পেট্রোলিয়াম বা খনিজ তেল বিভিন্ন ধরনের হাইড্রোকার্বনের মিশ্রণ। পেট্রোলিয়াম থেকে আংশিক পাতনের (fractional distillation) মাধ্যমে বিভিন্ন উপাদান পৃথক করা হয়। এর মধ্যে কেরোসিন একটি প্রধান অংশ যা পেট্রোলিয়ামের গড় ১৩% অংশ দখল করে। অন্যান্য অংশ যেমন: পেট্রোল ৫%, ন্যাপথা ১০%, ডিজেল ২০%, লুব্রিকেটিং তেল ২৫%, বিটুমিন ২৫% ইত্যাদি।
যখন একটি পরমাণু ইলেকট্রন দান করে, অর্থাৎ ইলেকট্রন হারায়, তখন তার মোট ইলেকট্রন সংখ্যা কমে যায় কিন্তু প্রোটনের সংখ্যা অপরিবর্তিত থাকে। ইলেকট্রনের আধান ঋণাত্মক এবং প্রোটনের ধনাত্মক। তাই ইলেকট্রন হারালে পরমাণুতে ধনাত্মক চার্জের পরিমাণ বেড়ে যায়, অর্থাৎ তার জারণ সংখ্যা ধনাত্মক হয়।
- ফিটকিরির রাসায়নিক সংকেতে দেওয়া হয়েছে: K₂SO₄ · Al₂(SO₄)₃ · 24H₂O। অর্থাৎ, ফিটকিরিতে উপস্থিত মৌলগুলো পটাশিয়াম (K), আলুমিনিয়াম (Al), সালফার (S) এবং জল (H₂O) সরাসরি বা অ্যালুমিনিয়াম এবং সালফেট আয়নে যুক্ত থাকে। - ফিটকিরির সংকেত অনুসারে, Na (সোডিয়াম) নেই, কারণ ফিটকিরি মূলত পটাশিয়াম এবং আলুমিনিয়াম সালফেট লবণ; এতে সোডিয়ামের কোন অংশ নেই।
- সোডিয়াম এসিটেটকে সোডিয়াম ইথানয়েটও বলা হয় । - এর সংকেত হলো CH3COONa । - ইথানয়িক এসিড সোডিয়াম হাইড্রোক্সাইডের জলীয় দ্রবণের সাথে বিক্রিয়া করে সোডিয়াম এসিটেট লবণ ও পানি উৎপন্ন করে ।
CH3OOH + HaOH -> CH3COONa + H2O ।
ইথানয়িক এসিড সোডিয়াম হাইড্রোক্সাইড সোডিয়াম এসিটেট পানি
- অস্থায়ী খরতা জলে ক্যালসিয়াম বাইকার্বোনেট (Ca(HCO₃)₂) এবং ম্যাগনেসিয়াম বাইকার্বোনেট (Mg(HCO₃)₂) এর উপস্থিতির কারণে হয়। - এই লবণগুলি জলে দ্রবীভূত থাকে এবং পানিকে খর করে তোলে।
- Cl₃CNO₂ হচ্ছে টিয়ার গ্যাস। - যার রাসায়নিক নাম ক্রাইসাইটোসিন (Chloroformate Nitrogen dioxide)। - এটি একটি শক্তিশালী রাসায়নিক গ্যাস, যা সাধারণত দুঃখজনক এবং অস্বস্তিকর প্রভাব ফেলে। - এটি চোখে এবং শ্বাসযন্ত্রে তীব্র জ্বালা সৃষ্টি করে, যা চোখে অশ্রু উৎপন্ন করতে বাধ্য করে, সেজন্য একে টিয়ার গ্যাস বলা হয়। - টিয়ার গ্যাস মূলত অপরাধ দমন বা বিক্ষোভ মোকাবিলা করার জন্য ব্যবহৃত হয়, কারণ এটি মানুষের অশ্রু উৎপন্ন করতে সহায়তা করে এবং শরীরের অস্বস্তি তৈরি করে, যার ফলে তারা দ্রুত স্থান ত্যাগ করে।
অন্যদিকে, - ফসজিন গ্যাস (Phosgene), মাস্টার্ড গ্যাস (Sulfur Mustard), এবং লাফিং গ্যাস (Nitrous Oxide) এর গঠন ও ব্যবহার ভিন্ন। - ফসজিন গ্যাস একটি বিষাক্ত রাসায়নিক গ্যাস, মাস্টার্ড গ্যাস একটি দাহক এবং চর্মের ক্ষতি করতে সক্ষম গ্যাস, এবং লাফিং গ্যাস মজা বা আনন্দ সৃষ্টিকারী গ্যাস হিসাবে পরিচিত, যার প্রধান উপাদান হল নাইট্রাস অক্সাইড (N₂O)।
- সাদা ভিট্রিয়ল বা আদ্র জিঙ্ক সালফেট এর সংকেত ZnSO4.7H2O - গ্রিন ভিট্রিয়ল বা আদ্র ফেরাস সালফেট FeSO4.7H2O - ব্লু ভিট্রিয়ল বা তুঁতে বা আদ্র কপার সালফেট এর সংকেত CUSO4.5H2O - গ্লোবার লবণ বা আদ্র সোডিয়াম সালফেট এর সংকেত Na2SO4.10H2O
ভারতীয় রসায়ন সমিতির প্রথম প্রেসিডেন্ট আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায়, বাজার থেকে সংগৃহীত সিঁদুরের বেশ কিছু নমুনাকে রাসায়নিক বিশ্লেষণ করে দেখেছেন যে সেগুলোর সব কয়টিই ছিল রেডলেড (Pb2O4)। এতে অনুমিত হয় যে এককালে হয়তো ভার্মিলিয়নই সিঁদুর হিসাবে ব্যবহৃত হতো। বর্তমানে রেড-লেডকেই প্রধানত সিঁদুর নামে বাজারজাত করা হয়। এখনকার বইতেও ভার্মিলিয়নকে চীনা সিন্দুর এবং রেড-লেড কে মেটে সিন্দুর বলে লেখা হয়। লেডের বিভিন্ন অক্সাইড বিভিন্ন রং এর হয়ে থাকে। এদের মধ্যে লেড সেসকি অক্সাইড (Pb2O3) হলুদাভ লাল এবং ট্রাইপ্লাম্বিক টেট্রক্সাইড (Pb3O4) উজ্জ্বল লাল। মার্কারী যৌঘ যেখানে সীসার যৌগ থেকে অনেক বেশি ব্যয়সাধ্য সেখানে ভেজালের এই যুগে চীনা সিন্দুর বলে যেটা বিক্রি হয় সেটা ভার্মিলিয়ন না হয়ে রেড-লেড হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। হিঙ্গুল বা রসসিন্দুর প্রকৃতিজাত মারকিউরিক সালফাইড (HgS)।
এখান থেকে বুঝা যায়, ট্রাইপ্লাম্বিক টেট্রক্সাইড (Pb3O4) উজ্জ্বল লাল ও মারকিউরিক সালফাইড (HgS) দুইটি সিদুর। এটা অপশনের উপর নির্ভর করে।
জারক পদার্থগুলাে ইলেকট্রন গ্রহণ করে অন্যকে জারিত করে ও নিজে বিজারিত হয় । অক্সিজেন , ক্লোরিন ও ব্রোমিন প্রত্যেকেই ইলেকট্রন গ্রহণ করে , তাই এরা জারক পদার্থ । অন্যদিকে হাইড্রোজেন ইলেকট্রন ত্যাগ করে তাই এটা জারক নয় , বিজারক ।
সোনা,রুপা,প্লাটিনাম,রোডিয়াম,প্যালাডিয়াম প্রভৃতি ধাতুসমূহ বাতাসের অক্সিজেন দ্বারা সহজে জারিত হয়না অর্থাৎ বেশ নিষ্ক্রিয় অবস্থায় থাকে ,তাই এদের মরিচা পড়ে না।ফলে এদের অভিজাত ধাতুও বলা হয়।
Aqua regia is a mixture of nitric acid and hydrochloric acid, optimally in a molar ratio of 1:3. Aqua regia is a yellow-orange (sometimes red) fuming liquid, so named by alchemists because it can dissolve the noble metals gold and platinum, though not all metals.
- বস্তুর ধর্ম ধারন করে এমন ক্ষুদ্রতম কণিকার হচ্ছে অনু। পরমাণু বস্তুর ধর্ম ধারণ করতে পারে না। কারন বস্তু তখন তার উপাদান মৌলে বিশ্লিষ্ট হয়। - যেমন পানির ধর্ম হাইড্রোজেন অথবা অক্সিজেন ধারণ করে না। বরং পানির অনু H2O পানির ধর্ম ধারণ করে।
পদার্থ অতি ক্ষুদ্র কণাসমূহ দ্বারা গঠিত, এই কণাগুলোর নাম পরমাণু। একই পদার্থের পরমাণুসমূহের আকার, ভর এবং অন্যান্য বৈশিষ্ট্য একই রকম হয়, ভিন্ন ভিন্ন পদার্থের পরমাণুসমূহের আকার, ভর এবং অন্যান্য বৈশিষ্ট্য ভিন্নরকমের হয়। পরমাণুসমূহ বিভাজিত, সৃষ্টি বা ধ্বংস হতে পারে না।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
-ভিটামিন-সি যার রাসায়নিক নাম অ্যাসকরবিক অ্যাসিড ( Ascorbic Acid )। এটি একটি জৈব অম্ল, যা শাকসবজি, ফল প্রভৃতিতে পাওয়া যায়। যার রাসায়নিক সংকেত C6H8O6 এটি সাদা দানাদার পদার্থ।
-অভাবজনিত সমস্যা ও রোগ ১. যাদের শরীরে ভিটামিন-সি-এর অভাব রয়েছে, তারা খুব সহজে ক্লান্ত হয়ে পড়েন। শরীরে শক্তি কমে যায়, অবসন্ন হয়ে পড়েন।
২. শরীরে ভিটামিন-সি-এর ঘাটতি হলে বিরক্তিভাব দেখা দেয়। মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায়।
৩. যাদের শরীরে ভিটামিন-সি-এর ঘাটতি হয়, তাদের হঠাৎ করে ওজন কমে যেতে পারে।
৪. ভিটামিন-সি-এর অভাব হলে গিঁটে ব্যথা বা পেশিতে ব্যথার সমস্যা হয়।
৫. ভিটামিন-সি-এর অভাব হলে দেহে কালশিটে দাগ পড়ে।
৬. ভিটামিন-সি দাঁত ও মাড়ির স্বাস্থ্যকে ভালো রাখে। এর ঘাটতি দেখা দিলে এসব অংশে সমস্যা হতে পারে।
৭. ত্বক ও চুল শুষ্ক হয়ে যাওয়াও ভিটামিন-সি-এর ঘাটতির লক্ষণ।
৮. ভিটামিন-সি-এর ঘাটতি হলে শরীরে রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কমে যায়।
✅প্রাইমারী, নিবন্ধন বা ১১তম-২০তম গ্রেডের যেকোনো চাকরি জন্য প্রশ্ন ব্যাংক লেগে থেকে শেষ করুন। অ্যাপ এর প্রশ্ন ব্যাংক থেকে ১০০% কমন আসবে। বাকি চাকরি পরীক্ষা জন্য ৭০%-৮০% কমন আসবে। আপনার চর্চার সময় আপনার ভুল প্রশ্ন, বুকমার্ক প্রশ্ন সব ডাটাবেজে জমা থাকে। মনে করুন বাংলা সাহিত্য ৪০০০ প্রশ্ন আছে, আপনি একবার ভালো করে পড়বেন, এর মধ্যে দেখবেন ৪০% প্রশ্ন আপনার জানা, যেগুলো কখনও ভুল হবে না, বাকি আছে ৬০%, এই প্রশ্নগুলো আলাদা বাটনে জমা হয়, যেগুলো আপনি ভুল করছেন, এখন এইগুলো ভালো করে রিভিশন দিন। এতে সহজে কম সময় প্রস্তুতি শেষ হবে। যারা একেবারে নতুন তারা জব শুলুশন্স বাটন দিয়ে শুরু করতে পারেন।
✅প্রাইমারী ১ম ধাপের পরীক্ষার তারিখ দিলে ফুল মডেল টেস্ট শুরু হবে।
✅ব্যাংক নিয়োগ প্রস্তুতি'র লং কোর্স (রুটিনের জন্য পিডিএফ বাটন দেখুন) - পরীক্ষা শুরুঃ ১০ নভেম্বর। - মোট পরীক্ষাঃ ১২৮টি, - টপিক ভিত্তিকঃ ১১২টি, - রিভিশন পরীক্ষাঃ ২২টি, - Vocabulary রিভিশনঃ ৩বার
✅ সম্পূর্ণ ফ্রিতে প্রস্তুতি নিন ৫০তম বিসিএস। মোট পরীক্ষাঃ ১৬২টি টপিক ভিত্তিক পরীক্ষাঃ ১০০টি রিভিশন পরীক্ষাঃ ৬২টি
অ্যাপ এর হোম screen -এ পিডিএফ বাটন ক্লিক করুন, এখান থেকে রুটিন ডাউনলোড করতে পারবেন। রুটিনের তারিখ অনুযায়ী পরীক্ষা রাত ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যেকোন সময় দিতে পারবেন, ফলাফল সাথে সাথে বিস্তারিত ব্যাখ্যাসহ দেওয়া হয়। missed পরীক্ষাগুলো আর্কাইভ থেকে দিতে পারবেন, তবে মেরিট লিস্ট আসবে না, মেরিট লিস্টে থাকতে হলে রুটিন অনুযায়ী নির্দিষ্ট তারিখে দিতে হবে। আর্কাইভ থেকে পরীক্ষা দিতে হলে ভিজিট করুনঃ অ্যাপ এর হোম স্ক্রীনে 'পরীক্ষার সেকশন' বাটনে ক্লিক করুন -> বিসিএস বাটন -> [ফ্রি কোর্স] ৫০তম বিসিএস প্রিলি ২২০ দিনের সেকশনের All Exam বাটন ক্লিক করুন -> এখান Upcoming, Expired ট্যাব পাবেন।
✅ প্রধান শিক্ষক প্রস্তুতি - লেকচারশীট ভিত্তিকঃ রুটিন আপলোড করা হয়েছে। পরীক্ষা শুরুঃ ১৫ আগস্ট। মোট পরীক্ষাঃ ৫৮টি
✅ আপকামিং রুটিনঃ
- ১০০ দিনের বিসিএস বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি। - বেসিকভিউ বই অনুসারে GK রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে। - অগ্রদূত বাংলা বই অনুসারে বাংলা সাহিত্য ও ভাষা রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।। - English মাস্টার বই অনুসারে রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।