বিসিএস ৪৪তম (199 টি প্রশ্ন )
- মূল্যবোধ হলো মানুষের আচরণ পরিচালনাকারী মানদণ্ড ও নীতি।
- এগুলো 'ভুল' ও 'শুদ্ধ', 'ভালো' ও 'মন্দ'-এর পার্থক্য নির্ধারণে সহায়তা করে।
- আচরণের মাধ্যমে এই মূল্যবোধগুলো বাস্তবায়িত হয়।

- শিক্ষার মাধ্যমে মূল্যবোধকে আরও সুদৃঢ় করা সম্ভব।
- জন্মের পর থেকেই পরিবার, সমাজ এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে মানুষ মূল্যবোধের শিক্ষা লাভ করে।
- এই শিক্ষা আমৃত্যু চলতে থাকে। তবে বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথে মূল্যবোধ শিক্ষার পরিবর্তন ঘটে।
- ইমানুয়েল কান্ট জার্মানির একজন প্রখ্যাত নীতিবিজ্ঞানী ছিলেন।
- নীতিশাস্ত্রে তার অবদান অনস্বীকার্য।
- নীতিশাস্ত্রের উপর তার তত্ত্বগুলো আজও নীতিশাস্ত্রের জ্ঞানের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

কান্টের নীতিশাস্ত্রের মূল ভিত্তি তিনটি:
১) সৎ ইচ্ছা: কান্টের নীতিশাস্ত্রের মূল ভিত্তি হল "সৎ ইচ্ছা"। তার মতে, "সৎ ইচ্ছা" হলো নৈতিকতার একমাত্র উৎস। "সৎ ইচ্ছা" বলতে তিনি বোঝাতেন - কোন লোভ, লালসা, বা স্বার্থ ছাড়া, কেবল নৈতিক নীতির প্রতি শ্রদ্ধাবশত কাজ করা।

২) কর্তব্যের খাতিরে কর্তব্য: কান্টের নীতিশাস্ত্রের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হল "কর্তব্যের খাতিরে কর্তব্য"। তার মতে, কেবল সুখ বা লাভের জন্য নয়, বরং কর্তব্যের প্রতি শ্রদ্ধাবশত কাজ করা উচিত।

৩) শর্তহীন আদেশ: কান্ট নীতিশাস্ত্রে "শর্তহীন আদেশ"-এর ধারণাটিও ব্যাখ্যা করেছেন। তার মতে, নীতিশাস্ত্রের নীতিগুলো কোনো শর্তের উপর নির্ভরশীল নয়, বরং সকলের জন্য অবশ্য পালনীয়।

নীতিশাস্ত্রের উপর কান্টের রচিত বই:
- Groundwork for Metaphysics of Morals
- Critique of Pure Reason
- Critique of Practical Reason
- Critique of Judgement
- পরিবার হলো মানুষের জীবনে মূল্যবোধ শিক্ষার প্রাথমিক ক্ষেত্র।
- এখানে বৈবাহিক সম্পর্কের ভিত্তিতে এক বা একাধিক পুরুষ ও মহিলা তাদের সন্তান, পিতা-মাতা ও অন্যান্য পরিজনদের নিয়ে একত্রে বসবাস করে।
- পরিবার শুধু আশ্রয়স্থল নয়, বরং এটি আমাদের চারিত্রিক বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
- সমাজে আমাদেরকে কিভাবে চলাফেরা করতে হবে তার শিষ্টাচারসহ সকল প্রকার মানবীয় গুণাবলী ও মূল্যবোধ বিকাশের প্রাথমিক ধাপ শুরু হয় পরিবার থেকে
- পরিবারের সদস্যরা পরস্পরের প্রতি ভালোবাসা, শ্রদ্ধা, সহযোগিতা, সহমর্মিতা, সহনশীলতা প্রদর্শনের মাধ্যমে সন্তানদের পারিবারিক আদর্শ শেখান।
- পরিবার ও বিদ্যালয় একসাথে কাজ করে মানুষকে সুন্দর, নীতিবান ও দায়িত্বশীল নাগরিক হতে সাহায্য করে।
- দুর্নীতির সংজ্ঞা নির্ধারণ করা কঠিন কারণ নীতি, আদেশ এবং মূল্যবোধ সমাজ ও সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তিত হয়। দুর্নীতি নীতি, আদর্শ এবং মূল্যবোধের পরিপন্থী কাজ।
- স্থান, কাল, পাত্র এবং আদর্শের ভিন্নতার কারণে দুর্নীতির উদাহরণও ভিন্ন হতে পারে।
- সাধারণভাবে, দুর্নীতি বলতে আইন ও নীতির বিরুদ্ধাচরণকে বোঝায়।
- দুর্নীতির সাথে পেশা, ক্ষমতা, সুযোগ-সুবিধা, পদবি, সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক অবস্থান গভীরভাবে জড়িত।

- "নৈতিকতা ও মূল্যবোধের অভাব" রাষ্ট্র ও সমাজে দুর্নীতির মূল কারণ।
- কর্মক্ষেত্রে একজন ব্যক্তির ব্যক্তিগত স্বার্থ (পরিবার, বন্ধুত্ব, আর্থিক, সামাজিক) যখন তার পেশাগত দায়িত্বের সাথে বিরোধী হয় তখন তাকে স্বার্থের সংঘাত বলে।
- এটি শুধুমাত্র ব্যক্তিগত স্বার্থের সাথে সম্পর্কিত।

উদাহরণ হিসেবেঃ
- একজন শিক্ষক তার নিজের সন্তানকে অন্য শিক্ষার্থীদের তুলনায় অতিরিক্ত সুবিধা প্রদান করলে।
- একজন সাংবাদিক তার নিজের ব্যবসার প্রচার করার জন্য তার নিবন্ধ ব্যবহার করলে।
- মূল্যবোধ হলো মানুষের আচরণ পরিচালনাকারী নীতিমালা ও মানদণ্ড।
- এগুলো আমাদের জীবনে সঠিক ও ভুলের ধারণা দেয় এবং আমাদের সিদ্ধান্ত ও কর্মকাণ্ডকে প্রভাবিত করে।

মূল্যবোধের বিভিন্ন শ্রেণীবিভাগ রয়েছে:
- গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ
- ধর্মীয় মূল্যবোধ
- সাংস্কৃতিক মূল্যবোধ
- নৈতিক মূল্যবোধ
- আধুনিক মূল্যবোধ
- আধ্যাত্মিক মূল্যবোধ
- গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ

- গণতন্ত্রের মূল ভিত্তি হলো জনগণের অধিকার, স্বাধীনতা, ন্যায়বিচার, সহিষ্ণুতা এবং সমতার নীতি।
- নৈতিকতা, সহমর্মিতা, আত্মসংযম, পরমত সহিষ্ণুতা ইত্যাদি গুণাবলি মানুষকে গণতান্ত্রিক আচরণ করতে সাহায্য করে।
- গণতন্ত্র কেবল ঘোষণা করলেই হবে না, তা প্রতিষ্ঠা করার জন্য জনগণের মধ্যে গণতান্ত্রিক চেতনা, সংকল্প এবং উদ্দেশ্য থাকতে হবে। সমাজের কথা, প্রতিবেশীর সুবিধা-অসুবিধা, অন্যের অধিকার সম্পর্কে চিন্তা করা মূল্যবোধের অবিচ্ছেদ্য অংশ এবং এগুলোই গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের প্রতিফলন।
- মূল্যবোধ আমাদের ব্যক্তিগত ও সামাজিক জীবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
- মূল্যবোধ আমাদেরকে নীতিবান, সৎ, ন্যায়পরায়ণ এবং দায়িত্ববান মানুষ হতে সাহায্য করে।
- UNCAC (United Nations Convention Against Corruption) জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত দুর্নীতি রোধ বিষয়ক বৈশ্বিক কনভেনশন।
- এটি দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য একটি ব্যাপক ও আন্তর্জাতিক চুক্তি।

কনভেনশনের গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলো:
- ২০০৩ সালের ৩১ অক্টোবর জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে গৃহীত হয়।
- ১৪ ডিসেম্বর ২০০৫ সালে কার্যকর হয়।
- ১৮৭টি দেশ (বাংলাদেশসহ) এর অংশীদার।
- দুর্নীতির সংজ্ঞা, প্রতিরোধ, তদন্ত, বিচার ও শাস্তি সম্পর্কিত বিধান ধারণ করে।
- দুর্নীতির বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে কাজ করে।
- দুর্নীতির জন্য দায়ী ব্যক্তিদের বিচার ও শাস্তি নিশ্চিত করে।
- UNCAC দুর্নীতি রোধে একটি গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার। এর সফল বাস্তবায়নের মাধ্যমে একটি ন্যায়ভিত্তিক ও সুন্দর পৃথিবী গঠন সম্ভব।
- সুশাসনের অর্থনৈতিক গুরুত্ব অপরিসীম । অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হলে উৎপাদন খাতে বিনিয়োগ করতে যে সকল বাধা-বিপত্তি যেমন- কালো বাজারি, মজুদদারী, একচেটিয়া কারবার প্রভৃতি দূর হয় ।
- নতুন নতুন উদ্যোক্তা তৈরি হয় , যারা তাদের উদ্ভাবনী শক্তি প্রয়োগের সুযোগ পায় । ফলে দেশের সার্বিক বিনিয়োগ বৃদ্ধি পায় ।
- অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হলে দুর্নীতি দূর হবে এবং আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত হবে একথা বলা যাবে না কারণও এ দুটি বিষয় অনেক ব্যাপক ।
- দুর্নীতি আর আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার ব্যাপারটি কেবল অর্থনৈতিক ক্ষেত্রের সাথে জড়িত নয় ।
- বাংলাদেশে দুর্নীতি প্রতিরোধে বেশ কিছু আইন ও বিধিমালা রয়েছে।

প্রধান আইনগুলো হলো:
- দণ্ডবিধি, ১৮৬০ এই আইনে ঘুষ, প্রতারণা, জালিয়াতি, অপব্যবহার ইত্যাদি দুর্নীতিমূলক কর্মকাণ্ডের জন্য শাস্তির বিধান রয়েছে।
- দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এই আইনের মাধ্যমে স্বাধীন দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) প্রতিষ্ঠিত হয়। দুদক দুর্নীতির অভিযোগ তদন্ত, মামলা পরিচালনা এবং দুর্নীতিগ্রস্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের ক্ষমতা রাখে।
- সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপীল) বিধিমালা, ২০১৮ এই বিধিমালায় সরকারি কর্মচারীদের দ্বারা অসদাচরণ, দুর্নীতি ও নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডের জন্য শাস্তির বিধান রয়েছে।
- উল্লেখ্য যে, দুর্নীতি প্রতিরোধে কেবল আইনই যথেষ্ট নয়। দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য সকলের সচেতনতা ও সহযোগিতা প্রয়োজন।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- বাংলাদেশে জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল প্রণয়ন করা হয় ২০১২ সালে।
- মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের নেতৃত্বে একটি কমিটি এই কৌশলটি প্রণয়ন করে।
- কৌশলটিতে রাষ্ট্রীয় কর্মচারীদের পেশাগত আদর্শ, মূল্যবোধ, আচরণ ও কর্তব্যবোধ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণের কথা বলা হয়েছে।
- বাংলাদেশের প্রথম কয়লানির্ভর বিদ্যুৎকেন্দ্র বড়পুকুরিয়া ।
- এটি দিনাজপুর জেলার পার্বতীপুরে অবস্থিত।
- ভূমিকম্প হলো ভূ-পৃষ্ঠে আকস্মিক ও অস্থায়ী কম্পন যা পূর্ব সতর্কতা ছাড়াই সংঘটিত হয়। এর ফলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে, যার মধ্যে নদীর গতিপথ পরিবর্তনও অন্তর্ভুক্ত।
- ১৭৮৭ সালের আসামের ভূমিকম্পের ফলে পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদের তলদেশ কিছুটা উঁচু হয়ে যায়, ফলে তার গতিপথ পরিবর্তিত হয়ে যমুনা নদী দিয়ে প্রবাহিত হতে শুরু করে।
- ১৯৫০ সালের আসামের ভূমিকম্প হয় এই ভূমিকম্পের ফলে ধনশ্রী নদীর গতিপথ পরিবর্তিত হয়ে যায়।
- ভূমিকম্পের ফলে নদীর গতিপথ পরিবর্তন একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ।
- ব্লু ইকোনমি হলো সমুদ্র সম্পদনির্ভর অর্থনীতি।
- এটি সাগরের জলরাশি ও তলদেশের সম্পদকে কাজে লাগিয়ে টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করার ধারণা।

- ১৯৯৪ সালে বেলজিয়ামের অর্থনীতিবিদ গ্রুন্টার পাউলি প্রথম "ব্লু ইকোনমি" ধারণাটি প্রদান করেন।
- বাংলাদেশের 'ব-দ্বীপ পরিকল্পনা - ২১০০' বাস্তবায়নে ব্লু ইকোনমির উপর জোর দেওয়া হয়।
চ্যালেঞ্জসমূহ:
- শক্তিশালী সমুদ্রনীতির অভাব
- দুর্বল সমুদ্র ব্যবস্থাপনা
- সামুদ্রিক দূষণ
- অপরিকল্পিত উপকূলীয় উন্নয়ন
- প্রযুক্তি ও দক্ষ জনশক্তির অভাব
- অপরিকল্পিত মৎস শিকার
- অপরিকল্পিত ট্যুরিজম

উল্লেখ্য,ঘন ঘন বন্যা ব্লু ইকোনমির জন্য বড় চ্যালেঞ্জ নয়।
- জলবায়ু বিষয়ক সম্মেলন COP এর আয়োজন করেঃ জাতিসংঘের জলবায়ু বিষয়ক সংস্থা United Framework Convention on Climate Change (UNFCCC)।
- UN- Framework Convention on Climate Change (UNFCCC) ১৯৯২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।
- সংস্থাটির সদর দপ্তর বন, জার্মানি।
- বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় গ্রিন হাউস গ্যাসের নিঃসরণ ও প্রশমন এর লক্ষ্যে সংস্থাটি ১৯৯৫ সাল থেকে Conference of the Parties (COP) সম্মেলন আয়োজন করে আসছে।
- এরই ধারাবাহিকতায় ১১ নভেম্বর - ২২ নভেম্বর, ২০২৪ সালে আজারবাইজানের বাকু শহরে ২৯তম COP সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। 
- COP‑29‑এর প্রতিপাদ্য ছিল: “In Solidarity for a Green World” (সবুজ বিশ্বের পক্ষ নেওয়ার মাধ্যমে সংহতি)
- ২০২৫ সালে (১০ নভেম্বর - ২১ নভেম্বর) কপ-৩০ ব্রাজিলে অনুষ্ঠিত হবে ।
• জি-কে প্রকল্পের পূর্ণ নাম গঙ্গা-কপোতাক্ষ সেচ প্রকল্প।
• গঙ্গা নদীর দক্ষিণ তীরের বিস্তৃত অঞ্চল জুড়ে, বাংলাদেশের ভূখন্ডে সেচের জন্য বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্তৃক গৃহীত একটি প্রকল্প।
• এটি বাংলাদেশে প্রথম সেচ প্রকল্প।
এছাড়াও
• তিস্তা সেচ প্রকল্প হলো বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত দেশের বৃহত্তম সেচ প্রকল্প।
• এ প্রকল্পটি নীলফামারী, রংপুর ও দিনাজপুর জেলার ৫ লক্ষ ৪০ হাজার হেক্টর জমিতে সেচ সুবিধা প্রদান করে।
• এর কাজ শুরু হয় ১৯৭৯ সালে এবং শেষ হয় ১৯৯০ সালে।
• সেচ প্রকল্পটির পরিচালনা ও রক্ষনাবেক্ষনের দায়িত্বে রয়েছে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড।
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় অবস্থিত বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় গ্যাসক্ষেত্র তিতাস।
- ১৯৬২ সালে পাকিস্তান শেল অয়েল কোম্পানি এটি আবিষ্কার করে।
- তিতাস গ্যাসক্ষেত্রে মোট অনুমিত মজুদ গ্যাস ২.১ ট্রিলিয়ন ঘনফুট।
- যেসব শক্তির উৎস কখনো নিঃশেষ হয় না, পুনঃপুন ব্যবহার করা যায়, তাদেরকে নবায়নযোগ্য শক্তির উৎস বলা হয়।
- যেমন—সৌরশক্তি, বায়ুশক্তি, সমুদ্রের ঢেউ ইত্যাদি।
• প্রাকৃতিক দুর্যোগকে সম্পূর্ণরূপে প্রতিরোধ করা সম্ভব না হলেও এর ক্ষয়ক্ষতি কমানোর ব্যাপারে প্রতিরোধ কার্যক্রম সফলতা বয়ে আনতে পারে।
• দুর্যোগ প্রতিরোধের কাঠামোগত এবং অকাঠামোগত প্রশমনের ব্যবস্থা রয়েছে।
• কাঠামোগত প্রশমনের ক্ষেত্রে বিভিন্ন নির্মাণ কার্যক্রম যথা- বেড়িবাঁধ তৈরি, আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণ, পাকা ও মজবুত ঘর-বাড়ি তৈরি, নদী খনন ইত্যাদি বাস্তবায়নকেই বোঝায়।
• কাঠামোগত দুর্যোগ প্রশমন খুবই ব্যয়বহুল, যা অনেক দরিদ্র দেশের পক্ষে বহন করা কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে।
• অকাঠামোগত দুর্যোগ প্রতিরোধ যেমন- প্রশিক্ষণ, গণসচেতনতা বৃদ্ধি, পূর্বপ্রস্তুতি ইত্যাদি কার্যক্রম স্বল্প ব্যয়ে করা সম্ভব।
- বন্যা, ঘূর্ণিঝড় এবং খরার পূর্বাভাস বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি ব্যবহার করে বেশ ভালোভাবেই সম্ভব।
- তবে ভূমিকম্পের ক্ষেত্রে, বর্তমান প্রযুক্তি ব্যবহার করে এর সঠিক পূর্বাভাস দেওয়া এখনো সম্ভব নয়।
- ভূমিকম্পের পূর্বাভাসের জন্য বিজ্ঞানীরা বিভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহার করেন, যেমন ভূমিকম্পের তরঙ্গ পর্যবেক্ষণ, ভূমিধ্বসের পরিমাপ, এবং ভূগর্ভস্থ তরলের পরিবর্তন পর্যবেক্ষণ।
- তবে এই পদ্ধতিগুলো এখনো পর্যায়ে পরীক্ষামূলক এবং ভূমিকম্পের সঠিক সময়, স্থান এবং তীব্রতা নির্ধারণে তেমন কার্যকর নয়।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- পাললিক শিলা: পলি সঞ্চিত হয়ে যে শিলা গঠিত হয়েছে তাকে পাললিক শিলা বলে।
- বেলেপাথর, কয়লা, শেল, চুনাপাথার, কাদাপাথর, কেওলিন পাললিক শিলার উদাহরণ।
- জীবাশ্ম দেখা যায়
- স্তর লক্ষ্য করা যায়
- পাললিক শিলা নরম, ভঙ্গুর
- সহজেই ক্ষয়প্রাপ্ত হয়।

- আগ্নেয় ও পাললিক শিলা যখন প্রচন্ড চাপ, উত্তাপ ও রাসায়নিক ক্রিয়ার ফলে রূপ পরিবর্তন করে নতুন রূপ ধারণ করে তখন তাকে রূপান্তরিত শিলা বলে।
- চুনাপাথর রূপান্তরিত হয়ে মার্বেল, বেলেপাথর রূপান্তরিত হয়ে কোয়ার্টজাইট, কাদা ও শেল রূপান্তরিত হয়ে স্লেট, গ্রানাইট রূপান্তরিত হয়ে নিস এবং কয়লা রূপান্তরিত হয়ে গ্রাফাইটে পরিণত হয়।

- পৃথিবী সৃষ্টির প্রাথমিক পর্যায়ের উত্তপ্ত ও গলিত অবস্থা হতে ক্রমান্বয়ে শীতল ও ঘনীভূত হয়ে যে শিলা গঠিত হয়েছে তা আগ্নেয় শিলা নামে পরিচিত।
- জাতিসংঘের শান্তি প্রতিষ্ঠা কমিশনের সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছে বাংলাদেশ ।
- এর আগে ২০১২ সালে এই দায়িত্ব পালন করেছিলো বাংলাদেশ ।
- জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাবাব ফাতিমা এই পদের জন্য নির্বাচিত প্রথম নারী ।

- জাতিসংঘ শান্তি প্রতিষ্ঠা কমিশন একটি আন্তঃসরকার পরামর্শক সংস্থা যা সংঘাতপূর্ণ দেশসমুহকে তাদের অনুরোধে শান্তি প্রতিষ্ঠায় সহায়তা করে থাকে ।
- এর লক্ষ্য হল অংশগ্রহণমূলক ও টেকসই উন্নয়নের মাধ্যমে সংঘাত রোধ করা .২০০৫ সালে প্রতিষ্ঠিত এই সংস্থার সদস্য সংখ্যা নিরাপত্তা পরিষদের পাঁচটি স্থায়ী সদস্যসহ ৩১।
- বাকিদের মধ্যে রয়েছে শান্তিরক্ষী বাহিনী প্রেরণকারী প্রথম পাঁচটি দেশ ও আর্থিকভাবে সবচেয়ে বেশি অবদান রাখা পাঁচটি দেশের আরও মোট ১০ সদস্য ।
- জাতিসংঘের শান্তিস্থাপন কমিশনের (Peacebuilding Commission - PBC) বর্তমান সভাপতি হলেন জার্মানির এইচ.ই. মিসেস আন্টজে লেন্ডার্টসে (H.E. Ms. Antje Leendertse)। তিনি ১ জানুয়ারী ২০২৫ থেকে এই দায়িত্ব পালন করছেন।
- ইসলাম ও সুফিমতের আগমন ভারতীয় চিন্তাধারায় এক যুগান্তকারী পরিবর্তন নিয়ে আসে। পুরনো ধ্যান-ধারণার বেড়াজাল ভেঙে নতুন চিন্তা-ভাবনার জগত উন্মোচিত হয়।
- এরপর বহু মুক্তবুদ্ধি ও আধুনিক চিন্তা-চেতনার মনীষীকে এই চর্চা অব্যহত রাখতে এবং সমাজ সংস্কারেও এর প্রভাব দেখা যায়।
- মানবতার সেবার উপর গুরুত্বারোপ করে সমাজের নিচু তলার মানুষের প্রতি সহানুভূতি ও সহযোগিতা বৃদ্ধি পায়।
- ইসলাম ও সুফিমত ভারতে তত্ত্বচিন্তা ও দর্শনের বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। নতুন ধারার সাহিত্য ও সংস্কৃতির বিকাশ ঘটে।
- সামাজিক কুসংস্কার দূরীকরণ ও সমাজ সংস্কারের আন্দোলন শুরু হয়।
- ধর্মীয় সহিষ্ণুতার বার্তা প্রচারিত হয়।
- ইসলামের যুক্তিবাদ ও সুফি ভক্তিবাদের প্রভাবে রামমোহন রায় সমাজ সংস্কার আন্দোলনের নেতৃত্ব দেন।
- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর, দ্বারকানাথ ঠাকুর, মাইকেল মধুসূদন দত্ত, নবীনচন্দ্র সেন প্রমুখ চিন্তাবিদও সুফিমতের প্রভাবে অনুপ্রাণিত ছিলেন।
- ইসলাম ও সুফিমতের প্রভাবে ভারতীয় চিন্তাধারার বিপ্লব ভারতীয় ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। এই বিপ্লবের ফলে সমাজে নবজাগরণের সূচনা হয় এবং আধুনিক ভারতের ভিত্তি স্থাপিত হয়।
- জাতিসংঘভুক্ত রাষ্ট্রসমূহের মধ্যে আইনি বিরোধ নিষ্পত্তি করা ও বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থাকে আইনি পরামর্শ দেওয়ার লক্ষ্যে ১৯৪৫ সালে International Court of Justice (ICJ) গঠিত হয়।
- এটি ১৯৪৬ সালে কার্যক্রম শুরু করে।
- নেদারল্যান্ডের হেগ শহরে ICJ এর সদর দপ্তর অবস্থিত।
- এর সভাপতির মেয়াদ ৩ বছর।
- এর বিচারক ১৫ জন।
- বিচারক নিয়োগ পদ্ধতি Permanent Court of Justice এর তালিকার আলোকে সাধারণ পরিষদ ও নিরাপত্তা পরিষদের সম্মতিতে ৪ জন -জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী ৫ টি দেশ হতে, ৪ জন এশিয়া, ৩ জন ইউরোপ, ২ জন ল্যাটিন আমেরিকা, ২ জন আফ্রিকা হতে।
- বিচারকদের পদের মেয়াদ ৯ বছর
- এর কার্যাবলি বিভিন্ন সন্ধি ও চুক্তির ব্যাখ্যা দেয়।
- জাতিসংঘ সনদের ৯৩ অনুচ্ছেদ বলে গঠন এবং ৯৪ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী জাতিসংঘের সকল সদস্য আন্তর্জাতিক আদালতের সিদ্ধান্ত মেনে নিতে বাধ্য ।
জাতিসংঘের ছয়টি প্রধান অঙ্গের অন্যতম হল জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ ।বিশ্ব শান্তি ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করার মূল দায়িত্ব নিরাপত্তা পরিষদের উপর ন্যস্ত । 
- নিরাপত্তা পরিষদ 'স্বস্তি পরিষদ ' নামে পরিচিত । 
- নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য সংখ্যা ১৫ টি । এর মধ্যে
  -- ৫ টি স্থায়ী সদস্যঃ যুক্তরাষ্ট্র ,যুক্তরাজ্য ,রাশিয়া ,চীন ও ফ্রান্স এবং
  -- ১০ টি অস্থায়ী সদস্য । 
- নিরাপত্তা পরিষদের ৫ টি স্থায়ী সদস্যদের ভেটো ক্ষমতা আছে ।
- নিরাপত্তা পরিষদের অস্থায়ী সদস্যরা ২ বছরের জন্য নির্বাচিত হন ।
- বাংলাদেশের জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের প্রথম সভাপতিত্ব করেন 'আনোয়ারুল করিম চৌধুরী'
- বাংলাদেশ ২ বার স্বস্তি পরিষদ বা নিরাপত্তা পরিষদের সদস্যপদ লাভ করে। প্রথমবার ১০ নভেম্বর ১৯৭৮ সালে (১৯৭৯-৮০ মেয়াদে), দ্বিতীয়বার ১৯৯৯ সালে (২০০০-২০০১ মেয়াদে)।

- দ্য কনসার্ট ফর বাংলাদেশ ছিল ১ আগস্ট ১৯৭১ সালের রবিবার নিউইয়র্ক সিটির ম্যাডিসন স্কোয়ার গার্ডেনে প্রায় ৪০,০০০ দর্শকের উপস্থিততে অনুষ্ঠিত হয়,
- সাবেক বিটলস সংগীতদলের লিড গিটারবাদক জর্জ হ্যারিসন এবং ভারতীয় সেতারবাদক রবিশঙ্কর কর্তৃক সংগঠিত দুটি বেনিফিট কোনসার্ট .
- ১৯৭১ সালের পহেলা অগাস্টের সেই আয়জনে অংশ নিয়েছিলেন পপ সঙ্গীতের তৎকালীন সুপারস্টার বব ডিলান ,জর্জ হ্যারিসন এবং এরিক ক্লেপটনের মত তারকারা ।
ক্যাম্প ডেভিড চুক্তি হল আরব - ইসরাইলের চতুর্থ যুদ্ধ অবসানের চুক্তি, এর স্বাক্ষর হয় ১৯৭৮ [মেরিল্যান্ড অঙ্গরাজ্যের ক্যাম্পডেভিডে], এর উদ্দেশ্য মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি স্থাপন
- স্বাক্ষরকারী মিশরের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট আনোয়ার সাদাত ও ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী মেনাচেম বেগিন
- এর মধ্যস্থকারী তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জিম কার্টার
- বিষয়বস্তু  মিশর সিনাই উপত্যকার নিয়ন্ত্রণ ফিরে পাবে, মিশর ইসরাইলে স্বীকৃতি দিবে।
- এই চুক্তির প্রতিক্রিয়া  মিশর OIC ও Arab League থেকে বহিস্কার করা হয়, ইহুদিরা আরো বেপরোয়া হয়ে পড়ে, মিশর প্রেসিডেন্ট আনোয়ার সাদাত প্রথম মুসলিম  হিসেবে নোবেল শান্তি পায় (১৯৭৮), আনোয়ার সাদাত খুন হয় (১৯৮১)।
- আন্তর্জাতিক প্রকৃতি ও প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ সংঘ (International Union for Conservation of Nature and Natural Resources ) প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণের উদ্দেশ্যে স্থাপিত একটি সংঘ ।
- ১৯৪৮ সালে ফ্রান্সে প্রতিষ্ঠিত এই সংঘের প্রধান কার্যালয় সুইজারল্যান্ড রাষ্ট্রের গ্লান্ডের লেক জেনিভা অঞ্চলে ।
- ৮৩ টি রাষ্ট্র ,১০৮ টি সরকারি সংস্থা ,৭৬৬ টি নন -গভর্নমেন্ট অর্গানাইজেশন ও বিশ্বের বিভিন্ন দেশের প্রায় ১০,০০০ বিশেষজ্ঞ ও বৈজ্ঞানিকদের নিয়ে এই সংঘ গঠিত হয়।
- বাংলা 'গণতন্ত্র' পরিভাষাটি ইংরেজি 'Democracy' থেকে এসেছে ।
- শব্দটির উৎপত্তি গ্রিক শব্দ Demorkratia থেকে ।
- Demokratia শব্দটির উৎপত্তি Demos ও Kritos থেকে ।
- গ্রিক শব্দ Demos অর্থ হল জনগণ আর Kritos অর্থ শাসনক্ষমতা বা কর্তৃত্ব ।
- সুতরাং ব্যুৎপত্তিগত অর্থে গণতন্ত্র হল জনগণের শাসন ।
- অর্থাৎ সরকার বা শাসনব্যবস্থা যখন সংখ্যাগরিষ্ঠের মতামত নিয়ে পরিচালিত হয় ,তখন তাকে গণতন্ত্র বা গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা বলা হয় ।
- প্রথম গণতন্ত্রের সূচনা হয় গ্রিসের নগররাষ্ট্র এথেন্সে ।
- খ্রিস্টপূর্ব পঞ্চম শতকে সলোন গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার ভিত্তি স্থাপন করেন ।
- এ জন্য তাঁকে আখ্যায়িত করা হয় গণতন্ত্রের জনক ।আর যুক্তরাজ্যে সংসদীয় বা আধুনিক গণতন্ত্রের যাত্রা শুরু হয় ১৫ জুন ১২১৫ ম্যাগনা কার্টা চুক্তির মাধ্যমে ।
- এর প্রথম নাম ছিল 'চার্টার অব রানিমেড '।
- পরে এটি ম্যাগনা কার্টা চার্টার নামে পরিচিতি লাভ করে ।
- ম্যাগনা কার্টা চুক্তির মাধ্যমে চালু হওয়া যুক্তরাজ্যের গণতন্ত্র আজ অনেক দেশেই অনুসৃত ।
- ইউক্রেন বিশ্বের অন্যতম প্রধান গম উৎপাদনকারী দেশ।
- ইউক্রেনের উর্বর কৃষি জমি এবং অনুকূল আবহাওয়া গম চাষের জন্য আদর্শ।
- ইউক্রেন উৎপাদিত গম ইউরোপের বিভিন্ন দেশে রপ্তানি করা হয়।
- ইউক্রেনের গম রপ্তানির পরিমাণের কারণে এটিকে "ইউরোপের রুটির ঝুড়ি" বলা হয়।
- ইউরোপে আয়তন বিবেচনায় রাশিয়ার পর সবচেয়ে বড় দেশ ইউক্রেন ।রাজধানী কিয়েভ ।
- রাশিয়া ২০২২ সালের ২৪শে ফেব্রুয়ারি ইউক্রেন আক্রমণ করে ,এই আক্রমণটিকে আন্তর্জাতিকভাবে আগ্রাসন হিসেবে বিবেচনা করা হয় ।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- ১৯৯৬ সালের ১২ ডিসেম্বর দিল্লির হায়দারাবাদ হাউসে ভারতের প্রধানমন্ত্রী এইচ ডি দেবেগৌড়া ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই ঐতিহাসিক চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন ।
- এটি চুক্তিটি ছিল বাংলাদেশকে ন্যূনতম পানি সরবরাহের গ্যারান্টি সহ ৩০ বছরের পানিবণ্টন চুক্তি ।
- চুক্তিতে নির্ধারিত হয় যে ,উভয় পক্ষের সম্মতিক্রমে গৃহীত ফর্মুলা মোতাবেক ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ মে পর্যন্ত সময়ে দু'দেশের মধ্যে গঙ্গার পানি ভাগাভাগি হবে এবং ভারত নদীটির জলপ্রবাহের মাত্রা গত ৪০ বছরের গড় মাত্রায় বোজায় রাখার সর্বাত্মক চেষ্টা করবে ।
- যে কোন সংকটের সময় বাংলাদেশকে ৩৫,০০০ কিউসেক জল সরবরাহ করার গ্যারান্টি দেওয়া হয় ।
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0