- মূল্যবোধ হলো মানুষের আচরণ পরিচালনাকারী মানদণ্ড ও নীতি। - এগুলো 'ভুল' ও 'শুদ্ধ', 'ভালো' ও 'মন্দ'-এর পার্থক্য নির্ধারণে সহায়তা করে। - আচরণের মাধ্যমে এই মূল্যবোধগুলো বাস্তবায়িত হয়।
- শিক্ষার মাধ্যমে মূল্যবোধকে আরও সুদৃঢ় করা সম্ভব। - জন্মের পর থেকেই পরিবার, সমাজ এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে মানুষ মূল্যবোধের শিক্ষা লাভ করে। - এই শিক্ষা আমৃত্যু চলতে থাকে। তবে বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথে মূল্যবোধ শিক্ষার পরিবর্তন ঘটে।
- ইমানুয়েল কান্ট জার্মানির একজন প্রখ্যাত নীতিবিজ্ঞানী ছিলেন। - নীতিশাস্ত্রে তার অবদান অনস্বীকার্য। - নীতিশাস্ত্রের উপর তার তত্ত্বগুলো আজও নীতিশাস্ত্রের জ্ঞানের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
কান্টের নীতিশাস্ত্রের মূল ভিত্তি তিনটি: ১) সৎ ইচ্ছা: কান্টের নীতিশাস্ত্রের মূল ভিত্তি হল "সৎ ইচ্ছা"। তার মতে, "সৎ ইচ্ছা" হলো নৈতিকতার একমাত্র উৎস। "সৎ ইচ্ছা" বলতে তিনি বোঝাতেন - কোন লোভ, লালসা, বা স্বার্থ ছাড়া, কেবল নৈতিক নীতির প্রতি শ্রদ্ধাবশত কাজ করা।
২) কর্তব্যের খাতিরে কর্তব্য: কান্টের নীতিশাস্ত্রের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হল "কর্তব্যের খাতিরে কর্তব্য"। তার মতে, কেবল সুখ বা লাভের জন্য নয়, বরং কর্তব্যের প্রতি শ্রদ্ধাবশত কাজ করা উচিত।
৩) শর্তহীন আদেশ: কান্ট নীতিশাস্ত্রে "শর্তহীন আদেশ"-এর ধারণাটিও ব্যাখ্যা করেছেন। তার মতে, নীতিশাস্ত্রের নীতিগুলো কোনো শর্তের উপর নির্ভরশীল নয়, বরং সকলের জন্য অবশ্য পালনীয়।
নীতিশাস্ত্রের উপর কান্টের রচিত বই: - Groundwork for Metaphysics of Morals - Critique of Pure Reason - Critique of Practical Reason - Critique of Judgement
- পরিবার হলো মানুষের জীবনে মূল্যবোধ শিক্ষার প্রাথমিক ক্ষেত্র। - এখানে বৈবাহিক সম্পর্কের ভিত্তিতে এক বা একাধিক পুরুষ ও মহিলা তাদের সন্তান, পিতা-মাতা ও অন্যান্য পরিজনদের নিয়ে একত্রে বসবাস করে। - পরিবার শুধু আশ্রয়স্থল নয়, বরং এটি আমাদের চারিত্রিক বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। - সমাজে আমাদেরকে কিভাবে চলাফেরা করতে হবে তার শিষ্টাচারসহ সকল প্রকার মানবীয় গুণাবলী ও মূল্যবোধ বিকাশের প্রাথমিক ধাপ শুরু হয় পরিবার থেকে। - পরিবারের সদস্যরা পরস্পরের প্রতি ভালোবাসা, শ্রদ্ধা, সহযোগিতা, সহমর্মিতা, সহনশীলতা প্রদর্শনের মাধ্যমে সন্তানদের পারিবারিক আদর্শ শেখান। - পরিবার ও বিদ্যালয় একসাথে কাজ করে মানুষকে সুন্দর, নীতিবান ও দায়িত্বশীল নাগরিক হতে সাহায্য করে।
- দুর্নীতির সংজ্ঞা নির্ধারণ করা কঠিন কারণ নীতি, আদেশ এবং মূল্যবোধ সমাজ ও সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তিত হয়। দুর্নীতি নীতি, আদর্শ এবং মূল্যবোধের পরিপন্থী কাজ। - স্থান, কাল, পাত্র এবং আদর্শের ভিন্নতার কারণে দুর্নীতির উদাহরণও ভিন্ন হতে পারে। - সাধারণভাবে, দুর্নীতি বলতে আইন ও নীতির বিরুদ্ধাচরণকে বোঝায়। - দুর্নীতির সাথে পেশা, ক্ষমতা, সুযোগ-সুবিধা, পদবি, সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক অবস্থান গভীরভাবে জড়িত।
- "নৈতিকতা ও মূল্যবোধের অভাব" রাষ্ট্র ও সমাজে দুর্নীতির মূল কারণ।
- কর্মক্ষেত্রে একজন ব্যক্তির ব্যক্তিগত স্বার্থ (পরিবার, বন্ধুত্ব, আর্থিক, সামাজিক) যখন তার পেশাগত দায়িত্বের সাথে বিরোধী হয় তখন তাকে স্বার্থের সংঘাত বলে। - এটি শুধুমাত্র ব্যক্তিগত স্বার্থের সাথে সম্পর্কিত।
উদাহরণ হিসেবেঃ - একজন শিক্ষক তার নিজের সন্তানকে অন্য শিক্ষার্থীদের তুলনায় অতিরিক্ত সুবিধা প্রদান করলে। - একজন সাংবাদিক তার নিজের ব্যবসার প্রচার করার জন্য তার নিবন্ধ ব্যবহার করলে।
- মূল্যবোধ হলো মানুষের আচরণ পরিচালনাকারী নীতিমালা ও মানদণ্ড। - এগুলো আমাদের জীবনে সঠিক ও ভুলের ধারণা দেয় এবং আমাদের সিদ্ধান্ত ও কর্মকাণ্ডকে প্রভাবিত করে।
মূল্যবোধের বিভিন্ন শ্রেণীবিভাগ রয়েছে: - গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ - ধর্মীয় মূল্যবোধ - সাংস্কৃতিক মূল্যবোধ - নৈতিক মূল্যবোধ - আধুনিক মূল্যবোধ - আধ্যাত্মিক মূল্যবোধ - গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ
- গণতন্ত্রের মূল ভিত্তি হলো জনগণের অধিকার, স্বাধীনতা, ন্যায়বিচার, সহিষ্ণুতা এবং সমতার নীতি। - নৈতিকতা, সহমর্মিতা, আত্মসংযম, পরমত সহিষ্ণুতা ইত্যাদি গুণাবলি মানুষকে গণতান্ত্রিক আচরণ করতে সাহায্য করে। - গণতন্ত্র কেবল ঘোষণা করলেই হবে না, তা প্রতিষ্ঠা করার জন্য জনগণের মধ্যে গণতান্ত্রিক চেতনা, সংকল্প এবং উদ্দেশ্য থাকতে হবে। সমাজের কথা, প্রতিবেশীর সুবিধা-অসুবিধা, অন্যের অধিকার সম্পর্কে চিন্তা করা মূল্যবোধের অবিচ্ছেদ্য অংশ এবং এগুলোই গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের প্রতিফলন। - মূল্যবোধ আমাদের ব্যক্তিগত ও সামাজিক জীবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। - মূল্যবোধ আমাদেরকে নীতিবান, সৎ, ন্যায়পরায়ণ এবং দায়িত্ববান মানুষ হতে সাহায্য করে।
- UNCAC (United Nations Convention Against Corruption) জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত দুর্নীতি রোধ বিষয়ক বৈশ্বিক কনভেনশন। - এটি দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য একটি ব্যাপক ও আন্তর্জাতিক চুক্তি।
কনভেনশনের গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলো: - ২০০৩ সালের ৩১ অক্টোবর জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে গৃহীত হয়। - ১৪ ডিসেম্বর ২০০৫ সালে কার্যকর হয়। - ১৮৭টি দেশ (বাংলাদেশসহ) এর অংশীদার। - দুর্নীতির সংজ্ঞা, প্রতিরোধ, তদন্ত, বিচার ও শাস্তি সম্পর্কিত বিধান ধারণ করে। - দুর্নীতির বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে কাজ করে। - দুর্নীতির জন্য দায়ী ব্যক্তিদের বিচার ও শাস্তি নিশ্চিত করে। - UNCAC দুর্নীতি রোধে একটি গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার। এর সফল বাস্তবায়নের মাধ্যমে একটি ন্যায়ভিত্তিক ও সুন্দর পৃথিবী গঠন সম্ভব।
- সুশাসনের অর্থনৈতিক গুরুত্ব অপরিসীম । অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হলে উৎপাদন খাতে বিনিয়োগ করতে যে সকল বাধা-বিপত্তি যেমন- কালো বাজারি, মজুদদারী, একচেটিয়া কারবার প্রভৃতি দূর হয় । - নতুন নতুন উদ্যোক্তা তৈরি হয় , যারা তাদের উদ্ভাবনী শক্তি প্রয়োগের সুযোগ পায় । ফলে দেশের সার্বিক বিনিয়োগ বৃদ্ধি পায় । - অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হলে দুর্নীতি দূর হবে এবং আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত হবে একথা বলা যাবে না কারণও এ দুটি বিষয় অনেক ব্যাপক । - দুর্নীতি আর আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার ব্যাপারটি কেবল অর্থনৈতিক ক্ষেত্রের সাথে জড়িত নয় ।
- বাংলাদেশে দুর্নীতি প্রতিরোধে বেশ কিছু আইন ও বিধিমালা রয়েছে।
প্রধান আইনগুলো হলো: - দণ্ডবিধি, ১৮৬০ এই আইনে ঘুষ, প্রতারণা, জালিয়াতি, অপব্যবহার ইত্যাদি দুর্নীতিমূলক কর্মকাণ্ডের জন্য শাস্তির বিধান রয়েছে। - দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এই আইনের মাধ্যমে স্বাধীন দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) প্রতিষ্ঠিত হয়। দুদক দুর্নীতির অভিযোগ তদন্ত, মামলা পরিচালনা এবং দুর্নীতিগ্রস্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের ক্ষমতা রাখে। - সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপীল) বিধিমালা, ২০১৮ এই বিধিমালায় সরকারি কর্মচারীদের দ্বারা অসদাচরণ, দুর্নীতি ও নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডের জন্য শাস্তির বিধান রয়েছে। - উল্লেখ্য যে, দুর্নীতি প্রতিরোধে কেবল আইনই যথেষ্ট নয়। দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য সকলের সচেতনতা ও সহযোগিতা প্রয়োজন।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
- বাংলাদেশে জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল প্রণয়ন করা হয় ২০১২ সালে। - মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের নেতৃত্বে একটি কমিটি এই কৌশলটি প্রণয়ন করে। - কৌশলটিতে রাষ্ট্রীয় কর্মচারীদের পেশাগত আদর্শ, মূল্যবোধ, আচরণ ও কর্তব্যবোধ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণের কথা বলা হয়েছে।
- ভূমিকম্প হলো ভূ-পৃষ্ঠে আকস্মিক ও অস্থায়ী কম্পন যা পূর্ব সতর্কতা ছাড়াই সংঘটিত হয়। এর ফলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে, যার মধ্যে নদীর গতিপথ পরিবর্তনও অন্তর্ভুক্ত। - ১৭৮৭ সালের আসামের ভূমিকম্পের ফলে পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদের তলদেশ কিছুটা উঁচু হয়ে যায়, ফলে তার গতিপথ পরিবর্তিত হয়ে যমুনা নদী দিয়ে প্রবাহিত হতে শুরু করে। - ১৯৫০ সালের আসামের ভূমিকম্প হয় এই ভূমিকম্পের ফলে ধনশ্রী নদীর গতিপথ পরিবর্তিত হয়ে যায়। - ভূমিকম্পের ফলে নদীর গতিপথ পরিবর্তন একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ।
- ব্লু ইকোনমি হলো সমুদ্র সম্পদনির্ভর অর্থনীতি। - এটি সাগরের জলরাশি ও তলদেশের সম্পদকে কাজে লাগিয়ে টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করার ধারণা।
- ১৯৯৪ সালে বেলজিয়ামের অর্থনীতিবিদ গ্রুন্টার পাউলি প্রথম "ব্লু ইকোনমি" ধারণাটি প্রদান করেন। - বাংলাদেশের 'ব-দ্বীপ পরিকল্পনা - ২১০০' বাস্তবায়নে ব্লু ইকোনমির উপর জোর দেওয়া হয়। চ্যালেঞ্জসমূহ: - শক্তিশালী সমুদ্রনীতির অভাব - দুর্বল সমুদ্র ব্যবস্থাপনা - সামুদ্রিক দূষণ - অপরিকল্পিত উপকূলীয় উন্নয়ন - প্রযুক্তি ও দক্ষ জনশক্তির অভাব - অপরিকল্পিত মৎস শিকার - অপরিকল্পিত ট্যুরিজম
উল্লেখ্য,ঘন ঘন বন্যা ব্লু ইকোনমির জন্য বড় চ্যালেঞ্জ নয়।
- জলবায়ু বিষয়ক সম্মেলন COP এর আয়োজন করেঃ জাতিসংঘের জলবায়ু বিষয়ক সংস্থা United Framework Convention on Climate Change (UNFCCC)। - UN- Framework Convention on Climate Change (UNFCCC) ১৯৯২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। - সংস্থাটির সদর দপ্তর বন, জার্মানি। - বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় গ্রিন হাউস গ্যাসের নিঃসরণ ও প্রশমন এর লক্ষ্যে সংস্থাটি ১৯৯৫ সাল থেকে Conference of the Parties (COP) সম্মেলন আয়োজন করে আসছে। - এরই ধারাবাহিকতায় ১১ নভেম্বর - ২২ নভেম্বর, ২০২৪ সালে আজারবাইজানের বাকু শহরে ২৯তম COP সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। - COP‑29‑এর প্রতিপাদ্য ছিল: “In Solidarity for a Green World” (সবুজ বিশ্বের পক্ষ নেওয়ার মাধ্যমে সংহতি) - ২০২৫ সালে (১০ নভেম্বর - ২১ নভেম্বর) কপ-৩০ ব্রাজিলে অনুষ্ঠিত হবে ।
• জি-কে প্রকল্পের পূর্ণ নাম গঙ্গা-কপোতাক্ষ সেচ প্রকল্প। • গঙ্গা নদীর দক্ষিণ তীরের বিস্তৃত অঞ্চল জুড়ে, বাংলাদেশের ভূখন্ডে সেচের জন্য বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্তৃক গৃহীত একটি প্রকল্প। • এটি বাংলাদেশে প্রথম সেচ প্রকল্প। এছাড়াও • তিস্তা সেচ প্রকল্প হলো বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত দেশের বৃহত্তম সেচ প্রকল্প। • এ প্রকল্পটি নীলফামারী, রংপুর ও দিনাজপুর জেলার ৫ লক্ষ ৪০ হাজার হেক্টর জমিতে সেচ সুবিধা প্রদান করে। • এর কাজ শুরু হয় ১৯৭৯ সালে এবং শেষ হয় ১৯৯০ সালে। • সেচ প্রকল্পটির পরিচালনা ও রক্ষনাবেক্ষনের দায়িত্বে রয়েছে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড।
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় অবস্থিত বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় গ্যাসক্ষেত্র তিতাস। - ১৯৬২ সালে পাকিস্তান শেল অয়েল কোম্পানি এটি আবিষ্কার করে। - তিতাস গ্যাসক্ষেত্রে মোট অনুমিত মজুদ গ্যাস ২.১ ট্রিলিয়ন ঘনফুট।
- যেসব শক্তির উৎস কখনো নিঃশেষ হয় না, পুনঃপুন ব্যবহার করা যায়, তাদেরকে নবায়নযোগ্য শক্তির উৎস বলা হয়। - যেমন—সৌরশক্তি, বায়ুশক্তি, সমুদ্রের ঢেউ ইত্যাদি।
• প্রাকৃতিক দুর্যোগকে সম্পূর্ণরূপে প্রতিরোধ করা সম্ভব না হলেও এর ক্ষয়ক্ষতি কমানোর ব্যাপারে প্রতিরোধ কার্যক্রম সফলতা বয়ে আনতে পারে। • দুর্যোগ প্রতিরোধের কাঠামোগত এবং অকাঠামোগত প্রশমনের ব্যবস্থা রয়েছে। • কাঠামোগত প্রশমনের ক্ষেত্রে বিভিন্ন নির্মাণ কার্যক্রম যথা- বেড়িবাঁধ তৈরি, আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণ, পাকা ও মজবুত ঘর-বাড়ি তৈরি, নদী খনন ইত্যাদি বাস্তবায়নকেই বোঝায়। • কাঠামোগত দুর্যোগ প্রশমন খুবই ব্যয়বহুল, যা অনেক দরিদ্র দেশের পক্ষে বহন করা কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে। • অকাঠামোগত দুর্যোগ প্রতিরোধ যেমন- প্রশিক্ষণ, গণসচেতনতা বৃদ্ধি, পূর্বপ্রস্তুতি ইত্যাদি কার্যক্রম স্বল্প ব্যয়ে করা সম্ভব।
- বন্যা, ঘূর্ণিঝড় এবং খরার পূর্বাভাস বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি ব্যবহার করে বেশ ভালোভাবেই সম্ভব। - তবে ভূমিকম্পের ক্ষেত্রে, বর্তমান প্রযুক্তি ব্যবহার করে এর সঠিক পূর্বাভাস দেওয়া এখনো সম্ভব নয়। - ভূমিকম্পের পূর্বাভাসের জন্য বিজ্ঞানীরা বিভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহার করেন, যেমন ভূমিকম্পের তরঙ্গ পর্যবেক্ষণ, ভূমিধ্বসের পরিমাপ, এবং ভূগর্ভস্থ তরলের পরিবর্তন পর্যবেক্ষণ। - তবে এই পদ্ধতিগুলো এখনো পর্যায়ে পরীক্ষামূলক এবং ভূমিকম্পের সঠিক সময়, স্থান এবং তীব্রতা নির্ধারণে তেমন কার্যকর নয়।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
- পাললিক শিলা: পলি সঞ্চিত হয়ে যে শিলা গঠিত হয়েছে তাকে পাললিক শিলা বলে। - বেলেপাথর, কয়লা, শেল, চুনাপাথার, কাদাপাথর, কেওলিন পাললিক শিলার উদাহরণ। - জীবাশ্ম দেখা যায় - স্তর লক্ষ্য করা যায় - পাললিক শিলা নরম, ভঙ্গুর - সহজেই ক্ষয়প্রাপ্ত হয়।
- আগ্নেয় ও পাললিক শিলা যখন প্রচন্ড চাপ, উত্তাপ ও রাসায়নিক ক্রিয়ার ফলে রূপ পরিবর্তন করে নতুন রূপ ধারণ করে তখন তাকে রূপান্তরিত শিলা বলে। - চুনাপাথর রূপান্তরিত হয়ে মার্বেল, বেলেপাথর রূপান্তরিত হয়ে কোয়ার্টজাইট, কাদা ও শেল রূপান্তরিত হয়ে স্লেট, গ্রানাইট রূপান্তরিত হয়ে নিস এবং কয়লা রূপান্তরিত হয়ে গ্রাফাইটে পরিণত হয়।
- পৃথিবী সৃষ্টির প্রাথমিক পর্যায়ের উত্তপ্ত ও গলিত অবস্থা হতে ক্রমান্বয়ে শীতল ও ঘনীভূত হয়ে যে শিলা গঠিত হয়েছে তা আগ্নেয় শিলা নামে পরিচিত।
- জাতিসংঘের শান্তি প্রতিষ্ঠা কমিশনের সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছে বাংলাদেশ । - এর আগে ২০১২ সালে এই দায়িত্ব পালন করেছিলো বাংলাদেশ । - জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাবাব ফাতিমা এই পদের জন্য নির্বাচিত প্রথম নারী ।
- জাতিসংঘ শান্তি প্রতিষ্ঠা কমিশন একটি আন্তঃসরকার পরামর্শক সংস্থা যা সংঘাতপূর্ণ দেশসমুহকে তাদের অনুরোধে শান্তি প্রতিষ্ঠায় সহায়তা করে থাকে । - এর লক্ষ্য হল অংশগ্রহণমূলক ও টেকসই উন্নয়নের মাধ্যমে সংঘাত রোধ করা .২০০৫ সালে প্রতিষ্ঠিত এই সংস্থার সদস্য সংখ্যা নিরাপত্তা পরিষদের পাঁচটি স্থায়ী সদস্যসহ ৩১। - বাকিদের মধ্যে রয়েছে শান্তিরক্ষী বাহিনী প্রেরণকারী প্রথম পাঁচটি দেশ ও আর্থিকভাবে সবচেয়ে বেশি অবদান রাখা পাঁচটি দেশের আরও মোট ১০ সদস্য । - জাতিসংঘের শান্তিস্থাপন কমিশনের (Peacebuilding Commission - PBC) বর্তমান সভাপতি হলেন জার্মানির এইচ.ই. মিসেস আন্টজে লেন্ডার্টসে (H.E. Ms. Antje Leendertse)। তিনি ১ জানুয়ারী ২০২৫ থেকে এই দায়িত্ব পালন করছেন।
- ইসলাম ও সুফিমতের আগমন ভারতীয় চিন্তাধারায় এক যুগান্তকারী পরিবর্তন নিয়ে আসে। পুরনো ধ্যান-ধারণার বেড়াজাল ভেঙে নতুন চিন্তা-ভাবনার জগত উন্মোচিত হয়। - এরপর বহু মুক্তবুদ্ধি ও আধুনিক চিন্তা-চেতনার মনীষীকে এই চর্চা অব্যহত রাখতে এবং সমাজ সংস্কারেও এর প্রভাব দেখা যায়। - মানবতার সেবার উপর গুরুত্বারোপ করে সমাজের নিচু তলার মানুষের প্রতি সহানুভূতি ও সহযোগিতা বৃদ্ধি পায়। - ইসলাম ও সুফিমত ভারতে তত্ত্বচিন্তা ও দর্শনের বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। নতুন ধারার সাহিত্য ও সংস্কৃতির বিকাশ ঘটে। - সামাজিক কুসংস্কার দূরীকরণ ও সমাজ সংস্কারের আন্দোলন শুরু হয়। - ধর্মীয় সহিষ্ণুতার বার্তা প্রচারিত হয়। - ইসলামের যুক্তিবাদ ও সুফি ভক্তিবাদের প্রভাবে রামমোহন রায় সমাজ সংস্কার আন্দোলনের নেতৃত্ব দেন। - ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর, দ্বারকানাথ ঠাকুর, মাইকেল মধুসূদন দত্ত, নবীনচন্দ্র সেন প্রমুখ চিন্তাবিদও সুফিমতের প্রভাবে অনুপ্রাণিত ছিলেন। - ইসলাম ও সুফিমতের প্রভাবে ভারতীয় চিন্তাধারার বিপ্লব ভারতীয় ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। এই বিপ্লবের ফলে সমাজে নবজাগরণের সূচনা হয় এবং আধুনিক ভারতের ভিত্তি স্থাপিত হয়।
- জাতিসংঘভুক্ত রাষ্ট্রসমূহের মধ্যে আইনি বিরোধ নিষ্পত্তি করা ও বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থাকে আইনি পরামর্শ দেওয়ার লক্ষ্যে ১৯৪৫ সালে International Court of Justice (ICJ) গঠিত হয়। - এটি ১৯৪৬ সালে কার্যক্রম শুরু করে। - নেদারল্যান্ডের হেগ শহরে ICJ এর সদর দপ্তর অবস্থিত। - এর সভাপতির মেয়াদ ৩ বছর। - এর বিচারক ১৫ জন। - বিচারক নিয়োগ পদ্ধতি Permanent Court of Justice এর তালিকার আলোকে সাধারণ পরিষদ ও নিরাপত্তা পরিষদের সম্মতিতে ৪ জন -জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী ৫ টি দেশ হতে, ৪ জন এশিয়া, ৩ জন ইউরোপ, ২ জন ল্যাটিন আমেরিকা, ২ জন আফ্রিকা হতে। - বিচারকদের পদের মেয়াদ ৯ বছর। - এর কার্যাবলি বিভিন্ন সন্ধি ও চুক্তির ব্যাখ্যা দেয়। - জাতিসংঘ সনদের ৯৩ অনুচ্ছেদ বলে গঠন এবং ৯৪ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী জাতিসংঘের সকল সদস্য আন্তর্জাতিক আদালতের সিদ্ধান্ত মেনে নিতে বাধ্য ।
জাতিসংঘের ছয়টি প্রধান অঙ্গের অন্যতম হল জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ ।বিশ্ব শান্তি ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করার মূল দায়িত্ব নিরাপত্তা পরিষদের উপর ন্যস্ত ।
- নিরাপত্তা পরিষদ 'স্বস্তি পরিষদ ' নামে পরিচিত ।
- নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য সংখ্যা ১৫ টি । এর মধ্যে
-- ৫ টি স্থায়ী সদস্যঃ যুক্তরাষ্ট্র ,যুক্তরাজ্য ,রাশিয়া ,চীন ও ফ্রান্স এবং
-- ১০ টি অস্থায়ী সদস্য ।
- নিরাপত্তা পরিষদের ৫ টি স্থায়ী সদস্যদের ভেটো ক্ষমতা আছে ।
- নিরাপত্তা পরিষদের অস্থায়ী সদস্যরা ২ বছরের জন্য নির্বাচিত হন ।
- বাংলাদেশের জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের প্রথম সভাপতিত্ব করেন 'আনোয়ারুল করিম চৌধুরী'
- বাংলাদেশ ২ বার স্বস্তি পরিষদ বা নিরাপত্তা পরিষদের সদস্যপদ লাভ করে। প্রথমবার ১০ নভেম্বর ১৯৭৮ সালে (১৯৭৯-৮০ মেয়াদে), দ্বিতীয়বার ১৯৯৯ সালে (২০০০-২০০১ মেয়াদে)।
- দ্য কনসার্ট ফর বাংলাদেশ ছিল ১ আগস্ট ১৯৭১ সালের রবিবার নিউইয়র্ক সিটির ম্যাডিসন স্কোয়ার গার্ডেনে প্রায় ৪০,০০০ দর্শকের উপস্থিততে অনুষ্ঠিত হয়, - সাবেক বিটলস সংগীতদলের লিড গিটারবাদক জর্জ হ্যারিসন এবং ভারতীয় সেতারবাদক রবিশঙ্কর কর্তৃক সংগঠিত দুটি বেনিফিট কোনসার্ট . - ১৯৭১ সালের পহেলা অগাস্টের সেই আয়জনে অংশ নিয়েছিলেন পপ সঙ্গীতের তৎকালীন সুপারস্টার বব ডিলান ,জর্জ হ্যারিসন এবং এরিক ক্লেপটনের মত তারকারা ।
ক্যাম্প ডেভিড চুক্তি হল আরব - ইসরাইলের চতুর্থ যুদ্ধ অবসানের চুক্তি, এর স্বাক্ষর হয় ১৯৭৮ [মেরিল্যান্ড অঙ্গরাজ্যের ক্যাম্পডেভিডে], এর উদ্দেশ্য মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি স্থাপন - স্বাক্ষরকারী মিশরের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট আনোয়ার সাদাত ও ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী মেনাচেম বেগিন - এর মধ্যস্থকারী তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জিম কার্টার - বিষয়বস্তু মিশর সিনাই উপত্যকার নিয়ন্ত্রণ ফিরে পাবে, মিশর ইসরাইলে স্বীকৃতি দিবে। - এই চুক্তির প্রতিক্রিয়া মিশর OIC ও Arab League থেকে বহিস্কার করা হয়, ইহুদিরা আরো বেপরোয়া হয়ে পড়ে, মিশর প্রেসিডেন্ট আনোয়ার সাদাত প্রথম মুসলিম হিসেবে নোবেল শান্তি পায় (১৯৭৮), আনোয়ার সাদাত খুন হয় (১৯৮১)।
- আন্তর্জাতিক প্রকৃতি ও প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ সংঘ (International Union for Conservation of Nature and Natural Resources ) প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণের উদ্দেশ্যে স্থাপিত একটি সংঘ । - ১৯৪৮ সালে ফ্রান্সে প্রতিষ্ঠিত এই সংঘের প্রধান কার্যালয় সুইজারল্যান্ড রাষ্ট্রের গ্লান্ডের লেক জেনিভা অঞ্চলে । - ৮৩ টি রাষ্ট্র ,১০৮ টি সরকারি সংস্থা ,৭৬৬ টি নন -গভর্নমেন্ট অর্গানাইজেশন ও বিশ্বের বিভিন্ন দেশের প্রায় ১০,০০০ বিশেষজ্ঞ ও বৈজ্ঞানিকদের নিয়ে এই সংঘ গঠিত হয়।
- বাংলা 'গণতন্ত্র' পরিভাষাটি ইংরেজি 'Democracy' থেকে এসেছে । - শব্দটির উৎপত্তি গ্রিক শব্দ Demorkratia থেকে । - Demokratia শব্দটির উৎপত্তি Demos ও Kritos থেকে । - গ্রিক শব্দ Demos অর্থ হল জনগণ আর Kritos অর্থ শাসনক্ষমতা বা কর্তৃত্ব । - সুতরাং ব্যুৎপত্তিগত অর্থে গণতন্ত্র হল জনগণের শাসন । - অর্থাৎ সরকার বা শাসনব্যবস্থা যখন সংখ্যাগরিষ্ঠের মতামত নিয়ে পরিচালিত হয় ,তখন তাকে গণতন্ত্র বা গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা বলা হয় । - প্রথম গণতন্ত্রের সূচনা হয় গ্রিসের নগররাষ্ট্র এথেন্সে । - খ্রিস্টপূর্ব পঞ্চম শতকে সলোন গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার ভিত্তি স্থাপন করেন । - এ জন্য তাঁকে আখ্যায়িত করা হয় গণতন্ত্রের জনক ।আর যুক্তরাজ্যে সংসদীয় বা আধুনিক গণতন্ত্রের যাত্রা শুরু হয় ১৫ জুন ১২১৫ ম্যাগনা কার্টা চুক্তির মাধ্যমে । - এর প্রথম নাম ছিল 'চার্টার অব রানিমেড '। - পরে এটি ম্যাগনা কার্টা চার্টার নামে পরিচিতি লাভ করে । - ম্যাগনা কার্টা চুক্তির মাধ্যমে চালু হওয়া যুক্তরাজ্যের গণতন্ত্র আজ অনেক দেশেই অনুসৃত ।
- ইউক্রেন বিশ্বের অন্যতম প্রধান গম উৎপাদনকারী দেশ। - ইউক্রেনের উর্বর কৃষি জমি এবং অনুকূল আবহাওয়া গম চাষের জন্য আদর্শ। - ইউক্রেন উৎপাদিত গম ইউরোপের বিভিন্ন দেশে রপ্তানি করা হয়। - ইউক্রেনের গম রপ্তানির পরিমাণের কারণে এটিকে "ইউরোপের রুটির ঝুড়ি" বলা হয়। - ইউরোপে আয়তন বিবেচনায় রাশিয়ার পর সবচেয়ে বড় দেশ ইউক্রেন ।রাজধানী কিয়েভ । - রাশিয়া ২০২২ সালের ২৪শে ফেব্রুয়ারি ইউক্রেন আক্রমণ করে ,এই আক্রমণটিকে আন্তর্জাতিকভাবে আগ্রাসন হিসেবে বিবেচনা করা হয় ।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
- ১৯৯৬ সালের ১২ ডিসেম্বর দিল্লির হায়দারাবাদ হাউসে ভারতের প্রধানমন্ত্রী এইচ ডি দেবেগৌড়া ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই ঐতিহাসিক চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন । - এটি চুক্তিটি ছিল বাংলাদেশকে ন্যূনতম পানি সরবরাহের গ্যারান্টি সহ ৩০ বছরের পানিবণ্টন চুক্তি । - চুক্তিতে নির্ধারিত হয় যে ,উভয় পক্ষের সম্মতিক্রমে গৃহীত ফর্মুলা মোতাবেক ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ মে পর্যন্ত সময়ে দু'দেশের মধ্যে গঙ্গার পানি ভাগাভাগি হবে এবং ভারত নদীটির জলপ্রবাহের মাত্রা গত ৪০ বছরের গড় মাত্রায় বোজায় রাখার সর্বাত্মক চেষ্টা করবে । - যে কোন সংকটের সময় বাংলাদেশকে ৩৫,০০০ কিউসেক জল সরবরাহ করার গ্যারান্টি দেওয়া হয় ।
✅প্রাইমারী, নিবন্ধন বা ১১তম-২০তম গ্রেডের যেকোনো চাকরি জন্য প্রশ্ন ব্যাংক লেগে থেকে শেষ করুন। অ্যাপ এর প্রশ্ন ব্যাংক থেকে ১০০% কমন আসবে। বাকি চাকরি পরীক্ষা জন্য ৭০%-৮০% কমন আসবে। আপনার চর্চার সময় আপনার ভুল প্রশ্ন, বুকমার্ক প্রশ্ন সব ডাটাবেজে জমা থাকে। মনে করুন বাংলা সাহিত্য ৪০০০ প্রশ্ন আছে, আপনি একবার ভালো করে পড়বেন, এর মধ্যে দেখবেন ৪০% প্রশ্ন আপনার জানা, যেগুলো কখনও ভুল হবে না, বাকি আছে ৬০%, এই প্রশ্নগুলো আলাদা বাটনে জমা হয়, যেগুলো আপনি ভুল করছেন, এখন এইগুলো ভালো করে রিভিশন দিন। এতে সহজে কম সময় প্রস্তুতি শেষ হবে। যারা একেবারে নতুন তারা জব শুলুশন্স বাটন দিয়ে শুরু করতে পারেন।
✅প্রাইমারী ১ম ধাপের পরীক্ষার তারিখ দিলে ফুল মডেল টেস্ট শুরু হবে।
✅ব্যাংক নিয়োগ প্রস্তুতি'র লং কোর্স (রুটিনের জন্য পিডিএফ বাটন দেখুন) - পরীক্ষা শুরুঃ ১০ নভেম্বর। - মোট পরীক্ষাঃ ১২৮টি, - টপিক ভিত্তিকঃ ১১২টি, - রিভিশন পরীক্ষাঃ ২২টি, - Vocabulary রিভিশনঃ ৩বার
✅ সম্পূর্ণ ফ্রিতে প্রস্তুতি নিন ৫০তম বিসিএস। মোট পরীক্ষাঃ ১৬২টি টপিক ভিত্তিক পরীক্ষাঃ ১০০টি রিভিশন পরীক্ষাঃ ৬২টি
অ্যাপ এর হোম screen -এ পিডিএফ বাটন ক্লিক করুন, এখান থেকে রুটিন ডাউনলোড করতে পারবেন। রুটিনের তারিখ অনুযায়ী পরীক্ষা রাত ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যেকোন সময় দিতে পারবেন, ফলাফল সাথে সাথে বিস্তারিত ব্যাখ্যাসহ দেওয়া হয়। missed পরীক্ষাগুলো আর্কাইভ থেকে দিতে পারবেন, তবে মেরিট লিস্ট আসবে না, মেরিট লিস্টে থাকতে হলে রুটিন অনুযায়ী নির্দিষ্ট তারিখে দিতে হবে। আর্কাইভ থেকে পরীক্ষা দিতে হলে ভিজিট করুনঃ অ্যাপ এর হোম স্ক্রীনে 'পরীক্ষার সেকশন' বাটনে ক্লিক করুন -> বিসিএস বাটন -> [ফ্রি কোর্স] ৫০তম বিসিএস প্রিলি ২২০ দিনের সেকশনের All Exam বাটন ক্লিক করুন -> এখান Upcoming, Expired ট্যাব পাবেন।
✅ প্রধান শিক্ষক প্রস্তুতি - লেকচারশীট ভিত্তিকঃ রুটিন আপলোড করা হয়েছে। পরীক্ষা শুরুঃ ১৫ আগস্ট। মোট পরীক্ষাঃ ৫৮টি
✅ আপকামিং রুটিনঃ
- ১০০ দিনের বিসিএস বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি। - বেসিকভিউ বই অনুসারে GK রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে। - অগ্রদূত বাংলা বই অনুসারে বাংলা সাহিত্য ও ভাষা রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।। - English মাস্টার বই অনুসারে রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।