ETP (Effluent Treatment Plant) বা নির্গত পানি শোধনাগার হলো এমন একটি ব্যবস্থা যা শিল্প থেকে উৎপন্ন নির্গত পানি (wastewater) শোধন করতে ব্যবহৃত হয়। এটি বিভিন্ন শিল্প, যেমন টেক্সটাইল, রাসায়নিক, ফার্মাসিউটিক্যাল, খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ ইত্যাদি থেকে নির্গত দূষিত পানি থেকে ক্ষতিকর দ্রব্য, যেমন রাসায়নিক পদার্থ, তেল, গ্রীজ, ভারী ধাতু, এবং জৈব পদার্থ অপসারণ করে। এর মাধ্যমে পানি পরিবেশে নির্গমনের জন্য নিরাপদ করা হয় বা পুনরায় ব্যবহারের উপযোগী করা হয়।
ETP দিয়ে যা করা হয়:
দূষণ নিয়ন্ত্রণ: পরিবেশে নির্গত পানি থেকে ক্ষতিকর দূষক, যেমন রাসায়নিক, তেল, এবং জৈব পদার্থ অপসারণ করে জলাশয় ও মাটির দূষণ রোধ করা। পানির পুনঃব্যবহার: শোধিত পানি শিল্পে পুনরায় ব্যবহারের জন্য উপযুক্ত করা, যা পানির ব্যবহার কমায় এবং খরচ সাশ্রয় করে। পরিবেশগত নিয়ম মেনে চলা: সরকারি পরিবেশগত নিয়ম ও মান মেনে পানি নির্গমন নিশ্চিত করা, যাতে জরিমানা বা আইনি সমস্যা এড়ানো যায়। জলজ প্রাণী ও পরিবেশ রক্ষা: দূষিত পানি থেকে ক্ষতিকর পদার্থ অপসারণ করে জলজ প্রাণী এবং পরিবেশের ক্ষতি প্রতিরোধ করা। টেকসই উন্নয়ন: পানির পুনঃব্যবহার এবং দূষণ নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে টেকসই শিল্প পরিচালনায় অবদান রাখা।
- বায়ুমণ্ডল যে সমস্ত উপাদানে গঠিত তাদের প্রকৃতি, বৈশিষ্ট্য ও উষ্ণতার পার্থক্য অনুসারে ভূপৃষ্ঠ থেকে উপরের দিকে পর্যায়ক্রমে পাঁচটি স্তরে ভাগ করা হয়। - ট্রপোমণ্ডল (Troposphere), স্ট্রাটোমণ্ডল (Stratosphere), মেসোমণ্ডল (Mesosphere), তাপমণ্ডল (Thermosphere) ও এক্সোমণ্ডল (Exospher)। - এদের মধ্যে তাপমণ্ডল মেসোবিরতির উপরে প্রায় ৫০০ কি.মি. পর্যন্ত বিস্তৃত। - এই মণ্ডলে বায়ুস্তর অত্যন্ত হালকা ও চাপ ক্ষীণ। - তাপমণ্ডলের নিম্ন অংশকে আয়োনোমণ্ডল (Ionosphere) বলে। এ স্তরে বেতার তরঙ্গ প্রতিফলিত হয়।
যখন দুটি টেকটোনিক প্লেট একে অপরের সাথে সংঘর্ষ বা ঘর্ষণ করে, তখন তাদের সংযোগস্থলে প্রচণ্ড চাপ ও শক্তির সঞ্চয় হয়। এই চাপ যদি হঠাৎ মুক্তি পায়, তখন তা ভূমিকম্পের আকারে প্রকাশ পায়। এছাড়াও, এই অঞ্চলে আগ্নেয়গিরির উদগিরণও হতে পারে। জলোচ্ছ্বাস বা সুনামি টেকটোনিক প্লেটের সংঘর্ষের সঙ্গে সম্পর্কিত এক প্রকার ফলাফল হতে পারে, তবে মূলত প্লেট সংযোগস্থলে ভূমিকম্প হয়।
- আর্গন গ্যাস বায়ুমণ্ডলের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান, যা বায়ুমণ্ডলের মোট গ্যাসের প্রায় 0.93% দখল করে। - এটি একটি নিষ্ক্রিয় গ্যাস এবং বায়ুমণ্ডলের সবচেয়ে নীচের স্তর ট্রপোস্ফিয়ারে সবচেয়ে বেশি পরিমাণে উপস্থিত থাকে। - ট্রপোস্ফিয়ার বায়ুমণ্ডলের সবচেয়ে ঘন স্তর, যেখানে বায়ুমণ্ডলের প্রায় 75% ভর এবং 99% জলীয় বাষ্প ও গ্যাসীয় উপাদান থাকে। - আর্গন গ্যাসের মতো ভারী গ্যাসগুলো মাধ্যাকর্ষণের কারণে বায়ুমণ্ডলের নীচের স্তরে কেন্দ্রীভূত হয়। - ট্রপোস্ফিয়ারেই আমরা বাস করি এবং এখানেই বায়ুমণ্ডলের প্রধান গ্যাস যেমন নাইট্রোজেন, অক্সিজেন এবং আর্গন সবচেয়ে বেশি পরিমাণে থাকে।
‘গ্রিনহাউজ গ্যাস’ পৃথিবী থেকে বিকিরিত সূর্যের তাপ আটকে রেখে পৃথিবীর উষ্ণতা বৃদ্ধি করছে।
গ্রিনহাউজ গ্যাসসমূহের মধ্যে রয়েছে: - কার্বন ডাই-অক্সাইড - নাইট্রাস অক্সাইড - ওজোন - মিথেন - জলীয় বাষ্প - ক্লোরোফ্লোরোকার্বন - হাইড্রো ক্লোরোফ্লোরো কার্বন প্রভৃতি। ১৯৮৭ সালের একটি আন্তর্জাতিক চুক্তিতে সিএফসি গ্যাস উৎপাদন নিষিদ্ধ করা হয়।
- ভৌগোলিকভাবে পৃথিবীর পূর্ব-পশ্চিমে তিনটি রেখা এবং উত্তর-দক্ষিণে চারটি রেখা বিস্তৃত আছে। - পূর্ব-পশ্চিমের তিনটি রেখা হলো- কর্কটক্রান্তি, মকরক্রান্তি ও বিষুব রেখা। - নিরক্ষরেখার ২৩.৫ ডিগ্রি উত্তর অক্ষাংশকে বলা হয় কর্কটক্রান্তি। - অপরদিকে ২৩.৫ডিগ্রি দক্ষিণ অক্ষাংশকে বলা হয় মকরক্রান্তি । - কর্কটক্রান্তি ও মকরক্রান্তির মধ্যবর্তী অঞ্চল হচ্ছে নিরক্ষীয় অঞ্চল ।
দুই পর্বতের মধ্যবর্তী বিস্তীর্ণ এলাকাকে উপত্যকা বলে।
-তিব্বত উপত্যকা সমুদ্রতল থেকে ৪.৮ কি.মি. উপরে অবস্থিত এবং এটি পৃথিবীর দুইটি সর্বোচ্চ পর্বত মাউন্ট এভারেস্ট ও K-2 এর মাঝে অবস্থিত।
-পর্বত থেকে নিচু কিন্তু সমভূমি থেকে উচু বিস্তীর্ণ সমতল ভূমিকে মালভূমি বলে। এদিক থেকে এটি আবার মালভূমি। তিব্বত মালভূমি মধ্য ও পূর্ব এশিয়ার একটি বিশাল উচ্চভূমি। এটি চীনের কিংহাই, ভারতের লাদাখ ও হিমাচল প্রদেশ নিয়ে গঠিত। তবে বর্তমানে তিব্বত নামে পরিচিত যে অংশটুকু সেটি বর্তমানে চীনের একটি স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল।
-১৯১২ সালে ত্রয়োদশ দালাইলামা কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত একটি স্ব-শাসিত অঞ্চল।
-পরবর্তীতে ১৯৫১ সালে চীন তিব্বতের উপর তার সার্বভৌমত্ব প্রতিষ্ঠা করে।
-তিব্বতের রাজধানী লাসা। এটি বিশ্বব্যাপী নিষিদ্ধ নগরী হিসেবে পরিচিত।
- বাস্তুতন্ত্রের কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য জীবগুলোকে তাদের ভূমিকার ভিত্তিতে তিন ভাগে ভাগ করা হয়:
১. উৎপাদক: - সবুজ উদ্ভিদ এবং শৈবাল যারা সালোকসংশ্লেষণের মাধ্যমে নিজেরাই খাদ্য তৈরি করতে সক্ষম, তারা উৎপাদক হিসেবে পরিচিত। - এরা সৌরশক্তি ব্যবহার করে জৈব পদার্থ তৈরি করে এবং বাস্তুতন্ত্রের খাদ্যশৃঙ্খলে প্রধান উৎস হিসেবে কাজ করে।
২. খাদক বা ভক্ষক: - এই শ্রেণির প্রাণীরা উদ্ভিদ থেকে তৈরি জৈব পদার্থকে সরাসরি বা পরোক্ষভাবে খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করে। খাদকদের তিন ভাগে ভাগ করা যায়:
প্রাথমিক ভক্ষক: যারা সরাসরি উদ্ভিদভোজী (যেমন গরু, হরিণ)। দ্বিতীয় পর্যায়ের ভক্ষক: যারা প্রাথমিক ভক্ষকদের খেয়ে জীবন ধারণ করে (যেমন সিংহ, বাঘ)। তৃতীয় পর্যায়ের ভক্ষক: যারা দ্বিতীয় পর্যায়ের ভক্ষকদের খেয়ে বেঁচে থাকে।
৩. বিয়োজক (পচনকারী): - বিয়োজকরা মৃত উদ্ভিদ ও প্রাণীদেহের পচন ঘটিয়ে তাদের থেকে জৈব ও অজৈব পদার্থ আলাদা করে। - ব্যাকটেরিয়া ও ছত্রাক এই কাজের প্রধান এজেন্ট। - এরা মৃতদেহকে পুনঃপ্রক্রিয়াজাত করে পরিবেশে পুষ্টি উপাদান সরবরাহ করে, যা পুনরায় উদ্ভিদের জন্য খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বাস্তুতন্ত্রের উপাদান পুনর্ব্যবহার নিশ্চিত হয়।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
- বাস্তুতন্ত্রের কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য জীবগুলোকে তাদের ভূমিকার ভিত্তিতে তিন ভাগে ভাগ করা হয়:
১. উৎপাদক: - সবুজ উদ্ভিদ এবং শৈবাল যারা সালোকসংশ্লেষণের মাধ্যমে নিজেরাই খাদ্য তৈরি করতে সক্ষম, তারা উৎপাদক হিসেবে পরিচিত। - এরা সৌরশক্তি ব্যবহার করে জৈব পদার্থ তৈরি করে এবং বাস্তুতন্ত্রের খাদ্যশৃঙ্খলে প্রধান উৎস হিসেবে কাজ করে।
২. খাদক বা ভক্ষক: - এই শ্রেণির প্রাণীরা উদ্ভিদ থেকে তৈরি জৈব পদার্থকে সরাসরি বা পরোক্ষভাবে খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করে। খাদকদের তিন ভাগে ভাগ করা যায়:
প্রাথমিক ভক্ষক: যারা সরাসরি উদ্ভিদভোজী (যেমন গরু, হরিণ)। দ্বিতীয় পর্যায়ের ভক্ষক: যারা প্রাথমিক ভক্ষকদের খেয়ে জীবন ধারণ করে (যেমন সিংহ, বাঘ)। তৃতীয় পর্যায়ের ভক্ষক: যারা দ্বিতীয় পর্যায়ের ভক্ষকদের খেয়ে বেঁচে থাকে।
৩. বিয়োজক (পচনকারী): - বিয়োজকরা মৃত উদ্ভিদ ও প্রাণীদেহের পচন ঘটিয়ে তাদের থেকে জৈব ও অজৈব পদার্থ আলাদা করে। - ব্যাকটেরিয়া ও ছত্রাক এই কাজের প্রধান এজেন্ট। - এরা মৃতদেহকে পুনঃপ্রক্রিয়াজাত করে পরিবেশে পুষ্টি উপাদান সরবরাহ করে, যা পুনরায় উদ্ভিদের জন্য খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বাস্তুতন্ত্রের উপাদান পুনর্ব্যবহার নিশ্চিত হয়।
পাললিক শিলা: পলি সঞ্চিত হয়ে যে শিলা গঠিত হয়েছে তাকে পাললিক শিলা বলে। - বেলেপাথর, কয়লা, শেল, চুনাপাথার, কাদাপাথর, কেওলিন পাললিক শিলার উদাহরণ। - জীবাশ্ম দেখা যায় - স্তর লক্ষ্য করা যায় - পাললিক শিলা নরম, ভঙ্গুর - সহজেই ক্ষয়প্রাপ্ত হয়।
রূপান্তরিত শিলা: আগ্নেয় ও পাললিক শিলা যখন প্রচন্ড চাপ, উত্তাপ ও রাসায়নিক ক্রিয়ার ফলে রূপ পরিবর্তন করে নতুন রূপ ধারণ করে তখন তাকে রূপান্তরিত শিলা বলে।চুনাপাথর রূপান্তরিত হয়ে মার্বেল, বেলেপাথর রূপান্তরিত হয়ে কোয়ার্টজাইট, কাদা ও শেল রূপান্তরিত হয়ে স্লেট, গ্রানাইট রূপান্তরিত হয়ে নিস এবং কয়লা রূপান্তরিত হয়ে গ্রাফাইটে পরিণত হয়।
আগ্নেয় শিলা: পৃথিবী সৃষ্টির প্রাথমিক পর্যায়ের উত্তপ্ত ও গলিত অবস্থা হতে ক্রমান্বয়ে শীতল ও ঘনীভূত হয়ে যে শিলা গঠিত হয়েছে তা আগ্নেয় শিলা নামে পরিচিত।
- জলবায়ু পরিবর্তন: ক্রমবর্ধমান তাপমাত্রা এবং অস্বাভাবিক আবহাওয়ার কারণে পানির ঘাটতি তীব্র হচ্ছে। - জনসংখ্যা বৃদ্ধি: পৃথিবীর জনসংখ্যা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে, যার ফলে পানির চাহিদাও বৃদ্ধি পাচ্ছে। - জল দূষণ: শিল্প-কারখানার বর্জ্য এবং কৃষিক্ষেত্রে ব্যবহৃত রাসায়নিক পানিতে মিশে পানি দূষিত হচ্ছে। - জল সংরক্ষণের অভাব: অনেক দেশে পর্যাপ্ত জল সংরক্ষণ ব্যবস্থা নেই, যার ফলে বর্ষাকালে অতিরিক্ত পানি নষ্ট হয়।
• ট্রপোমণ্ডল (Troposphere): এই স্তরটি বায়ুমণ্ডলের সবচেয়ে নিচের স্তর। এই স্তরে বায়ুর ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি। মেঘ, বৃষ্টিপাত, বজ্রপাত, বায়ুপ্রবাহ, ঝড়, তুষারপাত, শিশির, কুয়াশা সবকিছুই এই স্তরে সৃষ্টি হয়। ট্রপোমণ্ডলের শেষ প্রান্তে র অংশের নাম ট্রপোবিরতি (Tropopause)। এই স্তর ভূপৃষ্ঠ থেকে নিরক্ষীয় অঞ্চলে প্রায় ১৬-১৮ কিলোমিটার এবং মেরু অঞ্চলে প্রায় ৮-৯ কিলোমিটার পর্যন্ত বিস্তৃত।
• ট্রপোমণ্ডলের বৈশিষ্ট্য (ক) ভূপৃষ্ঠ থেকে উচ্চতা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে বায়ুর ঘনত্ব কমতে থাকে, সঙ্গে সঙ্গে কমতে থাকে উষ্ণতা। সাধারণভাবে প্রতি ১,০০০ মিটার উচ্চতায় ৬০ সেলসিয়াস তাপমাত্রা হ্রাস পায়। (খ) উচ্চতা বৃদ্ধির ফলে বাতাসের গতিবেগ বেড়ে যায়। (গ) নিচের দিকের বাতাসে জলীয়বাষ্প বেশি থাকে। (ঘ) ধূলিকণার অবস্থানের ফলে সমগ্র বায়ুমণ্ডলের ওজনের প্রায় শতকরা ৭৫ ভাগ এই স্তর বহন করে। (ঙ) আবহাওয়া ও জলবায়ুজনিত যাবতীয় প্রক্রিয়ার বেশিরভাগ এই স্তরে ঘটে থাকে।
- পাট একটি প্রাকৃতিক তন্তু যা জৈব-বিপচনযোগ্য। - পাটের বস্তা পচে গিয়ে মাটিতে সার হিসেবে কাজ করে। - পলিথিন ব্যাগ, প্লাস্টিক বস্তা এবং নাইলনের দড়ি সিন্থেটিক উপাদান দিয়ে তৈরি। - সিন্থেটিক উপাদান জৈব-বিপচনযোগ্য নয় এবং পরিবেশে দীর্ঘ সময় ধরে টিকে থাকে। - পলিথিন ব্যাগ, প্লাস্টিক বস্তা এবং নাইলনের দড়ি মাটি ও জল দূষণের জন্য দায়ী।
- পরিমাণের দিক থেকে বাতাসে ৭৮.০৯% নাইট্রোজেন,২০.৯৫% অক্সিজেন, ০.৯৩% আর্গন, ০.০৩% কার্বন ডাইঅক্সাইড এবং সামান্য পরিমাণে অন্যান্য গ্যাস থাকে। - বাতাসে এছাড়াও পরিবর্তনশীল পরিমাণ জলীয় বাষ্প রয়েছে যার গড় প্রায় ১%।
উচ্চতা অনুসারে মেঘকে তিনটি শ্রেণিতে বিভক্ত করা হয়। যথা- (১) উঁচু মেঘ (High cloud), (২) মধ্যম উঁচু মেঘ (Medium high) ও (৩) নিচু মেঘ (Low cloud)।
আবার মেঘের আকৃতি ও চেহারা অনুযায়ী এদের সিরাস, কিউম্যুলাস ও স্ট্রেটাস - এ তিনটি শ্রেণিতে বিভক্ত করা করা যায়। পালক বা আঁশের ন্যায় মেঘকে সিরাস, ভেজা তুলার স্তূপের ন্যায় প্রায় গোলাকার মেঘকে কিউম্যুলাস এবং স্তরে স্তরে সজ্জিত মেঘকে স্ট্রেটাস বলে। এছাড়া নিম্বাস (Nimbus) নামে বৈশিষ্ট্যবিহীন কালো বর্ণের মেঘও দেখা যায়।
-BFC হলো বায়ো কনসেনট্রেশন ফ্যাক্টর। এটি একটি পরিমাপ যা একটি নির্দিষ্ট জীবের মধ্যে একটি নির্দিষ্ট রাসায়নিক পদার্থের ঘনত্বকে পরিবেশে সেই রাসায়নিক পদার্থের ঘনত্বের সাথে তুলনা করে।
-Biological Concentration Factor (BFC) = Concentration of the chemical in the organism / Concentration of the chemical in the environment
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
-ফ্লাই অ্যাশ হল তাপবিদ্যুৎ প্রকল্পে কয়লা বা অন্যান্য জ্বালানী পোড়ানোর সময় উৎপন্ন ছাই। এটি প্রধানত সিলিকা, অ্যালুমিনিয়াম অক্সাইড এবং ক্যালসিয়াম অক্সাইড দিয়ে তৈরি।
-কৃষি জমি এবং জলবিদ্যুৎ প্রকল্প থেকে ফ্লাই অ্যাশ উৎপন্ন হয় না। কৃষি জমি থেকে যে ছাই উৎপন্ন হয় তা সাধারণত জৈব পদার্থ দিয়ে তৈরি এবং এটিকে ফ্লাই অ্যাশ বলা হয় না। জলবিদ্যুৎ প্রকল্প থেকে যে ছাই উৎপন্ন হয় তা সাধারণত পাথুরে উপাদান দিয়ে তৈরি এবং এটিও ফ্লাই অ্যাশ বলা হয় না।
-সুতরাং, ফ্লাই অ্যাশ-এর উৎস হল তাপবিদ্যুৎ প্রকল্প।
- ট্যানিন হলো উদ্ভিদের বর্জ্য পদার্থ। - ট্যানিন উদ্ভিদকে বিভিন্ন ক্ষতিকর জীবাণু থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। - এটি একটি জটিল যৌগ যা উদ্ভিদের বিভিন্ন অংশে পাওয়া যায়, যেমন: -ত্বক -ছাল -বীজ -ফল -পাতা।
-ট্রপোস্ফিয়ারের উর্ধ্বসীমাকে ট্রপোপজ বলে যার গভীরতা অনেক কম। - এই স্তরে উচ্চতা যত বাড়তে থাকে বায়ুর ঘনত্ব ও উষ্ণতা ততই হ্রাস পায়। - ট্রপোমন্ডলে সাধারণত প্রতি ১,০০০ মিটার উচ্চতায় ৬° সেলসিয়াস তাপমাত্রা কমে যায়। - ট্রপোমন্ডলের উচ্চতা বৃদ্ধির ফলে বাতাসের গতিবেগ বেড়ে যায় ও নিচের দিকের বাতাসে জলীয়বাষ্পের উপস্থিতি বেশি পাওয়া যায়। - এ স্তরেই আবহাওয়া ও জলবায়ুজনিত সকল প্রক্রিয়া সাধারণত ঘটে।
-তাপমন্ডলের উপরে ৯৬০ কিলোমিটার পর্যন্ত যে বায়ুস্তর রয়েছে তাকে এক্সোমন্ডল বলে। - এই স্তরে হিলিয়াম এবং হাইড্রোজেন গ্যাসের পরিমাণ সর্বাধিক। - এ মন্ডলে তাপমাত্রা ৩০০ থেকে ১৬৫০° সেলসিয়াস পর্যন্ত হয়। - এ স্তরে সামান্য পরিমাণে আর্গন, হিলিয়াম,অক্সিজেন প্রভৃতি রয়েছে।
- এছাড়াও এশীয় ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে সমুদ্রপৃষ্ঠ ফুলে উঠা, বন্য জীবজন্তুর সংখ্যা কমে যাওয়া, লোনা পানির প্রবেশ ঝুঁকি বৃদ্ধি, অসময়ে জলোচ্ছ্বাসের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি, সুপেয় পানি দূষণ, বনাঞ্চল ধ্বংস, বাস্তুসংস্থানের উপর হুমকি, খরা বৃদ্ধি, বন্যা ও লবনাক্ততা দ্বারা ফসলি জমির ক্ষতি ইত্যাদিও এই জলবায়ু পরিবর্তনেরই প্রভাব।
-মানুষ যখন গাছ-পালা কেটে, কাঠ-কয়লা পুড়িয়ে, কারখানার ধোঁয়া ইত্যাদির দ্বারা মিথেন, ওজোন, কার্বন ডাই-অক্সাইড ,জলীয় বাষ্প ,CFC ইত্যাদি গ্যাস তৈরি করছে তখন তাকে বলা হয় গ্রীনহাউস গ্যাস।
-বায়ুমন্ডলে তাই গ্রীনহাউস গ্যাসের পুরু চাদর তৈরি হয়েছে কারণ এই সব গ্যাস আর ফিরে যেতে পারে না। এই তাপ শোষণের মাত্রা যত বাড়বে পৃথিবীর উষ্ণতা ততই বাড়বে। উষ্ণতা বৃদ্ধির এই প্রক্রিয়াই হলো গ্রীনহাউস প্রভাব।
-পৃথিবীর কোনো একটি বিশেষ অঞ্চলের জীবগোষ্ঠীর জীবগুলি যখন ক্রম পরিবর্তনের বিভিন্ন পর্যায়ে থেকেও সহনশীলভাবে ও শৃঙ্খলা বদ্ধভাবে বসবাস করে তখন সে জীবগোষ্ঠীকে বায়োম বলে।
-অন্যভাবে বলা যায়, জলবায়ু প্রভাবিত এক একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্যের জীব-সম্প্রদায়কে বায়োম বলে।। যেমন-অরণ্য, মরুভূমি, তৃণভূমি, মেরুঅঞ্চল ইত্যাদি ।
✅প্রাইমারী, নিবন্ধন বা ১১তম-২০তম গ্রেডের যেকোনো চাকরি জন্য প্রশ্ন ব্যাংক লেগে থেকে শেষ করুন। অ্যাপ এর প্রশ্ন ব্যাংক থেকে ১০০% কমন আসবে। বাকি চাকরি পরীক্ষা জন্য ৭০%-৮০% কমন আসবে। আপনার চর্চার সময় আপনার ভুল প্রশ্ন, বুকমার্ক প্রশ্ন সব ডাটাবেজে জমা থাকে। মনে করুন বাংলা সাহিত্য ৪০০০ প্রশ্ন আছে, আপনি একবার ভালো করে পড়বেন, এর মধ্যে দেখবেন ৪০% প্রশ্ন আপনার জানা, যেগুলো কখনও ভুল হবে না, বাকি আছে ৬০%, এই প্রশ্নগুলো আলাদা বাটনে জমা হয়, যেগুলো আপনি ভুল করছেন, এখন এইগুলো ভালো করে রিভিশন দিন। এতে সহজে কম সময় প্রস্তুতি শেষ হবে। যারা একেবারে নতুন তারা জব শুলুশন্স বাটন দিয়ে শুরু করতে পারেন।
✅প্রাইমারী ১ম ধাপের পরীক্ষার তারিখ দিলে ফুল মডেল টেস্ট শুরু হবে।
✅ব্যাংক নিয়োগ প্রস্তুতি'র লং কোর্স (রুটিনের জন্য পিডিএফ বাটন দেখুন) - পরীক্ষা শুরুঃ ১০ নভেম্বর। - মোট পরীক্ষাঃ ১২৮টি, - টপিক ভিত্তিকঃ ১১২টি, - রিভিশন পরীক্ষাঃ ২২টি, - Vocabulary রিভিশনঃ ৩বার
✅ সম্পূর্ণ ফ্রিতে প্রস্তুতি নিন ৫০তম বিসিএস। মোট পরীক্ষাঃ ১৬২টি টপিক ভিত্তিক পরীক্ষাঃ ১০০টি রিভিশন পরীক্ষাঃ ৬২টি
অ্যাপ এর হোম screen -এ পিডিএফ বাটন ক্লিক করুন, এখান থেকে রুটিন ডাউনলোড করতে পারবেন। রুটিনের তারিখ অনুযায়ী পরীক্ষা রাত ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যেকোন সময় দিতে পারবেন, ফলাফল সাথে সাথে বিস্তারিত ব্যাখ্যাসহ দেওয়া হয়। missed পরীক্ষাগুলো আর্কাইভ থেকে দিতে পারবেন, তবে মেরিট লিস্ট আসবে না, মেরিট লিস্টে থাকতে হলে রুটিন অনুযায়ী নির্দিষ্ট তারিখে দিতে হবে। আর্কাইভ থেকে পরীক্ষা দিতে হলে ভিজিট করুনঃ অ্যাপ এর হোম স্ক্রীনে 'পরীক্ষার সেকশন' বাটনে ক্লিক করুন -> বিসিএস বাটন -> [ফ্রি কোর্স] ৫০তম বিসিএস প্রিলি ২২০ দিনের সেকশনের All Exam বাটন ক্লিক করুন -> এখান Upcoming, Expired ট্যাব পাবেন।
✅ প্রধান শিক্ষক প্রস্তুতি - লেকচারশীট ভিত্তিকঃ রুটিন আপলোড করা হয়েছে। পরীক্ষা শুরুঃ ১৫ আগস্ট। মোট পরীক্ষাঃ ৫৮টি
✅ আপকামিং রুটিনঃ
- ১০০ দিনের বিসিএস বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি। - বেসিকভিউ বই অনুসারে GK রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে। - অগ্রদূত বাংলা বই অনুসারে বাংলা সাহিত্য ও ভাষা রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।। - English মাস্টার বই অনুসারে রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।