বিসিএস ২১ তম (100 টি প্রশ্ন )
জাতিসংঘের উদ্যোগে এখন পর্যন্ত চারটি বিশ্ব নারী সম্মেলন (World Conferences on Women) অনুষ্ঠিত হয়েছে-১৯৭৫ সালে মেক্সিকো সিটি, ১৯৮০ সালে কোপেনহেগেন, ১৯৮৫ সালে নাইরোবি এবং ১৯৯৫ সালে বেইজিংয়ে। এই সম্মেলনগুলো নির্দিষ্ট কোনো নির্দিষ্ট সময় ব্যবধানে হয়নি; প্রথম তিনটি সম্মেলন হয়েছে পাঁচ বছর পরপর, কিন্তু চতুর্থটি হয়েছে দশ বছর পর।

১৯৯৫ সালের বেইজিং সম্মেলনের পর থেকে আর কোনো পূর্ণাঙ্গ বিশ্ব নারী সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়নি; তবে পাঁচ বছর পরপর (quinquennial) পর্যালোচনা সভা (review meeting) হয়েছে। 
নোবেল পুরস্কার ২০২৪

• মোট বিজয়ী : ১১ জন ব্যক্তি ও একটি প্রতিষ্ঠান।
• পুরুষ ১০ ও নারী ১।
• পুরস্কার- প্রত্যেক বিভাগের নোবেলজয়ী প্রত্যেকে পান একটি মেডেল, একটি সনদপত্র এবং ১ কোটি ১০ লাখ সুইডিশ ক্রোনা (বাংলাদেশি টাকায় ১২ কোটি ৮০ লাখ)।
• নোবেলজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেওয়া হয় ১০ ডিসম্বর আলফ্রেড নোবেলের মৃত্যু দিবসে। 

বিষয় ও পুরস্কার প্রাপ্ত ব্যক্তির নাম, দেশ, অবদান ও ঘোষণাকারী প্রতিষ্ঠান:

চিকিৎসাবিজ্ঞান বা শরীরতত্ত্ব:
১) ভিক্টর অ্যামব্রোস (যুক্তরাষ্ট্র)
২) গ্যারি রাভকুন (যুক্তরাষ্ট্র)
অবদান: মাইক্রো আরএনএ আবিষ্কার এবং ট্রান্সক্রিপশন পরবর্তী জিন নিয়ন্ত্রণে। 
ঘোষণা: ক্যারোলিনস্কা ইনস্টিটিউট


পদার্থবিজ্ঞান:
১) জন জে হপফিল্ড (যুক্তরাষ্ট্র)
২) জিওফ্রে ই হিন্টন (কানাডা)
অবদান: কৃত্রিম নিউরাল নেটওয়ার্কের মাধ্যমে মেশিন লার্নিং সম্ভবপর করে তোলার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার ও উদ্ভাবনের জন্য। 
ঘোষণা: দ্য রয়েল সুইডিশ একাডেমি অব সায়েন্স


রসায়ন:
১) ডেভিড বেকার (যুক্তরাষ্ট্র) [অবদান:কম্পিউটেশনাল প্রোটিন ডিজাইনের জন্য] 
২) ডেমিস হাসাবিস (যুক্তরাজ্য)
৩) জন এম জাম্পার (যুক্তরাজ্য)
অবদান(২ ও ৩):  প্রোটিনের গঠনে ভবিষ্যদ্বাণীর জন্য
ঘোষণা: দ্য রয়েল সুইডিশ একাডেমি অব সায়েন্স


সাহিত্য:
১) হান ক্যাং (দ. কোরিয়া)
অবদান: তীক্ষ্ম কাব্যিক গদ্যের জন্য যা ঐতিহাসিক আঘাতের মুখোমুখি হয়ে মানবজীবনের ভঙ্গুরতা প্রকাশ করে
ঘোষণা: সুইডিশ একাডেমি


শান্তি:
১) নিহন হিদানকিও (জাপান) [প্রতিষ্ঠান] 
অবদান: পরমাণু অস্ত্রমুক্ত বিশ্ব অর্জনের প্রচেষ্টায়
ঘোষণা: নরওয়েজিয়ান নোবেল কমিটি

অর্থনীতি:
১) ড্যারন আসেমোগলু (যুক্তরাষ্ট্র)
২) সাইমন জনসন (যুক্তরাষ্ট্র)
৩) জেমস রবিনসন (যুক্তরাষ্ট্র)
অবদান: বিভিন্ন দেশের মধ্যে সম্পদের বৈষম্য নিয়ে গবেষণার জন্য
ঘোষণা: দ্য রয়‍্যাল সুইডিশ একাডেমি অব সায়েন্স
- ২৬ জুলাই থেকে ১১ আগস্ট, ২০২৪ সালে ৩৩তম গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক গেমস ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে অনুষ্ঠিত হয়, যা প্যারিস অলিম্পিক, ২০২৪ নামে পরিচিত।
- এতে ২০৬টি দেশ থেকে অ্যাথলিটরা ৩২টি খেলায় ৩২৯টি পদকের জন্য প্রতিযোগিতা করে।
- এ আসরে সবচেয়ে বেশি পদক লাভ করে যুক্তরাষ্ট্র (১২৬টি) এবং পদকে ২য় স্থানে রয়েছে চীন (৯১টি)।
- চীন ও যুক্তরাষ্ট্র সবচেয়ে বেশি স্বর্ণপদক পায়।
- দুটি দেশ ৪১টি করে স্বর্ণপদক পায়।
- আর ২০২৪ সালের প্যারিস অলিম্পিকের থিমস ছিল সবার জন্য উন্মুক্ত গেমস।
- কমনওয়েলথ অব নেশন্স বা কমনওয়েলথ (ইংরেজি: Commonwealth of Nations) অতীতে ইংরেজ সাম্রাজ্যভুক্ত ছিল এমন স্বাধীন জাতিসমূহ নিয়ে গঠিত আন্তর্জাতিক সংস্থা।
- আধুনিক কমনওয়েলথ প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৪৯ সালে।
- বর্তমানে এই সংস্থার সদস্য সংখ্যা দক্ষিণ এশিয়ার ৩টি দেশ বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তান সহ সর্বমোট ৫৬।
- এর সদরদপ্তর অবস্থিত মার্লবোরো হাউজ, লন্ডন।
- বৃটিশ উপনিবেশ না হয়েও কমনওয়েলথের সদস্য দেশ চারটি।
  যথা- মোজাম্বিক, রুয়ান্ডা , গ্যাবন ও টোগো ।
- আবার ব্রিটিশ উপনিবেশ ছিল অথচ কমনওয়েলথের সদস্য নয় এমন দেশ- যুক্তরাষ্ট্র, জিম্বাবুয়ে, মিয়ানমার ও আরব বিশ্বের দেশসমূহ।
- ১৯৭২ সালের ১৮ এপ্রিল বাংলাদেশ সংস্থাটির ৩২তম সদস্যপদ লাভ করে এবং ১৯৭৩ সালে প্রথম কমনওয়েলথ এর শীর্ষ সম্মেলনে যোগদান করে। 

- সর্বশেষে, ৫৫ তম = গ্যাবন, ৫৬ তম = টোগো, ২৫ জুন ২০২২ এ এ দুটি দেশ কমনওয়েলথ এ অন্তর্ভুক্ত হয়। 

- ২০১৪ সালে ইন্দোনেশিয়ার  প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছিলে জেকো উইদাদো।
- ২০১৯ সালে দ্বিতীয় মেয়াদে নির্বাচিত হন।

- ইন্দোনেশিয়ার বর্তমান প্রেসিডেন্ট হলেন প্রাবোও সুবিয়ান্তো।
- তিনি ২০ অক্টোবর ২০২৪ সালে দায়িত্ব গ্রহণ করেন এবং বর্তমানে ইন্দোনেশিয়ার অষ্টম প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
- উনিশ শতকের প্রথমার্ধে হাজী শরীয়তউল্লাহ ফরায়েজি আন্দোলনের সূত্রপাত করেন।
- এই আন্দোলনের কেন্দ্রবিন্দু ছিলো বৃহত্তর ফরিদপুর অঞ্চল।
- ১৮৪০ সালে হাজী শরীয়তউল্লাহর মৃত্যুর পর তার পুত্র মুহাম্মদ মুহসিন উদ্দিন ওরফে দুদু মিয়া এই আন্দোলনের নেতৃত্ব দেন।
- ফরায়েজি আন্দোলন ছিলো একটি ধর্মীয়-সামাজিক সংস্কারমূলক আন্দোলন।
- ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ এ বিবিএস ২০২৩-২৪ অর্থবছরের মাথাপিছু আয় মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) চূড়ান্ত হিসাব দেয় বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)।
- বাংলাদেশের মানুষের মাথাপিছু আয় এখন ২ হাজার ৭৩৮ মার্কিন ডলার।
- এই হিসাবে সাময়িক হিসাব থেকে মাথাপিছু আয় ৪৬ ডলার কমে গেছে।
- সাময়িক হিসাবে মাথাপিছু আয় ছিল ২ হাজার ৭৮৪ ডলার।

তথ্যসূত্র: প্রথম আলো। ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
- ১৮ জুলাই, ১৯৭৫ চাকরি পুনর্গঠনে সরকারের ক্ষমতাকে কার্যকারিতা দেয়ার জন্য চাকরি আইন করা হয়, যা কার্যকর হয় ১ জুলাই, ১৯৭৩ থেকে।
- ১৯৮০ সালে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস ক্যাডার কম্পোজিশন অ্যান্ড ক্যাডার রুল জারির মাধ্যমে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (BCS) গঠন করা হয়।
- প্রথম দিকে ক্যাডার সংখ্যা ছিল ১৪টি এবং সাব ক্যাডার ছিল ২২টি। পরবর্তীতে ১৯৮২ সালে কাড্যার সংখ্যা হয় ২৮টি।
- ১৯৮৫ সালে স্বাস্থ্য ক্যাডার ও পরিবার পরিকল্পনা ক্যাডার পৃথক করাতে সিভিল সার্ভিসের ক্যাডার সংখ্যা দাঁড়ায় ২৯টি।
- অতপর ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস বিধিমালায় টেলিকমিউনিকেশন ক্যাডার বিলুপ্ত হলে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের ক্যাডার সংখ্যা দাঁড়ায় ২৭টিতে।
- আর সর্বশেষ ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিসিএস ইকনমিক ক্যাডারকে বিলুপ্ত করে প্রশাসন ক্যাডারের সাথে একীভূত করলে বর্তমানে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের ক্যাডার সংখ্যা দাঁড়ায় ২৬টিতে।
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত উপন্যাস 'চতুরঙ্গ' (১৯১৬)। 
- এটি সামাজিক মনস্তত্বমূলক উপন্যাস ।

- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্ম ১৮৬১ সালের ৭ মে (১২৬৮ বঙ্গাব্দের ২৫ বৈশাখ) কলকাতার জোড়াসাঁকোর অভিজাত ঠাকুর পরিবারে।
- তাঁর পিতা মহর্ষি  দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর এবং পিতামহ প্রিন্স  দ্বারকানাথ ঠাকুর।
- ১৯৪১ সালের ৭ আগস্ট (২২ শ্রাবণ ১৩৪৮) জোড়াসাঁকোর বাড়িতে রবীন্দ্রনাথ শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।

• তাঁর রচিত প্রধান কাব্যগ্রন্থ:
- মানসী
- সোনার তরী
- চিত্রা
- চৈতালী
- কল্পনা
- ক্ষণিকা
- গীতাঞ্জলি
- বলাকা
- পূরবী
- পুনশ্চ
- পত্রপুট
- সেঁজুতি
- শেষলেখা। 

• তাঁর রচিত উপন্যাসঃ
- চোখের বালি
- গোরা
- যোগাযোগ
- চতুরঙ্গ
- ঘরে-বাইরে
- চার-অধ্যায়
- মালঞ্চ। 

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- প্রভাবতী সম্ভাষণ ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের লেখা মৌলিক গ্রন্থ।
- এটি ১৮৬৩ সালে প্রকাশিত হয়।
- তাঁর রচিত অন্যান্য মৌলিক গ্রন্থ- রত্নপরীক্ষা, জীবন-চরিত, শব্দমঞ্জরী, নিষ্কৃতি লাভের প্রয়াস, সংস্কৃত ভাষা ও সংস্কৃত সাহিত্য বিষয়ক প্রস্তাব, বিধবা বিবাহ চলিত হওয়া উচিত কিনা এতদ্বিষয়ক প্রস্তাব ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।
-ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ (১০ জুলাই ১৮৮৫ - ১৩ জুলাই ১৯৬৯) ভারতীয় উপমহাদেশের একজন স্মরণীয় বাঙালি ব্যক্তিত্ব, বহুভাষাবিদ, বিশিষ্ট শিক্ষক ও দার্শনিক ছিলেন। তিনি ভারতের পশ্চিমবঙ্গের অবিভক্ত চব্বিশ পরগণা জেলার পেয়ারা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।

ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ অনেক বই লিখেছেন। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো:
- ভাষা ও সাহিত্য,
বাঙ্গালা ভাষার ইতিবৃত্ত,
- দীওয়ানে হাফিজ,
- রুবাইয়াত - ই - ওমর খৈয়াম,
- নবী করিম মুহাম্মাদ,
- বাংলা ভাষার ব্যাকরণ
• Concrete proof - অর্থ হলো অকাট্য বাস্তব প্রমাণ।
• আর তার জন্য building material (নির্মাণ সামগ্রী) a cement mixer (সিমেন্টের মিশ্রণ) বা something to cover a path (রাস্তা ঢাকার জন্য প্রয়োজনীয় কিছু) কোনোটিই দরকার নেই।
• দরকার হলো সুস্পষ্ট প্রমাণ (clear evidence )
- ধমনি দ্বারা রক্ত চলাচল বাধাগ্রস্ত হলে এই চিকিৎসা দেওয়া হয়।
- এ পদ্ধতিতে সমস্যা যুক্ত ধমনি সংকুচিত স্থান বিশেষ ধরনের বেলুন দ্বারা প্রসারিত করা হয়।

- ডায়াবেটিস (Diabetes) একটি হরমোন সংশ্লিষ্ট রোগ।
- দেহযন্ত্র অগ্ন্যাশয় যদি যথেষ্ট ইনসুলিন তৈরি করতে না পারে অথবা শরীর যদি উৎপন্ন ইনসুলিন ব্যবহারে ব্যর্থ হয়, তাহলে যে রোগ হয় তা হলো 'ডায়াবেটিস' বা 'বহুমূত্র রোগ'।
- তখন রক্তে চিনি বা শকর্রার উপস্থিতিজনিত অসামঞ্জস্য দেখা দেয়।
- ইনসুলিনের ঘাটতিই হল এ রোগের মূল কথা।
- অগ্ন্যাশয় থেকে নিঃসৃত হরমোন ইনসুলিন, যার সহায়তায় দেহের কোষগুলো রক্ত থেকে গ্লুকোজকে নিতে সমর্থ হয় এবং একে শক্তির জন্য ব্যবহার করতে পারে।
- ইনসুলিন উৎপাদন বা ইনসুলিনের কাজ করার ক্ষমতা-এর যেকোনো একটি বা দুটোই যদি না হয়, তাহলে রক্তে বাড়তে থাকে গ্লুকোজ।
- আর একে নিয়ন্ত্রণ না করা গেলে ঘটে নানা রকম জটিলতা, দেহের টিস্যু ও যন্ত্র বিকল হতে থাকে।


- একুশ দফা ১৯৫৪ সালে পূর্ব বাংলা প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনে ক্ষমতাসীন মুসলিম লীগের বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা এবং পূর্ব বাংলায় মুসলিম লীগ শাসনের অবসানের উদ্দেশ্যে আওয়ামী মুসলীম লীগ, কৃষক-শ্রমিক পার্টি, নেজামে ইসলাম এবং গণতন্ত্রী দলের সমন্বয়ে ১৯৫৩ সালের ৪ ডিসেম্বর যুক্তফ্রন্ট নামে একটি নির্বাচনী মোর্চা গঠিত হয়।
- এর রচয়িতা আবুল মনসুর আহমেদ।
- ১৯৫৪ সালের প্রাদেশিক নির্বাচনে যুক্তফ্রন্টের পক্ষ থেকে ২১ দফা নির্বাচনি ইশতেহার ঘোষণা করা হয়। একুশ দফার রচিয়তা আবুল মনসুর আহমেদ।
• এর উল্লেখযোগ্য দফাগুলো হল।
- এর প্রথম দফা বা দাবী ছিলো বাংলাকে অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করা
- প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন
- বিনা ক্ষতিপূরণে জমিদারী প্রথা বিলুপ্ত করা
- অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক প্রাথমিক শিক্ষা প্রবর্তন প্রভৃতি।

সঠিক উত্তর: D) it is easy to pitch them

ব্যাখ্যা:
এই প্রশ্নটি মূলত জিপসিদের জীবনধারা সম্পর্কে। জিপসিরা ঘুরে ঘুরে বসবাস করে (nomadic lifestyle), তারা এক জায়গায় স্থায়ীভাবে থাকে না। তাই তাদের থাকার জন্য এমন কিছু দরকার যা সহজে গুটিয়ে ফেলা যায়, বহন করা যায় এবং নতুন স্থানে সহজে খাটানো (pitch) যায়। তেমনি একটি বসবাসের উপায় হলো তাঁবু (tent)। তাঁবু সহজে খাটানো যায়, ভেঙে ফেলা যায় এবং বহন করাও সহজ।


৬০ সেকেন্ডে ঘুরে =৯০ বার
অতএব ১ সেকেন্ডে ঘুরে ৯০/৬০ বার =৩/২

চাকাটি একবার ঘুরে অতিক্রম করে ৩৬০º
অতএব চাকাটি ৩/২ বার ঘুরে অতিক্রম করে ৩৬০º ×(৩/২) =৫৪০º


• উত্থাপন করে জমির উদ্দিন সরকার ।
• আইনটি জাতীয় সংসদে পাস হয় - ২৭ মার্চ, ১৯৯৬ সালে।
• রাষ্ট্রপতি কর্তৃক অনুমোদন পায় ২৮ মার্চ, ১৯৯৬ সালে।
• পঞ্চোদশ সংশোধনীর মাধ্যমে এটি বাতিল হয় - ৩০ জুন, ২০১১ সালে।
- শুষ্ক মৌসুমে বাংলাদেশকে গঙ্গা নদীর পানির ন্যায্য অংশ প্রধানের উদ্দেশ্যে ১৯৯৬ সালের ১২ই ডিসেম্বর ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লীর হায়দ্রাবাদ হাউজে 'গঙ্গার পানি বন্টন চুক্তি ১৯৯৬' স্বাক্ষরিত হয়।
- এতে স্বাক্ষর করেন ভারতের পক্ষে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী এইচডি দেব গৌড়া এবং বাংলাদেশের পক্ষে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
বাংলাদেশে নারীরা পুরুষের তুলনায় গড়ে বেশি বাঁচে। 

অর্থনৈতিক সমীক্ষা - ২০২৪

• মোট জনসংখ্যা : ১৭১.০০ মিলিয়ন বা ১৭ কোটি (শুমারি- ২০২৩ অনুসারে) ।
• জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার (২০২৩) : ১.৩৩% ।
• জনসংখ্যার ঘনত্ব (প্রতিবর্গ কিলোমিটার) : ১,১৭১ জন।
গড় আয়ু/প্রত্যাশিত আয়ুষ্কাল: ৭২.৩ বছর (পুরুষ- ৭০.৮নারী- ৭৩.৮) ।
• সাক্ষরতার হার (৭+বয়স) : ৭৭.৯% (পুরুষ- ৮০.১ % ও নারী- ৭৫.৮%) ।
• মোট জাতীয় আয় : ৩,০৬,১১৪৪ কোটি টাকা ।
• মাথাপিছু আয় : ২,৭৮৪ মার্কিন ডলার ।
• অর্থনীতির মোট খাত: ১৯টি (২০১৫-১৬ ভিত্তিবছর)
• পণ্যভিত্তিক আমদানি ব্যয়: ৪৪,১০৮.০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (জুলাই - ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ পর্যন্ত)
• পণ্যভিত্তিক রপ্তানি আয়: ৩৮,৪৫২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (জুলাই - ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ পর্যন্ত)
• মোট রপ্তানি আয় ও ব্যয় : (৩৮.৪৫ ও ৪৪.১১) বিলিয়ন মার্কিন ডলার ।
• মোট প্রবাসী/রেমিট্যান্স আয় : ১৫.০৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার (ফেব্রুয়ারি, ২০২৪)
• বৈদেশি মুদ্রা মজুদ : ৩,৫২,৮৫৮.৩ কোটি টাকা।
• মোট কর্মক্ষম জনশক্তি/শ্রমশক্তি (১৫বছর+) : ৭.৩৫ কোটি (পুরুষ - 8.৮০ ও নারী - ২.৫৫ কোটি) [ শ্রমশক্তি ও কর্মসংস্থান সার্ভে, ২০২৩)
• শিশু মৃত্যুর হার (প্রতি হাজারে) : ২৭ জন (১ বছরের কম) [৫ বছরের কম প্রতি হাজারে ৩৩ জন]
• চালু কমিউনিটি ক্লিনিক : ১৪,২৭৫টি ।
• বিনিয়োগের হার : ৩০.৯৮% [সরকারি - ৭.৪৭%, বেসরকারি - ২৩.৫১%]
• আবিষ্কৃত গ্যাসক্ষেত্র : ২৯টি । [উৎপাদনরত - ২০টি , স্থগিত - ০৫টি ও উৎপাদনে যায়নি - ০৪টি]
• মোট রাজস্ব আহরণের লক্ষ্যমাত্রা : ৪,৭৮,০০০ কোটি টাকা (GDP'এর ৯.৫১%)
• মোট সরকারি ব্যয় : ৭,১৪,৪১৮ কোটি টাকা ।
• মাথাপিছু জিডিপি : ২,৬৭৫ মার্কিন ডলার বা ২,৯৪,১৯১ টাকা ।
• দারিদ্র্যের হার : ১৮.৭% [খানা আয়-ব্যয় জরিপ,২০২২ অনুসারে]
• চরম দারিদ্র্যের হার : ৫.৬%
• জিডিপিতে প্রবৃদ্ধির হার : ৫.৮২% (জিডিপির ১৪.২১%) ।
• জিডিপিতে কৃষি খাতের অবদান : ১১.০২% [নিয়োজিত জনশক্তির পরিমাণ - ৪৫.০০%]
• জিডিপিতে শিল্প খাতের অবদান : ৩৭.৯৫% [নিয়োজিত জনশক্তির পরিমাণ -১৭.০০% ]
• জিডিপিতে সেবা খাতের অবদান : ৫১.০৪% [নিয়োজিত জনশক্তির পরিমাণ -৩৮.০০% ]
• মোট ব্যাংক(তফসিলি) : ৬২টি। 
• ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান : ৩৫ টি
• জাতীয় মহাসড়কের দৈর্ঘ্য : ৩,৯৯১ কি.মি.
- বাংলাদেশের প্রধান দ্বিপাক্ষিক সাহায্যদাতা দেশ হলো জাপান।
- জাপান দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশের সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে।
- জাপান থেকে বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি অর্থনৈতিক সাহায্য পায়।

মনে করি, সরল লেখাটির দৈর্ঘ্য = x

এর উপর অঙ্কিত বর্গের ক্ষেত্রফল = x²

সরলরেখাটির এক-চতুর্থাংশ (x/4) ক্ষেত্রফল = x²/16

∴ x²÷(x²/16)

= x²×(16/x²)

= 16 গুণ


"Eager" এর অর্থ হল অত্যন্ত আগ্রহী বা উৎসাহী, যেখানে একজন ব্যক্তি কোনো কিছু করার জন্য খুব আগ্রহী থাকে।
"Indifferent" এর অর্থ হল উদাসীন বা নির্লিপ্ত, যেখানে একজন ব্যক্তি কোনো কিছুর প্রতি খুব কম বা কোনো আগ্রহ প্রদর্শন করে না।
"Enthusiastic" এর অর্থ হল খুব উৎসাহী বা আগ্রহী, যা "Eager" এর সাথে অনুরূপ।
"Halfhearted" এর অর্থ হল অর্ধেক হৃদয় দিয়ে বা অনিচ্ছাকৃত, যা "Indifferent" এর সাথে অনুরূপ, কারণ এটি কোনো কিছুর প্রতি পূর্ণ উৎসাহ বা আগ্রহের অভাবকে বোঝায়।

অন্যান্য অপশনগুলো কেন ভুল:
A) "Devoted" এবং "Dedicated" উভয়ই একই ধরনের আগ্রহ ও নিবেদনের অভিব্যক্তি, তাই এটি অনুরূপ মানের শব্দ জোড়া তবে বিরোধী নয়।
B) "Concerned" এবং "Careful" উভয়ই এক ধরনের সাবধানতা বা মনোযোগের অভিব্যক্তি প্রকাশ করে, তাই এগুলোও বিরোধী নয়।
C) "Anxious" এবং "Nervous" উভয়ই উদ্বেগ বা অস্বস্তির অনুভূতি প্রকাশ করে, যা বিরোধী ধারণা নয়।

সুতরাং, "Eager" এবং "Indifferent" এর সাথে মিল রেখে, "Enthusiastic" এবং "Halfhearted" হল সঠিক বিরোধী শব্দ

- North Atlantic Treaty Organization (NATO) ১৯৪৯ সালের ৪ এপ্রিল প্রতিষ্ঠিত একটি সামরিক সহযোগিতার জোট।

- ন্যাটো জোটভুক্ত দেশগুলোর পারস্পারিক সামরিক সহযোগিতা প্রদানে অঙ্গীকারবদ্ধ।

- ন্যাটোর বর্তমান সদস্য ৩২ টি দেশ এবং প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য ছিল ১২ টি ।

- এর বর্তমান সদর দপ্তর বেলজিয়ামের ব্রাসেলসে (পূর্বে ছিল প্যারিসে )।

- ন্যাটোভুক্ত ৩২ টি দেশের মধ্যে মুসলিম দেশ ২ টি (তুর্কিয়ে ও আলবেনিয়া )

- সুইডেন ন্যাটোর সর্বশেষ সদস্য। (৭ মার্চ, ২০২৪)

- ন্যাটোর নতুন মহাসচিব - মার্ক রুত্তে (নেদারল্যান্ডস)।


- প্রথম ধরিত্রী সম্মেলন ১৯৯২ সালে ব্রাজিলের রিওডি জেনেরিওতে অনুষ্ঠিত হয়।
- ২০০২ সালের ২৬ আগস্ট দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানসবার্গে অনুষ্ঠিত হয় দ্বিতীয় ধরিত্রী সম্মেলন।
- ২০১২ সালের ২০-২২ জুন তারিখে ব্রাজিলের রিও ডি জেনেইরিওতে ৩য় ধরিত্রী সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। সম্মেলনটির আনুষ্ঠানিক নাম ছিল "টেকসই উন্নয়নের জন্য রিও+২০"
- বেনিন প্রজাতন্ত্র আফ্রিকা মহাদেশের একটি দেশ।
- দেশটির রাজধানী পোর্টোনোভা এবং আয়তন ১,১৪,৭৬৩ বর্গ কি.মি.।
- বেনিন পশ্চিম আফ্রিকার একটি প্রজাতান্ত্রিক রাষ্ট্র।
- এর পূর্ব নাম ছিল দাহোমি।
- গিনি উপসাগরে দেশটির প্রায় ১২১ কিমি দীর্ঘ তটরেখা বিদ্যমান।
- কীলক আকারের দেশটি উত্তর দিকে আফ্রিকার অভ্যন্তরে প্রায় ৬৭০ কিলোমিটার প্রবেশ করেছে।
- এটি আফ্রিকার ক্ষুদ্রতর দেশগুলির একটি।
- বেনিনের জলবায়ু ক্রান্তীয়। এর অর্থনীতি কৃষিভিত্তিক।
- নেলসন ম্যান্ডেলার রাজনৈতিক দলের নাম হলো আফ্রিকান ন্যাশনাল কংগ্রেস (ANC)।
- এই দলটি ১৯১২ সালের ৮ জানুয়ারি ব্লুমফন্টেইনে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, যা প্রাথমিকভাবে দক্ষিণ আফ্রিকার কৃষ্ণাঙ্গ নাগরিকদের অধিকারের পক্ষে কাজ করার উদ্দেশ্যে গঠিত হয়েছিল।
- এটি প্রাথমিকভাবে সাউথ আফ্রিকান নেটিভ ন্যাশনাল কংগ্রেস নামে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এবং পরবর্তীতে ১৯২৩ সালে এটির নাম পরিবর্তিত করে আফ্রিকান ন্যাশনাল কংগ্রেস করা হয়।
- এটি দক্ষিণ আফ্রিকার সরকার দ্বারা ১৯৬০ সালে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল এবং ১৯৯০ সালে নিষেধাজ্ঞা উঠানো পর্যন্ত অবৈধভাবে কাজ করেছে।
- নেলসন ম্যান্ডেলা ১৯৯৪ সালের নির্বাচনে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রথম মাল্টি-এথনিক সরকারের প্রধান হিসেবে নির্বাচিত হওয়ার পর এই দলটি ক্ষমতায় আসে। 
- কাজী নজরুল ইসলাম বাংলাদেশের জাতীয় কবি হিসেবে পরিচিত এবং তিনি অবিভক্ত বাংলার সাহিত্য, সমাজ ও সংস্কৃতির অন্যতম শ্রেষ্ঠ ব্যক্তিত্ব।
- তিনি ২৪ মে, ১৮৯৯ সালে (বাংলা ১১ই জ্যৈষ্ঠ, ১৩০৬) পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার চুরুলিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। 
- তাঁকে বাংলাদেশের জাতীয় কবির মর্যাদা দেওয়া হয় ১৯৭২ সালে।
- ছোটবেলায় তাকে 'তারা ক্ষ্যাপা', 'নজর আলী', 'দুখু মিয়া' এসব নামে ডাকা হতো।
- বাল্যকালে নজরুল লেটোদলের সাথে যুক্ত ছিলেন এবং বিখ্যাত কবিয়াল শেখ চাকা তাঁকে 'ব্যাঙাচি' বলে ডাকতেন। নজরুলের আরও কিছু ছদ্মনাম ছিল, যেমন- ধূমকেতু এবং নুরু।
- বাংলা সাহিত্যে তিনি 'বিদ্রোহী কবি' হিসেবে পরিচিত।
- আধুনিক বাংলা সঙ্গীত জগতে তিনি 'বুলবুল' নামে খ্যাত।

তাঁর কাব্যগ্রন্থ:
- অগ্নিবীণা,
- বিষের বাঁশি,
- ভাঙার গান,
- সাম্যবাদী,
- সর্বহারা,
- ঝিঙে ফুল,
- ফণি-মনসা,
- দোলনচাঁপা,
- জিঞ্জিরা,
- প্রলয় শিখা ইত্যাদি। 

অন্যদিকে, 
- বন্দীর বন্দনা, সন্দ্বীপের চর ও রূপসী বাংলা কাব্যগ্রন্থের রচয়িতা যথাক্রমে বুদ্ধদেব বসু, বিষ্ণু দে ও জীবনানন্দ দাশ।
 
'কয়েকটি কবিতা' হচ্ছে একটি কাব্যগ্রন্থ ।
-এটি লিখেছেন সমর সেন
-এটি প্রকাশিত হয় ১৯৩৭ সালে।
-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কাব্যধারার বিপরীতে যে সকল কবি কলম ধরেছিলেন তাদের মধ্যে কবি সমর সেন উল্লেখযোগ্য।
-তাকে আধুনিক যুগের 'নাগরিক কবি' বলা হয়।

সমর সেন রচিত উল্লেখযোগ্য গ্রন্থাবলীঃ
- কয়েকটি কবিতা (১৯৩৭),
- গ্রহণ (১৯৪০),
- নানা কথা (১৯৪২),
- খোলা চিঠি (১৯৪৩)
- এবং তিন পুরুষ (১৯৪৪)
- বাবু বৃত্তান্ত (১৯৭৮) ইত্যাদি।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- কম্পিউটার ভাইরাস এক ধরনের প্রোগ্রাম যা ইন্টারনেট, ডিস্ক বা অন্য যে কোনো মাধ্যমে কম্পিউটারে প্রবেশ করে পুরো কম্পিউটার সফ্টওয়ারে বিভিন্ন সমস্যা সৃষ্টি করে কম্পিউটারকে বিকল করে দেয় কিংবা ডকুমেন্টস নষ্ট করে ফেলে।
- সর্বপ্রথম কম্পিউটার ভাইরাস সম্পর্কে অবহিত করেন → Fred Cohere, ১৯৮৩ সালে।
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0