রাসায়নিক বিক্রিয়া (36 টি প্রশ্ন )
রাসায়নিক সংকেত:

ভিনেগারের রাসায়নিক সংকেত- CH3​COOH

চুনের রাসায়নিক সংকেত- CaO

চুনাপথরের রাসায়নিক সংকেত- CaCO3

তুঁতের রাসায়নিক সংকেত- CuSO4​  5H2​O

ক্যালামিনের রাসায়নিক সংকেত- ZnCO3​

মিল্ক অফ লাইমের রাসায়নিক সংকেত- Ca(OH)2​

বেকিং সোডার রাসায়নিক সংকেত- NaHCO3
প্রশ্নে "চুন" বলতে সাধারণত চুনাপাথর বা quicklime বোঝানো হয়। চুনের রাসায়নিক সংকেত হল CaO, যা ক্যালসিয়াম অক্সাইড নামে পরিচিত।

- CaCO3 হল চুনাপাথরের প্রধান উপাদান, যাকে ক্যালসিয়াম কার্বনেট বলা হয়। এটি চুনের আগে একটি পদার্থ।
- চুন তৈরি হয় CaCO3 কে উত্তপ্ত করার মাধ্যমে, যার ফলে কার্বন ডাইঅক্সাইড বাহির হয়ে যায় এবং CaO পাওয়া যায়।
- Ca(OH)2 হল চুনের পরবর্তী পদার্থ, যা slaked lime বা চুনের গুড়ো নামে পরিচিত।
- CaCl2 হলো ক্যালসিয়াম ক্লোরাইড, যা চুনের সঙ্গে সরাসরি সম্পর্কিত নয়।

সুতরাং, চুনের সরাসরি রাসায়নিক সংকেত হল CaO বা ক্যালসিয়াম অক্সাইড।
- তেজস্ক্রিয়তা একটি অপ্রত্যাবর্তী (irreversible) প্রক্রিয়া।
- এটি এমন একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে কোনো অস্থিতিশীল পরমাণুর নিউক্লিয়াস থেকে স্বতঃস্ফূর্তভাবে আলফা, বিটা, গামা ইত্যাদি তেজস্ক্রিয় রশ্মি নির্গত হয় এবং পরমাণু একটি নতুন মৌলে রূপান্তরিত হয়।
- এই প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ নিউক্লিয় ঘটনা, যেটি চাপ, তাপ, বিদ্যুৎ বা চৌম্বক ক্ষেত্রের মত বাহ্যিক প্রভাব দ্বারা পরিবর্তিত হয় না এবং একবার এ প্রক্রিয়া ঘটলে তা ফিরে পাওয়া যায় না বা পুনর্ব্যবহারযোগ্য নয়।
গামা রশ্মি অতিক্ষুদ্র তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের তড়িৎ চুম্বকীয় তরঙ্গ। এর কোন চার্জ ও ভর নেই। এর ভেদন ক্ষমতা সবচেয়ে বেশি, যা আলফা রশ্মির তুলনায় ১০০০০ গুণ বেশি

সাবান তৈরিতে NaOH (সোডিয়াম হাইড্রক্সাইড) ব্যবহার করা হয়:

- এটি একটি শক্তিশালী ক্ষার যা উদ্ভিজ্জ তেল বা প্রাণিজ চর্বির সাথে বিক্রিয়া করে সাবান তৈরি করে।
- এই প্রক্রিয়াকে সাপোনিফিকেশন বলে।
- NaOH সস্তা এবং সহজলভ্য হওয়ায় শিল্পে এর ব্যবহার বেশি।
- KOH দিয়েও সাবান তৈরি করা যায় তবে এটি বেশি ব্যয়বহুল।

সাবান তৈরিতে NaOH (সোডিয়াম হাইড্রক্সাইড) ব্যবহার করা হয়:

- এটি একটি শক্তিশালী ক্ষার যা উদ্ভিজ্জ তেল বা প্রাণিজ চর্বির সাথে বিক্রিয়া করে সাবান তৈরি করে।
- এই প্রক্রিয়াকে সাপোনিফিকেশন বলে।
- NaOH সস্তা এবং সহজলভ্য হওয়ায় শিল্পে এর ব্যবহার বেশি।
- KOH দিয়েও সাবান তৈরি করা যায় তবে এটি বেশি ব্যয়বহুল।

পলিমারাইজেশন প্রক্রিয়ায় প্লাস্টিক তৈরি:

- ছোট মনোমার অণু একত্রিত হয়ে বড় পলিমার অণু তৈরি করে
- এই প্রক্রিয়ায় ইথিলিন থেকে পলিথিন তৈরি হয়
- উচ্চ তাপ ও চাপে এই বিক্রিয়া ঘটে
- উৎপ্রেরক ব্যবহার করা হয় বিক্রিয়া ত্বরান্বিত করতে

পলিমারাইজেশন প্রক্রিয়ায় প্লাস্টিক তৈরি:

- ছোট মনোমার অণু একত্রিত হয়ে বড় পলিমার অণু তৈরি করে
- এই প্রক্রিয়ায় ইথিলিন থেকে পলিথিন তৈরি হয়
- উচ্চ তাপ ও চাপে এই বিক্রিয়া ঘটে
- উৎপ্রেরক ব্যবহার করা হয় বিক্রিয়া ত্বরান্বিত করতে
- পানি গরম হওয়ার কারণ হলো রাসায়নিক বিক্রিয়া যা তাপের উৎপাদন ঘটায়।
- Ca(OH)₂ (ক্যালসিয়াম হাইড্রোক্সাইড) পানিতে দ্রবীভূত হলে এটি একটি এক্সোথার্মিক প্রতিক্রিয়া ঘটায়, যার মাধ্যমে তাপ নিঃসৃত হয়। এই প্রতিক্রিয়ার ফলে পানি গরম হয়ে ওঠে।

- বিশেষভাবে, Ca(OH)₂  যখন পানিতে দ্রবীভূত হয়, তখন এটি একটি দ্রুত তাপ উৎপাদনকারী প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে, যাকে slaked lime বা চুন বলা হয়।
- এই প্রতিক্রিয়া থেকে নির্গত তাপ পানির তাপমাত্রা বাড়িয়ে দেয়।

অন্যদিকে,
- CaCO₃ (ক্যালসিয়াম কার্বনেট), CaCl₂ (ক্যালসিয়াম ক্লোরাইড), এবং CaO (ক্যালসিয়াম অক্সাইড) পানিতে দ্রবীভূত হলেও, এদের মধ্যে Ca(OH)₂ এর মতো তাপ উৎপন্ন হয় না।
- CaCl₂ পানিতে দ্রবীভূত হলে তাপ শোষণ করে, কিন্তু এর প্রভাব পানির তাপমাত্রায় এত বেশি পরিবর্তন আনে না।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- আরটি-পিসিআর (RT-PCR) হল জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের একটি পরীক্ষা।
- আরটি (RT)- এর পুরো অর্থ রিভার্স ট্রান্সক্রিপশন (Reverse Transcription) এবং পিসিআর (PCR)-এর পুরো অর্থ পলিমিরেজ চেন রিয়্যাকশন (Polymerase Chain Reaction) ।
- নাক থেকে কিংবা গলা থেকে নমুনা সংগ্রহ করে তার পর সেই নমুনার আরটি-পিসিআর (RT-PCR) করা হয়।

- নিউক্লীয় বিক্রিয়া নিয়ন্ত্রণের জন্য বোরণ ব্যবহৃত হয়।
- বোরণ একটি নিউট্রন শোষক। এটি নিউট্রনের সাথে মিথস্ক্রিয়া করে এবং তাদের শক্তি ধ্বংস করে।
- এটি পারমাণবিক বিদ্যুৎ চুল্লীতে নিউক্লীয় বিক্রিয়া নিয়ন্ত্রণে ব্যবহৃত হয়।

- অন্যদিকে, ইউরোনিয়াম নিউক্লীয় বিক্রিয়ার জন্য প্রয়োজনীয় জ্বালানি। এটি নিউট্রন শোষণ করে এবং ফিশন প্রক্রিয়া ঘটায়। এটি পারমাণবিক অস্ত্র তৈরিতেও ব্যবহৃত হয়।


-লেবাননের প্রেসিডেন্ট মিশেল আউন, এই বিস্ফোরণের জন্য দায়ী করেছেন ২৭৫০টন অ্যামোনিয়াম নাইট্রেটকে, যা বন্দরের একটি গুদামঘরে অনিরাপদভাবে মজুত করে রাখা হয়েছিল বলে তিনি বলেছেন। মলডোভিয়ার পতাকাবাহী মালবাহী জাহাজ এমভি রোসাস এই একই পরিমাণ রাসায়নিক- অর্থাৎ ২৭৫০টন রাসায়নিক নিয়ে ২০১৩ সালে বৈরুত বন্দরে নোঙর করে।
-ক্ষারক হলো মূলত ধাতব অক্সাইড বা হাইড্রোক্সাইড।কিছু কিছু ক্ষারক আছে যারা পানিতে দ্রবীভূত হয় আর কিছু আছে যারা দ্রবীভূত হয় না।
যে সমস্ত ক্ষারক পানিতে দ্রবীতূত হয় তাদেরকে বলে ক্ষার।সোডিয়াম হাইড্রোক্সাইড (NaOH), পটাশিয়াম হাইড্রোক্সাইড (KOH),অ্যামোনিয়াম হাইড্রোক্সাইড (NH4OH),ক্যালসিয়াম হাইড্রোক্সাইড Ca(OH)2 এগুলো ক্ষার। এদেরকে কিন্তু ক্ষারকও বলা যায়।

- পক্ষান্তরে অ্যালুমিনিয়াম হাইড্রোক্সাইড [Al(OH)3] কিন্তু পানিতে দ্রবীভূত হয় না। তাই এটি একটি ক্ষারক হলেও ক্ষার নয়।
 অতএব একথা বলা যায় যে, সকল ক্ষার ক্ষারক হলেও সকল ক্ষারক কিন্তু ক্ষার নয়।
দুর্বল এসিড : এসিটিক এসিড, সাইট্রিক এসিড, অক্সালিক এসিড
শক্তিশালী এসিডঃ সালফিউরিক এসিড, নাইট্রিক এসিড, হাইড্রোক্লোরিক এসিড

হাইড্রোজেন সালফাইড একটি রাসায়নিক যৌগ যার রাসায়নিক সংকেত H2S। এটি বর্ণহীন, পঁচা ডিমের গন্ধযুক্ত গ্যাস, এটা বাতাসের থেকে ভারী, বিষাক্ত, ক্ষয়কারক, দাহ্য এবং বিষ্ফোরক পদার্থ।আগ্নেয়গিরির গ্যাসে, প্রাকৃতিক গ্যাসে, কূপের পানিতে H2S এর উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়।


অ্যানোডে জারণ এবং ক্যাথোডে বিজারণ বিক্রিয়া সম্পন্ন হয়।
লিথিয়াম একটি রাসায়নিক মৌল যার প্রতীক Li এবং পারমানবিক সংখ্যা ৩। লিথিয়াম সবচেয়ে হালকা কঠিন মৌল।
- সবচেয়ে ভারী মূল্যবান ধাতু প্লাটিনাম।
-আইসোটোপের ক্ষেত্রে এটমিক সংখ্যা সমান কিন্তু ভরসংখ্যা ভিন্ন,
-আইসোবারের ক্ষেত্রে ভরসংখ্যা সমান কিন্তু এটমিক সংখ্যা ভিন্ন,
-আইসোটোনের ক্ষেত্রে এটমিক সংখ্যা ভিন্ন কিন্তু নিউট্রন সংখ্যা সমান এবং
-আইসোমারের ক্ষেত্রে নিউক্লিয়াসের পারমাণবিক সংক্যা ও ভরসংখ্যা সমান ,কিন্তু শক্তি অবস্থা ভিন্ন।
যে তড়িৎদ্বারে বিজারণ অর্থাৎ ইলেকট্রন গ্রহণ করে নিজে বিজারিত হয় এবং অন্যকে জারিত করে বিক্রিয়া সংঘটিত করে তাকে ক্যাথোড বলে।  তড়িৎ বিশ্লেষ্য কোষের ক্ষেত্রে ব্যাটারির ঋণাত্মক প্রান্তের সাথে যে তড়িৎদ্বার যুক্ত থাকে তা ক্যাথোড।
- ড্রাইসেলে অ্যানোড হিসেবে ধাতব জিংকের তৈরি ছোট কৌটা এবং ক্যাথোড হিসেবে কার্বন দন্ড. 
- অ্যানোডে জারণ এবং ক্যাথোডে বিজারণ বিক্রিয়া সম্পন্ন হয়।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন

 

আইসোটোপ এ প্রোটন সংখ্যা সমান কিন্তু নিউট্রন সংখ্যা ভিন্ন। আইসোটোপ এ প আছে। প তে প্রোটন-- প্রোটন সমান। আইসোটোন এ নিউট্রন সংখ্যা সমান কিন্তু প্রোটন সংখ্যা ভিন্ন। আইসোটোন এ ন আছে। ন তে নিউট্রন--- নিউট্রন সমান। আইসোবার এ ভরসংখ্যা সমান। প্রোটন এবং নিউট্রন সংখ্যা ভিন্ন।

 



 

জারণ বিক্রিয়ায় ইলেকট্রনের বর্জন হয়। বিজারণে ইলেকট্রনের গ্রহণ হয়।

একটি মনে রাখুন।




 

জারণ বিক্রিয়ায় ঘটে--ইলেক্ট্রন বর্জন.





ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন

সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0