Sonali Bank -2010 (Officer/Cash) (98 টি প্রশ্ন )
১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি বাংলা ৮ ফাল্গুন,১৩৫৮ তারিখ ছিল। ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি দিনটি ছিল.বৃহস্পতিবার। ভাষা আন্দলনে বঙ্গবন্ধু ১২ দিন অনশন করে ছিলেন।
 

মহেশখালী উপজেলা বাংলাদেশের চট্টগ্রাম অঞ্চলের একটি দ্বীপ এবং স্বতন্ত্র উপজেলা; যা মহেশখালী দ্বীপ নামেও পরিচিত।আয়তন ৩৬২.১৮ বর্গ কিলোমিটার, এবং এটি বাংলাদেশের একমাত্র পাহাড়িয়া দ্বীপ। কক্সবাজার থেকে দ্বীপটির দূরত্ব ১২ কিলোমিটার।

 

 

নৈসর্গিক সৌন্দর্য্যের লীলাভূমি রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা ২২০- ২৭ ও ২৩০- ৪৪ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯১০- ৫৬ ও ৯২০- ৩৩ পূর্ব দ্রাঘিমাংশের মধ্যে অবস্থিত। রাঙ্গামাটির উত্তরে ভারতের ত্রিপুরা, মিজোরাম, দক্ষিণে বান্দরবান, পূর্বে মিজোরাম ও পশ্চিমে চট্রগ্রাম ও খাগড়াছড়ি। এ জেলা আয়তনের দিক থেকে দেশের সর্ববৃহৎ জেলা। দেশের এক মাত্র রিক্সা বিহীন শহর, হ্রদ পরিবেষ্টিত পর্যটন শহর এলাকা। এ জেলায় চাকমা, মারমা, তঞ্চঙ্গ্যা, ত্রিপুরা, মুরং, বোম, খুমি, খেয়াং, চাক্, পাংখোয়া, লুসাই, সুজেসাওতাল, রাখাইন সর্বোপরি বাঙ্গালীসহ ১৪টি জনগোষ্ঠি বসবাস করে।

 


 

বাংলা বর্নমালায় স্বরবর্ন আছে ১১ টি।যথাঃ অ, আ, ই, ঈ, উ, ঊ, ঋ, এ, ঐ, ও, ঔ

 

 

চল্‌ চল্‌ চল্‌ বাংলাদেশের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম কর্তৃক ১৯২৯ খ্রিস্টাব্দে রচিত এবং সুরারোপিত সন্ধ্যা কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত একটি গান। দাদরা তালের এই সঙ্গীতটি ১৯৭২ সালের ১৩ই জানুয়ারি অনুষ্ঠিত বাংলাদেশের তৎকালীন মন্ত্রীসভার প্রথম বৈঠকে বাংলাদেশের রণ-সঙ্গীত হিসেবে নির্বাচন করা হয়। বাংলাদেশের যে কোনো সামরিক অনুষ্ঠানে এই গানটির ২১ লাইন যন্ত্রসঙ্গীতে বাজানো হয়।

 

বাংলা সাহিত্যের মধ্যযুগে বিশেষ এক শ্রেণীর ধর্মবিষয়ক আখ্যান কাব্য মঙ্গলকাব্য নামে পরিচিত। বলা হয়ে থাকে, যে কাব্যে দেবতার আরাধনা, মাহাত্ম্য-কীর্তন করা হয়, যে কাব্য শ্রবণেও মঙ্গল হয় এবং বিপরীতে হয় অমঙ্গল;যে কাব্য মঙ্গলাধার, এমন কি, যে কাব্য ঘরে রাখলেও মঙ্গল হয় তাকে বলা হয় মঙ্গলকাব্য।

- মঙ্গলকাব্যের মধ্যে প্রাচীনতম শাখা মনসামঙ্গল। সর্প দেবী মনসা/পদ্মাবতীর কাহিনী অবলম্বনে রচিত।
- দ্বিজ বংশীদাস মনসামঙ্গল কাব্য ধারার কবি। তিনি ছিলেন বাংলা সাহিত্যের প্রথম মহিলা কবি চন্দ্রাবতীর পিতা।
- ক্ষেমানন্দ ছিলেন মনসামঙ্গলের জনপ্রিয় কবি।
- মঙ্গলকাব্য প্রধানত ২ প্রকার। যথাঃ পৌরাণিক মঙ্গল ও লৌকিক মঙ্গল।
- মঙ্গলকাব্যের অংশ ৫টি যথাঃ বন্দনা, আত্মপরিচয়, দেবখণ্ড, মর্ত্যখণ্ড, শ্রুতিফল। কোন কোন মতে মঙ্গল কাব্যের বিষয়বস্তু ৪টি অংশে বিভক্ত। যথা- বন্দনা, আত্মপরিচয়, দেবখণ্ড এবং নরখণ্ড ও আখ্যায়িকা।
- মঙ্গলকাব্যের প্রভাব বেশি মনসা ও চণ্ডী দেবতার, তবে এর মূলধারা মনসা, চণ্ডী, অন্নদামঙ্গল।
- এর অপ্রধান শাখা আছে- ২টি যথাঃ ধর্মমঙ্গল, শিবমঙ্গল/ কালিকামঙ্গল।
 

এ উপন্যাসের অন্যতম আলোচিত চরিত্র এবং বাংলা সাহিত্যের এক অমর চরিত্র হচ্ছে রোহিনী। উপন্যাসের শুরুতেই রোহিনীকে আমরা পাই একজন বাল্য বিধবা রূপে। অসাধারণ সুন্দরী, সর্ব কাজে পটু, তার কিছু দোষও তুলে ধরা হয় উপন্যাসে এভাবে যে,  দোষ সে কালা পেড়ে ধুতি পরিত, হাতে চুড়ি পরিত, পানও বুঝি খাইত।

 

 

আমার সোনার বাংলা গানটি ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসাবে প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত। এ গানের রচয়িতা ও সুরকার রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। ১৯০৫ খ্রিস্টাব্দে বঙ্গভঙ্গ আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে এই গানটি রচিত হয়েছিল। ১২ জানুয়ারি, ১৯৭২ তারিখে মন্ত্রীসভার প্রথম বৈঠকে এ গানটির প্রথম দশ লাইন সদ্যগঠিত গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জাতীয় সঙ্গীত হিসেবে নির্বাচিত হয়। আনুষ্ঠানিকভাবে কেবল প্রথম চার লাইন বাদন করা হয়।

 

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
 

সোনারগাঁও বাংলার মুসলিম শাসকদের পূর্ববঙ্গের একটি প্রশাসনিক কেন্দ্র। এটি বর্তমানে নারায়ণগঞ্জ জেলার একটি উপজেলা। এর অবস্থান ঢাকা থেকে ২৭ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে। মধ্যযুগীয় নগরটির যথার্থ অবস্থান নির্দেশ করা কঠিন। বিক্ষিপ্ত নিদর্শনাদি থেকে প্রতীয়মান হয় যে, এটি পূর্বে মেঘনা, পশ্চিমে শীতলক্ষ্যা, দক্ষিণে ধলেশ্বরী ও উত্তরে ব্রহ্মপুত্র নদ দ্বারা বেষ্টিত একটি বিস্তৃত জনপদ ছিল।

 

 

এশিয়া পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ও সবচেয়ে জনবহুল মহাদেশ, প্রাথমিকভাবে পূর্ব ও উত্তর গোলার্ধে অবস্থিত। এটি ভূপৃষ্ঠের ৮.৭% ও স্থলভাগের ৩০% অংশ জুড়ে অবস্থিত। আনুমানিক ৪৩০ কোটি মানুষ নিয়ে এশিয়াতে বিশ্বের ৬০%-এরও বেশি মানুষ বসবাস করেন। অধিকাংশ বিশ্বের মত, আধুনিক যুগে এশিয়ার বৃদ্ধির হার উচ্চ। উদাহরণস্বরূপ, বিংশ শতাব্দীর সময়, এশিয়ার জনসংখ্যা প্রায় চারগুণ বেড়ে গেছে, বিশ্ব জনসংখ্যার মত।

 

- 'কাবাডি বাংলার অন্যতম জনপ্রিয় খেলা।
- বর্তমানে কাবাডি আন্তর্জাতিক ভাবেও খেলা হয়।
- এই খেলা সাধারণত কিশোর থেকে শুরু করে প্রাপ্তবয়স্ক সব ধরনের ছেলেরা খেলে থাকে।
- সাধারণত বিশেষ উৎসব বা পালা-পার্বনে বেশ আড়ম্বরপূর্ণ ভাবে কাবাডি খেলার আয়োজন করা হয়।
- কাবাডি বাংলাদেশের জাতীয় খেলা।
- বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর বাংলাদেশে কাবাডি ফেডারেশন গঠিত হয়েছে।
- পূর্বে কেবল মাত্র গ্রামে এই কাবাডি খেলার প্রচলন দেখা গেলেও বর্তমানে সব জায়গায় কাবাডি খেলা প্রচলিত হয়েছে।
- ১৯৭৮ সালে ভারত, বাংলাদেশ, নেপাল, শ্রীলংকা ও বার্মার প্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে এশিয়ান কাবাডি ফেডারেশন গঠিত হয়। 
- ১৯৮০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে কলকাতায়প্রথম এশিয়ান কাবাডি প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। এভাবে আস্তে আস্তে কাবাডি খেলা জনপ্রিয় হয়ে উঠে।
 
 

ভৌগোলিক আয়তনের বিচারে এটি দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম এবং বিশ্বের সপ্তম বৃহত্তম রাষ্ট্র। অন্যদিকে জনসংখ্যার বিচারে এই দেশ বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বাধিক জনবহুল তথা বৃহত্তম গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র। ভারতের পশ্চিম সীমান্তে পাকিস্তান উত্তর-পূর্বে চীন, নেপাল, ও ভূটান এবং পূর্বে বাংলাদেশ, মায়ানমার ও মালয়েশিয়া অবস্থিত। এছাড়া ভারত মহাসাগরে অবস্থিত শ্রীলঙ্কা, মালদ্বীপ ওইন্দোনেশিয়া ভারতের নিকটবর্তী কয়েকটি দ্বীপরাষ্ট্র। দক্ষিণে ভারত মহাসাগর, পশ্চিমে আরব সাগর ও পূর্বে বঙ্গোপসাগর দ্বারা বেষ্টিত ভারতের উপকূলরেখার সম্মিলিত দৈর্ঘ্য ৭,৫১৭ কিলোমিটার (৪,৬৭১ মাইল)।

 

 

মোঘল সম্রাট আওরঙ্গজেব-এর ৩য় পুত্র আজম শাহ ১৬৭৮ খ্রিস্টাব্দে ঢাকার সুবেদারের বাসস্থান হিসেবে এ দুর্গের নির্মাণ কাজ শুরু করেন। মাত্র এক বছর পরেই দুর্গের নির্মাণকাজ শেষ হবার আগেই মারাঠা বিদ্রোহ দমনের জন্য সম্রাট আওরঙগজেব তাকে দিল্লি ডেকে পাঠান। এসময় একটি মসজিদও দরবার হল নির্মাণের পর দুর্গ নির্মাণের কাজ থেমে যায়।নবাব শায়েস্তা খাঁ ১৬৮০ সালে ঢাকায় এসে পুনরায় দুর্গের নির্মাণকাজ শুরু করেন। তবে শায়েস্তা খানের কন্যা পরী বিবির মৃত্যুর পর এ দুর্গ অপয়া মনে করা হয় এবং শায়েস্তা খান ১৬৮৪ খ্রিস্টাব্দে এর নির্মাণ বন্ধ করে দেন। এই পরী বিবির সাথে শাহজাদা আজম শাহের বিয়ে ঠিক হয়েছিল। পরী বিবিকে দরবার হল এবং মসজিদের ঠিক মাঝখানে সমাহিত করা হয়। শায়েস্তা খাঁ দরবার হলে বসে রাজকাজ পরিচালনা করতেন। ১৬৮৮ সালে শায়েস্তা খাঁ অবসর নিয়ে আগ্রা চলে যাবার সময় দুর্গের মালিকানা উত্তরাধিকারীদের দান করে যান। এই ভবনটি মুঘল সুবেদার শায়েস্তা খানের প্রিয় কন্যা পরীবিবির সমাধি নামে পরিচিত। বাংলাদেশে এই একটি মাত্র ইমারতে মার্বেল পাথর, কষ্ট 

 

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস বাংলাদেশে পালিত একটি বিশেষ দিবস। প্রতিবছর বাংলাদেশে ১৪ ডিসেম্বর দিনটিকে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস হিসেবে পালন করা হয়। ১৯৭১ সালের এই দিনে পাকিস্তান সেনাবাহিনী বাংলাদেশের প্রথম শ্রেণীর সকল বুদ্ধিজীবীকে হত্যা করে। এ কাজে বাংলাদেশীদের মধ্যে রাজাকার, আল বদর, আল শামস বাহিনীর লোকেরা পাকিস্তান সেনাবাহিনীকে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করেছিল।

 

 

কুতুব মিনার ভারতের দিল্লীতে অবস্থিত একটি স্তম্ভ বা মিনার, যা বিশ্বের সর্বোচ্চ ইটনির্মিত মিনার। এটি কুতুব কমপ্লেক্সের মধ্যে অবস্থিত, প্রাচীন হিন্দু মন্দিরের ধ্বংসাবশেষের পাথর দিয়ে কুতুব কমপ্লেক্স এবং মিনারটি তৈরি করা হয়েছে। ভারতের প্রথম মুসলমান শাসক কুতুবুদ্দিন আইবেকের আদেশে এর নির্মাণকাজ শুরু হয় ১১৯৩ খ্রিস্টাব্দে তবে মিনারের উপরের তলাগুলোর কাজ শেষ করেন ফিরোজ শাহ তুঘলক ১৩৮৬ খ্রিস্টাব্দে। ভারতীয়-মুসলিম স্থাপত্যশৈলীর গুরুত্বপূর্ণ এবং অন্যতম প্রাচীন নিদর্শন বলে কুতুব মিনার বেশ উল্লেখযোগ্য।

 

 

স্ত্রী জাতীয় এনোফিলিস মশার কামড়ে ছড়ায় এমন এক ধরনের সংক্রামক জ্বর হলো ম্যালেরিয়া৷ ম্যালেরিয়া রোগের জীবাণু (প্লাসমোডিয়াম) মশার মাধ্যমে আক্রান্ত ব্যক্তি থেকে অন্যের কাছে ছড়াতে পারে।

 



ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
 

পিতা ও পুত্রের বয়সের অনুপাত ৭:৩ ।

পিতার বয়স ৭ক

পুত্রের বয়স ৩ক 

চার বছর পূর্বে তাদের বয়স ছিল ৭ক-৪ এবং ৩ক-৪

অনুপাত ছিল ১৩:৫।

অর্থাৎ,

 (৭ক-৪)/(৩ক-৪) = ১৩/৫

=> ৩৯ক -৫২ = ৩৫ক -২০ 

=> ৪ক = ৩২

=> ক =৮

পুত্রের বয়স = ৩ক = ২৪

 

 

একটি নির্দিষ্ট পরিমান অর্থের বিনিয়োগের ওপর ৪% বার্ষিক হারে ৩ বছরের সুদ হচ্ছে ২৪০ টাকা । বিনিয়োগের পরিমান কত ?

বিনিয়োগের ওপর ৪% বার্ষিক হারে  সুদ 

১ বছরে ৪ টাকা সুদ হয় ১০০ টাকায়

৩ বছরে ৪ টাকা সুদ হয় ১০০/৩ টাকায়

৩ বছরে ১ টাকা সুদ হয় ১০০/৩*৪ টাকায়

৩ বছরে ২৪০ টাকা সুদ হয় ১০০*২৪০/৩*৪ টাকায় =২০০০ টাকায়

 

 

কোন আসল ৩ বছরে সুদে আসলে ৪৬০ টাকা এবং ৫ বছরে সুদে আসলে ৫০০ টাকা হলে আসল কত ?

৩ বছরে সুদে আসলে ৪৬০ টাকা এই কথার মানে হল,

আসল + ৩ বছরের সুদ = ৪৬০ টাকা

আবার, আসল + ৫ বছরের সুদ = ৫০০ টাকা

বিয়োগ করুন,

২ বছরের সুদ = ৪০ টাকা 

১ বছরের সুদ =২০ টাকা 

৫ বছরের সুদ =১০০ টাকা

এখন,

আসল + ৫ বছরের সুদ = ৫০০ টাকা 

আসল + ১০০ টাকা =৫০০ টাকা 

আসল = ৪০০ টাকা 

 

 

কার্বন ডাই অক্সাইডের পরিবেশগত প্রভাব উল্লেখযোগ্য বিষয়।কার্বন ডাই অক্সাইড একটি গুরুত্বপূর্ণ গ্রিনহাউজ গ্যাস যা ভূপৃষ্ঠের বিকৃর্ণ তাপ শোষন করে।বায়ুমন্ডলীয় কার্বন ডাই অক্সাইড পৃথিবীতে জীবনের একটি প্রাথমিক উৎস এবং এর ঘনত্ব পৃথিবী সৃষ্টির পর থেকে সালোকসংশ্লেষন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়।শিল্প বিপ্লবের পর থেকে কার্বন ভিত্তিক জ্বালানি দহনের ফলে বায়ুমন্ডলে কার্বন ডাই অক্সাইডের ঘনত্ব দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধির সাথে সাথে জীব জগতের জলবায়ুর পরিবর্তন ঘটছে।

 

 

 ৬ দিনে করে ৮ জন 

১ দিনে করে ৮*৬ জন (১ দিনে করতে বেশি লোক লাগবে তাই গুণ)

৩ দিনে করে ৮*৬/৩ জন (৩ দিনে করতে কম লোক লাগবে তাই ভাগ)

= ১৬ জন

নতুন নিতে হবে, ৮ জন 

 

 

X টাকার X% সরল সূদে ৪ বছরের সূদ x টাকা 

X টাকার X% সরল সুদে ১ বছরের সুদ= x.x/100

X টাকার X% সরল সুদে ৪ বছরের সুদ = 4x.x/100

প্রশ্নমতে,

4x.x/100 = x 

=> 4x =100

=> x = 25

 

 

যে চর্তুভূজের বিপরীত বাহুগুলো পরস্পর সমান ও সমান্তরাল তাকে কি বলেঃ সামান্তরিক

আয়তক্ষেত্রের ক্ষেত্রেও এটি সত্য। কিন্তু আয়তক্ষেত্রের প্রত্যেকটি কোণ এক সমকোণ। 

রম্বস এর ক্ষেত্রেও এটি সত্য। কিন্তু রম্বস প্রত্যেকটি বাহুই সমান। 

 

 

গাড়িটি যদি ১২ মিটার যায় তবে সামনের চাকা ঘুরবে ৪ বার

গাড়িটি যদি ১২ মিটার যায় তবে পিছনের চাকা ঘুরবে ৩ বার

অর্থাৎ ১২ মিটারে সামনের চাকা ১ বার বেশি ঘুরে। 

১০০ বার বেশি ঘুরবে ১২০০ মিটারে = ১.২ কিমিতে 

  

 

ইউরো (মুদ্রা প্রতীক: €; ব্যাংক কোড: EUR) হল ইউরোপীয় ইউনিয়ন দেশসমূহের মুদ্রা। বর্তমানে ইউরো ইউরোপের ২২টি দেশে ব্যবহৃত। ১৯৯৯ সালে ইউরোপের ১৪টি দেশ (অস্ট্রিয়া, বেলজিয়াম, জার্মানি, ফিনল্যান্ড, ফ্রান্স, আয়ারল্যান্ড, ইতালি, লুক্সেমবুর্গ, মোনাকো, নেদারল্যান্ডস, পর্তুগাল, স্পেন, সান মারিনো এবং ভ্যাটিকান সিটি) ইউরো প্রথমদিকে ব্যবহার করতে শুরু করে।

পরে ইউরোরের অন্যান্য দেশ ইউরো গ্রহণ করতে শুরু করে, যেমন, ২০০১ সালে গ্রিস, ২০০৭ সালে স্লোভেনিয়া, ২০০৮ সালে সাইপ্রাস ও মাল্টা, ২০০৯ সালে স্লোভাকিয়া, ২০১১ সালে ইস্তোনিয়া, ২০১৪ সালে লাতভিয়া এবং ২০১৫ সালে লিথুয়ানিয়া। যুক্তরাজ্য, সুইডেন এবং ডেনমার্ক - ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য হলেও, এখনো ইউরো গ্রহণ করেনি।

 

 

বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে সাহসী ভূমিকা পালনের জন্য যে দুই নারী ‘বীরপ্রতীক’ খেতাব পেয়েছেন তাঁদের একজন ক্যাপ্টেন ডা. সিতারা রহমান৷ অন্যজন তারামন বিবি৷ বাংলাদেশের ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা রয়েছে এই দুই বীর নারীর নাম৷

 

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
 

 

সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0