- 'শিখা অনির্বাণ' ও 'শিখা চিরন্তন' দুটি আলাদা স্মৃতিস্মারক। - 'শিখা অনির্বাণ' বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ, যা ঢাকা সেনানিবাসে অবস্থিত এবং যুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারী সৈনিকদের স্মৃতিকে চির উজ্জ্বল রাখার উদ্দেশ্যে সার্বক্ষণিকভাবে এখানে শিখা প্রজ্জ্বলিত রাখা হয়। - অন্যদিকে, 'শিখা চিরন্তন' সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অবস্থিত, যেখানে ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঐতিহাসিক ভাষণ দিয়েছিলেন এবং পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণের দলিল স্বাক্ষরের স্থান। - তাই যথাক্রমে 'শিখা অনির্বাণ' ঢাকা সেনানিবাসে এবং 'শিখা চিরন্তন' সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অবস্থিত ।
- বাঙালি জাতিকে মেধাশূন্য করার ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে মুক্তিযুদ্ধের সময় অগণিত বুদ্ধিজীবীকে হত্যা করা হয়। - পাকিস্তান সেনাবাহিনীকে মানবতাবিরোধী এই বর্বর কাজে সহায়তা করেছে রাজাকার ও আলবদর বাহিনী। - পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর চূড়ান্ত পরাজয়ের দুই দিন পূর্বে ১৯৭১ সালের ১৪ই ডিসেম্বর অসংখ্য বুদ্ধিজীবীকে হত্যা করে। - তাঁদের স্মৃতি অমর করে রাখার জন্য ঢাকার মিরপুরে শহিদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ নির্মাণ করা হয়। - শহিদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধের স্থপতি ছিলেন মোস্তফা হারুন কুদ্দুস হালী। - ১৯৭২ সালে এই স্মৃতিসৌধের নির্মাণ কাজ শেষ হয়।
- পদ্মা নদীর উপর নির্মিত মাওয়া (মুন্সিগঞ্জ) - জাজিরা (শরীয়তপুর) প্রান্তে অবস্থিত ‘পদ্মা সেতু’. - এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয় ৪ জুলাই, ২০০১ সালে এবং মূল কাজের উদ্বোধন করা হয় ১২ ডিসেম্বর, ২০১৫ সালে। - এর দৈর্ঘ্য ৬.১৫ কি.মি. এবং প্রস্থ ১৮.১০ মিটার। - এতে মোট পিলার আছে ৪২টি এবং স্প্যান আছে ৪১টি। - এ সেতুর নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান চায়না মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি। - বহুল প্রতীক্ষিত স্বপ্নের পদ্মাসেতু মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২৫ জুন, ২০২২ সালে উদ্বোধন করেন।
'সাবাস বাংলাদেশ' বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত একটি ভাস্কর্য, যা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মতিহার ক্যাম্পাসে অবস্থিত। এ ভাস্কর্যের ভাস্কর হলেন নিতুন কুন্ডু।
- হুসেন শাহী বংশের শ্রেষ্ঠ সুলতান ছিলেন আলাউদ্দিন হুসেন শাহ। - তিনি ২৬ বছর ক্ষমতায় ছিলেন। - তিনি নৃপতি তিলক, জগৎ ভূষণ ও কৃষ্ণাবন উপাধিতে ভূষিত হন। - তাঁর শাসনামনে গৌড়ের সোনা মসজিদ ও গুমতিদ্বার নির্মিত হয়। - আলাউদ্দিন হুসেন শাহ-এর শাসনাকালকে মুসলমান শাসনের ইতিহাসে 'স্বর্ণযুগ' বলা হয়।
১৯৭১ সালের গণহত্যা-নির্যাতনের নিদর্শন সংরক্ষণ, বধ্যভূমি ও গণকবর সংক্রান্ত তথ্যভান্ডার গড়ে তোলা, গণকবর ও বধ্যভূমি চিহ্নিত করা এবং গবেষণার জন্য খুলনায় গণহত্যা জাদুঘর স্থাপন করা হয়। -এ জাদুঘরের নাম ‘১৯৭১ : গণহত্যা-নির্যাতন আর্কাইভ ও জাদুঘর'। -এ জাদুঘরে সংরক্ষিত আছে একাত্তরের গণহত্যা ও নির্যাতনের বহু নিদর্শন, ছবি ও নথিপত্র। -এটি দেশের একমাত্র গণহত্যা জাদুঘর, যার যাত্রা শুরু হয় ১৭ মে, ২০১৪ সালে। -এ জাদুঘরের প্রাঙ্গনে চুকনগর বধ্যভূমি অবস্থিত।
- পাহাড়পুর (প্রত্নতাত্ত্বিক) নওগাঁ জেলা এবং বদলগাছী থানার অধীনস্থ পাহাড়পুর গ্রামে অবস্থিত বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রত্নস্থল। - পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার বা সোমপুর বিহার বা সোমপুর মহাবিহার বর্তমানে ধ্বংসপ্রাপ্ত একটি প্রাচীন বৌদ্ধ বিহার। - পালবংশের দ্বিতীয় রাজা শ্রী ধর্মপালদেব অষ্টম শতকের শেষের দিকে বা নবম শতকে এই বিহার তৈরি করছিলেন। - ১৮৭৯ সালে স্যার আলেকজান্ডার কানিংহাম এই বিশাল কীর্তি আবিষ্কার করেন। - ১৯৮৫ সালে ইউনেস্কো এটিকে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের মর্যাদা দেয়।
- জাতীয় স্মৃতিসৌধ বা সম্মিলিত প্রয়াস ঢাকার সাভার উপজেলার নবীনগরে অবস্থিত। - স্মৃতিসৌধ আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়, ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৮২ সালে। - উচ্চতা ১৫০ ফুট বা ৪৫.৭২ মিটার, ফলকের সংখ্যা ৭টি। - জাতীয় স্মৃতিসৌধের স্থপতি সৈয়দ মাইনুল হোসেন। - ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭২ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন। - ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৮২ হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ উদ্বোধন করেন।
- সেতু নির্মাণ ছাড়াও পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্পের রয়েছে আরও নানা উদ্যোগ। যার মধ্যে একটি পদ্মা সেতু জাদুঘর। - সেতু এলাকা ও পদ্মা নদীর জীববৈচিত্র্যের নমুনা সংগ্রহ করে তৈরি করা হচ্ছে ব্যতিক্রমী এই জাদুঘর। - বর্তমানে মুন্সিগঞ্জের দোগাছি এলাকায় পদ্মা সেতু প্রকল্পের সার্ভিস এরিয়া-১ এ অস্থায়ীভাবে জাদুঘরটি রয়েছে। - ২০১৬ সালে পদ্মা সেতু জাদুঘর তৈরিতে প্রাণীর নমুনা সংগ্রহের কার্যক্রম শুরু হয়। - বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের অর্থায়ন ও তত্ত্বাবধানে জাদুঘরটি বাস্তবায়ন করছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগ।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
- ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারির ভাষা শহিদদের স্মরণে ১৯৫২ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি এসএম গাফফারের সভাপতিত্বে প্রথম শহিদ মিনারটি রাজশাহী কলেজের সামনে স্থাপিত হয়। এর নকশাকার ছিলেন বদরুল আলম। - এটি উদ্বোধন করেন শহিদ শফিউরের পিতা মাহবুবুর রহমান। - বর্তমান কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারটি ঢাকা মেডিকেল কলেজ এর বহি প্রাঙ্গণে অবস্থিত। - ১৯৫৬ সালে এর ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করা হয় এবং ১৯৫৭ সালে শিল্পী হামিদুর রহমান এটি নির্মাণ করেন। এর উচ্চতা ৪৬ ফুট। - ১৯৬৩ সালে শহিদ আবুল বরকতের মাতা হাসিনা বেগম উদ্বোধন করেন। - ১৯৭১ সালে যুদ্ধের সময় এটি ধ্বংস হয়ে গেলে ১৯৭২ সালে পুনর্নির্মাণ করা হয়।
- শ্যামল চৌধুরী উল্লেখযোগ্য ১৭টি ভাস্কর্য তৈরি করেছেন। - তার মধ্যে অন্যতম হলো রাজু ভাস্কর্য, বিজয় ৭১ ও নজরুল ভাস্কর্য। - তাছাড়াও সোনারগাঁও লোকশিল্প জাদুঘরে ব্রোঞ্জের ভাস্কর্য, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে বঙ্গবন্ধুসহ জাতীয় চার নেতার ব্রোঞ্জের ভাস্কর্যও তার তৈরি করা।
- বর্তমান কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে মোট পাঁচটি স্তম্ভ রয়েছে। - মাঝখানের স্তম্ভটি সবচেয়ে উঁচু এবং উপরের অংশটি সামনের দিকে নোয়ানো। - স্তম্ভগুলোর মাঝ বরাবর একটি লাল রঙের একটি বৃত্ত, যা গোল আকৃতির লাল সূর্যকে নির্দেশ করে। - চিত্রশিল্পী হামিদুর রহমানকে বর্তমান শহীদ মিনারের কাঠামোর প্রবর্তক বা স্থপতি বলা হয়। - হামিদুর রহমানের নির্দেশনা অনুসারে নভেরা আহমেদের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে এটি বিনির্মাণ করা হয়েছে।
- বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের স্মৃতিহিসেবে সাভারস্থ জাতীয় স্মৃতিসৌধের প্রতিকৃতি স্থাপিত হলো মালদ্বীপের আদ্দু সিটিতে। - সার্ক সম্মেলনকে স্মরণীয় করে রাখতে আদ্দু সিটি করপোরেশনের উদ্যোগে ১০টি ভাস্কর্য তৈরির অংশ হিসেবে আদ্দুর হিথাদোতে বাংলাদেশের স্মৃতিসৌধের রেপ্লিকাটি স্থাপন করা হয়। - ইস্পাতের তৈরি ১১৯ কেজি ওজনের রেপ্লিকাটি দৈর্ঘ্যে ৯ ফুট ও প্রস্থে ৪ ফুট। - স্থপতি সৈয়দ মনিরুল হোসেনের নকশায় সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের আদলে ইস্পাতের রেপ্লিকাটি তৈরি করেন ভাষ্কর হামিদুজ্জামান খান।
- বিজয় কেতন জাদুঘর বাংলাদেশের ঢাকা ক্যান্টনমেণ্টে অবস্থিত যা মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযোদ্ধা এবং বীরত্বসূচক খেতাবপ্রাপ্তদের স্মরণে নির্মিত। - ২০০০ সালের ২১ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাদুঘরটি উদ্বোধন করেন।
সিরাজগঞ্জের বাঘাবাড়িতে স্থাপিত বেসরকারি খাতের দ্বিতীয় বিদ্যুৎকেন্দ্র এটি। এটি আনা হয় মালয়েশিয়ার নাবুয়ান দ্বীপ হতে। উদ্বোধন করা হয় ৩ আগস্ট ১৯৯৯। অবস্থানঃ বাঘাবাড়ি ঘাটে করতোয়া ও বড়াল নদীর সংযোগ স্থলে অবস্থিত। উৎপাদন শুরুঃ ২৬ জুন ১৯৯৯। কেন্দ্রের আয়তন: ১১.৩৬ একর। ব্যবহ্রত জালানীর ধরন: প্রাকৃতিক গ্যাস।
পদ্মা-ব্রহ্মপুত্র-মেঘনা নদীর অববাহিকায় তৈরি সেতুটি ৪১টি স্প্যান নিয়ে গঠিত, প্রতিটি স্প্যান লম্বায় ১৫০.১২ মিটার (৪৯২.৫ ফুট) এবং চওড়ায় ২২.৫ মিটার (৭৪ ফুট)। সেতুটির মোট দৈর্ঘ্য ৬.১৫ কিমি (৩.৮২ মাইল)।
-ঢাকার রায়েরবাজার এ ইটখোলায় নির্মিত বধ্যভূমি স্মৃতিসৌধ। এটির স্থপতি ফরিদ উদ্দিন আহমেদ ও জামি আল শাফি।
-ঢাকার পশ্চিমে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের পাশেই এই স্মৃতিসৌধটি অবস্থিত । -১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর দেশের প্রখ্যাত সন্তানদের হত্যা করে এই স্থানে পরিত্যক্ত ইটের ভাটার পশ্চাতে ফোলে রাখা হয়েছিল।
-এই সকল সূর্য সন্তানদের স্মরণে ইটের ভাটার আদলে এই স্মৃতিসৌধ নির্মিত হয়।
-যমুনা সেতু স্থাপনের জন্য প্রথম উদ্যোগ নেয়া হয় ১৯৪৯ সালে। ১৯৯৪ সালের ১৫ অক্টোবর এর কাজ শুরু হয় এবং ১৯৯৮ সালের ২৩ জুন যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করা হয়।
'দুর্জয়' ভাস্কর্যটির হল শিল্পী মৃণাল হকের, এট রাজারবাগ পুলিশ লাইনে অবস্থিত। তার আরো কয়েকটি উল্লেখযোগ্য ভাস্কর্য: মতিঝিলের - ‘বলাকা’ এয়ারপোর্ট গোল চত্বরের - ভাস্কর্য, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সামনে - ‘রত্নদ্বীপ’, হোটেল শেরাটনের সামনে - ‘রাজসিক’, পরীবাগ মোড়ে - ‘জননী ও গর্বিত বর্ণমালা’ ইত্যাদি।
শ্যামল চৌধুরী উল্লেখযোগ্য ১৭টি ভাস্কর্য তৈরি করেছেন। তার মধ্যে অন্যতম হলো রাজু ভাস্কর্য, বিজয় ৭১ ও নজরুল ভাস্কর্য। তাছাড়াও সোনারগাঁও লোকশিল্প জাদুঘরে ব্রোঞ্জের ভাস্কর্য, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে বঙ্গবন্ধুসহ জাতীয় চার নেতার ব্রোঞ্জের ভাস্কর্যও তার তৈরি করা।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
✅প্রাইমারী, নিবন্ধন বা ১১তম-২০তম গ্রেডের যেকোনো চাকরি জন্য প্রশ্ন ব্যাংক লেগে থেকে শেষ করুন। অ্যাপ এর প্রশ্ন ব্যাংক থেকে ১০০% কমন আসবে। বাকি চাকরি পরীক্ষা জন্য ৭০%-৮০% কমন আসবে। আপনার চর্চার সময় আপনার ভুল প্রশ্ন, বুকমার্ক প্রশ্ন সব ডাটাবেজে জমা থাকে। মনে করুন বাংলা সাহিত্য ৪০০০ প্রশ্ন আছে, আপনি একবার ভালো করে পড়বেন, এর মধ্যে দেখবেন ৪০% প্রশ্ন আপনার জানা, যেগুলো কখনও ভুল হবে না, বাকি আছে ৬০%, এই প্রশ্নগুলো আলাদা বাটনে জমা হয়, যেগুলো আপনি ভুল করছেন, এখন এইগুলো ভালো করে রিভিশন দিন। এতে সহজে কম সময় প্রস্তুতি শেষ হবে। যারা একেবারে নতুন তারা জব শুলুশন্স বাটন দিয়ে শুরু করতে পারেন।
✅প্রাইমারী ১ম ধাপের পরীক্ষার তারিখ দিলে ফুল মডেল টেস্ট শুরু হবে।
✅ব্যাংক নিয়োগ প্রস্তুতি'র লং কোর্স (রুটিনের জন্য পিডিএফ বাটন দেখুন) - পরীক্ষা শুরুঃ ১০ নভেম্বর। - মোট পরীক্ষাঃ ১২৮টি, - টপিক ভিত্তিকঃ ১১২টি, - রিভিশন পরীক্ষাঃ ২২টি, - Vocabulary রিভিশনঃ ৩বার
✅ সম্পূর্ণ ফ্রিতে প্রস্তুতি নিন ৫০তম বিসিএস। মোট পরীক্ষাঃ ১৬২টি টপিক ভিত্তিক পরীক্ষাঃ ১০০টি রিভিশন পরীক্ষাঃ ৬২টি
অ্যাপ এর হোম screen -এ পিডিএফ বাটন ক্লিক করুন, এখান থেকে রুটিন ডাউনলোড করতে পারবেন। রুটিনের তারিখ অনুযায়ী পরীক্ষা রাত ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যেকোন সময় দিতে পারবেন, ফলাফল সাথে সাথে বিস্তারিত ব্যাখ্যাসহ দেওয়া হয়। missed পরীক্ষাগুলো আর্কাইভ থেকে দিতে পারবেন, তবে মেরিট লিস্ট আসবে না, মেরিট লিস্টে থাকতে হলে রুটিন অনুযায়ী নির্দিষ্ট তারিখে দিতে হবে। আর্কাইভ থেকে পরীক্ষা দিতে হলে ভিজিট করুনঃ অ্যাপ এর হোম স্ক্রীনে 'পরীক্ষার সেকশন' বাটনে ক্লিক করুন -> বিসিএস বাটন -> [ফ্রি কোর্স] ৫০তম বিসিএস প্রিলি ২২০ দিনের সেকশনের All Exam বাটন ক্লিক করুন -> এখান Upcoming, Expired ট্যাব পাবেন।
✅ প্রধান শিক্ষক প্রস্তুতি - লেকচারশীট ভিত্তিকঃ রুটিন আপলোড করা হয়েছে। পরীক্ষা শুরুঃ ১৫ আগস্ট। মোট পরীক্ষাঃ ৫৮টি
✅ আপকামিং রুটিনঃ
- ১০০ দিনের বিসিএস বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি। - বেসিকভিউ বই অনুসারে GK রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে। - অগ্রদূত বাংলা বই অনুসারে বাংলা সাহিত্য ও ভাষা রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।। - English মাস্টার বই অনুসারে রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।