তরঙ্গ ও শব্দ (63 টি প্রশ্ন )
- যে তরঙ্গের ক্ষেত্রে মাধ্যমের কণাগুলোর স্পন্দন তরঙ্গের গতিপথের সাথে সমকোণে ঘটে, তাকে অনুপ্রস্থ তরঙ্গ বলা হয়।
- উদাহরণ: আলোক তরঙ্গ, বেতার তরঙ্গ, পানির তরঙ্গ।
- তরঙ্গ বেগ (v), কম্পাঙ্ক (f) এবং তরঙ্গ দৈর্ঘ্য (λ) এর মধ্যে সম্পর্ক হলো, v = f × λ
- অর্থাৎ, তরঙ্গের বেগ সমান হয় কম্পাঙ্ক এবং তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের গুণফলের সমান। এর মানে একটি তরঙ্গ প্রতি সেকেন্ডে কতবার কম্পন করে (কম্পাঙ্ক) এবং এক কম্পনের সময় তরঙ্গ কতটা দূরত্ব অতিক্রম করে (তরঙ্গ দৈর্ঘ্য) গুণ করলে তরঙ্গের বেগ পাওয়া যায়।
টেলিভিশনে মূলত মাইক্রোওয়েভ তরঙ্গ ব্যবহৃত হয়, যার তরঙ্গ দৈর্ঘ্য 101m থেকে 103m. অধিক দূরত্বের যোগাযোগে মাইক্রোওয়েভ অত্যন্ত জনপ্রিয় মাধ্যম।
-এর মাধ্যমে ছবি ও শব্দ প্রেরণ করা হয়। তবে অপশনে মাইক্রোওয়েভ না থাকায় উত্তর হবে রেডিও ওয়েভ বা বেতার তরঙ্গ।
-রেডিও ওয়েভের মাধ্যমেও টেলিভিশন তরঙ্গ প্রচার করা হয়। এক্ষেত্রে শব্দ ফ্রিকুয়েন্সি মডুলেশন এবং ছবি এমপ্লিচিউড মডুলেশনের মাধ্যমে রেডিও ওয়েভ প্রেরণ করা হয়।

শব্দের প্রতিফলনের বাস্তব উদাহরণ হলো প্রতিধ্বনি।

প্রতিধ্বনি সৃষ্টি হওয়ার কারণ হলো প্রতিফলন।

কোনো উৎস থেকে সৃষ্ট শব্দ যদি দূরবর্তী কোনো মাধ্যমে বাধা পেয়ে ফিরে আসে তখন মূল ধ্বনির যে পুনরাবৃত্তি হয় তাকে শব্দের প্রতিধ্বনি বলে।



- বায়ুমণ্ডল যে সমস্ত উপাদানে গঠিত তাদের প্রকৃতি, বৈশিষ্ট্য ও উষ্ণতার পার্থক্য অনুসারে ভূপৃষ্ঠ থেকে উপরের দিকে পর্যায়ক্রমে পাঁচটি স্তরে ভাগ করা হয়।
- ট্রপোমণ্ডল (Troposphere), স্ট্রাটোমণ্ডল (Stratosphere), মেসোমণ্ডল (Mesosphere), তাপমণ্ডল (Thermosphere) ও এক্সোমণ্ডল (Exospher)।
- এদের মধ্যে তাপমণ্ডল মেসোবিরতির উপরে প্রায় ৫০০ কি.মি. পর্যন্ত বিস্তৃত।
- এই মণ্ডলে বায়ুস্তর অত্যন্ত হালকা ও চাপ ক্ষীণ।
- তাপমণ্ডলের নিম্ন অংশকে আয়োনোমণ্ডল (Ionosphere) বলে। এ স্তরে বেতার তরঙ্গ প্রতিফলিত হয়।
- মাধ্যম ছাড়া শব্দ চলতে পারে না । তাই শূন্য মাধ্যমে শব্দের বেগ হবে শূন্য ।

- কঠিন মাধ্যমে শব্দের বেগ সবচেয়ে বেশি ।
- বায়বীয় মাধ্যমে শব্দের বেগ সবচেয়ে কম ।

উল্লেখ্য, বাতাসে শব্দের বেগ ৩৩২ মি/সে । 
শব্দদূষণ বলতে মানুষের বা কোনো প্রাণীর শ্রুতিসীমা অতিক্রমকারী কোনো শব্দ সৃষ্টির কারণে শ্রবণশক্তি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সম্ভাবনাকে বোঝায়। যানজট, কলকারখানা থেকে দূষণ সৃষ্টিকারী এরকম তীব্র শব্দের উৎপত্তি হয়।

শব্দের তীব্রতা পরিমাপক একক হচ্ছে - ডেসিবল (dB)। শব্দের মাত্রা ৪৫ ডেসিবল (dB) হলেই সাধারণত মানুষ ঘুমাতে পারে না। ৮৫ ডেসিবল (dB) শ্রবণ শক্তি ক্ষতিগ্রস্ত হতে শুরু করে এবং মাত্রা ১২০ ডেসিবল (dB) হলে কানে ব্যথা শুরু হয়।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা - এর মতে ৬০ ডেসিবেল (dB) শব্দ একজন মানুষকে সাময়িকভাবে এবং ১০০ ডেসিবেল (dB) শব্দ পুরোপুরি বধির করে ফেলতে পারে। এর মানে, ৬০ ডেসিবলের চেয়ে বেশি মাত্রার শব্দ শব্দদূষণ ঘটায়।

শব্দদূষণের কারণে শ্রবণশক্তি হ্রাসের পাশাপাশি মানুষের স্বাস্থ্য এবং আচার-আচরণ - উভয় ক্ষেত্রেই সমস্যার সৃষ্টি করে থাকে। অপ্রয়োজনীয় ও অতিরিক্ত শব্দের কারণে ব্যক্তির শারীরিক ও মানসিক স্বাভাবিক কার্যকলাপ ভীষণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। শব্দদূষণের কারণে দুশ্চিন্তা, উগ্রতা, উচ্চ রক্তচাপ, টিন্নিটাস, শ্রবণশক্তি হ্রাস, ঘুমের ব্যাঘাতসহ অন্যান্য ক্ষতিকর ও বিরূপ প্রতিক্রিয়া ঘটতে পারে।
- মানুষের শ্রবণসীমা ২০ হার্জ থেকে ২০,০০০ হার্জ কম্পাংক পর্যন্ত বিস্তৃত, তবে ব্যক্তিভেদে এর ব্যাপক বৈচিত্র্য দেখা যায়।
- সাধারণ সাউন্ড সিস্টেম স্পিকারগুলিতে উৎপন্ন শব্দের কম্পাংক সীমা ২০ হার্জ থেকে ২০ কিলোহার্জ।
- কোনো শব্দ শোনার পর ০.১ সেকেন্ড পর্যন্ত এর রেশ আমাদের মস্তিষ্কের থেকে যায়।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
তাড়িত চৌম্বিকীয় তরঙ্গের ব্যবহার:
♦ বেতার তরঙ্গ:- রেডিও টেলিভিশনে শব্দ ও ছবি প্রেরণের কাজে ব্যবহৃত হয়
মাইক্রো তরঙ্গ:- রাডার ও অন্যান্য যোগাযোগ ব্যবস্থায় ব্যবহৃত হয়। পদার্থের আনবিক ও পারমানবিক গঠন বিশ্লেষণে ব্যবহার হয়।
♦ অবলোহিত রশ্মি:- রান্নার কাজ, মাংশপেশির ব্যথা বা টান এর চিকিৎসায় অন্ধকারে আলোকচিত্র গ্রহন ও শিল্প কারখানায় ব্যবহৃত হয়।
♦ এক্স রশ্মি:- চিকিৎসা ক্ষেত্রে,শিল্প কারাখানায়, নিরাপত্তার কাজে ব্যবহৃত হয়। 
- ডপলার ইফেক্ট শব্দ ও আলোক উভয় তরঙ্গে প্রযোজ্য। এটি একটি তরঙ্গের কম্পাঙ্কের আপাত পরিবর্তন যা উৎস এবং পর্যবেক্ষকের গতির কারণে ঘটে।
- শব্দ তরঙ্গের ক্ষেত্রে, যখন উৎস পর্যবেক্ষকের দিকে চলে আসে তখন পর্যবেক্ষক উচ্চতর কম্পাঙ্কের শব্দ শুনতে পায়। যখন উৎস পর্যবেক্ষক থেকে দূরে সরে যায় তখন পর্যবেক্ষক নিম্নতর কম্পাঙ্কের শব্দ শুনতে পায়।
- আলোক তরঙ্গের ক্ষেত্রে, যখন উৎস পর্যবেক্ষকের দিকে চলে আসে তখন পর্যবেক্ষক কম তরঙ্গদৈর্ঘ্যের আলো দেখতে পায়। যখন উৎস পর্যবেক্ষক থেকে দূরে সরে যায় তখন পর্যবেক্ষক বেশি তরঙ্গদৈর্ঘ্যের আলো দেখতে পায়।

ডপলার ইফেক্টের কিছু উদাহরণ:
- একটি ট্রেন স্টেশনের দিকে ছুটে আসলে ট্রেনের হুইসেলের শব্দ তীক্ষ্ণতর শোনা যায়।
- একটি গ্রহ থেকে আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্যের পরিবর্তন পর্যবেক্ষণ করে জ্যোতির্বিদরা গ্রহটির গতি নির্ধারণ করতে পারেন।
- শব্দের তীব্রতা বলতে শব্দতরঙ্গ যে দিকে সঞ্চারিত হচ্ছে, তার সাথে লম্বভাবে প্রতি একক সময়ে প্রতি একক ক্ষেত্রফল এলাকার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত শক্তির পরিমাণকে বোঝায়।
- শব্দের তীব্রতার মান ও দিক উভয়ই বিদ্যমান, তাই এটি একটি সদিক বা ভেক্টর রাশি।
- এর মূল একক W/m2
- শব্দের তীব্রতা ডেসিবেল নামক এককে পরিমাপ করা হয়।

- যদি কোনো উৎস থেকে উৎপন্ন শব্দের একটি মাত্র কম্পাঙ্ক থাকে, তবে তাকে সুর বলে।
- কোনো শব্দের মধ্যে যদি একাধিক কম্পাঙ্ক থাকে তবে তাকে স্বর বলে।
-শব্দ বিস্তারের অভিমুখে লম্বভাবে কল্পিত একক ক্ষেত্রফলের মধ্য দিয়ে প্রতি সেকেন্ডে যে পরিমাণ শব্দ শক্তি প্রবাহিত হয় তাকে শব্দের তীব্রতা বলে।
-স্বাভাবিক শ্বাস-প্রশ্বাসে শব্দের তীব্রতা লেভেল 10 dB
-তরঙ্গ সঞ্চারণকারী কোন কণার একটি স্পন্দন সম্পন্ন করতে যে সময় লাগে তাকে ঐ তরঙ্গের পর্যায়কাল বলে। পর্যায়কালকে T অক্ষর দ্বারা প্রকাশ করা হয়। পর্যায়কালের একক সেকেন্ড (s) ।

- তরঙ্গ সঞ্চারণকারী কোনো কণার যে কোনো মুহূর্তের গতির সম্যক অবস্থানকে তার দশা বলে।

- তরঙ্গ সঞ্চারণকারী কোনো কণা এক সেকেন্ডে যতগুলো স্পন্দন সম্পন্ন করে তাকে ঐ কণার বা তরঙ্গের কম্পাঙ্ক বলে। কম্পাঙ্ককে সাধারণত f দ্বারা প্রকাশ করা হয়। কম্পাঙ্কের একক হার্জ। সংক্ষেপে লেখা হয়, Hz।

-তরঙ্গ সঞ্চারণকারী কোনো কণা সাম্য অবস্থান থেকে যে কোনো একদিকে সর্বাধিক যে দূরত্ব অতিক্রম করে তাকে তরঙ্গের বিস্তার বলে।



-শব্দের প্রাবল্য বা তীব্রতা: প্রাবল্য বা তীব্রতা বলতে শব্দ কতটা জোরে হচ্ছে তা বুঝায়। শব্দ বিস্তারের অভিমুখে লম্বভাবে কল্পিত একক ক্ষেত্রফলের মধ্য দিয়ে প্রতি সেকেন্ডে যে পরিমাণ শব্দ শক্তি প্রবাহিত হয় তাকে শব্দের তীব্রতা বলে।
-শব্দের প্রাবল্য যত বাড়বে শব্দ তত জোরালো হবে।
- যদি পর্যাবৃত্ত গতিসম্পন্ন কোনো বস্তু পর্যায়কালের অর্ধেক সময় কোনো নির্দিষ্ট দিকে এবং বাকি অর্ধেক সময় বিপরীত দিকে চলে তবে ঐ গতিকে স্পন্দন গতি বা ছন্দিত গতি বলে।

- সরল ছন্দিত গতির বৈশিষ্ট্য
১. এটি পর্যাবৃত্ত গতি
২. এটি একটি সরল স্পন্দন গতি
৩. এটি সরল রৈখিক গতি
৪. যে কোন সময় ত্বরণের মান সাম্যাবস্থান থেকে সরণের মানের সমানুপাতিক
৫. ত্বরণ সর্বদা একটি নির্দিষ্ট বিন্দু অভিমুখী
শব্দোত্তর তরঙ্গের ব্যবহার
-সমুদ্রের গভীরতা নির্ণয়, ডুবো জাহাজ, হিমশৈল ইত্যাদির অবস্থান জানতে।
- ধাতব পাত বা ধাতব খন্ডের মধ্যের সূক্ষ্ম ফাটল অনুসন্ধানে ।
- সূক্ষ্ম যন্ত্রপাতি পরিষ্কার করতে।
-ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া ধ্বংসের কাজে ৷
-সাধারণভাবে মিশে না এমন (যেমন পানি-পারদ বা পানি-তেল) তরলসমূহের মিশ্রণ তৈরিতে।
একটি নমনীয় স্প্রিং এর এক প্রান্ত দেয়ালে বেঁধে অন্য প্রান্ত টান করে ধরে যে কোন প্রান্তে মৃদু আঘাত করলে দেখতে পাবেন স্প্রিংটির কিছু কুন্ডলীকৃত অংশ সংকুচিত হয়েছে। কিন্তু পরবর্তি অংশ প্রসারিত রয়েছে। এবং অতি দ্রুত এ সংকুচিত অংশ সামনে সরে গিয়ে পেছনের কুন্ডলীতে প্রসারিত অংশ সৃষ্টি হচ্ছে। এভাবে সংকোচন-প্রসারণ পর্যায়ক্রমে এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। এই আন্দোলন জড় মাধ্যমের এক স্থান থেকে অন্য স্থানে শক্তি সঞ্চারিত করে, কিন্তু মাধ্যমের কণাগুলো স্থানান্তরিত হয় না, এটি এক প্রকার তরঙ্গ। এর নাম অনুদৈর্ঘ্য তরঙ্গ।

অনুদৈর্ঘ্য তরঙ্গের ক্ষেত্রে স্পন্দন দিকের সাথে তরঙ্গ প্রবাহের দিকের মধ্যবর্তী কোণ 0 ডিগ্রি হয়।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন

-টেলিগ্রাফ শব্দটি দিয়ে যে যন্ত্রকে বোঝানো হয় তা মূলতঃ বৈদ্যুতিক টেলিগ্রাফ। এই টেলিগ্রাফে বিদ্যুৎ বা তড়িৎ সংকেত ( electrical signal) ব্যবহার করে টেলিযোগাযোগ লাইন বা বেতার চ্যানেলের মাধ্যমে দূর দূরান্তে লিখিত বার্তা বা পত্র প্রেরণ করা হয়
- তরঙ্গের উপর অবস্থিত কোনাে কম্পনশীল কণার একটি পূর্ণ কম্পন সম্পন্ন করতে যে সময় লাগে তাকে ঐ তরঙ্গের পর্যায়কাল T বলে।
- তরঙ্গের উপর অবস্থিত কোনাে কম্পনশীল কণা একক সময়ে যতগুলা পূর্ণ কম্পন সম্পন্ন করে তাকে ঐ তরঙ্গের কম্পাঙ্ক f বলে।

-কোনো কণা t সময়ে N সংখ্যক কম্পন সম্পন্ন করলে কম্পাঙ্ক, f= N/t
কম্পাঙ্কের একক s-1। একে হার্জ (hertz) বলে। একে Hz দিয়ে প্রকাশ করা হয়। কোনো কণা এক সেকেন্ডে একটি পূর্ণ কম্পন সম্পন্ন করলে তার কম্পাঙ্ককে এক হার্জ বলে।
আবার, পর্যায়কাল T হলে, T সময়ে সম্পন্ন হয় 1টি কম্পন
একক সময়ে সম্পন্ন হয় 1/T টি কম্পন
সুতরাং f = 1/T
- শব্দের কম্পাংক ২০ Hz থেকে ২০,০০০ Hz এর মধ্যে সীমিত থাকলে তাকে শ্রাব্যতার সীমা বলে এবং এই কম্পাঙ্কের মধ্যে সীমিত শব্দ মানুষ শুনতে পায় । 
- আবার যে শব্দ তরঙ্গের কম্পাঙ্ক ২০,০০০ Hz এর চেয়ে বেশি থাকে তাকে শ্রবণোত্তর বা শব্দত্তর বা আলট্রাসনিক শব্দ বলে । এই কম্পাঙ্কের মধ্যে সীমিত শব্দ মানুষ শুনতে পায় না তবে কোন কোন জীবজন্তু শুনতে পায়। 
- সুতরাং যে শব্দ কোন জীবজন্তু শুনতে পায় তাকে আলট্রাসনিক বলে ।

শব্দ পরিবহনের জন্য মাধ্যমের প্রয়োজন হয়।চাদে কোনো বায়ুমন্ডল নেই।তাই যদি চন্দ্রে প্রচন্ড বিস্ফোরণ ঘটে তবে তা পৃথিবীতে কখনো শুনা যাবে না।
বিদ্যুৎ চুম্বকীয় তরঙ্গ চলাচলে মাধ্যমের প্রয়োজন হয়না এবং এর পার্টিকেলসএর পরিমান কম বিধায় এর তাড়াতাড়ি পরিচলন ঘটে।
শব্দের উৎস থেকে কম্পাঙ্ক যেদিকে যায় শব্দের উৎস বা ট্রেন সেদিকেই এগোতে থাকলে কম্পাঙ্কের মান বাড়ে। এতে শব্দের তীব্রতাও বাড়ে।
শব্দ প্রতি সেকেন্ডে যে দূরত্ব অতিক্রম করে তাকে শব্দের দ্রুতি বলে। বাতাসে শব্দের দ্রুতি সেকেন্ডে ৩৩২ মিটার।কঠিন মাধ্যমে শব্দ সবচেয়ে দ্রুত চলে।

বেতার তরঙ্গের দৈর্ঘ্য ,λ =৩০০ মিটার
বেতার তরঙ্গের বেগ V=৩×১০৮  মিটার/সেকেন্ড
আমরা জানি,V=fλ
f=V/λ=(৩×১০)/৩০০  হার্টজ =১০ হার্টজ  =১ মেগাহার্টজ

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন

সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0