সংস্কৃতি (55 টি প্রশ্ন )
- উদীচী সাংস্কৃতিক সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন সত্যেন সেন।
- তিনি ১৯৬৮ সালে এই সংগঠনটি প্রতিষ্ঠা করেন।
- সত্যেন সেন ছিলেন একজন বিপ্লবী, সাহিত্যিক এবং সাংস্কৃতিক কর্মী।
- উদীচী প্রতিষ্ঠার মূল উদ্দেশ্য ছিল সাংস্কৃতিক চর্চার মাধ্যমে সমাজে সাম্য, স্বাধীনতা এবং শোষণমুক্ত একটি সমাজ গঠন।
• তমদ্দুন মজলিস' ১৯৪৭ সালের ২ সেপ্টেম্বর অধ্যাপক আবুল কাসেম কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত একটি সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান।
• পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে দাবি তোলার মাধ্যমে তমদ্দুন মজলিশ প্রথম বাংলা ভাষা আন্দোলন শুরু করে।
• এ সংগঠনের উদ্যোগে ১৯৪৭ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর ভাষা আন্দোলনের প্রথম পুস্তিকা ‘পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা বাংলা না উর্দু' প্রকাশিত হয়।

প্রকাশক: তমদ্দুন মজলিশ
প্রকাশের তারিখ: ১৯৪৭ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর
লেখক: কাজী মোতাহার হোসেন, আবুল মনসুর আহমদ এবং অধ্যাপক আবুল কাশেম
সম্পাদক: অধ্যাপক আবুল কাশেম
বিষয়: বাংলা ভাষার রাষ্ট্রভাষার দাবি
জেনারেশন জেড (Gen Z) বা 'জেন-জি' প্রজন্মের সদস্যদের জন্মকাল সাধারণত ১৯৯৭ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত ধরা হয়। এই প্রজন্ম প্রযুক্তি, ইন্টারনেট এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সঙ্গে বেড়ে উঠেছে। তারা ডিজিটাল যুগের প্রথম প্রকৃত "ডিজিটাল নেটিভ" প্রজন্ম হিসেবে পরিচিত।
- বিখ্যাত বাউল সম্রাট ও সাধক লালন শাহের প্রধান উৎসব ও মেলার নাম লালন মেলা।
- প্রতিবছর দুইবার লালন মেলা অনুষ্ঠিত হয়।
- একবার দোল পূর্ণিমা উৎসবের সময় এবং আরেকবার বাংলা কার্তিক মাসের ১ তারিখ।
- লালন আখড়ায় বিশাল লালন মেলা হয়।
- লালন মেলায় সারা দেশ থেকে তাঁর শিষ্যদের আগমন ঘটে।
- বারী সিদ্দিকী বাংলাদেশের একজন খ্যাতিমান সংগীত শিল্পী, গীতিকার ও বংশী বাদক।
- তিনি লোক ও মরমী ধারার গায়ক।
- ১৯৫৪ সালের ১৫ নভেম্বর নেত্রকোনায় তার জন্ম।
- বাবা প্রয়াত মহরম আলী ও মা প্রয়াত জহুর-উন-নিসা।
- "তোরা ঢাকা শহর রক্তে ভাসাইলি" গানের সুরকার হলেন আবদুল লতিফ।
- গানের কথা লিখেছেন আব্দুল গাফফার চৌধুরী।
- গানটি ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে রচিত।
- গানটিতে ভাষা আন্দোলনে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা ও তাদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত বাংলা ভাষার মর্যাদা রক্ষার অঙ্গীকার ব্যক্ত করা হয়েছে।
- গানটি বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের একটি গুরুত্বপূর্ণ গান।
- গানটি প্রথম প্রকাশিত হয় ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি।
- গানটি প্রথম গেয়েছেন শিল্পী রথীন্দ্রনাথ রায়। গানটি পরবর্তীতে অনেক শিল্পী গেয়েছেন।
বাংলাদেশের বাউল সংগীতের অপরিসীম সাংস্কৃতিক ও ঐতিহ্যগত গুরুত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ, ইউনেস্কো ২০০৫ সালে একে “Masterpiece of the Oral and Intangible Heritage of Humanity” হিসেবে ঘোষণা করে। পরবর্তীতে ২০০৮ সালে, ইউনেস্কোর অপরিমেয় সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সুরক্ষা সংক্রান্ত Intergovernmental Committee’র তৃতীয় অধিবেশনে বাউল সংগীতকে Intangible Cultural Heritage of Humanity হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।

ইউনেস্কোর এই ঘোষণা বাউল সংগীতের সারা বিশ্বে ব্যাপক প্রচার ও প্রসার ঘটায়। বাউল সংগীতের গুরুত্ব ও তাৎপর্য সম্পর্কে বিশ্বের মানুষের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি পায়।
- সাঁই শব্দটি প্রভু, গুরু, স্বামী অর্থে ব্যবহৃত হয়। গুরু’র পর যেমন ‘জি’ যুক্ত করে গুরুজি ডাকা হয়, তেমনি সাঁই-এর পর জি যুক্ত করে ‘সাঁইজি’ ডাকা হয়।
- বাউলরা অবশ্য সাঁইজি ডাকেন তাঁদের গুরুদের। যারা তাদের দর্শন চর্চার পথে উপদেশ দেন, তাঁরা সাঁই বা সাঁইজি।
- লালন শাহের অনেক অনুসারী ছিলেন, তারা উনাকে সাঁইজি নামে ডাকতেন। 
- 'আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি' এই গানটির প্রথম ১০ চরন বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত হিসাবে গৃহীত।
- এটি প্রথম ১৯০৫ (১৩১২) সালে বঙ্গদর্শন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়।
- এই গানের সুরকার রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর স্বয়ং এবং এতে বাউল গগন হরকরার সুরের প্রভাব রয়েছে।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
-সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও সাহিত্য সংগঠন 'সিটাডেল' এর অর্থ আশ্রয়স্থল বা সুরক্ষিত দুর্গ।
-এই সংগঠনটি তার সদস্যদের জন্য একটি আশ্রয়স্থল এবং সুরক্ষার প্রতীক।
-এটি তাদেরকে তাদের ধারণা এবং অভিব্যক্তি প্রকাশের জন্য একটি নিরাপদ জায়গা প্রদান করে।
-বাংলা একাডেমি জানায়, নতুন বাংলা বর্ষপঞ্জি অনুসারে বৈশাখ, জ্যৈষ্ঠ, আষাঢ়, শ্রাবণ, ভাদ্র ও আশ্বিন 
—এই ছয় মাসের হিসাব হবে ৩১ দিনে।

- বাংলাদেশের সংস্কৃতির অন্যতম অংশ হল বিভিন্ন জাতীয় দিবস উদযাপন। এই দিবসগুলি আমাদের ইতিহাস, ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতির গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাগুলি স্মরণ করে।
- উল্লেখিত বিকল্পগুলির মধ্যে বৈশাখী মেলা সর্বজনস্বীকৃত প্রাচীন সংস্কৃতির ধারক।

- বৈশাখী মেলা:বাংলা নববর্ষের প্রথম দিন পালিত হয়। সম্রাট আকবর বাংলা নববর্ষ ‘পহেলা বৈশাখ' চালু করেন। ফসল কাটার মৌসুমে খাজনা আদায়ের সুবিধার জন্য বাংলা সন চালু করা হয়। সম্রাট আকবরের উপদেষ্টা আমীর ফতেউল্লাহ সিরাজী বাংলা সন প্রবর্তন করেন। বাংলা সন চালু করার ব্যাপারে সম্রাট আকবর ১৫৮৪ সালে নির্দেশনা জারি করেন। তবে এর কার্যকারিতা দেখানো হয় ১৫৫৬ থেকে। কারণ ঐদিনটি ছিল আকবরের সিংহাসনে আরোহণের তারিখ।



ঘাটু গান পশ্চিমবঙ্গের নদী অঞ্চল ও বাংলাদেশের হাওড় অঞ্চলের একটি বিলুপ্তপ্রায় পল্লী সঙ্গীত বিশেষ। ঘাটে নৌকা ভিরিয়ে এই গান গাওয়া হয় বলে একে ঘাটু গান বলে। এখনো ময়মনসিংহের বিভিন্ন অঞ্চল যেমন ঈশ্বরগঞ্জ, কেন্দুয়া এবং সিলেটের কিছু এলাকায় ঘাটুগানের নাম শোনা যায় মুখে মুখে। এটি মূলত একপ্রকার প্রণয়-গীতি।
১৯৩৯ সালের ১৬ ডিসেম্বর ঢাকায় অল ইন্ডিয়া রেডিওর ঢাকা কেন্দ্র স্থাপিত হয়। এর উদ্বোধনী দিনেই প্রচারিত হয় প্রথম নাটক কাঠঠোকরা। বুদ্ধদেব বসু রচিত ও সুদেব বোস প্রযোজিত এ নাটকে অভিনয় করেন রমাকৃষ্ণ রায়, খগেশ চক্রবর্তী, সুধীর সরকার, মায়া বোস, বিপুল দত্তগুপ্ত, আমোদ দাশগুপ্ত, সাবিত্রী ঘোষ, সুনীল চট্টোপাধ্যায়, বীরেশ্বর বোস এবং পারুল দেবী। নাটকটির প্রচার সময় ছিল ৪৫ মিনিট।

- হাসিনা: এ ডটার'স টেল পিপলু খান পরিচালিত ২০১৮ সালের বাংলা পূর্ণদৈর্ঘ্য প্রামাণ্যচিত্র, চলচ্চিত্রটি যৌথভাবে প্রযোজনা করেছে সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশন এবং অ্যাপলবক্স ফিল্মস।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন


- বাউল গান বাংলার ঐতিহ্যবাহী লোকায়ত সংগীতের একটি অনন্য ধারা।
- এটি বাউল সম্প্রদায়ের নিজস্ব সাধন সংগীত।
- বাউল গানে আবহমান বাংলার প্রকৃতি, মাটি, মানুষ, জীবন জিজ্ঞাসা, সাম্য ও মানবতার বাণী ফুটে ওঠে।
- এ গানের স্রষ্টা লালন শাহ।
- মানবতার ইতিহাসে বাউল সংগীতের অপরিসীম সাংস্কৃতিক ও ঐতিহ্যগত গুরুত্ব বিবেচনায় জাতিসংঘের বিশেষায়িত সংস্থা UNESCO ২৭ নভেম্বর, ২০০৫ সালে বাউল গানকে A masterpieces of the Oral and Intangible Heritage of Humanity হিসেবে ঘোষণা করে।
- পরবর্তীতে ২০০৮ সালে ইউনেস্কোর অপরিমেয় সাংস্কৃতিক সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সুরক্ষা সংক্রান্ত Intergovernmental Committee এর তৃতীয় অধিবেশনে বাংলাদেশের বাউল সংগীতকে Intangible Cultural Heritage of Humanity হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।

বর্তমানে ইউনেস্কো ঘোষিত বাংলাদেশের অধরা সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের সংখ্যা ৫টি। এগুলো হলোঃ
- বাউল গান (২০০৮),
- জামদানি বুনন শিল্প (২০১৩),
- পহেলা বৈশাখের মঙ্গল শোভাযাত্রা (২০১৬) এবং
- সিলেটের শীতল পাটি বুনন শিল্প (০৬ ডিসেম্বর, ২০১৭)।
- ঢাকার রিকশা ও রিকশাচিত্র ৬ ডিসেম্বর ২০২৩। 
-‘সুজন—সুশাসনের জন্য নাগরিক’ দেশের সচেতন নাগরিকদের সমন্বয়ে গড়ে ওঠা একটি নাগরিক সংগঠন।
 গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিকরূপ দেওয়াসহ রাষ্ট্রের ও সমাজের সকল ক্ষেত্রে গণতন্ত্র ও সুশাসন প্রতিষ্ঠা এবং প্রিয় 
দেশমাতৃকাকে আত্মনির্ভরশীল করে গড়ে তোলাই হলো সুজন-এর মূল লক্ষ্য।

বিখ্যাত 'তিনকন্যা ’ চিত্রকর্মের চিত্রশিল্পী হলেন কামরুল হাসান । জয়নুল আবেদিনের বিখ্যাত চিত্রকর্মগুলাে হলাে ম্যাডােনা - ৪৩ , মনপুরা - ৭০ , সংগ্রাম , মইটানা প্রভৃতি । ‘ শিশুস্বর্গ ' চিত্রাঙ্কন প্রতিষ্ঠানের জন্য এস এম সুলতান সমধিক পরিচিত । অন্যদিকে রফিকুন্নবী বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ কার্টুনিস্ট ।
ভাওয়াইয়া মূলত বাংলাদেশের রংপুর এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কোচবিহারে ও আসামের গোয়ালপাড়ায় প্রচলিত এক প্রকার পল্লীগীতি। এসকল গানের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এ গানগুলোতে স্থানীয় সংস্কৃতি, জনপদের জীবনযাত্রা, তাদের কর্মক্ষেত্র, পারিবারিক ঘটনাবলী ইত্যাদির সার্থক প্রয়োগ ঘটেছে।

যেমনঃ গরুর গাড়ি চালক বা গাড়িয়ালকে উদ্দেশ্য করে বলছে -
ওকি গাড়িয়াল ভাই,
কত রব আমি পন্থের দিকে চাঞা রে।
যেদিন গাড়িয়াল উজান যায়।

আবার রংপুরের ঐতিহ্যবাহী চিড়িয়াখানা নিয়েঃ
মিয়া ভাই একনা কতা কবার চাও,
অংপুর মুই যাবার চাও,
চিড়িয়াখানা দেখিয়া আনু হয়।

তিস্তা ও ধরলা দুইটি নদী রংপুর অঞ্চলের। 
অরণ্য পলাশ নির্মাণ করেছেন চলচ্চিত্র ‘গন্তব্য’।  এটি বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে নির্মিত হয়েছে। ‘গন্তব্য’ সিনেমার বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন ফেরদৌস, আইরিন, এলিনা শাম্মী, আমান রেজা, আফফান মিতুল, মাসুম আজিজ, জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায়, কাজী রাজু, কাজী শিলা প্রমুখ।
বাংলার ১৯৪৩ সালের দুর্ভিক্ষের উপর ম্যাডোনা-৪৩ ছবি এঁকে শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন বিখ্যাত হন।
তার আঁকা বিখ্যাত চিত্রকর্মগুলো হলো- ম্যাডোনা-৪৩, মনপুরা-৭০, সংগ্রাম, পাইন্যার মা, গাঁয়ের বধূ, নবান্ন, মইটানা প্রভৃতি । উল্লেখ্য, তিনি দুর্ভিক্ষের ছবি এঁকে আন্তর্জাতিক খ্যাতি লাভ করেন । 
- গম্ভীরা বাংলাদেশের লোকসঙ্গীতের অন্যতম একটি ধারা।
- বাংলাদেশের চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা ও পশ্চিমবঙ্গের মালদহ অঞ্চলে গম্ভীরার প্রচলন রয়েছে।
- গম্ভীরা দলবদ্ধভাবে গাওয়া হয়।
- এটি বর্ণনামূলক গান।
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা অঞ্চলের গম্ভীরার মুখ্য চরিত্রে নানা-নাতি খুব জনপ্রিয়।
- ধারণা করা হয় যে, গম্ভীরা উৎসবের প্রচলন হয়েছে শিবপূজাকে কেন্দ্র করে।
- শিবের এক নাম 'গম্ভীর', তাই শিবের উৎসব গম্ভীরা উৎসব এবং শিবের বন্দনাগীতিই হলো গম্ভীরা গান।
- গম্ভীরা উৎসবের সঙ্গে এ সঙ্গীতের ব্যবহারের পেছনে জাতিগত ও পরিবেশগত প্রভাব রয়েছে।
 

∎গম্ভীরা:

গম্ভীরা বাংলাদেশের লোকসঙ্গীতের অন্যতম একটি ধারা। বাংলাদেশের চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা ও পশ্চিমবঙ্গের মালদহ অঞ্চলে গম্ভীরার প্রচলন রয়েছে। গম্ভীরা দলবদ্ধভাবে গাওয়া হয়। এটি বর্ণনামূলক গান। চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা অঞ্চলের গম্ভীরার মুখ্য চরিত্রে নানা-নাতি খুব জনপ্রিয়। ধারণা করা হয় যে, গম্ভীরা উৎসবের প্রচলন হয়েছে শিবপূজাকে কেন্দ্র করে। শিবের এক নাম 'গম্ভীর', তাই শিবের উৎসব গম্ভীরা উৎসব এবং শিবের বন্দনাগীতিই হলো গম্ভীরা গান। গম্ভীরা উৎসবের সঙ্গে এ সঙ্গীতের ব্যবহারের পেছনে জাতিগত ও পরিবেশগত প্রভাব রয়েছে।


ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন সংগ্রহশালা বাংলাদেশের ময়মনসিংহ শহরে অবস্থিত। এটি বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর পরিচালিত একটি সংগ্রহশালা যেখানে বাংলাদেশের বিখ্যাত চিত্রশিল্পী শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের উল্লেখযোগ্য চিত্রকর্মসমূহ সংরক্ষিত আছে। শহরের উত্তর প্রান্তে পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদের তীরে এটি অবস্থিত।
- এই সংগ্রহশালাই সংরক্ষিত চিত্রকর্মের সংখ্যা ২৬টি।
- 'জয়নুল আর্ট গ্যালারি' অবস্থিত চারুকলা অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
- তার অবদান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় চারুকলা অনুষদ প্রতিষ্ঠা ও সংবিধানের অঙ্গসজ্জায় নেত্তিত দান।
- তার সমাধি  ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদ প্রাঙ্গনে 

তার বিখ্যাত চিত্রকর্মঃ
- ম্যাডোনা ৪৩
- সংগ্রাম
- সাঁওতাল রমনী
- নবান্ন
- মনপুর-৭০
- দুই মুখ,
- গুনটানা
- বিদ্রোহী গরু
- মই
- গায়ের বধু ইত্যাদি। 
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0