অন্যান্য (602 টি প্রশ্ন )
- স্কেলটি ১৯৭১ সালে মার্কিন পুরকৌশলবিদ হার্বার্ট সাফির ও আমেরিকার জাতীয় হারিকেন সেন্টারের (NHC) পরিচালক আবহাওয়াবিদ রবার্ট সিম্পসন তৈরি করে। 
- সাফির-সিম্পসন হারিকেন উইন্ড স্কেল (SSHWS)হলো ঘূর্ণিঝড়ের বায়ুপ্রবাহ মাপক একটি স্কেল।
- এটি আগে সাফির-সিম্পসন হারিকেন স্কেল (SSHS) নামে প্রচলিত ছিল।
- এই স্কেল বায়ুপ্রবাহের তীব্রতার উপর ভিত্তি করে ঘূর্ণিঝড় ও ক্রান্তীয় ঘূর্ণনকে পাঁচটি শ্রেণিবিভাগে বিভক্ত করে।
- টারপেনটাইন বা অ্যালকোহল রজন দ্রবীভূত করতে এবং শুকানোর তেলকে পাতলা করতে ব্যবহৃত হত।
- পেট্রোলিয়াম পাতনের উদ্ভাবনের ফলে টারপেনটাইনের বিকল্প যেমন হোয়াইট স্পিরিট , পেইন্ট থিনার এবং মিনারেল স্পিরিট এসেছে।
- হাইড্রোকার্বন দ্রাবকের পরিবর্তে জল দিয়ে আধুনিক সিন্থেটিক বার্নিশ তৈরি করা হয়।
- বিমান যে কোনো দুর্ঘটনার সম্মুখীন হলে সেই দুর্ঘটনার কারণ সম্পর্কে সবচেয়ে সঠিক ধারণা পেতে যে জিনিসটি সবচেয়ে বেশি জরুরি, তা হলো বিমানের এই ব্ল্যাক বক্স।
- দুর্ঘটনাকবলিত কোনো বিমানের ব্ল্যাক বক্স খুঁজে পাওয়ার পর এর তথ্য উদ্ধারের কাজ শুরু হয়।
- স্টোরেজ থেকে ডাটা নিয়ে তা বিশ্লেষণ করতে বিশেষ সফটওয়্যার ও যন্ত্র প্রয়োজন। এতে কয়েক সপ্তাহ বা কয়েক মাসও লাগতে পারে।
- মুসলিম সভ্যতার অবদানের কথা উল্লেখ করতে গেলে মুসলিম গণিতবিদ এবং বিজ্ঞানীদের ভেতর মুসা ইবনে আল খােয়ারিজমির (৭৮৩ খ্রিস্টাব্দ) নাম আলাদাভাবে উল্লেখ করতে হয়।
- তার লেখা 'আল জাবির' বই থেকে বর্তমান 'আলজেবরা' নামটি এসেছে।
- সাধারণত যেসব প্রক্রিয়ায় পানি বিশুদ্ধ করা হয়, সেগুলাে হলাে পরিস্রাবণ, ক্লোরিনেশন, স্ফুটন, পাতন ইত্যাদি।

পরিস্রাবণঃ পরিস্রাবণ হলাে তরল আর কঠিন পদার্থের মিশ্রণ থেকে কঠিন পদার্থকে আলাদা করার একটি প্রক্রিয়া। পানিতে অদ্রবণীয় ধুলা-বালির কণা থেকে শুরু করে নানারকম ময়লা-আবর্জনার কণা থাকে। এদেরকে পরিস্রাবণ করে পানি থেকে দূর করা হয়। এটি করার জন্য পানিকে বালির স্তরের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত করা হয়, তখন পানিতে অদ্রবণীয় ময়লার কণাগুলাে বালির স্তরে আটকে যায়। বালির স্তর ছাড়াও খুব সূক্ষ্মভাবে তৈরি কাপড় ব্যবহার করেও পরিস্রাবণ করা যায়। বর্তমান সময়ে আমাদের অনেকের বাসায় আমরা যেসব ফিল্টার ব্যবহার করি, সেখানে আরাে উন্নতমানের সামগ্রী দিয়ে পরিস্রাবণ করা হয়।

উৎসঃ বিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।


ধীর পরিবর্তন :
ধীর পরিবর্তন হলো আকস্মিক পরিবর্তনের একেবারেই বিপরীত অবস্থা।
অনেকগুলো প্রাকৃতিক শক্তি যেমন— সূর্যতাপ, বায়ুপ্রবাহ, বৃষ্টিপাত, নদী, হিমবাহ প্রভৃতি দ্বারা যে পরিবর্তন ধীরে ধীরে সংঘটিত হয় তাকে ধীর পরিবর্তন বলে।

আকস্মিক পরিবর্তন :
পৃথিবীর অভ্যন্তরভাগ এখনও উত্তপ্ত ও গলিত অবস্থায় রয়েছে। এসব উত্তপ্ত বস্তুর মধ্যে তাপ ও চাপের পার্থক্য হলে ভূত্বকে যে আলোড়ন ঘটে তাকে ভূআলোড়ন বলে।
আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত, ভূকম্পন, পৃথিবীর অভ্যন্তরের সংকোচন, ভূগর্ভের তাপ ও অন্যান্য প্রচণ্ড শক্তির ফলে ভূপৃষ্ঠে হঠাৎ যে পরিবর্তন সাধিত হয়, তাকে আকস্মিক পরিবর্তন বলে।
 -পৃথিবীর যে কোনো দেশে দুই ধরনের দুর্যোগ সংঘটিত হয়। যেমন: ক) প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও খ) মানব-সৃষ্ট দুর্যোগ।

১. প্রাকৃতিক দুর্যোগ বলতে প্রাকৃতিক শক্তি দ্বারা সংঘটিত দুর্যোগসমূহকে বুঝায়।যেমন: অগ্ন্যুৎপাত, ভূমিকম্প, বন্যা, ঘূর্ণিঝড় ইত্যাদি।
২. মানব-সৃষ্ট দুর্যোগ বলতে মানব কর্মকান্ডের ফলে সংঘটিত দুর্যোগসমূহকে বুঝায়। যেমন: জলাবদ্ধতা, অগ্নিকান্ড, রাসায়নিক দূষণ, যুদ্ধ ইত্যাদি।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
হাইড্রোজেন মহাবিশ্বের সবচেয়ে প্রাচুর্যপূর্ণ উপাদান।মহাবিশ্বের মোট ভরের প্রায় 75% হাইড্রোজেন।

উল্লেখ্য- বায়ুমণ্ডলের সবচেয়ে প্রাচুর্যপূর্ণ উপাদান হলো নাইট্রোজেন(৭৮.০৮%)

» সূর্য থেকে এটির গড় দূরত্ব— ৭৭.৮ কোটি কিলোমিটার।
» বৃহস্পতি গ্রহের ব্যাস— ১৩৯,৮২২ কিলোমিটার। 
» সূর্যের চারদিকে একবার ঘুরতে সময় লাগে— ৪,৩৩১ দিন (১২ বছর)। আয়তন— পৃথিবীর প্রায় ১৩০০ গুণ। 
» সৌরজগতের সবচেয়ে বড় গ্রহ— বৃহস্পতি (গ্রহরাজ)।
» বৃহস্পতির উপগ্রহের সংখ্যা— ৬৭টি(সাধারণ বিজ্ঞান-অষ্টম শ্রেণী)।
-  তবে নাসার ওয়েবসাইট অনুসারে— ৮০টি। 
» বায়ুমণ্ডল তৈরী— হাইড্রোজেন ও হিলিয়াম গ্যাস দিয়ে। 
» নিজ অক্ষে এক বার আবর্তনে সময় লাগে— ৯ ঘণ্টা ৫৩ মিনিট। 

লালা পানির মতো আঠালো ও বর্ণহীন তরল। আমরা খাবার মুখে নিয়ে দাঁত দিয়ে চিবুতে থাকি। জিব খাবারগুলোকে নেড়েচেড়ে দেখে। যেন এগুলো ভালো করে চিবানো যায়। মুখের মধ্যে ওই খাবারগুলো লালার সঙ্গে মিশ্রিত হয়। খাদ্যদ্রব্য হজমের জন্য এটি খুব প্রয়োজনীয়। এতে থাকে শতকরা ৯৮ ভাগ পানি ও ২ ভাগ এনজাইম বা জৈব রাসায়নিক পদার্থ। লালার এনজাইমকে বলে টায়ালিন।
- ইউগ্লেনা প্রোটিস্টা রাজ্যের অন্তর্গত। প্রোটিস্ট হ'ল ইউক্যারিওটিক জীব যা উদ্ভিদ, প্রাণী বা ছত্রাক
হিসাবে শ্রেণীবদ্ধ করা যায় না। এগুলি বেশিরভাগই এককোষী, তবে কিছু, শৈবালের মতো, বহুকোষী।
অ্যামিবা, ইউগ্লেনা এবং প্যারামেসিয়াম হল কিছু জীব যা কিংডম প্রোটিস্টদের অন্তর্গত।

কর্পূর, আয়োডিন, ন্যাপথালিন, অ্যামোনিয়াম ক্লোরাইড ইত্যাদি কঠিন পদার্থে তাপ
প্রয়োগ করলে সরাসরি বাম্পে পরিণত হয়। এদেরকে উর্ধ্বপাতিত বস্তু বা উদ্বায়ী পদার্থ বলে।

কাঁসা ঐতিহ্যগতভাবে তামা এবং টিনের সমন্বয়ে গঠিত একটি খাদ।  এটি 3000 খ্রিস্টপূর্বাব্দের আগে তৈরি করা হয়েছিল, যদিও শিল্পকর্মে এর ব্যবহার অনেক পরে সাধারণ হয়ে ওঠেনি। 
 
দুই বা ততোধিক ধাতু পরস্পরের সাথে মিশে যে সমসত্ব বা অসমসত্ব মিশ্রণ উৎপন্ন করে সেই কঠিন ধাতব পদার্থকে সংকর ধাতু বলে।

(1) পিতল [Brass] :- তামা [Cu] 60-80% এবং দস্তা [Zn] 40-20 % -এর মিশ্রিত ধাতু সংকর ।

ব্যবহার : বাসনপত্র, নল, টেলিস্কোপ, মূর্তি, ব্যারোমিটার, বিভিন্ন যন্ত্রের অংশ, জলের কল প্রভৃতি প্রস্তুতিতে পিতলের ব্যবহার হয়  ।

(2) কাঁসা [Bell Metal]:- তামা [Cu] 80% এবং টিন [Sn] 20% -এর মিশ্রিত ধাতু সংকর । 

ব্যবহার : থালা, গ্লাস, মুদ্রা, বাটি, মূর্তি, ঘন্টা প্রভৃতি প্রস্তুতিতে কাঁসার ব্যবহার হয়  ।

(3) ব্রোঞ্জ [Bronze]:- তামা [Cu] 75-90% এবং টিন [Sn] 25-10% -এর মিশ্রিত ধাতু সংকর । 
ব্যবহার : মূর্তি, থালা, যন্ত্রের বিভিন্ন অংশ, বাসনপত্র, মেডেল, মুদ্রা প্রভৃতি প্রস্তুতিতে ব্রোঞ্জের ব্যবহার হয় ।

প্রশ্নে যেহেতু ২০% নাই, তাই ১০% দিতে হবে। 


এন্টাসিড জাতীয় ঔষধ সেবনে প্রশমন বিক্রিয়া সম্পন্ন হয়। এন্টাসিড -এ উপস্থিত ক্ষার পাকস্থলির
অতিরিক্ত এসিড এর সাথে বিক্রিয়া করে লবন ও পানি উৎপন্ন করে।

সমযোজী বন্ধন এ উৎপন্ন  যৌগ সমুহ সাধারণত জলীয় দ্রবণে বিদ্যুৎ পরিবহন করে না। সাধারণত জৈব যৌগ সমূহে কার্বন
অবশ্যই থাকবে।এরা সমযোজী বন্ধনের মাধ্যমে গঠিত হয়। এখানে  C6H12O6  একাটি সমযোজী জৈব ।
তাই এটি জলীয় দ্রবণে বিদ্যুৎ পরিবহন করে না

- এক্স-রে এক ধরনের তাড়িত চৌম্বক বিকিরণ। এর সাহায্যে প্রাপ্ত ফটোগ্রাফ দ্বারা শরীরের কোনো ভাঙা হাড়, ক্ষত বা অবাঞ্ছিত বস্তুর উপস্থিতি বোঝা যায়। 
- ১৮৯৫ সালে জার্মান পদার্থ বিজ্ঞানী রন্টজেন এক্সরে আবিষ্কার করেন। তার নামানুসারে এক্সরে কে রন্টজেন রশ্মিও বলা হয়।
- শরীরের কোন অংশ বা ফুসফুসের কোন ক্ষতের অবস্থান নির্ণেয়ের জন্য রঞ্জন রশ্মি ব্যবহৃত হয়।  
- এর একক রন্টজেন।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন









- ভ্রণবিদ্যা (Embryology) : ভ্রণ সৃষ্টি ও বিকাশের মাধ্যমে একটি পূর্ণাঙ্গ জীবের সৃষ্টি হয়। জীবের ভ্রণ গঠন ও বিকাশ নিয়ে এ শাখায় আলোচনা করা হয়।

- কোষবিদ্যা (Cytology) : জীবদেহের গঠন ও কার্যের একক হলো কোষ। কোষ ও কোষাঙ্গাণুর গঠন, কাজ ও বিভাজন সম্বন্ধে এ শাখায় আলোচনা করা হয়।

- বংশগতিবিদ্যা (Genetics) : মাতা-পিতার বৈশিষ্ট্য সন্তানে স্থানান্তরিত হয়। বংশগতির এ ধারা সম্বন্ধে এ শাখায় আলোচনা করা হয়।

- বাস্তুবিদ্যা (Ecology) : জীবসমূহ যে পরিবেশে বাস করে সেই পরিবেশ এবং সেই পরিবেশের সাথে ঐ জীবসমূহের আন্তঃসম্পর্ক সম্বন্ধে এ শাখায় আলোচনা করা হয়।

- বিবর্তন (Evolution) : আদি কালের অনেক জীবই বর্তমান কালের জীবসমূহ থেকে অন্য রকম ছিল। কালের বিবর্তনের মাধ্যমে বর্তমান পর্যায়ে এসেছে। জীবসমূহের সূচনা ও বিবর্তন নিয়ে এ শাখায় আলোচনা করা হয়।

- এথনোবায়োলজি (Ethnobiology) : আদিবাসীগণ তাদের দৈনন্দিন প্রয়োজনে (বাসস্থান নির্মাণ, খাদ্য, বস্ত্র, চিকিৎসা ইত্যাদি) তার চারপাশে বিরাজমান জীবসমূহকে কীভাবে ব্যবহার করে সেই জ্ঞান হলো এথনোবায়োলজি।

- রোগনিরূপণবিদ্যা (Pathology) : উদ্ভিদ ও প্রাণীদেহে রোগ সৃষ্টির কারণ, রোগ সৃষ্টিকারী জীব শনাক্তকরণ, প্রতিরোধ এবং সামগ্রিক ব্যবস্থাপনা নিয়ে এ শাখায় আলোচনা করা হয়।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- ক্রোমোজোমের ভিতর DNA এর যে দীর্ঘ শেকল রয়েছে, তার একটি অংশে বংশগতির কোনো একটি একক লিপিবদ্ধ থাকে সেটিকে বলা হয় জিন।
- ক্রোমোজোমের গায়েই সন্নিবেশিত থাকে অসংখ্য জিন বা বংশগতির একক।
- জীবজন্তুর বৈচিত্র্যের নিয়ন্ত্রক জিন।
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0