|
|
পৃথিবীর বৃহত্তম ও গভীরতম মহাসাগর প্রশান্ত মহাসাগর। • প্রশান্ত মহাসাগরের আয়তন - ১৬ কোটি ৮৭ লক্ষ বর্গকিলোমিটার। • গড় গভীরতা - ৪,১৮৮ মি.; সর্বোচ্চ গভীরতা - ১০,৯২০ মি. • প্রশান্ত মহাসাগরে মোট দ্বীপের সংখ্যা প্রায় ২৫ হাজার, যা বাকি চারটি মহাসাগরের সম্মিলিত দ্বীপের সংখ্যার চেয়ে বেশি। • পৃথিবীর সর্ববৃহৎ প্রবাল প্রাচীর গ্রেট বেরিয়ার রিফ অবস্থিত এই মহাসাগরে। ২৩০০ কিলোমিটার দীর্ঘ এই প্রবাল প্রাচীর অস্ট্রেলিয়ার উত্তর-পূর্বে প্রশান্ত মহাসাগরে অবস্থিত।
|
|
| |
|
|
|
আমরা জানি, বর্গের পরিসীমা=৪ X বাহু সুতরাং, বাহু = ২৪/৪ =৬ সেমি তাহলে, বর্গের ক্ষেত্রফল =৬২=৩৬ সুতরাং, আয়তের ক্ষেত্রফল= ৩৬ বর্গ সে মি আয়তের প্রস্থ = ৪ সে মি আয়তের দৈর্ঘ্য = ৩৬/৪ =৯ সে মি আয়তের পরিসীমা= ২(৯+৪)=২৬ সে মি
|
|
| |
|
|
|
মুসা ইব্রাহীম (জন্ম: ১৯৭৯) একজন বাংলাদেশী পর্বতারোহী এবং সাংবাদিক, যিনি প্রথম বাংলাদেশী হিসেবে মাউন্ট এভারেস্ট জয় করেছেন।সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদ অনুযায়ী তিনি ২৩ মে ২০১০ তারিখে বাংলাদেশ সময় ভোর ৫টা ৫ মিনিটে এভারেস্ট শৃঙ্গ জয় করেন। ঈশ্বরী পাড়ওয়ালকে উদ্ধৃত করে কাঠমান্ডুতে বাংলাদেশের উপ-মিশনপ্রধান নাসরিন জাহান মুসা ইব্রাহীমের এভারেস্ট জয়ের তথ্য নিশ্চিত করেন।
|
|
| |
|
|
|
নিশাত মজুমদার (জন্ম: ৫ জানুয়ারি, ১৯৮১) একজন বাংলাদেশী, যিনি প্রথম বাংলাদেশী নারী হিসেবে ২০১২ সালের ১৯ মে শনিবার সকাল নয়টা ৩০ মিনিটে এভারেস্ট শৃঙ্গ জয় করেছেন
|
|
| |
|
|
|
যশোরের অর্থনীতির অন্যতম প্রধান নিয়ামক বেনাপোল স্থলবন্দর যা শার্শা উপজেলার সীমান্তবর্তী গ্রাম বেনাপোলে অবস্থিত। ভারত-বাংলাদেশ বাণিজ্যের সিংহভাগ এর মাধ্যমে সংঘটিত হয়। সরকারি আমদানী শুল্ক আহরণে বেনাপোল স্থল বন্দরটির ভূমিকা তাৎপর্যপূর্ণ। এখানকার মানুষের জীবিকার অন্যতম সূত্র বেনাপোল স্থল বন্দরের কাস্টমস্ ক্লিয়ারিং এজেন্টের কাজ।বেনাপোল মূলত বাংলাদেশ ও ভারতের সীমান্তবর্তী একটি গ্রাম যেখানে একটি সীমান্ত তল্লাশী ঘাঁটি ও আন্তর্জাতিক স্থল বন্দর অবস্থিত। এই স্থল বন্দরের শুল্ক কার্যক্রম পরিচালনার জন্য রয়েছে বেনাপোল কাস্টমস হাউজ। স্থল বন্দরের কার্যক্রম পরিচালনা করে বাংলাদেশ স্থল বন্দর কর্তৃপক্ষ। বেনাপোল রেলস্টেশানের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ-ভারত রেল চলাচল অনুষ্ঠিত হয়। বেনাপোলের বিপরীতে ভারতের দিকের অংশটি পেট্রাপোল নামে পরিচিত। এটি পশ্চিম বাংলার বনগাও মহুকুমার অন্তর্ভুক্ত। বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যকার স্থল বাণিজ্যের প্রধান কেন্দ্র হিসাবে বেনাপোল স্থল বন্দর ব্যবহৃত হয়। বেনাপোল হতে কলকাতা মাত্র ৮০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। মোট স্থলবাণিজ্যের ৯০% এই বেনাপোলের মাধ্যমে সংঘটিত হয
|
|
| |
|
|
|
শায়েস্তা খান ১৬৬৫ খিস্টাব্দের ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহে তাঁর দীর্ঘ দিন ধরে পরিকল্পিত চট্টগ্রাম অভিযান প্রেরণ করেন। তাঁর পুত্র বুজুর্গ উমেদ খানকে সার্বিক নেতৃত্ব দেওয়া হয় এবং নৌ-সেনাপতি ইবনে হোসেনকে নৌ-বাহিনীর নেতৃত্ব প্রদান করা হয়। সুবাহদার নিজে রসদ সরবরাহের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। সেনাবাহিনী ও নৌ-বাহিনী একই সময়ে একে অপরের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ রেখে স্থল ও সমুদ্রপথে যাত্রা করে। স্থল বাহিনীকে জঙ্গল কেটে রাস্তা তৈরি করে অগ্রসর হতে হয়েছিল। সমুদ্রে এবং পরে কর্ণফুলী নদীতে একটি বড় যুদ্ধে পর্তুগিজদের সাহায্য নিয়ে মুগলরা বিজয়ী হয়। আরাকানী নৌ-বাহিনী পরাজিত হলে তাদের নাবিকরা পালিয়ে যায় এবং তাদের কেউ কেউ দুর্গে আশ্রয় গ্রহণ করে। চট্টগ্রাম দুর্গ অবরোধ করা হয় এবং ১৬৬৬ খিস্টাব্দের ২৬ জানুয়ারি তা মুগল অধিকারে আসে। পরের দিন বুজুর্গ উমেদ খান দুর্গে প্রবেশ করেন এবং চট্টগ্রামকে মুগল সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত করেন। এটি একজন ফৌজদারের অধীনে মুগল প্রশাসনিক কেন্দ্রে পরিণত হয় এবং সম্রাটের অনুমতি সাপেক্ষে এর নাম পরিবর্তন করে ইসলামাবাদ রাখা হয়। প্রধানত মগ-পর্তুগিজ জলদস্যুদের লুঠ-তরাজ, অত্যাচার নিপীড়ন
|
|
| |
|
|
|
পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার বা সোমপুর বিহার বা সোমপুর মহাবিহার বর্তমানে ধ্বংসপ্রাপ্ত একটি প্রাচীন বৌদ্ধ বিহার। পালবংশের দ্বিতীয় রাজা শ্রী ধর্মপালদেব অষ্টম শতকের শেষের দিকে বা নবম শতকে এই বিহার তৈরি করছিলেন। ১৮৭৯ সালে স্যার কানিংহাম এই বিশাল কীর্তি আবিষ্কার করেন। ১৯৮৫ সালে ইউনেস্কো এটিকে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের মর্যাদা দেয়। পাহাড়পুরকে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বৌদ্ধবিহার বলা যেতে পারে। আয়তনে এর সাথে ভারতের নালন্দা মহাবিহারের তুলনা হতে পারে। এটি ৩০০ বছর ধরে বৌদ্ধদের অতি বিখ্যাত ধর্মচর্চা কেন্দ্র ছিল। শুধু উপমহাদেশের বিভিন্ন স্থান থেকেই শুধু নয়, চীন, তিব্বত, মায়ানমার (তদানীন্তন ব্রহ্মদেশ), মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া প্রভৃতি দেশের বৌদ্ধরা এখানে ধর্মচর্চা ও ধর্মজ্ঞান অর্জন করতে আসতেন। খ্রিস্টীয় দশম শতকে বিহারের আচার্য ছিলে অতীশ দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞান।
|
|
| |
|
|
|
শিরিন এবাদি (ইংরেজি: Shirin Ebadi; ফার্সি: شيرين عبادى Širin Ebādi; জন্ম ২১শে জুন, ১৯৪৭) ইরানের একজন আইনজীবি ও মানবাধিকার কর্মী। তিনি ২০০৩ সালে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। তিনি গনতন্ত্র ও মানবাধিকার রক্ষায় অবদান রাখার জন্য এই পুরস্কার লাভ করেন। তিনি প্রথম ইরানের নাগরিক ও মুসলিম নারী যিনি নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।
|
|
| |
|
|
|
অপারেটিং সিস্টেম হচ্ছে এমন কতগুলো প্রোগামের সমষ্টি যেগুলোর সাহয্যে কম্পিউটারের সকল হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার নিয়ন্ত্রণ, তত্ত্বাবধান এবং সফটওয়্যারগুলোর পরিচালনা, নিয়ন্ত্রণ ও কার্যকরী করতে সমর্থন ও সাহায্য করে।
পিসিতে অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহৃত হতে থাকে ১৯৭১ সাল থেকে।
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
- বাঙালি নদীর উৎপত্তি নীলফামারী জেলার তিস্তা নদী থেকে। উৎস থেকে নদীটি ঘাঘট নামে গাইবান্ধায় প্রবাহিত হয়। গাইবান্ধায় এসে এটি দুটি শাখায় বিভক্ত হয়ে যায়- একটি শাখা পশ্চিমে ঘাঘট নামে প্রবাহিত হয়ে শেরপুরে করতোয়া নদীতে গিয়ে পড়ে; - অপর শাখা বাঙালি নামে দক্ষিণ দিকে এগিয়ে গিয়ে বগুড়ায় প্রবাহিত হয় এবং দুটি শাখায় বিভক্ত হয়। - বাঙালি নদীর অনেক শাখা নদী আছে যথা: বেলাল, মানস, মধুখালি, ইছামতি, ভলকা এবং অন্যান্য।
|
|
| |
|
|
|
> সুরমা ও কুশিয়ারা নদী মিলিত হয়ে মেঘনা নদী নাম ধারণ করে যে স্থানে: ভৈরব বাজারের নিকট আজমেরীগঞ্জ এ > সুরমা ও কুশিয়ারা পুনরায় মিলিত হয়ে যে নাম ধারণ করে: কালনি। > কালনি পুনরায় মেঘনা নাম ধারণ করে: ভৈরব বাজারের নিকট আজমিরিগঞ্জ এ > মেঘনা নদী পতিত হয়েছে: বঙ্গোপসাগরে। > বাকল্যান্ড বাঁধ যে নদীর তীরে অবস্থিত: বুড়িগঙ্গা (১৮৬৪ সালে)। > পদ্মা নদী মেঘনার সাথে মিলিত হয়েছে: চাঁদপুরে। > যমুনা নদী পদ্মার সাথে মিলিত হয়েছে: গোয়ালন্দে। > পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদী মেঘনা নদীর সাথে মিলিত হয়েছে: ভৈরব বাজার এ। > বাঙালী নদী যমুনা নদীর সাথে মিলিত হয়েছে: বগুড়ায়। > রূপসা নদীর সাথে ভৈরব নদী মিলিত হয়েছে: খুলনায়। > তিস্তা নদী ব্রহ্মপুত্র নদীর সাথে মিলিত হয়েছে: কুড়িগ্রামের চিলমারীতে।
|
|
| |
|
|
|
> সুরমা ও কুশিয়ারা নদী মিলিত হয়ে মেঘনা নদী নাম ধারণ করে যে স্থানে: ভৈরব বাজারের নিকট আজমেরীগঞ্জ এ > সুরমা ও কুশিয়ারা পুনরায় মিলিত হয়ে যে নাম ধারণ করে: কালনি। > কালনি পুনরায় মেঘনা নাম ধারণ করে: ভৈরব বাজারের নিকট আজমিরিগঞ্জ এ > মেঘনা নদী পতিত হয়েছে: বঙ্গোপসাগরে। > বাকল্যান্ড বাঁধ যে নদীর তীরে অবস্থিত: বুড়িগঙ্গা (১৮৬৪ সালে)। > পদ্মা নদী মেঘনার সাথে মিলিত হয়েছে: চাঁদপুরে। > যমুনা নদী পদ্মার সাথে মিলিত হয়েছে: গোয়ালন্দে। > পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদী মেঘনা নদীর সাথে মিলিত হয়েছে: ভৈরব বাজার এ। > বাঙালী নদী যমুনা নদীর সাথে মিলিত হয়েছে: বগুড়ায়। > রূপসা নদীর সাথে ভৈরব নদী মিলিত হয়েছে: খুলনায়। > তিস্তা নদী ব্রহ্মপুত্র নদীর সাথে মিলিত হয়েছে: কুড়িগ্রামের চিলমারীতে।
|
|
| |
|
|
|
মালদ্বীপ ভারত মহাসাগরের একটি দ্বীপ রাষ্ট্র। এর রাজধানীর নাম মালে। দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক জোট সার্ক এর সদস্য। অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি এ দেশ বিশ্বের সবচেয়ে নিচু দেশ। পর্যটনের জন্য বিখ্যাত এ দেশের সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে সর্বোচ্চ উচ্চতা মাত্র দুই দশমিক তিন মিটার এবং গড় উচ্চতা মাত্র এক দশমিক পাঁচ মিটার। এক হাজার দুই শ’রও বেশি ছোট ছোট দ্বীপ নিয়ে গঠিত মালদ্বীপ। মালদ্বীপ নামটি সম্ভবত "মালে দিভেহী রাজ্য" হতে ইদ্ভূত যার অর্থ হল মালে অধিকৃত দ্বীপ রাষ্ট্র । কারো কারো মতে সংস্কৃত 'মালা দ্বীপা' অর্থ দ্বীপ-মাল্য বা 'মহিলা দ্বীপা' অর্থ নারীদের দ্বীপ হতে মালদ্বীপ নামটি উদ্ভূত । কিন্তু প্রাচীন সংস্কৃতে এরকম কোন অঞ্চলের উল্লেখ পাওয়া যায়না । তবে প্রাচীন সংস্কৃতে লক্ষদ্বীপ নামক এক অঞ্চলের উল্লেখ রয়েছে । লক্ষদ্বীপ বলতে মালদ্বীপ ছাড়াও লাক্কাদ্বীপ পুঞ্জ অথবা চাগোস দ্বীপপুঞ্জকেও বোঝান হয়ে থাকতে পারে । অপর একটি মতবাদ হলো তামিল ভাষায় 'মালা তিভু' অর্থ দ্বীপমাল্য হতে মালদ্বীপ নামটি উদ্ভূত । মধ্যযুগে ইবন বতুতা ও অন্যান্য আরব পর্যটকেরা এই অঞ্চলকে 'মহাল দি
|
|
| |
|
|
|
ভারতের হরিয়ানা রাজ্যের পানিপথ গ্রামের নিকটে ১৫২৬ সালের ২১ এপ্রিল এই যুদ্ধ সংঘটিত হয়। ২০ শতকের আগে এই অঞ্চলে আরো কয়েকটি গুরুত্বপূরণ যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছে। হিসাব অনুযায়ী বাবরের বাহিনীতে ১৫,০০০ সৈনিক এবং ২০ থেকে ২৪টি ফিল্ড আর্টিলারি ছিল। ইবরাহিম লোদির বাহিনীতে সর্বমোট লোকসংখ্যা ছিল প্রায় ১,০০,০০০। তবে মূল লড়াইয়ের বাহিনীতে লোকসংখ্যা ছিল প্রায় ৩০,০০০ থেকে ৪০,০০০। এর পাশাপাশি যুদ্ধ হাতি ছিল প্রায় ১,০০০। ইবরাহিম লোদির বাহিনীর আকার জানতে পেরে বাবর তার বাহিনীর ডান ভাগকে পানিপথ শহরের বিরুদ্ধে সুরক্ষিত করেন। এজন্য বৃক্ষশাখা আচ্ছাদিত পরিখা খনন করা হয়। মধ্যভাগে দড়ি দিয়ে বাধা ৭০০টি গরুরগাড়ি রাখা হয়। প্রতি দুইটি গাড়ির মধ্যে ম্যাচলকম্যানদের নিরাপত্তার ব্যবস্থা রাখা হয়। এই ব্যবস্থা প্রণীত হওয়ার সময় ঘোড়সওয়ারদের আক্রমণের জন্য যথেষ্ঠ স্থান রাখা হয়। ইবরাহিম লোদির সেনারা উপস্থিত হওয়ার পর তিনি দেখতে পান যে বাবরের সেনাদের বিন্যাস সংকীর্ণ। তিনি সংকীর্ণতম স্থানে আক্রমণের নির্দেশ দিলে বাবর তার পার্শ্বভাগের সুবিধা নেন।[৩] ইবরাহিম লোদির অনেক সেনা যুদ্ধে অবতীর্ণ হতে ব্
|
|
| |
|
|
|
লালবাগ কেল্লা মোঘল আমলের বাংলাদেশের একমাত্র ঐতিহাসিক নিদর্শন যাতে একই সাথে ব্যবহার করা হয়েছে কষ্টি পাথর, মার্বেল পাথর আর নানান রঙবেরঙের টালি। লালবাগ কেল্লা ছাড়া আর বাংলাদেশের আর কোন ঐতিহাসিক নিদর্শনে এমন কিছুর সংমিশ্রণ পাওয়া যায়নি আজ পর্যন্ত। প্রথমে এই কেল্লার নাম ছিল কেল্লা আওরঙ্গবাদ। আর এই কেল্লার নকশা করেন শাহ আজম। মোঘল সম্রাট আওরঙ্গজেব-এর ৩য় পুত্র আজম শাহ ১৬৭৮ খ্রিস্টাব্দে ঢাকার সুবেদারের বাসস্থান হিসেবে এ দুর্গের নির্মাণ কাজ শুরু করেন। মাত্র এক বছর পরেই দুর্গের নির্মাণকাজ শেষ হবার আগেই মারাঠা বিদ্রোহ দমনের জন্য সম্রাট আওরঙগজেব তাকে দিল্লি ডেকে পাঠান। এসময় একটি মসজিদ ও দরবার হল নির্মাণের পর দুর্গ নির্মাণের কাজ থেমে যায়।নবাব শায়েস্তা খাঁ ১৬৮০ সালে ঢাকায় এসে পুনরায় দুর্গের নির্মাণকাজ শুরু করেন। তবে শায়েস্তা খানের কন্যা পরী বিবির মৃত্যুর পর এ দুর্গ অপয়া মনে করা হয় এবং শায়েস্তা খান ১৬৮৪ খ্রিস্টাব্দে এর নির্মাণ বন্ধ করে দেন। এই পরী বিবির সাথে শাহজাদা আজম শাহের বিয়ে ঠিক হয়েছিল। পরী বিবিকে দরবার হল এবং মসজিদের ঠিক মাঝখানে সমাহিত করা হয়। শায়েস্তা খাঁ দরবার হলে বসে রাজক
|
|
| |
|
|
|
প্রবল জোয়ারের কারণ ও সময় --- *সূর্য ও চন্দ্র পৃথিবীর সঙ্গে সমকোণ করে থাকে *চন্দ্র পৃথিবীর সবচেয়ে কাছে থাকে *পৃথিবী সূর্যের কাছে থাকে *সূর্য, চন্দ্র ও পৃথিবী এক সরল রেখায় থাকে
|
|
| |
|
|
|
মাটি একটি মিশ্র পদার্থ । এর গঠন উপাদান ৪ টি । যথাঃ ০১. খনিজ পদার্থ (শতকরা ৪৫ ভাগ), ০২. বায়ু (শতকরা ২৫ ভাগ), ০৩. পানি (শতকরা ২৫ ভাগ) এবং ০৪. জৈব পদার্থ (শতকরা ৫ ভাগ) ।
|
|
| |
|
|
|
পারদ কক্ষ তাপমাত্রায় তরল। ল্যাটিন নাম hydragyrum থেকে এর নামকরণ। hydragyrum অর্থ হলো তরল রৌপ্য। কক্ষ তাপমাত্রায় তরল অবস্থায় থাকা একমাত্র ধাতু এই পারদ। প্রাচীন কাল থেকে জানাশোনা অল্পকিছু ধাতুর মধ্যে এটা একটি। এর এই আচরণের কারণ হলো বেশিরভাগ অন্যান্য ধাতুর চেয়ে এর স্ট্রাকচার দূর্বল। প্রমাণ তাপমাত্রায় এর নিউক্লিয়াসের চারদিকে ঘূর্নণরত ইলেক্ট্রন পারদের অন্য পরমাণুর সাথে সংযোগ বহায় রাখতে পারে না। ফলে দেখা দেয় কাঠিন্যের ঘাটতি। কিন্তু অন্যান্য ধাতু সহজেই যোজ্যতা ইলেক্ট্রন অন্যান্য পরমাণূর সাথে ভাগাভাগি করে। পারদের সমস্যা হলো এর পরমাণূতে ইলেট্রন্সমূহ স্বাভাবিকের তুলনায় শক্তভাবে নিউক্লিয়াসের সাথে আকৃষ্ট থাকে। আসলে ইলেট্রন সমূহ খুবই দ্রুতগতিতে এবং নিউক্লিয়াসের খুব কাছাকাছি থেকে বিচরণ করায় কিছুটা আপেক্ষিকতাভ প্রভাব দেখা যায় এবং তুলনামুলক ধীরে চলা ইলেক্ট্রনের তুলনায় এদের ভর বেশি হয়ে থাকে। পারদ পরমাণুর মধ্যকার বন্ধন ভাঙতে বেশ কম তাপ লাগে। ইলেক্ট্রন ভাগাভাগি করতে কম আগ্রহী হওয়ায় এর পরিবাহক হিসেবেও ভাল নয়।
|
|
| |
|
|
|
যারা নিজেদের খাদ্য নিজেরা তৈরী করে নিতে পারে তাদের স্বভোজী বলে। শৈবাল জলজ সুকেন্দ্রিক এককোষী বা বহুকোষী জীব, যারা সালোকসংশ্লেষনের মাধ্যমে শর্করা জাতীয় খাদ্য প্রস্তুত করতে পারে। এদের দেহ মূল, কাণ্ড ও পাতায় বিভক্ত নয়। এরা বাতাসের নাইট্রোজেন গ্যাস সংবন্ধন করতে সক্ষম। এরা সবাত শ্বসন পদ্ধতিতে খাদ্যবস্তুর জারণ ঘটায়।
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
আয়নার পেছনে মার্কারি বা পারদের প্রলেপ লাগানো হয়।
|
|
| |
|
|
|
পিসিকালচার কি_?
→ মৎস্য চাষ বিজ্ঞান।
এপিকালচার কি_?
→ মৌমাছি পালন বিজ্ঞান।
এভিকালচার কি_?
→ পাখি পালন বিজ্ঞান।
সেরিকালচার কি_?
→ রেশম চাষ বিজ্ঞান।
প্রন কালচার কি_?
→ চিংড়ি চাষ বিষয়ক বিজ্ঞান।
পার্ল কালচার কি_?
→ মুক্তা চাষ বিষয়ক বিজ্ঞান।
ফ্রগ কালচার কি_?
→ ব্যাঙ চাষ বিষয়ক বিজ্ঞান।
অ্যানিমাল হাজবেড্রি কি_?
→ গবাদি পশু পালন বিদ্যা।
পোলট্রি ফার্মিং কি_?
→ হাঁস-মুরগীর পালন বিদ্যা।
হর্টিকালচার কি_?
→ উদ্যান পালন বিদ্যা।
পেস্ট কন্ট্রোল কি_?
→ বালাই নিয়ন্ত্রণ।
|
|
| |
|
|
|
নিউমোনিয়া (ইংরেজি: Pneumonia) ফুসফুসের প্রদাহজনিত একটি রোগের নাম।ইহা হল ফুসফুসের প্যারেনকাইমার প্রদাহ বিশেষ। সাধারণত ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক সংক্রমণের কারণে নিউমোনিয়া হয়। নিউমোনিয়া মৃদু বা হালকা থেকে জীবন হানিকরও হতে পারে। নিউমোনিয়া থেকে ফ্লু হবারও সম্ভাবনা থাকে। নিউমোনিয়া সাধারণত বয়স্ক ব্যক্তিদের, যারা দীর্ঘদিন রোগে ভুগছেন অথবা যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল বা কম তাদের মধ্যে বেশি দেখা যায়। তবে তরুণ, অল্প বয়স্ক, স্বাস্থ্যবান লোকদেরও নিউমোনিয়া হতে পারে।
|
|
| |
|
|
|
পূর্বাশা বা দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ (South Talpatti Island) সাতক্ষীরা জেলার শ্যামনগর উপজেলার অন্তর্ভূক্ত বঙ্গোপসাগরের অগভীর সামুদ্রিক মহীসোপান (continental shelf) এলাকায় জেগে ওঠা একটি উপকূলবর্তী দ্বীপ। বাংলাদেশের সাতক্ষীরা জেলা এবং পশ্চিমবঙ্গের ২৪ পরগণা জেলার বশীরহাট থানার মধ্যকার হাড়িয়াভাঙ্গা নদী দ্বারা চিহ্নিত সীমান্ত রেখা বরাবর দক্ষিণে হাড়িয়াভাঙ্গা মোহনায় অগভীর সমুদ্রে এ ক্ষুদ্র দ্বীপটি গড়ে উঠেছে।
|
|
| |
|
|
|
a3+b3 = (a+b)3 - 3ab(a+b) = 63 - 3×4×6 = 216 - 72 = 144
|
|
| |
|
|
|
(3x+2) (2x-6)=(4-3x) (1-2x) 6x2 + 4x – 18x – 12 = 4 – 8x – 3x + 6x2 -14x -12 = 4 – 11x -12 – 4 = -11x + 14x
|
|
| |
|
|
|
আসল + (আসল*বছর*সুদ)/১০০ = ৫৫৮ ৪৫০ + (৪৫০*বছর*৬)/১০০ = ৫৫৮ (৪৫০*বছর*৬)/১০০ = ৫৫৮ - ৪৫০ = ১০৮ (৪৫০*বছর*৬) = ১০৮০০ বছর = ১০৮০০/(৪৫০*৬) বছর = ৪ বছর
|
|
| |
|
|
|
ব্যাস দ্বিগুণ মানে ব্যাসার্ধ দ্বিগুণ। ব্যাসার্ধ দ্বিগুণ মানে ক্ষেত্রফল চারগুণ
|
|
| |
|
|
|
৫, ৬ এর ল সা গু = ৩০ এখন, কঃখ = ৫ঃ৪ = ৫*৬ ঃ ৪*৬ = ৩০ ঃ ২৪ আবার, ক ঃ গ = ৬ ঃ ৫ = ৬*৫ ঃ ৫*৫ = ৩০ ঃ ২৫ অর্থাৎ, ক ঃ খ ঃ গ = ৩০ ঃ ২৪ ঃ ২৫ খ ঃ গ = ২৪ ঃ ২৫ গ ঃ খ = ২৫ ঃ ২৪
|
|
| |
|
|
|
৭ক + ২ক = ৬৩ ৯ক = ৬৩ ক = ৬৩/৯ = ৭ পিতার বয়স = ৭*৭ = ৪৯ পুত্রের বয়স = ২*৭ = ১৪ ৯ বছর পূর্বে, পিতার বয়স = ৪৯ - ৯ = ৪০ পুত্রের বয়স = ১৪ - ৯ = ৫ সুতরাং, ৯ বছর পূর্বে পিতা পুত্রের বয়সের অনুপাত= ৪০ ঃ ৫ = ৮ ঃ ১
|
|
| |
|
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
লগইন করুন
|
|
|
চতুর্থ পরীক্ষায় নম্বর = খ (৭০ + ৮৫ + ৭৫ + খ)/৪ = ৮০ (৭০ + ৮৫ + ৭৫ + খ) = ৮০*৪ = ৩২০ (২৩০ + খ) = ৩২০ খ = ৩২০ - ২৩০ = ৯০
|
|
| |
|