বস্তু বিজ্ঞান (34 টি প্রশ্ন )
- অ্যালুমিনিয়াম এর আকরিকঃ বক্সাইট (Al2O3.2H2O), কোরান্ডাম, ক্রায়োলাইট।
- আয়রন এর আকরিকঃ ম্যাগনেটাইট, হেমাটাইট, আয়রন পাইরাইটস, লিমোনাইট।
- চালকোসাইট হলো তামার আকরিক।
- সোডিয়ামের আকরিক হলো রকসল্ট,চিলি সল্টপিটার,ন্যাট্রোন,বোরাক্স।
• মেটিওরোলজি হলো বায়ুমণ্ডলের অবস্থা এবং পরিবর্তনগুলি অধ্যয়নকারী বিজ্ঞান। এটি আবহাওয়া এবং জলবায়ু সম্পর্কিত বিষয়গুলি অন্তর্ভুক্ত করে।
- রাবার একটি পলিমার যা ইলাস্টোমার (Elastomer) নামেও পরিচিত।
- ইলাস্টোমার হলো এমন একটি পদার্থ যা প্রসারিত হওয়ার পর তার আসল আকারে ফিরে আসতে পারে।
- রাবারের এই বৈশিষ্ট্যের কারণেই এটি বিভিন্ন কাজে ব্যবহৃত হয়, যেমন টায়ার, পাইপ, এবং অন্যান্য নমনীয় পণ্য তৈরিতে।
সাদা রঙের পোশাক আসলে পরিবেশ থেকে তাপ শোষণ কম করে, ফলে সাদা পোশাক পরিধান করলে অত্যাধিক গরমের হাত থেকে দেহকে বাঁচায় ও তুলনামূলক গরম কম অনুভূত হয় এবং ঘামও কম হয়।

মৌলিক বর্ণ ৩টি(লাল,সবুজ ও নীল) এটি প্রায় আমরা সকলেই জানি। কিন্তু প্রায় একটা বিষয় লক্ষ করেছি যে, যখন শিক্ষার্থীরা কোন কোন মৌলিক বর্ণ মিলে কি কি পরিপূরক বর্ণ তৈরি করে সেটাতেই গোলমাল পাকিয়ে ফেলে এবং পরিক্ষার খাতা দেখার সময় বিষয়টা বরাবরেই লক্ষ্য করেছি।
আচ্ছা, বিষয়টা একটু বুঝিয়ে বলি। আলোর ক্ষেত্রে আর সাধারণ ক্ষেত্রে মৌলিক রং এর বেশ পার্থক্য রয়েছে। আলোর ক্ষেত্রে মৌলিক রং হল- লাল, নীল আর সবুজ; লাল+সবুজ=হলুদ; লাল+নীল= ম্যাজেণ্টা; সবুজ+নীল= নীলচে সবুজ।
এক শিক্ষার্থী প্রশ্ন করেছিল যে, " একটা কাগজে হলুদ আর নীল রং মিশালেই সবুজ রং পাওয়া যায়, তাহলে সেইটা মৌলিক বর্ণ কিভাবে হয়?" আসলে, সেইটা আলোর মৌলিক রং না, সাধারণ বাস্তব পরিপূরক রং। 
সহজ কথায় বললে, আপনি একটুকরো কাগজে রং মিশিয়ে ছবি আঁকতেগেলে সেইখানে আর আলোর মৌলিক বর্ণের হিসাব মিলবে না। ক্ষেত্র বিশেষে সবকিছুর আলাদা আলাদা প্রয়োগ আছে। 
আপনার ছবি আঁকার মৌলিক রং হল- লাল, নীল আর হলুদ। একটির সাথে আরেকটি মিশালে পাবেন- লাল+নীল=বেগুনী, লাল+হলুদ=কমলা, হলুদ+নীল=লাল, লাল+নীল+হলুদ=কালো। 
আর পরিক্ষার খাতায় যখন আলোর প্রশ্ন আসবে তখন- মৌলিক রং- লাল, নীল,সবুজ। আর মিশালে যা পাবেন- লাল+ নীল=ম্যাজেণ্টা, নীল+সবুজ=নীলচে সবুজ, লাল+সবুজ=হলুদ, লাল+নীল+সবুজ=সাদা। আর এই জন্যই সূর্য্যের আলো সাদা।





ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন

প্রচলিত রীতি অনুসারে, যুত মিশ্রণের তিনটি প্রাথমিক রং লাল, সবুজ এবং নীল ।
যদি তিনটি প্রাথমিক রঙের আলোকরশ্মি সমান অনুপাতে মিশ্রিত হয় তবে ফলাফলটি নিরপেক্ষ (ধূসর বা সাদা)। যখন লাল এবং সবুজ রশ্মি মিশ্রিত হয় তখন ফলাফলটি হলুদ হয়।

যে আলোটি নিজে শোষণ করে মানুষের চোখে ডিটেক্ট করে এবং সেটিকেই সেই বস্তু আলো রং ধরে নেয় । যে গোলাপ সবগুলো রং কে প্রতিফলিত করে , এই এজন্য গোলাপ সাদা দেখা যায়, মানুষের চোখে । আবার যে বস্তু কোন আলো প্রতিফলিত না করে সকল আলো শোষণ করে, তার বর্ন হবে কালো।






ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন

কালো রঙের তাপ শোষণ ক্ষমতা বেশি। চায়ের কাপ কালো রঙের হলে তা থেকে অধিক পরিমান তাপ শোষণ করবে এবং এতে চা তাড়াতাড়ি ঠান্ডা হবে। সাদা রঙের তাপ শোষণ ক্ষমতা কম। সেজন্য গ্রীষ্মকালে সাদা রঙের জামা অধিক আরামদায়ক। কারণ সাদা রঙের জামার তাপ শোষণ ক্ষমতা কম।

মানুষের চোখের লেন্স একটি স্বচ্ছ, স্থিতিস্থাপক এবং দ্বি-উত্তল (biconvex) গঠনবিশিষ্ট। এর মধ্যভাগ মোটা এবং প্রান্তভাগ সরু। এই আকৃতির কারণে এটি আলোক রশ্মিকে প্রতিসরণ ঘটিয়ে রেটিনার উপর সঠিকভাবে কেন্দ্রীভূত করতে সাহায্য করে।
-চোখের আলোক সংবেদী অংশের নাম রেটিনা।। তাই রেটিনার উপর আলো পড়লে তা তড়িৎ সংকেতে পরিণত করে মস্তিষ্কে প্রেরণ করে।
-কোনো বস্তু থেকে আলোক রশ্মি চোখের লেন্স দ্বারা প্রতিসরিত হয়ে রেটনায় বিম্ব গঠন করে।
-রেটিনার বিম্বটি হয় সদ ,উল্টো  ও খর্বিত ।
❋ স্যার আলেকজান্ডার ওলকট (১৭৫৮-১৮২৮)ইং প্রথম ক্যামেরা উদ্ভাবন করেন ।
❋ ১৮৪০ সালে তিনি তা পেটেন্ট করেন।
❋ ১৮৮৫ সালে জর্জ ইস্টম্যান তার প্রথম ক্যামেরা 'কোডাক'-এর জন্য পেপার ফিল্ম উৎপাদন করেন।
বিষমদৃষ্টি  বা অ্যাস্টিগম্যাটিজম হলো একধরনের দৃষ্টিত্রুটি যেখানে কর্নিয়া বা লেন্সের বক্রতায় গড়মিল থাকে, যার ফলে যে-কোনো দূরত্বে বিকৃত বা ঝাপসা দৃষ্টি হয়।
অন্যান্য লক্ষণের মধ্যে রয়েছে চোখে টান অনুভব, মাথাব্যথা ও রাতে গাড়ি চালাতে সমস্যা হওয়া।



ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন

সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0