শব্দ (31 টি প্রশ্ন )
কুকুর সাধারণত শ্রবণ করতে পারে ৪০ Hz থেকে ৬০,০০০ Hz পর্যন্ত ফ্রিকোয়েন্সি।
অতএব, কুকুরের শ্রাব্যতার পাল্লার বাইরে অর্থাৎ শ্রবণযোগ্য সীমার বাইরে যে ফ্রিকোয়েন্সি থাকে, তা হলো:

- ৪০ Hz এর নিচে (ইনফ্রাসাউন্ড)
- ৬০,০০০ Hz এর উপরে (আল্ট্রাসাউন্ড)
- মানব-সৃষ্ট বিপর্যয় বলতে বোঝায় সেই ধরণের বিপর্যয় বা সমস্যা যা মানুষের কার্যকলাপ থেকে সৃষ্টি হয়।
- শব্দ দূষণ মানুষের প্রচুর যানবাহন, যন্ত্রপাতি, শিল্প-কারখানা ইত্যাদি থেকে উৎপন্ন শব্দের কারণে ঘটে, যা পরিবেশ এবং মানুষের স্বাস্থ্যকে নেতিবাচক প্রভাবিত করে। তাই এটি মানব-সৃষ্ট বিপর্যয়ের মধ্যে পড়ে।
শব্দ হলো এমন একটি তরঙ্গ যা কণার দোলনের মাধ্যমে উৎপন্ন হয় এবং বাতাস, পানি, বা অন্য কোনও মাধ্যমের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। শব্দ শোনার জন্য কণাগুলো দোলন করে এবং সেই দোলন মানব কানের মাধ্যমে অনুভূত হয়। তাই শব্দকে শক্তি বা পদার্থ হিসেবে নয় বরং এক ধরনের তরঙ্গ হিসেবে দেখা হয়।
- অ্যাকোস্টিক প্লাস্টার হল প্লাস্টার যাতে ফাইবার বা সমষ্টি থাকে যাতে এটি শব্দ শোষণ করে ।
- প্রথম দিকের প্লাস্টারে অ্যাসবেস্টস থাকত , কিন্তু নতুন প্লাস্টারে শোষক সাবস্ট্রেট প্যানেলের বেস লেয়ার থাকে, যা সাধারণত খনিজ উল বা অ-দাহ্য অজৈব ব্লো-গ্লাস দানাদার।
- অ্যাকোস্টিক প্লাস্টারগুলি স্থানের মধ্যে শব্দের প্রতিধ্বনিকে উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস করতে পারে।
- বেশিরভাগ অ্যাকোস্টিক প্লাস্টারে ০.৫ এবং ১.০০ এর মধ্যে একটি শব্দ হ্রাস সহগ থাকে।
- নয়েজ রিডাকশন কোফিসিয়েন্ট (NRC) শব্দ প্রতিফলিত বা শোষণ করার জন্য একটি উপাদানের ক্ষমতা নির্ধারণ করে।
⇒ প্রতিধ্বনির সৃষ্টির প্রক্রিয়া:
- প্রতিধ্বনি তৈরি হয় শব্দ তরঙ্গের প্রতিফলনের কারণে। যখন শব্দ তরঙ্গ কোনো শক্ত পৃষ্ঠে আপতিত হয়, তখন তরঙ্গগুলো পৃষ্ঠের স্পন্দন ঘটায় এবং তরঙ্গের কিছু অংশ পৃষ্ঠ থেকে প্রতিফলিত হয়ে ফিরে আসে। এই ফিরে আসা তরঙ্গগুলোই আমরা প্রতিধ্বনি হিসেবে শুনি।


20 Hz এর কম কম্পাঙ্ক বিশিষ্ঠ তরঙ্গকে বলে - শব্দতর তরঙ্গ বা ইনফ্রাসাউন্ড বলে। আবার 20000 Hz বা 20 kHz এর বেশি কম্পাঙ্ক বিশিষ্ঠ শব্দকে শব্দোত্তর তরঙ্গ বা আলট্রাসাউন্ড বলে। এই দুই ধরনের শব্দই মানুষ শুনতে পায় না। উৎসঃ নবম-দশম শ্রেণীঃ পদার্থ বিজ্ঞান বই।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- শব্দ প্রতি সেকেন্ডে যে দূরত্ব অতিক্রম করে তাকে শব্দের বেগ বলে।
- তাপমাত্রা বৃদ্ধির সাথে সাথে শব্দের বেগ বেড়ে যায়।
- 1°C তাপমাত্রা বৃদ্ধির জন্য শব্দের বেগ 0.6ms-1 বৃদ্ধি পায়।
- তাই বাতাসের উষ্ণতা বাড়লে শব্দের বেগ বাড়ে।
-শব্দ এক প্রকার যান্ত্রিক তরঙ্গ ।
-তাই শব্দের চলার জন্য মাধ্যমের প্রয়োজন ।
-শব্দের বেগ কঠিন পদার্থে সবচেয়ে বেশি , তরল পদার্থে সবচেয়ে কম এবং বায়বীয় পদার্থে সবচেয়ে কম ।
-শূন্য মাধ্যমে শব্দের বেগ শূন্য ।


 

∎ বাদুড় অন্ধকারে চলাফেরা--সৃষ্ট শব্দের প্রতিধ্বনি শুনে.



শব্দের উৎস থেকে কম্পাঙ্ক যেদিকে যায়, শব্দের উৎস তথা ট্রেন সেদিকেই এগোতে থাকলে কম্পাঙ্কের ঘনত্ব বাড়ে, এতে শব্দের তিব্রতা বাড়ে।



ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
কোনো শব্দ শোনার পর প্রায় ০.১ সেকেন্ড পর্যন্ত এর রেশ আমাদের মস্তিষ্কে থাকে । এই সময়কে শব্দানুভূতির স্থায়িত্বকাল বলে । কোনো শব্দ শোনার পর যদি ০.১ সেকেন্ডের মধ্যে আরেকটি শব্দ আমাদের কানে এসে পৌছায় তবে আমাদের মস্তিষ্ক দুটি শব্দ আলাদাভাবে শনাক্ত করতে বা বুঝতে পারে না ।
 

শব্দ (ইংরেজি: Sound) এক ধরনের শক্তি । এই শক্তি সঞ্চালিত হয় শব্দ-তরঙ্গের মাধ্যমে । শব্দ তরঙ্গ হলো অনুদৈর্ঘ্য তরঙ্গ । কোনো মাধ্যমের কণাগুলোর বা স্তরসমূহের সংকোচন ও প্রসারণের সৃষ্টির মাধ্যমে এই তরঙ্গ এক স্থান থেকে অন্য স্থানে সঞ্চালিত হয় ।


শব্দতরঙ্গ কোথাও বাধা পেয়ে উৎসে ফিরে এলে তাকে প্রতিধ্বনি বলে। ফ্যাদোমিটার যন্ত্র ব্যবহার করে সমুদ্রের গভীরতা মাপ হয়।

এটি আলট্রাসনিক তরঙ্গ উৎপন্ন করে যা সমুদ্রের তলদেশ হতে প্রতিফলিত হয়ে ফিরে আসে এবং জাহাজে রক্ষিত হাইড্রোফোন যন্ত্রে ধরা পড়ে।কোনো শব্দ মূল শব্দ থেকে আলাদা হয়ে মূল শব্দের পুনরাবৃত্তি করে, তখন ঐ প্রতিফলিত শব্দকে প্রতিধ্বনি বলে ।



- বাতাসে আর্দ্রতা বাড়লে, বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। জলীয় বাষ্প হল একটি স্থিতিস্থাপক মাধ্যম। বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ বৃদ্ধি পেলে, বাতাসের ঘনত্ব বৃদ্ধি পায়। ঘনত্বের মাধ্যমে শব্দের বেগ বেশি হয়
- বর্ষাকালে বাতাসের আর্দ্রতা সবচেয়ে বেশি থাকে, তাই বর্ষাকালে শব্দ বায়ু মাধ্যমে দ্রুত চলে।


 কোনো বস্তুর কম্পনের ফলে শব্দ তরঙ্গ সৃষ্টি হয়। শব্দ উৎস থেকে মস্তিস্কে বা কানে আসতে কিছুটা সময় নেয়। শব্দ কোন মাধ্যমে একক সময়ে যে দুরত্ব অতিক্রম করে তাকে শব্দের গতি বলে। S.I. পদ্ধতিতে শব্দের গতির একক মিটার প্রতি সেকেন্ড(মিটার/সেকেন্ড বা মি/সে)। শব্দ সঞ্চালনের জন্য স্থিতিস্থাপক জড় মাধ্যমের প্রয়োজন হয়। শব্দের বেগ জড় মাধ্যমের প্রকৃতির উপর নির্ভর করে। তাই বিভিন্ন মাধ্যমে শব্দের বেগ বিভিন্ন হয়। এজন্য কঠিন, তরল ও বায়বীয় মাধ্যমে শব্দের বেগের তারতম্য হয়। ২০°C তাপমাত্রায় বায়ুতে, পানিতে ও লোহায় শব্দের বেগ যথাক্রমে ৩৩২মি/সে, ১৪৫০মি/সে ও ৫১৩০মি/সে। অর্থাৎ বায়ুতে শব্দের বেগ কম, তরলে তার চেয়ে বেশি এবং কঠিন পদার্থে সবচেয়ে বেশি। মাধ্যমের প্রকৃতি ছাড়াও তাপমাত্রা, বায়ুর আর্দ্রতার উপরেও শব্দের বেগ নির্ভর করে। তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেলে বায়ুতে শব্দের বেগ বৃদ্ধি পায় এবং একইভাবে বায়ুর আর্দ্রতা বৃদ্ধি পেলেও শব্দের বেগ বৃদ্ধি পায়।
বায়বীয় মাধ্যমে শব্দের দ্রুতি সবচেয়ে কম এবং শুন্যস্থানে শব্দের বেগ শুন্য; উল্লেখ্য, শব্দ মাধ্যম ছাড়া পরিবাহিত হতে পারে না। তাই শূণ্যতায় শব্দের কোন অস্তিত্বই নেই।

 


গাড়ির ভিতরে থাকা এবং ধাতব অংশগুলিকে স্পর্শ করা এড়াতে, কারণ ধাতু বিদ্যুৎ সঞ্চালন করতে পারে। গাড়ির ধাতব ফ্রেম এবং বডিওয়ার্ক একটি "ফ্যারাডে খাঁচা" হিসাবে কাজ করবে, যা আপনাকে বজ্রপাত থেকে রক্ষা করবে। আপনার মোবাইল ফোনের মতো ইলেকট্রনিক ডিভাইসগুলিও এড়ানো উচিত কারণ তারা বজ্রপাতকে আকর্ষণ করতে পারে। সরাকারি নির্দেশনা অনুযায়ী যখন বজ্রপাত হয় সবসময় ভিতরে বসে থাকা ও একেবারে নিচু কোন জায়গার মধ্যে যেটি আশে পাশের কোন কিছু আশ্রয়ের তুলনায় যেমন বাড়ি, ছাদ বা গাছ ইত্যাদি। এইভাবে আপনি নিজেকে বাঁচাতে পারবেন।

" বাইরে এসে মাটিতে উপুড় হয়ে শুয়ে থাকবেন" এটা সঠিক নয় কারণ, বজ্রপাতের সময় যদি একটি শক ওয়েভ তৈরি হয় তার বাতাসের মধ্য দিয়ে ভ্রমণ করতে পারে এবং মাটিতে বা কাছাকাছি বস্তু এবং লোকেদের আঘাত করতে পারে। যখন বজ্রপাত মাটিতে আঘাত করে, তখন বৈদ্যুতিক প্রবাহ মাটির মধ্য দিয়ে ভ্রমণ করতে পারে এবং যা "গ্রাউন্ড কারেন্ট" নামে পরিচিত তা উৎপন্ন করতে পারে।

আমাদের প্রচলিত বইগুলোতে উত্তর " বাইরে এসে মাটিতে উপুড় হয়ে শুয়ে থাকবেন" যা ভুল।


ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন

সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0