চিকিৎসা (51 টি প্রশ্ন )
- হাম মূলত একটি বায়ুবাহিত রোগ।
- হামে আক্রান্ত ব্যক্তি হাঁচি বা কাশি দিলে জীবাণু বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে এবং এটি ২ ঘন্টা বাতাসে ভেসে থাকতে পারে বা কোনও কিছুর পৃষ্ঠতলে লেগে থাকতে পারে।
- শিশু যদি আগ থেকে ভিটামিন ‘এ’র অভাবে ভোগে, তবে হাম হলে শিশু অন্ধ হয়ে যেতে পারে।
- তবে সঠিক সময়ে প্রতিষেধক টিকা দিলে হাম হওয়ার আশঙ্কা থাকে না।
৬ মাস থেকে ৫ বছর বয়সী শিশুকে একটি করে লাল ক্যাপসুল ও ৬ থেকে ১১ মাস বয়সী শিশুকে একটি করে নীল ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়।
- হৃদরোগের চিকিৎসায় পেসমেকার, ওপেন হার্ট সার্জারি, করোনারি বাইপাস সার্জারি, এবং এনজিওপ্লাস্টি ব্যবহৃত হয়। 

পেসমেকার:
- এটি হৃৎপিন্ডের স্বাভাবিক স্পন্দন বজায় রাখতে সাহায্য করে।
- পেসমেকার একটি ছোট যন্ত্র যা বৈদ্যুতিক তরঙ্গ ছড়িয়ে হৃৎস্পন্দনের ছন্দ বজায় রাখে।

ওপেন হার্ট সার্জারি:
- যখন শল্যচিকিৎসক রোগীর বুক কেটে হৃৎপিন্ডে সরাসরি অস্ত্রোপচার করেন, এটি ওপেন হার্ট সার্জারি নামে পরিচিত।
- এই প্রক্রিয়াটি সাধারণত গুরুতর হার্ট সমস্যার জন্য ব্যবহৃত হয়।

এনজিওপ্লাস্টি:
- এটি একটি পদ্ধতি যেখানে বড় ধরনের অস্ত্রোপচার ছাড়াই সংকীর্ণ বা রূদ্ধ করোনারি ধমনীকে পুনরায় প্রশস্ত করা হয়, যাতে রক্ত প্রবাহ স্বাভাবিক হয়।
- এর মূল উদ্দেশ্য হলো সংকীর্ণ বা বন্ধ ধমনীর মাধ্যমে হৃৎপিন্ডে পর্যাপ্ত অক্সিজেন (O2) সরবরাহ নিশ্চিত করা, ফলে হৃৎপিন্ড এবং দেহ সচল থাকে।
- এনজিওপ্লাস্টি বুকে ব্যথা (অ্যানজাইনা), হার্ট ফেইলিউর, হার্ট অ্যাটাকসহ অন্যান্য মারাত্মক হার্ট রোগ থেকে মুক্তি পাওয়ার একটি কার্যকর উপায়।

- ১৯৭৭ খ্রিস্টাব্দে সুইজারল্যান্ডের ডাঃ অ্যানডেস গয়েন জিগ সর্বপ্রথম এ পদ্ধতি প্রয়োগ করবেন।


- ভ্যাকসিন রোগের বিরুদ্ধে শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি করে কাজ করে।
- এটি একটি নিষ্ক্রিয় বা দুর্বল করা রোগজীবাণু বা রোগজীবাণুর অংশ ধারণ করে যা শরীরকে সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করতে শেখায়।

- রেডিয়াল আর্টারির ওপর খ্রি-ফিঙ্গার পদ্ধতি ব্যবহার করে সাধারণত Pulse দেয়া হয় Radial ধমনীতে । 


• নিউরোলজি হলো স্নায়ুতন্ত্র সম্পর্কিত বিজ্ঞান।

• স্নায়ুতন্ত্র হলো আমাদের শরীরের একটি জটিল নেটওয়ার্ক যা আমাদের চিন্তা, অনুভূতি, আচরণ এবং শারীরিক কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ করে।

• নিউরোলজির মূল বিষয়গুলোর মধ্যে রয়েছে:

- মস্তিষ্কের গঠন এবং কার্যকারিতা
- স্নায়ুতন্ত্রের কোষ এবং টিস্যু
- স্নায়ুতন্ত্রের রোগ
- স্নায়ুতন্ত্রের বিকাশ
- স্নায়ুতন্ত্রের আচরণগত প্রভাব
-পালস অক্সিমিটার হল একটি ছোট, বহনযোগ্য যন্ত্র যা রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা পরিমাপ করে।
-এটি সাধারণত আঙুলের মাথায় বা কানের লতিতে লাগানো হয়।
-পালস অক্সিমিটার আলোর একটি সংকেত রক্তের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত করে এবং রক্তের অক্সিজেনযুক্ত হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ পরিমাপ করে।
-এই পরিমাপটি একটি সংখ্যা হিসাবে প্রদর্শিত হয়, যা সাধারণত 95 থেকে 100 শতাংশের মধ্যে থাকে।

- অ্যাসপিরিন একটি নন-স্টেরয়েডাল অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি ড্রাগ (NSAID) যা রক্তের প্লেটলেটকে একসাথে জমাট বাঁধতে বাধা দেয়। এটি রক্তকে পাতলা করতে এবং রক্ত জমাট বাঁধার ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।

- ডাইক্লোরোফেনাক, প্যারাসিটামল এবং প্যাথেডিন হল NSAID, কিন্তু এগুলি রক্ত পাতলা করার জন্য ব্যবহার করা হয় না। ডাইক্লোরোফেনাক এবং প্যাথেডিন ব্যথা এবং প্রদাহের চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত হয়। প্যারাসিটামল ব্যথা, জ্বর এবং মাথাব্যথার চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত হয়।

- সুতরাং, রক্ত পাতলা রাখতে সাহায্য করার জন্য অ্যাসপিরিন হল সবচেয়ে উপযুক্ত ওষুধ।


• ঠোঁটের কোণ ও মুখের চারদিকে ফেটে যাওয়াকে "ফিশার" বলা হয়। এটি একটি সাধারণ সমস্যা যা প্রায়শই শীতকালে দেখা যায়। এটি ঠোঁটের কোণ, মুখের কোণ, মুখের চারপাশের চামড়া, এমনকি নাকের চামড়াতেও হতে পারে।
• ফিশারের কারণগুলির মধ্যে রয়েছে:
- শীতকালে ত্বকের রুক্ষতা
- লালাগ্রন্থির সমস্যা
- ভিটামিন বি২ অভাব
- আয়রনের অভাব
- কিছু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
- অ্যালার্জি

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
-প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য স্বাস্থ্যকর বডি মাস ইনডেক্স (BMI) পরিসীমা হলো 18.5 থেকে 24.9।
-BMI হলো শরীরের ওজন এবং উচ্চতার একটি পরিমাপ যা শরীরের ওজনের অস্বাস্থ্যকর মাত্রা নির্ধারণ করতে ব্যবহৃত হয়।
-BMI 18.5 থেকে কম হলে, এটিকে কম ওজন বলে মনে করা হয়।
-BMI 25 থেকে 29.9 এর মধ্যে হলে, এটিকে অতিরিক্ত ওজন বলে মনে করা হয়।
-BMI 30 বা তার বেশি হলে, এটিকে স্থূলতা বলে মনে করা হয়।
শরীরে কোনো স্থানে কোষের দ্রুত, অস্বাভাবিক ও অনিয়ন্ত্রিত বিভাজন হলে তাকে ক্যান্সার বলে। দেহে অস্বাভাবিক কোষ বিভাজনের ফলে ক্যান্সার রোগ হয়। এই রোগে মৃত্যুর হার অনেক বেশি।
ভাইরাস একটি ল্যাটিন শব্দ, যার অর্থ বিষ।
ভাইরাসজনিত রোগ- ইনফ্লুয়েঞ্জা, পোলিও, হাম বসন্ত, ডেঙ্গু, জলাতঙ্ক, হার্পিস, করোনা, প্রভৃতি।
-হেপাটাইটিস বি একটি মারাত্মক সংক্রামক রোগ যা যকৃত বা লিভার কে আক্রমণ করে, যারা কারনে জন্ডিস দেখা যায়।
-হেপাটাইটিস বি ভাইরাস (HBV) এর আক্রমণে এ রোগ হয়।
-অনেক সময় সংক্রমণের প্রথম দিকে কোন লক্ষন প্রকাশ পায় না।
-তবে অনেক ক্ষেত্রে বমি বমি ভাব, চামড়া হলুদ হওয়া, ক্লান্তি, পেট ব্যাথা, প্রস্রাব হলুদ হওয়া প্রভৃতি লক্ষন দেখা যায়।
- প্রাকৃতিক নিয়মে চিকিৎসা বলতে সাধারণত এমন চিকিৎসা পদ্ধতিকে বোঝানো হয় যেখানে ওষুধ বা অস্ত্রোপচারের পরিবর্তে প্রাকৃতিক উপায় এবং শারীরিক কার্যকলাপের মাধ্যমে রোগ নিরাময় করা হয়। - ফিজিওথেরাপি (Physiotherapy) এমন একটি চিকিৎসা পদ্ধতি যা প্রাকৃতিক নিয়মে শরীরের ব্যথা, আঘাত বা অসুস্থতা নিরাময়ে ব্যবহৃত হয়। - ফিজিওথেরাপিতে বিভিন্ন শারীরিক ব্যায়াম, ম্যাসাজ, তাপ বা ঠান্ডা প্রয়োগ, এবং বৈদ্যুতিক উদ্দীপনা ব্যবহার করা হয়। - এটি মূলত পেশি, হাড়, এবং স্নায়ুর কার্যক্ষমতা পুনরুদ্ধার এবং ব্যথা উপশমে কার্যকর। - মেট্রোথেরাপি: এটি কোনো প্রচলিত চিকিৎসা পদ্ধতি নয়। - বায়োমেকানিকস: এটি শরীরের গতিবিদ্যা এবং শারীরিক কার্যকলাপের বিজ্ঞান। - মাইলোথেরাপি: এটি পেশি এবং টিস্যুর চিকিৎসার একটি বিশেষ পদ্ধতি, তবে এটি ফিজিওথেরাপির মতো বিস্তৃত নয়।
-পুরুষত্বহীনতার চিকিৎসায় একটি আলোড়ন সৃষ্টিকারী ঔষধ ভায়াগ্রা।
-এর মূল উপাদান সিলডেনাফিল সাইট্রেট।
-ভায়াগ্রা হচ্ছে এক বিষেশ রাসায়নিক উপাদান যা পুরুষাঙ্গে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে।এর ফলে পুরুষত্বহীন রোগী যৌন উত্তেজনা অনুভব করে এবং তাদের পুরুষাঙ্গ উথিত হয়।
-হার্ট ফেইলর,হার্ট অ্যাটাক,উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের জন্য এই ঔষধ ব্যবহার করা অত্যন্ত ঝুকিপূর্ণ ।


পেনিসিলিন এক প্রকার অ্যান্টিবায়োটিক। এটি পেনিসিলিয়াম (Penicillium) নামক ছত্রাক তৈরি করা হয়। ব্যাক্টেরিয়ার কোষপ্রাচীরের পেপটিডোগ্লাইকেন সংশ্লেষণ বন্ধ করে পেনিসিলিন কাজ করে থাকে।

পেনিসিলিন এন্টিবায়োটিক ঐতিহাসিক দিক দিয়ে গুরুত্বপূর্ণ। কারণ তারা ছিল প্রথম ওষুধ, যা অনেক গুরুতর যেমন সিফিলিস হিসাবে রোগ, বিভিন্ন ধরনের সংক্রমণের বিরুদ্ধে কার্যকর ছিল। পেনিসিলিন এখনও ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে; যদিও ব্যাকটেরিয়া এখন অনেক ধরনের প্রতিরোধ গড়ে তুলেছে এর বিরুদ্ধে। সব পেনিসিলিন বিটা-ল্যাক্টাম অ্যান্টিবায়োটিক এবং ব্যাকটেরিয়া বিরুদ্ধে ব্যবহার করা হয়, সাধারণত গ্রাম-ব্যাকটেরিয়ার সৃষ্ট ইনফেকশনের চিকিত্সায় এর কার্যকারিতা ভালো।


জন্ডিসে শরীরের সর্ববৃহৎ গ্রন্থি যকৃত বা লিভার আক্রান্ত হয় ।কোন ব্যক্তি ভাইরাল হেপাটাইটিসে আক্রান্ত হলে সাধারণত জন্ডিস দেখা দেয়। জন্ডিস দেখা দিলে রক্তে বিলুরুবিনের মাত্রা বেড়ে যায় । দেহত্বক ,মুখ ,চোখ এবং থুথু হলুদ হয়ে যায় ।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
 

এন্টিবায়োটিকের কাজ--জীবাণু ধ্বংস করা.


 

∎জন্ডিস:

জন্ডিস (Jaundice) যা ইক্টেরাস (ictetus) নামেও পরিচিত, আসলে কোন রোগ নয়, এটি রোগের লক্ষণ মাত্র। জন্ডিস হলে রক্তে বিলরুবিনের মাত্রা বেড়ে যায় ফলে ত্বক,স্ক্লের বা চোখের সাদা অংশ ও অন্যন্য মিউকাস ঝিল্লি হলুদ হয়ে যায়। রক্তে বিলিরুবিনের ঘনত্ব 1.2 mg/dL এর নিচে থাকে (25 µmol/L এর নিচে)। 3 mg/dL বা 50 µmol/L এর বেশি হলে জন্ডিস হয়।  jaundice শব্দটি ফরাসি শব্দ jaunisse, থেকে এসেছে যার অর্থ হলুদাভ।



 

∎ডেঙ্গু জ্বর:

ডেঙ্গু জ্বর যা ব্রেকবোন ফিভার নামেও পরিচিত, একটি সংক্রামক ট্রপিক্যাল ডিজিজ যা ডেঙ্গু ভাইরাস-এর কারণে হয়। যে উপসর্গগুলি দেখা যায় তার মধ্যে আছে জ্বর, মাথাব্যথা,পেশি এবং গাঁটে ব্যথা, এবং একটি বৈশিষ্ট্য ত্বকে র‍্যাশ যা হামজ্বরের সমতুল্য। স্বল্প ক্ষেত্রে অসুখটি প্রাণঘাতী ডেঙ্গু হেমোর‍্যাজিক ফিভার-এ পর্যবসিত হয় ,যার ফলে রক্তপাত, রক্ত অনুচক্রিকার কম মাত্রা এবং রক্ত প্লাজমার নিঃসরণ অথবা ডেঙ্গু শক সিন্ড্রোম-এ পর্যবসিত হয়, যেখানেরক্তচাপ বিপজ্জনকভাবে কম থাকে। ডেঙ্গু জ্বরের বাহক এডিস মশা।


 

∎নিউমোনিয়া:

নিউমোনিয়া (Pneumonia) ফুসফুসের প্রদাহজনিত একটি রোগের নাম। ইহা হল ফুসফুসের প্যারেনকাইমার প্রদাহ বিশেষ। সাধারণত ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক সংক্রমণের কারণে নিউমোনিয়া হয়। নিউমোনিয়া মৃদু বা হালকা থেকে জীবন হানিকরও হতে পারে। নিউমোনিয়া থেকে ফ্লু হবারও সম্ভাবনা থাকে। নিউমোনিয়া সাধারণত বয়স্ক ব্যক্তিদের, যারা দীর্ঘদিন রোগে ভুগছেন অথবা যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল বা কম তাদের মধ্যে বেশি দেখা যায়। তবে তরুণ, অল্প বয়স্ক, স্বাস্থ্যবান লোকদেরও নিউমোনিয়া হতে পারে।


কার্বন ও অক্সিজেনের যৌগ কার্বন মনোক্সাইড (CO) একটি বর্ণ ও গন্ধহীন গ্যাস। শ্বাসবায়ুর সঙ্গে শরীরে গেলে তার মারাত্মক পরিণাম হতে পারে এ বিচারে কার্বন মনোক্সাইড তীব্র বিষ-গ্যাস, যা মানবদেহে রক্তের অক্সিজেন পরিবহন ক্ষমতা নষ্ট করে দেয়।
 

∎ডায়াবেটিস:

ডায়াবেটিস (Diabetes) একটি হরমোন সংশ্লিষ্ট রোগ। দেহযন্ত্র অগ্ন্যাশয় যদি যথেষ্ট ইনসুলিন তৈরি করতে না পারে অথবা শরীর যদি উৎপন্ন ইনসুলিন ব্যবহারে ব্যর্থ হয়, তাহলে যে রোগ হয় তা হলো 'ডায়াবেটিস' বা 'বহুমূত্র রোগ'। তখন রক্তে চিনি বা শকর্রার উপস্থিতিজনিত অসামঞ্জস্য দেখা দেয়। ইনসুলিনের ঘাটতিই হল এ রোগের মূল কথা। অগ্ন্যাশয় থেকে নিঃসৃত হরমোন ইনসুলিন, যার সহায়তায় দেহের কোষগুলো রক্ত থেকে গ্লুকোজকে নিতে সমর্থ হয় এবং একে শক্তির জন্য ব্যবহার করতে পারে। ইনসুলিন উৎপাদন বা ইনসুলিনের কাজ করার ক্ষমতা-এর যেকোনো একটি বা দুটোই যদি না হয়, তাহলে রক্তে বাড়তে থাকে গ্লুকোজ। আর একে নিয়ন্ত্রণ না করা গেলে ঘটে নানা রকম জটিলতা, দেহের টিস্যু ও যন্ত্র বিকল হতে থাকে।


 

∎মানুষের হৃৎপিন্ডে চারটি প্রকোষ্ঠ থাকে।


রক্তের নমুনায় বিলিরুবিনের মাত্রা পরিমাপ করা হয় বিলিরুবিন টেস্ট দিয়ে। বিলিরুবিন থাকে পিত্তরসে। এর রং বাদামি হলুদ। রক্তের লোহিত কণিকাকে লিভার(যকৃত)ভাঙ্গলে বিলিরুবিন তৈরি হয়।  প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের বিলিরুবিনের স্বাভাবিক মাত্রা ০.৩ থেকে ১ মি.গ্রা./ডেসিলিটার।


মানুষের গায়ের রঙ নির্ভর করে চামড়ার মেলানিনের ‍উপস্থিতির উপর। চামড়ার মেলানোসাইট নামক একপ্রকার কোষ মেলানিন তৈরি করে। চামড়ায় মেলানিনের পরিমাণ বেশি থাকলে গায়ের রঙ কালো হয় আর মেলানিন কম থাকলে গায়ের রঙ ফর্সা হয়।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
 

∎ গোয়ানিন DNA এর নাইট্রোজেন বেস।


সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0