ইলেকট্রনিক্স টেকনোলজি (36 টি প্রশ্ন )
- প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটার ছিলো ভ্যাকুয়াম টিউব ভিত্তিক৷
- দ্বিতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারের ভিত্তি ছিলো ট্রানজিস্টর।
- তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার ছিলো সিলিকন চিপ ভিত্তিক ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট বা IC বেজড৷
- চতুর্থ প্রজন্মের কম্পিউটারে VLSI এবং মাইক্রোপ্রসেসরের প্রসার ও প্রচলন হয়।



- ট্রানজিস্টরের বেস (Base) অংশটি সিগন্যাল নিয়ন্ত্রণের জন্য ব্যবহৃত হয়।
- এটি ট্রানজিস্টরের তিনটি টার্মিনালের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নিয়ন্ত্রণকারী অংশ।
- বেসের মাধ্যমে অল্প পরিমাণ কারেন্ট প্রবাহিত করে ট্রানজিস্টরের কালেক্টর (Collector) এবং ইমিটার (Emitter) এর মধ্যে বড় পরিমাণ কারেন্ট প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
- বেস খুব পাতলা এবং এতে কম ডোপিং করা থাকে।
- এটি ইমিটার থেকে আসা চার্জ ক্যারিয়ারদের (ইলেকট্রন বা হোল) কালেক্টরের দিকে প্রবাহিত করতে সাহায্য করে।
- অর্ধপরিবাহী এক বিশেষ ধরনের পদার্থ, যাদের তড়িৎ পরিবাহিতা পরিবাহী এবং অন্তরকের মাঝামাঝি।
- সিলিকন, জার্মেনিয়াম, ক্যাডমিয়াম সালফাইড, গ্যালিয়াম আর্সেনাইড ইত্যাদি অর্ধপরিবাহী পদার্থের উদাহরণ।
- বিশুদ্ধ অর্ধপরিবাহক শীতল অবস্থায় অন্তরকের মত কাজ করে এবং স্বাভাবিক কক্ষ তাপমাত্রায় খুব সামান্য পরিবাহী।
- তাপমাত্রা বৃদ্ধির সাথে সাথে অর্ধপরিবাহীর আপেক্ষিক রোধ কমতে থাকে।
- আইসি একটি সমন্বিত বর্তনী অর্ধপরিবাহী উপাদানের উপরে নির্মিত অনেকগুলি আণুবীক্ষণিক ইলেকট্রনিক উপাদানের অত্যন্ত ক্ষুদ্র সমবায় বা বর্তনী, যাকে অতিক্ষুদ্র ও একটিমাত্র খণ্ডবিশিষ্ট যন্ত্রাংশ হিসেবে উৎপাদন করা হয়।
- এটি মাইক্রোচিপ, সিলিকন চিপ, সিলিকন চিলতে, আইসি বা কম্পিউটার চিপ নামেও পরিচিত।
- মাইক্রোইলেকট্রনিক্স প্রযুক্তির সাহায্যে অতিক্ষুদ্র পরিসরে এই ইলেকট্রনিক্স বর্তনী তৈরি করা যায়।
• পরিবাহী পদার্থ হলো সেসব পদার্থ যাদের মধ্য দিয়ে বিদ্যুৎ সহজেই প্রবাহিত হতে পারে। লোহা একটি পরিবাহী পদার্থ, কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে মুক্ত ইলেকট্রন থাকে যা বিদ্যুৎ প্রবাহিত করতে পারে।

• অন্যদিকে, সিলিকন, রাবার এবং কাঁচ অপরিবাহী পদার্থ। অপরিবাহী পদার্থের মধ্য দিয়ে বিদ্যুৎ সহজেই প্রবাহিত হতে পারে না।
- ফ্যাদোমিটার - সমুদ্রের গভীরতা নির্ণায়ক যন্ত্র।

- ব্যারােমিটার - বায়ুমন্ডলের চাপ নির্ণায়ক যন্ত্র।
- সেক্সট্যান্ট - সূর্য ও অন্যান্য গ্রহের কৌণিক উন্নতি পরিমাপক যন্ত্র।
- ম্যানােমিটার - গ্যাসের চাপ নির্ণায়ক যন্ত্র।
- সিসমোগ্রাফ - ভূমিকম্প নির্ণায়ক যন্ত্র।
- ক্রোনােমিটার - সমুদ্রের দ্রাঘিমা নির্ণয়ের যন্ত্র বা সূক্ষ্মভাবে সময় পরিমাপ করার যন্ত্র।
- জাইরাে কম্পাস - জাহাজের দিক নির্ণয়ের যন্ত্র।
- এনিমোমিটার - বাতাসের গতিবেগ ও শক্তি পরিমাপক যন্ত্র।

ভূ-অভ্যন্তরে কোনো কারণে দ্রুত বিপুল শক্তি মুক্ত হওয়ায় ভূ-পৃষ্ঠে যে প্রবল ঝাঁকুনি বা কম্পনের সৃষ্টি হয়, তাকে ভূমিকম্প বলে।
ভূমিকম্প সৃষ্টির জন্য এক ধরনের তরঙ্গের সৃষ্টি হয়। এ তরঙ্গ উৎপত্তিস্থল থেকে চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে।

-ভূমিকম্প সৃষ্টির উৎপত্তিস্থলকে কেন্দ্র (Focus) বলে।
-কেন্দ্র থেকে লম্বালম্বিভাবে ভূ-পৃষ্ঠের উপরিস্থ বিন্দু উপকেন্দ্র এপিসেন্টার(Epicentre) হিসেবে পরিচিত।
-ভূমিকম্প কেন্দ্রের গভীরতা ৫ থেকে ১১০০ কিলোমিটারের বেশি হতে পারে।

ভূকম্পন কেন্দ্রের অবস্থানের ভিত্তিতে কেন্দ্রকে তিনটি ভাগে ভাগ করা যায়। যেমন:-
১.অগভীর কেন্দ্ৰ ৫-৬০ কি.মি.,
২.মাঝারি কেন্দ্র ৬০-৩০০ কি.মি. এবং
৩.গভীর কেন্দ্র ৩০০ কি.মি. এর অধিক।


ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
অর্ধপরিবাহী এক বিশেষ ধরনের পদার্থ, যাদের তড়িৎ পরিবাহিতা পরিবাহী এবং অন্তরকের মাঝামাঝি। সিলিকন, জার্মেনিয়াম, ক্যাডমিয়াম সালফাইড, গ্যালিয়াম আর্সেনাইড ইত্যাদি অর্ধপরিবাহী পদার্থের উদাহরণ। কোন পদার্থ কতটুকু তড়িৎ পরিবহন করতে সক্ষম তা তাদের আপেক্ষিক রোধের মানের ওপর নির্ভর করে


অর্ধপরিবাহী এক বিশেষ ধরনের পদার্থ, যাদের তড়িৎ পরিবাহিতা পরিবাহী এবং অন্তরকের মাঝামাঝি। সিলিকন, জার্মেনিয়াম, ক্যাডমিয়াম সালফাইড, গ্যালিয়াম আর্সেনাইড ইত্যাদি অর্ধপরিবাহী পদার্থের উদাহরণ। বিশুদ্ধ অর্ধপরিবাহক শীতল অবস্থায় অন্তরকের মত কাজ করে এবং স্বাভাবিক কক্ষ তাপমাত্রায় খুব সামান্য পরিবাহী। তাপমাত্রা বৃদ্ধির সাথে সাথে অর্ধপরিবাহীর আপেক্ষিক রোধ কমতে থাকে।


- ট্রানজিস্টারে দুটি p-n জাংশন থাকে'

- ট্রানজিস্টরের দুটি জাংশন হলো ইমিটার-বেস জাংশন এবং কালেক্টর-বেস জাংশন।

- বাইপোলার জাংশন ট্রানজিস্টর (BJT) তিনটি সেমিকন্ডাক্টর অঞ্চল নিয়ে গঠিত - ইমিটার, বেস এবং কালেক্টর। এই তিনটি অঞ্চলের মধ্যে দুটি P-N জাংশন তৈরি হয়: একটি ইমিটার ও বেসের মধ্যে,

- অন্যটি বেস ও কালেক্টরের মধ্যে। ইমিটার-বেস জাংশন সাধারণত ফরওয়ার্ড বায়াসড থাকে এবং কালেক্টর-বেস জাংশন রিভার্স বায়াসড থাকে। এই দুই জাংশনের মাধ্যমেই ট্রানজিস্টরের অ্যাম্প্লিফিকেশন ও সুইচিং কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
☞ ১৯৪৭ সালের ১৬ই ডিসেম্বর বেল ল্যাবরেটরির উইলিয়াম শকলি, জন বার্ডিন এবং ওয়াল্টার ব্রাটেইন পৃথিবীর প্রথম ব্যবহারিক পয়েন্ট-কন্টাক্ট ট্রানজিস্টর তৈরি করতে সক্ষম হন। তারা মূলত যুদ্ধকালীন সময়ে যুদ্ধে উপযোগীতার জন্য বিশুদ্ধ জার্মেনিয়াম কেলাস মিশ্রিত ডায়োড তৈরির জন্য গবেষণা করছিলেন। ১৯৪৮ সালে তাদের সেমিকন্ডাক্টরের উন্নতি সাধন করেন এবং নাম দেয়া হয় ট্রান্সজিস্টর। 

☞ ট্রানজিস্টর আবিষ্কারের জন্য ১৯৫৬ সালে নোবেল দেওয়া হয়।

☞ আইসি আবিষ্কৃত হয় 1958 সালে জ্যাক কেলবি কর্তৃক।
✔রেকটিফায়ার হলো একটি বৈদ্যুতিক যন্ত্র যা পরিবর্তনশীল বিদ্যুৎ প্রবাহকে , একমুখী বিদ্যুৎ প্রবাহে রূপান্তরিত করে, যার দিক হলো একটি নির্দিষ্ট দিকে এবং এই প্রক্রিয়াকে বলে একমুখীকরন বা রেকটিফিকেশন)

✔রেকটিফায়ার দুই প্রকারঃ১. সেন্টার টেপ-ফুল ওয়েভ রেকটিফায়ার ২. ফুল-ওয়েভ ব্রিজ রেকটিফায়ার।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন


একটি p-n জংশন হল অর্ধপরিবাহী পদার্থের দুটি অঞ্চলের মধ্যে একটি সীমানা বা ইন্টারফেস, একটি উচ্চ ঘনত্বের ধনাত্মক চার্জ বাহক (p-টাইপ) এবং অন্যটি উচ্চ ঘনত্বের ঋণাত্মক চার্জ বাহক (n-টাইপ)। একটি পি-টাইপ এবং একটি এন-টাইপ সেমিকন্ডাক্টর উপাদান একত্রিত করে এই সংযোগ তৈরি করা হয়েছে।

যখন এই দুই ধরনের সেমিকন্ডাক্টরকে একত্রিত করা হয়, তখন এন-টাইপ অঞ্চল থেকে অতিরিক্ত ইলেকট্রন এবং পি-টাইপ অঞ্চল থেকে ছিদ্র (অনুপস্থিত ইলেকট্রন) জংশন জুড়ে ছড়িয়ে পড়ে, এমন একটি অঞ্চল তৈরি করে যা চার্জ বাহকের ক্ষয়প্রাপ্ত হয়, যাকে বলা হয় হ্রাসের অঞ্চলের. অবক্ষয় অঞ্চল জংশন জুড়ে চার্জ বাহকগুলির বিস্তারের জন্য একটি সম্ভাব্য বাধা হিসাবে কাজ করে।

যখন একটি ভোল্টেজ একটি নির্দিষ্ট দিকে p-n জংশন জুড়ে প্রয়োগ করা হয়, তখন অবক্ষয় অঞ্চলটি সংকীর্ণ হয়ে যায় এবং সম্ভাব্য বাধা কমে যায়, যা কারেন্ট প্রবাহিত হতে দেয়। এটি অনেক ইলেকট্রনিক ডিভাইসের ভিত্তি, যেমন ডায়োড এবং ট্রানজিস্টর, যা বৈদ্যুতিক প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করতে p-n জংশনের অনন্য বৈশিষ্ট্য ব্যবহার করে।
রিমোট সেন্সিং বা দূর অনুধাবন হলো সরাসরি ছোঁয়া ছাড়াই উপগ্রহ, বিমান বা ড্রোন থেকে আলোকচুম্বকীয় তরঙ্গ (দৃশ্যমান, ইনফ্রারেড, রাডার ইত্যাদি) গ্রহণ করে ভূ-মণ্ডল ও পরিবেশ বিশ্লেষণ করা। সেন্সরগুলি প্রতিফলিত বা নির্গত সংকেত রেকর্ড করে ছবি ও স্পেকট্রাম তৈরী করে। এটি কৃষি, বন, জলসম্পদ, মানচিত্র নির্মাণ ও দুর্যোগ পর্যবেক্ষণে ব্যবহৃত হয়। সুবিধা: বড় এলাকা দ্রুত পর্যবেক্ষণ; সীমাবদ্ধতা: মেঘআবরণ, রেজোলিউশন ও ডেটা প্রক্রিয়াকরণের প্রয়োজন।


 

ডায়োড সবচেয়ে বেশী ব্যবহৃত হয়--রেক্টিফায়ার হিসেবে.


 

∎ওয়াইম্যাক্স:

ওয়াইম্যাক্স (WiMAX), হচ্ছে ওয়ার্লডওয়াইড ইন্টারঅপারেবিলিটি ফর মাইক্রোওয়েভ অ্যাকসেস এর সংক্ষিপ্তরুপ। এটি একটি টেলিযোগাযোগ প্রযুক্তি, যার মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে পয়েন্ট-টু-পয়েন্ট থেকে শুরু করে পূর্ণাঙ্গ মোবাইল সেলুলার ইত্যাদি বিভিন্ন রকমের তারবিহীন তথ্য আদানপ্রদান করা। মূলত আইইইই ৮০২.১৬ স্ট্যান্ডার্ড অনুযায়ী এটি প্রণীত হচ্ছে, যার অপর নাম ওয়ারলেসম্যান। ওয়াইম্যাক্স নামটি দিয়েছে ওয়াইম্যাক্স ফোরাম। ২০০১ সালে স্টান্ডার্ড অনুযায়ী প্রযুক্তিটির বাস্তবায়ন করার উদ্দেশ্যে ওয়াইম্যাক্স ফোরাম প্রতিষ্ঠিত হয়। ফোরামের ভাষ্যমতে ওয়াইম্যাক্স হচ্ছে শেষ মাইল পর্যন্ত তারহীন ব্রডব্যান্ড নেটওয়ার্কের ব্যবস্থা, যা প্রচলিত কেবল বা ডিএসএল এর একটি বিকল্প প্রযুক্তি।




ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন

সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0