সাধারণ আলোচনা (153 টি প্রশ্ন )
অ্যাক্রোলিন পরীক্ষা একটি বিশেষ রাসায়নিক পরীক্ষা যা গ্লিসারিন শনাক্ত করার জন্য ব্যবহৃত হয়। এই পরীক্ষায় গ্লিসারিনকে নিরুদক পদার্থ যেমন পটাশিয়াম হাইড্রোজেন সালফেট (KHSO4) বা পেন্টা অক্সাইড (P2O5) এর উপস্থিতিতে উত্তপ্ত করলে অ্যাক্রোলিন বা প্রোপ-2-ইন-1-অ্যাল উৎপন্ন হয়। এই পদার্থ থেকে একটি তীব্র গন্ধ (বিশ্রী গন্ধযুক্ত) নির্গত হয়, যা গ্লিসারিনের উপস্থিতি নিশ্চিত করে।
- এসিড বৃষ্টি বাতাসে সালফার ডাই-অক্সাইড (SO₂) এবং নাইট্রাস অক্সাইড (NOx) এর আধিক্যের কারণে হয়।
- H₂SO₄ এবং HNO₃ বৃষ্টির সাথে মিশে এসিড বৃষ্টি তৈরি করে।
- এসিড বৃষ্টি পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর কারণ এটি জল, মাটি, বনজ সম্পদ এবং ভবন-নির্মাণের উপকরণ ক্ষতিগ্রস্ত করে।
- প্রথম বিজ্ঞানী যিনি কোষ বিভাজনের প্রক্রিয়া সরাসরি পর্যবেক্ষণ ও বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করেন তিনি ছিলেন জার্মান জীববিজ্ঞানী ওয়াল্টার ফ্লেমিং।
- ১৮৮২ সালে তিনি সামুদ্রিক সালামান্ডারের কোষে মাইটোসিসের ধাপগুলো প্রথমবারের মতো লক্ষ্য করেন এবং কোষের বিভাজনের সময় ক্রোমোজোমের আচরণকে বিশ্লেষণ করেন।
- তিনি কোষ বিভাজনের এই প্রক্রিয়ার নাম দেন "মাইটোসিস" এবং কোষজিনবিদ্যার (cytogenetics) প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে স্বীকৃত হন।
- তাই, কোষ বিভাজনের প্রথম প্রত্যক্ষদর্শী ও বর্ণনাকারী হিসেবে ওয়াল্টার ফ্লেমিং এবং বছর ১৮৮২ সঠিক উত্তর।
উত্তর: A) পিট কয়লা → লিগনাইট কয়লা → বিটুমিনাস কয়লা → অ্যানথ্রাসাইট কয়লা

- কয়লার বিকাশ একটি ধারাবাহিক প্রক্রিয়া যার শুরু হয় উদ্ভিজ্জ পদার্থের পচনের মাধ্যমে পিট (Peat) গঠনের মাধ্যমে।
- এরপর পিট থেকে লিগনাইট কয়লা (Lignite) তৈরি হয়, যা নরম ও কম কার্বনযুক্ত।
- সময় ও চাপ বৃদ্ধির সাথে সাথে লিগনাইট থেকে বিটুমিনাস কয়লা (Bituminous coal) গড়ে ওঠে, যা শক্তিশালী ও উচ্চ কার্বনযুক্ত।
- সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছে অ্যানথ্রাসাইট কয়লা (Anthracite) তৈরি হয়, যা সবচেয়ে কঠিন ও কার্বন সমৃদ্ধ কয়লা।
- এই ক্রমেই কয়লার বিকাশ ঘটে। 
- কয়লার প্রধান উপাদানগুলির মধ্যে একটি হল সালফার।
- যখন কয়লা পোড়ানো হয়, তখন কয়লার মধ্যে থাকা সালফার অক্সিজেনের সাথে বিক্রিয়া করে সালফার ডাই অক্সাইড (SO2) গ্যাস তৈরি করে।
- এই সালফার ডাই অক্সাইড গ্যাস বাতাসের উপরের স্তরে চলে যায় এবং সেখানে জলীয় বাষ্প ও অক্সিজেনের সাথে বিক্রিয়া করে সালফিউরিক অ্যাসিড (H2SO4) তৈরি করে।
- এই সালফিউরিক অ্যাসিড বৃষ্টির জলের সাথে মিশে অ্যাসিড বৃষ্টি হিসেবে পৃথিবীতে ফিরে আসে।
- স্মগ (SMOG) সাধারণত ধোঁয়া ও কুয়াশার মিলনে সৃষ্টি হয়।

- স্মগ শব্দটি দুটি ইংরেজি শব্দের সংমিশ্রণ: Smoke (ধোঁয়া) এবং Fog (কুয়াশা)।

- শিল্পাঞ্চল, যানবাহন এবং অন্যান্য উৎস থেকে নির্গত ধোঁয়া, যার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষতিকারক গ্যাস এবং কণা থাকে, যখন বায়ুমণ্ডলে উপস্থিত কুয়াশার সাথে মিশে যায়, তখন স্মগের সৃষ্টি হয়।

- এই মিশ্রণটি সাধারণত একটি ঘন, হলুদ বা কালো রঙের স্তর তৈরি করে যা বাতাসের গুণমানকে মারাত্মকভাবে হ্রাস করে এবং শ্বাসপ্রশ্বাসজনিত সমস্যা, চোখের জ্বালা এবং অন্যান্য স্বাস্থ্যগত সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।
- কোলেস্টেরল এক ধরনের চর্বিজাতীয় তৈলাক্ত পদার্থ (অসম্পৃক্ত এলকোহল)।
- মানব দেহের প্রায় প্রত্যেক কোষ ও টিস্যুতে কোলেস্টেরল থাকে।
- এটি লিপোপ্রোটিন নামক যৌগ সৃষ্টির মাধ্যমে রক্তে প্রবাহিত হয়।
- রক্তে তিন ধরনের লিপোপ্রোটিন দেখা যায়। যেমন: নিম্ন ঘনত্ব বিশিষ্ট লিপোপ্রোটিন (LDL), উচ্চ ঘনত্ব বিশিষ্ট লিপোপ্রোটিন (HDL) ও ট্রাইগ্লিসারাইড (Tryglyceride)।
- LDL কে খারাপ কোলেস্টেরল বলা হয়। কারণ এটি হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায়।
- HDL কে ভালো কোলেস্টেরল বলা হয়। এটি হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।
- আর ট্রাইগ্লিসারাইড চর্বি হিসেবে রক্তের প্লাজমায় অবস্থান করে।
- রোধ হচ্ছে বিদ্যুৎ পরিবাহীর ধর্ম। বিদ্যুৎ পরিবাহীর যে ধর্মের জন্য এর মধ্য দিয়ে পরিবাহিত তড়িৎ প্রবাহ বাধাগ্রস্থ হয় বা বিঘ্নিত হয়, তাকে রোধ বলে।
ল্যাগিং বলতে বোঝায় AC বর্তনীতে প্রবাহ এবং ভোল্টেজের মধ্যে সময়ের পার্থক্য।
- রিডিং বলতে বোঝায় কোন যন্ত্রের স্কেলে দেখানো মান।
- সমুদ্রে পানির গভীরতা মাপার একক ফ্যাদম।
❄ এনট্রপির তাৎপর্য

তাপগতিবিদ্যায় এনট্রপির গুরুত্ব অপরিসীম। এর নিম্নলিখিত তাৎপর্য রয়েছে :
১) এনট্রপি একটি প্রাকৃতিক রাশি যার মান তাপ ও পরম তাপমাত্রার অনুপাতের সমান।
২) এটি বস্তুর একটি তাপীয় ধর্ম যা তাপ সঞ্চালনের দিক নির্দেশ করে।
৩) এটি বস্তুর তাপগতীয় অবস্থা নির্ধারণে সহায়তা করে।
৪) এটি তাপমাত্রা, চাপ, আয়তন, অন্তর্নিহিত শক্তি, চুম্বকীয় অবস্থার ন্যায় কোনাে বস্তুর অবস্থা প্রকাশ করে।
৫) এনট্রপি বৃদ্ধি পেলে বস্তু শৃঙ্খল অবস্থা (ordered state) হতে বিশৃঙ্খল অবস্থায় (disordered state) পরিণত হয়।
৬) তাপমাত্রা ও চাপের ন্যায় একে অনুভব করা যায় না।

(উৎসঃ ১১-১২শ শ্রেণির পদার্থ বিজ্ঞান)

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
প্রকৃতিতে বিভিন্ন প্রকার শক্তি রয়েছে, এবং এ সকল শক্তি একে অপরের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত। এক প্রকার শক্তিকে অন্য প্রকার শক্তিতে রূপান্তরিত করা সম্ভব। এ প্রক্রিয়াকে শক্তির রূপান্তর বলে। নিচে শক্তির রূপান্তরের কিছু উদাহরণ দেয়া হল:
আমরা যখন কথা বলি তখন শব্দশক্তি যান্ত্রিক শক্তিতে রূপান্তরিত হয়।


বিদ্যুৎ শক্তি থেকে তাপ ও আলোক শক্তি:
বৈদ্যুতিক বাল্বের মধ্যে বিদ্যুৎ প্রবাহিত হলে ফিলামেন্ট উত্তপ্ত হয় এবং আলো উৎপন্ন হয়। এতে বিদ্যুৎ শক্তি তাপে এবং তাপশক্তি আলোকশক্তিতে রূপান্তরিত হয়।

বিদ্যুৎ শক্তি থেকে যান্ত্রিক শক্তি:
বিদ্যুৎ শক্তি দ্বারা পাখা চালানো হয়। এ ক্ষেত্রে বিদ্যুৎ শক্তি যান্ত্রিক শক্তিতে পরিণত হয়।

রাসায়নিক শক্তি থেকে তাপশক্তি:
কয়লা পোড়ানোর ফলে তাপশক্তি উৎপন্ন হয়। রাসায়নিক ক্রিয়ার মাধ্যমে এ তাপ উৎপন্ন হয়। এ ক্ষেত্রে রাসায়নিক শক্তি তাপশক্তিতে রূপান্তরিত হয়।

বিদ্যুৎ শক্তি থেকে শব্দ শক্তি:
বৈদ্যুতিক ঘণ্টা বাজানোর মাধ্যমে শব্দ উৎপন্ন হয়। এতে বিদ্যুৎ শক্তি শব্দ শক্তিতে রূপান্তরিত হয়।

বিদ্যুৎ শক্তি থেকে চুম্বক শক্তি:
কাঁচা লোহার উপর অন্তরীত তামার তার জড়িয়ে বিদ্যুৎ চালনা করলে লোহাটি চুম্বকে পরিণত হয়। এতে বিদ্যুৎ শক্তি চুম্বক শক্তিতে রূপান্তরিত হয়।

তাপ শক্তি থেকে বিদ্যুৎ শক্তি:
কয়লা পোড়ানোর ফলে তাপ উৎপন্ন হয়, যা পানিকে বাষ্পে পরিণত করে এবং টারবাইন চালিয়ে বিদ্যুৎ উৎপন্ন করা হয়। এতে তাপশক্তি বিদ্যুৎ শক্তিতে রূপান্তরিত হয়।

আলোক শক্তি থেকে রাসায়নিক শক্তি:
ফটোগ্রাফিক ফিল্মের উপর আলো পড়লে রাসায়নিক ক্রিয়ার মাধ্যমে আলোক চিত্র তৈরি হয়। এতে আলোক শক্তি রাসায়নিক শক্তিতে রূপান্তরিত হয়।

যান্ত্রিক শক্তি থেকে পারমাণবিক শক্তি:
ইউরেনিয়ামকে নিউট্রন দিয়ে আঘাত করলে প্রচুর পরিমাণ পারমাণবিক শক্তি উৎপন্ন হয়। এতে যান্ত্রিক শক্তি পারমাণবিক শক্তিতে রূপান্তরিত হয়।

সূত্র: শক্তির উৎস ও রূপান্তর, এসএসসি সাধারণ বিজ্ঞান।
-তড়িৎ প্রাবল্য হলো তড়িৎ ক্ষেত্রের একটি পরিমাপ। 
-তড়িৎ ক্ষেত্র হলো এমন একটি বল ক্ষেত্র যা তড়িৎবাহী বস্তুর উপর কাজ করে। 
-তড়িৎ প্রাবল্যের একক হলো নিউটন/কুলম্ব। 
-১ নিউটন/কুলম্ব হলো এমন একটি তড়িৎ ক্ষেত্র যা ১ কুলম্ব চার্জের উপর ১ নিউটন বল প্রয়োগ করে। 
 
-অন্য উত্তরগুলি সঠিক নয়। কারণ
-জুল হলো শক্তির একক, 
-ওয়াট/ডাইন হলো শক্তির ঘনত্বের একক, 
-ওহম হলো রোধের একক।

ইলেকট্রন একটি অধঃ - পরমাণু মৌলিক কণা যা একটি ঋণাত্মক তড়িৎ আধান বহন করে। ইলেকট্রন একটি স্পিন - ১/২ অর্থাৎ ফার্মিয়ন এবং লেপ্টন শ্রেনীভুক্ত। এটি প্রধানত তড়িৎ - চুম্বকীয় মিথষ্ক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে। পারমাণবিক কেন্দ্রের সঙ্গে একত্র হয়ে ইলেকট্রন পরমাণু তৈরি করে এবং এর রাসায়নিক বন্ধনে অংশগ্রহণ করে।
যে পদার্থের ভেতর তড়িৎ বা বিদ্যুৎ পরিবহনের জন্য কোনাে মুক্ত ইলেকট্রন নেই সেই পদার্থগুলাে হচ্ছে বিদ্যুৎ অপরিবাহী বা অন্তরক পদার্থ। মূলত অধাতুগুলাে বিদ্যুৎ অপরিবাহী হয়। উদাহরণ: প্লাস্টিক, রাবার, কাঠ, কাচ এগুলাে হচ্ছে অপরিবাহী পদার্থ ।
পৃথিবী তার নিজ অক্ষের উপর পশ্চিম থেকে পূর্ব দিকে নির্দিষ্ট গতি আবর্তিত হচ্ছে যা আহ্নিক গতি নামে পরিচিত।
আহ্নিক গতির ফলাফল
- পৃথিবীতে দিবারাত্র সংঘটন
- বায়ুপ্রবাহ ও সমুদ্রস্রোতের সৃষ্টি
- উদ্ভিদ ও প্রাণিজগৎ সৃষ্টি
- জোয়ার-ভাঁটা সৃষ্টি
- সময় গণনা বা সময় নির্ধারণ
- তাপমাত্রার তারতম্য সৃষ্টি

কুইন্টাল হল মেট্রিক একক পদ্ধতির একটি একক।

১ কুইন্টাল = ১০০ কিলোগ্রাম
১০ কুইন্টাল = ১০০০ কিলোগ্রাম (১ টন)
১/১০ কুইন্টাল = ১০ কিলোগ্রাম
১/১০০ কুইন্টাল = ১ কিলোগ্রাম
 

 


 

 


 

 


ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
 

 


 

 


- রোগজীবাণু তত্ত্ব উদ্ভাবন করেন বিজ্ঞানী লুই পাস্তুর।
- চার্লস রবার্ট ডারউইন বিবর্তনের সুত্র আবিস্কার করেন। 
- বৈদ্যুতিক বাতি আবিস্কার করেন টমাস আল্ভা এডিসন।
- থিওরি অভ রিলেরিভিটির প্রনেতা আলবার্ট আইন্সটাইন ।
- ইংরেজ বিজ্ঞানী ক্রিক এবং মার্কিন বিজ্ঞানী ওয়াটসন ১৯৫৩ সালে ডিএনএ’র ডাবল হেলিক্স কাঠামোর বর্ণনা দেন এবং এ জন্য নোবেল পুরষ্কার জিতেন।

 

 


- ১৯৫৩ সালে মার্কিন বিজ্ঞানী জেমস ওয়াটসন (James Watson) এবং ইংরেজ বিজ্ঞানী ফ্রান্সিস ক্রিক (Francis Crick) প্রথম ডিএনএ অণুর দ্বি-হেলিক্স (Double Helix) বা দ্বি-সূত্রী কাঠামোর বর্ণনা দেন।
- এই অসাধারণ আবিষ্কারের জন্য তারা ১৯৬২ সালে ব্রিটিশ বিজ্ঞানী মরিস উইলকিন্স (Maurice Wilkins)-এর সঙ্গে যৌথভাবে চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।
- ডিএনএর এই গঠন আবিষ্কার জীববিজ্ঞানের ইতিহাসে এক অনন্য মাইলফলক, কারণ এটি জীবনের আণবিক ভিত্তি (Molecular Basis of Life) বোঝার দ্বার উন্মুক্ত করে দেয়।
- ডিএনএ (DNA) অণুর আনবিক গঠন আবিষ্কারের ক্ষেত্রে জেমস ওয়াটসন (James Watson) এবং ফ্রান্সিস ক্রিক (Francis Crick) গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।
- ১৯৫৩ সালে তারা ডিএনএ অণুর ডাবল হেলিক্স (Double Helix) গঠন আবিষ্কার করেন, যা জীববিজ্ঞানের ইতিহাসে একটি যুগান্তকারী আবিষ্কার হিসেবে বিবেচিত হয়।
- ইবনে সিনার জন্ম ৯৮০ সালে বর্তমান উজবেকিস্তানের (তৎকালীন ইরান) বুখারা শহরে।
- তিনি মুসলিম প্রভাবশালী চিকিৎসকদের মধ্যে সবচেয়ে বিখ্যাত।
- তাঁর চিকিৎসা বিষয়ক বিখ্যাত গ্রন্থ: কিতাব আল-শিফা (Book of The Cure) এবং চিকিৎসা বিশ্বকোষ 'আল কানুন ফিল তিবব' (Canon of Medicine)।
 

 


 

 


 

 


ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
 

 


সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0