পৃথিবীর সর্ববৃহৎ প্রবাল প্রাচীর হচ্ছে গ্রেট ব্যারিয়ার রীফ। এটি অস্ট্রেলিয়ার উপকূলীয় শহর কুইন্সল্যান্ডের কোরাল সাগরে অবস্থিত। ১৯৮১ সালে এটি ইউনেস্কোর বিশ্ব হেরিটেজ সাইটে অন্তর্ভুক্ত হয়।
- অজৈব যৌগ হল এমন একটি রাসায়নিক যৌগ যাতে কার্বন-হাইড্রোজেন বন্ধনের অভাব থাকে। - সাধারণত জৈব যৌগগুলিতে কার্বন-হাইড্রোজেন বন্ধন দেখা যায়, তাই অজৈব যৌগগুলিকে জৈব যৌগ থেকে আলাদা করে চিহ্নিত করা হয়।
অজৈব যৌগের বৈশিষ্ট্য: - কার্বন-হাইড্রোজেন বন্ধনের অভাব: এটি অজৈব যৌগের সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য। - ধাতু ও অধাতুর সমন্বয়: অধিকাংশ অজৈব যৌগে একটি বা একাধিক ধাতু ও অধাতু থাকে। - বিভিন্ন রাসায়নিক বন্ধন: আয়নিক, সমযোজী এবং ধাতব বন্ধন অজৈব যৌগে দেখা যায়। - বিভিন্ন ভৌত অবস্থা: অজৈব যৌগ কঠিন, তরল বা গ্যাসীয় অবস্থায় থাকতে পারে। - উচ্চ গলনাঙ্ক ও স্ফুটনাঙ্ক: অনেক অজৈব যৌগের গলনাঙ্ক ও স্ফুটনাঙ্ক খুবই উচ্চ হয়।
- ইলেকট্রন শেয়ারের মাধ্যমে দুইটি পরমাণুর মধ্যে যে বন্ধনের সৃষ্টি হয়, তাকে সমযোজী বন্ধন বলে। - সমযোজী বন্ধন বিশিষ্ট যৌগকে সমযোজী যৌগ বলা হয়। - সমযোজী যৌগ নিম্ন গলনাঙ্ক ও স্ফুটনাঙ্ক বিশিষ্ট, বিদ্যুৎ কুপরিবাহী, সাধারণত পানিতে অদ্রবণীয়, কিন্তু জৈব দ্রাবকে দ্রবণীয়। - জৈব যৌগসমূহ সাধারণত সমযোজী বন্ধনের মাধ্যমে গঠিত হয়।
জৈব যৌগ: - কার্বন ও হাইড্রোজেন দ্বারা গঠিত যৌগসমূহকে হাইড্রোকার্বন বলা হয় এবং এই হাইড্রোকার্বন ও এদের জাতসমূহকে বলা হয় জৈব যৌগ। যেমন- • মিথেন, • ইথেন, • বেনজিন, • ইউরিয়া, • প্রোপিন, • পেন্টাইন ইত্যাদি। - জৈব যৌগের বিক্রিয়া হতে সাধারণত অনেক বেশি সময় লাগে। - জৈব যৌগসমূহ সাধারণত সমযোজী বন্ধনের মাধ্যমে গঠিত হয়।
অজৈব যৌগ: - যেকোনো দুই বা ততোধিক মৌলের সমন্বয়ে অজৈব যৌগ গঠিত হয়। যেমন- • পানি, • খাবার লবণ, • খাবার সোডা, • কাপড় কাচার সোডা, • কস্টিক সোডা, • চুন, • মরিচা ইত্যাদি।
জন ফ্লেমিং ১৯০৪ সালে এডিসন ক্রিয়াকে কাজে লাগিয়ে প্রথম দুই ইলেকট্রোডের একটি ভ্যাকুয়াম টিউব তৈরি করেন যেটি রেকটিফায়ার হিসেবে কাজ করত অর্থাৎ পরিবর্তনশীল বিদ্যুৎপ্রবাহকে একদিকে প্রবাহিত করত। এই ভ্যাকুয়াম টিউবটিকে ইলেকট্রনিকসের শুরু হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ১৯০৬ সালে লি দ্য ফরেস্ট তৃতীয় একটি ইলেকট্রোড সংযােজন করে নতুন আরেকটি ভ্যাকুয়াম টিউব তৈরি করেন এবং সেটি ট্রায়ােড নামে পরিচিতি লাভ করে। ট্রায়ােড দিয়ে বৈদ্যুতিক প্রবাহকে নিয়ন্ত্রণ করা যেত এবং সেটি অ্যামপ্লিফায়ার হিসেবে কাজ করতে পারত।
যে পদার্থকে বিশ্লেষণ করলে বিভিন্ন ধরনের মৌলিক পদার্থ পাওয়া যায় তাকে যৌগিক পদার্থ বলে।
অন্যভাবে বলা যায়– যেসব পদার্থ বা যৌগ একের অধিক ভিন্ন ধরনের মৌলের পরমাণু দ্বারা গঠিত সেসব পদার্থকে যৌগিক পদার্থ বলে। উদাহরণ : পানি, চক ইত্যাদি
সালফেট হ'ল একটি প্রাকৃতিকভাবে ঘটে যাওয়া পলিয়েটমিক আয়ন যা চারটি অক্সিজেন পরমাণু দ্বারা বেষ্টিত একটি কেন্দ্রীয় সালফার পরমাণুর সমন্বয়ে গঠিত।যেহেতু এতে আয়ন আছে তাই এটি একটি যৌগ ।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
হংকং ভাইরাস নামে পরিচিত 'সাস' প্রথম দেখা যায় চীন দেশের হংকং এ ।এর জীবাণুর নাম Corona Virus (new strain ) এর লক্ষণ ১০১ ডিগ্রি ফারেনহাইট পর্যন্ত জ্বর , কাশি ,খিচুনি , ডায়রিয়া ,শ্বাসকষ্টের কারণে ঘন ঘন শ্বাস প্রশ্বাস ,মাথা ব্যথা ,ক্ষুধামন্দা ইত্যাদি ।
পুনর্ভরণযোগ্য তড়িৎকোষ বা স্টোরেজ ব্যাটারি এক ধরনের তড়িৎকোষ যেটির সঞ্চিত তড়িৎ-রাসায়নিক শক্তি ফুরিয়ে গেলে এটির ভেতরে বিশেষ প্রক্রিয়ায় পুনরায় শক্তি ভরা যায় ও বারবার ব্যবহার করা যায় ।
- নরমাল স্যালাইন হলো সোডিয়াম ক্লোরাইডের ০.৯% জলীয় দ্রবন। এই দ্রবণে প্রতি ১০০ মিলিলিটার দ্রবণে ৯ গ্রাম সোডিয়াম ক্লোরাইড থাকে।
- নরমাল স্যালাইন মানবদেহের রক্তের লবণের ঘনত্বের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। এটি শরীরের তরলের ভারসাম্য বজায় রাখার জন্য এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের জন্য ব্যবহৃত হয়।
যেসব পরমাণুর (নিউক্লাইডের) ভর সংখ্যা আলাদা কিন্তু প্রোটন সংখ্যা একই তাদের আইসোটোপ বলা হয়।
আইসোটোপ শব্দটি এসেছে গ্রিক আইসোস (সমান) এবং টপোস (স্থান) শব্দ দু’টি থেকে। যার অর্থ দাঁড়ায় একই স্থান। আইসোটোপগুলো একই মৌলের পরমাণু হওয়ায় পর্যায় সারণীতে একই স্থানে এদের রাখা হয়।
যেকোনো মৌলের পরিচয় নির্ধারিত হয় এর কেন্দ্রে প্রোটনের সংখ্যার ভিত্তিতে। নিউট্রন সংখ্যা যাই হোক না কেন প্রোটন সংখ্যা সমান হলে তাদের একই মৌল হিসেবে ধরা হয়। কারণ পরমাণুতে যতগুলো প্রোটন থাকে ততগুলো ইলেকট্রন থাকে আর ইলেকট্রন সংখ্যাই পরমাণুর রাসায়নিক ধর্ম স্থির করে দেয়।
যেমন কার্বনের তিনটি আইসোটোপ হচ্ছে: কার্বন-১২, কার্বন-১৩ এবং কার্বন-১৪। এদের সবার কেন্দ্রে প্রোটন সংখ্যা ৬ হলেও নিউট্রন সংখ্যা যথাক্রমে ৬, ৭ এবং ৮। তাই এদের রাসায়নিক ধর্ম একইরকম হলেও পারমাণবিক ভর আলাদা।
কার্বন-১২: ৬ টি প্রোটন ও ৬ টি নিউট্রন কার্বন-১৩: ৬ টি প্রোটন ও ৭ টি নিউট্রন কার্বন-১৪: ৬ টি প্রোটন ও ৮ টি নিউট্রন যেসব মৌলের প্রাকৃতিক আইসোটোপ নেই তাদেরও কৃত্রিম আইসোটোপ তৈরি করা হয়েছে।
ভৌত ও রাসায়নিক পরিবর্তনের মধ্যে পার্থক্য রাসায়নিক পরিবর্তন হলো এমন একটি প্রক্রিয়া যেখানে একটি বস্তুর রাসায়নিক গঠন পরিবর্তিত হয় এবং একটি নতুন পদার্থ তৈরি হয়। যেমন— দুধ থেকে ছানা তৈরি: দুধের প্রোটিন (কেজিন) অ্যাসিডের সঙ্গে বিক্রিয়া করে নতুন পদার্থ ছানা তৈরি করে।
লোহায় মরিচা ধরা: লোহা (Fe) বায়ু ও জলীয় বাষ্পের উপস্থিতিতে অক্সিজেন (O2) এর সাথে বিক্রিয়া করে আয়রন অক্সাইড (Fe2O3) তৈরি করে, যা মরিচা নামে পরিচিত।
দিয়াশলাই জ্বালানো: এটি এক ধরনের দহন প্রক্রিয়া, যেখানে কাঠ ও রাসায়নিক পদার্থ পুড়ে তাপ ও আলো উৎপন্ন করে এবং ছাইয়ে পরিণত হয়।
ভৌত পরিবর্তন হলো এমন একটি প্রক্রিয়া যেখানে বস্তুর বাহ্যিক অবস্থা পরিবর্তিত হয়, কিন্তু রাসায়নিক গঠন অপরিবর্তিত থাকে। যেমন—
লোহাকে চুম্বকে পরিণত করা: এই প্রক্রিয়ায় লোহাকে চৌম্বক ক্ষেত্রের প্রভাবে সাময়িকভাবে বা স্থায়ীভাবে চুম্বকে পরিণত করা হয়। এক্ষেত্রে লোহার পরমাণুগুলোর বিন্যাস পরিবর্তিত হয়, কিন্তু লোহার রাসায়নিক গঠন বা উপাদান একই থাকে। তাই এটি একটি ভৌত পরিবর্তন।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
পানির সংকেত H2O. পানির একটি অণুতে ২টি হাইড্রোজেন ও ১টি অক্সিজেন পরমানু বিদ্যমান। পানির আনভিক ভর = (হাইড্রোজেনের পারমাণবিক ভর * ২) + (অক্সিজেনের পারমাণবিক ভর * ১) = (১ *২) + (১৬ * ১) = ২ + ১৬ =১৮ তাই, আমরা বলতে পারি, ২ঃ১৬ =১ঃ৮
গুরুত্তপুর্ন নোটঃ যদি প্রশ্নে বলে ' পানিতে হাইড্রোজেন ও অক্সিজেনের অনুপাত কত? তাহলে উত্তর হবে- ২ঃ১ যদি প্রশ্নে বলে ' পানিতে অক্সিজেনের ও হাইড্রোজেন অনুপাত কত? তাহলে উত্তর হবে-১ঃ২ যদি প্রশ্নে বলে- ' পানিতে হাইড্রোজেন ও অক্সিজেনের ভরের অনুপাত কত?' তাহলে উত্তর হবে-১ঃ৮
- পানি এমন একটি পদার্থ যা ব্যতিক্রমধর্মী প্রসারণ প্রদর্শন করে । - পানির তরল অবস্থার চেয়ে কঠিন অবস্থায় ঘনত্ব কম । - ৪ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রায় পানির ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি । - তরল পানিকে বরফে পরিণত করলে পানির আয়তন বাড়ে ।
পানির সংকেত H2O. পানির একটি অণুতে ২টি হাইড্রোজেন ও ১টি অক্সিজেন পরমানু বিদ্যমান। পানির আনভিক ভর = (হাইড্রোজেনের পারমাণবিক ভর * ২) + (অক্সিজেনের পারমাণবিক ভর * ১) = (১ *২) + (১৬ * ১) = ২ + ১৬ =১৮ তাই, আমরা বলতে পারি, ২ঃ১৬ =১ঃ৮
গুরুত্তপুর্ন নোটঃ যদি প্রশ্নে বলে ' পানিতে হাইড্রোজেন ও অক্সিজেনের অনুপাত কত? তাহলে উত্তর হবে- ২ঃ১ যদি প্রশ্নে বলে ' পানিতে অক্সিজেনের ও হাইড্রোজেন অনুপাত কত? তাহলে উত্তর হবে-১ঃ২ যদি প্রশ্নে বলে- ' পানিতে হাইড্রোজেন ও অক্সিজেনের ভরের অনুপাত কত?' তাহলে উত্তর হবে-১ঃ৮
-টেস্টিং সল্ট বা স্বাদ লবণ এবং এর রাসায়নিক নাম হচ্ছে মনো সোডিয়াম গ্লুটামেট। এই টেস্টিং সল্ট খাবারে ব্যাবহার করা হয় শুধু মাত্র খাবারের স্বাদ বৃদ্ধির জন্য। অন্য কোন পুষ্টি গুণাগুণ এই লবণের নেই। এবং এটা খাবারে ব্যাবহারের ফলে খাবারে কোন পুষ্টিগুণ বৃদ্ধিও পায় না।
-সোডিয়াম গ্লুটামেট এর সংকেত** C₅H₈NO₄Na। এটি গ্লুটামেট এসিডের সোডিয়াম লবণ।
-ভিনেগার এসিটিক এসিডের (CH3COOH) ৬-১০% ও পানির মিশ্রণে তৈরি | -চিনি বা ইথানলকে গাজন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে এসিটিক এসিডে পরিণত করা হয়। -এটি সাধারণতঃ রান্নাকর্মে ব্যবহৃত হয়। এটি মদ কিংবা আপেলের রস দিয়ে উৎপন্ন এলকোহল, ফলের রস ইত্যাদি জাতীয় তরল -পদার্থ সহযোগে ভিনেগার তৈরীতে ব্যবহার করা হয়। উক্ত তরলে ইথানল দ্রবীভূত হয়ে ভিনেগারে রূপান্তরিত করে। নির্দিষ্ট ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করেও এটি প্রস্তুত হয়।
'শুষ্ক বরফ' বা 'ড্রাই আইস' জমাট কার্বন - ডাই - অক্সাইড। এ কঠিনকৃত কার্বন - ডাই - অক্সাইড - 78°. 5 C উষ্ণতায় কঠিন অবস্থা থেকে তরল না হয়ে সরাসরি গ্যাসে পরিণত হয়, তাই এর নাম 'শুষ্ক বরফ' বা 'ড্রাই আইস'।
✅প্রাইমারী, নিবন্ধন বা ১১তম-২০তম গ্রেডের যেকোনো চাকরি জন্য প্রশ্ন ব্যাংক লেগে থেকে শেষ করুন। অ্যাপ এর প্রশ্ন ব্যাংক থেকে ১০০% কমন আসবে। বাকি চাকরি পরীক্ষা জন্য ৭০%-৮০% কমন আসবে। আপনার চর্চার সময় আপনার ভুল প্রশ্ন, বুকমার্ক প্রশ্ন সব ডাটাবেজে জমা থাকে। মনে করুন বাংলা সাহিত্য ৪০০০ প্রশ্ন আছে, আপনি একবার ভালো করে পড়বেন, এর মধ্যে দেখবেন ৪০% প্রশ্ন আপনার জানা, যেগুলো কখনও ভুল হবে না, বাকি আছে ৬০%, এই প্রশ্নগুলো আলাদা বাটনে জমা হয়, যেগুলো আপনি ভুল করছেন, এখন এইগুলো ভালো করে রিভিশন দিন। এতে সহজে কম সময় প্রস্তুতি শেষ হবে। যারা একেবারে নতুন তারা জব শুলুশন্স বাটন দিয়ে শুরু করতে পারেন।
✅প্রাইমারী ১ম ধাপের পরীক্ষার তারিখ দিলে ফুল মডেল টেস্ট শুরু হবে।
✅ব্যাংক নিয়োগ প্রস্তুতি'র লং কোর্স (রুটিনের জন্য পিডিএফ বাটন দেখুন) - পরীক্ষা শুরুঃ ১০ নভেম্বর। - মোট পরীক্ষাঃ ১২৮টি, - টপিক ভিত্তিকঃ ১১২টি, - রিভিশন পরীক্ষাঃ ২২টি, - Vocabulary রিভিশনঃ ৩বার
✅ সম্পূর্ণ ফ্রিতে প্রস্তুতি নিন ৫০তম বিসিএস। মোট পরীক্ষাঃ ১৬২টি টপিক ভিত্তিক পরীক্ষাঃ ১০০টি রিভিশন পরীক্ষাঃ ৬২টি
অ্যাপ এর হোম screen -এ পিডিএফ বাটন ক্লিক করুন, এখান থেকে রুটিন ডাউনলোড করতে পারবেন। রুটিনের তারিখ অনুযায়ী পরীক্ষা রাত ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যেকোন সময় দিতে পারবেন, ফলাফল সাথে সাথে বিস্তারিত ব্যাখ্যাসহ দেওয়া হয়। missed পরীক্ষাগুলো আর্কাইভ থেকে দিতে পারবেন, তবে মেরিট লিস্ট আসবে না, মেরিট লিস্টে থাকতে হলে রুটিন অনুযায়ী নির্দিষ্ট তারিখে দিতে হবে। আর্কাইভ থেকে পরীক্ষা দিতে হলে ভিজিট করুনঃ অ্যাপ এর হোম স্ক্রীনে 'পরীক্ষার সেকশন' বাটনে ক্লিক করুন -> বিসিএস বাটন -> [ফ্রি কোর্স] ৫০তম বিসিএস প্রিলি ২২০ দিনের সেকশনের All Exam বাটন ক্লিক করুন -> এখান Upcoming, Expired ট্যাব পাবেন।
✅ প্রধান শিক্ষক প্রস্তুতি - লেকচারশীট ভিত্তিকঃ রুটিন আপলোড করা হয়েছে। পরীক্ষা শুরুঃ ১৫ আগস্ট। মোট পরীক্ষাঃ ৫৮টি
✅ আপকামিং রুটিনঃ
- ১০০ দিনের বিসিএস বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি। - বেসিকভিউ বই অনুসারে GK রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে। - অগ্রদূত বাংলা বই অনুসারে বাংলা সাহিত্য ও ভাষা রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।। - English মাস্টার বই অনুসারে রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।