Loading [MathJax]/extensions/tex2jax.js
 
স্থাপত্য (89 টি প্রশ্ন )
- জাতীয় স্মৃতিসৌধ বা সম্মিলিত প্রয়াস ঢাকার সাভার উপজেলার নবীনগরে অবস্থিত।
- স্মৃতিসৌধ আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়, ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৮২ সালে।
- উচ্চতা ১৫০ ফুট বা ৪৫.৭২ মিটার, ফলকের সংখ্যা ৭টি।
- জাতীয় স্মৃতিসৌধের স্থপতি সৈয়দ মাইনুল হোসেন।
- ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭২ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন।
- ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৮২ হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ উদ্বোধন করেন।
- সেতু নির্মাণ ছাড়াও পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্পের রয়েছে আরও নানা উদ্যোগ। যার মধ্যে একটি পদ্মা সেতু জাদুঘর।
- সেতু এলাকা ও পদ্মা নদীর জীববৈচিত্র্যের নমুনা সংগ্রহ করে তৈরি করা হচ্ছে ব্যতিক্রমী এই জাদুঘর।
- বর্তমানে মুন্সিগঞ্জের দোগাছি এলাকায় পদ্মা সেতু প্রকল্পের সার্ভিস এরিয়া-১ এ অস্থায়ীভাবে জাদুঘরটি রয়েছে।
- ২০১৬ সালে পদ্মা সেতু জাদুঘর তৈরিতে প্রাণীর নমুনা সংগ্রহের কার্যক্রম শুরু হয়।
- বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের অর্থায়ন ও তত্ত্বাবধানে জাদুঘরটি বাস্তবায়ন করছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগ।
- মোদের গরব বা আমাদের গর্ব হল বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার বাংলা একাডেমী ভবনের সামনে অবস্থিত একটি ভাস্কর্য।

- ১৯৫২ সালে বাংলা ভাষা আন্দোলনের সময় বাংলাকে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হিসাবে প্রতিষ্ঠা করার দাবি জানানো হয়।

- এই আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে শহীদদের সম্মানে এই ভাস্কর্যটি তৈরী করা হয়।
- ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারির ভাষা শহিদদের স্মরণে ১৯৫২ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি এসএম গাফফারের সভাপতিত্বে প্রথম শহিদ মিনারটি রাজশাহী কলেজের সামনে স্থাপিত হয়। এর নকশাকার ছিলেন বদরুল আলম।
- এটি উদ্বোধন করেন শহিদ শফিউরের পিতা মাহবুবুর রহমান।
- বর্তমান কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারটি ঢাকা মেডিকেল কলেজ এর বহি প্রাঙ্গণে অবস্থিত।
- ১৯৫৬ সালে এর ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করা হয় এবং ১৯৫৭ সালে শিল্পী হামিদুর রহমান এটি নির্মাণ করেন। এর উচ্চতা ৪৬ ফুট।
- ১৯৬৩ সালে শহিদ আবুল বরকতের মাতা হাসিনা বেগম উদ্বোধন করেন।
- ১৯৭১ সালে যুদ্ধের সময় এটি ধ্বংস হয়ে গেলে ১৯৭২ সালে পুনর্নির্মাণ করা হয়।
- শ্যামল চৌধুরী উল্লেখযোগ্য ১৭টি ভাস্কর্য তৈরি করেছেন।
- তার মধ্যে অন্যতম হলো রাজু ভাস্কর্য, বিজয় ৭১ ও নজরুল ভাস্কর্য।
- তাছাড়াও সোনারগাঁও লোকশিল্প জাদুঘরে ব্রোঞ্জের ভাস্কর্য, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে বঙ্গবন্ধুসহ জাতীয় চার নেতার ব্রোঞ্জের ভাস্কর্যও তার তৈরি করা।
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক স্থাপত্য ও ভাস্কর্য :
★ জাতীয় স্মৃতিসৌধ: সাভার- সৈয়দ মঈনুল হোসেন
★ জাগ্রত চৌরঙ্গী: গাজীপুর চৌরাস্তা-আবদুর রাজ্জাক
★ বিজয়োল্লাস: আনোয়ার পাশা ভবন-শামীম শিকদার
★ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ: মিরপুর, ঢাকা- মোস্তফা হারুন কুদ্দুস
★ স্বাধীনতা: বঙ্গবন্ধু এভিনিউ, ঢাকা- হামিদুজ্জামান খান
★ মুজিবনগর স্মৃতিসৌধ: মেহেরপুর- তানভীর কবীর
★ স্বোপার্জিত স্বাধীনতা: টিএসসি সড়ক দ্বীপ, ঢাবি- শামীম শিকদার
★ জয় বাংলা জয়তারুণ্য: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়-আলাউদ্দিন বুলবুল
★ অপরাজেয় বাংলা: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়-আবদুল্লাহ খালেদ
★ সংশপ্তক: জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়-হামিদুজ্জামান খান
★ মুক্ত বাংলা: ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়- রশিদ আহমেদ
★ সাবাস বাংলাদেশ : রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়-নিতুন কুন্ডু
★ স্মারক ভাস্কর্য: চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়- মর্তুজা বশীর
★ চেতনা-৭১: শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট -মোহাম্মদ ইউসুফ
★ রক্তসোপান: রাজেন্দ্রপুর সেনানিবাস-গাজীপুর
★ বিজয়'৭১: বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়-খন্দকার বদরুল ইসলাম
★ কিংবদন্তী ৭১'এর গণহত্যা ও : মিরপুর, ঢাকা- হামিদুজ্জামান খান
★ মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি: জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়-রাসা
★ দুর্জয় ভৈরব: ভৈরব, কিশোরগঞ্জ-
★ রক্তগৌরব: বদরগঞ্জ, রংপুর
★ বীরের প্রত্যাবর্তন: বাড্ডা, গুলশান-সুদীপ্ত
★ স্মরণ: চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়-সৈয়দ সাইফুল কবির

- বর্তমান কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে মোট পাঁচটি স্তম্ভ রয়েছে।
- মাঝখানের স্তম্ভটি সবচেয়ে উঁচু এবং উপরের অংশটি সামনের দিকে নোয়ানো।
- স্তম্ভগুলোর মাঝ বরাবর একটি লাল রঙের একটি বৃত্ত, যা গোল আকৃতির লাল সূর্যকে নির্দেশ করে।
- চিত্রশিল্পী হামিদুর রহমানকে বর্তমান শহীদ মিনারের কাঠামোর প্রবর্তক বা স্থপতি বলা হয়।
- হামিদুর রহমানের নির্দেশনা অনুসারে নভেরা আহমেদের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে এটি বিনির্মাণ করা হয়েছে।
♦ মুক্তবাংলা ➟ রশিদ আহমেদ ➟ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়
♦ সোনার বাংলা ➟ শ্যামল চৌধুরি ➟ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ
♦ জয় বাংলা ➟ হামিদুজ্জামান খান ➟ পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
♦ অদম্য বাংলা ➟ গোপাল চন্দ্র পাল ➟ খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়
♦ দুর্বার বাংলা ➟ খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
♦ দূরন্ত ➟ সুলতানুল ইসলাম ➟ শিশু একাডেমী, ঢাকা
♦ জাগ্রত চৌরঙ্গী ➟ আব্দুর রাজ্জাক ➟ জয়দেবপুর
♦ জাগ্রত বাঙালী ➟ রফিকুল ইসলাম শাহীন ➟ যশোর
♦ মিশুক ➟ মোস্তাফা মনোয়ার ➟ জাতীয় শিশু পার্কের সামনে
♦ কিংবদন্তী ➟ হামিদুজ্জামান খান ➟ মিরপুর, ঢাকা
♦ সংগ্রাম ➟ জয়নুল আবেদিন ➟ সোনারগাঁও, নারায়ণগঞ্জ
♦ অঙ্গীকার ➟ আব্দুল্লাহ খালেদ ➟ সাভার
♦ রক্তধারা ➟ চঞ্চল কর্মকার ➟ চাঁদপুর
♦ শপথ ➟ স্বপন আচার্য ➟ চাঁদপুর
♦ প্রত্যাশা ➟ মৃণাল হক ➟ ঢাকা
♦ বলাকা ➟ মৃণাল হক ➟ মতিঝিল
- বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের স্মৃতিহিসেবে সাভারস্থ জাতীয় স্মৃতিসৌধের প্রতিকৃতি স্থাপিত হলো মালদ্বীপের আদ্দু সিটিতে।
- সার্ক সম্মেলনকে স্মরণীয় করে রাখতে আদ্দু সিটি করপোরেশনের উদ্যোগে ১০টি ভাস্কর্য তৈরির অংশ হিসেবে আদ্দুর হিথাদোতে বাংলাদেশের স্মৃতিসৌধের রেপ্লিকাটি স্থাপন করা হয়।
- ইস্পাতের তৈরি ১১৯ কেজি ওজনের রেপ্লিকাটি দৈর্ঘ্যে ৯ ফুট ও প্রস্থে ৪ ফুট।
- স্থপতি সৈয়দ মনিরুল হোসেনের নকশায় সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের আদলে ইস্পাতের রেপ্লিকাটি তৈরি করেন ভাষ্কর হামিদুজ্জামান খান।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- বিজয় কেতন জাদুঘর বাংলাদেশের ঢাকা ক্যান্টনমেণ্টে অবস্থিত যা মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযোদ্ধা এবং বীরত্বসূচক খেতাবপ্রাপ্তদের স্মরণে নির্মিত।
- ২০০০ সালের ২১ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাদুঘরটি উদ্বোধন করেন।


সিরাজগঞ্জের বাঘাবাড়িতে স্থাপিত বেসরকারি খাতের দ্বিতীয় বিদ্যুৎকেন্দ্র এটি। এটি আনা হয় মালয়েশিয়ার নাবুয়ান দ্বীপ হতে। উদ্বোধন করা হয় ৩ আগস্ট ১৯৯৯। অবস্থানঃ বাঘাবাড়ি ঘাটে করতোয়া ও বড়াল নদীর সংযোগ স্থলে অবস্থিত। উৎপাদন শুরুঃ ২৬ জুন ১৯৯৯। কেন্দ্রের আয়তন: ১১.৩৬ একর। ব্যবহ্রত জালানীর ধরন: প্রাকৃতিক গ্যাস।
পদ্মা-ব্রহ্মপুত্র-মেঘনা নদীর অববাহিকায় তৈরি সেতুটি ৪১টি স্প্যান নিয়ে গঠিত, প্রতিটি স্প্যান লম্বায় ১৫০.১২ মিটার (৪৯২.৫ ফুট) এবং চওড়ায় ২২.৫ মিটার (৭৪ ফুট)। সেতুটির মোট দৈর্ঘ্য ৬.১৫ কিমি (৩.৮২ মাইল)।
-ঢাকার রায়েরবাজার এ ইটখোলায় নির্মিত বধ্যভূমি স্মৃতিসৌধ। এটির স্থপতি ফরিদ উদ্দিন আহমেদ ও জামি আল শাফি। 
-ঢাকার পশ্চিমে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের পাশেই এই স্মৃতিসৌধটি অবস্থিত । -১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর দেশের প্রখ্যাত সন্তানদের হত্যা করে এই স্থানে পরিত্যক্ত ইটের ভাটার পশ্চাতে ফোলে রাখা হয়েছিল। 
-এই সকল সূর্য সন্তানদের স্মরণে ইটের ভাটার আদলে এই স্মৃতিসৌধ নির্মিত হয়।

-যমুনা সেতু স্থাপনের জন্য প্রথম উদ্যোগ নেয়া হয় ১৯৪৯ সালে। ১৯৯৪ সালের ১৫ অক্টোবর এর কাজ শুরু হয় এবং ১৯৯৮ সালের ২৩ জুন যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করা হয়।
-পাঁচ পীর বাংলায় পীরানী বিশ্বাসের বিবর্তনে এক তাৎপর্যপূর্ণ উত্তরণ -হিন্দু-মুসলিম নির্বিশেষে, 
বিশেষ করে সমাজের নিম্নস্তরের জনগণ পাঁচ-পীরের বন্দনা করত 
-পাঁচ পীর’বন্দনা কখন থেকে শুরু হয় তা সঠিক করে বলা কঠিন। 
সোনারগাঁয়ের পাঁচ পীরের দরগাহ কখন প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল তাও জানা যায় নি। 
-এই পাঁচ পীর কারা তা নিশ্চিত করে বলা কঠিন। 
-তবে একজন ‘গাজী মিয়া’র নাম সকল তালিকায় দেখা যায়। 
-কিন্তু এই গাজী মিয়া কে তা সঠিক জানা যায় না। সাধারণত ধর্মযুদ্ধে মৃত্যু বরণকারীদের শহীদ 
এবং ধর্মযুদ্ধে বিজয়ীদের বলা হয় গাজী



ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
পদ্মা নদীর উপর নির্মিত মাওয়া জাজিরা প্রান্তে অবস্থিত 'পদ্মা সেতু ' 
- এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয় ৪ জুলাই, ২০০১ সালে এবং মূল কাজের উদ্বোধন করা হয় ১২ ডিসেম্বর,২০১৫ সালে ।
- এর দৈর্ঘ্য ৬.১৫ কি . মি এবং প্রস্থ ১৮.১০ মিটার । 
- এতে মোট পিলার আছে ৪২ টি এবং স্পেন আছে ৪১ টি ।
- এর সংযোগস্থল মুন্সিগঞ্জ জেলার লৌহজং উপজেলার মাওয়া ও শরীয়তপুর জেলার জাজিরা উপজেলা।
- ভূমিকম্পের সহনীয় মাত্রা রিখটার স্কেল ৯
- এ সেতুর নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান চায়না মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি ।

'দুর্জয়' ভাস্কর্যটির হল শিল্পী মৃণাল হকের, এট রাজারবাগ পুলিশ লাইনে অবস্থিত।
তার আরো কয়েকটি উল্লেখযোগ্য ভাস্কর্য:
মতিঝিলের - ‘বলাকা’
এয়ারপোর্ট গোল চত্বরের - ভাস্কর্য,
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সামনে - ‘রত্নদ্বীপ’,
হোটেল শেরাটনের সামনে - ‘রাজসিক’,
পরীবাগ মোড়ে - ‘জননী ও গর্বিত বর্ণমালা’ ইত্যাদি।
শ্যামল চৌধুরী উল্লেখযোগ্য ১৭টি ভাস্কর্য তৈরি করেছেন। তার মধ্যে অন্যতম হলো রাজু ভাস্কর্য, বিজয় ৭১ ও নজরুল ভাস্কর্য। তাছাড়াও সোনারগাঁও লোকশিল্প জাদুঘরে ব্রোঞ্জের ভাস্কর্য, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে বঙ্গবন্ধুসহ জাতীয় চার নেতার ব্রোঞ্জের ভাস্কর্যও তার তৈরি করা।

'স্বাধীনতার ডাক' ভাস্কর্যের স্থপতি রাশা। এর অবস্থান গণকবাড়ি, ঢাকায়। স্থপতি রাশার তৈরি অপর শিল্পকর্ম- হাস্যোজ্জ্বল বঙ্গবন্ধু এবং ৭১ এর গণহত্যা ও মুক্তিযুদ্ধ প্রস্তুতি।
জননী ও গর্বিত বর্ণমালা ভাস্কর্যটি ভাষা আন্দোলন ভিত্তিক। এটি অবস্থিত শাহবাগের পরীবাগে। এর ভাস্কর মৃণাল হক। 
উল্লেখযোগ্য ভাস্কর্য:
মতিঝিলের - ‘বলাকা’
এয়ারপোর্ট গোল চত্বরের - ভাস্কর্য,
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সামনে - ‘রত্নদ্বীপ’,
হোটেল শেরাটনের সামনে - ‘রাজসিক’,
সাতরাস্তায় - ‘ময়ূর’,
নৌ সদর দপ্তরের সামনে - ‘অতলান্তিকে বসতি’ ইত্যাদি।

১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২০ তুরস্কের রাজধানী আঙ্কারায় নবনির্মিত বাংলাদেশ দ্রতাবাসে কমপ্লেক্স উদ্ভধোন করেছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। 
- বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের ইতিহাসের ফলক হিসেবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আবক্ষ মুর্তি ও ভাষা শহীদের স্মরণে শহীদ মিনার স্থাপন করা হয়। 
স্বোপার্জিত স্বাধীনতা ভাস্কর শামীম শিকদারের নির্মিত একটি ভাস্কর্য, যা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়-এর টিএসসি সড়কদ্বীপে অবস্থিত।
- অপরাজেয় বাংলা ভাস্কর্যে অবস্থিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলাভবনের সম্মুখ প্রাঙ্গনে। 
- সাবাশ বাংলাদেশ ভাস্কর্য অবস্থিত রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের তাজউদ্দিন আহমদ সিনেট ভবন চত্বরে। 

ঢাকা সেনানিবাসে অবস্থিত মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের নাম ‘বিজয় কেতন’।

এর মূল ফটকে অবস্থিত ভাস্কর্যটির নামও ‘বিজয় কেতন’।

এই ভাস্কর্যটিতে রয়েছে সাতজন মুক্তিযোদ্ধার মূর্তি; এদের একজন হলেন বাংলাদেশের পতাকাবাহী নারী।

এটি প্রতিষ্ঠিত হয় ২০০০ সালে।


ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
সিরাজগঞ্জের বাঘাবাড়িতে স্থাপিত বেসরকারি খাতের দ্বিতীয় বিদ্যুৎকেন্দ্র এটি। এটি আনা হয় মালয়েশিয়ার নাবুয়ান দ্বীপ হতে। উদ্বোধন করা হয় ৩ আগস্ট ১৯৯৯।
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0