পদক ও পুরস্কার (68 টি প্রশ্ন )
- মুক্তিযুদ্ধ ও সংস্কৃতিতে মরণোত্তর স্বাধীনতা পুরস্কার(২০২৫) পেয়েছেন মোহাম্মদ মাহবুবুল হক খান ওরফে আজম খান (পপসম্রাট)।
- বাবার পক্ষে স্বাধীনতা পুরস্কার গ্রহণ করেন আজম খানের কন্যা অরনী খান।

স্বাধীনতা পুরস্কার ২০২৫:
- অধ্যাপক জামাল নজরুল ইসলাম: বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
- মীর আবদুস শুকুর আল মাহমুদ: সাহিত্য
- নটেশ্বরা আহমেদ: সংস্কৃতি
- স্যার ফজলে হাসান আবেদ: সমাজসেবা
- মোহাম্মদ মাহবুবুল হক খান (আজম খান): মুক্তিযুদ্ধ ও সংস্কৃতি
- বদরুদ্দীন মোহাম্মদ উমর: শিক্ষা ও গবেষণা
- আবরার ফাহাদ: প্রতিবাদী তারুণ্য
- বাংলাদেশের জাতীয় (রাষ্ট্রীয়) প্রতীক ভাসমান শাপলার দু'পাশে ধানের শীষ, শাপলার ওপরে তিনটি পরস্পর যুক্ত পাট পাতা, পাতাগুলোর দু'পাশে দুটি করে মোট চারটি তারকা।
- চারটি তারকা চিহ্ন দিয়ে বাংলাদেশের সংবিধানে চারটি মূলনীতি নির্দেশ করা হয়েছে।
- আর পানি, ধান ও পাট দ্বারা বাংলাদেশের প্রকৃতি ও অর্থনীতিকে বুঝানো হয়েছে।
- রাষ্ট্রীয় এ প্রতীকটির ডিজাইন করে মোহাম্মদ ইদ্রিস ও শামসুল আলম।
- আর পুরো প্রতীক তৈরির কাজের তত্ত্বাবধান করেন পটুয়া কামরুল হাসান।
• বেগম রোকেয়া পদক ২০২৩ প্রাপ্তরা হলেন:
- খালেদা একরাম (মরণোত্তর)
- ডাঃ হালিদা হানুম আক্তার
- কামরুন্নেসা আশরাফ দিনা (মরণোত্তর)
- রণিতা বালা
- নিশাত মজুমদার।
- বাংলাদেশ সরকার বৃক্ষরোপণে জনগণকে উৎসাহিত করতে ১৯৯৩ সালে "প্রধানমন্ত্রী জাতীয় পুরস্কার" প্রবর্তন করেন।
- এই পুরস্কারটি পরিবেশ সংরক্ষণ এবং বৃক্ষরোপণ কার্যক্রমে বিশেষ অবদান রাখা ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান বা সংগঠনকে প্রদান করা হয়।

পুরস্কারের উদ্দেশ্য:
- পরিবেশ রক্ষা।
- বৃক্ষরোপণের মাধ্যমে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করা।
- জনগণকে উৎসাহিত করা।
- সাধারণ মানুষকে বৃক্ষরোপণে উদ্বুদ্ধ করা এবং পরিবেশবান্ধব কার্যক্রমে অংশগ্রহণে উৎসাহিত করা।
- সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি।
- বৃক্ষরোপণের গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতনতা তৈরি করা।
- শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকে তাঁর অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ২০০৩ সালে (মরণোত্তর) স্বাধীনতা পুরস্কার প্রদান করা হয়েছিল।
- পরে ২০১৬ সালে একটি সিদ্ধান্তের মাধ্যমে এটি বাতিল করা হলেও, ২০২৫ সালের ১১ই মার্চ এই পুরস্কার বাতিলের সিদ্ধান্ত রহিত করে পুরস্কারটি বহাল রাখার ঘোষণা দেওয়া হয়।
- একুশে পদক বাংলাদেশের একটি জাতীয় এবং দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার।
- বাংলাদেশের বিশিষ্ট ভাষাসৈনিক, ভাষাবিদ, সাহিত্যিক, শিল্পী, শিক্ষাবিদ, গবেষক, সাংবাদিক, অর্থনীতিবিদ, দারিদ্র্য বিমোচনে অবদানকারী, সামাজিক ব্যক্তিত্ব ও প্রতিষ্ঠানকে জাতীয় পর্যায়ে অনন্য অবদানের স্বীকৃতি প্রদানের উদ্দেশ্যে ১৯৭৬ সাল থেকে একুশে পদক প্রদান করা হচ্ছে।
- ভাষা আন্দোলনের শহীদদের স্মরণে ১৯৭৬ সালে এই পদকের প্রচলন করা হয়।
- ২০২৪ সালে একুশে পদক লাভ করেন ২১ জন ব্যক্তি।
- ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ পুরস্কার জয়ীদের নাম ঘোষণা করা হয়।
- বাংলা একাডেমি পুরস্কার বাংলাদেশে সাহিত্যে সর্বোচ্চ ও সাহিত্যক্ষেত্রে অবদানের পুরস্কার। বাংলা ভাষা স্বীকৃতস্বরূপ ১৯৬০ সালে ‘বাংলা একাডেমি পুরস্কার প্রবর্তন করা হয়।

- একুশে পদক দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক পদক। ১৯৭৬ সালে এটি প্রবর্তন করা হয়।

- স্বাধীনতা পুরস্কার বাংলাদেশের সর্বোচ্চ বেসামরিক :- পদক। ১৯৭৭ সালে সরকার এ পুরস্কার প্রবর্তন করেন।

- স্বাধীনতা পুরস্কার বাংলাদেশের সর্বোচ্চ বেসামরিক পদক।
- ১৯৭৭ সালে সরকার এ পুরস্কার প্রবর্তন করেন।
- বাংলা একাডেমি পুরস্কার বাংলাদেশে সাহিত্যে সর্বোচ্চ পুরস্কার।
- বাংলা ভাষা ও সাহিত্যক্ষেত্রে অবদানের স্বীকৃতস্বরূপ ১৯৬০ সালে 'বাংলা একাডেমি পুরস্কার' প্রবর্তন করা হয়।
- একুশে পদক দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক পদক। ১৯৭৬ সালে এটি প্রবর্তন করা হয়।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সর্বোচ্চ পদ- জেনারেল
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সরবনিম্ন পদ- সৈনিক  

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন

- বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পুরস্কার (পূর্বনাম রাষ্ট্রপতি কৃষি উন্নয়ন পদক) বাংলাদেশের একটি পুরস্কার যা কৃষি উন্নয়নে গবেষণা ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ দেয়া হয়। এই পুরস্কার বাংলাদেশের কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীনে ১৯৭৩ সালে দেয়া শুরু হয়েছিল।
- ২৩ মার্চ, ২০২৩ এ ৯ জন বিশিষ্ট ব্যক্তি ও একটি প্রতিষ্ঠানের হাতে দেশের সর্বোচ্চ জাতীয় বেসামরিক পুরস্কার 'স্বাধীনতা পুরস্কার-২০২৩' তুলে দিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
- পদক প্রাপ্তদের মধ্যে বীর মুক্তিযোদ্ধা কর্নেল (অব.) শামসুল আলম, প্রয়াত লেফটেন্যান্ট এজি মোহাম্মদ খুরশিদ (মরণোত্তর), শহীদ খাজা নিজামউদ্দিন ভূঁইয়া (মরণোত্তর)ও মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী (মায়া) বীর বিক্রম 'স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ' ক্যাটাগরিতে এই পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়েছেন।
- প্রয়াত ড. মোহাম্মদ মাইনুদ্দিন আহমেদ (সেলিম আল দীন) (মরণোত্তর) 'সাহিত্য' বিভাগে মনোনীত হয়েছেন এবং পবিত্র মোহন দে ও এএসএম রকিবুল হাসানকে যথাক্রমে 'সাংস্কৃতিক' ও 'ক্রীড়া' বিভাগে মনোনীত করা হয়েছে।
- ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স বিভাগকে 'সোশ্যাল সার্ভিস/পাবলিক সার্ভিসেস' বিভাগে পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়েছে।
- ২০২৩ সালে ভাষা আন্দোলনে অবদান রাখায় একুশে পদক পেয়েছেন খালেদা মনযুর-ই-খুদা, বীর মুক্তিযোদ্ধা এ. কে. এম. শামসুল হক (মরণোত্তর) ও মো. মজিবর রহমান।
- শিল্পকলায় অভিনয় ক্যাটাগরিতে একুশে পদক পেয়েছেন, মাসুদ আলী খান ও শিমূল ইউসুফ।
- সংগীতে পেয়েছেন মনোরঞ্জন ঘোষাল, গাজী আব্দুল হাকিম ও ফজল-এ-খোদা (মরণোত্তর)।
- আবৃত্তিতে পেয়েছেন জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায়।
- শিল্পকলায় নওয়াজীশ আলী খান ও কনক চাঁপা চাকমা (চিত্রকলা)।
- মুক্তিযুদ্ধে অবদান রাখায় একুশে পদক পেয়েছেন মমতাজ উদ্দীন (মরণোত্তর), সাংবাদিকতায় পেয়েছেন মো. শাহ আলমগীর (মরণোত্তর), গবেষণায় ড. মো. আবদুল মজিদ, শিক্ষায় বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর ও অধ্যাপক ড. মযহারুল ইসলাম (মরণোত্তর)।
- সমাজসেবায় বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন ও মো. সাইদুল হক, রাজনীতিতে অ্যাড. মঞ্জুরুল ইমাম (মরণোত্তর) ও আকতার উদ্দিন মিয়া (মরণোত্তর), ভাষা ও সাহিত্যে ড. মনিরুজ্জামান।
২৭ নভেম্বর- ১ ডিসেম্বর ২০২৩ নেদারল্যান্ডেসের দ্য হেগ রাসায়নিক অস্ত্র নিরস্ত্রীকরণ সংস্থার (OPCW) রাসায়নিক অস্ত্র কনভেনশন স্বাক্ষরকারী দেশসমূহের ২৮তম সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
- সম্মেলনে যৌথভাবে বাংলাদেশের ড. সৈয়দা সুলতানা রাজিয়া, আফ্রিকান সেন্টার ফর সাইন্স অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল সিকিউরিটির পরিচালক হুবার্ট কে ফয় এবং সুইজারল্যান্ডের স্পিজ ল্যাবরেটরি উক্ত অ্যাওয়ার্ড এ ভূষিত হন।
- বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. সৈয়দা সুলতানা রাজিয়া প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে উক্ত পুরষ্কার লাভ করেন।

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা পদক বাংলাদেশের একটি বেসামরিক পুরস্কার। বিশ্বজুড়ে মাতৃভাষায় বিশেষ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ২০২১ সাল হতে এই আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা পদক প্রদান শুরু হয়। ২০২১ সাল হতে প্রতি দুইবছর পরপর এই পদক প্রদান করা হচ্ছে। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম শতবার্ষিকী উপলক্ষে সরকার পদকটি প্রবর্তন করে।
-বাংলাদেশ স্বাধীনতা সম্মাননা- ১ জন (শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধী) 
-বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ সম্মাননা- ১৫ জন 
- বাংলাদেশ মৈত্রী সম্মাননা- ৩১১ জন ও ১১টি সংগঠন

-বাংলা একাডেমী' পুরস্কার ১৯৬০ সাল থেকে প্রবর্তিত হয়।
-বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার ১৯৬০ সালে
-প্রবর্তিত একটি বাৎসরিক সাহিত্য পুরস্কার।
-বাংলা সাহিত্যের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য এই পুরস্কার
প্রদান করা হয়।
-সুভাষ সিংহ রায় - জন্ম ১৯৬৬ সালে, যশোর। 
-রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও কলাম লেখক।
- সাবেক সিনেট সদস্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
- শেখ হাসিনার রাজনীতি, জনতার চোখে আওয়ামী লীগ  তার উল্লেখযোগ্য প্রকাশিত গ্রন্থ।
- বঙ্গবন্ধুবিষয়ক গবেষণায় বিশেষ অবদানের জন্য এ পুরস্কার পেয়েছেন সুভাষ সিংহ রায়। 

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন


বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পুরস্কার যার পূর্বনাম রাষ্ট্রপতি কৃষি উন্নয়ন পদক, বাংলাদেশের একটি পুরস্কার। কৃষি ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখার স্বীকৃতিস্বরুপ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে এই পুরস্কার প্রদান করা হয়। এই পুরস্কার বাংলাদেশের কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীনে ১৯৭৩ সাল থেকে প্রদান করা শুরু হয়।
অভিনয়ে খালেদ মাহমুদ খান মরণোত্তর একুশে পদক পান ২০২২ সালে। এছাড়াও একই বিষয়ে আফজাল হোসেন ও মাসুম আজিজ একুশে পদক-২০২২ অর্জন করেন।


বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পুরস্কার দেয়া হয়- ১৯৭৬ সালে, ১৯৭৩ সাল থেকে এর নাম ছিল-রাষ্ট্রপতি কৃষি পুরস্কার। বাংলাদেশের কৃষি দিবস- ১ অগ্রহায়ণ (১৫ নভেম্বর)
সত্যজিৎ রায়ের বিখ্যাত চলচ্চিত্রের মধ্যে রয়েছে:
- অপরাজিত (১৯৫৬)
- অশনি সংকেত (১৯৭৩)
- পথের পাঁচালী (১৯৫৫)
- হীরক রাজার দেশে (১৯৮০) ইত্যাদি।

সত্যজিৎ রায় রচিত গ্রন্থের মধ্যে রয়েছে:
- ফেলুদা সিরিজ
- বিষয় চলচ্চিত্র প্রভৃতি।
তিনি ১৯৯২ সালে ৬৪তম বিশেষ অস্কার পুরস্কার লাভ করেন।
১৯৯৯ সালে ক্ষুধার বিরুদ্ধে আন্দোলনের অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ FAO কর্তৃক ‘সেরেস পদক’ লাভ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
 ১৯৭২ সালের ১০ অক্টোবর চিলির সান্টিয়াগো শহরে অনুষ্ঠিত বিশ্ব শান্তি পরিষদের সভায় বঙ্গবন্ধুকে জুলিও কুরি শান্তি পদকের জন্যে মনোনীত করা হয়।
- ১৯৭৩ সালের ২৩শে মে ঢাকায় বিশ্ব শান্তি পরিষদ আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানে এর তৎকালীন মহাসচিব রমেশচন্দ্র বঙ্গবন্ধুর হাতে জুলিও কুরি শান্তি পদক তুলে দেন।
- এটি ছিল বাংলাদেশের জন্য প্রথম আন্তর্জাতিক সম্মান। 
- জুলিও কুরি শান্তি পদক প্রবর্তিত হয় ১৯৫০ সালে থেকে। 
- এ ঐতিহাসিক দিবসকে স্মরণীয় করে রাখার লক্ষ্যে আত্মপ্রকাশ করে গবেষণাধর্মী প্রতিষ্ঠান জুলিও কুরি বঙ্গবন্ধু শান্তি সংসদ। 
- এ প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে ২০১৬ সালে প্রবর্তিত হয় ‘বঙ্গবন্ধু শান্তি পদক’।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
কংগ্রেসনাল স্বর্ণপদক মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কংগ্রেসের দেওয়া পুরষ্কার। ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের বিশিষ্ট কৃতিত্ব এবং অবদানের জন্য এটি কংগ্রেসের জাতীয় কৃতজ্ঞতার সর্বোচ্চ প্রকাশ। কংগ্রেশনাল গোল্ড মেডেল (২০১০) পেয়েছেন  ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
তার অন্যান্য অর্জনঃ
- স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার (১৯৮৭)
- বিশ্ব খাদ্য পুরস্কার (১৯৯৪)
- প্রেসিডেনশিয়াল মেডেল অব ফ্রিডম (২০০৯)
- আন্তর্জাতিক গান্ধী শান্তি পুরস্কার (২০০০)
- ভলভো পরিবেশ পুরস্কার (২০০৩)
- নোবেল শান্তি পুরস্কার (২০০৬)
- কংগ্রেশনাল গোল্ড মেডেল (২০১০)
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0