প্রাথমিক আলোচনা (79 টি প্রশ্ন )
- সালোকসংশ্লেষণ (Photosynthesis) একটি এনজাইম-নিয়ন্ত্রিত প্রক্রিয়া।
- তাই এটি তাপমাত্রার প্রতি সংবেদনশীল।
- সাধারণভাবে, সালোকসংশ্লেষণের সর্বোচ্চ হার ঘটে তখনই, যখন তাপমাত্রা ২২° থেকে ৩৫° সেলসিয়াস এর মধ্যে থাকে। এর বেশি বা কম হলে এনজাইম কার্যক্ষমতা কমে যায়, ফলে সালোকসংশ্লেষণের হারও কমে যায়।

- তাই সালোকসংশ্লেষণের জন্য আদর্শ তাপমাত্রা হলো: ২২°-৩৫° সেলসিয়াস।
-১৮৯৫ সালের ৮ নভেম্বর যখন উইলহেম নিজের অজান্তে এক্স-রে আবিষ্কার করেন, তখন পদার্থবিজ্ঞানের অনেক মৌলিক বিষয়ও আবিষ্কৃত হয়নি। 
-প্লেন এক্স - রে থেকে শুরু করে, কন্ট্রাস্ট এক্স - রে, সিটি স্ক্যান পিইটি সিটি (PET - CT) সহ আরো অকেন ক্ষেত্রেই এক্স - রের ব্যবহার ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে। 
-সবধরনের এঞ্জিওগ্রাম, প্রচলিত সিটি এঞ্জিওগ্রাম (CT angiogram) এগুলো সবই মূলত এক্স - রে নির্ভর পরীক্ষা।তাই নিশ্চিন্তে বলাই যায় এটার মাধ্যমে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা নাই।

অ্যালেক জেফ্রিসএকজন ব্রিটিশ জিনতত্ত্ববিদ যিনি ডিএনএ ফিঙ্গারপ্রিন্টিংয়ের কৌশল বিকাশের জন্য পরিচিত। এই কৌশলটি তাদের অনন্য ডিএনএ সিকোয়েন্সের উপর ভিত্তি করে ব্যক্তিদের সনাক্ত করতে ব্যবহৃত হয়।
ম্যাক্স প্ল্যাঙ্কএকজন জার্মান পদার্থবিদ ছিলেন যাকে কোয়ান্টাম মেকানিক্সের জনক বলে মনে করা হয়। তিনি শক্তির কোয়ান্টাম আবিষ্কারের জন্য সর্বাধিক পরিচিত, যা প্রকৃতিতে শক্তির মৌলিক একক।
- পেনিসিলিন এক ধরনের এন্টিবায়োটিক, যা পেনিসিলিয়াম ছত্রাক থেকে আবিষ্কৃত হয়।
- ২৮ সেপ্টেম্বর, ১৯২৮ সালে অণুজীব বিজ্ঞানী আলেকজান্ডার ফ্লেমিং পেনিসিলিন আবিষ্কার করেন।
- আর ১৯৪২ সালে মানুষের শরীরের উপযোগী হিসেবে পেনিসিলিন তৈরি করেন জার্মান বংশোদ্ভূত ইংরেজ প্রাণ রসায়নবিদ আর্নেস্ট চেইন।
-জীব দেহের গঠন ও কাজের একক হচ্ছে কোষ।
-ইংরেজ বিজ্ঞানী রবার্ট হুক সর্বপ্রথম ১৬৬৫ সালে কোষ আবিষ্কার ও নামকরণ করেন।
-১৬৬৫ খ্রিস্টাব্দে বিজ্ঞানী রবার্ট হুক অণুবীক্ষণযন্ত্রে যে কোষ দেখেছিলেন তা মূলত কোষ প্রাচীর।
-রবার্ট ব্রাউন সর্বপ্রথম ১৮৩১ সালে কোষে নিউক্লিয়াস দেখতে পান এবং এর নামকরণ করেন।
-ল্যামার্ক 'বায়োলজি'  শব্দটির প্রতিষ্ঠাতা এবং তিনি প্রথম বির্তন ৰা অভিব্যক্তির ওপর বিশ্লেষণী তত্ত্ব প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন।
-এ বিষয়টি তিনি ১৮০১ খ্রিষ্টাব্দে তাঁর লেখা 'ফিলোসোফিক জুওলজিক' নামে একটি বইতে লিপিবদ্ধ করেন।
- জীব সৃষ্টির মূলে রয়েছে বিবর্তন।
- ইভোলিউশন (বিবর্তন) শব্দটি সর্বপ্রথম ব্যবহার করেন ইংরেজ দার্শনিক ও শিক্ষাবিদ হারবার্ট স্পেনসার।
- বিবর্তন একটি ধীর, অবিরাম ও গতিশীল পরিবর্তন প্রক্রিয়া।
- এপিডোক্লিসকে বিবর্তনের জনক বলে অভিহিত করা হয়।
- জৈব বিবর্তনের জনক বলা হয় চার্লস ডারউইনকে।
- উইলিয়াম হার্ভেকে শারীরবিদ্যার জনক বলা হয়।
- Malacology হলো প্রাণিবিজ্ঞানের একটি শাখা যা মলাস্কা (Mollusca) নামক প্রাণীগোষ্ঠীর অধ্যয়ন নিয়ে কাজ করে। - মলাস্কা হলো নরমদেহী অমেরুদণ্ডী প্রাণী, যেমন শামুক, ঝিনুক, স্কুইড, অক্টোপাস ইত্যাদি। - এই প্রাণীগুলোর দেহ সাধারণত নরম হয় এবং অনেকের ক্ষেত্রে একটি শক্ত খোলস দ্বারা আবৃত থাকে। - সরীসৃপ বিদ্যা: এটি সরীসৃপ প্রাণীদের অধ্যয়ন নিয়ে কাজ করে, যা Herpetology নামে পরিচিত। - পরজীবী বিদ্যা: এটি পরজীবী প্রাণীদের নিয়ে কাজ করে, যা Parasitology নামে পরিচিত। - পাখি বিদ্যা: এটি পাখিদের অধ্যয়ন নিয়ে কাজ করে, যা Ornithology নামে পরিচিত।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
-তামা ছিল মানুষের দ্বারা ব্যবহৃত প্রথম ধাতু। 10,000 বছর আগে মানুষ প্রথম তামা ব্যবহার করেছিল।
-সর্বশেষ আবিষ্কৃত ধাতুর নাম নিহোনিয়াম (Nh), যা পর্যায় সারনির ১১৩তম মৌল হিসেবে পরিচিত।

- শব্দ এক প্রকার তরঙ্গ যা কণার কম্পনের মাধ্যমে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে ছড়িয়ে পড়ে। এই কণাগুলো যত কাছাকাছি এবং যত দৃঢ়ভাবে সংযুক্ত থাকে, শব্দ তত দ্রুত চলাচল করতে পারে।

- লোহা একটি কঠিন পদার্থ। কঠিন পদার্থে অণুগুলো খুব কাছাকাছি এবং সুসংগঠিত থাকে, যার ফলে কম্পন দ্রুত এক অণু থেকে অন্য অণুতে স্থানান্তরিত হতে পারে। একারণে শব্দ কঠিন মাধ্যমে সবচেয়ে দ্রুত চলে।

- পানি একটি তরল পদার্থ। তরল পদার্থের অণুগুলো কঠিনের চেয়ে কম কাছাকাছি থাকে, তাই শব্দ কঠিনের চেয়ে ধীরে চলে।

- বাতাস একটি গ্যাসীয় মাধ্যম। গ্যাসীয় মাধ্যমে অণুগুলো অনেক দূরে দূরে থাকে এবং তাদের মধ্যে আকর্ষণ শক্তিও কম থাকে। তাই কম্পন ছড়াতে বেশি সময় লাগে এবং শব্দ সবচেয়ে ধীরে চলে।

- শূন্যস্থানে কোনো কণা না থাকায় শব্দ চলাচল করতে পারে না। শব্দ চলাচলের জন্য মাধ্যমের প্রয়োজন হয়।
কোনো কোনো ক্ষেত্রে কঠিন পদার্থকে উত্তপ্ত করলে তা তরলে রূপান্তরিত না হয়ে সরাসরি বাষ্পে রূপান্তরিত হয়। এ প্রক্রিয়াকে উর্ধ্বপাতন বলা হয়। যেমন- কর্পুর, গন্ধক, আয়োডিন, ন্যাপথালিন, নিশাদল, অ্যামোনিয়াম ক্লোরাইড, কার্বন ডাই অক্সাইড, আর্সেনিক, বেনজয়িক এসিড ইত্যাদি। কিন্তু বেনজিন উর্ধ্বপাতিত পদার্থ নয়।

পানির সংকেত H2O. পানির একটি অণুতে ২টি হাইড্রোজেন ও ১টি অক্সিজেন পরমানু বিদ্যমান।
পানির আনভিক ভর
= (হাইড্রোজেনের পারমাণবিক ভর * ২) + (অক্সিজেনের পারমাণবিক ভর * ১)
= (১ *২) + (১৬ * ১)
= ২ + ১৬
=১৮
তাই, আমরা বলতে পারি,
২ঃ১৬
=১ঃ৮

গুরুত্তপুর্ন নোটঃ
যদি প্রশ্নে বলে ' পানিতে হাইড্রোজেন ও অক্সিজেনের অনুপাত কত?
তাহলে উত্তর হবে- ২ঃ১
যদি প্রশ্নে বলে ' পানিতে অক্সিজেনের ও হাইড্রোজেন অনুপাত কত?
তাহলে উত্তর হবে-১ঃ২
যদি প্রশ্নে বলে- ' পানিতে হাইড্রোজেন ও অক্সিজেনের ভরের অনুপাত কত?'
তাহলে উত্তর হবে-১ঃ৮


ইস্পাত লোহা ও কার্বনের একটি সংকর ধাতু। ম্যাঙ্গানিজ, ক্রোমিয়াম, ভ্যানাডিয়াম, এবং ট্যাংস্টেন লোহার সাথে মিশিয়ে ইস্পাত তৈরি করা হয়।
ইউপ্যাক (IUPAC) নিয়ম অনুযায়ী পানির রাসায়নিক নাম ডাইহাইড্রোজেন মনোঅক্সাইড। অর্থাৎ জল বা পানির একেকটি অণু একটি অক্সিজেন পরমাণু এবং দু'টি হাইড্রোজেন পরমাণুর সমযোজী বন্ধনে গঠিত। এই H2O যৌগটির একটি প্রধান বৈশিষ্ট্য হল - অপেক্ষাকৃত অল্প তাপমাত্রার পরিসরের মধ্যে এর তিনটি বিভিন্ন অবস্থা— কঠিন, তরল ও বায়বীয় পরিলক্ষিত হয়।

-ফসফিন হল একটি জটিল যৌগ যার রাসায়নিক সূত্র হল PH3।
-এটি একটি গ্যাস যা ফসফরাস এবং হাইড্রোজেনের সমন্বয়ে গঠিত।
-ফসফিন একটি মৌলিক পদার্থ নয় কারণ এটি এক বা একাধিক মৌলিক পদার্থের সমন্বয়ে গঠিত।

-অন্যদিকে, ডায়মন্ড, সাদা ফসফরাস, এবং রম্বিক সালফার হল মৌলিক পদার্থ।
-এগুলি একক মৌলের পরমাণু দিয়ে তৈরি। 



ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন







- বায়ু একটি মিশ্র পদার্থ।
- কারণ, বায়ুতে নাইট্রোজেন, অক্সিজেন, জলীয় বাষ্পসহ বিভিন্ন ধরনের মৌলিক ও যৌগিক পদার্থ থাকে।
- বায়ুর এ উপাদানগুলো একে অপরের সাথে বিক্রিয়া না করে অবস্থান করে।
- বায়ুর এই বৈশিষ্ট্যগুলো মিশ্র পদার্থের বৈশিষ্ট্যের অনুরূপ। তাই বায়ুকে মিশ্র পদার্থ বলা হয়।


ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন

সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0