জীববিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখার (69 টি প্রশ্ন )
ব্যাকটেরিয়া হলো একপ্রকার আদিকোষ (Prokaryotic) জীব, যাদের কোষে সুনির্দিষ্ট ঝিল্লিবদ্ধ নিউক্লিয়াস থাকে না। তাদের বংশগত উপাদান (DNA) সাইটোপ্লাজমে অবস্থিত থাকে একটি নিউক্লিওয়েড এলাকা হিসেবে, যা নিউক্লিয়াসের মত ঝিল্লি দ্বারা ঘেরা থাকে না। ব্যাকটেরিয়া কোষে সাইটোপ্লাজম, রাইবোজোম এবং সেল মেমব্রেন থাকে কিন্তু নিউক্লিয়াসের মতো ঝিল্লিবদ্ধ অঙ্গাণু থাকে না।
জীবের ভৌত ভিত্তি হল প্রোটোপ্লাজম। প্রোটোপ্লাজম হলো কোষের অভ্যন্তরের অর্ধস্বচ্ছ, আঠালো, বর্ণহীন এবং জেলির মতো কলয়েডধর্মী সজীব পদার্থ, যা কোষের সকল মৌলিক কার্যাদি সম্পন্ন করে থাকে। প্রোটোপ্লাজমই জীবের সব মৌলিক জীববৈজ্ঞানিক কাজ যেমন শ্বাস-প্রশ্বাস, চলন, বৃদ্ধি ও প্রজনন পরিচালনা করে। এ কারণেই প্রোটোপ্লাজমকে জীবনের ভৌত ভিত্তি বা vivum fluidum বলা হয়।
- কোষের ভিতরে পাতলা পর্দাবেষ্টিত জেলীর ন্যায় থকথকে আধা তরল বস্তুটিকে প্রোটোপ্লাজম বলে একে জীবনের ভিত্তি বলা হয়। - এর তিনটি অংশ, যথা – কোষ ঝিল্লি, সাইটোপ্লাজম ও নিউক্লিয়াস।
- পরিবহন টিস্যু হলো উদ্ভিদের সেই টিস্যু যা পানি, খনিজ লবণ এবং খাদ্যদ্রব্য উদ্ভিদের বিভিন্ন অংশে পরিবহন করে।
- এটি দুই ধরনের টিস্যুর সমন্বয়ে গঠিত—জাইলেম এবং ফ্লোয়েম।
- জাইলেম টিস্যু মূল থেকে পাতা পর্যন্ত পানি ও খনিজ লবণ পরিবহন করে, আর ফ্লোয়েম টিস্যু পাতা থেকে প্রস্তুতকৃত খাদ্য উদ্ভিদের অন্যান্য অংশে পরিবহন করে।
- যেহেতু এই টিস্যু বিভিন্ন ধরনের কোষের সমন্বয়ে গঠিত এবং পরিবহন কাজ করে, তাই একে জটিল টিস্যু বলা হয় এবং পরিবহন টিস্যুর সমার্থক নাম হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
• মানবদেহে সাধারণত ২৩ জোড়া ক্রোমোজোম থাকে।
• এর মধ্যে ২২ জোড়া স্ত্রী ও পুরুষ একই রকম ।এদের অটোজোম বলা হয়।
•  বাকি এক জোড়া মানুষের লিঙ্গ নির্ধারণ করে বলে এদের সেক্স ক্রোমোজোম বলা হয়।
- মাইটোকন্ড্রিয়া হলো একটি কোষীয় অঙ্গাণু যা শুধুমাত্র ইউক্যারিওটিক কোষে পাওয়া যায়।
- এটি কোষের শক্তি উৎপাদনের কেন্দ্র বা "পাওয়ার হাউস" হিসেবে পরিচিত।
- মাইটোকন্ড্রিয়া এনার্জি উৎপাদনের জন্য অক্সিডেটিভ ফসফরাইলেশন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে এডেনোসিন ট্রাইফসফেট (ATP) তৈরি করে।
- এটি দ্বিস্তর বিশিষ্ট মেমব্রেন দ্বারা আবৃত এবং এর নিজস্ব ডিএনএ ও রাইবোসোম থাকে, যা এটিকে স্বতন্ত্রভাবে প্রোটিন সংশ্লেষণ করতে সক্ষম করে।
- ভাইরাস হলো এক প্রকার অতিক্ষুদ্র জৈব কণা বা অণুজীব যারা জীবিত কোষের ভিতর বংশবৃদ্ধি করতে পারে।
- COVID-19 হলো SARS-Cov-2, যা একটি RNA virus.
RNA (রাইবোনিউক্লিক অ্যাসিড) চারটি নাইট্রোজেন বেস দ্বারা গঠিত:

এডেনিন (Adenine - A)
গুয়ানিন (Guanine - G)
সাইটোসিন (Cytosine - C)
ইউরাসিল (Uracil - U)
- সালোকসংশ্লেষণ (Photosynthesis) একটি প্রক্রিয়া, যার মাধ্যমে উদ্ভিদরা সূর্যের আলো থেকে শক্তি গ্রহণ করে এবং তা পানি ও কার্বন ডাইঅক্সাইডের সাহায্যে খাবারে (গ্লুকোজ) রূপান্তরিত করে।
- এই প্রক্রিয়াটি ক্রোমোপ্লাস্ট নামক অঙ্গাণুতে সংঘটিত হয়।
- ক্রোমোপ্লাস্ট হল সেই অঙ্গাণু যা বিশেষভাবে পিগমেন্ট ধারণ করে এবং এর মধ্যে ক্লোরোফিল (যা সবুজ রং প্রদান করে) থাকে, যা সূর্যের আলোর শক্তি শোষণ করতে সহায়তা করে।
- সালোকসংশ্লেষণের মূল প্রক্রিয়া, যেখানে আলো শোষণ এবং গ্লুকোজ তৈরির জন্য প্রয়োজনীয় রাসায়নিক প্রতিক্রিয়া ঘটে, তা ক্রোমোপ্লাস্টে ঘটে।

অন্যদিকে,
- মাইটোকন্ড্রিয়া তাপ শক্তি উৎপন্ন করার জন্য, ক্রোমোজোম জেনেটিক তথ্য ধারণ করে, এবং রাইবোজোম প্রোটিন সংশ্লেষণ করে, কিন্তু এসবের মধ্যে সালোকসংশ্লেষণের প্রক্রিয়া সংঘটিত হয় না।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- মনেরা একটি জৈবিক রাজ্য যা প্রোক্যারিওট (বিশেষত ব্যাকটেরিয়া) দিয়ে গঠিত।
- এটি একক কোষযুক্ত জীব দিয়ে গঠিত যার একটি নিউক্লিয়াসের অভাব রয়েছে।
- আর্কিব্যাকটেরিয়া, মাইকোপ্লাজমা, ব্যাকটেরিয়া, সায়ানোব্যাকটেরিয়া, অ্যাকটিনোমাইসিটিস এই রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত।
- জীন প্রকৌশল জৈব প্রযুক্তির একটি শাখা। একটি কোষ থেকে কোন সুনির্দিষ্ট জীন নিয়ে অন্য কোযে স্থাপন ও কর্মক্ষম করার ক্ষমতাকে জীন প্রকৌশল বলে।
- অন্যভাবে বলা যায়, নতুন বৈশিষ্ট্য সৃষ্টির জন্য কোন জীবের DNA-তে পরিবর্তন ঘটানোকে বলা হয় জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বলে।
- জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর মাধ্যমে এর কাঙ্ক্ষিত অংশ ব্যাকটেরিয়া থেকে মানুষে, উদ্ভিদ থেকে প্রাণীতে প্রাণী থেকে উদ্ভিদে স্থানান্তর করা সম্ভব হয়েছে।
- এ ধরনের জীবকে বলা হয় GMO (Genetically modified organism) , GE (Genetically Engineered) বা, ট্রান্সজেনিক (Transgenic)।
- আবরণীবিহীন ক্ষুদ্র গোলাকার বা ডিম্বাকার যে অঙ্গাণু প্রোটিন সংশ্লেষণে সক্ষম, তাকে রাইবোজোম বলে ৷
- নিউক্লিওলাস থেকে রাইবোজোম উৎপন্ন হয়।
- রবিনসন ও ব্রাউন (Robinson & Brown) ১৯৫৩ খ্রিস্টাব্দে উদ্ভিদকোষে রাইবোজোম আবিষ্কার করেন।
- প্যালাডে (Plade) ১৯৫৫ খ্রিস্টাব্দে এদের প্রাণিকোষে পর্যবেক্ষণ করেন এবং রাইবোজম নামকরণ করেন।
- রাইবোজোমের প্রধান রাসায়নিক উপাদান প্রোটিন ও RNA ।
- E.coli এর 70s রাইবোজোমে ৩৭% প্রোটিন এবং ৩৬% RNA বিদ্যমান।
- প্রোটিন সংশ্লেষণ করাই রাইবোজোমের প্রধান কাজ। তাই রাইবোজোমকে ‘প্রোটিন ফ্যাক্টরি (Protein factory) বলা হয়।
- আবরণীবিহীন ক্ষুদ্র গোলাকার বা ডিম্বাকার যে অঙ্গাণু প্রোটিন সংশ্লেষণে সক্ষম, তাকে রাইবোজোম বলে ৷
- নিউক্লিওলাস থেকে রাইবোজোম উৎপন্ন হয়।
- রবিনসন ও ব্রাউন (Robinson & Brown) ১৯৫৩ খ্রিস্টাব্দে উদ্ভিদকোষে রাইবোজোম আবিষ্কার করেন।
- প্যালাডে (Plade) ১৯৫৫ খ্রিস্টাব্দে এদের প্রাণিকোষে পর্যবেক্ষণ করেন এবং রাইবোজম নামকরণ করেন।
- রাইবোজোমের প্রধান রাসায়নিক উপাদান প্রোটিন ও RNA ।
- E.coli এর 70s রাইবোজোমে ৩৭% প্রোটিন এবং ৩৬% RNA বিদ্যমান।
- প্রোটিন সংশ্লেষণ করাই রাইবোজোমের প্রধান কাজ। তাই রাইবোজোমকে ‘প্রোটিন ফ্যাক্টরি (Protein factory) বলা হয়।
- নিউক্লিওটাইড বা নাইট্রোজেন বেসের যে গ্রুপ কোন অ্যামিনো এসিড এর সংকেত গঠন করে তাকে বংশগতি ও সংকেত বা জেনেটিক কোড বলে।
- কোড অর্থ গোপন সংকেত বা গোপন বার্তা। জেনেটিক কোডের মূল একক হল কোডন যা তিন অক্ষর বিশিষ্ট এর ভাষা সর্বদা একমুখী।
- এক কথায় বলা যায় যে, “জীবের বৈশিষ্ট্য স্থানান্তরকারী কোডকে বলা হয় জেনেটিক কোড”।
- ১৯৬৬ সালে জেনেটিক কোড এর সম্পূর্ণ অর্থ উদ্ধার হয় এবং এর জন্য নিরেনবার্গ ও হরগোবিন্দ খোরানা ১৯৬৮ সালে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন ।
- হরগোবিন্দ খোরানা কৃত্তিম জীন আবিষ্কার করেন ।
- নিউক্লিওটাইড বা নাইট্রোজেন বেসের যে গ্রুপ কোন অ্যামিনো এসিড এর সংকেত গঠন করে তাকে বংশগতি ও সংকেত বা জেনেটিক কোড বলে।
- কোড অর্থ গোপন সংকেত বা গোপন বার্তা। জেনেটিক কোডের মূল একক হল কোডন যা তিন অক্ষর বিশিষ্ট এর ভাষা সর্বদা একমুখী।
- এক কথায় বলা যায় যে, “জীবের বৈশিষ্ট্য স্থানান্তরকারী কোডকে বলা হয় জেনেটিক কোড”।
- ১৯৬৬ সালে জেনেটিক কোড এর সম্পূর্ণ অর্থ উদ্ধার হয় এবং এর জন্য নিরেনবার্গ ও হরগোবিন্দ খোরানা ১৯৬৮ সালে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন ।
- হরগোবিন্দ খোরানা কৃত্তিম জীন আবিষ্কার করেন ।
- অধিকাংশ জীবের জেনেটিক উপাদান হলো DNA। বিভিন্ন ধরনের এনজাইম, প্রোটিন এবং RNA অণুর সংম্লেষণের জন্য প্রয়োজনীয় কার্যকরী তথ্য DNA অণুতেই সন্নিবেশিত থাকে।
- মানব কল্যাণে ব্যবহারের উদ্দেশ্যে কোন জীবের DNA এর পরিবর্তন করে নতুন প্রকৃতির DNA সমন্বয় করার কৌশল ইতিমধ্যে সফলতার সাথে প্রয়োগ করা সম্ভব হয়েছে।
- জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং পদ্ধতির দ্বারা জীবের বৈশিষ্ট্যের ক্ষেত্রে বিভিন্ন প্রকার প্রত্যাশিত পরিবর্তন আনা সম্ভব।
- যে টেকনোলজির মাধ্যমে কোন জীবের DNA তে প্রত্যাশিত গাঠনিক পরিবর্তন আনা যায় (রিকম্বিনেন্ট DNA তৈরির মাধ্যমে) সে টেকনোলজি বা পদ্ধতিকে রিকম্বিনেন্ট DNA টেকনোলজি বলে।
- একই জিনের (DNA অণু) অসংখ্য কপি তৈরি হওয়াকে জিন ক্লোনিং বলা হয়।জিন ক্লোনিং রিকম্বিনেন্ট DNA টেকনোলজির সাহায্যে ঘটানো হয়।
- কোষের নিউক্লিয়াসে অবস্থিত অনুলিপন ক্ষমতা সম্পন্ন ক্ষুদ্রাঙ্গ যা বংশগতীয় উপাদান, মিউটেশন, প্রকরন ইত্যাদি কাজে ভূমিকা পালন করে তাকে ক্রোমোসোম বলে।
- ১৮৭৫ সালে স্ট্রেসবার্জার ক্রোমোসোম আবিষ্কার করেন।
- ওয়েলডেয়ার ১৮৮৮ সালে ক্রোমোসোম নামকরন করেন। এটি RNA ও DNA উভয় নিয়ে গঠিত।
- সাইটোপ্লাজমে একাধিক রাইবোসোম মুক্তার মালার মতো অবস্থান করেলে তাকে পলিরাইবোসোম বা পলিসোম বলে। প্যালাডে ১৯৫৫ খ্রিস্টাব্দে রাইবোসোম আবিষ্কার করেন। 
- রাইবোসোম এর প্রধান কাজ প্রোটিন সংশ্লেষণ এবং স্নেহজাতীয় পদার্থের বিপাক সাধন।
- এটি আমিষ সংশ্লেষণের স্থান নির্ধারণ করে, প্রোটিনের পলিপেপটাইড চেইন সংযোজন করে এবং এ সকল কাজে প্রয়োজনীয় এনজাইম সরবরাহ করে।
- সাইটোপ্লাজমে একাধিক রাইবোসোম মুক্তার মালার মতো অবস্থান করেলে তাকে পলিরাইবোসোম বা পলিসোম বলে। প্যালাডে ১৯৫৫ খ্রিস্টাব্দে রাইবোসোম আবিষ্কার করেন। 
- রাইবোসোম এর প্রধান কাজ প্রোটিন সংশ্লেষণ এবং স্নেহজাতীয় পদার্থের বিপাক সাধন।
- এটি আমিষ সংশ্লেষণের স্থান নির্ধারণ করে, প্রোটিনের পলিপেপটাইড চেইন সংযোজন করে এবং এ সকল কাজে প্রয়োজনীয় এনজাইম সরবরাহ করে।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- ঝিল্লিবিহীন ও দানাদার যে অঙ্গানু সাইটোপ্লাজমে মুক্ত অবস্থায় অবস্থান করে অথবা এন্ডোপ্লাজমিক রেটিকুলামের গায়ে অবস্থান করে প্রোটিন সংশ্লেষন ঘটায় তাকে রাইবোসোম বলে।
- প্যালাডে ১৯৫৫ খ্রিস্টাব্দে রাইবোসোম আবিষ্কার করেন।
- মাইটোকন্ড্রিয়া, প্লাস্টিড, গলজি বস্তু, এন্ডোপ্লাজমিক রেটিকুলাম, কোষগহ্বর, লাইসোজোম ইত্যাদি হল ঝিল্লিযুক্ত সাইটোপ্লাজমীয় অঙ্গাণু।
- কোষকঙ্কাল, রাইবোজোম, সেন্ট্রোজোম ইত্যাদি হল ঝিল্লীবিহীন সাইটোপ্লাজমীয় অঙ্গাণু।
- কোষের নিউক্লিয়াসে অবস্থিত অনুলিপন ক্ষমতা সম্পন্ন ক্ষুদ্রাঙ্গ যা বংশগতীয় উপাদান, মিউটেশন, প্রকরন ইত্যাদি কাজে ভূমিকা পালন করে তাকে ক্রোমোসোম বলে।
- ১৮৭৫ সালে স্ট্রেসবার্জার ক্রোমোসোম আবিষ্কার করেন।
- ওয়েলডেয়ার ১৮৮৮ সালে ক্রোমোসোম নামকরন করেন। এটি RNA ও DNA উভয় নিয়ে গঠিত।
• ডায়বেটিসের চিকিৎসায় ব্যবহৃত ইনসুলিন আবিষ্কার করেন - ফ্রেডরিক গ্র্যান্ট বেন্টিং এবং চার্লস এইচ বেস্ট। (১৯২২ সালে)
• পেনিসিলিন আবিষ্কার করেন - আলেকজান্ডার ফ্লেমিং। (২৮ সেপ্টেম্বর, ১৯২৮ সালে)
• মানুষের শরীরের উপযোগী হিসেবে পেনিসিলিন তৈরি করেন - জার্মান বংশোদ্ভূত ইংরেজ প্রাণরসায়নবিদ আর্নেস্ট চেইন। (১৯৪২ সালে)
• গুটি বসন্তের টিকা আবিষ্কার করেন - এডওয়ার্ড জেনার। 
- পেনিসিলিন এক ধরনের এন্টিবায়োটিক, যা পেনিসিলিয়াম ছত্রাক থেকে আবিষ্কৃত হয়।
- ২৮ সেপ্টেম্বর, ১৯২৮ সালে অণুজীব বিজ্ঞানী আলেকজান্ডার ফ্লেমিং পেনিসিলিন আবিষ্কার করেন। 
- ১৯৪২ সালে মানুষের শরীরের উপযোগী হিসেবে পেনিসিলিন তৈরি করেন জার্মান বংশোদ্ভূত ইংরেজ প্রাণ রসায়নবিদ আর্নেস্ট চেইন।
প্রাকৃতিক নির্বাচন হলো বিবর্তনের একটি প্রক্রিয়া যেখানে পরিবেশের সাথে ভালভাবে খাপ খাওয়ানো জীবের বেঁচে থাকার এবং বংশবৃদ্ধি করার সম্ভাবনা বেশি থাকে।

- জেনেটিক ত্রুটি, যা জিনগত পরিবর্তন বা মিউটেশন নামেও পরিচিত, ডিএনএ-এর ক্রমে পরিবর্তনকে বোঝায়।
- ডিএনএ আমাদের কোষের ভেতরে থাকে এবং আমাদের শরীরের গঠন, বিকাশ এবং কার্যকারিতা নির্ধারণ করে।

জিনগত ত্রুটি বিভিন্ন কারণে হতে পারে, যেমন:
- পরিবেশগত কারণ: রাসায়নিক, বিকিরণ, এবং কিছু ভাইরাস জিনের পরিবর্তন ঘটাতে পারে।
- ত্রুটিপূর্ণ জিনের বংশগতি: জিনগত ত্রুটি পিতামাতার কাছ থেকে সন্তানের কাছে স্থানান্তরিত হতে পারে।
- স্বতঃস্ফূর্ত ত্রুটি: কোষ বিভাজনের সময় জিনের পরিবর্তন ঘটতে পারে।
- মাইটোসিস বিভাজনে প্রথমে ক্যারিওকাইনেসিস অর্থাৎ নিউক্লিয়াসের বিভাজন ঘটে এবং পরবর্তীকালে সাইটোকাইনেসিস অর্থাৎ সাইটোপ্লাজমের বিভাজন ঘটে।
- বিভাজন শুরুর আগে কোষের নিউক্লিয়াসে কিছু প্রস্তুতিমূলক কাজ হয়। এ অবস্থাকে ইন্টারফেজ পর্যায় বলে।
- মাইটোসিসের নিউক্লিয়াসের বিভাজন প্রক্রিয়াকে পাঁচটি পর্যায়ে ভাগ করা হয়ে থাকে, পর্যায়গুলো হচ্ছে:
১. প্রােফেজ,
২. প্রাে-মেটাফেজ,
৩. মেটাফেজ,
৪. অ্যানাফেজ ও
৫. টেলােফেজ।
- কোষপ্রাচীর হল একটি কাঠামোগত স্তর যা কোষের ঝিল্লির ঠিক বাইরে থেকে কয়েক ধরনের কোষকে ঘিরে থাকে।
- এটি শক্ত, নমনীয় এবং কখনও কখনও অনমনীয় হতে পারে। এটি কোষকে কাঠামোগত সমর্থন এবং সুরক্ষা উভয়ই প্রদান করে।
- তাছাড়া এটি কোষের একটি ফিল্টারিং প্রক্রিয়া হিসাবেও কাজ করে। 
- প্রাণীকোষে কোষ প্রাচীর অনুপস্থিত।
- কিন্তু শৈবাল, ছত্রাক এবং উদ্ভিদ সহ অন্যান্য ইউক্যারিওটিক এবং বেশিরভাগ প্রোক্যারিওটিক কোষবিশিষ্ট জীবে (মলিকিউট ব্যাকটেরিয়া ছাড়া) উপস্থিত থাকে।
- কোষ প্রাচীরকে তিনটি স্তরে ভাগ করা যায়। যথা- মধ্য পর্দা, প্রাথমিক প্রাচীর এবং গৌণ প্রাচীর।
- ক্রোমোসোমের মূল কাঠামো গঠনকারী রাসয়নিক উপাদান হলো প্রোটিন।
- ক্রোমোজমে প্রোটিনের পরিমাণ শতকরা ৫৫ ভাগ
- ক্রোমোজমে দুই ধরনের প্রোটিন পাওয়া যায়। যথা- হিস্টোন এবং নন-হিস্টোন।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
• যে কোষগুলো বিভাজিত হয় তা হল ভাজক কোষ, আর ভাজক কোষ দিয়ে গঠিত টিস্যুই ভাজক টিস্যু। ভাজক টিস্যুর অপর নাম মেরিস্টেম

ভাজক টিস্যুর কাজ-

ক. উদ্ভিদের দৈর্ঘ্য ও প্রস্থের বৃদ্ধি ঘটায়। 
খ. টিস্যুর উৎপত্তি ঘটায়।
গ. নতুন কোষ ও টিস্যু সৃষ্টি করে।
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0