বিসিএস ৩৭ তম (203 টি প্রশ্ন )
নির্মাতা বা পরিচালক ঃচলচ্চিত্র
_________________________________________________________
- চাষী নজরুল ইসলাম :ওরা ১১ জন (মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক প্রথম চলচ্চিত্র ),ধ্রুবতারা ,হাঙ্গর নদী গ্রেনেড ,সংগ্রাম ,মেঘের পড়ে মেঘ
খান আতাউর রহমান:আবার তোরা মানুষ হ ,এখনও অনেক রাত।

- সুভাষ দত্ত :অরুণোদয়ের অগ্নিসাক্ষী
- হুমায়ুন আহমেদ :আগুনের পরশমণি ও শ্যামল ছায়া
- আলমগীর কবির:ধীরে বহে মেঘনা
- তানভীর মোকাম্মেল :নদীর নাম মধুমতি,রাবেয়া ,চিত্রা নদীর পাড়ে
- তারেক মাসুদ:মাটির ময়না (অস্কার মনোনয়নপ্রাপ্ত প্রথম বাংলাদেশি চলচ্চিত্র )

- নাসিরউদ্দিন ইউসুফ:গেরিলা  (সৈয়দ শামসুল হকের নিষিদ্ধ লোবান উপন্যাস অবলম্বনে )

- খিজির হায়াত খান:অস্তিত্বে আমার দেশ (বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমানের জীবনী অবলম্বনে )
- মিয়ানমারের নিম্নকক্ষ বা হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসের আসন সংখ্যা ৪৪০টি।
- যার ২৫% অর্থাৎ ১১০টি আসন অনির্বাচিত সামরিক বাহিনীর সদস্যদের জন্য সংরক্ষিত থাকবে।
- অক্সিজেন গ্রিনহাউজ গ্যাস নয়।
- বায়ুমণ্ডলে অনেক প্রকারের গ্রিনহাউজ গ্যাস আছে।
- কিন্তু নিম্নোক্তগুলো পর্যাপ্ত পরিমাণে বিদ্যমান, যেমন-নাইট্রাস অক্সাইড, কার্বন-ডাই -অক্সাইড, মিথেন, ওজোন, সিএফসি ও জলীয় বাষ্প।
- শুষ্ক মৌসুমে ক্রমাগত ২০ দিন বা এর বেশি দিন ধরে কোনো বৃষ্টিপাত না হলে তাকে খরা বলা হয়।
- বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিম অঞ্চল অর্থাৎ রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নওগাঁ, দিনাজপুর, বগুড়া ও কুষ্টিয়া জেলা অতি খরাপ্রবণ এলাকা হিসেবে পরিচিত।
- খরার ফলে ফসলের ফলন শতকরা ১৫-৯০ ভাগ পর্যন্ত কমে যেতে পারে।
- বন্যা নিয়ন্ত্রণ, পানি নিষ্কাশন ও সেচের ফলে বরেন্দ্র অঞ্চল খুব বেশি পরিমাণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
- বরেন্দ্র অঞ্চল রাজশাহী বিভাগের প্রায় ৯,৩২০ বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে বিস্তৃত। এ অঞ্চলে গভীর নলকূপের মাধ্যমে অধিক পরিমাণ পানি উত্তোলনের কারণে পানির স্তর নিচে নেমে যাচ্ছে।

- অন্যদিকে, বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলসমূহে ঘূর্ণিঝড়, সুনামি ও অন্যদেশের ভূমিকম্পের প্রভাব প্রভৃতির দ্বারা মানুষের জান-মালের ব্যাপক ক্ষতি হয়।
- বাংলাদেশের বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত ২০৩ সেন্টিমিটার।
- এ দেশে মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে জুন থেকে অক্টোবর মাস পর্যন্ত বৃষ্টিপাত হয়।
- সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হয় সিলেটের লালাখালে এবং সর্বনিম্ন বৃষ্টিপাত হয় নাটোরের লালপুরে।
দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক ,অর্থনৈতিক , সামাজিক ও সাংস্কৃতিক উন্নয়ন এবং অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশসমূহের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ও সহযোগিতা করার লক্ষ্যে ৮ ডিসেম্বর ,১৯৮৫ সালে দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা (সার্ক) ঢাকায় প্রতিষ্ঠিত হয় ।
- এর বর্তমান সদস্য ৮ টি ।যথা - বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলংকা, ভুটান, নেপাল, মালদ্বীপ ও আফগানিস্তান।
- এর সদর দপ্তর কাঠমুণ্ডু ,নেপাল ।
 
-সার্ক (SAARC) এর দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কেন্দ্র পূর্বে ভারতের দিল্লিতে ছিল কিন্ত বর্তমানে গুজরাটের গান্ধীনগরে অবস্থিত ।

সার্কের সাংস্কৃতিক কেন্দ্রসমূহের অবস্থান -
সার্ক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র----------------কলম্বো ,শ্রীলংকা
সার্ক কৃষি কেন্দ্র ------------------ধাকা,বাংলাদেশ
সার্ক শক্তি কেন্দ্র ----------------ইসলামাবাদ ,পাকিস্তান
সার্ক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কেন্দ্র ------গুজরাট,ভারত
সার্ক যক্ষ্মা ও এইডস কেন্দ্র --------কাঠমুন্ডু ,নেপাল ।

- Google, বিশ্বের পর্যটন গুরুত্ব আছে এমন শহরগুলোর রাস্তার ৩৬০° ডিগ্রী ছবি ক্যামেরায় ধারণ কার্যক্রম শুরু করে ২০০৭ সালে।

- তারা এর নাম দিয়েছে Street View। ভারতসহ এশিয়ার দেশগুলোতে শুরু থেকেই এর কার্যক্রম চলে আসলেও সম্প্রতি ভারত তার নিরাপত্তা বাহিনীর রিপোর্টের ভিত্তিতে অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কায় Street View-এর কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে।
- বাংলাদেশ টেস্ট ক্রিকেটের দশম সদস্য হিসেবে টেস্ট খেলার মর্যাদা পায় ২৬ জুন, ২০০০।
- প্রথম টেস্ট ক্রিকেট খেলে ভারতের সাথে।
- বাংলাদেশ ১৫ জুন, ১৯৯৭ ওয়ানডে ক্রিকেট খেলার মর্যাদা লাভ করে।
- বিশ্বকাপ ক্রিকেটে সপ্তম বিশ্বকাপে ১৯৯৯ সালের ১৭ মে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে অভিষেক ঘটে বাংলাদেশ দলের।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- বাংলাদেশ কে স্বীকৃতি দানকারী প্রথম দেশ ভুটান।
- প্রথম ইউরোপের দেশ পূর্ব জার্মানি। 
- প্রথম মুসলিম দেশ সেনেগাল।
- প্রথম অনারব মুসলিম দেশ মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়া।
- প্রথম আরব দেশ ইরাক।
- বাংলাদেশ সংবিধানের ১৩৭ নং অনুচ্ছেদে সরকারি কর্ম কমিশন গঠন সম্পর্কে বলা হয়েছে।
- ১৩০, ১৩১ ও ১৪০ অনুচ্ছেদে যথাক্রমে অস্থায়ী মহা হিসাব নিরীক্ষক, প্রজাতন্ত্রের হিসাবরক্ষার আকার ও পদ্ধতি এবং সরকারি কর্ম কমিশনের দায়িত্ব সম্পর্কে আলাকপাত করা হয়েছে।
- ১৮ জুলাই, ১৯৭৫ চাকরি পুনর্গঠনে সরকারের ক্ষমতাকে কার্যকারিতা দেয়ার জন্য চাকরি আইন করা হয়, যা কার্যকর হয় ১ জুলাই, ১৯৭৩ থেকে।
- ১৯৮০ সালে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস ক্যাডার কম্পোজিশন অ্যান্ড ক্যাডার রুল জারির মাধ্যমে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (BCS) গঠন করা হয়।
- প্রথম দিকে ক্যাডার সংখ্যা ছিল ১৪টি এবং সাব ক্যাডার ছিল ২২টি। পরবর্তীতে ১৯৮২ সালে কাড্যার সংখ্যা হয় ২৮টি।
- ১৯৮৫ সালে স্বাস্থ্য ক্যাডার ও পরিবার পরিকল্পনা ক্যাডার পৃথক করাতে সিভিল সার্ভিসের ক্যাডার সংখ্যা দাঁড়ায় ২৯টি।
- অতপর ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস বিধিমালায় টেলিকমিউনিকেশন ক্যাডার বিলুপ্ত হলে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের ক্যাডার সংখ্যা দাঁড়ায় ২৭টিতে।
- আর সর্বশেষ ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিসিএস ইকনমিক ক্যাডারকে বিলুপ্ত করে প্রশাসন ক্যাডারের সাথে একীভূত করলে বর্তমানে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের ক্যাডার সংখ্যা দাঁড়ায় ২৬টিতে।
- ১৯৯৬ সালের ১২ জুন সপ্তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিজয় লাভ করে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে।
- এ সপ্তম জাতীয় সংসদে সর্বপ্রথম প্রধানমন্ত্রীর প্রশ্নোত্তর পর্ব চালু করা হয়।
- সংসদের অধিবেশন চলাকালে সপ্তাহের একটি নির্দিষ্ট দিনে সংসদ-সদস্যগণ প্রধানমন্ত্রীকে বিভিন্ন বিষয়ে প্রশ্ন করেন এবং তিনি তার জবাব দেন।
- প্রথম দিকে এ প্রশ্নোত্তর পর্বের জন্য সময় বরাদ্দ ছিল ১৫ মিনিট। পরে তা বাড়িয়ে ৩০ মিনিট করা হয়।
- সরকারি দলের সদস্যদের জন্য ১৫ মিনিট এবং বিরোধী দলের সদস্যদের জন্য ১৫ মিনিট ধার্য করা হয়।
- বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি রপ্তানি করে চীন
- চীন থেকে বাংলাদেশে প্রধানত শিল্পকারখানার যন্ত্রপাতি, ইলেকট্রনিক পণ্য, এবং বস্ত্র খাতের কাঁচামাল আমদানি করা হয়।
- যদিও চীনে বাংলাদেশের রপ্তানি তুলনামূলক কম, দেশটি বাংলাদেশের আমদানির প্রধান উৎস।
- বর্তমানে বাংলাদেশে চালুকৃত সরকারী ইপিজেডের সংখ্যা ৮টি ও বেসকারি-২টি ( রাঙ্গউনিয়া, চট্টগ্রাম,এবং কোরিয়ান EPZ)।
- অনুমোদিত সরকারী ইপিজেডের সংখ্যা ১০ টি ।
এগুলো হলো-
১।আদমজী ইপিজেড, সিদ্ধিরগঞ্জ, নারায়নগঞ্জ।
২।চট্টগ্রাম ইপিজেড, দক্ষিন হালিশহর, চট্টগ্রাম।
৩।কুমিল-ইপিজেড ।
৪।ঢাকা ইপিজেড, সাভার, ঢাকা।
৫।ঈশ্বরদ্বী ইপিজেড, ঈশ্বরদ্বী, পাবনা।
৬।কর্ণফুলি ইপিজেড, উত্তর পতেঙ্গা, চট্টগ্রাম ।
৭।মংলা ইপিজেড, মংলা, বাগেরহাট।
৮।উত্তরা ইপিজেড, সোনারায়, নীলফামারী
৯। ৯ম ইপিজেট পটুয়াখালী।
১০। সর্বশেষ ১০ম ইপিজেট যশোর।
অর্থনৈতিক সমীক্ষা - ২০২৪
• মোট জনসংখ্যা : ১৭১.০০ মিলিয়ন বা ১৭ কোটি (শুমারি- ২০২৩ অনুসারে) ।
• জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার (২০২৩) : ১.৩৩% ।
• জনসংখ্যার ঘনত্ব (প্রতিবর্গ কিলোমিটার) : ১,১৭১ জন।
• গড় আয়ু/প্রত্যাশিত আয়ুষ্কাল: ৭২.৩ বছর (পুরুষ- ৭০.৮ ও নারী- ৭৩.৮) ।
• সাক্ষরতার হার (৭+বয়স) : ৭৭.৯% (পুরুষ- ৮০.১ % ও নারী- ৭৫.৮%) ।
• মোট জাতীয় আয় : ৩,০৬,১১৪৪ কোটি টাকা ।
• মাথাপিছু আয় : ২,৭৮৪ মার্কিন ডলার ।
• অর্থনীতির মোট খাত: ১৯টি (২০১৫-১৬ ভিত্তিবছর)
• পণ্যভিত্তিক আমদানি ব্যয়: ৪৪,১০৮.০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (জুলাই - ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ পর্যন্ত)
• পণ্যভিত্তিক রপ্তানি আয়: ৩৮,৪৫২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (জুলাই - ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ পর্যন্ত)
• মোট রপ্তানি আয় ও ব্যয় : (৩৮.৪৫ ও ৪৪.১১) বিলিয়ন মার্কিন ডলার ।
• মোট প্রবাসী/রেমিট্যান্স আয় : ১৫.০৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার (ফেব্রুয়ারি, ২০২৪)
• বৈদেশি মুদ্রা মজুদ : ৩,৫২,৮৫৮.৩ কোটি টাকা।
• মোট কর্মক্ষম জনশক্তি/শ্রমশক্তি (১৫বছর+) : ৭.৩৫ কোটি (পুরুষ - 8.৮০ ও নারী - ২.৫৫ কোটি) [ শ্রমশক্তি ও কর্মসংস্থান সার্ভে, ২০২৩)
• শিশু মৃত্যুর হার (প্রতি হাজারে) : ২৭ জন (১ বছরের কম) [৫ বছরের কম প্রতি হাজারে ৩৩ জন]
• চালু কমিউনিটি ক্লিনিক : ১৪,২৭৫টি ।
• বিনিয়োগের হার : ৩০.৯৮% [সরকারি - ৭.৪৭%, বেসরকারি - ২৩.৫১%]
• আবিষ্কৃত গ্যাসক্ষেত্র : ২৯টি । [উৎপাদনরত - ২০টি , স্থগিত - ০৫টি ও উৎপাদনে যায়নি - ০৪টি]
• মোট রাজস্ব আহরণের লক্ষ্যমাত্রা : ৪,৭৮,০০০ কোটি টাকা (GDP'এর ৯.৫১%)
• মোট সরকারি ব্যয় : ৭,১৪,৪১৮ কোটি টাকা ।
• মাথাপিছু জিডিপি : ২,৬৭৫ মার্কিন ডলার বা ২,৯৪,১৯১ টাকা ।
• দারিদ্র্যের হার : ১৮.৭% [খানা আয়-ব্যয় জরিপ,২০২২ অনুসারে]
• চরম দারিদ্র্যের হার : ৫.৬%
জিডিপিতে প্রবৃদ্ধির হার : ৫.৮২% (জিডিপির ১৪.২১%) ।
• জিডিপিতে কৃষি খাতের অবদান : ১১.০২% [নিয়োজিত জনশক্তির পরিমাণ - ৪৫.০০%]
• জিডিপিতে শিল্প খাতের অবদান : ৩৭.৯৫% [নিয়োজিত জনশক্তির পরিমাণ -১৭.০০% ]
• জিডিপিতে সেবা খাতের অবদান : ৫১.০৪% [নিয়োজিত জনশক্তির পরিমাণ -৩৮.০০% ]
• মোট ব্যাংক(তফসিলি) : ৬২টি। 
• ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান : ৩৫ টি
• জাতীয় মহাসড়কের দৈর্ঘ্য : ৩,৯৯১ কি.মি.
অর্থনৈতিক সমীক্ষা - ২০২৪
• মোট জনসংখ্যা : ১৭১.০০ মিলিয়ন বা ১৭ কোটি (শুমারি- ২০২৩ অনুসারে) ।
• জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার (২০২৩) : ১.৩৩% ।
• জনসংখ্যার ঘনত্ব (প্রতিবর্গ কিলোমিটার) : ১,১৭১ জন।
গড় আয়ু/প্রত্যাশিত আয়ুষ্কাল: ৭২.৩ বছর (পুরুষ- ৭০.৮ ও নারী- ৭৩.৮) ।
• সাক্ষরতার হার (৭+বয়স) : ৭৭.৯% (পুরুষ- ৮০.১ % ও নারী- ৭৫.৮%) ।
• মোট জাতীয় আয় : ৩,০৬,১১৪৪ কোটি টাকা ।
• মাথাপিছু আয় : ২,৭৮৪ মার্কিন ডলার ।
• অর্থনীতির মোট খাত: ১৯টি (২০১৫-১৬ ভিত্তিবছর)
• পণ্যভিত্তিক আমদানি ব্যয়: ৪৪,১০৮.০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (জুলাই - ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ পর্যন্ত)
• পণ্যভিত্তিক রপ্তানি আয়: ৩৮,৪৫২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (জুলাই - ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ পর্যন্ত)
• মোট রপ্তানি আয় ও ব্যয় : (৩৮.৪৫ ও ৪৪.১১) বিলিয়ন মার্কিন ডলার ।
• মোট প্রবাসী/রেমিট্যান্স আয় : ১৫.০৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার (ফেব্রুয়ারি, ২০২৪)
• বৈদেশি মুদ্রা মজুদ : ৩,৫২,৮৫৮.৩ কোটি টাকা।
• মোট কর্মক্ষম জনশক্তি/শ্রমশক্তি (১৫বছর+) : ৭.৩৫ কোটি (পুরুষ - 8.৮০ ও নারী - ২.৫৫ কোটি) [ শ্রমশক্তি ও কর্মসংস্থান সার্ভে, ২০২৩)
• শিশু মৃত্যুর হার (প্রতি হাজারে) : ২৭ জন (১ বছরের কম) [৫ বছরের কম প্রতি হাজারে ৩৩ জন]
• চালু কমিউনিটি ক্লিনিক : ১৪,২৭৫টি ।
• বিনিয়োগের হার : ৩০.৯৮% [সরকারি - ৭.৪৭%, বেসরকারি - ২৩.৫১%]
• আবিষ্কৃত গ্যাসক্ষেত্র : ২৯টি । [উৎপাদনরত - ২০টি , স্থগিত - ০৫টি ও উৎপাদনে যায়নি - ০৪টি]
• মোট রাজস্ব আহরণের লক্ষ্যমাত্রা : ৪,৭৮,০০০ কোটি টাকা (GDP'এর ৯.৫১%)
• মোট সরকারি ব্যয় : ৭,১৪,৪১৮ কোটি টাকা ।
• মাথাপিছু জিডিপি : ২,৬৭৫ মার্কিন ডলার বা ২,৯৪,১৯১ টাকা ।
• দারিদ্র্যের হার : ১৮.৭% [খানা আয়-ব্যয় জরিপ,২০২২ অনুসারে]
• চরম দারিদ্র্যের হার : ৫.৬%
• জিডিপিতে প্রবৃদ্ধির হার : ৫.৮২% (জিডিপির ১৪.২১%) ।
• জিডিপিতে কৃষি খাতের অবদান : ১১.০২% [নিয়োজিত জনশক্তির পরিমাণ - ৪৫.০০%]
• জিডিপিতে শিল্প খাতের অবদান : ৩৭.৯৫% [নিয়োজিত জনশক্তির পরিমাণ -১৭.০০% ]
• জিডিপিতে সেবা খাতের অবদান : ৫১.০৪% [নিয়োজিত জনশক্তির পরিমাণ -৩৮.০০% ]
• মোট ব্যাংক(তফসিলি) : ৬২টি। 
• ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান : ৩৫ টি
• জাতীয় মহাসড়কের দৈর্ঘ্য : ৩,৯৯১ কি.মি.
- জনশুমারি পরিচালনা করে সংস্থা : বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (BBS) ।
- জনশুমারি অনুষ্ঠিত হয় : ১০ বছর পর পর।
- ৬ষ্ঠ জনশুমারি অনুষ্ঠিত হয় : ১৫-২১ জুন ২০২২।
- গণনাকৃত জনসংখ্যা : ১৬,৫১,৫৮,৬১৬ জন।
- জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার : ১.২২%।
- জনসংখ্যার ঘনত্ব : প্রতি বর্গকিলোমিটারে ১,১১৯ জন।
- পুরুষ ও নারীর অনুপাত : ৯৮ : ১০০।
- দেশে সাক্ষরতার হার (৭ বছর বা তদূর্ধ্ব) : ৭৪.৬৬%।
- খানার সংখ্যা : ৪,১০,১০,০৫১ জন।
- খানা প্রতি গড় সদস্য : ৪.০
- প্রতিবন্ধী জনসংখ্যা : ২৩, ৬১, ৬০৪ জন।
- শহুরে জনসংখ্যা : ৫,২০,০৯,০৭২ জন।
- পল্লী জনসংখ্যা : ১১,৩০,৬৩,৫৮৭ জন।
- জনসংখ্যায় বৃহত্তম বিভাগ : ঢাকা; ৪,৪২,১৫,১০৭ জন।
- জনসংখ্যায় ক্ষুদ্রতম বিভাগ : বরিশাল; ৯১,০০,১০২ জন।
- BADC (Bangladesh Agricultural Development Corporation) বাংলাদেশে উচ্চ ফলনশীল বিভিন্ন ফসলের বীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ ও সরবরাহ বৃদ্ধি করা, সেচ প্রযুক্তি উন্নয়ন, ভূ-পরিস্থ পানির সর্বোত্তম ব্যবহার ও মানসম্পন্ন সার সরবরাহ করে।

-BARI- (Bangladesh Agricultural Research Institute)দেশের বৃহত্তম বহুবিধ ফসল গবেষণা প্রতিষ্ঠান।
-BINA (Bangladesh Institute of Nuclear Agriculture) বাংলাদেশের একটি পরমাণু কৃষি গবেষণা প্রতিষ্ঠান।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি উৎপাদিত ধানের ধরণ হলো বোরো ধান।
- কৃষি পরিসংখ্যান বর্ষগ্রন্থ ২০২৩ অনুযায়ী, বোরো ধানের আবাদি জমি প্রায় ১১৯.০৬ লক্ষ একর এবং উৎপাদন প্রায় ২০৬.৬৭ লক্ষ মেট্রিক টন।
- এটি আউশ, আমন ও অন্যান্য ধানের তুলনায় সর্বোচ্চ উৎপাদিত ধান।

- বোরো ধান শীতকালীন মৌসুমে চাষ হয় এবং আধুনিক প্রযুক্তি ও সেচ ব্যবস্থার কারণে এর উৎপাদন বেশি হয়। আমন ধানের উৎপাদনও বেশ গুরুত্বপূর্ণ হলেও বোরো ধানের পরিমাণ তার থেকে অনেক বেশি।

সুতরাং, বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি উৎপাদিত ধান হলো বোরো ধান, যা দেশের খাদ্য নিরাপত্তায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

উৎসঃ কৃষি ডাইরি ২০২৪
তথ্যসূত্র : কৃষি পরিসংখ্যান বর্ষগ্রন্থ ২০২৩
- বিট্রিশ শাসনামলে বাংলা, বিহার, উড়িষ্যা, মধ্য প্রদেশ ও আসামের কিছু অংশ নিয়ে গঠিত হয়েছিল বাংলা প্রদেশ বা বাংলা প্রেসিডেন্সি।
- এর আয়তন বড় হওয়ায় ১৯০৩ সালে বঙ্গভঙ্গের পরিকল্পনা গৃহীত হয়।
- ১৯০৪ সালে ভারত সচিব এটি অনুমোদন করেন এবং ১৯০৫ সালের জুলাই মাসে বঙ্গভঙ্গের পরিকল্পনা প্রকাশিত হয়।
- এ পরিকল্পনায় ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, আসাম, জলপাইগুড়ি, পার্বত্য ত্রিপুরা ও মালদহ নিয়ে গঠিত হয় পূর্ব বাংলা ও আসাম নামে নতুন প্রদেশ।
- এ প্রদেশ গঠনকালে ব্রিটিশ ভারতের গভর্নর জেনারেল ও ভাইসরয় ছিলেন লর্ড কার্জন।
- বঙ্গভঙ্গ রদের সময় গভর্নর ছিলেন লর্ড হার্ডিঞ্জ।
‘দোষী–নির্দোষী’ এটি অশুদ্ধ। শুদ্ধরূপ হবে দোষী–নির্দোষ।
- কবিতার নির্দিষ্ট একটি সুর বা গতি দেয়ার জন্য ছন্দব্যাকরণ তৈরি হয়েছে।
- ছন্দ পর্ব ও মাত্রানির্ভর, তাই ছন্দের নামকরণ করা হয়েছে তিনভাগে- অক্ষরবৃত্ত, মাত্রাবৃত্ত, ও স্বরবৃত্ত।

-অক্ষরবৃত্ত ধীরগতির - তাই এর মাত্রা হবে মুক্তাক্ষর এক মাত্রা, বদ্ধাক্ষর এককভাবে দুই মাত্রা, শেষে দুই মাত্রা আর প্রথম ও মাঝে এক মাত্রা। মাত্রাবৃত্ত ছন্দে মুক্তাক্ষর এক মাত্রা ও বদ্ধাক্ষর দুই মাত্রা হয়।

-আর স্বরবৃত্ত ছন্দে মুক্তাক্ষর ও বদ্ধাক্ষর সব সময় এক মাত্রা গণনা করা হয়।
- ‘কদাকার’, ‘কদবেল’, ‘কদর্য’ শব্দগুলো নিন্দিত অর্থে বাংলা বা দেশি উপসর্গ ‘কদ’ যোগে গঠিত।

- বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত নিজস্ব উপসর্গকে বলা হয় খাঁটি বাংলা বা দেশি উপসর্গ।

- বাংলা ভাষায় খাঁটি বাংলা উপসর্গের সংখ্যা ২১টি। যথা: অ, অঘা, অজ, অনা, আ, আড়, আন, আব, ইতি, উন, কদ, কু, নি, পাতি, বি, ভর, রাম, স, সা, সু, হা।
বর্গের প্রথম ও দ্বিতীয় ধ্বনি অঘোষ ধ্বনি ,তৃতীয় ও চতুর্থ ধ্বনি ঘোষ ধ্বনি ,দ্বিতীয় এবং চতুর্থ ধ্বনি মহাপ্রাণ ধ্বনি ,এবং প্রথম তৃতীয় ধ্বনি অল্পপ্রাণ ধ্বনি ।যেমন -
বর্গীয় ধ্বনি -অঘোষ-ঘোষ -অল্পপ্রাণ-মহাপ্রাণ
ক বর্গীয় --ক ,খ --গ,ঘ--ক,গ --খ ,ঘ
চ-বর্গীয় --চ,ছ --জ,ঝ--চ,জ--ছ,ঝ
ট-বর্গীয় --ট,ঠ--ড,ঢ --ট ,ড --ঠ ,ঢ
ত-বর্গীয় --ত ,থ --দ ,ধ --ত ,দ ,--থ ,ধ
প-বর্গীয় --প,ফ --ব,ভ --প,ব--ফ,ভ
✔ ঔপন্যাসিক, প্রাবন্ধিক ও নাট্যকার মীর মশাররফ হোসেনের বিখ্যাত উক্তি -'মাতৃভাষায় যাহার ভক্তি নাই যে মানুষ নহে।'

✔ মাতৃভাষা সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিখ্যাত উক্তি 'শিক্ষায় মাতৃভাষাই মাতৃদুগ্ধ।'

✔ মাতৃভাষা প্রসঙ্গে সতেরো শতেকের কবি আবদুল হাকিমের বিখ্যাত পঙক্তি - 'যে সবে বঙ্গেতে জন্মি হিংসে বঙ্গবাণী সেসব কাহার জন্ম নির্ণয় ন জানি।'

✔ কবি আবদুল হাকিম রচিত ‘বঙ্গবাণী’ কবিতা- “যে সব বঙ্গেত জন্মি হিংসে বঙ্গবাণী সে সব কাহার জন্ম নির্ণয় ন জানি।”

✔ মুনীর চৌধুরী- ‘ষোল নয়, আমার মাতৃভাষার ষোলশত রূপ’ 
- এটি বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক ঔপন্যাসিক বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত বাংলা সাহিত্যের প্রথম রোমান্টিক উপন্যাস ‘কপালকুণ্ডলা’র দ্বিতীয় খণ্ডের দ্বিতীয় পরিচ্ছেদের ‘পান্থনিবাসে’-এর শেষ উক্তি।

-বঙ্কিমচন্দ্র রচিত বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক উপন্যাস ‘দুর্গেশনন্দিনী’ ১৮৬৫ সালে প্রকাশিত হয়।
- বাংলা ভাষায় প্রচলিত বিদেশি শব্দের ভাবানুবাদমূলক প্রতিশব্দকে পারিভাষিক শব্দ বলে।

- 'Custom' শব্দের যথার্থ পারিভাষিক অর্থ – প্রথা, অভ্যাস, সামাজিক রীতিনীতি।

- অন্যদিকে, Act বা Law-এর পরিভাষা আইন; Duty-এর পরিভাষা শুল্ক; Revenue policy- এর পরিভাষা রাজস্বনীতি।
-‘অলৌকিক ইস্টিমার’ কবি ও প্রথাবিরোধী লেখক হুমায়ুন আজাদের প্রথম কাব্যগ্রন্থ।

-তার অন্যান্য উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থ হলো- ‘জ্বলো চিতাবাঘ’, ‘সবকিছু নষ্টদের অধিকারে যাবে’, ‘যতোই গভীরে যাই মধু, যতোই উপরে যাই নীল’, ‘কাফনে মোড়া অশ্রুবিন্দু’।

-‘ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইল’, ‘সব কিছু ভেঙে পড়ে’, ‘কবি অথবা দন্ডিত অপুরুষ’, ‘পাক সার জমিন সাদ বাদ’ তার কয়েকটি বিখ্যাত উপন্যাস।

-‘লাল নীল দীপাবলি’ বা বাংলা সাহিত্যের জীবনী এবং ‘কতো নদী সরোবর’ বা বাংলা ভাষার জীবনী তার উল্লেখযোগ্য দুটি সুখপাঠ্য প্রবন্ধ গ্রন্থ।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- শাক্তসাধক বা সিদ্ধ পুরুষদের লেখা সাধন সংগীতকেই শাক্ত পদাবলি বলা হয়।
- রামপ্রসাদ সেন বাংলা সাহিত্যে শাক্তপদের প্রবর্তক ।
- তার নামে প্রচারিত পদের সংখ্যা তিন শতাধিক। তার পদগুলো– শাক্ত পদাবলি, শ্যামা সঙ্গীত ও রামপ্রসাদী নামে পরিচিত।

- তার গানে মুগ্ধ হয়ে রাজা কৃষ্ণচন্দ্র তাকে ‘কবিরঞ্জন’ উপাধিতে ভূষিত করেন।

-তার উল্লেখযোগ্য কবিতাগ্রন্থ : বিদ্যাসুন্দর, কালীকীর্তন। অন্যদিকে রামনিধি গুপ্ত বাংলা সাহিত্যে টপ্পা গানের প্রবর্তক।

-পর্তুগিজ এন্টনি ফিরিঙ্গি ছিলেন অষ্টাদশ শতাব্দীর বাংলা ভাষার অন্যতম কবিয়াল এবং দাশরথি রায় ছিলেন পাঁচালী গানের শক্তিশালী কবি।


সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0