শক্তির উৎস ও ব্যবহার (68 টি প্রশ্ন )
- নদী ও জলপ্রপাতের পানির বেগ ব্যবহার করে টারবাইন যন্ত্রের সাহায্যে যে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয় তাকে জলবিদ্যুৎ বলে।
- এটি নবায়নযোগ্য শক্তি।
- এটি খুব সহজে পরিচালনা ও রক্ষনাবেক্ষণ করা যায়।
- সবচেয়ে কম খরচে এই বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যায়।

যেসব শক্তির উৎস অফুরন্ত এবং বারবার ব্যবহার করা যায় তাদেরকে নবায়নযোগ্য শক্তির উৎস বলা হয় । সূর্য, পানি, বায়ু, পারমাণবিক শক্তি, সমুদ্রের ঢেউ ইত্যাদি হলো নবায়নযোগ্য শক্তির উৎসের উদাহরণ । 


- বৈদ্যুতিক পাখা কাজ করার সময় বিদ্যুৎ শক্তি মোটরের মাধ্যমে যান্ত্রিক শক্তিতে রূপান্তরিত হয়, যা পাখার ব্লেডগুলোকে ঘোরায় এবং বাতাস সঞ্চালন করে।
- এই রূপান্তর একটি সাধারণ শক্তি রূপান্তর যেখানে বৈদ্যুতিক শক্তি সরাসরি ঘূর্ণনশীল যান্ত্রিক শক্তিতে পরিণত হয়।
- যদিও মোটরের কিছু অংশে তাপ শক্তিও উৎপন্ন হয়, প্রধানত বৈদ্যুতিক শক্তি থেকে যান্ত্রিক শক্তি সৃষ্টি হয় যা পাখার কার্যকরী কাজ সম্পাদন করে।
যেসব প্রাকৃতিক সম্পদ পুনরায় ব্যবহারযোগ্য সেগুলোকে নবায়নযোগ্য প্রাকৃতিক সম্পদ বলে। যেমন: পানি, বায়ু, সৌরশক্তি, গাছপালা, পশুপাখি ইত্যাদি।
- প্রাকৃতিক গ্যাসের প্রধান উপাদান মিথেন(৮০%)।
- এছাড়া প্রাকৃতিক গ্যাসে থাকে ইথেন (৭%)।
- প্রোপেন(৬%),বিউটেন ও আইসো বিউটেন (৪%),পেনটেন (৩%)।

[নবম-দশম শ্রেনির রসায়ন বই এর একাদশ অধ্যায়]
- যে শক্তি বারবার ব্যবহার করা যায় এবং ব্যবহারের পরও নিঃশেষ হয়ে যায় না, তাকে নবায়নযোগ্য শক্তি বলে।
- জলবিদ্যুৎ, পরমাণু শক্তি, বায়ুবিদ্যুৎ, বায়োগ্যাস, সৌরশক্তি ও বায়োমাস নবায়নযোগ্য শক্তির উৎস।
- প্রাকৃতিক গ্যাস, কয়লা, নিউক্লিয়ার এবং পেট্রোল অনবায়নযোগ্য শক্তি।
সুপরিবাহী: যে বস্তুর মধ্য দিয়ে বিদ্যুত সহজেই প্রবাহিত হতে পারে বা চলাচল করতে পারে, তাকে সুপরিবাহী বলে। যেমন: লোহা, তামা, রূপা, সোনা ইত্যাদি।
অর্ধপরিবাহী: যে বস্তুর মধ্য দিয়ে নির্ধারিত মাত্রার বিদ্যুত প্রবাহিত হতে পারে তাকে অর্ধপরিবাহী বলে। যেমন: সিলিকন, জার্মেনিয়াম ইত্যাদি।

কঠিন পদার্থের অনেকগুলো শক্তি ব্যান্ড থাকে। যার মধ্যে তিনটি হচ্ছে প্রধান। এগুলো হচ্ছে যোজন ব্যান্ড, পরিবহন ব্যান্ড এবং নিষিদ্ধ ব্যান্ড।
যোজন ব্যান্ড : পরমাণুর সবচেয়ে বাইরের কক্ষপথে অবস্থিত ইলেকট্রনকে যােজন ইলেকট্রন বলে। যােজন ইলেকট্রনগুলাের শক্তির পাল্লা বা ব্যান্ডকে যােজন ব্যান্ড বলে।
পরিবহন ব্যান্ড : পরমাণুতে অবস্থিত মুক্ত যােজন ইলেকট্রন তড়িৎ পরিবহনে অংশগ্রহণ করে বলে এদেরকে পরিবহন ইলেকট্রন বলে। পরিবহন ইলেকট্রনগুলাের শক্তির পাল্লা বা ব্যান্ডকে পরিবহন ব্যান্ড বলে।
নিষিদ্ধ শক্তি ব্যান্ড : শক্তি স্তর রৈখিক চিত্রে পরিবহন ব্যান্ড এবং যোজন ব্যান্ড এর মধ্যবর্তী শক্তির পাল্লাকে নিষিদ্ধ শক্তি ব্যান্ড বলে।
Renewable Energy (নবায়নযোগ্য শক্তি):
- এই ধরনের শক্তির উৎসগুলি প্রাকৃতিকভাবে পূরণ হয় বা পুনঃরায় উৎপন্ন হয় এবং সহজে শেষ হয় না। এগুলি পরিবেশের উপর কম নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।
উদাহরণস্বরূপ:
- Solar Energy (সৌরশক্তি): সূর্য থেকে প্রাপ্ত শক্তি।
- Wind Energy (বায়ু শক্তি): বাতাস থেকে উৎপন্ন শক্তি।
- Tidal Energy (জোয়ার-ভাটা শক্তি): সমুদ্রের জোয়ার-ভাটা থেকে উৎপন্ন শক্তি।
- Hydroelectric Power (জলবিদ্যুৎ শক্তি), Geothermal Energy (ভূতাপীয় শক্তি), Biomass Energy (জৈববস্তু শক্তি) ইত্যাদি।

Non-Renewable Energy (অনবায়নযোগ্য শক্তি):
- এই ধরনের শক্তির উৎসগুলি সীমিত এবং একবার ব্যবহার করলে তা পূরণ হতে বহু সময় লাগে অথবা একেবারেই পূরণ হয় না। এগুলি সাধারণত ভূগর্ভস্থ জীবাশ্ম থেকে আসে এবং এদের দহন পরিবেশ দূষণ ঘটায়।
উদাহরণস্বরূপ:
- Coal (কয়লা): এটি একটি জীবাশ্ম জ্বালানি যা লাখ লাখ বছর ধরে গঠিত হয়।
- Petroleum (পেট্রোলিয়াম বা তেল), Natural Gas (প্রাকৃতিক গ্যাস), Nuclear Energy (পারমাণবিক শক্তি, যদিও এর জ্বালানি ইউরেনিয়াম সীমিত)।
- ১৯৫৪ সালে মানব কল্যাণে পারমাণবিক শক্তি ব্যবহারের সূচনা হয়, যখন সোভিয়েত ইউনিয়ন পারমাণবিক শক্তি দ্বারা বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে শুরু করে।
- এটি ছিল বিশ্বের প্রথম পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, যা অবরস্ক পারমাণবিক কেন্দ্র (Obninsk Nuclear Power Plant) নামে পরিচিত।
- এই কেন্দ্রটি মানব কল্যাণে পারমাণবিক শক্তির ব্যবহার শুরু করার প্রথম উদাহরণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।

- এর আগে, ১৯৪৫ সালে পারমাণবিক শক্তি যুদ্ধের উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়েছিল, যেমন হিরোশিমা ও নাগাসাকি-তে পারমাণবিক বোমা ফেলা হয়েছিল।
- কিন্তু ১৯৫৪ সালে পারমাণবিক শক্তি শান্তিপূর্ণ উদ্দেশ্যে, বিশেষ করে বিদ্যুৎ উৎপাদনে ব্যবহৃত হতে শুরু করে। 

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন

পারমাণবিক ফিউশন হল একটি কেন্দ্রীয় বিক্রিয়া যেখানে দুটি হাল্কা পরমাণুর নিউক্লিয়াস একত্রিত হয়ে একটি ভারী নিউক্লিয়াস গঠন করে। এই প্রক্রিয়ায় প্রচুর পরিমাণে শক্তি নির্গত হয়।

পারমাণবিক ফিউশন হল সূর্য এবং অন্যান্য নক্ষত্রের শক্তির উৎস। সূর্যের কেন্দ্রে, হাইড্রোজেন পরমাণু ফিউজ হয়ে হিলিয়াম পরমাণু গঠন করে। এই প্রক্রিয়ায় প্রচুর পরিমাণে শক্তি নির্গত হয়, যা সূর্যের আলো এবং তাপ উৎপন্ন করে।

পারমাণবিক ফিউশনকে বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহার করার জন্য বিজ্ঞানীরা অনেক বছর ধরে কাজ করছেন। পারমাণবিক ফিউশন শক্তি উৎপাদন একটি টেকসই এবং পরিবেশবান্ধব উপায় হবে। এটি কার্বন নিঃসরণ ছাড়াই প্রচুর পরিমাণে শক্তি উৎপন্ন করতে পারে।


লাউড স্পীকারে তড়িৎ শক্তি শব্দ শক্তিতে এবং মাইক্রোফোনে শব্দ শক্তি তড়িৎ শক্তিতে রূপান্তরিত হয়।

পারমাণবিক ফিউশন হল একটি কেন্দ্রীয় বিক্রিয়া যেখানে দুটি হাল্কা পরমাণুর নিউক্লিয়াস একত্রিত হয়ে একটি ভারী নিউক্লিয়াস গঠন করে। এই প্রক্রিয়ায় প্রচুর পরিমাণে শক্তি নির্গত হয়।

পারমাণবিক ফিউশন হল সূর্য এবং অন্যান্য নক্ষত্রের শক্তির উৎস। সূর্যের কেন্দ্রে, হাইড্রোজেন পরমাণু ফিউজ হয়ে হিলিয়াম পরমাণু গঠন করে। এই প্রক্রিয়ায় প্রচুর পরিমাণে শক্তি নির্গত হয়, যা সূর্যের আলো এবং তাপ উৎপন্ন করে।

পারমাণবিক ফিউশনকে বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহার করার জন্য বিজ্ঞানীরা অনেক বছর ধরে কাজ করছেন। পারমাণবিক ফিউশন শক্তি উৎপাদন একটি টেকসই এবং পরিবেশবান্ধব উপায় হবে। এটি কার্বন নিঃসরণ ছাড়াই প্রচুর পরিমাণে শক্তি উৎপন্ন করতে পারে।


- সৌরশক্তি হল সূর্য থেকে প্রাপ্ত শক্তি। এটি একটি অফুরন্ত শক্তি উৎস যা পৃথিবীতে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়।
- সৌরশক্তিকে কাজে লাগানোর জন্য বিভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়, যেমন সৌর প্যানেল, সৌর তাপীয় পাম্প এবং সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র।
গ্রিন হাইড্রোজেন হল নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহার করে তড়িৎ বিশ্লেষণের মাধ্যমে পানি থেকে হাইড্রোজেন তৈরি করা হয়। এখানে নবায়নযোগ্য জ্বালানি হিসেবে বায়ুবিদ্যুৎ, সৌরবিদ্যুৎ ও পানিবিদ্যুৎ ব্যবহার করা হয়। গ্রিন হাইড্রোজেন একটি পরিবেশবান্ধব জ্বালানি, কারণ এটি জ্বালানোর সময় কোনও কার্বন ডাই অক্সাইড নির্গত করে না। গ্রিন হাইড্রোজেনকে পরিবহন, বিদ্যুৎ উৎপাদন ও শিল্পে ব্যবহার করা যেতে পারে।

ব্লু হাইড্রোজেন হল গ্রে হাইড্রোজেনের একটি রূপ যা কার্বন ক্যাপচার এবং স্টোরেজ (CCS) প্রযুক্তি ব্যবহার করে উৎপাদিত হয়। CCS প্রযুক্তি গ্রে হাইড্রোজেন উৎপাদনের সময় নির্গত হওয়া কার্বন ডাই অক্সাইডকে ধরে রাখে এবং সংরক্ষণ করে। ব্লু হাইড্রোজেন গ্রিন হাইড্রোজেনের চেয়ে কম পরিবেশবান্ধব, তবে এটি গ্রে হাইড্রোজেনের চেয়ে পরিবেশবান্ধব।

ব্রাউন হাইড্রোজেন হল জীবাশ্ম জ্বালানি যেমন কয়লা, পেট্রোলিয়াম ও প্রাকৃতিক গ্যাস থেকে উৎপাদিত হাইড্রোজেন। ব্রাউন হাইড্রোজেন সবচেয়ে কম পরিবেশবান্ধব হাইড্রোজেনের রূপ, কারণ এটি উৎপাদনের সময় প্রচুর পরিমাণে কার্বন ডাই অক্সাইড নির্গত করে।


এক অশ্বশক্তি (HP) প্রায় 746 ওয়াটের সমান।
-কোন বস্তুর নিজস্ব কম্পাঙ্ক তার উপর আরোপিত কম্পাঙ্কের সমান হলে বস্তুটি অধিক বিস্তারে কাপতে থাকে।যাকে বলা হয় অনুনাদ।
-অনুনাদের সময় শব্দ শক্তি যান্ত্রিক শক্তিতে রূপান্তরিত হয়। আবার টেলিফোন রেডিওর প্রেরক যন্ত্রেশব্দ শক্তিকে বিদ্যুৎ শক্তিতে পরিণত করে।

অনবায়নযোগ্য শক্তি (Non - renewable Energy) নবায়ন করা যায় না এমন জ্বালানি বা শক্তি। ব্যবহারের সঙ্গে সঙ্গে এ ধরনের শক্তিসম্পদের মজুত কমতে থাকে এবং সঞ্চয় সীমিত হওয়ার দরুন তা একসময় নিঃশেষ হয়ে যায়। সকল প্রকার জীবাশ্ম জ্বালানি এ শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত।

অনবায়নযোগ্য শক্তির মধ্যে অন্যতম হলো কয়লা, তেল, প্রাকৃতিক গ্যাস, নিউক্লীয় শক্তি, যেমন ইউরেনিয়াম ইত্যাদি।
-নবায়নযোগ্য বা পুনঃচক্রায়নযোগ্য শক্তি হলো এমন এক শক্তি, যা পুনরায় বা বারবার ব্যবহার করা যায় এবং ব্যবহারের ফলে শক্তির উৎসটি নিঃশেষ হয়ে যায় না। আর যে শক্তি পুনরায়  বা বারবার ব্যবহার করা যায় না, সেগুলোই অনবায়নযোগ্য শক্তি।
- বায়োগ্যাস, বায়োমাস, সৌরশক্তি, বায়ুপ্রবাহ ও পানিপ্রবাহের শক্তি ইত্যাদি নবায়নযোগ্য শক্তির উৎস।
- প্রাকৃতিক গ্যাস, পেট্রোলিয়াম, কয়লা ইত্যাদি হলো অনবায়নযোগ্য শক্তির উৎস।
- কার্ডিওগ্রাফ হলো একটি হৃৎপিণ্ডের রোগ শনাক্তকরণ পদ্ধতি যাতে মানব দেহের হৃৎপিণ্ডের কার্যকলাপ কার্ডিওগ্রাফের সাহায্যে ইলেক্ট্রনিক উপায়ে নিরূপণ ও ধারণ করা হয়।
- স্টেথোস্কোপ হল হৃৎপিন্ড ও ফুসফুস এর শব্দ নিরূপন যন্ত্র।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন

বলের বিরূদ্ধে কাজ করে কোন বস্তুকে অন্য অবস্থা বা অবস্থানে আনতে যে পরিমাণ কাজ করা হয় তা বস্তুর মধ্যে বিভব শক্তি রূপে জমা থাকে। বস্তুটি যখন আবার তার পূর্বের অবস্থা বা অবস্থানে ফিরে আসে তখন বস্তুটি ঐ পরিমাণ বিভব শক্তি ভিন্নরূপ শক্তিতে রূপান্তরিত হয়।

বিভব শক্তি গতিশক্তি, আলো, তাপ, শব্দ, তড়িৎ ইত্যাদি শক্তিতে রূপান্তর যোগ্য। পানিবিদ্যুৎ কেন্দ্রে পানির বিভব শক্তিকে গতিশক্তিতে রূপান্তর করা হয়। গতিশক্তির সাহায্যে টারবাইনে ঘূর্ণন গতিশক্তির সৃষ্টি করা হয় এবং তা থেকে ডায়নামোর সাহায্যে তড়িৎ শক্তি উৎপাদন করা হয়।


- কুষ্ঠ, যক্ষ্মা, এনথ্রাক্স, স্কারলেট ফিভার, ধনুষ্টংকার, ডিপথেরিয়া, হুপিং কাশি ইত্যাদি হলো ব্যাকটেরিয়াঘটিত রোগ।
- ডেঙ্গু, পীতজ্বর, হাম, রুবেলা, মাম্পস, এইডস, পোলিও ইত্যাদি হলো ভাইরাসঘটিত রোগ। ডেঙ্গু ভাইরাসের কারণে ডেঙ্গুজ্বর হয়ে থাকে।
 -ডেঙ্গু ভাইরাসের বাহক হলো এডিস মশকী।
-যে যন্ত্রের সাহায্যে রাসায়নিক শক্তি থেকে নিরবিচ্ছিন্নভাবে তড়িৎ শক্তি পাওয়া যায় তাকে তড়িৎ কোষ বলে। এর দুটি প্রান্ত থাকে।একটি হলো -পজেটিভ (অ্যানোড) এবং অন্যটি নেগেটিভ (ক্যাথোড)।
-অ্যানোড তড়িৎদ্বারে জারণ এবং ক্যাথোড তড়িৎদ্বারে বিজারণ সম্পন্ন হয়।
 -বৈদ্যুতিক কোষ সর্বপ্রথম ১৮০০ সালে আবিষ্কার করেন ইটালির বিজ্ঞানী আলেকসান্দ্রো ভোল্টা ।
ফুয়েল সেল হচ্ছে এমন একটি তড়িৎ রাসায়নিক কোষ যেখানে হাইড্রোজেন এবং অক্সিজেনের বিক্রিয়ায় সরাসরি ডিসি কারেন্ট হয় এবং বাই প্রোডাক্ট হিসেবে পানি এবং তাপ উৎপন্ন হয়। অন্যান্য সাধারণ তড়িৎ রাসায়নিক কোষের মতো ফুয়েল সেলেও অন্যোড এবং ক্যাথোডের মাঝে ইলেক্ট্রোলাইট থাকে। এর গঠন অনেকটা স্যান্ডউইচের মতো। 
সুনামি শব্দটি জাপানি ভাষা থেকে এসেছে, যার অর্থ হারবার ওয়েভ বা পোতাশ্রয়ের ঢেউ। এটি আসলে বিশাল আকারের শক্তিশালী জলোচ্ছ্বাস। সমুদ্রতল বা তীরবর্তী মাটির গভীরে ভূমিকম্প অথবা টেকটনিক প্লেটের আকস্মিক উত্থানপতনের ফলে সমুদ্রের পানিতে কম্পনের তৈরি হয়, ফলে সেখানে বিশাল আকারে ঢেউয়ের সৃষ্টি হয়। একে সুনামি বলা হয়।
✔নবায়নযোগ্য শক্তি হলো এমন শক্তি, যা পুনরায় বা বারবার ব্যবহার করা যায়। ব্যবহারের ফলে শক্তির উৎসটি নিঃশেষ হয়ে যায় না।

✔বিভিন্ন প্রাকৃতিক উৎস যেমন: সূর্যের আলো ও তাপ, বায়ু প্রবাহ, জলপ্রবাহ, জৈব শক্তি (জৈবভর), ভূ-তাপ, সমুদ্র তরঙ্গ, সমুদ্র-তাপ, জোয়ার-ভাটা, শহুরে আবর্জনা, হাইড্রোজেন ফুয়েল সেল ইত্যাদি নবায়নযোগ্য শক্তির উৎস হিসেবে বিবেচিত হয়।
✔যে শক্তি একবার ব্যবহার করা হলে তা থেকে পুনরায় শক্তি উৎপন্ন করা যায় না তাকে অনবায়নযোগ্য শক্তি বলে। যেমনঃখনিজ তেল, কয়লা, ইউরেনিয়াম ইত্যাদি।

✔বায়োগ্যাস হলো পচনশীল জৈববস্তুসমূহ হতে তৈরি গ্যাস। সব প্রাণীরই মল হতে প্রক্রিয়াজাতকরণের মাধ্যমে এ গ্যাস তৈরি করা যায়। পশুর গোবর ও অন্যান্য পচনশীল পদার্থ বাতাসের অনুপস্থিতিতে পঁচানোর ফলে যে গ্যাস তৈরি হয় তাই হচ্ছে বায়োগ্যাস।বায়োগ্যাস প্লান্টে গোবর ও পানির অনুপাত থাকে ১ঃ২।

✔যেকোন পচনশীল বস্তু বায়োগ্যাস তৈরির কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহৃত হতে পারে।

১।মলমূত্র (মানুষ, গরু, মহিষ, ছাগল, ভেড়া, হাস, মুরগী ইত্যাদি)

২।তরি-তরকারি, ফল-মূল ও মাছ-মাংসের ফেলনা অংশ ।

৩।লতাপাতা, বিভিন্ন আবর্জনা ও কচুরিপানা ।


ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন

 প্রাকৃতিক গ্যাসের অনুপাত:-

(a.) Methane- 97.33%
(b.) Ethane- 1.72%
(c.) Propane - 0.35%
(d.) Higher carbon - 0.19%
(e.) Carbon Di Oxide- 0.05%


সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0