পক্ষে প্রথম পেশাদার গলফার হিসেবে এশিয়ান ট্যুর (ব্রুনেই ওপেন ) শিরোপা জয় করে।
|
|
| |
|
|
|
- বাংলাদেশের জাতীয় খেলা কাবাডি। - ১৯৭২ সালে বাংলাদেশ সরকার কাবাডিকে বাংলাদেশের জাতীয় খেলা হিসেবে ঘোষণা করেন। - কাবাডি খেলা সর্বপ্রথম শুরু হয় ভারতে।
|
|
| |
|
|
|
- বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দলের লেগ স্পিনার রুমানা আহমেদ ২০২৩ সালের ৮ অক্টোবর আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডেতে প্রথম হ্যাটট্রিক করেন। - তিনি পরপর তিন বলে এলডিডব্লিউয়ের ফাঁদে ফেলেন আইরিশদের কিম গার্থ, ক্লেয়ার শিলিংটন ও ম্যারি ওয়ালড্রনকে। - এই হ্যাটট্রিকের ফলে বাংলাদেশ ১০ রানে জয়লাভ করে তিন ম্যাচের সিরিজ ১-০ ব্যবধানে জয়লাভ করে। - রুমানা আহমেদ বাংলাদেশের প্রথম মহিলা ক্রিকেটার হিসেবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে হ্যাটট্রিক করেন। - তিনি একই সাথে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে হ্যাটট্রিক করা নবম নারী ক্রিকেটার হিসেবেও পরিচিতি পান।
|
|
| |
|
|
|
- প্রথম বাংলাদেশি ব্যাটসম্যান হিসেবে এক টেস্টের দুই ইনিংসেই সেঞ্চুরির দেখা পেলেন টাইগার ব্যাটসম্যান মুমিনুল হক। - প্রথম ইনিংসে ১৭৬ রানের পর দ্বিতীয় ইনিংসেও তিন অংকের ঘরে প্রবেশ করে ১০০ করেন টাইগারদের এই টেস্ট স্পেশালিষ্ট ব্যাটসম্যান। - ২০১৮ সালে চট্টগ্রামে শ্রীলংকার বিপক্ষে এই রেকর্ড গরে তোলেন মুমিনুল হক।
|
|
| |
|
|
|
- বাংলাদেশের দাবা ক্রীড়ার ইতিহাসে রানী হামিদের নাম স্বর্ণাক্ষরে লেখা। তিনি একজন অসাধারণ দাবাড়ু যিনি দেশের মহিলা দাবা ক্রীড়ার উন্নয়নে অবদান রেখেছেন।
তার অর্জনের মধ্যে উল্লেখযোগ্য: - বাংলাদেশের প্রথম মহিলা আন্তর্জাতিক দাবা মাস্টার - ৩ বার ব্রিটিশ মহিলা দাবা প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন - জাতীয় মহিলা দাবায় ২০ বার চ্যাম্পিয়ন - ১৯৮৪ সালে আন্তর্জাতিক দাবা ফেডারেশন থেকে 'ফিদে' খেতাব অর্জন - ১৯৮৫ সালে ফিদে আন্তর্জাতিক মহিলা মাস্টার খেতাব অর্জন - কমনওয়েলথ দাবা চ্যাম্পিয়নশিপ-২০১৫ তে স্বর্ণ পদক
|
|
| |
|
|
|
- ১৯৭৮ সালে বাংলাদেশ সর্বপ্রথম এশিয়ান গেমসে অংশগ্রহণ করে। এর ঠিক আট বছর পরে ১৯৮৬ সালে প্রথম পদক পায়।
|
|
| |
|
|
|
- বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভের পর, ১৯৭২ সালে হাডুডু খেলার নামকরণ করা হয় কাবাডি। - ১৯৭৩ সালে বাংলাদেশ অ্যামেচার কাবাডি ফেডারেশন গঠিত হয়। এই ফেডারেশন কাবাডি খেলার বিভিন্ন নিয়মকানুন তৈরি করে।
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
- বক্সিংয়ে বাংলাদেশি হিসেবে প্রথম পেশাদার বেল্ট অর্জন করেন রাঙামাটির প্রত্যন্ত জোড়াছুড়ি এলাকার সুরকৃষ্ণ চাকমা। - এশিয়ান বক্সিং ফেডারেশনের সুপার লাইটওয়েট ইন্টারকন্টিনেন্টাল চ্যাম্পিয়নশিপে নেপালের মহেন্দ্র বাহাদুর চাঁদকে হারিয়ে বাজিমাত করেন তিনি। - সুরকৃষ্ণ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের ছাত্র ছিলেন। - তিনি বাংলাদেশের প্রথম পেশাদার বক্সার। - তিনি ২০১৩ ও ২০১৪ সালের জাতীয় বক্সিং চ্যাম্পিয়ন। - এছাড়া ২০১৩ সালের বর্ষসেরা জাতীয় বক্সিং চ্যাম্পিয়ন।
|
|
| |
|
|
|
- বিশ্বকাপে প্রথম বাংলাদেশি আম্পায়ার হিসেবে ম্যাচ পরিচালনা করছেন শরফদুল্লাহ ইবনে সৈকত। - দিল্লির অরুণ জেটলি স্টেডিয়ামে বিশ্বকাপের চতুর্থ ম্যাচে মুখোমুখি হয় শ্রীলঙ্কা এবং দক্ষিণ আফ্রিকা। ম্যাচে ফিল্ড আম্পায়ার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন সৈকত।
|
|
| |
|
|
|
- বিশ্বকাপে প্রথম বাংলাদেশি আম্পায়ার হিসেবে ম্যাচ পরিচালনা করছেন শরফদুল্লাহ ইবনে সৈকত। - দিল্লির অরুণ জেটলি স্টেডিয়ামে বিশ্বকাপের চতুর্থ ম্যাচে মুখোমুখি হয় শ্রীলঙ্কা এবং দক্ষিণ আফ্রিকা। ম্যাচে ফিল্ড আম্পায়ার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন সৈকত।
|
|
| |
|
|
|
• বাংলাদেশ কাবাডি ফেডারেশন ১৯৭৩ সালে বাংলাদেশ অপেশাদার কাবাডি ফেডারেশন হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। • এটি ১৯৭৩ সালে বাংলাদেশ দল ভারতের বিপক্ষে প্রথম আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলে। • ১৯৭৮ সালে, এটি প্রতিষ্ঠাতা সদস্য হিসাবে এশীয় অপেশাদার কাবাডি ফেডারেশনে যোগদান করে।
|
|
| |
|
|
|
-বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের নতুন অধিনায়ক সাকিব আল হাসান।
-তিনি ১১ আগস্ট, ২০২৩ তারিখে দলের অধিনায়ক হিসেবে নিযুক্ত হন।
-এর আগে তিনি ২০১১ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত দলের অধিনায়ক ছিলেন। সাকিব আল হাসান একজন অলরাউন্ডার। তিনি ডানহাতি ব্যাটসম্যান এবং ডানহাতি অফ স্পিনার।
-তিনি বাংলাদেশের হয়ে ১০০টি টেস্ট ম্যাচ, ২৪৫টি একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচ এবং ১১৩টি টি-টোয়েন্টি আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছেন।
|
|
| |
|
|
|
- ফারজানা হক পিঙ্কি শনিবার ভারতের বিপক্ষে ১০৭ রানের ইনিংস খেলে ওয়ানডে ক্রিকেটে বাংলাদেশের প্রথম নারী ক্রিকেটার হিসেবে করেছেন শতরান। - নিজের ৫৩তম ওয়ানডে ইনিংসে সেই মাহেন্দ্রক্ষণের দেখা পেলেন ফারজানা।
|
|
| |
|
|
|
-বাংলাদেশ প্রথম বিশ্বকাপ ক্রিকেটে অংশ নেয় ১৯৯৯ সালে।
-১৯৯৭ সালে বাংলাদেশ আই সি সি চ্যাম্পিয়নশীপ এ বিজয়ী হবার মধ্য দিয়ে বিশ্ব ক্রিকেটের বৃহত্তম আসর “আই সি সি বিশ্বকাপ ক্রিকেট ১৯৯৯” এ খেলবার সুযোগ পায় ।
-প্রথম বারের অংশগ্রহণ বাংলাদেশকে এনে দেয় শক্তিশালী পাকিস্তান এর বিপক্ষে ঐতিহাসিক বিজয়।
|
|
| |
|
|
|
একজন ব্যাটসম্যান আউট হলে তাকে ক্রিজ থেকে ড্রেসিংরুম বা প্যাভিলিয়নে চলে যেতে হয়। ব্যাটসম্যান আউট হতে পারে নানাভাবে। কারো মতে ৯, কারো মতে ১০, আবার কারো মতে ১১ কিংবা ১২। আসলে বর্তমান ক্রিকেটে একজন ব্যাটসম্যান ১১ রকমে আউট হতে পারে।
- ১. বোল্ড (ক্রিকেট আইন-৩২): যদি বোলার বল ডেলিভারি করার পর সেটা স্ট্রাইক প্রান্তের স্টাম্পে আঘাত করে এবং স্টাম্পের উপর থেকে বেলস বিতাড়িত হয়ে যায় তাহলে ব্যাটসম্যান আউট হন।
-২. কট (ক্রিকেট আইন-৩৩): ব্যাটসম্যানের ব্যাট / গ্লাভস ছুঁয়ে করে বল মাটিতে স্পর্শ করার আগেই ফিল্ডিং দলের কেউ বল ধরে ফেললে ব্যাটসমম্যান আউট হন। এ আউটটের নাম কট আউট। কট আউট মূলত তিন প্রকার – * কট বাই দ্য ফিল্ডার: বোলার এবং উইকেটরক্ষক ব্যতীত অন্য ফিল্ডার বল ধরা। *কট এন্ড বোল্ড: বোলার নিজের বল করার পর নিজেই বল ধরা। *কট বিহাইন্ড: উইকেটরক্ষক বল ধরা
-৩. লেগ বিফোর উইকেট (এলবিডব্লিউ) ক্রিকেট আইন-৩৬: ব্যাটে স্পর্শ না হয়ে ব্যাটসম্যানের যেকোনো জায়গায় বল আঘাত করলে আম্পায়ারের বিবেচনায় যদি মনে হয় যে বল স্টাম্প লাইনে এবং আম্পায়ার আউট ঘোষণা করে তাহলে ব্যাটসম্যান আউট হন। এই আউটের নাম এলবিডাব্লিউ ।
-৪. স্টাম্পড (ক্রিকেট আইন-৩৯): বলে হিট করার সময় যদি ব্যাটসম্যান ক্রিজের বাইরে চলে যায়, ব্যাট অথবা শরীরের অন্য যেকোনো অংশ ক্রিজে স্পর্শ না থাকে, বল পিছনে চলে যায় তাহলে উইকেটরক্ষক যদি বল তালুবন্দি করে স্টাম্প থেকে বেলস ফেলে দিতে সক্ষম হয় তখন ব্যাটসম্যান আউট হন।
-৫. রান আউট (ক্রিকেট আইন-৩৮): যখন ব্যাটসম্যান উইকেটের মধ্যে এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে দৌড়ায় তখন পপিং ক্রিজে পৌছার আগেই যদি ফিল্ডার বল দ্বারা সরাসরি কিংবা বল হাতের তালুতে নিয়ে হাত দ্বারা স্টাম্প থেকে বেলস আলগা করে দেয় তাহলে ব্যাটসম্যান আউট হন।
-৬. অবস্ট্রাক্টিং দ্য ফিল্ড (ক্রিকেট আইন-৩৭): ফিল্ডার কর্তৃক উইকেটরক্ষকের দিকে বল নিক্ষেপ করলে ব্যাটসম্যান যদি ইচ্ছাকৃত বলকে বাধা দিলে ব্যাটসম্যান আউট হন।
-৭. হিট উইকেট (ক্রিকেট আইন-৩৫): রান নেওয়ার সময় কিংবা বল হিট করার সময় যদি ব্যাটসম্যানের ব্যাট অথবা শরীরের যেকোনো অংশ স্টাম্পে লেগে যায় তাহলে ব্যাটসম্যান আউট হন।
-৮. হিট দ্য বল টুইস (ক্রিকেট আইন-৩৪):ব্যাটসম্যান দুইবার বলে আঘাত করলে সে আউট হয়। প্রথমবার ব্যাট দ্বারা আঘাত করার পর দ্বিতীয়বার যখন ব্যাট, পা অথবা অন্য কোনোভাবে বলে আঘাত করে তাহলে ব্যাটসম্যান আউট হন।
-৯. হ্যান্ডেল্ড দ্য বল: ব্যাটে স্পর্শ ছাড়া, প্রতিপক্ষ দলের ফিল্ডারের সম্মতি ছাড়া যদি ব্যাটসম্যান হাত দ্বারা ইচ্ছাকৃতভাবে বল স্পর্শ করে তাহলে ব্যাটসম্যান আউট হন।
-১০. টাইমড আউট (ক্রিকেট আইন-৪০): একজন ব্যাটসম্যান হওয়ার পর নির্ধারিত সময়ের মধ্যে যদি নতুন ব্যাটসম্যান বাউন্ডারি লাইনের ভিতরে প্রবেশ না করে তাহলে ব্যাটসম্যানকে আউট হন। – টেস্টে ১৮০ সেকেন্ডস, অডিআই তে ১২০ সেকেন্ডস এবং টি-২০ তে ৯০ সেকেন্ডস সময়ের মধ্যে নতুন ব্যাটসম্যানকে বাউন্ডারি লাইনের ভিতরে প্রবেশ করতে হবে।
-১১. রিটায়ার্ড: নিজে আঘাত পেয়ে যদি কোনো ব্যাটসম্যান আম্পায়ারদ্বয়ের সম্মতি ছাড়া অবসর নেয় এবং ইনিংস পুনরায় শুরু করতে প্রতিপক্ষ অধিনায়কের সম্মতি না থাকলে ওই ব্যাটসম্যানকে আউট বলে গণ্য করা হয়।
|
|
| |
|
|
|
-মাশরাফি বিন মুর্তজা টেস্ট, ওয়ানডে এবং টি-টোয়েন্টি- খেলার তিনটি ফরম্যাটেই বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের অধিনায়ক ছিলেন।
-টেস্টে, তিনি 2009 থেকে 2010 সালের মধ্যে নয়টি ম্যাচে বাংলাদেশের অধিনায়কত্ব করেছিলেন। -ওডিআইতে, তিনি 2010 থেকে 2019 সালের মধ্যে 88টি ম্যাচে দলের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন, যা তাকে বাংলাদেশের ওডিআই ইতিহাসে সবচেয়ে সফল অধিনায়ক করে তোলে।
-T20-তে, তিনি 2009 থেকে 2017 এর মধ্যে 27 টি ম্যাচে দলের অধিনায়কত্ব করেছিলেন।
-সুতরাং, খেলার তিনটি ফরম্যাটেই মোট ১২৪ বার বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক হয়েছেন মাশরাফি বিন মুর্তজা।
|
|
| |
|
|
|
হকি খেলায় একজন প্রধান রেফারি এবং দুইজন সহকারী রেফারি থাকেন। প্রধান রেফারি খেলার সময়ের জন্য দায়ী এবং তিনিই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তগুলি নেন। সহকারী রেফারিরা লাইনসম্যান নামেও পরিচিত এবং তারা প্রধান রেফারিকে লাইনস এবং গোলের কাছাকাছি খেলার দিকে মনোনিবেশ করতে সহায়তা করেন।
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
১৯৮৪ সালে কাঠমুন্ডু তে অনুষ্ঠিত প্রথম সাফ গেমসে পদপ্রাপ্তির দিক দিয়ে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল তৃতীয়। ভারত প্রথম স্থান এবং নেপাল দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছিল।
|
|
| |
|