|
|
সংসদ ভবনঃ • স্থপতি - লুই আই কান। • ৯ তলা বিশিষ্ট ভবন, উচ্চতা ১৫৫ ফুট ৮ ইঞ্চি। • ১৯৮২ সালে ২৮ জানুয়ারি বিচারপতি আব্দুস সাত্তার উদ্বোধন করেন। • ১৯৮২ সালে ১৫ ফেব্রুয়ারি ১ম ফেব্রুয়ারি ১ম অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়। • ২১৫ একর জমির উপর নির্মিত ।
|
|
| |
|
|
|
জাতীয় সংসদ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আইনসভা। - এককক্ষ বিশিষ্ট এ আইনসভার সদস্য সংখ্যা ৩৫০; - যার মধ্যে ৩০০ জন সংসদ সদস্য জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হয়ে থাকেন এবং - অবশিষ্ট ৫০টি আসন নারীদের জন্য সংরক্ষিত। - সংরক্ষিত আসনের নারী সদস্যগণ নির্বাচিত ৩০০ সংসদ সদস্যের ভোটে (পরোক্ষ নির্বাচন পদ্ধতিতে) নির্বাচিত হন। - সংসদের মেয়াদকাল পাঁচ বছর।
নারীর রাজনৈতিক ক্ষ্মতায়নে সংসদে সংরক্ষিত নারী আসন- - ১৯৭২ এর মূল সংবিধান আসন সংখ্যান ১৫ ও মেয়াদ ১০ বছর ছিল। - ৫ম সংশোধনীতে আসন সংখ্যা ৩০ -এ উন্নতি করা হয় ও মেয়াদ ১৫ বছর। - ১০ম সংশোধনীতে আসন সংখ্যা ৩০ ও মেয়াদ ১০ বছর। - ১৪তম সংশোধনীতে আসন সংখ্যা ৪৫ -এ উন্নতি করা হয় ও মেয়াদ ১০ বছর। - ১৫তম সংশোধনীতে আসন সংখ্যা ৫০ -এ উন্নতি করা হয় ও মেয়াদ ১০ বছর। - ১৭তম সংশোধনীতে আসন সংখ্যা ৫০ ও মেয়াদ ২৫ বছর করা হয়।
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
- বাংলাদেশে ১৯৮২ সালে ‘জাতীয় ঔষধ নীতি’ প্রণয়ন হয়েছিল । - ২০১১ সালের ৩১ মে জাতীয় স্বাস্থ্য নীতিটি জাতীয় সংসদে পাস হয়। - ২০০৫ সালে এই নীতি নবায়ন করা হয় এবং ২০১৬ সালে আবার এই জাতীয় ঔষধ নীতি নবায়ন করা হয়েছে।
|
|
| |
|
|
|
সংসদ ভবনঃ • স্থপতি - লুই আই কান। • ৯ তলা বিশিষ্ট ভবন, উচ্চতা ১৫৫ ফুট ৮ ইঞ্চি। • ১৯৮২ সালে ২৮ জানুয়ারি বিচারপতি আব্দুস সাত্তার উদ্বোধন করেন। • ১৯৮২ সালে ১৫ ফেব্রুয়ারি ১ম ফেব্রুয়ারি ১ম অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়। • ২১৫ একর জমির উপর নির্মিত ।
|
|
| |
|
|
|
- সংসদের আসনের সংখ্যানুপাতে নির্ধারিত নারী আসনে রাজনৈতিক দল বা জোটগুলো তাদের নির্ধারিত আসনের জন্য একক প্রার্থী মনোনয়ন দেয়ায় তারা বিনাভোটে নির্বাচিত হন। - জাতীয় সংসদের সাধারণ নির্বাচনের মতো সংরক্ষিত মহিলা আসনের নির্বাচনে তফসিল ঘোষণার প্রয়োজন পড়লেও ভোটার ও আসনবণ্টনসহ কমিশনকে এই নির্বাচনের নানা প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হয়। এ বিষয়টি জাতীয় সংসদ (সংরক্ষিত মহিলা আসন) নির্বাচন আইনে বিস্তারিত তুলে ধরা হয়েছে। - এই আইন অনুযায়ী, নির্বাচিত সংসদ সদস্যদের মধ্যে যারা শপথ গ্রহণ করেছেন তাদের তথ্য তিন কার্যদিবসের মধ্যে সংসদ সচিবালয়ে নির্বাচন কমিশনে পাঠাবে। আর নির্বাচিতদের ফল গেজেট আকারে প্রকাশের পরবর্তী ২১ কার্যদিবসের মধ্যে নির্বাচন কমিশনে দল বা জোটগুলো বা স্বতন্ত্র প্রার্থীরা তাদের জোটের অবস্থান নির্বাচন কমিশনকে জানাতে হবে। এদিকে গেজেট হওয়ার ৩০ দিনের মধ্যে সংরক্ষিত মহিলা আসনে নির্বাচনের উদ্দেশে নির্বাচন কমিশন সাধারণ আসনে নির্বাচিত সদস্যদের রাজনৈতিক দল বা জোটওয়ারী সদস্যদের আলাদা আলাদা তালিকা প্রস্তুত করবে।
|
|
| |
|
|
|
- বাংলাদেশের সংবিধান অনুসারে, মন্ত্রীসভা জাতীয় সংসদের কাছে দায়িত্বশীল। - অর্থাৎ, জাতীয় সংসদের সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যের সমর্থন ছাড়া মন্ত্রীসভা টিকে থাকতে পারে না। - যদি জাতীয় সংসদে অনাস্থা প্রস্তাব গৃহীত হয়, তাহলে সমগ্র মন্ত্রীসভা পদত্যাগ করতে বাধ্য থাকে। - সুতরাং, মন্ত্রিসভা পদত্যাগ বা অপসারিত হয় জাতীয় সংসদের অনাস্থায়।
|
|
| |
|
|
|
জাতীয় সংসদের প্রথম বিরোধী দলীয় নেতা ছিলেন আসাদুজ্জামান খান। তিনি দ্বিতীয় জাতীয় সংসদের বিরোধী দলীয় নেতা ছিলেন। ১৯৭৯ সালে জাতীয় সংসদে প্রথম বিরোধীদলীয় নেতা নির্বাচন করা হয়। দ্বিতীয় জাতীয় সংসদে আওয়ামী লীগের সংখ্যাগরিষ্ঠতা কমে যায় এবং জাতীয় পার্টি দ্বিতীয় বৃহত্তম দল হয়ে ওঠে। তাই দ্বিতীয় জাতীয় সংসদে বিরোধীদলীয় নেতা নির্বাচন করা হয়।
• সপ্তম সংসদ ছিল বাংলাদেশের প্রথম পূর্ণমেয়াদকালীন সংসদ। এটি ১৯৯১ থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত কার্যকর ছিল। • বাংলাদেশের প্রথম ও ষষ্ঠ সংসদে কোনো বিরোধী দলীয় নেতা ছিলেন না। প্রথম সংসদে আওয়ামী লীগ ছিল একক সংখ্যাগরিষ্ঠ দল এবং তারাই সরকার গঠন করেছিল। ষষ্ঠ সংসদে আওয়ামী লীগ এবং বিএনপির মধ্যে সমঝোতা ছিল, তাই কোনো বিরোধী দলীয় নেতা নির্বাচন করা হয়নি। • বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের প্রথম নারী হুইপ ছিলেন খালেদা খানম। তিনি ১৯৯৬ সালে সংরক্ষিত নারী আসন থেকে নির্বাচিত হয়েছিলেন। • জাতীয় সংসদের দ্বিতীয় নারী হুইপ ছিলেন সাগুফতা ইয়াসমিন এমিলি। তিনি ২০০৮ সালে সংরক্ষিত নারী আসন থেকে নির্বাচিত হয়েছিলেন। • চতুর্থ সংসদে নারীদের জন্যে সংরক্ষিত কোন আসন ছিলো না। ১৯৮৮ সালের নির্বাচনে নারীদের জন্য সংরক্ষিত আসন চালু করা হয়।
|
|
| |
|
|
|
- ২০০৮ সালে পুনর্নির্ধারণের ফলে ঢাকা মহানগর এলাকায় ৭টি নতুন আসন যোগ করা হয়, যার ফলে রাজধানীতে আসন সংখ্যা ১৩ থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ২০টি-তে দাঁড়ায়। - পূর্বে বিদ্যমান ঢাকা-১৩ থেকে এই নতুন নির্বাচনী এলাকা গড়ে উঠে; যার নাম দেওয়া হয় ঢাকা-২০।
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
- সংসদ ভবন বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ ভবন পৃথিবীর দৃষ্টিনন্দন আইনসভা ভবনের একটি। - রাজধানী ঢাকার শের-ই-বাংলা নগরে অবস্থিত জাতীয় সংসদ ভবন এলাকার আয়তন ২১৫ একর। - যেখানে মূল ভবনের পাশাপাশি রয়েছে উন্মুক্ত সবুজ পরিসর, মনোরম জলাধার ও সংসদ সদস্যদের কার্যালয়।
|
|
| |
|
|
|
- বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের মোট আসন সংখ্যা ৩৫০টি। এর মধ্যে জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত আসন সংখ্যা ৩০০টি। - বান্দরবান, রাঙামাটি এবং খাগড়াছড়ি জেলায় একটি করে সংসদীয় আসন রয়েছে। - সর্বোচ্চ ২০টি আসন রয়েছে ঢাকা জেলায়। (সূত্র: নির্বাচন কমিশন ওয়েবসাইট)
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
রাষ্ট্রপতি শপথ করানঃ - প্রধানমন্ত্রী - মন্ত্রী গনকে - উপমন্ত্রী দেরকে - প্রতিমন্ত্রী দের। - স্পীকার। - ডেপুটি স্পিকার - প্রধান বিচারপতি কে
প্রধানমন্ত্রী যাদের শপথ পড়ানঃ - সিটি কর্পোরেশনের মেয়র। - জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান।
স্পিকার শপথ পড়ান যাদেরঃ - রাষ্ট্রপতি - সকল সংসদ সদস্যদের কে।
প্রধান বিচারপতি শপথ পড়ান যাদেরঃ - সুপ্রীম কোর্টের কোন বিভাগের কোন বিচারককে। - প্রধান নির্বাচন কমিশনার বা নির্বাচন কমিশনার - মহা হিসাব-নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রন - সরকারী কর্মকমিশনের সদস্যদেরকে।
♦ সিটি ককর্পোরেশন এর সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর ও ওয়ার্ড কাউন্সিলদের শপথ পড়ান- স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী। ♦ পৌরসভার মেয়র-কাউন্সিলররা শপথ গ্রহণ করেন- বিভাগীয় কমিশনার এর কাছে ♦ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানকে শপথ পড়ান-জেলা প্রশাসক ♦ ইউনিয়ন মেম্বারদদের শপথ পড়ান-উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ♦ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যানরা কার কাছে শপথ নেন - বিভাগীয় কমিশনার এর কাছে ♦ জেলা পরিষদের সদস্যরা শপথ নেন- পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী
|
|
| |
|
|
|
৮ জুলাই ২০১৮ সংসদে সংরক্ষিত নারী আসনের সংসদ সদস্য নির্বাচনের বিধি আরও ২৫ বছর বহাল রাখার প্রস্তাব সম্বলিত সংবিধানের সপ্তদশ সংশোধনী বিল পাস হয়। সংসদের ৩৫০ জন সংসদ সদস্যের মধ্যে ২৯৮-০ ভোটে বিলটি পাস হয়। আইনমন্ত্রী আনিসুল হক এ প্রস্তাব উত্থাপন করেন। ২৯ জুলাই ২০১৮ এটি রাষ্ট্রপতির অনুমোদন পায়।
|
|
| |
|
|
|
সংসদে সংসদনেতা ও তার মন্ত্রীসভার সদস্যগণ যেখানে বসেন সেটি ট্রেজারি বেঞ্চ নামে পরিচিত।
|
|
| |
|
|
|
স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অধিবেশনে নির্দিষ্টকরণ বিল পাসের প্রস্তাব উত্থাপন করেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
২০২১-২২ বাজেট আওয়ামী লীগ সরকারের ২১তম বাজেট
|
|
| |
|
|
|
-ছবিসহ ভোটার তালিকা ও আইডি কার্ড প্রথম ব্যবহার করা হয় নবম সংসদ নির্বাচনে। -বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের এনআইডি উইং ২০১৬ সালের অক্টোবরে স্মার্ট জাতীয় পরিচয় পত্র উপস্থাপন করে।
|
|
| |
|
|
|
বর্তমান একাদশ জাতীয় সংসদে মোট সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সংখ্যা ৫০টি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অধিবেশন চলাকালে নিজ আসনে বসে নিজ হাতে স্থায়ী কমিটিগুলোর সদস্যদের নাম লিখে দিয়েছেন। এটা একটা অনন্য দৃষ্টান্ত ও মাইলফলক। প্রধানমন্ত্রীর হাতে লেখা কমিটিরগুলোর তালিকা মহামূল্যবান দলিল হিসেবে সংসদে সংরক্ষণ করা হবে।
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
সরাসরি ভোটে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন হয় ৩ বার- ১৯৭৮ সালে, ১৯৮১ সালে এবং ১৯৮৬ সালে।
১৯৯১ সালে সংসদীয় সরকার ব্যবস্থা পূনরায় প্রতিষ্ঠিত হয়। সংসদীয় ব্যবস্থা পুনপ্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকে সংসদ সদস্যদের দ্বারা রাষ্ট্রপতি নির্বাচন হয়।
|
|
| |
|
|
|
বাংলাদেশে এ পর্যন্ত ১৭ বার সংবিধানে সংশোধনী হয়েছে। ১০ই এপ্রিল ২০১৮ সালের সপ্তদশ সংশোধনী হচ্ছে সর্বশেষ সংশোধনী । সপ্তদশ সংশোধনীর বিষয়বস্তু ছিল সংবিধানে সংরক্ষিত মহিলা আসনের সদস্যদের মেয়াদ বৃদ্ধি।
|
|
| |
|
|
|
১১ জুন ২০২০ জাতীয় সংসদে পেশ করা হয় ২০২০-২১ অর্থবছরের বাজেট।যা বাংলাদেশের ৪৯ তম বাজেট।মোট বাজেটের পরিমাণ ছিল ৫,৬৮,০০০ কোটি টাকা।
|
|
| |
|
|
|
✓ জাতীয় বাজেট ২০২১-২০২২ ঘােষণা করা হয়- ০৩ জুন ২০২১ ✓ সংসদে বাজেট পাস হবে- ৩০ জুন ২০২১ ✓ বাজেট কার্যকর হবে- ১ জুলাই ২০২১ থেকে ✓ এবারের বাজেট- ৫০তম (১টি অন্তর্বর্তীকালীন বাজেট সহ ৫১ তম) ✓ বাজেট ঘােষণা করেছেন- অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল (অর্থমন্ত্রী হিসেবে তার তৃতীয় বাজেট এবং আওয়ামীলীগ সরকারের ২১তম বাজেট) ✓ বাজেটের স্লোগান– “জীবন-জীবিকায় প্রাধান্য দিয়ে সুদূঢ় আগামীর পথে বাংলাদেশ“
✓ বাজেটের আকার- ৬ লাখ ৩ হাজার ৬৮১ কোটি টাকা ✓ রাজস্ব আয় প্রাক্কলন- ৩ লাখ ৮৯ হাজার কোটি টাকা ✓ এনবিআরের লক্ষ্যমাত্রা- ৩ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা ✓ করছাড় প্রাপ্তি- ৪৩ হাজার কোটি টাকা ✓ বাজেট ঘাটতি- ২ লাখ ১৪ হাজার ৬৮১ কোটি টাকা ✓ এডিপিতে বরাদ্দ- ২ লাখ ২৫ হাজার ৩২৪ কোটি টাকা ✓ মােট উন্নয়ন ব্যয়- ২ লাখ ৩৭ হাজার ৭৮ কোটি টাকা
২০২০-২০২১ অর্থ বছরে বাংলাদেশের জাতীয় বাজেটের পরিমান ছিলো ৫,৬৮,০০০ কোটি টাকা ।
|
|
| |
|
|
|
বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের প্রতীক হল শাপলা। আবার শাপলা বাংলাদেশের জাতীয় ফুলও।
|
|
| |
|
|
|
বাংলাদেশের সংবিধানের ৬৫ নং অনুচ্ছেদ অনুযায়ী আইন প্রণয়নের ক্ষমতা কেবল জাতীয় সংসদ রাখে। তবে রাষ্ট্রপ্রতি সংসদ অধিবেশন না বস্লে প্রয়োজনে অধ্যাদেশ জারি করতে পারেন। অধ্যাদেশ জারির ৩০ দিনের মধ্যে অধিবেশন না বসলে অধ্যাদেশটি কার্যকারিতা হারাবে।
|
|
| |
|
|
|
- প্রবল গণঅভ্যুত্থানের মুখে ক্ষমতাসীন জেনারেল এরশাদ সরকার ১৯৯০ সালের ৪ ডিসেম্বর তৎকালীন বিরোধী দল ও জোটসমূহের প্রস্তাবিত নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জন্য ঘোষিত রূপরেখা গ্রহণ করার ঘোষণা দেন। - ৬ ডিসেম্বর ১৯৯০ এরশাদ সরকার পদত্যাদ করলে বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদের নেতৃত্বে নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে ব্যপকভাবে গ্রহণযোগ্য বাংলাদেশের পঞ্চম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। - এরপর ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে প্রথম সাংবিধানিক স্বীকৃতিপ্রাপ্ত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান ছিলেন বিচারপতি হাবিবুর রহমান, - ৩০ জুন ২০১১ সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল করা হয়।
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
∎জাতীয় সংসদ ভবন বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের প্রধান ভবন। ∎এটি ঢাকার শেরে-বাংলা নগর এলাকায় অবস্থিত। ∎প্রখ্যাত মার্কিন স্থপতি "লুই কান" এটির মূল স্থপতি।
|
|
| |
|
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
- সংসদে কখনো কখনো কোন বিষয়ে দুই পক্ষের হা বা না ভোটের সংখ্যা সমান সমান হয়ে যেতে পারে। এমন অবস্থায় স্পিকার নিজের ভোট দিয়ে সংসদের অচলাবস্থা দূর করেন। - স্পিকারের দেয়া এই ভোটকেই কাস্টিং ভোট বলা হয়ে থাকে।
|
|
| |
|