- বাংলাদেশের সর্বাধিক বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনকারী শিল্প হলো তৈরি পোশাক শিল্প (RMG - Ready-Made Garments)। - ২০২৫ সালের তথ্য অনুযায়ী, এই খাত দেশের মোট রপ্তানি আয়ের প্রায় ৮৪% অবদান রাখে। - বাংলাদেশ বিশ্বে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে, যা যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি, যুক্তরাজ্যসহ বিভিন্ন দেশে রপ্তানি করা হয়। - সস্তা শ্রম, দক্ষ কর্মশক্তি এবং আন্তর্জাতিক মানের পণ্য উৎপাদনের কারণে এই খাতটি বাংলাদেশের অর্থনীতির মেরুদণ্ড হিসেবে বিবেচিত। - এটি লক্ষ লক্ষ মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেছে, বিশেষত নারীদের জন্য, এবং দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
- ১০ এপ্রিল, ১৯৭১ মুজিব নগর সরকার যুদ্ধ পরিচালনা করার জন্য ৪ টি সামরিক জোনে বাংলাদেশকে ভাগ করে ৪ জন সেক্টর কমান্ডার নিযুক্ত করেন। - পরবর্তীতে ১১ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ এর নির্দেশে কর্নেল এম.এ.জি ওসমানী ৪টি সেক্টরকে পুনর্গঠিত করে, পুরো দেশকে ১১টি সেক্টরে ও ৬৪ টি সাব সেক্টরে ভাগ করে। - ফ্রান্সে প্রশিক্ষণরত পাকিস্তান নৌবাহিনীর ৮ জন বাঙালি নৌ- কর্মকর্তা মিলে ১০ নং সেক্টর গঠন করেন। এ সেক্টরে নির্দিষ্ট কোন কমান্ডার ছিল না। এটি সরাসরি প্রধান সেনাপতির নির্দেশনায় পরিচালিত হত।
- ইন্দোনেশিয়ার বর্তমান প্রেসিডেন্ট হলেন প্রাবোও সুবিয়ান্তো। - তিনি ২০ অক্টোবর ২০২৪ সালে দায়িত্ব গ্রহণ করেন এবং বর্তমানে ইন্দোনেশিয়ার অষ্টম প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
- ভ্রান্তিবিলাস মনু সেন পরিচালিত ১৯৬৩ সালের ভারতীয় বাংলা চলচ্চিত্র। - ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর রচিত ১৮৬৯ সালের একই নামের গ্রন্থ অবলম্বনে ছবিটি নির্মিত হয়েছে। - ভ্রান্তিবিলাস উইলিয়াম শেকসপিয়র রচিত নাটক 'কমেডি অব এররস্' অবলম্বনে লিখিত।
- রেগুলেটরের মাধ্যমে বৈদ্যুতিক পাখায় বিদ্যুৎ সরবরাহ নিয়ন্ত্রণ করা হয়। - যখন বৈদ্যুতিক পাখা ধীরে ঘুরানোর জন্য বিদ্যুৎ প্রবাহ কমানো হয় তখন অতিরিক্ত বিদ্যুৎ রেগুলেটরে তাপ সৃষ্টি করে। - যার ফলে বৈদ্যুতিক পাখা ধীরে ঘুরলেও বিদ্যুৎ খরচ একই হয় কারণ সবসময় বিদ্যুৎ প্রবাহ একই থাকে।
• ভারতের ১১২৬.৫৪ কি.মি. বা ৭০০ মাইলব্যাপী অরুণাচল প্রদেশ এবং • চীনের অন্তর্গত তিব্বতের সুবর্ণ সিঁড়ি, সিয়াং ও লোহিত সীমান্তজুড়ে ম্যাকমোহন লাইন অবস্থিত। • অন্যদিকে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে র্যাডক্লিফ লাইন এবং • পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মধ্যে ডুরান্ড লাইন সংশ্লিষ্ট দেশসমূহের সীমানা নির্ধারণ করেছে।
- ইতালীয় ভাস্কর, চিত্রকর, স্থাপত্যবিদ, প্রকৌশলী ও কবি মাইকেল অ্যাঞ্জেলো বুওনারোত্তি ছিলেন ইতালীয় রেনেসাঁসেরও অন্যতম পুরোধা। - তার বিশ্ববিখ্যাত ভাস্কর্য ও স্থাপত্যকর্মের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো রোমের সেন্ট পিটারের ‘পিয়েতো’, ফ্লোরেন্সের আকাদেমিতে রক্ষিত ‘ডেভিট’, দ্বিতীয় পোপ জুলিয়াসের সমাধিসৌধ ইত্যাদি। - তিনি ১৫৬৪ সালে মৃত্যুবরণ করেন। তিনি জন্মগ্রহণ করনে ৬ মার্চ, ১৪৭৫ সালে।
- No Fly Zone হচ্ছে বিমান চলাচলে নিষিদ্ধ এলাকা। - আকাশসীমায় সংরক্ষিত এলাকায় কোনো ধরনের বিমান চলাচল করতে পারে না। - ১৯৯২ থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত উত্তর ইরাকে এমন একটি No Fly Zone স্থাপন করেছিল যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্র। বর্তমানে বিশ্বের বহু দেশেই No Fly Zone রয়েছে যেমন- সিরিয়া, ক্রিমিয়া।
- ১৯৬৭ সালে তৃতীয় আরব ইসরাইল যুদ্ধে ইসরাইল প্রতিপক্ষকে পরাজিত করে গাজা, সিনাই উপদ্বীপ, পশ্চিম তীর ও পূর্ব জেরুজালেম দখল করে নেয়. - ৫-১০ জুন পর্যন্ত ৬ দিন স্থায়ী যুদ্ধ জাতি সংঘের হস্তক্ষেপে সমাপ্ত হয়।
- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত ‘কৃষ্ণকান্তের উইল’-এর প্রধান চরিত্রগুলো হলো ভ্রমর, রোহিণী, হরলাল ও গোবিন্দলাল। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত ‘চোখের বালি’র প্রধান চরিত্রগুলো হলো মহেন্দ্র ও বিনোদিনী। - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত ‘চরিত্রহীন’- এর প্রধান চরিত্রগুলো হলো সতীশ, সাবেত্রী, কিরণময়ী ও দিবাকর।
- মঙ্গলকাব্যগুলোর মধ্যে মনসামঙ্গল প্রাচীনতম। - সাপের দেবী মনসার পূজা প্রচারের কাহিনীই এ কাব্যের বিষয়বস্তু। - এ কাব্যের মূল চরিত্রগুলো হলো চাঁদ সওদাগর, বেহুলা, লখিন্দর ও মনসা দেবী। - চণ্ডীমঙ্গল কাব্য হলো চণ্ডী (পার্বতীর রূপভেদ) দেবীকে অবলম্বন করে রচিত মঙ্গলকাব্য। - ধর্মমঙ্গল হলো পঞ্চদশ থেকে অষ্টাদশ শতাব্দী পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গের বীরভূম, বর্ধমান, বাকুঁড়া, মেদিনীপুর ইত্যাদি অঞ্চলে ধর্মঠাকুর বা ধর্ম নামের যে দেবতাকে নিম্নশ্রেণী ও কোথাও কোথাও উচ্চশ্রেণীর হিন্দুরা পূজা করত, সেই কাহিনী অবলম্বনে রচিত কাব্য। - এ কাব্যের মূল চরিত্রগুলো হলো-হরিশ্চন্দ্র, মদনা, লুইচন্দ্র, কর্ণসেন, গৌড়েশ্বর, লাউসেন। অন্নদামঙ্গল হলো দেবী অন্নদার মাহাত্ম্য প্রচারে ভবানন্দ মজুমদারের জীবন নিয়ে রচিত কাব্য। - কবি ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর রচিত এ কাব্যের মূল চরিত্রগুলো হলো ভবানন্দ, হরিহোড়, মানসিংহ, ঈশ্বরী পাটনী।
- ‘দুধেভাতে উৎপাত’ গল্পগ্রন্থটি বিশিষ্ট কথাসাহিত্যিক আখতারুজ্জামান ইলিয়াস (১৯৪৩-১৯৯৭ খ্রি.) কর্তৃক রচিত ১৯৮৫ সালে এটি প্রকাশিত হয়। তার অন্যান্য উল্লেখযোগ্য রচনার মধ্যে রয়েছেঃ - চিলেকোঠার সেপাই (১৯৮৭), - খোয়াবনামা (১৯৯৬) ইত্যাদি।
- সুধীন্দ্রনাথ দত্ত (১৯০১-১৯৬০ খ্রি.) আধুনিক বাংলা সাহিত্যের একজন বিখ্যাত কবি। - তিনি অনেক কবিতা ও গদ্য রচনা করলেও কোনো উপন্যাস রচনা করেননি। - কাজী নজরুল ইসলাম (১৮৯৯-১৯৭৬ খ্রি.) রচিত উপন্যাস হলো বাঁধনহারা (১৯২৭), মৃত্যুক্ষুধা (১৯৩০) ও কুহেলিকা (১৯৩১)। - জীবনানন্দ দাশ (১৮৯৯-১৯৫৪) রচিত উপন্যাস : মাল্যবান কল্যানী। - কবি ও কথাসাহিত্যিক বুদ্ধদেব বসু (১৯০৮-১৯৭৪ খ্রি.) রচিত উপন্যাস হলো সাড়া (১৯৩০), সানন্দা (১৯৩৩), নির্জন স্বাক্ষর (১৯৫১), তিথিডোর (১৯৫২), নীলাঞ্জনের খাতা (১৯৬০) ইত্যাদি।
- কম্পিউটার কার্যক্ষম হয় হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যারের সমন্বয়ের মাধ্যমে যা কোন ব্যবহারকারীর নির্দেশনা অনুসরণ করে । - কম্পিউটারে প্রদত্ত তত্ত্ব উপাত্ত বিচার বিশ্লেষণ করেই কেবল এটি ফলাফল প্রদর্শন করে । - যে বিষয়ে কোন তথ্য দেয়া নেই সে বিষয়ে সে কোন ফলাফল প্রদর্শন করতে পারেনা । - মানুষের সাথে এখানেই কম্পিউটারের মুল পার্থক্য । - অর্থাৎ কম্পিউটারের কোন নিজস্ব বুদ্ধিমত্তা নেই । - যদিও কম্পিউটার অতীব কম সময়ে মাঝে অনেক বড় সমস্যার সমাধান দিতে পারে ।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
- প্রখ্যাত লেখক গুনার মিরডালের একটি বিখ্যাত গ্রন্থ ‘The Asian Drama’। - ভারতের প্রখ্যাত নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক অমর্ত্য সেনের বিখ্যাত গ্রন্থের মধ্যে অন্যতম হলো ১৯৮১ সালে প্রকাশিত গবেষণা গ্রন্থ ‘Poverty and Famines: An Essay on Entitlement and Deprivation’.
- প্রকৃতিতে প্রাপ্ত সবচেয়ে কঠিন পদার্থ হীরা কার্বনের একটি বিশেষ রুপ। বিশুদ্ধ হীরা বর্ণহীন। - প্রকৃতিতে শক্ত পদার্থ অনুযায়ী সবচেয়ে নরম খনিজ হলো ট্যালক, যা দিয়ে ট্যালকম পাউডার তৈরি হয়। - সবচেয়ে কঠিন খনিজ হলো হীরা।
- মেজর কে এম শফিউল্লাহ ১৯৭২ সালের এপ্রিল থেকে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট পর্যন্ত বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান ছিলেন। - তিনি মুক্তিযুদ্ধের সময় এস ফোর্সের নেতৃত্ব দিয়েছেন। - বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের একজন সেক্টর কমান্ডারও ছিলেন। - তিনি ৩নং সেক্টরের সেক্টর কমান্ডার। - মুক্তিযুদ্ধে বিশেষ অবদানের জন্য তিনি বীর উত্তম খেতাবে ভূষিত হন।
B) ২৬ মার্চ, ১৯৭১ → তারিখ ও সালের মাঝে কমা সঠিকভাবে ব্যবহৃত।
C) ডিসেম্বর ১৬, ১৯৭১ → ইংরেজি পদ্ধতিতে আগে মাস, তারপর দিন, তারপর সাল — এতে কমা সঠিকভাবে আছে।
D) ঢাকা, ২১শে ফেব্রুয়ারী, ১৯৫২ → এখানে দুইটি কমা ব্যবহৃত হয়েছে: "ঢাকা," এবং "২১শে ফেব্রুয়ারী,"। বাংলা তারিখ লেখার সময় "স্থান, তারিখ" — এই ফর্ম্যাটে একটি মাত্র কমা যথাযথ। এখানে "২১শে ফেব্রুয়ারী, ১৯৫২" এর মাঝে কমা অপ্রয়োজনীয়। সঠিক রূপ- ঢাকা, ২১শে ফেব্রুয়ারী ১৯৫২
Conditional sentence -এর নিয়মানুযায়ী If + past perfect + would have/could have/might have হয়। যেহেতু main clause-এ past perfect tense হয়েছে তাই subordinate clause -এ would have ব্যবহার করতে হবে। এ প্রেক্ষিতে (গ) উত্তরটিই ঠিক।
- Fraction (ভগ্নাংশ) এর ক্ষেত্রে লব one এর বেশি হলে auxiliary verb plural হবে। - কিন্তু fraction (ভগ্নাংশ) এর পরে কোন কাজের অভিন্নতা বোঝাতে verb singular হবে।
• উপরের বাক্যগুলোতে দুটি করে past tense- এর clause রয়েছে, যা that দ্বারা যুক্ত হয়েছে। • সুতরাং উভয় clause একই tense এর হবে। • এখানে উত্তর 'ক'- তে 'lie' verb এর past participle- lain ব্যবহার করা হলেও তাতে lain- এর পূর্বে যথাযথ have verb (had) বসানো হয়নি। • উত্তর 'খ'-তে lain down ব্যবহার করা হয়েছে। যার অর্থ হলো ডিম পাড়া বা কোথা ও কিছু রাখা (lay)। সুতরাং এর সাথে sleeping- এর কোনো সম্পর্ক নেই। • উত্তর 'ঘ' তে- tense এর ভুল ব্যবহার এবং verb -এর যথাযথ ব্যবহার হয়নি। • তাই উত্তর 'গ'- ই সঠিক, যেখানে উভয় ক্ষেত্রেই যথাযথভাবে past tense এবং 'lie' verb এর যথাযথ রূপ ব্যবহৃত হয়েছে।
Imperative sentence-কে active থেকে passive করার নিয়ম: Let + obj + be + v3 (verb এর past participle form). সুতরাং বাক্যটির সঠিক passive form হলো- Let the window be opened.
- বান্দুং হলো ইন্দোনেশিয়ার জাভা প্রদেশের রাজধানী এবং বৃহত্তম শহর।
- অবস্থান: শহরটি জাভা দ্বীপের পশ্চিম দিকে অবস্থিত। জাকার্তা থেকে প্রায় ১৮০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থিত।
- জনসংখ্যা: ইন্দোনেশিয়ার তৃতীয় বৃহত্তম শহর। - মোট আয়তন ১,৮৭৬ বর্গ কিলোমিটার। - বান্দুং "প্যারিস অফ জাভা" নামে পরিচিত। - শহরটি তার মনোরম পরিবেশ, ঐতিহাসিক স্থাপত্য, এবং সুস্বাদু খাবারের জন্য বিখ্যাত। - বান্দুং ইন্দোনেশিয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা, সাংস্কৃতিক, এবং অর্থনৈতিক কেন্দ্র।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
✅প্রাইমারী, নিবন্ধন বা ১১তম-২০তম গ্রেডের যেকোনো চাকরি জন্য প্রশ্ন ব্যাংক লেগে থেকে শেষ করুন। অ্যাপ এর প্রশ্ন ব্যাংক থেকে ১০০% কমন আসবে। বাকি চাকরি পরীক্ষা জন্য ৭০%-৮০% কমন আসবে। আপনার চর্চার সময় আপনার ভুল প্রশ্ন, বুকমার্ক প্রশ্ন সব ডাটাবেজে জমা থাকে। মনে করুন বাংলা সাহিত্য ৪০০০ প্রশ্ন আছে, আপনি একবার ভালো করে পড়বেন, এর মধ্যে দেখবেন ৪০% প্রশ্ন আপনার জানা, যেগুলো কখনও ভুল হবে না, বাকি আছে ৬০%, এই প্রশ্নগুলো আলাদা বাটনে জমা হয়, যেগুলো আপনি ভুল করছেন, এখন এইগুলো ভালো করে রিভিশন দিন। এতে সহজে কম সময় প্রস্তুতি শেষ হবে। যারা একেবারে নতুন তারা জব শুলুশন্স বাটন দিয়ে শুরু করতে পারেন।
✅প্রাইমারী ১ম ধাপের পরীক্ষার তারিখ দিলে ফুল মডেল টেস্ট শুরু হবে।
✅ব্যাংক নিয়োগ প্রস্তুতি'র লং কোর্স (রুটিনের জন্য পিডিএফ বাটন দেখুন) - পরীক্ষা শুরুঃ ১০ নভেম্বর। - মোট পরীক্ষাঃ ১২৮টি, - টপিক ভিত্তিকঃ ১১২টি, - রিভিশন পরীক্ষাঃ ২২টি, - Vocabulary রিভিশনঃ ৩বার
✅ সম্পূর্ণ ফ্রিতে প্রস্তুতি নিন ৫০তম বিসিএস। মোট পরীক্ষাঃ ১৬২টি টপিক ভিত্তিক পরীক্ষাঃ ১০০টি রিভিশন পরীক্ষাঃ ৬২টি
অ্যাপ এর হোম screen -এ পিডিএফ বাটন ক্লিক করুন, এখান থেকে রুটিন ডাউনলোড করতে পারবেন। রুটিনের তারিখ অনুযায়ী পরীক্ষা রাত ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যেকোন সময় দিতে পারবেন, ফলাফল সাথে সাথে বিস্তারিত ব্যাখ্যাসহ দেওয়া হয়। missed পরীক্ষাগুলো আর্কাইভ থেকে দিতে পারবেন, তবে মেরিট লিস্ট আসবে না, মেরিট লিস্টে থাকতে হলে রুটিন অনুযায়ী নির্দিষ্ট তারিখে দিতে হবে। আর্কাইভ থেকে পরীক্ষা দিতে হলে ভিজিট করুনঃ অ্যাপ এর হোম স্ক্রীনে 'পরীক্ষার সেকশন' বাটনে ক্লিক করুন -> বিসিএস বাটন -> [ফ্রি কোর্স] ৫০তম বিসিএস প্রিলি ২২০ দিনের সেকশনের All Exam বাটন ক্লিক করুন -> এখান Upcoming, Expired ট্যাব পাবেন।
✅ প্রধান শিক্ষক প্রস্তুতি - লেকচারশীট ভিত্তিকঃ রুটিন আপলোড করা হয়েছে। পরীক্ষা শুরুঃ ১৫ আগস্ট। মোট পরীক্ষাঃ ৫৮টি
✅ আপকামিং রুটিনঃ
- ১০০ দিনের বিসিএস বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি। - বেসিকভিউ বই অনুসারে GK রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে। - অগ্রদূত বাংলা বই অনুসারে বাংলা সাহিত্য ও ভাষা রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।। - English মাস্টার বই অনুসারে রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।