কর্মসংস্থান ব্যাংক পদের নাম: সহকারী অফিসার (সাধারণ/ক্যাশ) - ১২.০৮.২০২৩ (80 টি প্রশ্ন )

আমরা জানি,

ত্রিভুজের ক্ষেত্রফল = (১/২) × ভূমি × উচ্চতা

                        = (১/২) × ৬ × ৮ 

                        = ২৪ বৰ্গ সে.মি.

 

 বর্গের বাহুর দৈর্ঘ্য যত গুণ বৃদ্ধি পাবে

ক্ষেত্রফল (তত) গুণ বৃদ্ধি পাবে।

. বর্গের বাহুর দৈর্ঘ্য ২ গুণ বৃদ্ধি পেলে

ক্ষেত্রফল বৃদ্ধি পাবে = (২) = ৪ গুণ

 

 a, b, c ক্রমিক সমানুপাতিক হলে,

a:b=b:c
⇒ a/b = b/c 
⇒ b2= ac 

 

দেওয়া আছে, বৃত্তের ব্যাস = 2r = 7/11
∴বৃত্তের পরিধি = 2πr 
                 = π × 2r
                 = (22/7) × (7/11)
                 = 2 সে.মি.
আমরা জানি,
n সংখ্যক স্বাভাবিক সংখ্যার যোগফল = n(n+1) /2 
∴ 20 টি  স্বাভাবিক সংখ্যার যোগফল = 20(20+1) /2 
                                            = (20× 21)/2
                                            = 210
রম্বসের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি হলো:

-রম্বসের চারটি বাহু পরস্পর সমান।
-রম্বসের বিপরীত কোণগুলি পরস্পর সমান।
-রম্বসের কর্ণদ্বয় পরস্পরকে সমকোণে ছেদ করে।
-রম্বসের কর্ণদ্বয় রম্বসটিকে চারটি সমবাহু ত্রিভুজে বিভক্ত করে।
সমবাহু ত্রিভুজের উভয় দিকে বর্ধিত করলে মোট কোণের পরিমাণ = ১২০°+ ১২০° = ২৪০°
- পিথাগোরাস ছিলেন একজন প্রাচীন গ্রিক দার্শনিক ও গণিতবিদ।
- তিনি খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতাব্দীতে জন্মগ্রহণ করেন এবং তাঁর কাজ পরবর্তী কালের গণিত ও দর্শনের উপর গভীর প্রভাব ফেলেছিল।

- পিথাগোরাসের উপপাদ্যের জন্য, যা সমকোণী ত্রিভুজের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।
- সংখ্যাতত্ত্ব ও জ্যামিতির ক্ষেত্রে তাঁর অবদানের জন্য।
- তাঁর দার্শনিক মতবাদের জন্য, যা পরবর্তীতে প্লেটো ও অন্যান্য গ্রিক দার্শনিকদের প্রভাবিত করেছিল।

১৮০° থেকে বড় কিন্তু ৩৬০° থেকে ছোট কোণকে প্রবৃদ্ধ কোণ বলে।

 

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
অপর সংখ্যাটি = ২৪-১৩ = ১১
 ০.০০০০০১× ০.৯০০১
= ০.০০০০০০৯০০১

প্রদত্ত রাশিটি পূর্ণ বর্গ হলে এর মূলদ্বয়ের মান সমান এবং নিশ্চায়কের মান শূন্য হবে, 
অর্থাৎ, b2 -4ac = 0 হবে 
⇒ m2 - 4.4.9 = 0
⇒ m2 - 144 = 0 
⇒ m2 = 144 
⇒ m2 = 122
⇒ m = 12


৪০ হতে ১০০ এর মধ্যবর্তী বৃহত্তম ও ক্ষুদ্রতম মৌলিক সংখ্যার গড়
= (৪১+৯৭)/২ 
= ১৩৮/২
= ৬৯

 

মনেকরি,

সংখ্যা দুইটি যথাক্রমে x ও y যেখানে x > y

১ম শর্তানুসারে x + y = 60............(i)

২য় শর্তানুসারে x-y=20..........(ii)

সমীকরণ (i) ও (ii) যোগ করে পাই,

 2x = 80 
⇒ x = 80/2
      = 40 

আবার সমীকরণ (i) হতে সমীকরণ (ii) বিয়োগ করে পাই,

 2y = 40
⇒ y = 4 0/2
      = 20 

 ∴নির্ণেয় সংখ্যা দুইটি 40 ও 20।

- অষ্টাদশ শতাব্দিতে ফ্রান্সে  প্রথম পরিমাপের আন্তর্জাতিক পদ্ধতি চালু হয়। 

- এই আন্তর্জাতিক পদ্ধতিকে International System of Unit বা সংক্ষেপে SI পদ্ধতি বলে।

- বাংলাদেশে এই পদ্ধতি ১৯৮২ সালের ১ জুলাই চালু হয়।

কিলো  হেক্টো  ডেকা  (গ্রাম/মি./লি.)  ডেসি  সেন্টি  মিলি
       Λ
  ১০ গুণ কমে

∴ যা ১০ গুণোত্তর

 

আমরা জানি, ১ কি.মি. = ০.৬২ মাইল
মোট দৌড়ান = ২৪ × ৪০০ মি। 
                = ৯৬০০ মি.
                = ৯.৬ কি.মি.


 ১ হালি ডিমের ক্রয়মূল্য = ২৫ টাকা

 ১ হালি ডিমের বিক্রয়মূল্য = ৫৬/২ টাকা
                                = ২৮ টাকা 
∴ লাভ = ২৮ - ২৫ = ৩ টাকা

তাহলে, শতকরা লাভ = (৩/২৫) × ১০০%
                          = ১২%


১ থেকে ১০০ পর্যন্ত মোট মৌলিক সংখ্যা হলো- ২, ৩, ৫, ৭, ১১, ১৩, ১৭, ১৯, ২৩, ২৯, ৩১, ৩৭, ৪১,৪৩, ৪৭, ৫৩, ৫৯, ১, ৬৭, ৭১, ৭৩, ৭৯, ৮৩, ৮৯, ৯৭ অর্থাৎ ২৫টি।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
ধারাটি ১, ৫, ৬, ১১, ১৭, ২৮,------ এটি একটি ফিবোনাক্কি ধারা
∴পরবর্তী পদ = ১৭+২৮ = ৪৫
- আবু সাদাত মোহাম্মদ সায়েম বাংলাদেশের একজন প্রখ্যাত আইনবিদ এবং প্রথম প্রধান বিচারপতি।
- তিনি ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭২ থেকে ৫ নভেম্বর, ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করেন।
- এছাড়া তিনি ১৯৭৫ থেকে ১৯৭৭ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের ৬ষ্ঠ রাষ্ট্রপতি হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।
- ১৬০৭ সালে ব্রিটেনের বণিক সম্প্রদায় যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়া অঙ্গরাজ্যে উপনিবেশ গড়ে তোলে। এটাই ছিল উত্তর আমেরিকা মহাদেশে ব্রিটেনের প্রথম উপনিবেশ।
- পরবর্তীতে তারা যুক্তরাষ্ট্রের ১৩টি অঙ্গরাজ্যে উপনিবেশ গড়ে তোলে।
- যুক্তরাজ্যের রাজা তৃতীয় জর্জ এর স্বেচ্ছাচারিতা, ১৭৬৪ সালের সুগার অ্যাক্ট, ৫ মার্চ, ১৭৭০ সালের বোস্টন হত্যাকাণ্ড প্রভৃতি কারণে যুক্তরাষ্ট্রের ১৩টি অঙ্গরাজ্যের প্রতিনিধিরা ৪ জুলাই, ১৭৭৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা ঘোষণা করে।
- জর্জ ওয়াশিংটনের নেতৃত্বে ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে আমেরিকানরা যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়। এক পর্যায়ে ২০ মার্চ, ১৭৮২ সালে ব্রিটিশ পার্লামেন্টে যুদ্ধ বন্ধের প্রস্তাব গৃহীত হয় এবং ১৭৮৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা যুদ্ধের অবসানের জন্য ভার্সাইডে ৪টি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় যা 'প্যারিসের শান্তি চুক্তি' নামে পরিচিত। এ চুক্তির ফলে যুক্তরাষ্ট্র বৃটেনের নিকট থেকে স্বাধীনতা লাভ করে।
• গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সংবিধানের ৮(১) এ জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা- এই নীতিসমূহ এবং তৎসহ এই নীতিসমূহ হতে উদ্ভূত এই ভাগে বর্ণিত অন্য সকল নীতি রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি বলে পরিগণিত হবে।
- ১৯৭১ সালের ১ আগস্ট নিউইয়র্কের ম্যাডিসন স্কয়ার গার্ডেনে পূর্ব পাকিস্তানের (বর্তমান বাংলাদেশ) শরণার্থীদের জন্য আন্তর্জাতিক সচেতনতা এবং ত্রাণ তহবিল পঠনের লক্ষ্যে জর্জ হ্যারিসন ও রবি শঙ্করের উদ্যোগে 'কনসার্ট ফর       বাংলাদেশ" অনুষ্ঠিত হয়। এই কনসার্টের প্রধান শিল্পী ছিলেন জর্জ হ্যারিসন।
- এছাড়া পণ্ডিত রবিশঙ্কর, সারিক ক্লাপটন, লিয়ন, রাসেল, বিলি প্রিস্টন ও বব ডিলান সঙ্গীত পরিবেশন করেন।
- এই কনসার্টে মোট ৪০ হাজার মানুষের সমাগম হয়।
- ১০ এপ্রিল, ১৯৭১ মুজিব নগর সরকার যুদ্ধ পরিচালনা করার জন্য ৪ টি সামরিক জোনে বাংলাদেশকে ভাগ করে ৪ জন সেক্টর কমান্ডার নিযুক্ত করেন।
- পরবর্তীতে ১১ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ এর নির্দেশে কর্নেল এম.এ.জি ওসমানী ৪টি সেক্টরকে পুনর্গঠিত করে, পুরো দেশকে ১১টি সেক্টরে ও ৬৪ টি সাব সেক্টরে ভাগ করে।
- ফ্রান্সে প্রশিক্ষণরত পাকিস্তান নৌবাহিনীর ৮ জন বাঙালি নৌ- কর্মকর্তা মিলে ১০ নং সেক্টর গঠন করেন। এ সেক্টরে নির্দিষ্ট কোন কমান্ডার ছিল না। এটি সরাসরি প্রধান সেনাপতির নির্দেশনায় পরিচালিত হত।
- দেশের একমাত্র বিদ্যুৎ সঞ্চালনকারী সংস্থা পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশ (পিজিসিবি)।
- এটি ১৯৯৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।
- এর প্রধান কার্যালয় ঢাকায় অবস্থিত।
• স্মার্ট বাংলাদেশ বলতে মূলত প্রযুক্তি নির্ভর জীবনব্যবস্থাকে বোঝায়, যেখানে সব ধরনের নাগরিক সেবা থেকে শুরু করে সবকিছুই স্মার্টলি করা যাবে। যেখানে ভোগান্তি ছাড়া প্রতিটি নাগরিক পাবে অধিকারের নিশ্চয়তা এবং কর্তব্য পালনের সুবর্ণ সুযোগ। ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষ্যে সরকার ৭ এপ্রিল, ২০২২ সালে ডিজিটাল বাংলাদেশের নাম পরিবর্তন করে 'স্মার্ট বাংলাদেশ নামকরণ করে।
• আর এটি বাস্তবায়নে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সভাপতি করে ২১ আগস্ট, ২০২২ সালে ৩০ সদস্যবিশিষ্ট 'স্মার্ট বাংলাদেশ টাস্কফোর্স গঠন করা হয়।
• এছাড়া এ টাস্কফোর্সের অধীনে একটি নির্বাহী কমিটি গঠন করা হয়, যারা 'স্মার্ট বাংলাশে ২০৪১' প্রতিষ্ঠার জন্য নীতিনির্ধার্থী সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও বাস্তবায়নে সুপারিশ প্রদান করবে।

• স্মার্ট বাংলাদেশ চারটি (স্মার্ট সিটিজেন, স্মার্ট ইকোনমি, স্মার্ট গভর্নমেন্ট ও স্মার্ট সোসাইটি) ভিত্তির ওপর গড়ে উঠবে।
- স্মার্ট সিটিজেন- দেশের প্রতিটি নাগরিক প্রযুক্তি ব্যবহারে দক্ষ হবে।
- স্মার্ট ইকোনমি অর্থনীতির সকল কার্যক্রমে প্রযুক্তির ছোঁয়া থাকবে।
- স্মার্ট গভর্নমেন্ট সরকারের সকল কার্যক্রমে প্রযুক্তির ব্যবহার।
- স্মার্ট সোসাইটি- পুরো সমাজব্যবস্থাই পরিচালিত হবে প্রযুক্তির হাত ধরে।
• মণিপুরী নৃগোষ্ঠী ভারত ও বাংলাদেশে বসবাসকারী একটি ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী।
• এদের আদি নিবাস ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় মণিপুর রাজ্যে।
• ঊনবিংশ শতাব্দীর প্রথম ভাগে রাজনৈতিক ও সংঘাতজনিত কারণে এরা মণিপুর রাজ্য থেকে বিতাড়িত হয়ে উপমহাদেশের বিভিন্ন জায়গায় আশ্রয় গ্রহণ বাংলাদেশে আসা মণিপুরীরা মৌলভীবাজার, সিলেট, সুনামগঞ্জ হবিগঞ্জ, ময়মনসিংহ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও ঢাকার মণিপুরী পাড়ায় বাস করে।

• ভাষাগত এবং ধর্মীয় ভিন্নতার কারণে বাংলাদেশের মণিপুরীরা তিনটি শাখায় বিভক্ত এবং স্থানীয়ভাবে তারা বিষ্ণুপ্রিয়া, মৈতৈ ও পাঙন নামে পরিচিত।
•  বাংলাদেশের মণিপুরীদের মধ্যে বিষ্ণুপ্রিয়ারা সংখ্যাগরিষ্ঠ।
• জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ অনুযায়ী, বাংলাদেশে মোট মণিপুরী জনসংখ্যা ২২৯৭৮ জন। আর এ প্রতিবেদন অনুযায়ী সিলেট বিভাগের ৪ জেলায় বসবাসকারী মোট নৃগোষ্ঠীর সংখ্যা মৌলভীবাজার (৭৩২৮৮ জন), হবিগঞ্জ (৪১৫৬৩ জন), সিলেট (১৬৪৫৮ জন) ও সুনামগঞ্জ (৫২৮৫ জন)। মৌলভীবাজারে ৩১টি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর বসবাস রয়েছে। এর মধ্যে সংখ্যাগরিষ্ঠ হলো মণিপুরী নৃগোষ্ঠী। এখানে মণিপুরী নৃগোষ্ঠীর তিনটি শাখার (বিষ্ণুপ্রিয়া, মৈতৈ ও পাঙন) জনগণ বাস করে।
- আয়তনে বাংলাদেশের বৃহত্তম জেলা রাঙ্গামাটি।
- এর মোট আয়তন ৬১১৬.১৩ বর্গ আর আয়তনের দিক থেকে বাংলাদেশের ক্ষুদ্রতম জেলা নারায়ণগঞ্জ (৬৮-৩.১৪ বর্গ কি.মি.) ।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- ১৯৭১ সালের গণহত্যা-নির্যাতনের নিদর্শন সংরক্ষণ, বধ্যভূমি ও গণকবর সংক্রান্ত তথ্যভান্ডার গড়ে তোলা, গণকবর ও বধ্যভূমি চিহ্নিত করা এবং গবেষণার জন্য খুলনায় গণহত্যা জাদুঘর স্থাপন করা হয়।
- এ জাদুঘরের নাম '১৯৭১ : গণহত্যা-নির্যাতন আর্কাইভ ও জাদুঘর।
- এ জাদুঘরে সংরক্ষিত আছে একাত্তরের গণহত্যা ও নির্যাতনের বহু নিদর্শন, ছবি ও নথিপত্র।
- এটি দেশের একমাত্র গণহত্যা জাদুঘর, যার যাত্রা শুরু হয় ১৭ মে, ২০১৪ সালে।
- এ জাদুঘরের প্রাঙ্গনে চুকনগর বধ্যভূমি অবস্থিত।
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0