প্রাণিবিদ্যা (165 টি প্রশ্ন )
- মনেরা একটি জৈবিক রাজ্য যা প্রোক্যারিওট (বিশেষত ব্যাকটেরিয়া) দিয়ে গঠিত।
- এটি একক কোষযুক্ত জীব দিয়ে গঠিত যার একটি নিউক্লিয়াসের অভাব রয়েছে।
- আর্কিব্যাকটেরিয়া, মাইকোপ্লাজমা, ব্যাকটেরিয়া, সায়ানোব্যাকটেরিয়া, অ্যাকটিনোমাইসিটিস এই রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত।
প্রন কালচার (Prawn Culture) হল চিংড়ি মাছ চাষের একটি পদ্ধতি। এটিকে জলজ পালন বা অ্যাকুয়াকালচারের একটি অংশ হিসেবে ধরা হয়। এই পদ্ধতিতে বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে মিঠাপানি বা লবণাক্ত পানির পরিবেশে চিংড়ি পালন করা হয়।
১. মৌমাছি পালন বিদ্যা- এপিকালচার
২. রেশম চাষ বিদ্যা- সেরিকালচার
৩. ব্যাঙ চাষ বিদ্যা- ফ্রগকালচার
৪. চিংড়ি চাষ বিদ্যা- প্রনকালচার
৫. মুক্তা চাষ বিদ্যা- পার্লকালচার
৬. মৎস্য চাষ বিদ্যা- পিসিকালচার
৭. পাখি পালন বিদ্যা- এভিকালচার ।
- হাইড্রা তার দেহতলের মাধ্যমে ব্যাপন (Diffusion) প্রক্রিয়ায় রেচন ও শ্বসন সম্পন্ন করে।
- Hydra আবিষ্কার করেন আব্রাহাম ট্রেম্বলে, কিন্তু এর নামকরণ করেন বিজ্ঞানী লিনিয়াস।
- Hydra স্বাধীন মুক্তজীবী ও মাংসাশী প্রাণী।
- Hydra মিঠা পানিতে নিমজ্জিত কঠিন বস্তু ও জলজ উদ্ভিদের পাতার নিচের পৃষ্ঠে ঝুলন্ত অবস্থায় আটকে থাকে।
- কর্ষিকার সাহায্যে এরা খাদ্য গ্রহণ, দেহের সংকোচন, প্রসারণ ও চলাচল সম্পন্ন করে থাকে।
- হাইড্রা ব্যাপন প্রক্রিয়ায় শ্বসন ও রেচন সম্পন্ন করে।
- মুকুলোদগম ও দ্বিবিভাজনের সাহায্যে অযৌন জনন এবং জননকোষ সৃষ্টি করে যৌন জনন সম্পন্ন করে।
- Hydra মিঠাপানির প্রাণী।
- এরা সাধারণত খাল, বিল, পুকুর, হ্রদ, ডোবা, ঝর্ণার পানিতে বাস করে।
- ঘোলা পানিতে এদের কম পাওয়া গেলেও পরিস্কার, অপেক্ষাকৃত শীতল এবং স্রোতহীন পানিতে এদেরকে তুলনামূলক বেশি পাওয়া যায়।
- চলাচলে সক্ষম হলেও Hydra অধিকাংশ সময়ই পানিতে অবস্থিত কোন বস্তুকে অবলম্বন করে বেঁচে থাকে।
- অনেক সময় এরা ভাসমান পত্রখণ্ড সংলগ্ন হয়ে পানিতে নিম্নমুখী অবস্থায় ঝুলতে থাকে।

উৎস: প্রাণিবিজ্ঞান, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।
- Mammalia (স্তন্যপায়ী) পর্বের প্রাণীরা সবচেয়ে উন্নত মেরুদণ্ডী প্রাণী।

এদের সাধারণ বৈশিষ্ট্য হলো:
- এরা স্তন্যপান করে, অর্থাৎ তাদের মা তাদের সন্তানের জন্য দুধ উৎপন্ন করে।
- সন্তানপ্রসবের মাধ্যমে জন্ম দেয় (তবে কিছু স্তন্যপায়ী প্রজাতি যেমন মনি-মোলস এবং প্লাটিপাস ডিম পাড়ে)।
- এদের সাধারণত তাপমাত্রা রক্ষার জন্য পশম বা পশু কোষ থাকে।

এদিকে, কুমির হল Reptilia (সরীসৃপ) উপপর্বের প্রাণী।
- সরীসৃপরা ডিম পাড়ে এবং তাদের শরীরে পশম বা স্তন্যপান নেই।
- এরা আংশিকভাবে জলজ এবং স্থলজ জীব থাকে, এবং তাদের ত্বক শুষ্ক ও শক্ত থাকে।
সুতরাং, কুমির একটি স্তন্যপায়ী প্রাণী নয়।

অন্যদিকে, তিমি, হাতি, এবং বাদুড় সবাই স্তন্যপায়ী প্রাণী।
- প্রাণীদের দেহে প্রতিসাম্য বলতে বোঝায়, দেহের একটি নির্দিষ্ট অক্ষ বরাবর বিভক্ত করলে দুটি বা তার বেশি সমান অংশ পাওয়া যায়।
- প্রতিসাম্যের ভিত্তিতে প্রাণীদের চারটি প্রধান প্রকারভেদ রয়েছে।

অপ্রতিসাম্য (Asymmetry):
- এই ধরনের প্রাণীদের দেহে কোনো প্রতিসাম্য নেই। যেমন: স্পঞ্জ (Porifera)।

গোলীয় প্রতিসাম্য (Spherical Symmetry):
- দেহকে যেকোনো অক্ষ বরাবর কেটে সমান দুটি অংশে ভাগ করা যায়। যেমন: Volvox (একটি শৈবাল)।

অরীয় প্রতিসাম্য (Radial Symmetry):
- দেহকে কেন্দ্রীয় অক্ষ বরাবর একাধিক তলে কেটে সমান অংশে ভাগ করা যায়। যেমন: জেলিফিশ, হাইড্রা।

দ্বিপার্শ্বীয় প্রতিসাম্য (Bilateral Symmetry):
- দেহকে একটি নির্দিষ্ট তল বরাবর কেটে ডান ও বাম দুটি সমান অংশে ভাগ করা যায়। যেমন: মানুষ, প্রজাপতি।
- আর্থ্রোপোডা পর্বটি পৃথিবীর সবথেকে বেশি প্রজাতির সংখ্যা ধারণ করে, যা প্রায় ৮৪% প্রাণীজগতের প্রজাতি।
- এর মধ্যে রয়েছে ১.৫ মিলিয়নেরও বেশি প্রজাতি, এবং আরও অনেক প্রজাতি এখনও আবিষ্কৃত হয়নি।
- আর্থ্রোপোডা পর্বের প্রাণীগুলোর শরীর সাধারণত তিনটি অংশে বিভক্ত: মাথা, বক্ষ, এবং পেট। তাদের শরীরে এক্সোস্কেলেটন (exoskeleton) থাকে, যা কিটিন নামক একটি উপাদান দ্বারা গঠিত।
- এই পর্বের প্রাণীগুলি বিভিন্ন পরিবেশে বাস করতে সক্ষম, যেমন স্থল, জল, এবং বায়ুমণ্ডল। তারা বিভিন্ন খাদ্যাভ্যাস অনুসরণ করে, যেমন শিকারী, শাকাহারী, এবং মাংসাশী।
- এই পর্বের অন্তর্ভুক্ত প্রাণীগুলোর মধ্যে রয়েছে পোকা, কাঁকড়া, মাকড়সা, এবং মিলিপিডস।
- আর্থ্রোপোডা পর্বটি পৃথিবীর সবথেকে বেশি প্রজাতির সংখ্যা ধারণ করে, যা প্রায় ৮৪% প্রাণীজগতের প্রজাতি।
- এর মধ্যে রয়েছে ১.৫ মিলিয়নেরও বেশি প্রজাতি, এবং আরও অনেক প্রজাতি এখনও আবিষ্কৃত হয়নি।
- আর্থ্রোপোডা পর্বের প্রাণীগুলোর শরীর সাধারণত তিনটি অংশে বিভক্ত: মাথা, বক্ষ, এবং পেট। তাদের শরীরে এক্সোস্কেলেটন (exoskeleton) থাকে, যা কিটিন নামক একটি উপাদান দ্বারা গঠিত।
- এই পর্বের প্রাণীগুলি বিভিন্ন পরিবেশে বাস করতে সক্ষম, যেমন স্থল, জল, এবং বায়ুমণ্ডল। তারা বিভিন্ন খাদ্যাভ্যাস অনুসরণ করে, যেমন শিকারী, শাকাহারী, এবং মাংসাশী।
- এই পর্বের অন্তর্ভুক্ত প্রাণীগুলোর মধ্যে রয়েছে পোকা, কাঁকড়া, মাকড়সা, এবং মিলিপিডস।
- "Jewels of The Sea" বা "সাগরের রত্ন" সাধারণত নিডারিয়া (Cnidaria) পর্বের প্রাণীদের উল্লেখ করতে ব্যবহৃত হয়।
- নিডারিয়া পর্বে অন্তর্ভুক্ত প্রাণীরা তাদের শরীরে বিশেষ ধরনের কোষ (নিডোসাইট) ধারণ করে, যার মাধ্যমে তারা নিজেদের প্রতিরক্ষা করতে বা শিকার ধরতে পারে।
- এই পর্বের প্রাণীরা সাধারণত সমুদ্রজলবসী, যেমন জেলিফিশ, অ্যানিমোন এবং কোরাল।
- তাদের শরীরে সুন্দর, রঙিন বৈশিষ্ট্য দেখা যায়, যা তাদের "রত্ন" হিসেবে চিহ্নিত করে।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন

- মানুষ ছাড়াও স্তন্যপায়ী প্রাণীদের মধ্যে অনেকগুলোই সর্বভূক প্রাণী।

- আরো কিছু সর্বভূক প্রাণী:

- শিম্পাঞ্জি, গরিলা, শূকর, ভালুক, কাঠবিড়ালী, নেংটি ইঁদুর, ধাড়ি ইঁদুর ইত্যাদি। বহু প্রজাতির পাখিও সর্বভূক; যেমন- পাতিকাক, ভাতশালিক, গোবরে শালিক, হাড়গিলা, মুরগি, তেলাপোকা ইত্যাদি।
- এখানে মানুষ-মশা-ম্যালেরিয়া জীবাণু একটি পরজীবী শৃঙ্খল।
- এক প্রাণী (মশা) অন্য প্রাণীর (মানুষ) উপর নির্ভর করে খাদ্য এবং বেঁচে থাকার জন্য।
- মশা মানুষের রক্ত খায় এবং এই প্রক্রিয়ায় ম্যালেরিয়া জীবাণু ছড়িয়ে দিতে পারে।
- ম্যালেরিয়া জীবাণু মানুষের অসুস্থতা এবং মৃত্যুর কারণ হতে পারে।
- যে সমস্ত জীব সুদূর অতীতে উত্পত্তি লাভ করেও কোনোরকম পরিবর্তন ছাড়াই এখনও পৃথিবীতে টিকে আছে, অথচ তাদের সমসাময়িক জীবদের অবলুপ্তি ঘটেছে, সেই সকল জীবদের জীবন্ত জীবাশ্ম বলে ।

- সিলাকান্থ নাকম মাছ, লিমিউলাস বা রাজকাঁকড়া নামক সন্ধিপদ প্রাণী, স্ফেনোডন নামে সরীসৃপ প্রাণী, পেরিপেটাস নামে সন্ধিপদ প্রাণী, প্লাটিপাস নামক স্তন্যপায়ী প্রাণী ইত্যাদি এবং ইকুইজিটাম, নিটাম ও গিঙ্কগো বাইলোবা নামের উদ্ভিদগুলি জীবন্ত জীবাশ্মের উদাহরণ ।
- অগ্ন্যাশয়ের যে কোষগুলো গুচ্ছাকারে বিক্ষিপ্ত হয়ে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র দ্বীপেরে ন্যায় একেকটি অন্তঃক্ষরা গ্রন্থি সৃষ্টি করে সেগুলোকে বলে আইলেটস অব ল্যাঙ্গারহ্যানস।
- α, β, γ নামক তিন ধরনের কোষ নিয়ে এটি গঠিত।
- ইনসুলিন, গ্লুকাগন এবং সোমাটোস্ট্যাটিন হলো 'আইলেটস অব ল্যাঙ্গারহ্যানস' ক্ষরিত হরমোন।
- কোনো প্রাণী বা উদ্ভিদকে নির্দিষ্ট নামে শনাক্তকরণের পদ্ধতিকে বলা হয় নামকরণ বা Nomenclature।
- উদ্ভিদের নামকরণের আন্তর্জাতিক নীতিমালাকে বলা হয় International Code of Botanical Nomenclature (ICBN)।
- প্রাণীর ক্ষেত্রে এই নীতিমালাকে বলা হয় International Code of Zoological Nomenclature (ICZN)।
- R.H. Whittaker সমগ্র জীবজগতকে ফাইভ কিংডমে ভাগ করবার প্রস্তাব করেন ১৯৬৯ সালে।
- ১৯৭৪ সালে R.H. Whittaker এর প্রদত্ত শ্রেণীবিন্যাসের পরিবর্তিত ও বিস্তারিত রূপ দেন Margulis ।
- R.H. Whittaker প্রস্তাবকৃত ফাইভ এনিমেল কিংডম রাজ্যগুলো হলঃ
• Monera
• Fungi
• Plantae
• Animalia
• Protista
- প্লাঙ্কটন (Plankton) জলজ বাস্তুতন্ত্রের ক্ষুদ্র অথবা আণুবীক্ষণিক জীব। এসব জীব কিছুটা সচল বা সম্পূর্ণ নিশ্চল, ভেসে থাকে কিংবা ঢেউয়ের সঙ্গে বা স্রোতে ভেসে চলে।
- প্লাঙ্কটন প্রধানত দুই ধরনের।যথা- উদ্ভিদজাত প্ল্যাঙ্কটন (phytoplankton) এবং প্রাণিজাত প্লাঙ্কটন (zooplankton)।
 
- কয়েকটি জুপ্লাঙ্কটনের নাম:কাইরোনমিড লার্ভা, কোপেপড, ইউফোসিয়াসিড, ক্যালানয়েড, রোটিফার, টিনটিনোইড, জেলিফিশ, স্যাল্প, আরোও, ক্রিল, পিকনোগোনিড।
- কয়েকটি ফাইটোপ্লাঙ্কটনের নাম: ডায়াটম, ডাইনোফ্ল্যাজেলেট, কোকোলিথোফোরিড, ইউগ্লেনা, সায়ানোব্যাকটেরিয়া, প্রাইমনেসিয়াম, ন্যানোক্লোরোপসিস, ক্রিপ্টোমোনাস, প্যাভলোভা, থ্যালাসিওসিরা।

- মৌমাছি মধু সংগ্রহকারী এক ধরনের পতঙ্গবিশেষ। এরা Arthropoda পর্বের Insecta শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত।
- মধু ও মোম উৎপাদন এবং ফুলের পরাগায়ণের জন্য এরা পরিচিত।
- পৃথিবীর সব মহাদেশে, বিশেষ করে যেখানে পতঙ্গ-পরাগায়িত সপুষ্পক উদ্ভিদ আছে, সেখানে এরা আছে।
-বাংলাদেশে প্রথম হিমায়িত ভ্রুণ শিশুর জন্ম হয়েছিল ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০০৮।
-এই শিশুটির নাম ছিল অপ্সরা।
-অপ্সরা জন্মগ্রহণ করেছিল ঢাকার একটি বেসরকারি ফার্টিলিটি ক্লিনিক, ক্লিনিক্যাল অ্যান্ড এমব্রায়োলজি সেন্টার (সিএমসি)-এ।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন

-ব্রিটিশ বিজ্ঞানী রবার্ট এডওয়ার্ডসকে টেস্ট টিউব বেবি পদ্ধতির জনক হিসাবে বিবেচনা করা হয়। তিনি ১৯৭৮ সালে লুইস ব্রাউনকে জন্ম দিয়েছিলেন, যিনি বিশ্বের প্রথম টেস্ট টিউব বেবি।

-ইগর কুতনেতসুভ এবং উচিতা ও হারা দুজনেই কৃত্রিম প্রজননের ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছেন, কিন্তু তারা টেস্ট টিউব বেবি পদ্ধতির জনক নন। নাইজেল ম্যাক্সিকান ছিলেন এডওয়ার্ডসের সহযোগী, কিন্তু তিনি টেস্ট টিউব বেবি পদ্ধতির উদ্ভাবনে সরাসরি ভূমিকা পালন করেননি।

-সুতরাং, টেস্ট টিউব বেবি পদ্ধতির জনক হলেন রবার্ট এডওয়ার্ডস।


-মেমব্রেনাস ল্যাবিরিন্থ হল অন্তঃকর্ণের একটি অংশ যা ভারসাম্য সংক্রান্ত অঙ্গগুলিকে ধারণ করে।
-এই অঙ্গগুলি হল: অটোলিথিক অঙ্গগুলি: এই অঙ্গগুলি ভারের পরিবর্তনের সাথে সম্পর্কিত ভারসাম্য সংক্রান্ত সংকেত প্রেরণ করে।
-ভ্যাকুওলা অঙ্গগুলি: এই অঙ্গগুলি মাথার অবস্থানের সাথে সম্পর্কিত ভারসাম্য সংক্রান্ত সংকেত প্রেরণ করে। অর্গান অব কর্টি হল শ্রবণ সংক্রান্ত অঙ্গ।
-টিমপেনিক পর্দা হল বহিঃকর্ণ এবং অন্তঃকর্ণের মধ্যে একটি পর্দা যা শব্দতরঙ্গগুলিকে অন্তঃকর্ণে প্রেরণ করে।
-ম্যালিয়াস হল একটি হাড় যা টিমপেনিক পর্দাকে অন্তঃকর্ণে সংযুক্ত করে।
- সুতরাং, মানব দেহের ভারসাম্য রক্ষায় মেমব্রেনাস ল্যাবিরিন্থই প্রধান অংশ।

- অর্থোপেডিক্স হাড়, জয়েন্ট, পেশী এবং সংযোগকারী টিস্যুর চিকিৎসার সাথে সম্পর্কিত। 

- অর্থোপেডিক্সের লক্ষ্য হল আঘাত, রোগ বা জন্মগত ত্রুটির কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হাড়, জয়েন্ট, পেশী এবং সংযোগকারী টিস্যুগুলির কার্যকারিতা পুনরুদ্ধার করা। 

- অর্থোপেডিক সার্জনরা অস্ত্রোপচার এবং অন্যান্য চিকিত্সা পদ্ধতি ব্যবহার করে এই লক্ষ্য অর্জন করে।


- প্রাণীর হাড়, চুল ও নখের মধ্যে যে প্রোটিন পাওয়া যায় সেটি হল স্ক্লেরোপ্রোটিন।
- স্ক্লেরোপ্রোটিন হল তন্তুযুক্ত প্রোটিন, যা প্রাণীর টিস্যুকে শক্তি ও দৃঢ়তা প্রদান করে।
- স্ক্লেরোপ্রোটিনের মধ্যে প্রধানত কোলাজেন থাকে। কোলাজেন হল একটি জটিল প্রোটিন, যা প্রাণীর দেহের সবচেয়ে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া প্রোটিন। কোলাজেন হাড়, চুল, নখ, ত্বক, রক্তনালী, লিগামেন্ট ও টেন্ডন তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।


- আরশোলা হল দ্বি-পার্শ্বীয় প্রতিসাম্য প্রাণী। এর অর্থ হল তাদের দেহকে একটি কেন্দ্রীয় অক্ষ বরাবর কেটে দুটি সমান অংশে ভাগ করা যেতে পারে। আরশোলা তাদের প্রতিসাম্য ব্যবহার করে চলাচল এবং শিকার করতে সহায়তা করে।
- হাইড্রা এবং তারামাছ হল অরীয় প্রতিসাম্য প্রাণী। তাদের দেহকে একটি কেন্দ্রীয় অক্ষ বরাবর কেটে একাধিক সমান অংশে ভাগ করা যায়।
- কোনো প্রাণীর দেহকে যদি কেন্দ্রীয় অক্ষ বরাবর কেটে সদৃশ দুই বা দুইয়ের বেশী সংখ্যক অর্ধাংশে ভাগ করা যায়, তখন সে ধরনের প্রতিসাম্যকে অরীয় প্রতিসাম্য বলে।
- যেমন- হাইড্রা, জেলিফিশ, সী অ্যানিমন।

- শর্করা হল একটি কার্বোহাইড্রেট, যা কার্বন, হাইড্রোজেন এবং অক্সিজেনের সমন্বয়ে গঠিত। 

- শর্করা দেহের প্রধান শক্তির উৎস। শর্করাকে ভেঙে গ্লুকোজে রূপান্তরিত করা হয়, যা দেহের কোষগুলি দ্বারা শক্তির জন্য ব্যবহার করা হয়।

- আমিষ, লবণ এবং ভিটামিনগুলিও দেহের জন্য অপরিহার্য, তবে তারা শক্তির প্রধান উৎস নয়। আমিষ দেহের বৃদ্ধি এবং মেরামতের জন্য প্রয়োজনীয়, লবণ তরল ভারসাম্য এবং স্নায়ু সংকেত প্রেরণের জন্য প্রয়োজনীয়, এবং ভিটামিন বিভিন্ন জৈবিক প্রক্রিয়াগুলির জন্য প্রয়োজনীয়।


-হাইড্রোক্লোরিক এসিড এক প্রকার অজৈব এসিড,যার রাসায়নিক সংকেত HCI.
-এটি পানিতে দ্রবণীয় ও সম্পূর্ণরূপে আয়নিত হয়।
-হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড মানুষের পাকস্থলির আস্তরণ থেকে তৈরি হয়।
-এটি আমাদের দেহে খাদ্য হজমে সাহায্য করা ছাড়াও শরীরকে জীবাণুমুক্ত রাখে ।

খাদ্য পচন ধরে এমনকি দীর্ঘ সময় ধরে সংরক্ষণ করা যায়। পচন ধরার কারণ হল খাদ্যে থাকা ব্যাকটেরিয়া এবং অন্যান্য জীবাণু। এই জীবাণুরা খাদ্যের উপাদানগুলিকে ভাঙতে শুরু করে এবং খাদ্যের স্বাদ, গন্ধ এবং পুষ্টিগুণ নষ্ট করে দেয়।

কিছু খাদ্য আছে যাতে পচন ধরার জন্য প্রয়োজনীয় জীবাণু থাকে না। এই খাবারগুলিতে সাধারণত খুব কম আর্দ্রতা এবং/অথবা খুব বেশি চিনি বা লবণ থাকে। এই খাবারগুলিকে প্রায়শই "অবিনশ্বর" খাবার হিসাবে উল্লেখ করা হয়।

অবিনশ্বর খাবারের মধ্যে রয়েছে:

  • মধু: মধুতে খুব কম আর্দ্রতা থাকে এবং এর মধ্যে এমন একটি উপাদান থাকে যা ব্যাকটেরিয়াকে মেরে ফেলে।
  • চিনি: চিনিতে খুব বেশি চিনি থাকে যা ব্যাকটেরিয়াকে বাড়তে বাধা দেয়।
  • লবণ: লবণতে খুব বেশি লবণ থাকে যা ব্যাকটেরিয়াকে বাড়তে বাধা দেয়।
  • শুকনো খাবার: শুকনো খাবারে খুব কম আর্দ্রতা থাকে যা ব্যাকটেরিয়াকে বাড়তে বাধা দেয়।
  • টিনজাত খাবার: টিনজাত খাবারকে উচ্চ তাপমাত্রায় প্রক্রিয়া করা হয় যা ব্যাকটেরিয়াকে মেরে ফেলে।

এই খাবারগুলি প্রায়শই অনেক বছর ধরে সংরক্ষণ করা যেতে পারে, যদি সেগুলি সঠিকভাবে সংরক্ষণ করা হয়।


-মানুষের বক্ষ গহ্বরে হৃৎপিণ্ডের দুপাশে এবং ডায়াফ্রামের ঠিক উপরে হালকা গোলাপি বর্ণের স্পঞ্জের মতো দুটি ফুসফুস অবস্থিত।
-ফুসফুসে ৬ লিটার বায়ু ধরে।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
-পূর্ণবয়স্ক মানুষে দেহের মাত্রাতিরিক্ত ওজন নির্ধারণের জন্য উচ্চতা ও ওজনের যে আনুপাতিক হার উপস্থাপন করা হয় তাকে দেহের ওজন সূচক বা বডি মাস ইনডেক্স (Body Mass Index --BMI) বলে। 
-BMI নির্ণয়ের সূত্র = ওজন ÷ (উচ্চতা)^2
-যেখানে ওজনের মান হবে কেজি তে এবং উচ্চতা হবে মিটার এ।
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0