উদ্ভিদ কোষে সাধারণত তিন ধরনের প্লাস্টিড থাকে। এগুলো হলো:
ক্লোরোপ্লাস্ট (Chloroplast): এটি সবুজ রঙের প্লাস্টিড। এর মধ্যে ক্লোরোফিল নামক সবুজ রঞ্জক পদার্থ থাকায় এটি সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় খাদ্য তৈরি করতে পারে। পাতা ও কচি কাণ্ডের কোষে এদের দেখা যায়।
ক্রোমোপ্লাস্ট (Chromoplast): এটি রঙিন প্লাস্টিড (তবে সবুজ নয়)। এতে ক্যারোটিন (কমলা), জ্যান্থোফিল (হলুদ) ইত্যাদি রঞ্জক পদার্থ থাকে। ফুল, ফল এবং গাজরের মূলের আকর্ষণীয় রঙের জন্য ক্রোমোপ্লাস্ট দায়ী। এর প্রধান কাজ হলো পরাগায়ন ও বীজ বিস্তারে সাহায্য করা।
লিউকোপ্লাস্ট (Leucoplast): এটি বর্ণহীন প্লাস্টিড। যেসব কোষে সূর্যের আলো পৌঁছায় না, যেমন - মূল, ভূনিম্নস্থ কাণ্ড ইত্যাদিতে এদের পাওয়া যায়। এর প্রধান কাজ হলো খাদ্য সঞ্চয় করা। খাদ্য সঞ্চয়ের ধরন অনুযায়ী এটি আবার তিন প্রকারের হতে পারে (যেমন- অ্যামাইলোপ্লাস্ট শ্বেতসার সঞ্চয় করে)।
- অস্থি যোজক কলার রূপান্তরিত এবং এটি দেহের সবচেয়ে দৃঢ় কলা। - প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের দেহে লম্বা, ছোট, অসমান ও চ্যাপ্টা—এই চার প্রকারের মোট ২০৬টি অস্থি কঙ্কাল গঠন করে, যদিও শিশুর কঙ্কালে অস্থির সংখ্যা আরও বেশি থাকে কারণ তাদের অনেক হাড় পরবর্তীতে মিলে যায়। - অস্থি প্রধানত ফসফরাস, সোডিয়াম, পটাশিয়াম ও ক্যালসিয়ামের যৌগ দিয়ে গঠিত এবং এতে ৪০ থেকে ৫০ ভাগ পানি থাকে। - অস্থির সঠিক বৃদ্ধি ও গঠনের জন্য ভিটামিন ডি ও ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া প্রয়োজন।
- মাইটোকন্ড্রিয়া হলো একটি কোষীয় অঙ্গাণু যা শুধুমাত্র ইউক্যারিওটিক কোষে পাওয়া যায়। - এটি কোষের শক্তি উৎপাদনের কেন্দ্র বা "পাওয়ার হাউস" হিসেবে পরিচিত। - মাইটোকন্ড্রিয়া এনার্জি উৎপাদনের জন্য অক্সিডেটিভ ফসফরাইলেশন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে এডেনোসিন ট্রাইফসফেট (ATP) তৈরি করে। - এটি দ্বিস্তর বিশিষ্ট মেমব্রেন দ্বারা আবৃত এবং এর নিজস্ব ডিএনএ ও রাইবোসোম থাকে, যা এটিকে স্বতন্ত্রভাবে প্রোটিন সংশ্লেষণ করতে সক্ষম করে।
প্রোটিন (আমিষ) জৈব বৃহৎ-অণুর প্রকারবিশেষ। প্রোটিন মূলত উচ্চ ভর বিশিষ্ট নাইট্রোজেন যুক্ত জটিল যৌগ যা অ্যামিনো অ্যাসিডের পলিমার। - ২০ প্রকার অ্যামাইনো অ্যাসিড প্রোটিন তৈরিতে অংশগ্রহণ করে। এদেরকে প্রোটিন অ্যামাইনো অ্যাসিড বলে। এদের মধ্যে ৮টি অ্যামাইনো অ্যাসিডকে অত্যাবশ্যকীয় অ্যামাইনো অ্যাসিড বলে। - প্রোটিন শব্দটি সর্বপ্রথম প্রয়োগ করেন জি. মুলার ১৮৩৯ খ্রিস্টাব্দে। - এনজাইম, অ্যান্টিবডি এবং হরমোন সবগুলোতে প্রোটিন বিদ্যমান।
নিউক্লিয়াসের ভিতরে অবস্থিত নিউক্লিও প্রোটিন গঠিত যে সব তন্তুর মাধ্যমে জীবের যাবতীয় বৈশিষ্ট্য বংশ পরম্পরায় সঞ্চারিত হয় তাকে ক্রোমোজোম বলে। -মানুষের দেহকোষে মোট ২৩ জোড়া বা ৪৬টি ক্রোমোজোম থাকে। -এর মধ্যে ২২ জোড়া অটোসোম এবং ১ জোড়া সেক্স ক্রোমোজোম।
কারণ: - mRNA (মেসেঞ্জার RNA): এটি DNA থেকে জিনগত তথ্য বহন করে রাইবোসোমে, যেখানে প্রোটিন সংশ্লেষিত হয়। এটি সরাসরি অ্যামিনো অ্যাসিডের ক্রম নির্ধারণ করে।
- tRNA (ট্রান্সফার RNA): এটি সাইটোপ্লাজম থেকে নির্দিষ্ট অ্যামিনো অ্যাসিড বহন করে রাইবোসোমে নিয়ে আসে এবং mRNA-এর কোড অনুযায়ী প্রোটিন তৈরির জন্য সেগুলোকে সাজাতে সাহায্য করে।
- রাইবোজোম: এটি প্রোটিন সংশ্লেষণের মূল স্থান। এখানেই mRNA-এর তথ্য অনুযায়ী অ্যামিনো অ্যাসিডগুলো পেপটাইড বন্ধনের মাধ্যমে যুক্ত হয়ে পলিপেপটাইড (প্রোটিন) তৈরি করে।
- DNA (ডিঅক্সিরাইবোনিউক্লিক অ্যাসিড): এটি কোষের জেনেটিক উপাদান ধারণ করে এবং প্রোটিন তৈরির নির্দেশনা (জিন) এর মধ্যে সংগুপ্ত থাকে। তবে, DNA সরাসরি প্রোটিন সংশ্লেষণের প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে না। বরং, DNA থেকে প্রথমে mRNA তৈরি হয় (ট্রান্সক্রিপশন), এবং সেই mRNA পরবর্তীতে প্রোটিন সংশ্লেষণে ব্যবহৃত হয়।
- পর্দা বা ঝিল্লিবিহীন দানাদার যে অঙ্গানু সাইটোপ্লাজমে মুক্ত অবস্থায় অবস্থান করে অথবা এন্ডোপ্লাজমিক রেটিকুলামের গায়ে অবস্থান করে প্রোটিন সংশ্লেষন ঘটায় তাকে রাইবোসোম বলে। - প্যালাডে ১৯৫৫ খ্রিস্টাব্দে রাইবোসোম আবিষ্কার করেন।
- মাইটোকন্ড্রিয়া, প্লাস্টিড, গলজি বস্তু, এন্ডোপ্লাজমিক রেটিকুলাম, কোষগহ্বর, লাইসোজোম ইত্যাদি হল ঝিল্লিযুক্ত সাইটোপ্লাজমীয় অঙ্গাণু। - কোষকঙ্কাল, রাইবোজোম, সেন্ট্রোজোম ইত্যাদি হল ঝিল্লীবিহীন সাইটোপ্লাজমীয় অঙ্গাণু।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
বায়োইনফরমেটিক্স জীববিজ্ঞান, কম্পিউটার বিজ্ঞান, তথ্য প্রযুক্তি, গণিত এবং পরিসংখ্যানের সমন্বয়ে গঠিত একটি ক্রমবর্ধমান বিষয়। জীববিজ্ঞান গবেষণায় উৎপন্ন বিপুল পরিমাণ ডেটা সংগ্রহ, সংরক্ষণ, বিশ্লেষণ এবং ব্যাখ্যা করার জন্য এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
বায়োইনফরমেটিক্সের প্রয়োগ: জিন ফাইন্ডিং: জিনোম ডেটা থেকে জিনের অবস্থান, কাঠামো এবং কার্যকারিতা নির্ধারণ। জিনোমিক্স: জিনোমের ক্রম, কাঠামো এবং বিবর্তন সম্পর্কে গবেষণা। প্রোটিওমিক্স: প্রোটিনের কাঠামো, কার্যকারিতা এবং মিথস্ক্রিয়া সম্পর্কে গবেষণা। বায়োমেডিসিন: রোগ নির্ণয়, চিকিৎসা এবং ওষুধ আবিষ্কারে সহায়তা করা। কৃষি: ফসল উন্নয়ন এবং উৎপাদন বৃদ্ধি। পরিবেশ: জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ এবং পরিবেশগত সমস্যা সমাধানে সহায়তা করা।
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (মাহবুবুর রহমান), একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি।
- অধিকাংশ বিষধর সাপের দুটি বিষদাঁত থাকে। - এই দাঁতগুলো লম্বা এবং মুখের সামনের দিকে অবস্থিত, যা বিষ গ্রন্থির সাথে যুক্ত থাকে। - সাপ যখন কামড় দেয়, তখন এই দাঁতের মাধ্যমেই শিকারের শরীরে বিষ প্রবেশ করে।
যে প্রক্রিয়া ব্যাবহার করে একটি DNA অণুর অসংখ্য প্রতিলিপি তৈরি করা হয়, তাকে Polymerase Chain Reaction (PCR) বলে। এ প্রক্রিয়ায় সূচকীয় হারে একটি DNA অণুর অনেকগুলো প্রতিলিপি তৈরি করে DNA-কে বিস্তারিতভাবে পর্যবেক্ষণ ও নিরূপণ করা হয়। ১৯৮৩ সালে আমেরিকান বিজ্ঞানী ক্যারি মুলিস এ প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেন।
- প্রাণীদের গঠন ও প্রকৃতি সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান অর্জনের জন্য শ্রেণিবিন্যাস একটি গুরুত্বপূর্ণ পদ্ধতি। - প্রাণীদের মধ্যে বিদ্যমান বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য, মিল, অমিল এবং একে অপরের সঙ্গে সম্পর্কের ভিত্তিতে শ্রেণিবিন্যাস করা হয়। - জীবজগতকে ধাপে ধাপে শ্রেণিবদ্ধ করার এই প্রক্রিয়াকে শ্রেণিবিন্যাস বলা হয়।
- বর্তমানে জীববিজ্ঞানের একটি স্বতন্ত্র শাখা গড়ে উঠেছে, যার নাম শ্রেণিবিন্যাসবিদ্যা। - ক্যারোলাস লিনিয়াসকে শ্রেণিবিন্যাসের জনক বলা হয়। - তিনি সর্বপ্রথম প্রজাতির বৈশিষ্ট্য চিহ্নিত করেন এবং দ্বিপদ নামকরণের প্রথা প্রবর্তন করেন।
- একটি জীবের বৈজ্ঞানিক নাম সাধারণত দুটি অংশে বিভক্ত হয়, এবং এই নামকরণ প্রথাকে দ্বিপদ নামকরণ বা বৈজ্ঞানিক নামকরণ বলা হয়। - উদাহরণস্বরূপ, মানুষের বৈজ্ঞানিক নাম হচ্ছে Homo sapiens। - বৈজ্ঞানিক নাম ল্যাটিন ভাষায় লিখতে হয়।
চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেছেন কীভাবে মাতা-পিতা থেকে সন্তানদের মধ্যে উপরিউক্ত রোগগুলো সঞ্চালিত হয় এবং কী ধরনের অনিয়মের কারণে রোগগুলো ঘটে। যে সকল অনিয়মের কারণে মানবদেহে বিভিন্ন ধরনের রোগের সৃষ্টি হয় তা হলো-
(ক) পয়েন্ট মিউটেশন (জিনের পরিব্যপ্তি, এমনকি একটি নিউক্লিয়োটাইডের পরিব্যপ্তি), (খ) ক্রোমোসোম সংখ্যা হ্রাস-বৃদ্ধি, (গ) মায়োসিস কোষ বিভাজনের সময় হোমোলোগাস ক্রোমোসোমের বিচ্ছিন্নকরণ না ঘটা (Non-disjunction) অ্যানাফেজ দশায় দু’মেরুতে সম-সংখ্যক ক্রোমোসোম বিতরণ না হওয়া) এবং (ঘ) অসমসত্ত্ব ক্রোমোসোমের মধ্যে অংশের বিনিময় (Translocation) ইত্যাদি।
• ডায়বেটিসের চিকিৎসায় ব্যবহৃত ইনসুলিন আবিষ্কার করেন - ফ্রেডরিক গ্র্যান্ট বেন্টিং এবং চার্লস এইচ বেস্ট। (১৯২২ সালে) • পেনিসিলিন আবিষ্কার করেন - আলেকজান্ডার ফ্লেমিং। (২৮ সেপ্টেম্বর, ১৯২৮ সালে) • মানুষের শরীরের উপযোগী হিসেবে পেনিসিলিন তৈরি করেন - জার্মান বংশোদ্ভূত ইংরেজ প্রাণরসায়নবিদ আর্নেস্ট চেইন। (১৯৪২ সালে) • গুটি বসন্তের টিকা আবিষ্কার করেন - এডওয়ার্ড জেনার।
- প্রথম জীব প্রায় 3.5 বিলিয়ন বছর আগে সমুদ্রের উষ্ণ, লবণাক্ত জলে বিবর্তিত হয়েছিল। - সমুদ্রের জল এই বিষাক্ত গ্যাসগুলিকে ঝিলে ফেলে দিয়েছিল, যা জীবনের উন্নয়নের জন্য একটি অনুকূল পরিবেশ তৈরি করেছিল। - সমুদ্রের জলে প্রচুর পরিমাণে খনিজ পদার্থ এবং সৌর বিকিরণ পাওয়া যায়, যা প্রাথমিক জীবের জন্য প্রয়োজনীয় ছিল।
ধূমপান চোখের বিভিন্ন সমস্যার ঝুঁকি বাড়ায়, যার মধ্যে রয়েছে:
- ম্যাকুলার ডিজেনারেশন: এটি চোখের কেন্দ্রীয় অংশকে ক্ষতিগ্রস্ত করে এবং দৃষ্টি হ্রাসের একটি প্রধান কারণ। - মোতিঝরা: এটি লেন্সকে অস্বচ্ছ করে তোলে, যার ফলে দৃষ্টিশক্তি ঝাপসা হতে পারে। - গ্লুকোমা: এটি দৃষ্টি স্নায়ুকে ক্ষতিগ্রস্ত করে এবং অন্ধত্বের দিকে নিয়ে যেতে পারে। - শুষ্ক চোখ: ধূমপান চোখের প্রাকৃতিক আর্দ্রতা কমিয়ে শুষ্ক চোখের সমস্যা আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে। - ডায়াবেটিক রেটিনোপ্যাথি: ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে, ধূমপান ডায়াবেটিক রেটিনোপ্যাথির ঝুঁকি আরও বাড়িয়ে তোলে, যা রক্তনালীগুলিকে ক্ষতিগ্রস্ত করে এবং অন্ধত্বের দিকে নিয়ে যেতে পারে।
- চা পান, কফি পান এবং ফাস্টফুড চোখের জন্য সম্ভাব্য ক্ষতিকর হতে পারে, তবে ধূমপানের তুলনায় ঝুঁকি অনেক কম। - চা পানে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা চোখের কোষগুলিকে ক্ষতি থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করতে পারে। তবে, অতিরিক্ত চা পান করা চোখের চাপ বাড়াতে পারে। - কফি পানে ক্যাফেইন থাকে যা চোখের চাপ বাড়াতে পারে। তবে, কিছু গবেষণায় দেখা গেছে যে কফি পান ম্যাকুলার ডিজেনারেশনের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করতে পারে। - ফাস্টফুডে প্রায়শই অস্বাস্থ্যকর চর্বি, চিনি এবং প্রক্রিয়াজাত খাবার থাকে যা সামগ্রিক স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। দীর্ঘমেয়াদে, এটি চোখের সমস্যা সহ বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যার দিকে নিয়ে যেতে পারে। সুতরাং, চোখের স্বাস্থ্যের জন্য সর্বোত্তম পদক্ষেপ হল ধূমপান এড়ানো।
- হ্নদপিন্ড একটি পেশীবহুল অঙ্গ। - এটি পৌনপৌনিক ছান্দিক সংকোচনের মাধ্যমে রক্তনালীর ভেতর দিয়ে রক্ত সারা দেহে প্রবাহিত করে। - এনালাইড, মলাস্কা এবং আর্থোপোডাতেও অনুরূপ অঙ্গ বিদ্যমান। - হৃৎপিন্ড এক ধরনের মসৃণ পেশী - হৃদপেশী বা বিশেষ ধরনের অনৈচ্ছিক পেশি দ্বারা গঠিত, যা কেবলমাত্র এই অঙ্গেই পাওয়া যায়। - গড়পড়তায় একটি মানব হৃৎপিন্ড প্রতি মিনিটে ৭০-৭২ বার স্পন্দিত হয়, সে হিসাবে ৬৬ বছরের জীবনে এটি প্রায় ২.৫ বিলিয়ন বার স্পন্দিত হয়।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
- বিবর্তন বা অভিব্যক্তি হলো এমন একটি জীববৈজ্ঞানিক ধারণা যা প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে জীবের গাঠনিক ও চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের ক্রমপরিবর্তনকে বুঝায়। - কোনো জীবের বংশধরদের মাঝে যে জিনরাশি ছড়িয়ে পড়ে তারাই বংশপ্রবাহে বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য সৃষ্টি করে। - সেই হিসেবে, পৃথিবীর উৎপত্তি ও জীবনের উৎপত্তির ঘটনা প্রবাহকে বিবর্তন বলা যায়।
বায়োইনফরমেটিক্স জীববিজ্ঞান, কম্পিউটার বিজ্ঞান, তথ্য প্রযুক্তি, গণিত এবং পরিসংখ্যানের সমন্বয়ে গঠিত একটি ক্রমবর্ধমান বিষয়। জীববিজ্ঞান গবেষণায় উৎপন্ন বিপুল পরিমাণ ডেটা সংগ্রহ, সংরক্ষণ, বিশ্লেষণ এবং ব্যাখ্যা করার জন্য এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
বায়োইনফরমেটিক্সের প্রয়োগ: জিন ফাইন্ডিং: জিনোম ডেটা থেকে জিনের অবস্থান, কাঠামো এবং কার্যকারিতা নির্ধারণ। জিনোমিক্স: জিনোমের ক্রম, কাঠামো এবং বিবর্তন সম্পর্কে গবেষণা। প্রোটিওমিক্স: প্রোটিনের কাঠামো, কার্যকারিতা এবং মিথস্ক্রিয়া সম্পর্কে গবেষণা। বায়োমেডিসিন: রোগ নির্ণয়, চিকিৎসা এবং ওষুধ আবিষ্কারে সহায়তা করা। কৃষি: ফসল উন্নয়ন এবং উৎপাদন বৃদ্ধি। পরিবেশ: জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ এবং পরিবেশগত সমস্যা সমাধানে সহায়তা করা।
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (মাহবুবুর রহমান), একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি।
- জীববিজ্ঞানের যে শাখায় প্রাণীর আচরণ সম্পর্কে বৈজ্ঞানিক ও বস্তুনিষ্ঠ আলোচনা করা হয় তাকে আচরণবিদ্যা (Ethology) বলা হয়। - আচরণ প্রাণীদের একটি মৌলিক বৈশিষ্ট্য। - Ethology শব্দটি দুটি গ্রিক শব্দ তথা ‘ethos’ (স্বভাব) ও ‘logos' (জ্ঞান) এর সমন্বয়ে গঠিত প্রাণিবিজ্ঞানের একটি বিশেষ শাখা। - ইথোলজিতে আচরণ শব্দটি ব্যাপক অর্থে ব্যবহৃত হয়ে থাকে।
- হামের ভাইরাস হলো রুবিওলা ভাইরাস। - এটি একটি ছোট, গোলাকার ভাইরাস যা হাম রোগের জন্য দায়ী। এটি একটি সংক্রামক রোগ যা সাধারণত শিশুদের মধ্যে দেখা যায়। এই রোগের লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে: -জ্বর -সর্দি -গলা ব্যথা -চোখ লাল হওয়া -ত্বকে ছোট লাল দাগ দেখা দেওয়া।
অন্যদিকে, - ভেরিওলা ভাইরাস হলো বসন্তকালীন পোলিওর ভাইরাস। - র্যাবিস ভাইরাস হলো কুকুরের কামড়ের মাধ্যমে ছড়ানো একটি প্রাণঘাতী জলাতঙ্ক রোগের কারণ। - ফ্ল্যাভিভাইরাস হলো একটি ভাইরাস যা জিকা, পীত জ্বর এবং অন্যদের মতো বিভিন্ন রোগের কারণ হতে পারে।
- তৈলাক্ত মাছে ভিটামিন এ এবং ভিটামিন ডি পাওয়া যায়। - ভিটামিন এ রাতকানা রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। - ভিটামিন ডি হাড়ের গঠন ও শক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। - তৈলাক্ত মাছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডও পাওয়া যায়, যা হৃদরোগ, ক্যান্সার ও অন্যান্য রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে।
তৈলাক্ত মাছের মধ্যে রয়েছে: -ইলিশ -টুনা -চিংড়ি - এবং অন্যান্য সামুদ্রিক মাছ।
- ঈস্ট হল এককোষী ছত্রাক যা গাঁজন প্রক্রিয়া করে। - এই প্রক্রিয়াতে, ঈস্ট ময়দার মধ্যে থাকা চিনিকে অ্যালকোহল এবং কার্বন ডাই অক্সাইডে রূপান্তর করে। কার্বন ডাই অক্সাইড রুটির ভিতরে গ্যাসের বুদবুদ তৈরি করে, যা রুটিকে হালকা এবং ফুলিয়ে তোলে।
অন্যদিকে, - অ্যাগারিকাস হল একটি ছত্রাক যা মাশরুমের মতো খাবার তৈরি করতে ব্যবহৃত হয়। - পেনিসিলিয়াম অ্যান্টিবায়োটিক তৈরি করতে ব্যবহৃত হয়।
-ডালিয়া, পটোল, কাঁকরোল মূলের সাহায্যে প্রজনন করে থাকে। -এদের যেকোনো একটির মূল উপযুক্ত পরিবেশে লাগিয়ে দিলে তা থেকেই স্বাভাবিকভাবে নতুন গাছের জন্ম হয়। -এ ধরনের প্রজননকে স্বাভাবিক অঙ্গজ প্রজনন বলে।
-সবচেয়ে বড় কোষ হল উটপাখির ডিমের কোষ। -দীর্ঘতম কোষ হল স্নায়ু কোষ। -মানবদেহের সবচেয়ে বড় কোষ হল স্ত্রী ডিম্বাণু। -মানবদেহের ক্ষুদ্রতম কোষ হল পুরুষ গ্যামেট, অর্থাৎ শুক্রাণু।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
✅প্রাইমারী, নিবন্ধন বা ১১তম-২০তম গ্রেডের যেকোনো চাকরি জন্য প্রশ্ন ব্যাংক লেগে থেকে শেষ করুন। অ্যাপ এর প্রশ্ন ব্যাংক থেকে ১০০% কমন আসবে। বাকি চাকরি পরীক্ষা জন্য ৭০%-৮০% কমন আসবে। আপনার চর্চার সময় আপনার ভুল প্রশ্ন, বুকমার্ক প্রশ্ন সব ডাটাবেজে জমা থাকে। মনে করুন বাংলা সাহিত্য ৪০০০ প্রশ্ন আছে, আপনি একবার ভালো করে পড়বেন, এর মধ্যে দেখবেন ৪০% প্রশ্ন আপনার জানা, যেগুলো কখনও ভুল হবে না, বাকি আছে ৬০%, এই প্রশ্নগুলো আলাদা বাটনে জমা হয়, যেগুলো আপনি ভুল করছেন, এখন এইগুলো ভালো করে রিভিশন দিন। এতে সহজে কম সময় প্রস্তুতি শেষ হবে। যারা একেবারে নতুন তারা জব শুলুশন্স বাটন দিয়ে শুরু করতে পারেন।
✅প্রাইমারী ১ম ধাপের পরীক্ষার তারিখ দিলে ফুল মডেল টেস্ট শুরু হবে।
✅ব্যাংক নিয়োগ প্রস্তুতি'র লং কোর্স (রুটিনের জন্য পিডিএফ বাটন দেখুন) - পরীক্ষা শুরুঃ ১০ নভেম্বর। - মোট পরীক্ষাঃ ১২৮টি, - টপিক ভিত্তিকঃ ১১২টি, - রিভিশন পরীক্ষাঃ ২২টি, - Vocabulary রিভিশনঃ ৩বার
✅ সম্পূর্ণ ফ্রিতে প্রস্তুতি নিন ৫০তম বিসিএস। মোট পরীক্ষাঃ ১৬২টি টপিক ভিত্তিক পরীক্ষাঃ ১০০টি রিভিশন পরীক্ষাঃ ৬২টি
অ্যাপ এর হোম screen -এ পিডিএফ বাটন ক্লিক করুন, এখান থেকে রুটিন ডাউনলোড করতে পারবেন। রুটিনের তারিখ অনুযায়ী পরীক্ষা রাত ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যেকোন সময় দিতে পারবেন, ফলাফল সাথে সাথে বিস্তারিত ব্যাখ্যাসহ দেওয়া হয়। missed পরীক্ষাগুলো আর্কাইভ থেকে দিতে পারবেন, তবে মেরিট লিস্ট আসবে না, মেরিট লিস্টে থাকতে হলে রুটিন অনুযায়ী নির্দিষ্ট তারিখে দিতে হবে। আর্কাইভ থেকে পরীক্ষা দিতে হলে ভিজিট করুনঃ অ্যাপ এর হোম স্ক্রীনে 'পরীক্ষার সেকশন' বাটনে ক্লিক করুন -> বিসিএস বাটন -> [ফ্রি কোর্স] ৫০তম বিসিএস প্রিলি ২২০ দিনের সেকশনের All Exam বাটন ক্লিক করুন -> এখান Upcoming, Expired ট্যাব পাবেন।
✅ প্রধান শিক্ষক প্রস্তুতি - লেকচারশীট ভিত্তিকঃ রুটিন আপলোড করা হয়েছে। পরীক্ষা শুরুঃ ১৫ আগস্ট। মোট পরীক্ষাঃ ৫৮টি
✅ আপকামিং রুটিনঃ
- ১০০ দিনের বিসিএস বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি। - বেসিকভিউ বই অনুসারে GK রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে। - অগ্রদূত বাংলা বই অনুসারে বাংলা সাহিত্য ও ভাষা রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।। - English মাস্টার বই অনুসারে রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।