বাংলাদেশের রাজনৈতিক ব্যবস্থা (97 টি প্রশ্ন )
- বাংলাদেশে স্থানীয় সরকারের সর্বনিম্ন স্তর হল ইউনিয়ন পরিষদ।

- বাংলাদেশের স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা তিন স্তর বিশিষ্ট।
- সর্বনিম্ন স্তর হিসেবে ইউনিয়ন পরিষদকে ধরা হয়, যা পল্লী অঞ্চলের সবচেয়ে ছোট সরকারি ইউনিট।
- প্রতিটি ইউনিয়নে একজন চেয়ারম্যান ও ৯টি ওয়ার্ড থেকে নির্বাচিত ৯ জন মেম্বার থাকেন।
- এই পরিষদটি স্থানীয় জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয় এবং তারা ইউনিয়নের উন্নয়ন ও প্রশাসনিক কার্যক্রম পরিচালনা করেন।
- এর উপরে উপজেলা পরিষদ এবং জেলা পরিষদ রয়েছে, যা যথাক্রমে মাঝারি এবং উচ্চ পর্যায়ের স্থানীয় সরকার ইউনিট।
- পৌরসভা শহুরে এলাকার জন্য স্থানীয় সরকার। তাই ইউনিয়ন পরিষদ স্থানীয় সরকারের সর্বনিম্ন ও প্রাথমিক স্তর।
ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (NAP) গঠিত হয় ১৯৫৭ সালের জুলাই মাসে। মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর নেতৃত্বে ১৯৫৭ ঢাকায় রূপমহল সিনেমা হলে এই দলটি প্রতিষ্ঠিত হয়
- National Citizen Party (NCP) এর আহ্বায়ক হলেন নাহিদ ইসলাম।
- তিনি এই দলটির প্রতিষ্ঠাতা আহ্বায়ক হিসেবে ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ সালে জাতীয় নাগরিক পার্টি গঠনের সময় ঘোষণা দেন।
- নাহিদ ইসলাম ছিল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একজন গুরুত্বপূর্ণ নেতা এবং দলটির প্রতিষ্ঠার সময় তিনি আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন শুরু করেন।
- বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী দল দাঁড়িপাল্লা প্রতীকসহ নিবন্ধন ফিরে পায় ২০২৫ সালের ২৪ জুন।

সংক্ষিপ্ত ইতিহাস ও প্রেক্ষাপট:
- ২০০৮ সালের নভেম্বরে নির্বাচন কমিশন জামায়াতকে রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধন দেয়।

- ২০০৯ সালে ২৫ ব্যক্তি এই নিবন্ধনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট করেন। ২০১৩ সালের ১ আগস্ট হাইকোর্টের তিন সদস্যের বেঞ্চ জামায়াতের নিবন্ধন অবৈধ ঘোষণা করে এবং দলীয় প্রতীক দাঁড়িপাল্লা বাতিল হয়।

- ২০১৮ সালের ৭ ডিসেম্বর নির্বাচন কমিশন প্রজ্ঞাপন জারি করে জামায়াতের নিবন্ধন বাতিল করে।

- ২০২৫ সালের ১ জুন আপিল বিভাগ জামায়াতের নিবন্ধন ও দলীয় প্রতীক ফেরত দেওয়ার রায় দেয়।

- এরপর ২৪ জুন নির্বাচন কমিশন উচ্চ আদালতের রায় অনুযায়ী জামায়াতের নিবন্ধন ও দাঁড়িপাল্লা প্রতীক পুনর্বহাল করার প্রজ্ঞাপন জারি করে
- বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) প্রতিষ্ঠিত হয় ১ সেপ্টেম্বর ১৯৭৮ সালে।
- এটি প্রতিষ্ঠা করেন তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান।
- ১৯৭৮ সালের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের পর জিয়াউর রহমান একটি জাতীয়তাবাদী দল গঠনের উদ্যোগ নেন।
- এর আগে তিনি "জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক দল" (জাগোদল) গঠন করেছিলেন, যা পরবর্তীতে বিএনপিতে রূপান্তরিত হয়।
- প্রতিষ্ঠার পর বিএনপি ১৯৭৯ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে এবং ৩০০ আসনের মধ্যে ২০৭টি আসনে বিজয়ী হয়ে সরকার গঠন করে।
• রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন প্রথা চালু হয়- ২০০৮ সালে।
• বর্তমানে নিবন্ধিত দল- ৫০ টি।
• এ পর্যন্ত নিবন্ধন বাতিল হয়- ৫টি দলের।
• বাতিলকৃত দলের নিবন্ধন নং- ০১৪, ০২৬, ০২৯, ০৩৬, ০৩৯
- যুক্তফ্রন্টের নির্বাচনী প্রতীক ছিল নৌকা।
- ১৯৫৪ সালের ৮ মার্চ পূর্ব পাকিস্তানে প্রথম সার্বজনীন ভোটাধিকারের ভিত্তিতে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এতে চানদলীয় জোট যুক্তফ্রন্ট নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে।
- ৪ এপ্রিল শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হককে মুখ্যমন্ত্রী করে ৫ সদস্যের মন্ত্রীসভা গঠন করা হয়।
- ১৪ মে এই মন্ত্রিসভায় আওয়ামীলীগ যোগদান করলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি, বন, সমবায় এবং পল্লী উন্নয়ন মন্ত্রী হন। তখন তার বয়স ছিলো ৩৪ বছর। 
- তবে ৩০শে মে মাত্র ৫৬ দিনের মাথায় যুক্তফ্রন্ট মন্ত্রিসভা ভেঙে দেওয়া হয়।

উৎসঃ অসমাপ্ত আত্মজীবনী এবং বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা : নবম-দশম শ্রেণী, পৌরনীতি ও সুশাসন, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, প্রফেসর মোঃ মোজাম্মেল হক
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ২০২৪

• নির্বাচন : ৭ জানুয়ারি ২০২৪
• মোট আসন : ৩০০ 
• ভোটগ্রহণ : ২৯৯ আসনে [নওগাঁ-২ আসনে নির্বাচন স্থগিত] 
• প্রতিদ্বন্দ্বী রাজনৈতিক দল : ২৮টি
• প্রদত্ত ভোটের হার : ৪১.৮% 
• মোট প্রার্থী : ১,৯৭০ 
• স্বতন্ত্র প্রার্থী : ৪৩৬ 
• নারী প্রার্থী : ৯৪
• ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর প্রার্থী : ৭৯ 
• তৃতীয় লিঙ্গের প্রার্থী : ১
• মোট ভোট ৪২,১০৩
• মোট ভোটার : ১১,৯৬,৯১,৬৩৩
• পুরুষ ভোটার : ৬,০৭, ৭১,৫৭৯ 
• নারী ভোটার : ৫,৮৯,১৯,২০২
• তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার : ৮৫২
• প্রথমবার ভোট দেয় : ১,৫৪,৫২,০০০
• দেশে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল : ৪৪টি
• বিদেশি পর্যবেক্ষক : দুইশর বেশি
• দেশি পর্যবেক্ষক : ২০,৭৭৩
• দেশি সাংবাদিক : ১০,০০০ 
• বিদেশি সাংবাদিক : ৯২ 


সংসদ নেতা-উপনেতা
- ১০ জানুয়ারি ২০২৪ দ্বাদশ জাতীয় সংসদের সংসদ নেতা নির্বাচিত হন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ।
- বেগম মতিয়া চৌধুরীকে দ্বাদশ জাতীয় সংসদের উপনেতা নির্বাচিত করা হয়।
- নুর-ই-আলম চৌধুরী লিটনকে চিফ হুইপ হিসেবে এবং মাশরাফি বিন মর্তুজা (নড়াইল-২), আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন (জয়পুরহাট-২), ইকবালুর রহিম (দিনাজপুর-৩), সাইমুম সরওয়ার কমল, (কক্সবাজার-১) ও নজরুল ইসলাম বাবুকে (নারায়ণগঞ্জ-২) দ্বাদশ জাতীয় সংসদের হুইপ নির্বাচিত করা হয়।
♦ এছাড়া জাতীয় পার্টির (জাপা) সংসদীয় দলের নেতা নির্বাচিত হন জি এম কাদের, উপনেতা আনিসুল ইসলাম মাহমুদ এবং চিফ হুইপ নির্বাচিত করা হয় মুজিবুল হক (চুন্নু)-কে।
• স্পিকার-ডেপুটি স্পিকার দ্বাদশ জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী আর ডেপুটি স্পিকার শামসুল হক টুকু।
- রাজনৈতিক দল হিসেবে বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টিকে (বিডিপি) নিবন্ধন দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
- দলটির জন্য প্রতীক বরাদ্দ করা হয়েছে ‘ফুলকপি’
- আদালতের আদেশে দলটিকে নিবন্ধন দেওয়া হয়েছে।
- নিবন্ধন নম্বর ৫৪।
- এটি সর্বশেষ নিবন্ধনকৃত রাজনৈতিক দল।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- তাইওয়ান হলো সেই দেশ যার সাথে বাংলাদেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক নেই, তবে বাণিজ্যিক সম্পর্ক রয়েছে।

তাইওয়ান:
- বাংলাদেশের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক নেই, তবে বাণিজ্যিক সম্পর্ক রয়েছে।
- চীনের আপত্তির কারণে বাংলাদেশ তাইওয়ানের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করেনি।
- বাংলাদেশের সাথে তাইওয়ানের বাণিজ্যিক সম্পর্কের পরিমাণ প্রায় ১.২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।

দক্ষিণ আফ্রিকা ও হাইতি:
- বাংলাদেশের সাথে কূটনৈতিক ও বাণিজ্যিক সম্পর্ক রয়েছে।

ইসরাইল:
- বাংলাদেশের সাথে কোনো প্রকার কূটনৈতিক বা বাণিজ্যিক সম্পর্ক নেই।

তাহলে, বাংলাদেশ এবং তাইওয়ানের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক না থাকলেও বাণিজ্যিক সম্পর্ক রয়েছে।
- বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) প্রতিষ্ঠিত হয় ১ সেপ্টেম্বর ১৯৭৮ সালে।
- এটি প্রতিষ্ঠা করেন তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান।
- ১৯৭৮ সালের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের পর জিয়াউর রহমান একটি জাতীয়তাবাদী দল গঠনের উদ্যোগ নেন।
- এর আগে তিনি "জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক দল" (জাগোদল) গঠন করেছিলেন, যা পরবর্তীতে বিএনপিতে রূপান্তরিত হয়।
- প্রতিষ্ঠার পর বিএনপি ১৯৭৯ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে এবং ৩০০ আসনের মধ্যে ২০৭টি আসনে বিজয়ী হয়ে সরকার গঠন করে।
- রাজনৈতিক দল হিসেবে বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টিকে (বিডিপি) নিবন্ধন দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
- দলটির জন্য প্রতীক বরাদ্দ করা হয়েছে ‘ফুলকপি’।
- আদালতের আদেশে দলটিকে নিবন্ধন দেওয়া হয়েছে।
- নিবন্ধন নম্বর ৫৪।
- এটি সর্বশেষ নিবন্ধনকৃত রাজনৈতিক দল।
- বাংলাদেশের প্রথম মহিলা মন্ত্রী ছিলেন বেগম মনোয়ারা রহমান।
- তিনি ১৯৭৩ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মন্ত্রিসভায় সমাজকল্যাণ মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
- এটি বাংলাদেশের ইতিহাসে নারীর ক্ষমতায়নের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক।
- রাজনৈতিক দল হিসেবে বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টিকে (বিডিপি) নিবন্ধন দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
- দলটির জন্য প্রতীক বরাদ্দ করা হয়েছে ‘ফুলকপি’।
- আদালতের আদেশে দলটিকে নিবন্ধন দেওয়া হয়েছে।
- নিবন্ধন নম্বর ৫৪।
- এটি সর্বশেষ নিবন্ধনকৃত রাজনৈতিক দল।
- ২০০৮ সালে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাধ্যতামূলক করে। এরপর বিভিন্ন সময়ে ৪৪ টি রাজনৈতিক দল নিবন্ধিত হলেও পরবর্তীতে ৩ টি রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল করে।
বাতিলকৃত রাজনৈতিক দল হলোঃ
- বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী,
- বাংলাদেশ ফ্রিডম পার্টি এবং
- ঐক্যবদ্ধ নাগরিক আন্দোলন।

- ২০০৮ সালে নিবন্ধন লাভ।
- ২০১৩ সালের ১ আগস্ট হাইকোর্ট কর্তৃক নিবন্ধন বাতিল ও অবৈধ ঘোষণা।
- ২০১৮ সালের ৭ ডিসেম্বর নির্বাচন কমিশন কর্তৃক নিবন্ধন বাতিলের প্রজ্ঞাপন জারি।
- ২০২৪ সালের ২৮ আগস্ট অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কর্তৃক নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার।
- ২০২৫ সালের ১ জুন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ কর্তৃক নিবন্ধন পুনর্বহাল।

প্রশ্নে হাইকোট বললে ২০১৩ হবে, ২০১৮ না থাকলে অপশনে ২০১৩ ধরে নিতে হবে। 


দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনঃ
• নির্বাচন : ৭ জানুয়ারি ২০২৪
• মোট আসন : ৩০০
• ভোটগ্রহণ : ২৯৯ আসনে [নওগাঁ-২ আসনে নির্বাচন স্থগিত]
• প্রতিদ্বন্দ্বী রাজনৈতিক দল : ২৮টি
• প্রদত্ত ভোটের হার : ৪১.৮%
• মোট প্রার্থী : ১,৯৭০
• স্বতন্ত্র প্রার্থী : ৪৩৬
• নারী প্রার্থী : ৯৪
• ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর প্রার্থী : ৭৯
• তৃতীয় লিঙ্গের প্রার্থী : ১
• মোট ভোট ৪২,১০৩
• মোট ভোটার : ১১,৯৬,৯১,৬৩৩
• পুরুষ ভোটার : ৬,০৭, ৭১,৫৭৯
• নারী ভোটার : ৫,৮৯,১৯,২০২
• তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার : ৮৫২
• প্রথমবার ভোট দেয় : ১,৫৪,৫২,০০০
• দেশে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল : ৪৪টি
• নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে: ২৮ টি
- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নিবন্ধন নম্বর ০০৬।
- আওয়ামী লীগ ইসিতে নিবন্ধন পায় ২০০৮ সালের ৩ নভেম্বর।
- ১৯৪৮ সালের ২৩ জুন প্রতিষ্ঠিত হয় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নৃশংস হত্যাকাণ্ডের পর ২৫ আগস্ট ,১৯৭৫ সাল থেকে শেখ হাসিনা ভারত সরকারের রাজনৈতিক আশ্রয়ে নির্বাসিত জীবন কাটিয়ে ১৭ মে , ১৯৮১ সালে বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন করেন ।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
ছয় দফা:
প্রথম দফা:
সরকারের বৈশিষ্ট্য হবে ফেডারেল বা যৌথরাষ্ট্রীয় ও সংসদীয় পদ্ধতির; তাতে যৌথরাষ্ট্রের অঙ্গরাজ্যগুলো থেকে কেন্দ্রীয় ব্যবস্থাপক সভার নির্বাচন হবে প্রত্যক্ষ এবং সার্বজনীন প্রাপ্তবয়স্ক ভোটাধিকারের ভিত্তিতে। কেন্দ্রীয় ব্যবস্থাপক সভার প্রতিনিধি নির্বাচন জনসংখ্যার ভিত্তিতে হবে।
দ্বিতীয় দফা: কেন্দ্রীয় সরকারের দায়িত্ব থাকবে কেবল প্রতিরক্ষা ও বৈদেশিক বিষয় এবং তৃতীয় দফায় ব্যবস্থিত শর্তসাপেক্ষ বিষয়।
তৃতীয় দফা: পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের জন্য দুটি পৃথক মুদ্রা-ব্যবস্থা চালু করতে হবে, যা পারস্পরিকভাবে কিংবা অবাধে উভয় অঞ্চলে বিনিময় করা চলবে। অথবা এর বিকল্প ব্যবস্থা হিসেবে একটি মুদ্রা-ব্যবস্থা চালু থাকতে পারে এই শর্তে যে, একটি কেন্দ্রীয় সংরক্ষণ ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে হবে, যার অধীনে দুই অঞ্চলে দুটি রিজার্ভ ব্যাংক থাকবে। তাতে এমন বিধান থাকতে হবে যেন এক অঞ্চল থেকে অন্য অঞ্চলে সম্পদ হস্তান্তর কিংবা মূলধন পাচার হতে না পারে।
চতুর্থ দফা: রাজস্ব ধার্য ও আদায়ের ক্ষমতা থাকবে অঙ্গরাজ্যগুলোর হাতে। প্রতিরক্ষা ও বৈদেশিক বিষয়ের ব্যয় নির্বাহের জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে প্রয়োজনীয় রাজস্বের যোগান দেয়া হবে। সংবিধানে নির্দেশিত বিধানের বলে রাজস্বের এই নির্ধারিত অংশ স্বাভাবিকভাবেই কেন্দ্রীয় সরকারের হাতে জমা হয়ে যাবে। এহেন সাংবিধানিক বিধানে এমন নিশ্চয়তা থাকবে যে, কেন্দ্রীয় সরকারের রাজস্বের প্রয়োজন মেটানোর ব্যাপারটি এমন একটি লক্ষ্যের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ হতে হবে যেন রাজস্বনীতির উপর নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা নিশ্চিতভাবে অঙ্গরাজ্যগুলোর হাতে থাকে।
পঞ্চম দফা: যৌথরাষ্ট্রের প্রতিটি অঙ্গরাজ্য যে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করবে, সেই অঙ্গরাজ্যের সরকার যাতে স্বীয় নিয়ন্ত্রণাধীনে তার পৃথক হিসাব রাখতে পারে, সংবিধানে সেরূপ বিধান থাকতে হবে। কেন্দ্রীয় সরকারের যে পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রার প্রয়োজন হবে, সংবিধান নির্দেশিত বিধি অনুযায়ী নির্ধারিত অনুপাতের ভিত্তিতে অঙ্গরাজ্যগুলো থেকে তা আদায় করা হবে। সংবিধান নির্দেশিত বিধানানুযায়ী দেশের বৈদেশিক নীতির কাঠামোর মধ্যে, যার দায়িত্ব থাকবে কেন্দ্রীয় সরকারের হাতে, বৈদেশিক বাণিজ্য ও বৈদেশিক সাহায্য সম্পর্কে চুক্তি সম্পাদনের ক্ষমতা আঞ্চলিক বা প্রাদেশিক সরকারগুলোর হাতে থাকবে।
ষষ্ঠ দফা: ফলপ্রসূভাবে জাতীয় নিরাপত্তা রক্ষার কাজে সাহায্যের জন্য অঙ্গরাজ্যগুলোকে মিলিশিয়া বা আধা-সামরিক বাহিনী গঠনের ক্ষমতা দিতে হবে।
• রাজনৈতিক দলসমূহের নিবন্ধন আইন, ২০২০ অনুযায়ী: রাজনৈতিক দলটি পর পর দুইটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করলে ঐ দলকে নিবন্ধিত করা হবে না।
- ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধের পর পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগের পরিবর্তে হয় বাংলাদেশ ছাত্রলীগ।
- তৎকালীন তরুণ নেতা শেখ মুজিবুর রহমানের প্রেরণায় ও পৃষ্ঠপোষকতায় একঝাঁক সূর্যবিজয়ী স্বাধীনতাপ্রেমী তারুণ্যের উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত হয় এশিয়া মহাদেশের 'বৃহত্তম' ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ।
- ১৯৫৭ সালের ৬-১০ ফেব্রুয়ারি টাঙ্গাইলের কাগমারিতে আওয়ামী লীগের কাউন্সিল অধিবেশনে আওয়ামী লীগ সভাপতি মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী এবং আওয়ামী লীগ নেতা ও পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর মধ্যে পাকিস্তানের পররাষ্ট্রনীতি সম্পর্কে মতবিরোধ দেখা দেয়।
- ঐ বছর ১৮ মার্চ মওলানা ভাসানী পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগের সভাপতির পদ ত্যাগ করেন।
- আওয়ামী লীগের ২২তম জাতীয় সম্মেলনের সমাপনী অধিবেশনে কাউন্সিলরদের সমর্থনে সর্বসম্মতিক্রমে শেখ হাসিনা সভাপতি ও ওবায়দুল কাদের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন।
- এ নিয়ে টানা দশম বারের মতো সভাপতি নির্বাচিত হলেন তিনি।
- ন্যাপ মোজাফফর এর সভাপতি অধ্যাপক মোজাফফর আহমদ।
- বাংলাদেশসহ উপমহাদেশে বাম ও সাম্রাজ্যবাদবিরোধী রাজনীতিতে তিনি একজন কিংবদন্তিতুল্য।
- কুঁড়েঘর ন্যাপের দলীয় প্রতীক।
- গণতন্ত্রী দল পাকিস্তানের প্রথম ধর্মনিরপেক্ষ রাজনৈতিক দল।
- ১৯৫৩ সালের ১৯ জানুয়ারি মাহমুদ আলি ও হাজি মুহাম্মদ দানেশ এর প্রতিষ্ঠা করেন। দানেশ এর প্রথম প্রেসিডেন্ট হন।
- গণতন্ত্রী দল স্বাধীন বৈদেশিক নীতির জন্য আহ্বান জানায় এবং মুসলিম লীগের পাশ্চাত্যপন্থি নীতির বিরোধিতা করে।
বামপন্থী দলগুলোর আদর্শ হলো সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা। সমাজতন্ত্র হলো একটি অর্থনৈতিক ও সামাজিক ব্যবস্থা যেখানে উৎপাদন ও সম্পদের মালিকানা সাধারণত রাষ্ট্র বা শ্রমিকদের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। বামপন্থী দলগুলো বিশ্বাস করে যে সমাজতন্ত্র একটি নৈতিক ও ন্যায়সঙ্গত অর্থনৈতিক ব্যবস্থা যা সামাজিক সাম্য ও সমতাবাদ অর্জনের জন্য প্রয়োজনীয়।

-২০১৩ সালের শাহবাগ আন্দোলন (অন্যান্য নাম: শাহবাগ গণদাবি, শাহবাগ আন্দোলন, শাহবাগ গণ-অবরোধ, গণজাগরণ মঞ্চ) বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার শাহবাগে ফেব্রুয়ারির ৫ তারিখ শুরু হয়। 
- এদিন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় সংঘটিত যুদ্ধাপরাধ এবং মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত আসামী আব্দুল কাদের মোল্লার বিচারের রায় ঘোষণা করে। কবি মেহেরুন্নেসাকে হত্যা, আলুব্দি গ্রামে ৩৪৪ জন মানুষ হত্যা সহ মোট ৬টি অপরাধের ৫টি প্রমাণিত হওয়ায় আদালত তাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড প্রদান করে

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারী: সকালে তৎকালীন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী এডওয়ার্ড হীথের আগ্রহে ব্রিটেনের রাজকীয় বিমান বাহিনীর এক বিশেষ বিমানে বঙ্গবন্ধু নয়া দিল্লী পৌছালে রাষ্ট্রপতি ভি.ভি গিরি এবং প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতি ইন্দিরাগান্ধী বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতিকে স্বাগত জানান। বিমান বন্দরে বঙ্গবন্ধু বলেন অশুভের বিরুদ্ধে শুভের বিজয় হয়েছে। ঐ দিন বিকেলে ভারতীয় বিমান বাহিনীর একটি বিশেষ বিমানে বঙ্গবন্ধু ঢাকা বিমান বন্দরে অবতরণ করেন। লাখো মানুষের জনস্রোত, বাঁধভাঙ্গা আবেগে অশ্রসিক্ত জাতিরপিতা বলেন আজ আমার জীবনের স্বাদপূর্ণ হয়েছে ।ঐ দিন জনসমুদ্রে বঙ্গবন্ধু হৃদয়কাড়া এক ভাষণ দেন। ঐ রাতেই তিনি রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0