জ্যোতির্বিজ্ঞান (240 টি প্রশ্ন )
সূর্য ও চন্দ্রের আকর্ষণ এবং পৃথিবীর অভিকর্ষ বলের প্রভাবে কোনো স্থানে পানি ফুলে উঠে এবং এই ফুলে উঠাকে জোয়ার বলে। প্রকৃতপক্ষে উপকূল থেকে কোনো স্থানে পর পর দুটি জোয়ারের ব্যবধান ১২ ঘণ্টা ২৬ মিনিট।
- মুখ্য জোয়ার (Spring Tide) তৈরি হয় যখন সূর্য, চন্দ্র এবং পৃথিবী একটি সরলরেখায় থাকে, অর্থাৎ নতুন চাঁদ এবং পূর্ণ চাঁদের সময়। এতে জোয়ারের উচ্চতা সর্বোচ্চ হয়।
- এর বিপরীত দিকে দেখা যায় গৌণ জোয়ার (Neap Tide), যা তখন হয় যখন সূর্য এবং চন্দ্র পৃথিবীর সাথে ৯০ ডিগ্রি কোণে থাকে অর্থাৎ চাঁদের প্রথম ও তৃতীয় চতুর্থাংশের সময়।
- গৌণ জোয়ারে জোয়ার-ভাটার মাত্রা অপেক্ষাকৃত কম থাকে, কারণ সূর্য এবং চন্দ্রের আকর্ষণ পরস্পরকে কিছুটা পরস্পরের বিরুদ্ধে কাজ করে।
- অন্য অপশনগুলো, যেমন ভরা জোয়ার বা সংযোগ জোয়ার, মূলত মুখ্য জোয়ারের সাথে সম্পর্কিত। মরা জোয়ার (Neap Tide) ও গৌণ জোয়ার একই অর্থে ব্যবহৃত হতে পারে, তবে এখানে সঠিক উত্তরে গৌণ জোয়ার উল্লেখ করা হয়েছে যা মুখ্য জোয়ারের স্পষ্ট বিপরীত।

সুতরাং, মুখ্য জোয়ারের বিপরীত অবস্থায় যে জোয়ার ঘটে তাকে গৌণ জোয়ার বলা হয়।
সৌর কলঙ্ক:
- আকাশে সূর্যের দিকে তাকালে এর পৃষ্ঠে মাঝে মাঝে কালো দাগ দেখা যায়। একে সৌর কলঙ্ক বলে।
- জ্বালানির তারতম্যের কারণে সূর্যের কোন কোন স্থানে তাপমাত্রার তারতম্য ঘটে। যেসব স্থানের তাপমাত্রা এর পার্শ্ববর্তী স্থান হতে কম থাকে, পৃথিবী হতে সে স্থানগুলো কালো দেখায়। এই কালো দাগগুলো সৌর কলঙ্ক (Sun Spots) নামে পরিচিত।
- প্রথম অবস্থায় সৌরকলঙ্ক ২০,০০০ মাইল বা তার চেয়েও বড় হতে পারে। প্রত্যেক ১১ বছরে সৌরকলঙ্কের সংখ্যা বেড়ে কমবেশি ১০০ অবধি হয় এবং সেই সাথে শুরু হয় সৌরঝটিকা।
- গ্যালিলিও সর্বপ্রথম এই সৌর কলঙ্ক সম্পর্কে ধারণা প্রদান করেন। ১৯৭৪ সালে সবচেয়ে বড় সৌরকলঙ্ক দেখা গিয়েছিল।
- আকাশে সূর্যের দিকে তাকালে এর পৃষ্ঠে মাঝে মাঝে কালো দাগ দেখা যায়। একে সৌর কলঙ্ক বলে।
- গ্যালিলিও সর্বপ্রথম এই সৌর কলঙ্ক সম্পর্কে ধারণা প্রদান করেন।
- ১৯৭৪ সালে সবচেয়ে বড় সৌরকলঙ্ক দেখা গিয়েছিল।
- পৃথিবীর উত্তর মেরুর অক্ষ বরাবর দৃশ্যমান তারা ধ্রুবতারা নামে পরিচিত।
- যে সকল বৃহদাকার জ্যোতিষ্কের নিজস্ব আলো রয়েছে তাদেরকে নক্ষত্র বলে।
- আকাশে উজ্জ্বলতম নক্ষত্র হল লুব্ধক।
- সূর্যের নিকটতম নক্ষত্র প্রক্সিমা সেন্টারাই এবং পুলহ হচ্ছে সপ্তর্ষি মণ্ডলের একটি তারা।

সূর্য মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সিকে পুরো একবার ঘুরে আসতে যে সময় নেয় সে সময়টিকেই একটি কসমিক ইয়ার (Cosmic Year) বলা হয়। এটি গ্যালাকটিক ইয়ার নামেও পরিচিত। এ সময়সীমা হচ্ছে পৃথিবীর হিসেবে প্রায় ২২৫ মিলিয়ন (২২ কোটি ৫০ লক্ষ) বছরের মত।

কসমিক ইয়ার অনুযায়ী আজ থেকে,

  • প্রায় .৩২ কসমিক ইয়ার আগে বিগ ব্যাং ঘটেছিল অর্থাৎ মহাবিশ্বের জন্ম হয়েছিল।
  •  কসমিক ইয়ার আগে মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির জন্ম।
  • .৪৪ কসমিক ইয়ার আগে সূর্যের জন্ম। অর্থাৎ জন্মের পর প্রায় ২০ বার সূর্য পুরো গ্যালাক্সি ঘুরে এসেছে।
  • . কসমিক ইয়ার আগে পৃথিবীতে প্রাণের স্পন্দন শুরু হয়।

সৌর কলঙ্ক:
- আকাশে সূর্যের দিকে তাকালে এর পৃষ্ঠে মাঝে মাঝে কালো দাগ দেখা যায়। একে সৌর কলঙ্ক বলে
- জ্বালানির তারতম্যের কারণে সূর্যের কোন কোন স্থানে তাপমাত্রার তারতম্য ঘটে। যেসব স্থানের তাপমাত্রা এর পার্শ্ববর্তী স্থান হতে কম থাকে, পৃথিবী হতে সে স্থানগুলো কালো দেখায়। এই কালো দাগগুলো সৌর কলঙ্ক (Sun Spots) নামে পরিচিত।
- প্রথম অবস্থায় সৌরকলঙ্ক ২০,০০০ মাইল বা তার চেয়েও বড় হতে পারে। প্রত্যেক ১১ বছরে সৌরকলঙ্কের সংখ্যা বেড়ে কমবেশি ১০০ অবধি হয় এবং সেই সাথে শুরু হয় সৌরঝটিকা।
- গ্যালিলিও সর্বপ্রথম এই সৌর কলঙ্ক সম্পর্কে ধারণা প্রদান করেন। ১৯৭৪ সালে সবচেয়ে বড় সৌরকলঙ্ক দেখা গিয়েছিল।
- সৌরজগতের মোট গ্রহ আটটি।
- এগুলো হলো বুধ, শুক্র, পৃথিবী, মঙ্গল, বৃহস্পতি, শনি, ইউরেনাস ও নেপচুন।
- এদের মধ্যে বৃহস্পতি সৌরজগতের সবচেয়ে বড় গ্রহ।
- একে গ্রহরাজ বলা হয়।
- এটি আয়তনে পৃথিবীর চেয়ে ১৩০০ গুণ বড়।
- মহাকাশে ওজনহীনতার প্রধান কারণ হলো অভিকর্ষ বলের অনুপস্থিতি।
- পৃথিবীর পৃষ্ঠে আমরা ওজন অনুভব করি কারণ অভিকর্ষ বল আমাদেরকে পৃথিবীর দিকে টেনে রাখে। তবে মহাকাশে, বিশেষ করে পৃথিবীর কক্ষপথে থাকা মহাকাশযান বা নভোচারীরা অভিকর্ষ বলের প্রভাব থেকে মুক্ত থাকে।
- এর ফলে তারা ওজনহীন অবস্থায় থাকে এবং ভাসমান অনুভূতি অনুভব করে।
- মহাকাশে, বিশেষ করে পৃথিবীর কক্ষপথে, মহাকর্ষ বল কার্যত শূন্য হয়ে যায়।
- এটি ঘটে কারণ মহাকাশযান এবং এর ভেতরের বস্তুগুলো একই হারে পৃথিবীর চারপাশে পতিত হয়। এই অবস্থাকে "মুক্ত পতন" বলা হয়, যা ওজনহীনতার অনুভূতি সৃষ্টি করে।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন


- ইউরি গ্যাগারিন সর্বপ্রথম পৃথিবী প্রদক্ষিণ করেন।
- তিনি ১৯৬১ সালের ১২ই এপ্রিল ভস্টক-১ নভোযানে করে পৃথিবীর কক্ষপথ প্রদক্ষিণ করেন। 
- জেমস ওয়েব টেলিস্কোপ একটি স্পেস টেলিস্কোপ যা ইনফ্রারেড তরঙ্গ ব্যবহার করে জ্যোতির্বিদ্যা পরিচালনা করেন।
- এটি বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী টেলিস্কোপ।
- এতে ৬.৫ মিটার চওড়া সোনার প্রলেপ লাগানো প্রতিফলক আয়না আছে এবং আছে অতি সংবেদনশীল ইনফ্রারেড তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের যন্ত্রপাতি।
- এখানে রয়েছে নিয়ার-ইনফ্রারেড ক্যামেরা।
- স্পেক্টোগ্রাফ মিড-ইনফ্রারেড ইনস্ট্রুমেন্ট।
- আলোকবর্ষ (Light Year) হলো একটি দৈর্ঘ্য পরিমাপের একক।
- এটি দ্বারা পৃথিবী ও নক্ষত্রদের মধ্যে এবং নক্ষত্রদের পরস্পরের মধ্যে দূরত্ব পরিমাপ করা হয়।
- আলো প্রতি সেকেন্ডে প্রায় ৩ লক্ষ কি.মি. পথ অতিক্রম করে।
- এই বেগে এক বছরে আলো যে পরিমাণ দূরত্ব অতিক্রম করে তাকে এক আলোকবর্ষ বলে।
-বর্তমান সময়ের সেরা বিজ্ঞানী পদার্থবিদ স্টিফেন হকিংস।
-কৃঞ্চ গহ্বর (Black Holes) এর একটি ব্যাখ্যা প্রদানের জন্য বেশি পরিচিত।
-তবে তত্ত্বের আধুনিক ব্যাখ্যাকারক হিসেবে তিনি সুপরিচিত।
চাঁদ পৃথিবীর একমাত্র প্রাকৃতিক উপগ্রহ এবং সৌর জগতের পঞ্চম বৃহত্তম উপগ্রহ।
- শুক্র গ্রহটি সৌরজগতের একমাত্র প্রধান গ্রহ যা পূর্ব থেকে পশ্চিমে ঘোরে।
- এটি "বিপরীতমুখী ঘূর্ণন" (Retrograde Rotation) নামে পরিচিত।
- শুক্র গ্রহের ঘূর্ণন দিকটি অন্যান্য গ্রহের থেকে আলাদা, কারণ সৌরজগতের বেশিরভাগ গ্রহ পশ্চিম থেকে পূর্বে ঘোরে।
- শুক্র গ্রহের এই অদ্ভুত ঘূর্ণন দিকের কারণ এখনও পুরোপুরি জানা যায়নি, তবে বিজ্ঞানীরা মনে করেন এটি অতীতে কোনো বিশাল সংঘর্ষের কারণে হতে পারে।
- গ্যানিমিড সৌরজগতের সবচেয়ে বড় উপগ্রহ।
- এটি বৃহস্পতি গ্রহের একটি উপগ্রহ এবং আকারে এটি এত বড় যে এটি বুধ গ্রহের চেয়েও বড়।
- গ্যানিমিডের ব্যাস প্রায় ৫,২৬৮ কিলোমিটার, যা সৌরজগতের অন্য যেকোনো উপগ্রহের চেয়ে বড়।
- এটি গ্যালিলিও গ্যালিলি ১৬১০ সালে আবিষ্কার করেছিলেন এবং এটি বৃহস্পতির চারটি প্রধান উপগ্রহের (গ্যালিলিয়ান মুন) মধ্যে একটি।
- বুধ গ্রহের পরিক্রমণ কাল সবচেয়ে কম, যা প্রায় ৮৮ দিন।
- এটি সৌরজগতের সূর্যের সবচেয়ে নিকটবর্তী গ্রহ।
- সূর্যের নিকটবর্তী হওয়ায় এর কক্ষপথ ছোট এবং পরিক্রমণ গতি দ্রুত।
- কেপলারের তৃতীয় সূত্র অনুযায়ী, গ্রহের কক্ষপথের দূরত্ব যত কম হবে, তার পরিক্রমণ কাল তত কম হবে।
- শুক্র গ্রহের পরিক্রমণ কাল প্রায় ২২৫ দিন।
- পৃথিবীর পরিক্রমণ কাল ৩৬৫ দিন ৫ ঘণ্টা ৪৮ মিনিট।
- শনির পরিক্রমণ কাল প্রায় ২৯.৫ বছর।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
পৃথিবী তার নিজ অক্ষের উপর পশ্চিম থেকে পূর্ব দিকে নির্দিষ্ট গতি আবর্তিত হচ্ছে যা আহ্নিক গতি নামে পরিচিত।
আহ্নিক গতির ফলাফল
- পৃথিবীতে দিবারাত্র সংঘটন
- বায়ুপ্রবাহ ও সমুদ্রস্রোতের সৃষ্টি
- উদ্ভিদ ও প্রাণিজগৎ সৃষ্টি 
- জোয়ার-ভাঁটা সৃষ্টি
- সময় গণনা বা সময় নির্ধারণ
- তাপমাত্রার তারতম্য সৃষ্টি

সূর্য মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সিকে পুরো একবার ঘুরে আসতে যে সময় নেয় সে সময়টিকেই একটি কসমিক ইয়ার (Cosmic Year) বলা হয়। এটি গ্যালাকটিক ইয়ার নামেও পরিচিত। এ সময়সীমা হচ্ছে পৃথিবীর হিসেবে প্রায় ২২৫ মিলিয়ন (২২ কোটি ৫০ লক্ষ) বছরের মত।

কসমিক ইয়ার অনুযায়ী আজ থেকে,

  • প্রায় .৩২ কসমিক ইয়ার আগে বিগ ব্যাং ঘটেছিল অর্থাৎ মহাবিশ্বের জন্ম হয়েছিল।
  •  কসমিক ইয়ার আগে মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির জন্ম।
  • .৪৪ কসমিক ইয়ার আগে সূর্যের জন্ম। অর্থাৎ জন্মের পর প্রায়  বার সূর্য পুরো গ্যালাক্সি ঘুরে এসেছে।
  • . কসমিক ইয়ার আগে পৃথিবীতে প্রাণের স্পন্দন শুরু হয়।

সূর্য মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সিকে পুরো একবার ঘুরে আসতে যে সময় নেয় সে সময়টিকেই একটি কসমিক ইয়ার (Cosmic Year) বলা হয়। এটি গ্যালাকটিক ইয়ার নামেও পরিচিত। এ সময়সীমা হচ্ছে পৃথিবীর হিসেবে প্রায় ২২৫ মিলিয়ন (২২ কোটি ৫০ লক্ষ) বছরের মত।

কসমিক ইয়ার অনুযায়ী আজ থেকে,

  • প্রায় .৩২ কসমিক ইয়ার আগে বিগ ব্যাং ঘটেছিল অর্থাৎ মহাবিশ্বের জন্ম হয়েছিল।
  •  কসমিক ইয়ার আগে মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির জন্ম।
  • .৪৪ কসমিক ইয়ার আগে সূর্যের জন্ম। অর্থাৎ জন্মের পর প্রায় ২০ বার সূর্য পুরো গ্যালাক্সি ঘুরে এসেছে।
  • . কসমিক ইয়ার আগে পৃথিবীতে প্রাণের স্পন্দন শুরু হয়।

- সূর্যগ্রহণ ৪ প্রকারের। আংশিক, পূর্ণগ্রাস, বলয় এবং হাইব্রিড সূর্যগ্রহণ৷
- পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ: যখন চাঁদ সম্পূর্ণরূপে সূর্যকে ঢেকে ফেলে, তখন পৃথিবীর কিছু অংশে কয়েক মিনিটের জন্য অন্ধকার হয়ে যায়।
- আংশিক সূর্যগ্রহণ: নাম শুনে বোঝা যায় যে এতে, পৃথিবীতে একটি আংশিক ছায়া তৈরি হয়।
- বৃত্তাকার বা বলয় সূর্যগ্রহণ: এতে চাঁদ সূর্যের চাকতিকে পুরোপুরি আবৃত করে না এবং আকাশে একটি 'আগুনের বলয়' দেখা যায়। একে বলে ফায়ার অফ রিং বলে৷
- হাইব্রিড সূর্যগ্রহণ: এটি বিরল ধরণের সূর্যগ্রহণ যা চাঁদের ছায়া পৃথিবীর পৃষ্ঠ জুড়ে চলার সঙ্গে এটির চেহারাটি বৃত্তাকার থেকে মোট এবং পিছনে পরিবর্তন করে।
- বিশ্বে তৈরি হওয়া এ যাবৎকালের সবচেয়ে শক্তিশালী রকেট তৈরি করেছে ইলন মাস্কের প্রতিষ্ঠান স্পেসএক্স।
- এর নাম স্টারশিপ। এর দুটি অংশ।
- একটি হচ্ছে 'সুপার হেভি বুস্টার' নামের তরল গ্যাসের জ্বালানিচালিত রকেট। আর অপর অংশটি হল 'স্টারশিপ' নামের মহাকাশযান যা এই 'সুপার হেভি বুস্টারের ওপর বসানো আছে।
- স্টারশিপ রকেট ১০০ টনের বেশি যন্ত্রপাতি বা ১০০ জন আরোহী বহন করতে পারে। আর সুপার হেভি বুস্টারে আছে ৩৩ টি ইঞ্জিন, যা মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার আর্টিমেস রকেটের চেয়ে দ্বিগুণ শক্তিশালী।
- ১৯৫৭ সালের ৪ অক্টোবর সোভিয়েত ইউনিয়ন বিশ্বের প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ স্পুটনিক ১ উৎক্ষেপণ করে।
- স্পুটনিক ১ তার কক্ষপথ পরিবর্তন পরিমাপের মাধ্যমে উচ্চ বায়ুমণ্ডলীয় স্তরগুলির ঘনত্ব শনাক্ত করতে সহায়তা করে এবং আয়নমণ্ডলে রেডিও-সংকেত বিতরণের তথ্য সরবরাহ করে।
- বেশিরভাগ কৃত্রিম উপগ্রহ বা স্যাটেলাইট মাল্টিস্টেজ রকেটের মাধ্যমে কক্ষপথে উত্তোলন করা হয়।
- পৃথিবীর চারপাশে একটি ঘূর্ণন সম্পন্ন করতে একটি উপগ্রহের জন্য প্রয়োজনীয় সময় তার উচ্চতার উপর নির্ভর করে।
- স্যাটেলাইট চালানোর শক্তি সাধারণত সৌর কোষ থেকে আসে ।
- যখন স্যাটেলাইট পৃথিবীর ছায়ায় থাকে, তখন সহায়ক ব্যাটারি শক্তি প্রদান করে।
- একটি স্যাটেলাইট দ্বারা সংগৃহীত তথ্য প্রায়ই ইলেকট্রনিক সংকেত আকারে সংরক্ষণ করা হয় যা রেডিও দ্বারা গ্রাউন্ড স্টেশনে পাঠানো হয়।
- মহাশূন্য থেকে আগত রশ্মি বা কণাকে কসমিক রে বা মহাজাগতিক রশ্মি বলে ।
- বিজ্ঞানী হেস মহাজাগতিক রশ্মি আবিষ্কারের জন্য ১৯৩৬ সালে নোবেল পুরস্কার পান ।
- মহাজাগতিক রশ্মিতে থাকে শতকরা ৮৯ ভাগ প্রোটন, ৯ ভাগ বিকিরণ এবং ২ ভাগ থাকে কার্বন, নাইট্রোজেন, অক্সিজেন ও লোহার ভারি নিউক্লিয়াস।
- এর গতি প্রায় 3×105 ms-1
- সূর্য থেকে বৃহস্পতির গড় দূরত্ব— ৭৭.৮ কোটি কিলোমিটার।
- বৃহস্পতি গ্রহের ব্যাস— ১৩৯,৮২২ কিলোমিটার।
- সূর্যের চারদিকে একবার ঘুরতে সময় লাগে— ৪,৩৩১ দিন (১২ বছর)।
- আয়তন— পৃথিবীর প্রায় ১৩০০ গুণ।
- সৌরজগতের সবচেয়ে বড় গ্রহ— বৃহস্পতি (গ্রহরাজ)।
- বৃহস্পতির উপগ্রহের সংখ্যা— ৯৫টি। 
- বায়ুমণ্ডল তৈরী— হাইড্রোজেন ও হিলিয়াম গ্যাস দিয়ে।
- নিজ অক্ষে এক বার আবর্তনে সময় লাগে— ৯ ঘণ্টা ৫৩ মিনিট।
- কোন একটি গ্যালাক্সির ক্ষুদ্র অংশকে ছায়াপথ বা আকাশগঙ্গা বলে।
একটি ছায়াপথ লক্ষ কোটি নক্ষত্রের সমষ্টি। সৌরজগৎ এ রকম
একটি ছায়াপথের অন্তর্গত।
- ছায়াপথ প্রধানত ৩ প্রকারঃ
- উপবৃত্তাকার ছায়াপথ
- লেন্টিকুলার ছায়াপথ
- সর্পিল ছায়াপথ

- লেন্টিকুলার ছায়াপথ স্পাইরাল বা উপবৃত্তাকার এবং এলিপটিকাল বা সর্পিল ছায়াপথের মধ্যবর্তী একটি ধরনের গ্যালাক্সি।
- এদের মধ্যে স্পাইরাল গ্যালাক্সির মতো কেন্দ্রীয় বাল্ব এবং ডিস্ক রয়েছে, কিন্তু কোনো বাহু নেই।
- এলিপটিকাল গ্যালাক্সির মতো, লেন্টিকুলার গ্যালাক্সিতেও পুরানো তারকা জনসংখ্যা রয়েছে এবং নতুন তারা সৃষ্টির হার খুব কম।

সুত্রঃ নাসার অফিসিয়াল ওয়েবসাইট।
- মঙ্গলগ্রহ পৃথিবীর নিকটতম প্রতিবেশী।
- সূর্য থেকে এর গড় দূরত্ব ২২.৮ কোটি কি.মি.। এর ব্যাস ৬, ৭৮৭ কি.মি.।
- সূর্যের চারিদিকে একবার ঘুরে আসতে মঙ্গল গ্রহের সময় লাগে ৬৮৭ দিন।
- মঙ্গল গ্রহে ফোবস ও ডিমোস নামে দুটি উপগ্রহ আছে।
- মঙ্গল গ্রহকে লাল গ্রহ আর পৃথিবীকে নীল গ্রহ বলা হয়।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন

সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0