বিবিধ (849 টি প্রশ্ন )






'পর্ণপুট' শব্দের অর্থ: 'পাতার ঠোঙ্গা', পত্রনির্মিত পাত্র বা ঠোঙ্গা।

- বাংলা ভাষায় যে অব্যয় শব্দগুলো কখনো স্বাধীন পদ দেয়, আবার কখনো শব্দ বিভক্তির ন্যায় বাক্যে ব্যবহৃত হয়ে বাক্যের অর্থ প্রকাশ করতে সাহায্য করে, তাকে অনুসর্গ বলে।
অনুসর্গ ২ প্রকার:
- সাধারণ অনুসর্গ,
- ক্রিয়াজাত অনুসর্গ।


অনুসর্গ হিসেবে 'প্রতি':
• 'প্রত্যেক' অর্থে- মণপ্রতি পাঁচ টাকা লাভ দেব।
• 'দিকে বা ওপর' অর্থে - 'নিদারুণ তিনি অতি অতি, নাহি দয়া তব প্রতি।

উপসর্গ হিসেবে 'প্রতি':
• সদৃশ অর্থে - প্রতিমূর্তি, প্রতিধ্বনি।
• বিরোধ অর্থে - প্রতিবাদ, প্রতিদ্বন্দ্বী।
• পৌনঃপুন অর্থে - প্রতিদিন, প্রতিমাস।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
বাংলা ভাষায় নিম্নলিখিত যতিচিহ্নসমূহ ব্যবহৃত হয়:
- কমা বা পাদচ্ছেদ , ১ (এক) বলতে যে সময় প্রয়োজন।
- সেমিকোলন ; ১ বলার দ্বিগুণ সময়।
- দাঁড়ি বা পূর্ণচ্ছেদ । এক সেকেন্ড।
- প্রশ্নবোধক চিহ্ন ? এক সেকেন্ড।
- বিস্ময় ও সম্বোধন চিহ্ন ! এক সেকেন্ড।
- কোলন :এক সেকেন্ড
- ড্যাস — এক সেকেন্ড।
- কোলন ড্যাস :- এক সেকেন্ড।

- হাইফেন - থামার প্রয়োজন নেই।
- ইলেক বা লোপ চিহ্ন ’ থামার প্রয়োজন নেই।

- একক উদ্ধৃতি চিহ্ন ' ' 'এক' উচ্চরণে যে সময় লাগে।
- যুগল উদ্ধৃতি চিহ্ন “ ” ঐ

- ব্র্যাকেট (বন্ধনি চিহ্ন) ( ) { } [ ] থামার প্রয়োজন নেই।
- ধাতু দ্যোতক চিহ্ন √ থামার প্রয়োজন নেই।
- পরবর্তী রূপবোধক চিহ্ন < থামার প্রয়োজন নেই।
- পূর্ববর্তী রূপবোধক চিহ্ন > থামার প্রয়োজন নেই।
- সমান চিহ্ন = থামার প্রয়োজন নেই।
- বর্জন চিহ্ন ... থামার প্রয়োজন নেই।
- সংক্ষেপণ চিহ্ন . থামার প্রয়োজন নেই।




- প্রবাসী বন্ধুকে লেখা পত্রের ঠিকানা সাধারণত ইংরেজি ভাষায় লিখতে হয়।
- এর কারণ হল, প্রবাসীরা বিভিন্ন দেশে থাকেন এবং তাদের বেশিরভাগের দ্বিতীয় ভাষা ইংরেজি।
- তাই ইংরেজি ভাষায় ঠিকানা লিখলে পত্রটি সঠিকভাবে বুঝতে পারবেন।
- তবে, যদি প্রবাসী বন্ধু আপনার দেশের রাষ্ট্রভাষা জানেন, তাহলে আপনি সেই ভাষায়ও ঠিকানা লিখতে পারেন। এতে পত্রটি আরও ব্যক্তিগত ও আন্তরিক হবে।


সংবাদপত্রে একটি আবেদন প্রকাশের জন্য 'সম্পাদকের' বরাবর পাঠাতে হবে।

• সংবাদপত্রে চিঠিপত্র কলামে পত্র লেখার নিয়মঃ
- এসব পত্রের একটি শিরোনাম থাকে।
- এতে সাধারণত কোনো সম্বোধন থাকেনা।
- তবে পত্রলেখকের নাম ও পরিচয় মুদ্রিত হয়।
- পত্রিকায় এই ধরনের পত্র পাঠাতে পত্রিকা- সম্পাদকেরবরাবর আলাদা একটি চিঠি লিখতে হয়।

উৎস: বাংলা ভাষার ব্যাকরণ ও নির্মিতি- ৯ম ও ১০ম শ্রেণি।
কোনো গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা বা পরিষেবা সম্পর্কে সংবাদপত্র বা অন্য কোন মাধ্যমে বিজ্ঞপ্তি প্রচার; ইশতেহার।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- আবেদনপত্র (Application Letter) হলো এমন একটি আনুষ্ঠানিক চিঠি যা কোনো ব্যক্তি কোনো নির্দিষ্ট পদের জন্য তার আগ্রহ এবং যোগ্যতা প্রকাশ করে কোনো প্রতিষ্ঠান বা নিয়োগকর্তার কাছে জমা দেন।
- চাকরির জন্য যে পত্র লিখতে হয় তার নাম হলো আবেদনপত্র।
- এটি চাকরির আবেদন প্রক্রিয়ার একটি অপরিহার্য অংশ।
- 'প্রাপকের ঠিকানার' অভাবে চিঠি লেখার উদ্দেশ্য ব্যর্থ হয়।
- কেননা, চিঠি লেখা হয় প্রেরকের মনের বক্তব্য প্রাপকের নিকট পৌঁছাবার জন্য, যদি প্রাপকের ঠিকানা সঠিক ভাবে লেখা না হয়ে থাকে তবে তা প্রাপকের নিকট চিঠি পৌঁছবে না। এতে করে চিঠি লেখার উদ্দেশ্য ব্যর্থ হয়।

 - শিরোনাম হল পত্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
- এটি পত্রের প্রাপককে পত্রটি কার কাছ থেকে এসেছে এবং কী বিষয়ে তা জানাতে সাহায্য করে।
- শিরোনামের প্রধান অংশ হল প্রাপকের ঠিকানা।
- এই ঠিকানায় প্রাপকের নাম, ঠিকানা, পোস্টাল কোড এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য থাকে।
- ডাকটিকেট, পোস্টাল কোড এবং প্রেরকের ঠিকানা হল শিরোনামের অন্যান্য অংশ। তবে, এগুলি প্রাপকের ঠিকনার তুলনায় কম গুরুত্বপূর্ণ।
- 'পত্র' শব্দটির অর্থ স্মারক বা চিহ্ন।
- কোনো বিশেষ উদ্দেশ্যে মানবমনের কোনো ভাব, সংবাদ, তথ্য, আবেদন ইত্যাদি অপরের কাছে লিখিতভাবে জানানো হলে, তাকে সাধারণভাবে পত্র বা চিঠি বলে।
- একটি চিঠি মূলত দুটি অংশে বিভক্ত। যথা: শিরোনাম (এটি পত্রের বাইরের অংশ। এই অংশে খামের ওপর বামদিকে প্রেরকের ঠিকানা ও ডান দিকে প্রাপকের ঠিকানা লিখতে হয়।) ও পত্রগর্ভ (এটি হচ্ছে চিঠির ভেতরের অংশ। পত্রের মূল বিষয়কে পত্রের গর্ভাংশ বলা হয়।)।

- ব্যক্তিগত পত্রের কাঠামোতে ছয়টি অংশ থাকে।
- যথা: মঙ্গলসূচক শব্দ, স্থান ও তারিখ, সম্বোধন, মূল পত্রাংশ (মূল বক্তব্য), নাম-স্বাক্ষর (পত্রলেখকের স্বাক্ষর) ও শিরোনাম।
একটি পত্রের প্রধান অংশ দুইটি। যথা: শিরোনাম ও পত্রগর্ভ।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের গভীর দেশপ্রেমমূলক 'জন্মভূমি' কবিতার ' অঙ্গ জুড়ায় তোমার ছায়ায় এসে' পঙক্তির 'ছায়া' বলতে নিজ জন্মভূমিতে আশ্রয় পাওয়ার কোথা বোঝাতে চেয়েছেন এবং এ বাংলার মাটিতে শেষ আশ্রয় খুঁজেছেন ।কারণ , মাতৃভূমির সূর্যালোকে কবির চোখ পরিপূর্ণভাবে জুড়িয়েছে এবং এই মাতৃভূমির স্নেহছায়ায় সুখ ও শান্তি লাভ করেছেন ।
চাঁদ > চন্দ্র, চন্দ্রমা, শশী, শশধর, শশাঙ্ক, শুধাংশু, হিমাংশু, সুধাকর, সুধাংশু, হিমাংশু, সোম, বিধু, ইন্দু, নিশাকর, নিশাকান্ত,মৃগাঙ্ক, রজনীকান্ত

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন

সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0