|
|
'সাতকাহন' বাগধারার অর্থ - অন্তহীন / প্রচুর পরিমাণ।
এরূপ আরও কিছু বাগধারা- - ‘ঢাকঢোল পেটানো’ বাগধারাটির অর্থ - প্রচারণা। - ‘ঢুঁ মারা’ বাগধারাটির অর্থ - অনুসন্ধান/চেষ্টা। - 'জগাখিচুড়ি' বাগ্ধারার অর্থ - বিশৃঙ্খল। - 'সপ্তপদ' বাগ্ধারার অর্থ - সাতটি পা বিশিষ্ট। - ‘তালপাতার সেপাই’ বাগধারাটির অর্থ - রুগ্ণ/ছিপছিপে। - তুলকালাম’ বাগধারাটির অর্থ - হৈ চৈ/ সাংঘাতিক ঘটনা। - ‘ঢি ঢি পড়া’ বাগধারাটির অর্থ - দুর্নাম রটনা।
|
|
| |
|
|
|
শব্দের প্রয়োগভেদে অর্থ বিভিন্ন ধরনের হয়। যেমন: - হাত আসা ( দক্ষতা), - হাত গুটানো ( কার্যে বিরতি), - হাত ধরা ( আয়ত্তে আসা), - হাত ছাড়া ( হস্তচু্ত), - হাত থাকা ( প্রভাব), - হাতের পাঁচ ( শেষ সম্বল) ইত্যাদি।
|
|
| |
|
|
|
বিভিন্ন পরীক্ষা আসা গুরুত্তপুর্ণ বাগধারাঃ
» ওষুধে ধরা – প্রার্থিত ফল পাওয়া।
» ওষুধ করা – গুণ করা/বশ করা।
» ওষুধ পড়া – সঠিক ব্যবস্থা নেওয়া।
» কচ্ছপের কামড় – যা সহজে ছাড়ে না।
» কলমি কাপ্তেন – দরিদ্র কিন্তু বিলাসী।
» কাক ভূষণ্ডি – সম্পূর্ণ ভেজা।
» কাটনার কড়ি – উপার্জন সামান্য।
» কায়েতের ঘরের ঢেঁকি – অপদার্থ লোক।
|
|
| |
|
|
|
চাকরির পরীক্ষায় আসা গুরুত্বপূর্ণ বাগধারাঃ - গড্ডলিকা প্রবাহ– এর গড্ডল অর্থ কী : ভেড়া - শরতের শিশির অর্থ : ক্ষণস্থায়ী - কেঁদো বাঘ অর্থ: বিশাল বাঘ - শিবরাত্রির সলতে অর্থ : একমাত্র সন্তান / বংশধর - ঢাকের কাঠি অর্থ : তোষামুদে/মোসাহেব/লেজুড়বৃত্তি - গাছপাথর অর্থ : হিসাব নিকাশ - রামগরুড়ের ছানা : গোমড়ামুখো লোক ( গরুড় অর্থ – পক্ষিরাজ, বিষ্ণুর বাহন) - চাঁদের হাট অর্থ : আনন্দের প্রাচুর্য , প্রিয়জনের সমাগম - ব্যাঙের সর্দি : অসম্ভব ব্যাপার - রাবণের চিতা : চির অশান্তি - ঢাকের বায়া : মূল্যহীন / অপ্রয়োজনীয় - গোঁফ খেজুরে : নিতান্ত অলস / অত্যন্ত কুঁড়ে - বক ধার্মিক : ভণ্ড সাধু - বিড়াল তপস্বী : ভণ্ড লোক।
|
|
| |
|
|
|
- অষ্টাবক্র বাগধারাটির অর্থ বা মানে হল কুৎসিত।
গুরুত্বপূর্ণ কিছু বাগধারা ও প্রবাদ প্রবচনঃ ♦ আলাভোলা - সাদাসিধে ♦ কূপমণ্ডূক - সীমিত জ্ঞানের মাুষ ♦ কাঁঠালের আমসত্ত্ব - অসম্ভব ব্যাপার ♦ গাঁয়ে ফুঁ দিয়ে বেড়ানো - কোনো দায়িত্ব গ্রহণ না করা ♦ বড়োর পিরিত বালির বাঁধ - ভঙ্গুর ♦ কত ধানে কত চাল - টের পাওয়ানো ♦ পায়াভারী - অহংকারী ♦ আমড়া কাঠের ঢেঁকি - অকেজো ♦ তেলও কম ভাজাও মচমচে - অল্প উপকরণে ভাল ব্যবস্থা ♦ ঝাঁকের কই - একই দলের লোক ♦ ঝিকে মেরে বউকে শেখানো - একজনকে বকা দিয়ে অপরকে শিক্ষা দেওয়া ♦ পটল তোলা - মারা যাওয়া ♦ দস্ত-ব-দস্ত - হাতে-হাতে ♦ ডুমুরের ফুল - বিরল বস্তু ♦ লেফাফাদুরস্ত - বাইরের ঠাট বজায় রেখে চলা ♦ গুড়ে বালি - আশায় নৈরাশ্য।
|
|
| |
|
|
|
'নগদ নারায়ণ' বাগধারাটির অর্থ - কাঁচা টাকা।
গুরুত্বপূর্ণ কিছু বাগধারা ও প্রবাদ প্রবচনঃ ♦ আলাভোলা - সাদাসিধে ♦ কূপমণ্ডূক - সীমিত জ্ঞানের মাুষ ♦ কাঁঠালের আমসত্ত্ব - অসম্ভব ব্যাপার ♦ গাঁয়ে ফুঁ দিয়ে বেড়ানো - কোনো দায়িত্ব গ্রহণ না করা ♦ বড়োর পিরিত বালির বাঁধ - ভঙ্গুর ♦ কত ধানে কত চাল - টের পাওয়ানো ♦ পায়াভারী - অহংকারী ♦ আমড়া কাঠের ঢেঁকি - অকেজো ♦ তেলও কম ভাজাও মচমচে - অল্প উপকরণে ভাল ব্যবস্থা ♦ ঝাঁকের কই - একই দলের লোক ♦ ঝিকে মেরে বউকে শেখানো - একজনকে বকা দিয়ে অপরকে শিক্ষা দেওয়া ♦ পটল তোলা - মারা যাওয়া ♦ দস্ত-ব-দস্ত - হাতে-হাতে ♦ ডুমুরের ফুল - বিরল বস্তু ♦ লেফাফাদুরস্ত - বাইরের ঠাট বজায় রেখে চলা ♦ গুড়ে বালি - আশায় নৈরাশ্য।
|
|
| |
|
|
|
• 'ঢাকের বাঁয়া' বাগধারা টির অর্থ - যার কোন মূল্য নেই।
কিছু গুরুত্বপূর্ণ কিছু বাগধারা: • ডাকাবুকো বাগধারা টির অর্থ - নির্ভীক। • পায়া ভারি বাগধারা টির অর্থ - অহঙ্কার। • কানকাটা বাগধারা টির অর্থ - বেহায়া। • বকধার্মিক বাগধারা টির অর্থ - ভণ্ড। • কচু বনের কালাচাঁদ বাগধারা টির অর্থ - অপদার্থ। • তাসের ঘর বাগধারা টির অর্থ - ক্ষণস্থায়ী। • চোখের বালি বাগধারা টির অর্থ - চক্ষুশূল। • গুড়ে বালি বাগধারা টির অর্থ - আশায় নৈরাশ্য। • নারকের ঢেঁকি বাগধারা টির অর্থ - বিবাদের বিষয়। • সোনার কাঠি রূপার কাঠি বাগধারা টির অর্থ - বাঁচামরার লড়াই।
|
|
| |
|
|
|
• ‘আঠারো আনা’ বাগ্ধারাটির অর্থ - বাড়াবাড়ি।
• কিছু গুরুত্বপূর্ণ বাগধারা: • ‘গাছ পাথর’ বাগ্ধারাটির অর্থ - হিসাব নিকাশ। • ‘বাঘের দুধ’ বাগ্ধারাটির অর্থ - অসম্ভব বস্তু। • 'পায়াভারি' বাগ্ধারাটির অর্থ হলো - অহংকার। • 'দুধের মাছি' বাগ্ধারাটির অর্থ হলো - সুসময়ের বন্ধু। • 'ঠোঁট কাটা' বাগ্ধারাটির অর্থ হলো - স্পষ্টভাষী। • 'গোঁয়ার গোবিন্দ' বাগ্ধারাটির অর্থ হলো - কাণ্ডজ্ঞানহীন।
|
|
| |
|
|
|
• 'সোনার কাঠি রূপার কাঠি' বাগধারাটির অর্থ - বাঁচামরার লড়াই। গুরুত্বপূর্ণ কিছু বাগধারা: • ডাকাবুকো বাগধারা টির অর্থ - নির্ভীক। • পায়া ভারি বাগধারা টির অর্থ - অহঙ্কার। • কানকাটা বাগধারা টির অর্থ - বেহায়া। • বকধার্মিক বাগধারা টির অর্থ - ভণ্ড। • কচু বনের কালাচাঁদ বাগধারা টির অর্থ - অপদার্থ। • তাসের ঘর বাগধারা টির অর্থ - ক্ষণস্থায়ী। • চোখের বালি বাগধারা টির অর্থ - চক্ষুশূল। • গুড়ে বালি বাগধারা টির অর্থ - আশায় নৈরাশ্য। • ঢাকের বাঁয়া বাগধারা টির অর্থ - যার কোন মূল্য নেই। • নারকের ঢেঁকি বাগধারা টির অর্থ - বিবাদের বিষয়।
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
- 'নাড়াবুনে' বাগধারাটির অর্থ: মূর্খ
চাকরির পরীক্ষায় আসা গুরুত্বপূর্ণ বাগধারাঃ - সপ্তকাণ্ড রামায়ণ অর্থ : বৃহৎ বিষয় - গড্ডলিকা প্রবাহ– এর গড্ডল অর্থ কী : ভেড়া - শরতের শিশির অর্থ : ক্ষণস্থায়ী - শিবরাত্রির সলতে অর্থ : একমাত্র সন্তান / বংশধর - ঢাকের কাঠি অর্থ : তোষামুদে/মোসাহেব/লেজুড়বৃত্তি - গাছপাথর অর্থ : হিসাব নিকাশ - রামগরুড়ের ছানা : গোমড়ামুখো লোক ( গরুড় অর্থ – পক্ষিরাজ, বিষ্ণুর বাহন) - চাঁদের হাট অর্থ : আনন্দের প্রাচুর্য , প্রিয়জনের সমাগম - ব্যাঙের সর্দি : অসম্ভব ব্যাপার - রাবণের চিতা : চির অশান্তি - ঢাকের বায়া : মূল্যহীন / অপ্রয়োজনীয় - গোঁফ খেজুরে : নিতান্ত অলস / অত্যন্ত কুঁড়ে - বক ধার্মিক : ভণ্ড সাধু - বিড়াল তপস্বী : ভণ্ড লোক।
|
|
| |
|
|
|
• ‘নারদের ঢেঁকি’ বাগ্ধারাটির অর্থ - বিবাদের বিষয়। • 'ঢেঁকি অবতার' বাগ্ধারাটির অর্থ - নির্বোধ লোক। • 'ঢাকের বাঁয়া' বাগ্ধারাটির অর্থ - অপ্রয়োজনীয়। • 'ঢেঁকির কুমির' বাগ্ধারাটির অর্থ - অপদার্থ।
|
|
| |
|
|
|
- 'তুর্কি-নাচন' বাগ্ধারার অর্থ - হুলুস্থুল অবস্থা। - 'তামার বিষ' বাগ্ধারার অর্থ - অর্থের কুপ্রভাব। - 'তালকানা' বাগ্ধারার অর্থ - কাণ্ডজ্ঞানহীন। - 'তালগোল পাকানো' বাগ্ধারার অর্থ - জটপাকানো।
|
|
| |
|
|
|
'সপ্তমে চড়া' বাগধারাটির অর্থ - 'প্রচণ্ড উত্তেজনা'। - সহকর্মীর মিথ্যা অভিযোগ শুনে তার মেজাজ সপ্তমে চড়ে গেল।
অন্যদিকে, ‘আঙুল ফুলে কলাগাছ’ বাগধারটি অর্থ - হঠাৎ ধনী হওয়া 'বাঘের দুধ' বাগধারাটির অর্থ - 'অসম্ভব বস্তু 'ধরাকে সরা জ্ঞান' বাগধারাটির অর্থ - 'অহংকার করা'
|
|
| |
|
|
|
বিভিন্ন পরীক্ষা আসা গুরুত্তপুর্ণ বাগধারাঃ
» ওষুধে ধরা – প্রার্থিত ফল পাওয়া।
» ওষুধ করা – গুণ করা।
» ওষুধ পড়া – সঠিক ব্যবস্থা নেওয়া।
» কচ্ছপের কামড় – যা সহজে ছাড়ে না।
» কলমি কাপ্তেন – দরিদ্র কিন্তু বিলাসী।
» কাক ভূষণ্ডি – সম্পূর্ণ ভেজা।
» কাটনার কড়ি – উপার্জন সামান্য।
» কায়েতের ঘরের ঢেঁকি – অপদার্থ লোক।
|
|
| |
|
|
|
'কাঁজি ভক্ষণ নামে গোয়ালা' বাগধারাটির অর্থ- হতভাগ্য
আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ বাগধারা: - আকাশ কুসুম বাগধারার অর্থ- অবাস্তব কল্পনা। - 'ইঁচড়ে পাকা' বাগধারাটির অর্থ- অকালপক্ব। - অমাবস্যার চাঁদ বাগধারার অর্থ- দুর্লভ বস্তু বা বিরল বস্তু। - আষাঢ়ে গল্প বাগধারার অর্থ- আজগুবি কাহিনি। - 'অগ্নি পরীক্ষা' বাগধারাটির অর্থ- কঠিন পরীক্ষা। - 'অদৃষ্টের পরিহাস' বাগধারাটির অর্থ- ভাগ্যের নিষ্ঠুরতা। - 'আঁধার ঘরের মানিক' বাগধারটির অর্থ - অত্যন্ত প্রিয়জন।
|
|
| |
|
|
|
কিছু গুরুত্বপূর্ণ বাগধারা: • ডাকাবুকো বাগধারা টির অর্থ - নির্ভীক। • পায়া ভারি বাগধারা টির অর্থ - অহঙ্কার। • কানকাটা বাগধারা টির অর্থ - বেহায়া। • বকধার্মিক বাগধারা টির অর্থ - ভণ্ড। • কচু বনের কালাচাঁদ বাগধারা টির অর্থ - অপদার্থ। • তাসের ঘর বাগধারা টির অর্থ - ক্ষণস্থায়ী। • চোখের বালি বাগধারা টির অর্থ - চক্ষুশূল। • গুড়ে বালি বাগধারা টির অর্থ - আশায় নৈরাশ্য। • ঢাকের বাঁয়া বাগধারা টির অর্থ - যার কোন মূল্য নেই। • নারকের ঢেঁকি বাগধারা টির অর্থ - বিবাদের বিষয়। • সোনার কাঠি রূপার কাঠি বাগধারা টির অর্থ - বাঁচামরার লড়াই।
|
|
| |
|
|
|
- 'ঘুণাক্ষরে' বাগ্ধারাটির অর্থ = সামান্য ইঙ্গিত - ঘাটের মড়া = মৃত্যু আসন্ন যার/অকর্মণ্য বৃদ্ধ - ঘুঘু চড়ানো = সর্বনাশ করা - ঘোল খাওয়ানো = জব্দ করা
|
|
| |
|
|
|
'নির্লজ্জ' এর সমজাতীয় বাগধারা - চশমখোর - কানকাটা - লেজ কাটা - বিড়ালের আড়াই পা - দুপন কাটা
|
|
| |
|
|
|
সমজাতীয় বাগধারা যারা অর্থ অপদার্থ। - অকাল কুষ্মাণ্ড - আমড়া কাঠের ঢেঁকি - কচু বনের কালাচাঁদ - ঘটিরাম - নদের চাঁদ - ঠুটো জগন্নাথ
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
সমজাতীয়া বাগধারা যার সগুলো অর্থ মারা যাওয়া।
• অক্কা পাওয়া • অগস্ত্য যাত্রা • পটল তোলা • পঞ্চত্ব প্রাপ্ত হওয়া • যবনিকা পতন • অনন্ট শষ্যা
আবার, • "যবনিকা পতন” হল বুদ্ধদেব বসুর একটি অন্যতম উপন্যাস। - ১৯৩২ খ্রীষ্টাব্দে নভেম্বর মাস থেকে উপন্যাসটি ধারাবাহিকভাবে "ভারতবর্ষ” পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। "যবনিকা পতন" উপন্যাসটি তিনটি খণ্ডে বিভক্ত। প্রতিটি খণ্ডের আলাদা নামকরণ আছে। - প্রথম খণ্ড দুই বন্ধু - দ্বিতীয় খণ্ডঃ অঞ্জলী বসুর প্রেমোপাখ্যান। - তৃতীয় খণ্ডঃ অতি-পুরাতন বিরহ-মিলন কথা।
|
|
| |
|
|
|
- 'ভুঁইফোড়' বাগধারাটির অর্থ নতুন আগমন। কিছু গুরুত্বপূর্ণ কিছু বাগধারা: - 'লেফাফা দুরস্ত’ বাগধারার অর্থ - পরিপাটি। - 'তুলসী বনের বাঘ' বাগধারার অর্থ - শয়তান। - 'হস্তিমূর্খ' বাগধারার অর্থ - নিরেট মূর্খ। - ‘অজগর বৃত্তি’ বাগধারার অর্থ - আলসেমি। - ‘অকাল বোধন’ বাগধারার অর্থ - অসময়ে আবির্ভাব। - ‘আক্কেল গুড়ুম’ বাগধারার অর্থ - হতবুদ্ধি হওয়া।
|
|
| |
|
|
|
গুরুত্বপূর্ণ কিছু বাগধারাঃ » ঊরুস্তম্ভ – ফোঁড়া জাতীয় রোগ» যশুরে কই - যে ব্যক্তির মাথা মোটা কিন্তু শরীর রোগাটে। » কুমিরের সান্নিপাত - অসম্ভব ব্যাপার
» ঊনকোটি চোষট্টি – প্রায় সম্পূর্ণ।
» ঊনপাঁজুরে – অপদার্থ।
» ঊর্মিমালী – সমুদ্র
» এলেবেলে – নিকৃষ্ট।
|
|
| |
|
|
|
• নিজের কোলে ঝোল টানা - স্বার্থসিদ্ধির ব্যবস্থা।
• নিজের ঢাক নিজে পেটানো - নিজেই নিজের গুণগান করা।
• মাছের তেলে মাছ ভাজা - কাজের লাভ থেকে কাজের খরচ পুষিয়ে নেয়া।
• নিজের চরকায় তেল দেয়া - নিজের কাজে মনোযোগী হওয়া।
|
|
| |
|
|
|
- 'কিস্তিমাত' এর অর্থ - সফলতা লাভ করা। - 'খেজুরে আলাপ' এর অর্থ - অকাজের কথা। - 'কান ভাঙ্গানো' এর অর্থ - কুপরামর্শ। - 'খয়ের খাঁ' এর অর্থ - চাটুকার।
|
|
| |
|
|
|
এই বাক্যে বাক্যে 'হাত' ব্যবহৃত হয়েছে - নিপুণতা বা সুখ্যাতি অর্থে। শব্দের প্রয়োগভেদে অর্থ বিভিন্ন ধরনের হয়। যেমন: - হাত আসা ( দক্ষতা), - হাত গুটানো ( কার্যে বিরতি), - হাত ধরা ( আয়ত্তে আসা), - হাত ছাড়া ( হস্তচু্ত), - হাত থাকা ( প্রভাব), - হাতের পাঁচ ( শেষ সম্বল) ইত্যাদি। তার লেখার হাত আছে - মানে তার লেখার দক্ষতা আছে। অর্থাৎ তার লেখা ভালো।
|
|
| |
|
|
|
শব্দের প্রয়োগভেদে অর্থ বিভিন্ন ধরনের হয় । যেমন - হাত আসা ( দক্ষতা ) , হাত গুটানো (কাজ থেকে বিরতি ) ,হাত থাকা ( প্রভাব ) ইত্যাদি । তার লেখার হাত আছে মানে তার লেখার দক্ষতা আছে ।অর্থাৎ তার হাত ভালো ।
|
|
| |
|
|
|
'মুখ তোলা' অর্থ অনুগ্রহ লাভ করা, প্রসন্ন হওয়া। উদাহরণ - তুম আমার সাথে থাকলে অবশ্যই ব্যবসায় লাভ হবে।
মুখ রাখা - সম্মান রক্ষা করা উদাহরণ - টাকাটা ধার দিয়ে তুমি আমার মুখ রেখেছ
|
|
| |
|
|
|
| |
|
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
• একই শব্দকে বিভিন্ন বাক্যে বিভিন্ন অর্থে ব্যবহার করা যায়। • উপরিউক্ত বাক্যে ‘মাথা’ শব্দটি ‘ফাঁকি দেয়া’ অর্থে ব্যবহার করা হয়েছে। • ‘মাথা’ শব্দটির আরো কিছু ব্যবহার হলো- অঙ্গবিশেষ-তার মাথার চুল কাল। • জ্ঞান- ছাত্রটির অংকে ভালো মাথা আছে। • মনের অবস্থা- রাগের মাথায় কোনো কাজ করা ঠিক নয়। • দিব্যি দেয়া- মাথা খাও, চিঠি দিতে ভুল করো না। • আস্কারা পাওয়া- ছেলেটি আদর পেয়ে একেবারে মাথায় উঠেছে।
|
|
| |
|