বাগধারা (475 টি প্রশ্ন )
'হাটে হাঁড়ি ভাঙা' একটি প্রচলিত বাংলা বাগধারা যার অর্থ হলো কোনো গোপন বিষয় জনসমক্ষে ফাঁস করে দেওয়া।


'পায়ের তলায় সর্ষে' বাগধারার অর্থ - অস্থির।

• গুরুত্বপূর্ণ কিছু বাগধারা:
- কূপমণ্ডূক - সীমাবদ্ধ জ্ঞান।
- পায়াভারি - অহংকার।
- আমড়া কাঠের ঢেঁকি - অপদার্থ।
- গায়ে পড়া -  অযাচিত।
- গাঁয়ে ফুঁ দিয়ে বেড়ানো - কোনো দায়িত্ব গ্রহণ না করা।
- বিসমিল্লায় গলদ- শুরুতেই ভুল।
- আঁতে ঘা - দুর্বল জায়গায় খোঁচা।
- 'ধর্মের ষাঁড়' বাগধারাটির অকর্মণ্য।
অন্যদিকে
- 'বকধার্মিক' বাগধারার অর্থ ভন্ড সাধু।
- 'ধামাধরা' বাগধারার অর্থ তোষামোদকারী।
- 'কৈ মাছের প্রাণ' বাগধারার অর্থ শক্তপ্রাণ।
সাধারণভাবে ব্যবহৃত কিছু বাগধারা:
অকাল কুষ্মাণ্ড: অপদার্থ, অকেজো।
অক্কা পাওয়া: মারা যাওয়া।
অগাধ জলের মাছ: সুচতুর ব্যক্তি, যার মনের কথা বোঝা কঠিন।
অন্ধের যষ্টি বা অন্ধের নড়ি: একমাত্র অবলম্বন।
অগ্নিশর্মা: নিরতিশয় ক্রুদ্ধ বা ক্ষিপ্ত।
অর্ধচন্দ্র: গলা ধাক্কা।
অরণ্যে রোদন: নিষ্ফল আবেদন।
অহিনকুল সম্বন্ধ: ভীষণ শত্রুতা।

সম্পর্ক ও প্রকৃতি বোঝাতে:
আদায় কাঁচকলায়: তিক্ত সম্পর্ক, শত্রুতা।
আলালের ঘরের দুলাল: অতি আদরে নষ্ট পুত্র।
ভিজে বিড়াল: কপটচারী, বাইরে সরল কিন্তু ভেতরে ভিন্ন।
ভূষণ্ডির কাক: দীর্ঘায়ু ব্যক্তি।
আমড়া কাঠের ঢেঁকি: অপদার্থ।
• কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ এক কথায় প্রকাশ হলো:  
- যা উপলব্ধি করা যাচ্ছে = উপলভ্যমান, 
- যা ক্রমশ বিস্তীর্ণ হচ্ছে = ক্রমবিস্তার্যমান,
- যা ক্রমশ বর্ধিত হচ্ছে = বর্ধিষ্ণু,
- যা বিক্রয় করার যোগ্য = বিক্রেয়, 
- যা জল দেয় = জলদ (মেঘ), 
- যা ক্রমশ ক্ষয়প্রাপ্ত হচ্ছে = ক্ষীয়মাণ, 
- যা মুছে ফেলা যায় না = দুর্মোচ্য, 
- যা সহজে জানা যায় না = দুয়ে, 
- যা ক্রয় করার যোগ্য = ক্রেয়, 
- পুনঃ পুনঃ দীপ্তি পাচ্ছে = দেদীপ্যমান।


ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন

- "ডুব মারা" বাগধারাটির অর্থ হলো অদৃশ্য হওয়া বা আত্মগোপন করা।

গুরুত্বপূর্ণ কিছু বাগধারা ও প্রবাদ প্রবচনঃ
♦ আলাভোলা - সাদাসিধে
♦ কূপমণ্ডূক - সীমিত জ্ঞানের মাুষ
♦ কাঁঠালের আমসত্ত্ব - অসম্ভব ব্যাপার
♦ গাঁয়ে ফুঁ দিয়ে বেড়ানো - কোনো দায়িত্ব গ্রহণ না করা
♦ বড়োর পিরিত বালির বাঁধ - ভঙ্গুর
♦ কত ধানে কত চাল - টের পাওয়ানো
♦ পায়াভারী - অহংকারী
♦ আমড়া কাঠের ঢেঁকি - অকেজো
♦ তেলও কম ভাজাও মচমচে - অল্প উপকরণে ভাল ব্যবস্থা
♦ ঝাঁকের কই - একই দলের লোক
♦ ঝিকে মেরে বউকে শেখানো - একজনকে বকা দিয়ে অপরকে শিক্ষা দেওয়া
♦ পটল তোলা - মারা যাওয়া
♦ দস্ত-ব-দস্ত - হাতে-হাতে
♦ ডুমুরের ফুল - বিরল বস্তু
♦ লেফাফাদুরস্ত - বাইরের ঠাট বজায় রেখে চলা
♦ গুড়ে বালি - আশায় নৈরাশ্য।

- 'শিয়রে শমন' বাগধারাটির অর্থ - মৃত্যু আসন্ন

অন্য অপশনঃ 
-  ‘উজলপাঁজল’ বাগধারার অর্থ - উথালপাথাল।
- ‘শিরে সংক্রান্তি’ বাগধারার অর্থ– আসন্ন বিপদ, উপস্থিত মহাবিপদ, সামনেই বিপদ।
উভয়সংকট এর কিছু বাগধারা:
• ‘শ্যাম রাখি না কুল রাখি’ বাগধারার অর্থ - উভয়সংকট।
• ‘শাঁখের করাত’ বাগধারার অর্থ - উভয়সংকট।
• ‘দুই নৌকায় পা’ বাগধারার অর্থ - উভয়সংকট।
- ‘কেষ্ট-বিষ্টু' বাগধারার অর্থ গণ্যমান্য।
- শাখের করাত / করাতের দাঁত / দু নৌকায় পা / রাজ ভজি কি রহিম ভজি / শ্যাম রাখি না কুল রাখি- উভয় সংকট। 
• আট কপালে / অষ্টকপাল / ঊনপাঁজুরে / হাড় হাভাতে - হতভাগ্য।

আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ বাগধারা:
- আকাশ কুসুম বাগধারার অর্থ- অবাস্তব কল্পনা।
- 'ইঁচড়ে পাকা' বাগধারাটির অর্থ- অকালপক্ব।
- অমাবস্যার চাঁদ বাগধারার অর্থ- দুর্লভ বস্তু বা বিরল বস্তু।
- আষাঢ়ে গল্প বাগধারার অর্থ- আজগুবি কাহিনি।
- 'অগ্নি পরীক্ষা' বাগধারাটির অর্থ- কঠিন পরীক্ষা।
- 'অদৃষ্টের পরিহাস' বাগধারাটির অর্থ- ভাগ্যের নিষ্ঠুরতা।
- 'আঁধার ঘরের মানিক' বাগধারটির অর্থ - অত্যন্ত প্রিয়জন।

● আটকপালে অর্থ - হতভাগ্য এবং একাদশে বৃহস্পতি অর্থ সৌভাগ্যবান বা সৌভাগ্যের বিষয় ।
- ‘একাদশে বৃহস্পতি’ বাগধারার অর্থ সৌভাগ্যের বিষয়।

গুরুত্বপূর্ণ বাগধারা:
- আক্কেল সেলামি অর্থ : বোকামির শাস্তি/নির্বুদ্ধিতার দণ্ড
- সপ্তকাণ্ড রামায়ণ অর্থ : বৃহৎ বিষয় -গড্ডলিকা প্রবাহ 
– এর গড্ডল অর্থ কী : ভেড়া 
- শরতের শিশির অর্থ : ক্ষণস্থায়ী
- শিবরাত্রির সলতে অর্থ : একমাত্র সন্তান / বংশধর
- ঢাকের কাঠি অর্থ : তোষামুদে/মোসাহেব/লেজুড়বৃত্তি
- গাছপাথর অর্থ : হিসাব নিকাশ
- রামগরুড়ের ছানা : গোমড়ামুখো লোক ( গরুড় অর্থ – পক্ষিরাজ, বিষ্ণুর বাহন)
- চাঁদের হাট অর্থ : আনন্দের প্রাচুর্য , প্রিয়জনের সমাগম
- ব্যাঙের সর্দি : অসম্ভব ব্যাপার
- রাবণের চিতা : চির অশান্তি।

- দুর্ভাগ্য= খণ্ড কপালে,
- অসম্ভব বস্তু= কাঁঠালের অমসত্ত্ব,
- সীমাবদ্ধ জ্ঞান= কূপমণ্ডুক। 
গুরুত্বপূর্ণ বাগধারা:
- শাকের তেলে মাছ ভাজা - পরে পরে কার্যোদ্ধার
- ঘাটের মরা - অতি বৃদ্ধ
- সপ্তকাণ্ড রামায়ণ অর্থ : বৃহৎ বিষয় -গড্ডলিকা প্রবাহ 
– এর গড্ডল অর্থ কী : ভেড়া 
- শরতের শিশির অর্থ : ক্ষণস্থায়ী
- শিবরাত্রির সলতে অর্থ : একমাত্র সন্তান / বংশধর
- ঢাকের কাঠি অর্থ : তোষামুদে/মোসাহেব/লেজুড়বৃত্তি
- গাছপাথর অর্থ : হিসাব নিকাশ
- রামগরুড়ের ছানা : গোমড়ামুখো লোক ( গরুড় অর্থ – পক্ষিরাজ, বিষ্ণুর বাহন)
- চাঁদের হাট অর্থ : আনন্দের প্রাচুর্য , প্রিয়জনের সমাগম
- ব্যাঙের সর্দি : অসম্ভব ব্যাপার
- রাবণের চিতা : চির অশান্তি
- ঢাকের বায়া : মূল্যহীন / অপ্রয়োজনীয়
- গোঁফ খেজুরে : নিতান্ত অলস / অত্যন্ত কুঁড়ে
- বক ধার্মিক : ভণ্ড সাধু
- বিড়াল তপস্বী : ভণ্ড লোক

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
'ইতর বিশেষ' বাগধারাটির অর্থ পার্থক্য।
আমড়া কাঠের ঢেঁকি বাগধারার অর্থ অপদার্থ।
• মশা মারতে কামান দাগা - নিরর্থক অপব্যয়। কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রবাদ-প্রবচন ও অর্থঃ • ভস্মে ঘি ঢালা প্রবচনটির অর্থ - নিরর্থক অপব্যয়। • গরু মেরে জুতা দান - গুরুতর ক্ষতি করে কিঞ্চিৎ সাহায্য দান। • অধিক সন্ন্যাসীতে গাজন নষ্ট - অতিরিক্ত লোকের খবরদারিতে কাজ পণ্ড।
'সাতকাহন' বাগধারার অর্থ - অন্তহীন / প্রচুর পরিমাণ।

এরূপ আরও কিছু বাগধারা- 
- ‘ঢাকঢোল পেটানো’ বাগধারাটির অর্থ - প্রচারণা।
- ‘ঢুঁ মারা’ বাগধারাটির অর্থ - অনুসন্ধান/চেষ্টা।
- 'জগাখিচুড়ি' বাগ্‌ধারার অর্থ - বিশৃঙ্খল।
- 'সপ্তপদ' বাগ্‌ধারার অর্থ - সাতটি পা বিশিষ্ট।
- ‘তালপাতার সেপাই’ বাগধারাটির অর্থ - রুগ্ণ/ছিপছিপে।
- তুলকালাম’ বাগধারাটির অর্থ - হৈ চৈ/ সাংঘাতিক ঘটনা।
- ‘ঢি ঢি পড়া’ বাগধারাটির অর্থ - দুর্নাম রটনা।
শব্দের প্রয়োগভেদে অর্থ বিভিন্ন ধরনের হয়। যেমন:
- হাত আসা ( দক্ষতা),
- হাত গুটানো ( কার্যে বিরতি),
- হাত ধরা ( আয়ত্তে আসা),
- হাত ছাড়া ( হস্তচু্ত),
- হাত থাকা ( প্রভাব),
- হাতের পাঁচ ( শেষ সম্বল) ইত্যাদি।
বিভিন্ন পরীক্ষা আসা গুরুত্তপুর্ণ বাগধারাঃ
» ওষুধে ধরা – প্রার্থিত ফল পাওয়া।
» ওষুধ করা – গুণ করা/বশ করা। 
» ওষুধ পড়া – সঠিক ব্যবস্থা নেওয়া।
» কচ্ছপের কামড় – যা সহজে ছাড়ে না।
» কলমি কাপ্তেন – দরিদ্র কিন্তু বিলাসী।
» কাক ভূষণ্ডি – সম্পূর্ণ ভেজা।
» কাটনার কড়ি – উপার্জন সামান্য।
» কায়েতের ঘরের ঢেঁকি – অপদার্থ লোক।

চাকরির পরীক্ষায় আসা গুরুত্বপূর্ণ বাগধারাঃ
- গড্ডলিকা প্রবাহ– এর গড্ডল অর্থ কী : ভেড়া
- শরতের শিশির অর্থ : ক্ষণস্থায়ী
- কেঁদো বাঘ অর্থ: বিশাল বাঘ
- শিবরাত্রির সলতে অর্থ : একমাত্র সন্তান / বংশধর
- ঢাকের কাঠি অর্থ : তোষামুদে/মোসাহেব/লেজুড়বৃত্তি
- গাছপাথর অর্থ : হিসাব নিকাশ
- রামগরুড়ের ছানা : গোমড়ামুখো লোক ( গরুড় অর্থ – পক্ষিরাজ, বিষ্ণুর বাহন)
- চাঁদের হাট অর্থ : আনন্দের প্রাচুর্য , প্রিয়জনের সমাগম
- ব্যাঙের সর্দি : অসম্ভব ব্যাপার
- রাবণের চিতা : চির অশান্তি
- ঢাকের বায়া : মূল্যহীন / অপ্রয়োজনীয়
- গোঁফ খেজুরে : নিতান্ত অলস / অত্যন্ত কুঁড়ে
- বক ধার্মিক : ভণ্ড সাধু
- বিড়াল তপস্বী : ভণ্ড লোক।
- অষ্টাবক্র বাগধারাটির অর্থ বা মানে হল কুৎসিত।

গুরুত্বপূর্ণ কিছু বাগধারা ও প্রবাদ প্রবচনঃ
♦ আলাভোলা - সাদাসিধে
♦ কূপমণ্ডূক - সীমিত জ্ঞানের মাুষ
♦ কাঁঠালের আমসত্ত্ব - অসম্ভব ব্যাপার
♦ গাঁয়ে ফুঁ দিয়ে বেড়ানো - কোনো দায়িত্ব গ্রহণ না করা
♦ বড়োর পিরিত বালির বাঁধ - ভঙ্গুর
♦ কত ধানে কত চাল - টের পাওয়ানো
♦ পায়াভারী - অহংকারী
♦ আমড়া কাঠের ঢেঁকি - অকেজো
♦ তেলও কম ভাজাও মচমচে - অল্প উপকরণে ভাল ব্যবস্থা
♦ ঝাঁকের কই - একই দলের লোক
♦ ঝিকে মেরে বউকে শেখানো - একজনকে বকা দিয়ে অপরকে শিক্ষা দেওয়া
♦ পটল তোলা - মারা যাওয়া
♦ দস্ত-ব-দস্ত - হাতে-হাতে
♦ ডুমুরের ফুল - বিরল বস্তু
♦ লেফাফাদুরস্ত - বাইরের ঠাট বজায় রেখে চলা
♦ গুড়ে বালি - আশায় নৈরাশ্য।
'নগদ নারায়ণ' বাগধারাটির অর্থ - কাঁচা টাকা।

গুরুত্বপূর্ণ কিছু বাগধারা ও প্রবাদ প্রবচনঃ
♦ আলাভোলা - সাদাসিধে
♦ কূপমণ্ডূক - সীমিত জ্ঞানের মাুষ
♦ কাঁঠালের আমসত্ত্ব - অসম্ভব ব্যাপার
♦ গাঁয়ে ফুঁ দিয়ে বেড়ানো - কোনো দায়িত্ব গ্রহণ না করা
♦ বড়োর পিরিত বালির বাঁধ - ভঙ্গুর
♦ কত ধানে কত চাল - টের পাওয়ানো
♦ পায়াভারী - অহংকারী
♦ আমড়া কাঠের ঢেঁকি - অকেজো
♦ তেলও কম ভাজাও মচমচে - অল্প উপকরণে ভাল ব্যবস্থা
♦ ঝাঁকের কই - একই দলের লোক
♦ ঝিকে মেরে বউকে শেখানো - একজনকে বকা দিয়ে অপরকে শিক্ষা দেওয়া
♦ পটল তোলা - মারা যাওয়া
♦ দস্ত-ব-দস্ত - হাতে-হাতে
♦ ডুমুরের ফুল - বিরল বস্তু
♦ লেফাফাদুরস্ত - বাইরের ঠাট বজায় রেখে চলা
♦ গুড়ে বালি - আশায় নৈরাশ্য।
• 'ঢাকের বাঁয়া' বাগধারা টির অর্থ - যার কোন মূল্য নেই।

কিছু গুরুত্বপূর্ণ কিছু বাগধারা:
• ডাকাবুকো বাগধারা টির অর্থ - নির্ভীক।
• পায়া ভারি বাগধারা টির অর্থ - অহঙ্কার।
• কানকাটা বাগধারা টির অর্থ - বেহায়া।
• বকধার্মিক বাগধারা টির অর্থ - ভণ্ড।
• কচু বনের কালাচাঁদ বাগধারা টির অর্থ - অপদার্থ।
• তাসের ঘর বাগধারা টির অর্থ - ক্ষণস্থায়ী।
• চোখের বালি বাগধারা টির অর্থ - চক্ষুশূল।
• গুড়ে বালি বাগধারা টির অর্থ - আশায় নৈরাশ্য।
• নারকের ঢেঁকি বাগধারা টির অর্থ - বিবাদের বিষয়।
• সোনার কাঠি রূপার কাঠি বাগধারা টির অর্থ - বাঁচামরার লড়াই।
• ‘আঠারো আনা’ বাগ্‌ধারাটির অর্থ - বাড়াবাড়ি

• কিছু গুরুত্বপূর্ণ বাগধারা:
• ‘গাছ পাথর’ বাগ্‌ধারাটির অর্থ - হিসাব নিকাশ।
• ‘বাঘের দুধ’ বাগ্‌ধারাটির অর্থ - অসম্ভব বস্তু।
• 'পায়াভারি' বাগ্‌ধারাটির অর্থ হলো - অহংকার।
• 'দুধের মাছি' বাগ্‌ধারাটির অর্থ হলো - সুসময়ের বন্ধু।
• 'ঠোঁট কাটা' বাগ্‌ধারাটির অর্থ হলো - স্পষ্টভাষী।
• 'গোঁয়ার গোবিন্দ' বাগ্‌ধারাটির অর্থ হলো - কাণ্ডজ্ঞানহীন।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
• 'সোনার কাঠি রূপার কাঠি' বাগধারাটির অর্থ - বাঁচামরার লড়াই।
গুরুত্বপূর্ণ কিছু বাগধারা:
• ডাকাবুকো বাগধারা টির অর্থ - নির্ভীক।
• পায়া ভারি বাগধারা টির অর্থ - অহঙ্কার।
• কানকাটা বাগধারা টির অর্থ - বেহায়া।
• বকধার্মিক বাগধারা টির অর্থ - ভণ্ড।
• কচু বনের কালাচাঁদ বাগধারা টির অর্থ - অপদার্থ।
• তাসের ঘর  বাগধারা টির অর্থ - ক্ষণস্থায়ী।
• চোখের বালি বাগধারা টির অর্থ - চক্ষুশূল।
• গুড়ে বালি বাগধারা টির অর্থ - আশায় নৈরাশ্য।
• ঢাকের বাঁয়া বাগধারা টির অর্থ - যার কোন মূল্য নেই। 
• নারকের ঢেঁকি বাগধারা টির অর্থ - বিবাদের বিষয়।


সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0