- খাদ্য সংরক্ষণে সোডিয়াম বেনজোয়েট একটি প্রচলিত সংরক্ষক পদার্থ। - এটি খাদ্যে উপস্থিত ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক এবং ফাঙ্গাসের বৃদ্ধিকে প্রতিরোধ করে, ফলে খাদ্য দীর্ঘ সময় তাজা থাকে।
- অতএব, খাদ্য সংরক্ষণের জন্য ব্যবহৃত প্রধান পদার্থ হলো সোডিয়াম বেনজোয়েট।
উদ্ভিদের জীবনচক্র সম্পন্ন করতে মোট ১৬টি প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান লাগে। এগুলো হলো: প্রধান (ম্যাক্রোনিউট্রিয়েন্ট): N, P, K, Ca, Mg, S (৬টি) কার্বন, হাইড্রোজেন, অক্সিজেন: C, H, O (৩টি) — সাধারণত বায়ু ও পানি থেকে অণু (মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট): Fe, Mn, Zn, Cu, B, Mo, Cl, Ni (৮টি)
মোট = 6 + 3 + 8 = 17 মনে হতে পারে, কিন্তু কৃষি-বোটানির প্রচলিত ধারায় C, H, O আলাদাভাবে গণনায় ধরা হলেও “সমস্ত প্রয়োজনীয় মিনারেল পুষ্টি” বলতে সাধারণত ১৬টি ধরা হয় (C, H, O বাদ দিয়ে ১৩টি মিনারেল + NPKCaMgS = ১৬-এর প্রচলিত গণনা)। পরীক্ষায় গৃহীত উত্তর: ১৬টি।
জিংক হলো একটি ট্রেস এলিমেন্ট বা মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট।
ট্রেস এলিমেন্ট বা মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট হলো সেইসব খনিজ পদার্থ যা আমাদের শরীরের জন্য খুব কম পরিমাণে প্রয়োজন হয়, কিন্তু এদের গুরুত্ব অপরিহার্য। শরীরের স্বাভাবিক বৃদ্ধি, বিপাকীয় প্রক্রিয়া (metabolism), এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বজায় রাখতে এদের ভূমিকা অপরিসীম।
ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং ফসফরাস হলো ম্যাক্রোনিউট্রিয়েন্ট। এগুলি শরীরের জন্য তুলনামূলকভাবে বেশি পরিমাণে প্রয়োজন হয়।
জিংকের গুরুত্ব: রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা: জিংক শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার জন্য অপরিহার্য। এটি রোগ সৃষ্টিকারী জীবাণুর বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে। কোষের বৃদ্ধি: কোষ বিভাজন এবং কোষের বৃদ্ধিতে জিংক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ক্ষত নিরাময়: এটি শরীরের ক্ষত বা আঘাত নিরাময়ে সহায়ক। স্বাদ ও গন্ধ: মানুষের স্বাদ ও গন্ধের অনুভূতি সঠিক রাখতে জিংকের প্রয়োজন।
উদ্ভিদ মাটি থেকে পানি ও খনিজ লবণ শোষণ করে মূলরোমের মাধ্যমে। মূলরোম হলো মূলের বহিঃত্বক থেকে একক কোষের বর্ধিত অংশ। এটি দেখতে সুতার মতো এবং এদের সংখ্যা অনেক বেশি হয়। এর প্রধান কাজ হলো মাটির কণা থেকে পানি এবং খনিজ লবণ শোষণ করা।
মূলরোমের পৃষ্ঠতলীয় ক্ষেত্রফল অনেক বেশি হওয়ায় এটি অধিক পরিমাণে পানি ও খনিজ লবণ শোষণ করতে সক্ষম। এই পানি অভিস্রবণ (osmosis) প্রক্রিয়ার মাধ্যমে মূলরোমের কোষে প্রবেশ করে, আর খনিজ লবণ আয়ন হিসেবে সক্রিয় শোষণ (active absorption) প্রক্রিয়ায় শোষিত হয়।
- জাইলেম টিস্যু শোষিত পানি ও খনিজ লবণকে মূল থেকে উদ্ভিদের অন্যান্য অংশে (যেমন - কাণ্ড ও পাতায়) পরিবহন করে। - ফ্লোয়েম টিস্যু খাদ্য পরিবহন করে।
উদ্ভিদের প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদানগুলোকে দুটি প্রধান শ্রেণীতে ভাগ করা যায়:
বৃহৎ পুষ্টি উপাদান (Macronutrients): এগুলো উদ্ভিদের জন্য বেশি পরিমাণে প্রয়োজন হয়। এই উপাদানগুলো আবার দুই ভাগে বিভক্ত: প্রাথমিক পুষ্টি উপাদান: নাইট্রোজেন (N), ফসফরাস (P), এবং পটাসিয়াম (K)। গৌণ পুষ্টি উপাদান: ক্যালসিয়াম (Ca), ম্যাগনেসিয়াম (Mg), এবং সালফার (S)।
ক্ষুদ্র পুষ্টি উপাদান (Micronutrients): এগুলো উদ্ভিদের জন্য খুব অল্প পরিমাণে প্রয়োজন হয়। এগুলোকে ট্রেস এলিমেন্ট বা ট্রেস মিনারেল-ও বলা হয়। উদাহরণ: বোরন (B), ম্যাঙ্গানিজ (Mn), দস্তা (Zn), তামা (Cu), লোহা (Fe), মলিবডেনাম (Mo), ক্লোরিন (Cl), এবং নিকেল (Ni)।
অপশন গুলোর মধ্যে বোরন (D) হলো একটি মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট বা ক্ষুদ্র পুষ্টি উপাদান, যা সাধারণত গৌণ পুষ্টি উপাদান হিসেবে পরিচিত। তবে, কিছু কিছু ক্ষেত্রে "গৌণ পুষ্টি উপাদান" বলতে কেবল ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, এবং সালফারকে বোঝানো হয়, আর বাকিগুলো "ক্ষুদ্র পুষ্টি উপাদান" হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। কিন্তু প্রশ্নের প্রেক্ষাপটে, বোরনই সবচেয়ে উপযুক্ত উত্তর কারণ এটি অন্যান্য বিকল্পগুলোর (ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, পটাসিয়াম) মতো ম্যাক্রোনিউট্রিয়েন্ট নয়।
- দুধ একটি পুষ্টিকর পানীয় এবং এটি ভিটামিন এ, ডি, বি১২, রিবোফ্লাভিন (বি২) এবং অন্যান্য পুষ্টি উপাদানের ভালো উৎস। - তবে, এটিতে প্রায় কোনো ভিটামিন-সি থাকে না। ভিটামিন-সি মূলত টক ফল, যেমন - লেবু, কমলালেবু, এবং অন্যান্য কিছু ফল ও সবজিতে পাওয়া যায়।
- ভিটামিন ‘এ’ খাবারের মধ্যে থাকা জৈব অণু। - ভিটামিন 'এ'র রাসায়নিক নাম রেটিনল। - মানব দেহে ভিটামিন এ জারিত হয়ে রেটিনোয়েক এসিড তৈরি করে। - শিশুর পুষ্টির ক্ষেত্রে ভিটামিন 'এ' গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। - ভিটামিন-এ এর অভাবে শিশুদের রাতকানা রোগ হয়।
কিছু খাদ্য আছে যাতে পচন ধরার জন্য প্রয়োজনীয় জীবাণু থাকে না। এই খাবারগুলিতে সাধারণত খুব কম আর্দ্রতা এবং/অথবা খুব বেশি চিনি বা লবণ থাকে। এই খাবারগুলিকে প্রায়শই "অবিনশ্বর" খাবার হিসাবে উল্লেখ করা হয়।
অবিনশ্বর খাবারের মধ্যে রয়েছে:
মধু: মধুতে খুব কম আর্দ্রতা থাকে এবং এর মধ্যে এমন একটি উপাদান থাকে যা ব্যাকটেরিয়াকে মেরে ফেলে। চিনি: চিনিতে খুব বেশি চিনি থাকে যা ব্যাকটেরিয়াকে বাড়তে বাধা দেয়। লবণ: লবণতে খুব বেশি লবণ থাকে যা ব্যাকটেরিয়াকে বাড়তে বাধা দেয়। শুকনো খাবার: শুকনো খাবারে খুব কম আর্দ্রতা থাকে যা ব্যাকটেরিয়াকে বাড়তে বাধা দেয়। টিনজাত খাবার: টিনজাত খাবারকে উচ্চ তাপমাত্রায় প্রক্রিয়া করা হয় যা ব্যাকটেরিয়াকে মেরে ফেলে। এই খাবারগুলি প্রায়শই অনেক বছর ধরে সংরক্ষণ করা যেতে পারে, যদি সেগুলি সঠিকভাবে সংরক্ষণ করা হয়।
- ফাইবার হল এক ধরনের কার্বোহাইড্রেট যা শরীর হজম করতে পারে না। এটি ফল, শাকসবজি এবং শস্যের মতো উদ্ভিদ-ভিত্তিক খাবারে পাওয়া যায়। ফাইবার পাচনতন্ত্রকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে এবং হৃদরোগ এবং টাইপ-২ ডায়াবেটিসের মতো কিছু স্বাস্থ্য অবস্থার ঝুঁকি কমাতেও সাহায্য করতে পারে।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
যে খাদ্যে মানব দেহের প্রয়োজনীয় সকল খাদ্য উপাদান থাকে এবং দেহের সার্বিক চাহিদা পূরণ করে সেই খাদ্য সমূহকে সুষম খাদ্য বলে। -শর্করা, আমিষ, স্নেহ বা চর্বিজাতীয় খাবার, ভিটামিন, খনিজ লবণ, পানি; এই ছয়টি খাদ্য উপদান মানবদেহের সার্বিক পুষ্টি চাহিদা পূরণের জন্য অতি জরুরী। -এর মাঝে শর্করা, আমিষ ও স্নেহকে খাদ্যের মুখ্য উপাদান হিসাবে ধরা হয়। -সুষম খাদ্যে শর্করা, আমিষ ও স্নেহজাতীয় উপাদানের অনুপাত ৪ : ১ : ১।
বয়স ও পরিশ্রমের ধরণ ভেদে শরীরে ক্যালরির চাহিদার পার্থক্য হয়ে থাকে। -সাধারণত একজন প্রাপ্ত বয়স্ক পুরুষ ও নারীর দৈনিক যথাক্রমে ২৫০০-৪০০০ কিলোক্যালরি ও ১৮০০-৩০০০ কিলোক্যালরি চাহিদা থাকে। -দৈনিক ক্যালোরি শর্করা ৬০-৭০%, আমিষ ১০%, স্নেহজাতীয় ৩০- ৪০% খাদ্য গ্রহণ করা প্রয়োজন।
- মানবদেহে সেলুলোজ নামক শর্করা হজম হয় না। - শর্করা বা কার্বোহাইড্রেটের উপাদান ৩টি (কার্বন, হাইড্রোজেন এবং অক্সিজেন)। - এতে কার্বন, হাইড্রোজেন ও অক্সিজেনের অনুপাত ১: ২: ১। - প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের দৈনিক ৩০০-৫০০ গ্রাম শর্করা প্রয়োজন।
- বয়স ও পরিশ্রমের ধরণ ভেদে শরীরে ক্যালরির চাহিদার পার্থক্য হয়ে থাকে। - সাধারণত একজন প্রাপ্ত বয়স্ক পুরুষ ও নারীর দৈনিক যথাক্রমে ২৫০০-৪০০০ কিলোক্যালরি ও ১৮০০-৩০০০ কিলোক্যালরি চাহিদা থাকে। - দৈনিক ক্যালোরি শর্করা ৬০-৭০%, আমিষ ১০%, স্নেহজাতীয় ৩০- ৪০% খাদ্য গ্রহণ করা প্রয়োজন।
- পূর্ণবয়স্ক মানুষে দেহের মাত্রাতিরিক্ত ওজন নির্ধারণের জন্য উচ্চতা ও ওজনের যে আনুপাতিক হার উপস্থাপন করা হয় তাকে দেহের ওজন সূচক বা বডি মাস ইনডেক্স (Body Mass Index --BMI) বলে। - BMI নির্ণয়ের সূত্র = ওজন / (উচ্চতা)2 - যেখানে ওজনের মান হবে কেজিতে এবং উচ্চতা হবে মিটারে। - BMI 18.5 থেকে কম হলে, এটিকে কম ওজন বলে মনে করা হয়। - BMI 25 থেকে 29.9 এর মধ্যে হলে, এটিকে অতিরিক্ত ওজন বলে মনে করা হয়। - BMI 30 বা তার বেশি হলে, এটিকে স্থূলতা বলে মনে করা হয়।
- শাকসবজি , তৈলবীজ এবং হাঙ্গর মাছের যকৃতের তেলে ভিটামিন - ই পাওয়া যায় । - সবুজ শাকসবজি দুগ্ধজাত দ্রব্য ভিটামিন ' কে ' - এর প্রধান উৎস । - চা পাতা, বৃষ্টির পানিতে ভিটামিন - বি কমপ্লেক্স পাওয়া যায় । - মাছের তেল , দুধ , মলা মাছ , মাছের মাথা এবং গাজরে সর্বাধিক ভিটামিন - এ রয়েছে ।
- উৎস দিয়ে বিবেচনা করা হলে আমিষ দুই প্রকার: প্রাণিজ ও উদ্ভিজ্জ। - প্রাণী থেকে যে আমিষ পাওয়া যায় তা প্রাণিজ আমিষ। মাছ, মাংস, ডিম, দুধ, ছানা, পনির- এগুলাে প্রাণিজ আমিষ। - উদ্ভিদ থেকে যে আমিষ পাওয়া যায় তা উদ্ভিজ্জ আমিষ। ডাল, শিমের বিচি, মটরশুটি, বাদাম হচ্ছে উদ্ভিজ্জ আমিষের উদাহরণ।
- খাদ্যে পরিমাণ মতো শর্করা, আমিষ এবং স্নেহ পদার্থ থাকার পরেও জীবের স্বাভাবিক বৃদ্ধি এবং পুষ্টির জন্য এক ধরনের খাদ্য উপাদানের প্রয়োজন হয়। ঐ খাদ্য উপাদানকে ভিটামিন বলে।
- কয়েকটি ভিটামিন স্নেহ জাতীয় পদর্থে দ্রবীভূত হয়, আবার কয়েকটি পানিতে দ্রবীভূত হয়। পানিতে দ্রবণীয় ভিটামিন ভিটামিন বি কমপ্লেক্স এবং ভিটামিন সি। স্নেহে দ্রবণীয় ভিটামিন: ভিটামিন এ, ডি, ই এবং কে।
- পানিতে প্রোটিন অনুপস্থিত। তবে, পানি জীবের জন্য অপরিহার্য, কারণ এটি শরীরের বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করতে সাহায্য করে। - একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের প্রতিদিন 2.7 লিটার (পুরুষদের জন্য) এবং 2.2 লিটার (মহিলাদের জন্য) পানি পান করা উচিত।
- কিছু প্রোটিন জাতীয় খাবার: .মাছ . মাংস . দুধ . ডিম . ঘি . মাখন ইত্যাদি
- শাকসবজি , তৈলবীজ এবং হাঙ্গর মাছের যকৃতের তেলে ভিটামিন - ই পাওয়া যায় । - সবুজ শাকসবজি দুগ্ধজাত দ্রব্য ভিটামিন ' কে ' - এর প্রধান উৎস । - চা পাতা বৃষ্টির পানিতে ভিটামিন - বি কমপ্লেক্স পাওয়া যায় । - মাছের তেল , দুধ , মলা মাছ , মাছের মাথা এবং গাজরে সর্বাধিক ভিটামিন - এ রয়েছে ।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
- ইমালসন হলো সাধারণত পরস্পর মিশ্রিত হয় না এমন দুটি তরল মিশ্রণের প্রক্রিয়া। - তরল মিশ্রণকে ইমালসনে পরিণত করার প্রক্রিয়াটিকে ইমালসিফিকেশন বলা হয়। - ইমালসনের উদাহরণগুলির মধ্যে রয়েছে মেয়োনিজ, রঙ, দুধ এবং লোশন।
- আমাদের শরীরে বেশ কিছু রাসায়নিক পদার্থ, খনিজ ও লবণ রয়েছে। এগুলো বিভিন্ন শারীরবৃত্তিক কাজের জন্য প্রয়োজনীয়। স্নায়ু ও মাংসপেশির কাজকর্ম সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের জন্য এগুলো খুব গুরুত্বপূর্ণ। এদের ইলেকট্রোলাইট বলা হয়। - সোডিয়াম, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম হলো প্রধান ইলেকট্রোলাইট। - যেকোনো কারণে শরীরে এসব উপাদানের পরিমাণ কমে বা বেড়ে গেলে সৃষ্টি হয় ইলেকট্রোলাইটের ভারসাম্যহীনতা। - কচি ডাবের শাঁসে স্নেহ ও খনিজ জাতীয় পর্দাথের পরিমাণ বেশি থাকে। খনিজ পদার্থের মধ্যে যথেষ্ট পরিমাণে পটাসিয়াম, সোডিয়াম ও ফসফরাস থাকে (Sodium, calcium, potassium, chloride, phosphate, and magnesium are all electrolytes. U.S. National Library of Medicine)। - মূলত কচি ডাবের ভিতরের তরল পদার্থই ডাবের পানি হিসেবে পরিচিত। এই পানি ৯৯ ভাগ চর্বিমুক্ত এবং কম ক্যালরিযুক্ত। - প্রচলিতভাবে উন্নত দেশের ডাবের পানি কোমল ও সতেজ পানীয় হিসেবে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। আমাদের দেশে গ্রীষ্মকালে এর চাহিদা ব্যাপক। - কচি ডাবের পানি শরীরকে ঠান্ডা ও দেহের তাপমাত্রা ঠিক রাখে। এ ছাড়াও ডায়েরিয়ায় আক্রান্ত, বয়স্ক এবং বৃদ্ধ লোকের জন্য ডাবের পানি খুবই কার্যকর।
- প্ল্যাংকটন হল ছোট, ভাসমান প্রাণী এবং উদ্ভিদ যা জলের কলামে বাস করে। তারা মাছের প্রধান খাদ্য।
প্ল্যাংকটনকে দুটি প্রধান ভাগে ভাগ করা যেতে পারে: ফাইটোপ্ল্যাংকটন এবং জুপ্ল্যাংকটন। - ফাইটোপ্ল্যাংকটন হল উদ্ভিদ প্ল্যাংকটন যা সালোকসংশ্লেষণের মাধ্যমে খাদ্য তৈরি করে। - জুপ্ল্যাংকটন হল প্রাণী প্ল্যাংকটন যা অন্যান্য প্ল্যাংকটন, ছোট মাছ এবং অন্যান্য প্রাণীরা খায়।
- ফলের চিনির নাম ফ্রুক্টোজ। - এটি একটি মনোস্যাকারাইড, যা শর্করার সবচেয়ে সহজ রূপ। - ফ্রুক্টোজ মিষ্টি স্বাদের এবং এটি ফল, ফুলের মধু এবং কিছু শাকসবজিতে পাওয়া যায়। - মানুষের খাদ্যে ফ্রুক্টোজ একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। এটি একটি দ্রুত শোষিত শর্করা যা শরীরের জন্য শক্তির একটি ভাল উৎস।
-ভিটামিন B12 কোবালামিন নামেও পরিচিত।কোবাল্টের (Co) উপস্থিতির জন্য এই ভিটামিনকে কোবালামিন বলা হয়। -ভিটামিন B12 হল সমস্ত ভিটামিনের মধ্যে বৃহত্তম এবং জটিল ভিটামিন। -প্রাকৃতিকভাবে প্রাণীজ খাদ্য, যেমন - মাংস, মাছ, পোলট্রি, ডিম এবং দুগ্ধজাত পদার্থের এই ভিটামিন পাওয়া যায়। -লোহিত রক্তকণিকা প্রস্তুত করতে এবং পরিণত করতে এই ভিটামিন প্রয়োজনীয়। -পার্নিসিয়াস রক্তাল্পতা হল একটি ভিটামিন B12 এর অভাবজনিত রোগ।
-প্রোটিন গঠনকারী অ্যামাইনো অ্যাসিডের মধ্যে ৮টি অ্যামাইনো অ্যাসিড মানবদেহের জন্য অত্যাবশ্যকীয়। এরা দেহে তৈরি হতে পারে না। বিশেষ বিশেষ প্রোটিন জাতীয় খাদ্য হতে এসমস্ত অ্যামাইনো অ্যাসিডগুলো মানবদেহে সরবরাহ করতে হয়। এদের অত্যাবশ্যক বা অপরিহার্য অ্যামাইনো অ্যাসিড বলে ।
✅প্রাইমারী, নিবন্ধন বা ১১তম-২০তম গ্রেডের যেকোনো চাকরি জন্য প্রশ্ন ব্যাংক লেগে থেকে শেষ করুন। অ্যাপ এর প্রশ্ন ব্যাংক থেকে ১০০% কমন আসবে। বাকি চাকরি পরীক্ষা জন্য ৭০%-৮০% কমন আসবে। আপনার চর্চার সময় আপনার ভুল প্রশ্ন, বুকমার্ক প্রশ্ন সব ডাটাবেজে জমা থাকে। মনে করুন বাংলা সাহিত্য ৪০০০ প্রশ্ন আছে, আপনি একবার ভালো করে পড়বেন, এর মধ্যে দেখবেন ৪০% প্রশ্ন আপনার জানা, যেগুলো কখনও ভুল হবে না, বাকি আছে ৬০%, এই প্রশ্নগুলো আলাদা বাটনে জমা হয়, যেগুলো আপনি ভুল করছেন, এখন এইগুলো ভালো করে রিভিশন দিন। এতে সহজে কম সময় প্রস্তুতি শেষ হবে। যারা একেবারে নতুন তারা জব শুলুশন্স বাটন দিয়ে শুরু করতে পারেন।
✅প্রাইমারী ১ম ধাপের পরীক্ষার তারিখ দিলে ফুল মডেল টেস্ট শুরু হবে।
✅ব্যাংক নিয়োগ প্রস্তুতি'র লং কোর্স (রুটিনের জন্য পিডিএফ বাটন দেখুন) - পরীক্ষা শুরুঃ ১০ নভেম্বর। - মোট পরীক্ষাঃ ১২৮টি, - টপিক ভিত্তিকঃ ১১২টি, - রিভিশন পরীক্ষাঃ ২২টি, - Vocabulary রিভিশনঃ ৩বার
✅ সম্পূর্ণ ফ্রিতে প্রস্তুতি নিন ৫০তম বিসিএস। মোট পরীক্ষাঃ ১৬২টি টপিক ভিত্তিক পরীক্ষাঃ ১০০টি রিভিশন পরীক্ষাঃ ৬২টি
অ্যাপ এর হোম screen -এ পিডিএফ বাটন ক্লিক করুন, এখান থেকে রুটিন ডাউনলোড করতে পারবেন। রুটিনের তারিখ অনুযায়ী পরীক্ষা রাত ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যেকোন সময় দিতে পারবেন, ফলাফল সাথে সাথে বিস্তারিত ব্যাখ্যাসহ দেওয়া হয়। missed পরীক্ষাগুলো আর্কাইভ থেকে দিতে পারবেন, তবে মেরিট লিস্ট আসবে না, মেরিট লিস্টে থাকতে হলে রুটিন অনুযায়ী নির্দিষ্ট তারিখে দিতে হবে। আর্কাইভ থেকে পরীক্ষা দিতে হলে ভিজিট করুনঃ অ্যাপ এর হোম স্ক্রীনে 'পরীক্ষার সেকশন' বাটনে ক্লিক করুন -> বিসিএস বাটন -> [ফ্রি কোর্স] ৫০তম বিসিএস প্রিলি ২২০ দিনের সেকশনের All Exam বাটন ক্লিক করুন -> এখান Upcoming, Expired ট্যাব পাবেন।
✅ প্রধান শিক্ষক প্রস্তুতি - লেকচারশীট ভিত্তিকঃ রুটিন আপলোড করা হয়েছে। পরীক্ষা শুরুঃ ১৫ আগস্ট। মোট পরীক্ষাঃ ৫৮টি
✅ আপকামিং রুটিনঃ
- ১০০ দিনের বিসিএস বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি। - বেসিকভিউ বই অনুসারে GK রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে। - অগ্রদূত বাংলা বই অনুসারে বাংলা সাহিত্য ও ভাষা রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।। - English মাস্টার বই অনুসারে রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।