ইলেকট্রনিক্স (26 টি প্রশ্ন )
- ডায়োড একটি একমুখী ডিভাইস, যা শুধুমাত্র এক দিক থেকে বিদ্যুৎ প্রবাহিত হতে দেয় এবং অন্য দিক থেকে প্রতিরোধ করে।
- এটি পিএন জংশন বা সেমিকন্ডাক্টর উপাদান থেকে তৈরি হয় এবং সাধারণত রেকটিফিকেশন (AC থেকে DC রূপান্তর) এবং অন্যান্য বৈদ্যুতিক সিস্টেমে ব্যবহৃত হয়।
- আইসি (ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট) চিপের উৎপাদন প্রক্রিয়াকে ফ্যাব্রিকেশন (Fabrication) বলা হয়।
- এটি একটি জটিল প্রক্রিয়া, যেখানে সিলিকন ওয়েফারের উপর বিভিন্ন ইলেকট্রনিক উপাদান (যেমন ট্রানজিস্টর, রেজিস্টর, ক্যাপাসিটর) তৈরি করা হয় এবং এগুলোকে একটি কার্যকরী সার্কিটে সংযুক্ত করা হয়।
- ফ্যাব্রিকেশন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে লক্ষ লক্ষ ট্রানজিস্টর এবং অন্যান্য উপাদান একটি ক্ষুদ্র সিলিকন চিপে স্থাপন করা সম্ভব হয়।
- এটি আধুনিক ইলেকট্রনিক ডিভাইসের আকার ছোট এবং কার্যক্ষমতা বেশি করতে সাহায্য করে।
- ট্রানজিস্টরের অ্যাক্টিভ মোডে, বেস-ইমিটার জংশন ফরোয়ার্ড বায়াসড অবস্থায় থাকে এবং বেস-কালেক্টর জংশন রিভার্স বায়াসড থাকে।
- এই অবস্থায় ট্রানজিস্টর একটি অ্যাম্প্লিফায়ার হিসেবে কাজ করে।
- বেস-ইমিটার জংশনে পি-টাইপ (বেস) অংশে পজিটিভ ভোল্টেজ এবং এন-টাইপ (ইমিটার) অংশে নেগেটিভ ভোল্টেজ প্রয়োগ করা হয়।
- সিলিকন ট্রানজিস্টরের ক্ষেত্রে, বেস-ইমিটার জংশনে ভোল্টেজ সাধারণত ০.৭ ভোল্ট বা তার বেশি হতে হয়।
- এই ভোল্টেজ প্রয়োগের ফলে বেস-ইমিটার জংশনের ডায়োডটি চালু হয় এবং ইমিটার থেকে বেসের দিকে ইলেকট্রন প্রবাহিত হয়।
ডায়োড ক্লিপিং কি?
- ডায়োড ক্লিপিং হল একটি প্রক্রিয়া যেখানে এসি সিগন্যালের একটি নির্দিষ্ট অংশ কেটে ফেলা হয়।
- এটি সিগন্যালের আকার পরিবর্তন করতে ব্যবহৃত হয়

ডায়োড কেন ব্যবহৃত হয়?
- ডায়োডের একমুখী পরিবাহিতার বৈশিষ্ট্য।
- সহজ সার্কিট ডিজাইন।
- কম খরচে নির্ভরযোগ্য কার্যকারিতা।

ক্লিপিংয়ের প্রকারভেদ:
- পজিটিভ ক্লিপিং।
- নেগেটিভ ক্লিপিং।
- দ্বি-স্তরীয় ক্লিপিং।

প্রয়োগক্ষেত্র:
- ওভারভোল্টেজ প্রটেকশন।
- ওয়েভ শেপিং।
- সিগন্যাল প্রসেসিং।

অন্যান্য বিকল্পগুলি (FET, ট্রানজিস্টর, ট্রায়োড) যদিও ইলেকট্রনিক ডিভাইস, তবে এগুলি ক্লিপিংয়ের জন্য ডায়োডের মতো উপযুক্ত নয়, কারণ ডায়োডের একমুখী পরিবাহিতা বৈশিষ্ট্য ক্লিপিংয়ের জন্য আদর্শ।
ডায়োড ক্লিপিং কি?
- ডায়োড ক্লিপিং হল একটি প্রক্রিয়া যেখানে এসি সিগন্যালের একটি নির্দিষ্ট অংশ কেটে ফেলা হয়।
- এটি সিগন্যালের আকার পরিবর্তন করতে ব্যবহৃত হয়।

ডায়োড কেন ব্যবহৃত হয়?
- ডায়োডের একমুখী পরিবাহিতার বৈশিষ্ট্য।
- সহজ সার্কিট ডিজাইন।
- কম খরচে নির্ভরযোগ্য কার্যকারিতা।

ক্লিপিংয়ের প্রকারভেদ:
- পজিটিভ ক্লিপিং।
- নেগেটিভ ক্লিপিং।
- দ্বি-স্তরীয় ক্লিপিং।

প্রয়োগক্ষেত্র:
- ওভারভোল্টেজ প্রটেকশন।
- ওয়েভ শেপিং।
- সিগন্যাল প্রসেসিং।
- অর্ধপরিবাহী ডায়োড AM এবং FM রেডিওতে সিগনাল ডিটেকশন এর জন্য ব্যবহৃত হয়।
- সৌর কোষে, অর্ধপরিবাহী ডায়োড সূর্যালোক থেকে বিদ্যুৎ তৈরি করতে ব্যবহৃত হয়।
- অর্ধপরিবাহী ডায়োড AC মোটর নিয়ন্ত্রণে PWM (Pulse Width Modulation) নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতিতে ব্যবহৃত হয়।
- টেলিভিশনের চিত্র প্রদর্শনের জন্য LCD (Liquid Crystal Display) বা OLED (Organic Light Emitting Diode) এর মতো প্রযুক্তি ব্যবহৃত হয়।
- এই প্রযুক্তিগুলোতে অর্ধপরিবাহী ডায়োড ব্যবহার করা হয়, তবে ডায়োডের প্রাথমিক কার্য চিত্র প্রদর্শন নয়।
- ইনটিগ্রেটেড বা সমন্বিত সার্কিটের সংক্ষিপ্ত নাম IC।
- এটি হলাে সেই বর্তনী যাতে বর্তনীর উপাংশ বা যন্ত্রাংশগুলো ক্ষুদ্র অর্ধপরিবাহক চিপে বিশেষ প্রক্রিয়ায় গঠন করা হয় যারা স্বয়ংক্রিয়ভাবে ঐ চিপের অংশ।
- IC-তে অনেকগুলাে যন্ত্রাংশ যেমন রােধক, ধারক, ডায়ােড, ট্রানজিস্টর ইত্যাদি এবং এদের অন্তঃসংযােগ একটি ক্ষুদ্র প্যাকেজ হিসেবে থাকে, যাতে এরা একটি পূর্ণ ইলেকট্রনিক কার্যাবলি সম্পন্ন করতে পারে।
- একটি ক্ষুদ্র অর্ধপরিবাহক পদার্থের মধ্যে এসব যন্ত্রাংশ গঠন ও সংযুক্ত করা হয়।
- অর্ধপরিবাহী ডায়োড AM এবং FM রেডিওতে সিগনাল ডিটেকশন এর জন্য ব্যবহৃত হয়।
- সৌর কোষে, অর্ধপরিবাহী ডায়োড সূর্যালোক থেকে বিদ্যুৎ তৈরি করতে ব্যবহৃত হয়।
- অর্ধপরিবাহী ডায়োড AC মোটর নিয়ন্ত্রণে PWM (Pulse Width Modulation) নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতিতে ব্যবহৃত হয়।
- টেলিভিশনের চিত্র প্রদর্শনের জন্য LCD (Liquid Crystal Display) বা OLED (Organic Light Emitting Diode) এর মতো প্রযুক্তি ব্যবহৃত হয়।
- এই প্রযুক্তিগুলোতে অর্ধপরিবাহী ডায়োড ব্যবহার করা হয়, তবে ডায়োডের প্রাথমিক কার্য চিত্র প্রদর্শন নয়।
• P টাইপ এবং N টাইপ অর্ধপরিবাহীর সংযোগস্থলে p-n জাংশন তৈরি হয়।
• p-n জাংশন হলো একটি সরল ইলেকট্রনিক যন্ত্র যা বিভিন্ন ধরণের ইলেকট্রনিক ডিভাইসে ব্যবহৃত হয়।
• p-n জাংশন এর কার্যপ্রণালী জটিল, তবে মূল ধারণা হলো p টাইপ এবং N টাইপ অর্ধপরিবাহীর মধ্যে সংযোগস্থলে একটি বিদ্যুৎ ক্ষেত্র তৈরি হয়।
• এই বিদ্যুৎ ক্ষেত্রটি চার্জ বহনকারী কণাগুলোর প্রবাহকে নিয়ন্ত্রণ করে, যার ফলে বিভিন্ন ধরণের ইলেকট্রনিক কার্য সম্পাদন করা সম্ভব হয়।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- কম্পিউটারের ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট চিপ সিলিকন দিয়ে তৈরি।
- IC চিপসের পূর্ণরূপ হল ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট চিপস।
- এটি অর্ধপরিবাহী উপাদান দিয়ে তৈরি যা সাধারণত সিলিকন।
- ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট (IC) হল একটি ইলেকট্রনিক ডিভাইস যাতে ট্রানজিস্টর, প্রতিরোধক, কনডেনসার ইত্যাদির মতো অসংখ্য কার্যকরী উপাদান থাকে।
সিরিজে যুক্ত করলে ব্যাটারির বিভব যোগ হয় । ১.৫ + ১.৫ + ১.৫ = ৪.৫ ভোল্ট ।
Q12. BTS -


প্রত্যেক টি সেলে একটি করে বেস স্টেশন (BTS-Base Transceiver Station) থাকে । একটি এলাকার অনেকগুলো বেস স্টেশন একটা বেস স্টেশন কন্ট্রোলারের(BSC-Base station controller) মাধ্যমে মোবাইল সুইচিং কেন্দ্রের (MSC - Mobile service switching) সাথে যোগাযোগ করে । 
p-n  জংশনে বহিস্থ ভোল্টেজ দুই  ভাবে হতে পারে।

সম্মুখী বায়াস - ভোল্টেজ যদি এমনভাবে প্রয়োগ  করা হয় যে কোষের ধনাত্মক প্রান্ত p  টাইপ বস্তুর সাথে এবং ঋণাত্মক প্রান্ত n টাইপ বস্তুর সাথে যুক্ত থাকে।

বিমুখী বায়াস - ভোল্টেজ যদি বিপরীত অভিমুখে প্রয়োগ করা হয় , কোষের ধনাত্মক প্রান্ত n টাইপ এবং ঋণাত্মক প্রান্ত p টাইপ বস্তুর সাথে সংযুক্ত থাকে।
জার্মেনিয়াম বা সিলিকনের কেলাসে যদি উপযুক্ত মাত্রায় (প্রায় এক কোটি পরমাণুতে একটি) কোন পঞ্চযোজী মৌল ( যার পরমাণুতে পাঁচটি যোজন ইলেকট্রন আছে যেমন আরসেনিক, এন্টিমনি ইত্যাদি) মেশানো হয় তবে কেলাসের গঠনের কোনরূপ পরিবর্তন হয় না, এবং মিশ্রিত পরমাণুর পাঁচটি যোজন ইলেকট্রনের মধ্যে চারটি সিলিকন বা জার্মেনিয়াম এর সাথে সহযোজী বন্ধন তৈরী করে, একটি অতিরিক্ত যোজন ইলেকট্রন থেকে যায় যা কম শক্তি খরচে মুক্ত করা যায় , ফলে পরিবাহিতা বেড়ে যায় ।
ব্যাটারি সেলে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় অ্যানোড থেকে ইলেকট্রন সরিয়ে ক্যাথোডে জমা হয়। এতে অ্যানোড ও ক্যাথোড এ বিভব পার্থক্য তৈরি হয়। এ অবস্থায়  অ্যানোড ও ক্যাথোড পরিবাহী তার দিয়ে সংযুক্ত করলে অ্যানোড ইলেকট্রন গুলো ক্যাথোডের দিকে প্রবাহিত হয়। ইলেকট্রন প্রবাহের বিপরীত দিক বিদ্যুৎ প্রবাহের দিক ধরা হয়। তাই উত্তর হবে ক্যাথোড থেকে অ্যানোডে।
বৈদ্যুতিক বাল্বের পাওয়ার তার ভোল্টেজ এবং বিদ্যুত প্রবাহের গুণফলের সমান।
P=IV
- ট্রানজিস্টর দিয়ে অসংখ্য ইলেকট্রনিক্স যন্ত্রপাতি তৈরি করা হয়।
- ছোট সিগন্যালকে বড় করার জন্য ট্রানজিস্টর ব্যবহার করা হয়, যেটাকে বলা হয় অ্যামপ্লিফায়ার।
- নানা ধরণের সিগন্যালকে প্রক্রিয়া করার জন্যও ট্রানজিস্টর ব্যবহার করা হয়।
-দুটি অর্ধপরিবাহী ডায়োডকে পাশাপাশি যুক্ত করে একটি অর্ধপরিবাহী ট্রায়োড তৈরি করা হলে তাকে ট্রানজিস্টর বলে।

- ১৯৪৮ সালে ট্রানজিস্টর প্রথম তৈরি করেন উইলিয়াম শকলি, জন বার্ডিন এবং ওয়াল্টার ব্রাটেইন।

-এর তিনটি অংশ থাকে , যথা : কালেক্টর (C), বেস (B) এবং ইমিটার (E)।


✔রেকটিফায়ার হলো একটি বৈদ্যুতিক যন্ত্র যা পরিবর্তনশীল বিদ্যুৎ প্রবাহকে , একমুখী বিদ্যুৎ প্রবাহে রূপান্তরিত করে, যার দিক হলো একটি নির্দিষ্ট দিকে এবং এই প্রক্রিয়াকে বলে একমুখীকরন বা রেকটিফিকেশন)

✔রেকটিফায়ার দুই প্রকারঃ১. সেন্টার টেপ-ফুল ওয়েভ রেকটিফায়ার ২. ফুল-ওয়েভ ব্রিজ রেকটিফায়ার।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
লাউডস্পিকার একটি বৈদ্যুতিক যন্ত্র,যার সাহায্যে বৈদ্যুতিক তরঙ্গ থেকে শব্দ তরঙ্গে রূপান্তরিত হয়। ১৯২৫ সালে অ্যাডওয়ার্ড ডাব্লু কেলোগ এবং চেস্টার ডব্লু রাইস লাউডস্পিকার আবিষ্কার করেছিলেন। লাউড স্বীকারে শক্তিশালী স্তায়ী চুম্বক, পোলপিস, পেপার কোণ, ভয়েস কয়েল, স্পাইডার ও ধাতব ফ্রেম থাকে। ভয়েস কয়েলের মধ্যে চুম্বক অবস্থান করে, তাই কয়েলটা সবসময় চৌম্বক ক্ষেত্রের মধ্যে অবস্থান করে।
ইনটিগ্রেটেড বা সমন্বিত সার্কিটের সংক্ষিপ্ত নাম IC। এটি হলাে সেই বর্তনী যাতে বর্তনীর উপাংশ বা যন্ত্রাংশগুলো ক্ষুদ্র অর্ধপরিবাহক চিপে বিশেষ প্রক্রিয়ায় গঠন করা হয় যারা স্বয়ংক্রিয়ভাবে ঐ চিপের অংশ। IC-তে অনেকগুলাে যন্ত্রাংশ যেমন রােধক, ধারক, ডায়ােড, ট্রানজিস্টর ইত্যাদি এবং এদের অন্তঃসংযােগ একটি ক্ষুদ্র প্যাকেজ হিসেবে থাকে, যাতে এরা একটি পূর্ণ ইলেকট্রনিক কার্যাবলি সম্পন্ন করতে পারে। একটি ক্ষুদ্র অর্ধপরিবাহক পদার্থের মধ্যে এসব যন্ত্রাংশ গঠন ও সংযুক্ত করা হয়।


আধুনিক সব সুবিধা নিয়ে যে টেলিফোন তৈরি করা হয় তাকে ডিজিটাল টেলিফোন বলে। আর ডিজিটাল টেলিফোন থেকে সব সুবিধা পেতে হলে টেলিফোনের নেটওয়ার্কও ডিজিটাল হতে হয়। 

ডিজিটাল টেলিফোন নেটওয়ার্কের একটি সাফল্যের ধারা হলো PSTN. এর পূর্ণ রূপ হলো – Public Switched Telephone Network. আর ডিজিটাল টেলিফোন নেটওয়ার্কের মাধ্যমে বর্তমানে একই ফোন লাইনে ভয়েস কলের পাশাপাশি ডাটাও পাঠানো যায়। এছাড়াও ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট, ভিওআইপি, এসএমএস ইত্যাদি সেবা পাওয়া যায।


দুটি অর্ধপরিবাহী ডায়োডকে পাশাপাশি যুক্ত করে একটি অর্ধপরিবাহী ট্রায়োড তৈরি করা হলে তাকে ট্রানজিস্টর বলে। ১৯৪৮ সালে ট্রানজিস্টর প্রথম তৈরি করেন উইলিয়াম শকলি, জন বার্ডিন এবং ওয়াল্টার ব্রাটেইন। ট্রানজিস্টর তৈরি করতে প্রয়োজন সেমিকন্ডাক্টর (সিলিকন, জার্মেনিয়াম)। ট্রানজিস্টর ব্যবহৃত হয় বিবর্ধক ও সুইচ হিসেবে। ইলেকট্রনিক্সে বিপ্লব শুরু হয় ট্রানজিস্টর আবিষ্কারের সময় থেকে।ট্রানজিস্টর প্রধানত ব্যবহার করা হয় এমপ্লিফায়ার বা বিবর্ধক হিসেবে।
✔দুটি অর্ধপরিবাহী ডায়োডকে পাশাপাশি যুক্ত করে একটি অর্ধপরিবাহী ট্রায়োড তৈরি করা হলে তাকে ট্রানজিস্টর বলে।

✔ ১৯৪৮ সালে ট্রানজিস্টর প্রথম তৈরি করেন উইলিয়াম শকলি, জন বার্ডিন এবং ওয়াল্টার ব্রাটেইন।

✔ট্রানজিস্টর তৈরি করতে প্রয়োজন সেমিকন্ডাক্টর (সিলিকন, জার্মেনিয়াম)। ট্রানজিস্টর ব্যবহৃত হয় বিবর্ধক ও সুইচ হিসেবে।

✔ইলেকট্রনিক্সে বিপ্লব শুরু হয় ট্রানজিস্টর আবিষ্কারের সময় থেকে।ট্রানজিস্টর প্রধানত ব্যবহার করা হয় এমপ্লিফায়ার বা বিবর্ধক হিসেবে।
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0