পদার্থ বিজ্ঞান (42 টি প্রশ্ন )
ব্যাপন হলো এমন একটি ভৌত প্রক্রিয়া যেখানে কোনো পদার্থের অণুগুলো (গ্যাসীয়, তরল বা কঠিন) তাদের উচ্চ ঘনত্বের স্থান থেকে কম ঘনত্বের স্থানের দিকে স্বতঃস্ফূর্তভাবে ছড়িয়ে পড়ে, যতক্ষণ না উভয় স্থানে অণুগুলোর ঘনত্ব সমান হয়। এই প্রক্রিয়াটি অণুগুলোর অবিরাম এবং এলোমেলো গতির কারণে ঘটে।
- যদি পর্যাবৃত্ত গতিসম্পন্ন কোনো বস্তু পর্যায়কালের অর্ধেক সময় কোনো নির্দিষ্ট দিকে এবং বাকি অর্ধেক সময় বিপরীত দিকে চলে তবে ঐ গতিকে স্পন্দন গতি বা ছন্দিত গতি বলে।

- সরল ছন্দিত গতির বৈশিষ্ট্য
১. এটি পর্যাবৃত্ত গতি
২. এটি একটি সরল স্পন্দন গতি
৩. এটি সরল রৈখিক গতি
৪. যে কোন সময় ত্বরণের মান সাম্যাবস্থান থেকে সরণের মানের সমানুপাতিক
৫. ত্বরণ সর্বদা একটি নির্দিষ্ট বিন্দু অভিমুখী
যখন পানি নিচে পড়ে বা নেমে আসে, সেই পটেনশিয়াল এনার্জি হারিয়ে যায় এবং অন্য রূপে রূপান্তরিত হয়। সাধারণত প্রথমে তা গতি বা কাইনেটিক এনার্জি (গতি শক্তি) তে পরিণত হয় — পানি দ্রুত বয়ে যায় কিংবা ঝাঁপ দিলে তার কণাগুলো দ্রুত গতি করে।
SI সিস্টেমে মৌলিক এককগুলো হলো:

মিটার (মিটার, m) – দৈর্ঘ্যের একক

কিলোগ্রাম (কেজি, kg) – ভরের একক

সেকেন্ড (সেকেন্ড, s) – সময়ের একক

অ্যাম্পিয়ার (বিদ্যুতের কারেন্টের একক)

কেলভিন (তাপমাত্রার একক)

মোল (পদার্থের পরিমাণের একক)

ক্যান্ডেলা (আলোোর তীব্রতার একক)

জুল (Joule):
জুল হলো শক্তির একক, এবং এটি মৌলিক একক নয়। জুল একককে মৌলিক এককের একটি সমন্বয়ে প্রকাশ করা হয়:
1 জুল = 1 কেজি × মিটার² / সেকেন্ড² (kg·m²/s²)

অর্থাৎ, জুল হলো একটি যৌগিক একক যার ভর, দৈর্ঘ্য ও সময়ের মৌলিক একক ব্যবহার করে প্রকাশ করা হয়।
স্কেলার রাশি: যে সকল ভৌত রাশি প্রকাশের জন্য শুধু মান অর্থাৎ সংখ্যা ও একক ব্যবহার করা হয়
তাদের স্কেলার রাশি বলে।
এদের দিক থাকে না বলে অদিক রাশিও বলা হয়।
যেমন বস্তুর ভর, দৈর্ঘ্য, কাজ, ক্ষমতা, শক্তি, ঘনত্ব, তাপমাত্রা ইত্যাদি।
- একটি প্রাস (projectile) অনুভূমিকের সাথে 45° কোণে নিক্ষেপ করলে তার সর্বাধিক অনুভূমিক দূরত্ব (horizontal range) অতিক্রম করে।
আমরা জানি,
R = v2 sin2θ/g
এখানে,
v = প্রারম্ভিক বেগ,
θ = নিক্ষেপ কোণ,
g = অর্থাকর্ষণ ত্বরণ।

সর্বাধিক অনুভূমিক পাল্লা পেতে হলে sin2θ এর মান সর্বাধিক হতে হবে, যা sin90 = 1।
তাই , 2θ =90
অর্থাৎ, θ = 45 হওয়া প্রয়োজন।
- যে সকল পদার্থের তড়িৎ পরিবহন ক্ষমতা সাধারণ তাপমাত্রায় পরিবাহী এবং অপরিবাহী পদার্থের মাঝামাঝি, সে সকল পদার্থকে অর্ধপরিবাহী বলে।
- যেমন- সিলিকন, জার্মেনিয়াম, আর্সেনাইড, গ্যালিয়াম, ইন্ডিয়াম, ক্যাডমিয়াম, পানি, তুলা, গন্ধক, অ্যালকোহল ইত্যাদি।
- সুবিধামত অপদ্রব্য মিশিয়ে অর্ধপরিবাহী পদার্থের তড়িৎ পরিবাহকত্ব বৃদ্ধি করা যায়।
- যখন সময়ের একটি খুবই ক্ষুদ্র অংশের মধ্যে (প্রায় শূন্যের কাছাকাছি) কোনো বস্তুর স্থানান্তরের হার নির্ণয় করা হয়, তখন সেটাকে বলা হয় তাৎক্ষণিক বেগ
- অর্থাৎ, কোনো নির্দিষ্ট মুহূর্তে বস্তুর বেগই হল তাৎক্ষণিক বেগ।

- এটি এমন এক রাশি, যা বলে দেয় — একটি নির্দিষ্ট সময় পয়েন্টে বস্তুটি কত দ্রুত এবং কোন দিকে এগোচ্ছে।

গাণিতিকভাবে:
তাৎক্ষণিক বেগ = সীমা (Δt → 0) এর মধ্যে স্থানান্তর ÷ সময়
অর্থাৎ,
তাৎক্ষণিক বেগ = খুব ছোট সময়ের মধ্যে স্থান পরিবর্তন / সেই সময়

অন্য অপশনগুলো:
- গড় বেগ: মোট স্থান পরিবর্তন ÷ মোট সময়
- দ্রুতগামী বেগ ও চলমান বেগ: এগুলো বৈজ্ঞানিকভাবে নির্দিষ্টভাবে ব্যবহৃত নয়।



ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- যখন একটি জাহাজ বায়ু এবং জলের মাধ্যমে চলে, তখন এটি প্রবাহী ঘর্ষণের সম্মুখীন হয়।
- প্রবাহী ঘর্ষণ (Fluid Friction) হলো সেই ঘর্ষণ যা তরল বা গ্যাসের মাধ্যমে চলমান বস্তুর উপর কাজ করে।
- জাহাজের তলদেশের সাথে জলের সংস্পর্শে প্রবাহী ঘর্ষণ তৈরি হয়।
- এটি জাহাজের গতিকে ধীর করে এবং এর গতিশীলতার উপর প্রভাব ফেলে।
- জাহাজের উপরের অংশে বায়ুর প্রবাহের কারণে বায়ুর ঘর্ষণ তৈরি হয়, যা জাহাজের গতি কমাতে পারে।
- আলবার্ট আইনস্টাইনের সাধারণ আপেক্ষিক তত্ত্ব (General Theory of Relativity) অনুযায়ী, মহাকর্ষ কোনো বল নয়, বরং এটি স্থান-কালের বক্রতা (Curvature of Spacetime) হিসেবে কাজ করে।
- এই তত্ত্বটি নিউটনের মহাকর্ষ তত্ত্বের একটি উন্নত সংস্করণ, যা মহাকর্ষের প্রকৃতি আরও গভীরভাবে ব্যাখ্যা করে।
- স্থান (Space) এবং সময় (Time) একত্রে একটি চার-মাত্রিক কাঠামো তৈরি করে, যাকে স্থান-কাল (Spacetime) বলা হয়।
- কোনো ভারী বস্তু (যেমন সূর্য বা পৃথিবী) এই স্থান-কালের উপর প্রভাব ফেলে এবং এটি বাঁকিয়ে দেয়।
- এই বাঁকানো স্থান-কালের মধ্যে দিয়ে অন্য বস্তু চলতে বাধ্য হয়।
- এটি এমনভাবে কাজ করে যেন ভারী বস্তুটি অন্য বস্তুকে আকর্ষণ করছে।

রাবারের চাদরের উদাহরণ:
- একটি টানটান রাবারের চাদরের উপর একটি ভারী বল রাখলে চাদরটি বেঁকে যায়।
- যদি চাদরের উপর একটি ছোট বল রাখা হয়, তবে সেটি ভারী বলের দিকে গড়িয়ে যায়।
- তেমনি, মহাকর্ষ হলো ভারী বস্তুর কারণে স্থান-কালের বক্রতা, যা অন্য বস্তুকে তার দিকে টেনে আনে।
- হিগস বোসন কণাটি ঈশ্বর কণা ( God's Particle) নামে পরিচিত।
- হিগস ক্ষেত্র একটি তাত্ত্বিক বলক্ষেত্র যা সর্বত্র ছড়িয়ে আছে।
- হিগস বোসন এর স্পিন 0, তবে এর ভর আছে।
- এই ক্ষেত্রের কাজ হলো মৌলিক কণাগুলোকে ভর প্রদান করা।
- যখন কোনো ভরহীন কণা হিগস ক্ষেত্রে প্রবেশ করে তখন তা ধীরে ধীরে ভর লাভ করে। ফলে তার চলার গতি ধীর হয়ে যায়।
- হিগস বোসনের মাধ্যমে ভর কণাতে স্থানান্ডরিত হয়।
- ভারী মৌলিক পদার্থের নিউক্লিয়াস থেকে স্বতঃস্ফূর্তভাবে অবিরত আলফা, বিটা ও গামা রশ্মি নির্গমনের প্রক্রিয়াকে তেজস্ক্রিয়তা বলে।
- প্রকৃতপক্ষে যেসব মৌলের পারমাণবিক সংখ্যা ৮২-এর চেয়ে বেশি তাদেরকে তেজস্ক্রিয় পদার্থ বলা হয়।
- যেমন- ইউরেনিয়াম-৯২, নেপচুনিয়াম-৯৩, প্লুটোনিয়াম-৯৪ ইত্যাদি।
- টাইটেনিয়াম তেজস্ক্রিয় মৌল নয়। এর পারমাণবিক সংখ্যা - ২২।
- হেনরি বেকরেল ১৮৯৬ সালে ইউরেনিয়ামের তেজস্ক্রিয়তা আবিস্কার করেন।
- তেজস্ক্রিয়তার একটি এককের নাম রাখা হয়েছে বেকরেল ।
- কোষের ভেতর তড়িৎ প্রবাহের দিক কোষের ঋণাত্মক পাত থেকে ধনাত্মক পাতের দিকে।
- এই পাতদ্বয়ের মধ্যকার বিভিন্ন উপাদান তড়িৎ প্রবাহকে বাধা প্রদান করে।
- এই বাধাকেই কোষের অভ্যন্তরীণ রোধ (internal resistance) বলে।
- একে ' r' দ্বারা প্রকাশ করা হয়।
- একটি আদর্শ বিভব উৎসের অন্তঃস্থ রোধ শূণ্য; এটা যে কোন পরিমাণের বিদ্যুত সরবরাহ এবং শোষণ করতে পারে।
- প্রাকৃতিক ইউরেনিয়াম মূলত দুটি আইসোটোপ দিয়ে গঠিত: 238Uএবং 235U।
- 238Uআইসোটোপের পরিমাণ 99.3%, যেখানে 235U আইসোটোপের পরিমাণ মাত্র 0.7%।
- 238Uআইসোটোপ স্থিতিশীল, যার অর্থ এটি স্বতঃস্ফূর্তভাবে বিভাজিত হয় না।
- 235U আইসোটোপ অস্থিতিশীল, যার অর্থ এটি স্বতঃস্ফূর্তভাবে বিভাজিত হতে পারে এবং পারমাণবিক শক্তি উৎপন্ন করতে পারে।

উল্লেখ্য, যেসব পরমাণুর প্রোটন সংখ্যা সমান কিন্তু ভর সংখ্যা ভিন্ন হয়, সে সব পরমাণুকে পরস্পরের আইসোটোপ বলা হয়।
- যে সকল বল অন্য কোনো বল থেকে উৎপন্ন হয় না বরং অন্যান্য বল এ সকল বলের কোনো না কোনো রূপের প্রকাশ তাদের মৌলিক বল বলে।
- প্রকৃতিতে মৌলিক বল চার প্রকার।
যথা:
১)মহাকর্ষ বল,
২)তড়িৎ চৌম্বক বল,
৩)সবল নিউক্লিয় বল ও
৪)দুর্বল নিউক্লিয় বল।
- ১৯০০ সালে ম্যাক্স প্লাঙ্ক সর্বপ্রথম কোয়ান্টাম-তত্ত্ব প্রদান করেন।
- এই তত্ত্ব অনুসারে আলোকশক্তি কোনো উৎস থেকে অবিচ্ছিন্ন তরঙ্গের আকারে না বেরিয়ে অসংখ্য ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র শক্তিগুচ্ছ বা প্যাকেট আকারে বের হয়।
- প্রত্যেক রঙের আলোর জন্য এই প্যাকেটের শক্তির একটা সর্বনিম্ন মান আছে।
- এ সর্ব নিম্নমানের শক্তিসম্পন্ন কণিকাকে কোয়ান্টাম (Quantum) বা ফোটন (Photon) বলে।
E = ফোটনের শক্তি,
f = আলোর কম্পাঙ্ক,
A = তরঙ্গদৈর্ঘ্য,

হলে,
 E = hf = hc / λ [f = c/λ h = প্ল্যাঙ্কের ধ্রুবক]
- ইলেকট্রন আবিষ্কৃত হয় ১৮৯৭ সালে।
- ব্রিটিশ পদার্থবিদ জে. জে. থমসন ১৮৯৭ সালে ক্যাথোড রশ্মি নিয়ে পরীক্ষা করার সময় ইলেকট্রন আবিষ্কার করেন।
- তিনি ক্যাথোড রশ্মির প্রকৃতি এবং বৈশিষ্ট্য নিয়ে গবেষণা করার সময় এই কণাটি খুঁজে পান।
- তড়িৎ কোষ হল এমন একটি যন্ত্র যা রাসায়নিক বিক্রিয়ার মাধ্যমে বিদ্যুৎ শক্তি উৎপন্ন করে।
- একটি তড়িৎ কোষের মধ্যে দুটি ভিন্ন ধাতুর ইলেক্ট্রোড থাকে, যা একটি ইলেক্ট্রোলাইট দ্রবণে ডুবিয়ে রাখা হয়।
- এই ইলেক্ট্রোলাইট দ্রবণের মধ্যে আয়ন আছে, যা ইলেক্ট্রোডের মধ্যে ইলেক্ট্রন স্থানান্তরের মাধ্যমে রাসায়নিক বিক্রিয়া ঘটায়।
- এই রাসায়নিক বিক্রিয়ার ফলে ইলেক্ট্রোডের মধ্যে বিভব পার্থক্য তৈরি হয় এবং এই বিভব পার্থক্যের কারণে ইলেক্ট্রন একটি ইলেক্ট্রোড থেকে অন্য ইলেক্ট্রোডে প্রবাহিত হয়।
- এই ইলেক্ট্রনের প্রবাহকেই আমরা বিদ্যুৎ প্রবাহ বলি।
- তড়িৎ কোষকে মূলত দুই ভাগে ভাগ করা যায়।
যেমন:
প্রাথমিক কোষ বা শুষ্ক কোষ: এই ধরনের কোষকে একবার ব্যবহারের পর আর চার্জ করা যায় না। সাধারণত শুষ্ক কোষ এই ধরনের কোষের উদাহরণ।
গৌণ কোষ: এই ধরনের কোষকে বারবার চার্জ করে ব্যবহার করা যায়। মোবাইল ফোনের ব্যাটারি এই ধরনের কোষের উদাহরণ।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- হিগস বোসন কণাটি ঈশ্বর কণা ( God's Particle) নামে পরিচিত।
- হিগস ক্ষেত্র একটি তাত্ত্বিক বলক্ষেত্র যা সর্বত্র ছড়িয়ে আছে।
- হিগস বোসন এর স্পিন 0, তবে এর ভর আছে।
- এই ক্ষেত্রের কাজ হলো মৌলিক কণাগুলোকে ভর প্রদান করা।
- যখন কোনো ভরহীন কণা হিগস ক্ষেত্রে প্রবেশ করে তখন তা ধীরে ধীরে ভর লাভ করে। ফলে তার চলার গতি ধীর হয়ে যায়।
- হিগস বোসনের মাধ্যমে ভর কণাতে স্থানান্ডরিত হয়।
- আদর্শ তরল (ideal fluid) এমন একটি তত্ত্বীয় তরল যা সম্পূর্ণরূপে সান্দ্রতা (viscosity) মুক্ত।
- এর মানে, এটি কোনো ঘর্ষণ বা সান্দ্রতার কারণে শক্তি হারায় না এবং সম্পূর্ণভাবে আণবিক সংযোগের অভাব থাকে।
- এজন্য আদর্শ তরলের সান্দ্রতার মান 0 ধরা হয়।
- একটি সংকীর্ণ নল বা ছিদ্রযুক্ত উপাদানের মধ্যে একটি তরলের স্বতঃস্ফূর্ত প্রবাহকে কৈশিক ক্রিয়া বলে।
- একটি তরলের অণু জুড়ে আনুগত্যের বল সমন্বিত শক্তিকে ছাড়িয়ে যায়, তখন কৈশিক ক্রিয়া ঘটে।
- এই আন্দোলন ঘটতে মাধ্যাকর্ষণ বল প্রয়োজন হয় না।
- এটি প্রায়শই মাধ্যাকর্ষণ বিরোধী কাজ করে।
- কৈশিক ক্রিয়াকে কখনও কখনও কৈশিক গতি, কৈশিকতা বা উইকিং বলা হয়।
- আর্কিমিডিসের নীতিঃ
বস্তুকে কোন তরল বা বায়বীয় পদার্থে আংশিক বা সম্পূর্ণরূপে ডুবালে বস্তুটির ওজন কম মনে হয়। বস্তুটির উপর ক্রিয়াশীল উর্ধ্বচাপজনিত বল বস্তুর ওজনের বিপরীত দিকে ক্রিয়া করে, একে প্লবতা বলে। তাই, কোন কঠিন পদার্থকে তরল বা বায়বীয় পদার্থে ডুবালে ওজন কম মনে হয় যার মূল কারণ প্লবতা। এই হারানো ওজন বস্তু দ্বারা অপসারিত তরল বা বায়বীয় পদার্থের ওজনের সমান।

- আর্কিমিডিসের সূত্র থেকে আমরা পাই পানিতে নিমজ্জিত কোন বস্তু দ্বারা অপসারিত তরলের ওজন বস্তুর হারানো ওজনের সমান। এক্ষেত্রে পানি দ্বারা উপরের দিকে একটি ঊর্ধ্বমুখী বল কাজ করে।
✔যার ভর আছে ,স্থান দখল করে,বল প্রয়োগ করলে বাধাঁ সৃষ্টি করে এবং যা পাঁচটি ইন্দ্রিয় দ্বারা অনুভব করা যায় , তাকে পদার্থ বলে ।
✔প্রকারভেদঃ পদার্থ তিন প্রকার । যথাঃ (১) তরল পদার্থ (২) কঠিন পদার্থ ও (৩) বায়বীয় বা গ্যাসীয় পদার্থ
✔আধুনিক পদার্থ বিজ্ঞানের জনক আলবার্ট আইনস্টাইন।
- FEP গুলিকে ইউনিপোলার ট্রানজিস্টর হিসাবেও পরিচিত কারণ তারা একক-ক্যারিয়ার-টাইপ অপারেশন জড়িত ।
- অর্থাৎ, এফইটি তাদের অপারেশনে চার্জ বাহক হিসাবে হয় ইলেক্ট্রন (এন-চ্যানেল) বা গর্ত (পি-চ্যানেল) ব্যবহার করে, কিন্তু উভয়ই নয়।
- বিভিন্ন ধরনের ফিল্ড ইফেক্ট ট্রানজিস্টর বিদ্যমান।
স্কেলার রাশি: যে সকল ভৌত রাশি প্রকাশের জন্য শুধু মান অর্থাৎ সংখ্যা ও একক ব্যবহার করা হয়
তাদের স্কেলার রাশি বলে। 
এদের দিক থাকে না বলে অদিক রাশিও বলা হয়। 
যেমন বস্তুর ভর, দৈর্ঘ্য, কাজ, ক্ষমতা, শক্তি, ঘনত্ব, তাপমাত্রা ইত্যাদি।

বৈজ্ঞানিক যন্ত্রপাতির নাম ও ব্যবহারঃ

১. হাইড্রোমিটার: তরলের আপেক্ষিক ঘনত্ব পরিমাপক যন্ত্র।
২. অডিওমিটার: শ্রবণশক্তি পরীক্ষা করা হয়।
৩. ব্যারোমিটার: বায়ুর চাপ মাপক যন্ত্র।
৪. ক্যালরিমিটার: তাপের পরিমাপ করা হয়।
৫. ম্যানোমিটার: গ্যাসের চাপ মাপক যন্ত্র।
৬. বেকম্যান থার্মোমিটার: এর দ্বারা তাপমাত্রার সামান্যতম পরিবর্তনকে লিপিবদ্ধ করা হয়।
৭. ক্লিনিক থার্মোমিটার: মানবদেহের তাপমাত্রা পরিমাপের জন্য ব্যবহৃত হয়।
৮. ফ্যাদোমিটার: সমুদ্রের গভীরতা পরিমাপতে এই যন্ত্র ব্যবহৃত হয়।
৯. ডায়নামোমিটার: বৈদ্যুতিক ক্ষমতা মাপা হয়।
১০. স্পিডোমিটার: চলমান বস্তুর গতি নির্ধারণে ব্যবহার করা হয়।

- তাপ, এক্সরে এবং আলো সবই কাচের মধ্য দিয়ে পরিবাহিত হতে পারে।
- তাপ কাচের পরমাণুদের কম্পন বৃদ্ধি করে পরিবাহিত হয়।
- এক্সরে এবং আলো বিদ্যুৎচৌম্বক তরঙ্গ যা কাচের মধ্য দিয়ে ভেদ করে যেতে পারে।
- বিটা-রে হল উচ্চ-শক্তির ইলেকট্রন বা পজিট্রন যা কাচের সাথে সংঘর্ষে এসে শোষিত হয়ে যায় এবং তা কাচের মধ্য দিয়ে যেতে পারে না।
- স্টিফেন উইলিয়াম হকিং (৮ জানুয়ারী ১৯৪২ - ১৪ মার্চ ২০১৮) ছিলেন একজন ইংরেজ তাত্ত্বিক পদার্থবিদ , মহাজাগতিক , এবং লেখক যিনি কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের তাত্ত্বিক সৃষ্টিতত্ত্ব কেন্দ্রের গবেষণা পরিচালক ছিলেন ।
- ১৯৭৯ এবং ২০০৯ সালের মধ্যে, তিনি কেমব্রিজের গণিতের লুকাসিয়ান অধ্যাপক ছিলেন , যাকে বিশ্বের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ একাডেমিক পদগুলির মধ্যে একটি হিসাবে ব্যাপকভাবে দেখা হয়।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- গ্রাফাইট অর্থ আমি লিখি। এটি ধূসর, অস্বচ্ছ কঠিন পদার্থ।
- গ্রাফাইটে কার্বন পরমাণুসমূহ সমতলীয় স্তরাকারে অবস্থিত।
- গ্রাফাইট একমাত্র অধাতু যা বিদ্যুৎ সুপরিবাহী।
- এতে কার্বনের পরিমাণ ৯৫-৯৬%। গ্রাফাইট রাসায়নিকভাবে মোটামুটি নিষ্ক্রিয়।
- গ্রাফাইটের ব্যবহার- কাগজের উপর গ্রাফাইটকে ঘষলে কালো দাগ পড়ে।
- এ কারণে কাঠ পেন্সিলের সীস হিসেবে গ্রাফাইট ব্যবহৃত হয়; বৈদ্যুতিক চুল্লিতে, ল্যাকলেন্স সেল ও ড্রাই সেলে ইলেকট্রোডরূপে ও পারমাণবিক চুল্লিতে মন্থরক হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0