Group of Twenty বা G-20 বিশ্বের ১৯টি দেশ, আফ্রিকান ইউনিয়ন ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের একটি অর্থনৈতিক সংগঠন।
- ১৯৯৯ সালে প্রতিষ্ঠিত সংগঠনটির সদস্য দেশগুলোর শীর্ষ নেতাদের সম্মেলন ২০০৮ সাল থেকে প্রতি বছর অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে।
- ২০২৪ সালে G-20 বাৎসরিক সম্মেলন ব্রাজিলের রিও ডি জেনেইরোতে অনুষ্ঠিত হয়। - এটি ছিল G-20 এর ১৯তম সম্মেলন এবং ব্রাজিল প্রথমবারের মতো এই সম্মেলনের আয়োজন করে। - সম্মেলনটি ১৮-১৯ নভেম্বর, ২০২৪ তারিখে রিও ডি জেনেইরোর মডার্ন আর্ট মিউজিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়। - ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুইজ ইনাসিও লুলা দা সিলভা এই সম্মেলনের সভাপতিত্ব করেন। - সম্মেলনের মূল থিম ছিল "Building a Just World and a Sustainable Planet" (একটি ন্যায্য বিশ্ব এবং টেকসই গ্রহ গঠন)।
- ২০২৫ সালে G-20 সম্মেলন দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে অনুষ্ঠিত হবে। - দক্ষিণ আফ্রিকা এই সম্মেলনের আয়োজক দেশ হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে।
আরও কিছু তথ্য: • যে ২টি সংস্থা G-20 এর সদস্য: ইউরোপাীয় ইউনিয়ন ও আফ্রিকান ইউনিয়ন। • আফ্রিকান ইউনিয়ন সদস্যপদ লাভ করে: ৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৩। • বর্তমানে সদস্য - ২১টি (১৯টি দেশ এবং ২টি সংস্থা)। • বর্তমান প্রেসিডেন্ট: দক্ষিণ আফ্রিকা। - দক্ষিণ আফ্রিকা ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে ব্রাজিল থেকে G-20 প্রেসিডেন্সি গ্রহণ করেছে এবং ২০২৫ সালের G-20 সম্মেলনের আয়োজন করছে। - ২০২৫ সালের স্লোগান: "Solidarity, Equality, Sustainability" (সংহতি, সমতা, স্থায়িত্ব)। - এটি দক্ষিণ আফ্রিকার G-20 প্রেসিডেন্সির মূল থিম, যা টেকসই উন্নয়ন এবং বৈশ্বিক সহযোগিতার ওপর জোর দিচ্ছে।
[Note] পরীক্ষায় আসা মূল্য প্রশ্নটি ছিল: পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের কোন অংশে ভারত সম্প্রতি (ফেব্রুয়ারি, ২০১৯) সামরিক বিমান হামলা পরিচালনা করে?[তৎকালীন সাম্প্রতিক প্রশ্ন] - ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ ভারতশাসিত কাশ্মীরের পুলওয়ামায় ভারতের সেন্ট্রাল রিজার্ভ পুলিশ ফোর্সের (CRPF) গাড়ি বহরে এক জঙ্গি হামলায় ৪০ জন নিহত হয়। - এ ঘটনার প্রতিশোধ নিতে পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের বালাকোটে ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ ভারত তার বিমানবাহিনীর ১২টি মিরেজ-২০০০ যুদ্ধ বিমানের সাহায্যে পাল্টা হামলা চালায়। - এ হামলা চালাতে যাওয়া ভারতের যুদ্ধ বিমানের পাইলট অভিনন্দন বর্তমানকে পাকিস্তান আটক করলেও কোনো শর্ত ছাড়াই ১ মার্চ, ২০১৯ পাকিস্তান তাকে মুক্তি দেয়। - উল্লেখ্য, বালাকোট সত্যিকার অর্থে ভৌগোলিকভাবে খাইবার পাখতুন খাওয়া প্রদেশের মানসেহরা জেলায় অবস্থিত, যা পাকিস্তান অধিকৃত আজাদ কাশ্মীরের সীমান্তবর্তী। - এবোটাবাদ পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের একটি জেলা, যেখানে ২ মে, ২০১১ যুক্তরাষ্ট্রের সৈন্যরা লাদেনকে হত্যা করে। কোয়েটা বেলুচিস্তান প্রদেশের রাজধানী। আর পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরের একটি অংশ গিলগিট- বালতিস্তানের রাজধানী হলো গিলগিট।
[আপডেট] - ২০২৫ সালে ভারত পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের মুজাফফরাবাদ এবং কোটলি অঞ্চলে সামরিক বিমান হামলা পরিচালনা করে। - এই সামরিক অভিযানটি "অপারেশন সিন্দুর" নামে পরিচিত ছিল। - ভারত দাবি করে যে, এই হামলাগুলো পাকিস্তান-ভিত্তিক সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর (যেমন, লস্কর-ই-তৈয়বা এবং জইশ-ই-মোহাম্মদ) প্রশিক্ষণ শিবির এবং অবকাঠামো লক্ষ্য করে পরিচালিত হয়েছিল।
- বিশেষত, মুজাফফরাবাদ এবং কোটলির পাশাপাশি পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের কিছু অংশেও হামলা চালানো হয়। - ভারতীয় সামরিক বাহিনী এই হামলাগুলোকে "ফোকাসড এবং মেজারড" বলে অভিহিত করে এবং দাবি করে যে, এগুলো শুধুমাত্র সন্ত্রাসী অবকাঠামো লক্ষ্য করে পরিচালিত হয়েছিল, কোনো বেসামরিক বা সামরিক স্থাপনা নয়।
- পাকিস্তান এই হামলাগুলোকে "যুদ্ধের কাজ" বলে অভিহিত করে এবং পাল্টা প্রতিক্রিয়া জানায়। পাকিস্তানের পক্ষ থেকে দাবি করা হয় যে, এই হামলায় বেসামরিক লোকজন হতাহত হয়েছে।
- জলবায়ু বিষয়ক সম্মেলন COP এর আয়োজন করেঃ জাতিসংঘের জলবায়ু বিষয়ক সংস্থা United Framework Convention on Climate Change (UNFCCC)। - UN- Framework Convention on Climate Change (UNFCCC) ১৯৯২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। - সংস্থাটির সদর দপ্তর বন, জার্মানি। - বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় গ্রিন হাউস গ্যাসের নিঃসরণ ও প্রশমন এর লক্ষ্যে সংস্থাটি ১৯৯৫ সাল থেকে Conference of the Parties (COP) সম্মেলন আয়োজন করে আসছে। - ২০২৩ সালের COP28 সম্মেলন সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইতে অনুষ্ঠিত হয়। - ২০২৪ সালে COP29 সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় আজারবাইজানে। - ২০২৫ সালে COP30 সম্মেলন ব্রাজিলের আমাজনিয়ান শহর বেলেম ডো প্যারাতে অনুষ্ঠিত হবে। এই সম্মেলন ১০ থেকে ২১ নভেম্বর পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে।
- ২০২৫ সালে ৬১তম মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলন (Munich Security Conference) অনুষ্ঠিত হয় ১৪ থেকে ১৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত, জার্মানির মিউনিখ শহরের ঐতিহ্যবাহী হোটেল বায়ারিশার হফে। - এই সম্মেলনটি বৈশ্বিক নিরাপত্তা চ্যালেঞ্জ এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্কের পরিবর্তনশীল প্রেক্ষাপট নিয়ে আলোচনা করার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করে।
সম্মেলনের মূল থিম: - ২০২৫ সালের সম্মেলনের মূল থিম ছিল "Multipolarization", যা বৈশ্বিক শক্তির পুনর্বিন্যাস এবং বহুমুখী বিশ্বব্যবস্থার উদ্ভবকে নির্দেশ করে। - এই থিমের অধীনে আলোচনা করা হয় কিভাবে বর্তমান আন্তর্জাতিক ব্যবস্থা নতুন চ্যালেঞ্জ এবং সুযোগের মুখোমুখি হচ্ছে।
প্রধান আলোচ্য বিষয়: ১. রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: ইউক্রেনের পরিস্থিতি এবং রাশিয়ার সাথে শান্তি আলোচনার ভবিষ্যৎ। ২. ট্রান্সআটলান্টিক সম্পর্ক: যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপের মধ্যে ক্রমবর্ধমান মতপার্থক্য। ৩. গ্লোবাল সিকিউরিটি চ্যালেঞ্জ: জলবায়ু নিরাপত্তা, সাইবার নিরাপত্তা, এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ভূমিকা। ৪. মধ্যপ্রাচ্য সংকট: গাজা এবং অন্যান্য আঞ্চলিক সংঘাত। ৫. ইউরোপীয় প্রতিরক্ষা: ইউরোপের সামরিক ব্যয় বৃদ্ধি এবং কৌশলগত স্বায়ত্তশীলতার প্রয়োজনীয়তা।
গুরুত্বপূর্ণ অংশগ্রহণকারীরা: - জার্মান প্রেসিডেন্ট ফ্রাঙ্ক-ওয়াল্টার স্টাইনমায়ার উদ্বোধনী ভাষণ দেন। - ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি এবং ন্যাটো মহাসচিব মার্ক রুটে উপস্থিত ছিলেন। - যুক্তরাষ্ট্রের ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স এবং ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ভন ডার লেয়েন।
সম্মেলনের ফলাফল: ১. ট্রান্সআটলান্টিক সম্পর্কের দুর্বলতা: যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপের মধ্যে প্রতিরক্ষা ব্যয় এবং নীতিগত পার্থক্য নিয়ে বিতর্ক। ২. ইউরোপীয় প্রতিরক্ষা উদ্যোগ: সামরিক ব্যয় জিডিপির ৩-৪% পর্যন্ত বাড়ানোর প্রস্তাব। ৩. শান্তি আলোচনা: রাশিয়া এবং যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে শান্তি আলোচনা নিয়ে বিতর্ক, যেখানে ইউক্রেনকে সরাসরি অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি।
- ২০২৫ সালের তথ্য অনুযায়ী, কৃষি পণ্য রপ্তানি খাতে রপ্তানি ভর্তুকি হার ২০%। - বাংলাদেশ সরকার কৃষি পণ্য রপ্তানিকে উৎসাহিত করতে এবং আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বাড়ানোর জন্য এই ভর্তুকি প্রদান করে।
- বিশেষজ্ঞদের মতে, এই ভর্তুকি মূলত প্রক্রিয়াজাত কৃষি পণ্য, যেমন ফল, শাকসবজি, এবং অন্যান্য কৃষি-উৎপাদিত পণ্যের রপ্তানিতে প্রযোজ্য। - ভর্তুকি ব্যবস্থার মাধ্যমে কৃষকদের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করা এবং রপ্তানি আয়ের পরিমাণ বৃদ্ধি করাই সরকারের মূল লক্ষ্য।
অর্থনৈতিক সমীক্ষা - ২০২৪ অনুসারে, • মোট জনসংখ্যা : ১৭১.০০ মিলিয়ন বা ১৭ কোটি (শুমারি- ২০২৩ অনুসারে) । • জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার (২০২৩) : ১.৩৩% । • জনসংখ্যার ঘনত্ব (প্রতিবর্গ কিলোমিটার) : ১,১৭১ জন। • গড় আয়ু/প্রত্যাশিত আয়ুষ্কাল: ৭২.৩ বছর (পুরুষ- ৭০.৮ ও নারী- ৭৩.৮) । • সাক্ষরতার হার (৭+বয়স) : ৭৭.৯% (পুরুষ- ৮০.১ % ও নারী- ৭৫.৮%) । • মোট জাতীয় আয় : ৩,০৬,১১৪৪ কোটি টাকা । • মাথাপিছু আয় : ২,৭৮৪ মার্কিন ডলার । • অর্থনীতির মোট খাত: ১৯টি (২০১৫-১৬ ভিত্তিবছর) • পণ্যভিত্তিক আমদানি ব্যয়: ৪৪,১০৮.০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (জুলাই - ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ পর্যন্ত) • পণ্যভিত্তিক রপ্তানি আয়: ৩৮,৪৫২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (জুলাই - ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ পর্যন্ত) • মোট রপ্তানি আয় ও ব্যয় : (৩৮.৪৫ ও ৪৪.১১) বিলিয়ন মার্কিন ডলার । • মোট প্রবাসী/রেমিট্যান্স আয় : ১৫.০৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার (ফেব্রুয়ারি, ২০২৪) • বৈদেশি মুদ্রা মজুদ : ৩,৫২,৮৫৮.৩ কোটি টাকা। • মোট কর্মক্ষম জনশক্তি/শ্রমশক্তি (১৫বছর+) : ৭.৩৫ কোটি (পুরুষ - 8.৮০ ও নারী - ২.৫৫ কোটি) [ শ্রমশক্তি ও কর্মসংস্থান সার্ভে, ২০২৩) • শিশু মৃত্যুর হার (প্রতি হাজারে) : ২৭ জন (১ বছরের কম) [৫ বছরের কম প্রতি হাজারে ৩৩ জন] • চালু কমিউনিটি ক্লিনিক : ১৪,২৭৫টি । • বিনিয়োগের হার : ৩০.৯৮% [সরকারি - ৭.৪৭%, বেসরকারি - ২৩.৫১%] • আবিষ্কৃত গ্যাসক্ষেত্র : ২৯টি । [উৎপাদনরত - ২০টি , স্থগিত - ০৫টি ও উৎপাদনে যায়নি - ০৪টি] • মোট রাজস্ব আহরণের লক্ষ্যমাত্রা : ৪,৭৮,০০০ কোটি টাকা (GDP'এর ৯.৫১%) • মোট সরকারি ব্যয় : ৭,১৪,৪১৮ কোটি টাকা । • মাথাপিছু জিডিপি : ২,৬৭৫ মার্কিন ডলার বা ২,৯৪,১৯১ টাকা । • দারিদ্র্যের হার : ১৮.৭% [খানা আয়-ব্যয় জরিপ,২০২২ অনুসারে] • চরম দারিদ্র্যের হার : ৫.৬% • জিডিপিতে প্রবৃদ্ধির হার : ৫.৮২% (জিডিপির ১৪.২১%) । • জিডিপিতে কৃষি খাতের অবদান : ১১.০২% [নিয়োজিত জনশক্তির পরিমাণ - ৪৫.০০%] • জিডিপিতে শিল্প খাতের অবদান : ৩৭.৯৫% [নিয়োজিত জনশক্তির পরিমাণ -১৭.০০% ] • জিডিপিতে সেবা খাতের অবদান : ৫১.০৪% [নিয়োজিত জনশক্তির পরিমাণ -৩৮.০০% ] • মোট ব্যাংক(তফসিলি) : ৬২টি। [সর্বশেষ ৬২তম তফসিলি ব্যাংক হলো নগদ ডিজিটাল ব্যাংক পিএলসি।] • ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান : ৩৫ টি • জাতীয় মহাসড়কের দৈর্ঘ্য : ৩,৯৯১ কি.মি.
- ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য দেশের রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা হল ৫ হাজার ৭৫০ কোটি ডলার। - এই লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। - এই লক্ষ্যমাত্রা গত ২০২৩-২৪ অর্থবছরের অর্জিত মোট রপ্তানি আয়ের চেয়ে প্রায় সাড়ে ১৩ শতাংশ বেশি।
- ২০২৩-২৪ অর্থবছরে প্রকৃত রপ্তানি আয় হয়েছে ৫ হাজার ১০৭ কোটি ডলার।
অর্থনৈতিক সমীক্ষা - ২০২৪ • মোট জনসংখ্যা : ১৭১.০০ মিলিয়ন বা ১৭ কোটি (শুমারি- ২০২৩ অনুসারে) । • জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার (২০২৩) : ১.৩৩% । • জনসংখ্যার ঘনত্ব (প্রতিবর্গ কিলোমিটার) : ১,১৭১ জন। • গড় আয়ু/প্রত্যাশিত আয়ুষ্কাল: ৭২.৩ বছর (পুরুষ- ৭০.৮ ও নারী- ৭৩.৮) । • সাক্ষরতার হার (৭+বয়স) : ৭৭.৯% (পুরুষ- ৮০.১ % ও নারী- ৭৫.৮%) । • মোট জাতীয় আয় : ৩,০৬,১১৪৪ কোটি টাকা । • মাথাপিছু আয় : ২,৭৮৪ মার্কিন ডলার । • অর্থনীতির মোট খাত: ১৯টি (২০১৫-১৬ ভিত্তিবছর) • পণ্যভিত্তিক আমদানি ব্যয়: ৪৪,১০৮.০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (জুলাই - ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ পর্যন্ত) • পণ্যভিত্তিক রপ্তানি আয়: ৩৮,৪৫২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (জুলাই - ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ পর্যন্ত) • মোট রপ্তানি আয় ও ব্যয় : (৩৮.৪৫ ও ৪৪.১১) বিলিয়ন মার্কিন ডলার । • মোট প্রবাসী/রেমিট্যান্স আয় : ১৫.০৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার (ফেব্রুয়ারি, ২০২৪) • বৈদেশি মুদ্রা মজুদ : ৩,৫২,৮৫৮.৩ কোটি টাকা। • মোট কর্মক্ষম জনশক্তি/শ্রমশক্তি (১৫বছর+) : ৭.৩৫ কোটি (পুরুষ - 8.৮০ ও নারী - ২.৫৫ কোটি) [ শ্রমশক্তি ও কর্মসংস্থান সার্ভে, ২০২৩) • শিশু মৃত্যুর হার (প্রতি হাজারে) : ২৭ জন (১ বছরের কম) [৫ বছরের কম প্রতি হাজারে ৩৩ জন] • চালু কমিউনিটি ক্লিনিক : ১৪,২৭৫টি । • বিনিয়োগের হার : ৩০.৯৮% [সরকারি - ৭.৪৭%, বেসরকারি - ২৩.৫১%] • আবিষ্কৃত গ্যাসক্ষেত্র : ২৯টি । [উৎপাদনরত - ২০টি , স্থগিত - ০৫টি ও উৎপাদনে যায়নি - ০৪টি] • মোট রাজস্ব আহরণের লক্ষ্যমাত্রা : ৪,৭৮,০০০ কোটি টাকা (GDP'এর ৯.৫১%) • মোট সরকারি ব্যয় : ৭,১৪,৪১৮ কোটি টাকা । • মাথাপিছু জিডিপি : ২,৬৭৫ মার্কিন ডলার বা ২,৯৪,১৯১ টাকা । • দারিদ্র্যের হার : ১৮.৭% [খানা আয়-ব্যয় জরিপ,২০২২ অনুসারে] • চরম দারিদ্র্যের হার : ৫.৬% • জিডিপিতে প্রবৃদ্ধির হার : ৫.৮২% (জিডিপির ১৪.২১%) । • জিডিপিতে কৃষি খাতের অবদান : ১১.০২% [নিয়োজিত জনশক্তির পরিমাণ - ৪৫.০০%] • জিডিপিতে শিল্প খাতের অবদান : ৩৭.৯৫% [নিয়োজিত জনশক্তির পরিমাণ -১৭.০০% ] • জিডিপিতে সেবা খাতের অবদান : ৫১.০৪% [নিয়োজিত জনশক্তির পরিমাণ -৩৮.০০% ] • মোট ব্যাংক(তফসিলি) : ৬২টি। • ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান : ৩৫ টি • জাতীয় মহাসড়কের দৈর্ঘ্য : ৩,৯৯১ কি.মি.
সার্ক (SAARC) এর দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কেন্দ্র পূর্বে ভারতের দিল্লিতে ছিল কিন্ত বর্তমানে গুজরাটের গান্ধীনগরে অবস্থিত ।
সার্কের সাংস্কৃতিক কেন্দ্রসমূহের অবস্থান - সার্ক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র----------------কলম্বো ,শ্রীলংকা সার্ক কৃষি কেন্দ্র ------------------ধাকা,বাংলাদেশ সার্ক শক্তি কেন্দ্র ----------------ইসলামাবাদ ,পাকিস্তান সার্ক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কেন্দ্র ------গুজরাট,ভারত সার্ক আবহাওয়া গবেষণা কেন্দ্র -ঢাকা, বাংলাদেশ সার্ক যক্ষ্মা ও এইডস কেন্দ্র --------কাঠমুন্ডু ,নেপাল
প্রশ্নে উল্লিখিত প্রতিটি সংখ্যাই মূলদ সংখ্যা ক) সকল দশিমিক পৌনঃপুনিক সংখ্যাই মূলদ সংখ্যা খ ) √3² মূলদ সংখ্যা গ) মূলদ সংখ্যা ঘ) √(27/48)=√(3×9)/(3×16) =3/4 মূলদ সংখ্যা
- পাট বাংলাদেশের প্রধান অর্থকরী ফসল। দো-আঁশ মাটি পাট চাষের জন্য বেশি উপযোগী। বাংলাদেশের ফরিদপুর জেলায় বেশি পাট উৎপন্ন হয়। এই জেলা দেশের মোট পাট উৎপাদনের প্রায় ১২.৫% অংশ উৎপাদন করে।
ধান: ময়মনসিংহ জেলা ধান উৎপাদনে শীর্ষস্থানীয় জেলা হিসেবে পরিচিত।
মাছ: ময়মনসিংহ জেলা মাছ উৎপাদনেও শীর্ষে রয়েছে।
পেঁয়াজ: ফরিদপুর জেলা পেঁয়াজ উৎপাদনে শীর্ষস্থানীয়।
বাংলাদেশে লোকগীতিকাগুলোকে তিন ভাগে বিভক্ত করা হয়েছে। যথা : ১. নাথগীতিকা ২. ময়মনসিংহ গীতিকা ও ৩. পূর্ববঙ্গ গীতিকা। - ‘ময়মনসিংহ গীতিকা’র পালাগুলো সংগ্রহ করেন চন্দ্রকুমার দে এবং তা সম্পাদনা করেন ড. দীনেশচন্দ্র সেন। - পুঁথি সাহিত্যের অন্তর্গত ইউসুফ জোলেখা’, ‘পদ্মাবতী’, ও ‘লাইলী মজনু’ কাব্যের রচিয়তা যথাক্রমে ফকির গরীবুল্লাহ, আলাওল ও দৌলত উজির বাহরাম খান। - উল্লেখ্য, ‘ইউসুফ জোলেখা’ নামে শাহ মুহম্মদ সগীর ও আবদুল হাকিমও কাব্য রচনা করেন। - ময়মনসিংহ গীতিকা বাংলা লোকগীতির একটি ভাগ।
এখানে দেখা যাচ্ছে প্রশ্নটির প্রশ্নবোধক (?) চিহ্নিত স্থানে
চিত্রটি বসলে, তা উপরের চিত্রের সাথে মিলে যাবে । তখন দাঁড়াবে
Q18.
1 3 5
A C E
উপরের সংখ্যার ধারাটিতে সাধারণ অন্তর হলো 2 ।
সুতরাং ৩য় সংখ্যাটি 5 হলে ৪র্থ সংখ্যাটি হবে 7 ।
একইভাবে নিচের ধারা অনুসারে ৪র্থ বর্ণটি হবে G ।
Q19.
- প্রথম বৃত্তে পরস্পর বিপরীত দিকে দুটি তীর চিহ্ন রয়েছে । - যেখানে দ্বিতীয় ও তৃতীয় বৃত্তে পরস্পর বিপরীত দিকে একটি করে তীর চিহ্ন রয়েছে । - একইভাবে যেহেতু চতুর্থ চিত্রটির ত্রিভুজে পরস্পর বিপরীত দিকে দুটি ছোট বৃত্ত রয়েছে । - তাই পঞ্চম চিত্রটিতে যে দিকে ছোট বৃত্ত রয়েছে ষষ্ঠ চিত্রটিতে তার বিপরীত দিকে ছোট বৃত্ত থাকবে ।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
✅প্রাইমারী, নিবন্ধন বা ১১তম-২০তম গ্রেডের যেকোনো চাকরি জন্য প্রশ্ন ব্যাংক লেগে থেকে শেষ করুন। অ্যাপ এর প্রশ্ন ব্যাংক থেকে ১০০% কমন আসবে। বাকি চাকরি পরীক্ষা জন্য ৭০%-৮০% কমন আসবে। আপনার চর্চার সময় আপনার ভুল প্রশ্ন, বুকমার্ক প্রশ্ন সব ডাটাবেজে জমা থাকে। মনে করুন বাংলা সাহিত্য ৪০০০ প্রশ্ন আছে, আপনি একবার ভালো করে পড়বেন, এর মধ্যে দেখবেন ৪০% প্রশ্ন আপনার জানা, যেগুলো কখনও ভুল হবে না, বাকি আছে ৬০%, এই প্রশ্নগুলো আলাদা বাটনে জমা হয়, যেগুলো আপনি ভুল করছেন, এখন এইগুলো ভালো করে রিভিশন দিন। এতে সহজে কম সময় প্রস্তুতি শেষ হবে। যারা একেবারে নতুন তারা জব শুলুশন্স বাটন দিয়ে শুরু করতে পারেন।
✅প্রাইমারী ১ম ধাপের পরীক্ষার তারিখ দিলে ফুল মডেল টেস্ট শুরু হবে।
✅ব্যাংক নিয়োগ প্রস্তুতি'র লং কোর্স (রুটিনের জন্য পিডিএফ বাটন দেখুন) - পরীক্ষা শুরুঃ ১০ নভেম্বর। - মোট পরীক্ষাঃ ১২৮টি, - টপিক ভিত্তিকঃ ১১২টি, - রিভিশন পরীক্ষাঃ ২২টি, - Vocabulary রিভিশনঃ ৩বার
✅ সম্পূর্ণ ফ্রিতে প্রস্তুতি নিন ৫০তম বিসিএস। মোট পরীক্ষাঃ ১৬২টি টপিক ভিত্তিক পরীক্ষাঃ ১০০টি রিভিশন পরীক্ষাঃ ৬২টি
অ্যাপ এর হোম screen -এ পিডিএফ বাটন ক্লিক করুন, এখান থেকে রুটিন ডাউনলোড করতে পারবেন। রুটিনের তারিখ অনুযায়ী পরীক্ষা রাত ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যেকোন সময় দিতে পারবেন, ফলাফল সাথে সাথে বিস্তারিত ব্যাখ্যাসহ দেওয়া হয়। missed পরীক্ষাগুলো আর্কাইভ থেকে দিতে পারবেন, তবে মেরিট লিস্ট আসবে না, মেরিট লিস্টে থাকতে হলে রুটিন অনুযায়ী নির্দিষ্ট তারিখে দিতে হবে। আর্কাইভ থেকে পরীক্ষা দিতে হলে ভিজিট করুনঃ অ্যাপ এর হোম স্ক্রীনে 'পরীক্ষার সেকশন' বাটনে ক্লিক করুন -> বিসিএস বাটন -> [ফ্রি কোর্স] ৫০তম বিসিএস প্রিলি ২২০ দিনের সেকশনের All Exam বাটন ক্লিক করুন -> এখান Upcoming, Expired ট্যাব পাবেন।
✅ প্রধান শিক্ষক প্রস্তুতি - লেকচারশীট ভিত্তিকঃ রুটিন আপলোড করা হয়েছে। পরীক্ষা শুরুঃ ১৫ আগস্ট। মোট পরীক্ষাঃ ৫৮টি
✅ আপকামিং রুটিনঃ
- ১০০ দিনের বিসিএস বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি। - বেসিকভিউ বই অনুসারে GK রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে। - অগ্রদূত বাংলা বই অনুসারে বাংলা সাহিত্য ও ভাষা রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।। - English মাস্টার বই অনুসারে রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।