স্থির ও চল তড়িৎ (64 টি প্রশ্ন )
- আলবার্ট আইনস্টাইন (১৪ মার্চ ১৮৭৯ - ১৮ এপ্রিল ১৯৫৫) জার্মানিতে জন্মগ্রহণকারী একজন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী পদার্থবিজ্ঞানী।
- তিনি মূলত আপেক্ষিকতার তত্ত্ব (আধুনিক পদার্থবিজ্ঞানের দুটি স্তম্ভের একটি) এবং ভর-শক্তি সমতুল্যতার সূত্র, E = mc^2 (যা "বিশ্বের সবচেয়ে বিখ্যাত সমীকরণ" হিসেবে খেতাব দেওয়া হয়েছে) আবিষ্কারের জন্য বিখ্যাত।
- তিনি ১৯২১ সালে আলোক-তড়িৎ ক্রিয়া সম্পর্কিত গবেষণার জন্য তিনি নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।

- যে তড়িৎযন্ত্রে যান্ত্রিক শক্তিকে তড়িৎশক্তিতে রূপান্তরিত করা হয় তাকে জেনারেটর বা ডায়নামো বলে। তাড়িতচৌম্বক আবেশের উপর ভিত্তি করে এই যন্ত্র কাজ করে।
- ডায়নামো হল একটি বৈদ্যুতিক জেনারেটর যা কমিউটেটর ব্যবহার করে সরাসরি কারেন্ট তৈরি করে।
- যুক্তরাজ্যের বৈজ্ঞানিক মাইকেল ফ্যারাডে ডায়নামো আবিষ্কার করেন
- ডায়নামোস ছিল প্রথম বৈদ্যুতিক জেনারেটর যা শিল্পের জন্য বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে সক্ষম ছিল। 
- সাধারণ জেনারেটরে শক্তির রূপান্তর এভাবে হয়ঃ
  রাসায়নিক বা বিভব শক্তি --> যান্ত্রিক শক্তি --> তড়িৎ শক্তি।

 


বিদুৎ বিল বের করার জন্য আপনাকে ব্যয়িত শক্তি ওয়াট (W) বের করতে হবে। আর ওয়াট এর একক হবে কিলোওয়াট আওয়ার(kWh)।
- পানিতে লবণ দ্রবীভূত হলে লবণের আয়ন (Na+ এবং Cl-) তৈরি হয়।
- এই আয়নগুলি বিদ্যুৎ প্রবাহের বাহক হিসেবে কাজ করে।
- তাই, লবণ মিশ্রিত পানি বিদ্যুৎ পরিবহন করতে পারে।
- ঘর্ষণের ফলে স্ট্যাটিক ইলেকট্রিসিটি বা স্থির বিদ্যুৎ উৎপন্ন হয়।

- স্থির বিদ্যুৎ হল চার্জের একটি রূপ যা স্থির থাকে এবং প্রবাহিত হয় না।
- ঘর্ষণ হল দুটি পৃষ্ঠের মধ্যে সাপেক্ষিক গতি।
- যখন দুটি ভিন্ন পদার্থ একে অপরের সাথে ঘষা হয়, তখন তাদের ইলেকট্রন স্থানান্তরিত হতে পারে।
- ইলেকট্রন স্থানান্তরের ফলে, একটি পদার্থ ইলেকট্রন হারিয়ে ধনাত্মকভাবে চার্জিত হয় এবং অন্য পদার্থ ইলেকট্রন অর্জন করে ঋণাত্মকভাবে চার্জিত হয়।
- এই চার্জগুলি স্থির থাকে এবং দীর্ঘ সময় ধরে টিকে থাকতে পারে, যতক্ষণ না সেগুলি পরিবাহী পদার্থের মাধ্যমে প্রবাহিত হয় বা বাতাসে নিষ্কাশিত হয়।
- কঠিন অস্তরকগুলি তড়িৎ প্রকৌশলে সর্বাধিক ব্যবহৃত হয় এবং অনেক কঠিন অস্তরকই খুব ভাল অন্তরক। যেমন, চীনামাটি, কাঁচ এবং বেশিরভাগ প্লাস্টিক।
- বায়ু, নাইট্রোজেন এবং সালফার হেক্সাফ্লোরাইড তিনটি সর্বাধিক ব্যবহৃত বায়বীয় অস্তরক।
- পদার্থের বহিরাবরণীতে পেরিলিনের মতো অস্তরকগুলির ব্যবহার পরিবেশের সাথে একটি অস্তরকবাধা তৈরি করে।
- এনার্জি বাল্ব বিদ্যুৎ সাশ্রয় করে কারণ এতে বিদ্যুতের অপচয় হয় না।
- সাধারণ লাল বাল্ব গুলো আলোর পাশাপাশি প্রচুর পরিমান তাপ সৃষ্টি করে এতে বিদ্যুতের প্রচুর অপচয় হয়। কিন্তু এনার্জি বাল্ব গুলো কম তাপ সৃষ্টি করে এবং শুধু আলো দিয়ে থাকে।
- ফলে তাপ সৃষ্টির জন্য অতিরিক্ত বিদ্যুৎ প্রয়োজন হয় না।
- অ্যামিটার→ তড়িৎ প্রবাহ পরিমাপ
- অডিওমিটার→ শব্দের তীব্রতা
- অলটিমিটার→ উচ্চতা পরিমাপ
- অডিওফোন→ কানে লাগিয়ে শোনার যন্ত্র
পরিবাহকের রোধ তার প্রস্থচ্ছেদের ক্ষেত্রফলের ব্যস্তানুপাতিক। প্রস্থচ্ছেদকে দ্বিগুণ করলে, ক্ষেত্রফল দ্বিগুণ হয়। সুতরাং, রোধ অর্ধেক হয়ে যাবে।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
ওহমের সূত্রানুসারে,
I = V / R
যেখানে,
   I হল তড়িৎপ্রবাহের মান (A)
   V হল বিভব পার্থক্য (V)
   R হল রোধ (Ω)

সুতরাং,
I = 20V / 4Ω
I = 5A
অতএব, তারের প্রান্তদ্বয়ের বিভব পার্থক্য 20V এবং এর রোধ 4Ω হলে এর মধ্য দিয়ে 5A তড়িৎপ্রবাহ চলবে।

- রাবার হল একটি অন্তরক পদার্থ। এটিতে ইলেকট্রনগুলি শক্তভাবে আবদ্ধ থাকে, তাই এগুলি মুক্তভাবে চলাচল করতে পারে না। এই কারণে, রাবারের মধ্য দিয়ে বিদ্যুৎ প্রবাহিত হতে পারে না।

- তামা এবং রূপা উভয়ই পরিবাহী পদার্থ।
- সিলিকন একটি অর্ধপরিবাহী পদার্থ, তাই এটি পরিবাহী এবং অন্তরকের মধ্যে একটি মধ্যবর্তী অবস্থা।


জেমস ক্লার্ক ম্যাক্সওয়েলকে তড়িৎচুম্বকীয় তরঙ্গের উদ্ভাবক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তিনি ১৮৬৪ সালে তার বিখ্যাত ম্যাক্সওয়েল সমীকরণগুলি প্রকাশ করেন, যা দেখায় যে তড়িৎ এবং চৌম্বক ক্ষেত্রগুলি একে অপরের সাথে সম্পর্কিত। এই সমীকরণগুলির উপর ভিত্তি করে, তিনি প্রমাণ করেন যে তড়িৎ এবং চৌম্বক তরঙ্গগুলি একটি একক, মাধ্যমহীন পদার্থের মাধ্যমে ভ্রমণ করতে পারে, যাকে তিনি "তড়িৎচুম্বকীয় তরঙ্গ" বলে অভিহিত করেন।
» তড়িৎ চুম্বক : কোন চৌম্বক পদার্থের গায়ে তারের কু-লী পেচিয়ে উক্ত কু-লীতে তড়িৎ প্রবাহ চালনা করলে পদার্থটি অস্থায়ী চুম্বকে পরিণত হয়। এটিকে তড়িৎ চুম্বক বলে। 
» তড়িৎ চৌম্বক আবেশ আবিষ্কার করেন— মাইকেল ফ্যারাডে (১৮৩১ সালে)। 
» বৈদ্যুতিক মোটর, জেনারেটর ও ট্রান্সফর্মার আবিষ্কার করা হয়েছে— তড়িৎ চৌম্বক আবেশের উপর ভিত্তি করে। 
» যে বৈদ্যুতিক যন্ত্রের সাহায্যে পরিবর্তিত উচ্চ বিভবকে নিম্ন বিভবে এবং নিম্ন বিভবকে উচ্চ বিভবে রুপান্তরিত করা যায় তাকে বলে— ট্রান্সফর্মার। 
» যে তড়িৎ যন্ত্রে যান্ত্রিক শক্তিকে তড়িৎ শক্তিতে রুপান্তরিত করা হয় তাকে বলে— ডায়নামো বা জেনারেটর। 

তড়িৎ পরিবাহিতা ধর্মের ওপর ভিত্তি করে কঠিন পদার্থকে তিনটি শ্রেণিতে বিভক্ত করা যায়। এগুলো হলো:
১. পরিবাহী
২. অপরিবাহী এবং
৩. অর্ধপরিবাহী
অর্ধপরিবাহীর বৈশিষ্ট্য:
১। পরম শূন্য তাপমাত্রায় (0K) এরা অন্তরকের ন্যায় কাজ করে।
২। কক্ষ তাপমাত্রায় সাধারণত আপেক্ষিক রোধ 10-4 Ωm থেকে 10-2 Ωm  এর মধ্যে থাকে।
৩। অর্ধপরিবাহীর সাথে কোনো অপদ্রব্য যোগ করলে এর তড়িৎ পরিবাহিতা বৃদ্ধি পায়।
৪ । একটি নির্দিষ্ট তাপমাত্রার পোঁছা পর্যন্ত এর রোধ তাপমাত্রা বৃদ্ধির সাথে হ্রাস পায়।
৫। এদের পরিবহন ব্যান্ড ও যোজন ব্যান্ডের মধ্যে শক্তি পার্থক্য 1.1 eV বা এর চেয়ে কম।
৬। কক্ষ তাপমাত্রায় অর্ধপরিবাহীর পরিবহন ব্যান্ড আংশিক পূর্ণ ও যোজন ব্যান্ড আংশিক খালি থাকে।
-একটি সাধারন ব্যাটারি সেলে বিভব পার্থক্য মাত্র ১.৫ V।
- সেই তুলনায় আমাদের বাসার বিদ্যুৎ সাপ্লাই ২২০ V।
- বিদ্যুৎ প্রবাহ ৫০V থেকে বেশি হলে আমরা সেটি অনুভব করতে পারি।
- আবার ২২০V সাপ্লাই থেকে অনেক বড় ইলেকট্রিক শক খাওয়া সম্ভব এবং এই ইলেকট্রিক শকের কারণে শরীরের ভেতর দিয়ে যথেষ্ট বিদ্যুৎ প্রবাহ হয় বলে মানুষের মৃত্যুও হতে পারে।
এখানে,
ক্ষমতা, P = 40W
ভোল্টেজ, V = 200V
রোধ, R = ?

আমরা জানি,
P = V2/R
⇒ R = V2/P
= (200)2/40
=1000

∴ বাল্বটির রোধ = 1000 Ω।
তড়িৎ প্রবাহ দুই প্রকার।
যথা-

(ক) অপর্যায়বৃত্ত বা একমুখী বা ডিসি প্রবাহ:
- যখন সময়ের সাথে সাধারণত তড়িৎ প্রবাহের দিকের কোনো পরিবর্তন না ঘটে, অর্থাৎ যে তড়িৎ প্রবাহ সবসময় একই দিকে প্রবাহিত হয়, সেই প্রবাহকে অপর্যায়বৃত্ত প্রবাহ বলে।
- তড়িৎ কোষ বা ব্যাটারি থেকে অপর্যায়বৃত্ত প্রবাহ পাওয়া যায়।
- আবার ডিসি জেনারেটরের সাহায্যেও এই প্রকার তড়িৎ প্রবাহ উৎপন্ন করা যায়।

(খ) পর্যায়বৃত্ত বা এসি প্রবাহ:
- যখন নির্দিষ্ট সময় পরপর তড়িৎ প্রবাহের দিক পরিবর্তিত হয়, সেই তড়িৎ প্রবাহকে পর্যায়বৃত্ত প্রবাহ বলে।
- বর্তমান বিশ্বের সকল দেশের তড়িৎ প্রবাহই পর্যায়বৃত্ত প্রবাহ।
- এর কারণ তুলনামূলকভাবে এটি উৎপন্ন ও সরবরাহ করা সহজ এবং সাশ্রয়ী।
- পর্যায়বৃত্ত প্রবাহের উৎস জেনারেটর বা ডায়নামো।



মোটরের গতি এবং শক্তি নিম্নোক্তভাবে বৃদ্ধি করা যায়ঃ
১। তড়িৎ প্রবাহের মান বৃদ্ধি করে।
২। কুন্ডলীর পাকসংখ্যা বৃদ্ধি করে।
৩। শক্তিশালী চুম্বক ব্যবহার করে।
৪। কুন্ডলীর ক্ষেত্রফল বৃদ্ধি করে।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
 -B.O.T বা B.T.U : তড়িৎ সরবরাহ প্রতিষ্ঠান কিলোওয়াট ঘন্টা (kWh) এককে শক্তির পরিমাপ করে।
-সারা বিশ্বে তড়িৎ সরবরাহ প্রতিষ্ঠান এ একক ব্যবহার করে।এজন্য এ একককে বোর্ড অব ট্রেড ইউনিট (Board Of Trade unit) বলে। সংক্ষেপে একে শুধু ইউনিট বলে।
বিখ্যাত বিজ্ঞানী আরহেনিয়াস ১৮৮১ সালে প্রথম তড়িৎ বিশ্লেষণের ব্যাখ্যা দেন।
তিনি দেখিয়েছিলেন এসিড, ক্ষার বা লবণজাতীয় যৌগিক পদার্থকে তরলে দ্রবীভূত করলে সেগুলো আয়নায়িত হয়ে সম-পরিমাণ ধনাত্মক ও ঋণাত্মক আধানে ভাগ হয়ে যায়।



- চার্জের একক হলো কুলম্ব।
- তড়িৎ প্রবাহ পরিমাপের একক হলো অ্যাম্পিয়ার।
- তড়িৎ বিভব পার্থক্য পরিমাপের একক হলো ভোল্ট।
- রোধ পরিমাপের একক হলো ওহম।
-কোন পরিবাহীর রোধ পরিবাহীর দৈর্ঘ্য, প্রস্থচ্ছেদের ক্ষেত্রফল, উপাদান ও তাপমাত্রার উপর নির্ভর করে।
-রোধের এ নির্ভরশীলতার উপর ভিত্তি করে রোধের তিনটি সূত্র আছে ।
- সাধারণত তাপমাত্রা বাড়লে পরিবাহী পদার্থের রোধ বৃদ্ধি পায় কারণ তাপমাত্রা বাড়লে মুক্ত ইলেকট্রনগুলোর চলাচলে বাঁধার সৃষ্টি হয়, এমনকি সংঘর্ষ হয়৷ এজন্য রোধ বেড়ে যায়।
- কিন্তু অধাতুর ক্ষেত্রে তাপমাত্রা বৃদ্ধি করলে রোধ হ্রাস পায়
- ব্যাটারি বলতে একাধিক কোষের (Cell) সমন্বয়কে বুঝানো হয়।
- একটি তড়িৎ ব্যাটারি বলে উল্লেখ করলেও প্রকৃতপক্ষে ব্যাটারি হলো একাধিক তড়িৎ কোষের সমন্বয়।
- ব্যাটারি সেলে ব্যবহারের জন্য তড়িৎ শক্তি জমা থাকে।
- ব্যাটারিতে সাধারণত তিনটি অংশ থাকে। যেমন- একটি অ্যানোড, একটি ক্যাথোড এবং মাঝখানে থাকে ইলেকট্রোলাইট। 
তড়িৎ কারেন্ট হল কোন তড়িৎ পরিবাহকের মধ্য দিয়ে ইলেকট্রনের প্রবাহ। 
অর্থাৎ কোনো পরিবাহকের যে কোনো প্রস্থচ্ছেদের মধ্যদিয়ে একক সময়ে 
যে পরিমাণ আধান প্রবাহিত হয় তাকে তড়িৎ প্রবাহ বলে। 
-তড়িৎ প্রবাহের একক অ্যাম্পিয়ার।

-একক দৈর্ঘ্য এবং একক প্রস্থচ্ছেদ ক্ষেত্রফলবিশিষ্ট কোনো একটি পরিবাহী তার প্রস্থচ্ছেদের অভিলম্বভাবে বিদ্যুৎ প্রবাহে যে পরিমাণ বাধা প্রদান করে তাকে তার আপেক্ষিক রোধ বলে।
-আপেক্ষিক রোধের একক ও'ম মিটার ( Ω-m)।
-রুপার আপেক্ষিক রোধ 1.59 × 10-8 Ωm ।
একটি পরিবাহকের রোধ চারটি বিষয়ের ওপর নির্ভর করে।
১.পরিবাহীর দৈর্ঘ্য,
২.পরিবাহীর প্রস্থচ্ছেদের ক্ষেত্রফল,
৩.পরিবাহীর উপাদান এবং
৪.পরিবাহীর তাপমাত্রা।



তড়িৎ প্রবাহ প্রকৃতপক্ষে ইলেকট্রনের প্রবাহ। প্রোটন ও নিউট্রন অপেক্ষাকৃত ভারী কণা এবং এরা শক্তিশালী Strong Nuclear Force এর জন্য নিউক্লিয়াসে দৃঢ়ভাবে অবস্থান করে। ধাতুর শেষ কক্ষপথের ইলেকট্রন দুর্বলভাবে নিউক্লিয়াসের সাথে যুক্ত থাকে, সামান্য বিভব পার্থক (voltage) প্রয়োগ করলে ইলেকট্রন মুক্ত হয়ে বর্তনীতে প্রবাহিত হয়। ইলেকট্রনের প্রবাহই তড়িৎ প্রবাহের কারণ। কিন্তু ইলেকট্রন আবিষ্কারের পূর্বে মানুষের ধারণা ছিল যে ধনাত্মক আধানের প্রবাহের জন্য তড়িৎ প্রবাহ সৃষ্টি হয়। যেহেতু ইলেকট্রন ঋণাত্মক আধানযুক্ত, সেহেতু কনভেনশনাল নিয়ম অনুযায়ী ইলেকট্রন প্রবাহের বিপরীত দিককে তড়িৎ প্রবাহের দিক ধরা হয় ।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- তড়িৎ প্রবাহের একক হলো অ্যাম্পিয়ার।
- চৌম্বকক্ষেত্রের একক হলো টেসলা।
- দীপন তীব্রতার একক হলো ক্যান্ডেলা
- ওয়েবার চৌম্বক ফ্লাক্সের সাথে সম্পর্কিত৷
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0