জনতা ব্যাংক পিএলসি [অফিসার (রুরাল ক্রেডিট)] - ১৮.০৭.২০২৫ (100 টি প্রশ্ন )
- মৌমাছি = মৌ সংগ্রহকারী মাছি।
- এটি মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাসের উদাহরণ

- যে কর্মধারয় সমাসে ব্যাসবাক্যের মধ্যপদ লোপ পায়, তাকে মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস বলে।
- উদাহরণঃ জ্যোৎস্নারাত, বৌভাত, হাসিমুখ প্রভৃতি।
- Deepfake is a ডিপফেক (deepfake) হলো একটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) প্রযুক্তি যা ব্যবহার করে অত্যন্ত বাস্তবসম্মত ছবি, ভিডিও বা অডিও তৈরি করা হয়, যেখানে কোনও ব্যক্তির মুখ বা কণ্ঠস্বরকে অন্য কারও উপর সঠিকভাবে প্রতিস্থাপন বা পরিবর্তন করা হয়।
- ডিপফেক শব্দটি এসেছে "deep learning" (যা AI এর একটি উপশাখা) এবং "fake" শব্দের সংমিশ্রণ থেকে।
- এই প্রযুক্তির মাধ্যমে এমন ভুয়া ছবি বা ভিডিও তৈরি করা যায় যা দেখতে একেবারে সত্যের মতো মনে হয়, অথচ আসলে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা।
- ডিপফেক তৈরি করার পেছনে গাণিতিক মডেল ও যন্ত্রশিক্ষণ (machine learning) ব্যবহার করা হয় যা বিভিন্ন উপাত্ত থেকে মুখের বৈশিষ্ট্য, অভিব্যক্তি এবং গলার স্বর শেখে এবং সেগুলো সত্যিকারের মতো তৈরি করে।
- এর ফলে, কেউ এমন ভিডিও বা অডিও তৈরি করতে পারে যেখানে দেখা যায় যে কেউ কিছু বলছে বা করছে, যা বাস্তবে কখনো হয়নি বা বলেনি।
- ডিপফেক প্রযুক্তি বিনোদন বা শিক্ষামূলক কাজে ব্যবহৃত হলেও, এর সবচেয়ে বড় ঝুঁকি হলো মিথ্যা তথ্য ছড়ানো, সুনাম ক্ষুণ্ণ করা, বিভ্রান্তি সৃষ্টি করা এবং কখনও কখনও সাইবার অপরাধে ব্যবহার হওয়া।
এই ক্ষেত্রে স্পেস ট্যুরিজম মিশনের তথ্য বিশ্লেষণের জন্য যে প্রযুক্তি ব্যবহৃত হয় তা হলো Big Data analytics। কারণ মহাকাশ মিশন বা স্পেস ট্যুরিজম থেকে প্রচুর পরিমাণে তথ্য এবং ডেটা সংগ্রহ করা হয়, যা এককভাবে বিশ্লেষণ করা খুবই কঠিন।

- Big Data analytics হলো এমন একটি পদ্ধতি যা বৃহৎ এবং জটিল ডেটাসেট থেকে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য বা insight বের করতে সাহায্য করে।
- এই প্রযুক্তি স্পেস মিশনের বিভিন্ন অংশ যেমন যানের কর্মক্ষমতা, যাত্রীর সুরক্ষা, পরিবেশগত পরিস্থিতি, এবং অন্যান্য অনেক ডেটাকে বিশ্লেষণ করে যাত্রার উন্নতি সাধন করতে পারে।
- অন্যদিকে, Image compression, File sharing software, এবং Spreadsheet templates নির্দিষ্ট কাজের জন্য ব্যবহৃত হয়, যেমন ছবি কম্প্রেশন, ডেটা শেয়ারিং বা ডেটা সংগঠনের জন্য, কিন্তু তারা ব্যাপক ডেটা বিশ্লেষণের জন্য যথেষ্ট নয়।

সুতরাং, স্পেস ট্যুরিজম মিশনের তথ্য বিশ্লেষণ ও ভবিষ্যত উন্নয়নের জন্য উন্নত এবং কার্যকর সমাধান প্রদান করে Big Data analytics
- VPN এর পূর্ণরূপ হলো Virtual Private Network
- এটি এমন একটি প্রযুক্তি যা পাবলিক ইন্টারনেটের মাধ্যমে একটি সুরক্ষিত ও ব্যক্তিগত নেটওয়ার্কের মতো কাজ করে।
- VPN ব্যবহার করলে ব্যবহারকারীর ডিভাইস এবং ইন্টারনেটের মধ্যে একটি এনক্রিপ্টেড টানেল তৈরি হয়, যা তথ্য আদান-প্রদানকে নিরাপদ করে।
- VPN ব্যবহার করার মাধ্যমে আসল IP ঠিকানা গোপন থাকে এবং আপনার অনলাইন কার্যক্রম তৃতীয় পক্ষ, যেমন ISP, হ্যাকার বা সার্ভিল্যান্স এজেন্সি, থেকে লুকানো থাকে।
- এটি ইন্টারনেটে থাকা তথ্যের গোপনীয়তা রক্ষা করে, বিশেষ করে পাবলিক Wi-Fi নেটওয়ার্কে যখন সিকিউরিটি ঝুঁকি থাকে।
- ফলে VPN দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে কারণ এটি ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁস হওয়ার ঝুঁকি কমিয়ে দেয় এবং নিরাপদ ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগ দেয়।
প্রশ্নটিতে volatile memory বলতে এমন মেমোরি বোঝানো হচ্ছে যা পাওয়ার বন্ধ হলেই তার তথ্য হারায়। নিচে অপশনগুলোর বিশ্লেষণ দেওয়া হলো:

- RAM (Random Access Memory): এটি volatile memory, কারণ কম্পিউটার বন্ধ করলে RAM এ থাকা সব তথ্য মুছে যায়।
- Resistors: এটি মেমোরি ডিভাইস নয়, বরং একটি প্যাসিভ ইলেকট্রনিক উপাদান, তাই volatile বা non-volatile মেমোরির সঙ্গে এর সরাসরি সম্পর্ক নেই।
- SSD (Solid State Drive): এটি non-volatile memory, কারণ এটি ডাটা বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকা অবস্থায়ও সংরক্ষণ করে।
- Cache: Cache মেমোরিও প্রায়শ volatile থাকে, কারণ এটি মূলত RAM এর মত অস্থায়ী দ্রুতগামী মেমোরি যা পাওয়ার অফ হলে তথ্য হারায়।

সুতরাং, SSD একটি non-volatile memory ডিভাইস, যা volatile memory এর ক্ষত্রে পড়েনা। অতএব SSD হলো সঠিক উত্তর।

সংক্ষেপে:
- Volatile memory হলো এমন মেমোরি যা পাওয়ার বন্ধ করার সঙ্গে সঙ্গে তথ্য হারায়, যেমন RAM ও Cache।
- Non-volatile memory হলো এমন ডিভাইস যা তথ্য সংরক্ষণ করে থাকেঅনেকক্ষণ পর্যন্ত, যেমন SSD।
- Resistors মেমোরি নয়, তাই অপশন হিসেবে বিবেচিত নয়।
- তাই প্রশ্নের সঠিক উত্তর SSD।
BIOS (Basic Input Output System) হলো কম্পিউটারের একটি গুরুত্বপূর্ণ সফটওয়্যার যা মাদারবোর্ডের একটি চিপে সংরক্ষিত থাকে। এর প্রধান কাজ হলো কম্পিউটার চালু (boot) করার সময় হার্ডওয়্যারগুলো ঠিকভাবে কাজ করার জন্য প্রস্তুত করা।

- BIOS কম্পিউটার চালু হওয়ার পর প্রথম কাজ হিসাবে হার্ডওয়্যার ডিভাইস যেমন প্রসেসর, মেমোরি, হার্ডড্রাইভ ইত্যাদি পরীক্ষা ও ইনিশিয়ালাইজ করে।
- এটি হার্ডওয়্যারগুলোকে একটি নির্দিষ্ট অর্ডারে সংযোগ করে এবং তাদের চালু রাখে যাতে অপারেটিং সিস্টেম লোড হতে পারে।
- BIOS ছাড়া কম্পিউটার সরাসরি কাজ শুরু করতে পারে না কারণ হার্ডওয়্যারগুলোর প্রস্তুতি ছাড়া সফটওয়্যার কাজ করতে পারে না।

অন্য অপশনগুলো যেমন ইন্টারনেটে সংযোগ দেওয়া, সফটওয়্যার আপডেট ম্যানেজ করা অথবা গ্রাফিক রেন্ডারিং করা, এগুলো BIOS-এর কাজ নয়। সুতরাং, BIOS-এর মূল কাজ হলো কম্পিউটার চালু করার সময় হার্ডওয়্যার ইনিশিয়ালাইজেশন।
ওয়েব পেজ ইন্টারনেটে স্থানান্তরের জন্য ব্যবহৃত প্রধান প্রোটোকল হলো HTTP (HyperText Transfer Protocol)। এটি একটি ক্লায়েন্ট-সার্ভার ভিত্তিক প্রোটোকল যা ওয়েব ব্রাউজার এবং ওয়েব সার্ভারের মধ্যে যোগাযোগের নিয়ম নির্ধারণ করে। নিচে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় দেওয়া হলো:

- FTP (File Transfer Protocol) মূলত ফাইল স্থানান্তরের জন্য ব্যবহৃত হয়, ওয়েব পেজ সরাসরি স্থানান্তরের জন্য নয়।
- SMTP (Simple Mail Transfer Protocol) ইমেইল পাঠাতে ব্যবহৃত হয়।
- SNMP (Simple Network Management Protocol) নেটওয়ার্ক ডিভাইসের মনিটরিং এবং ব্যবস্থাপনার জন্য ব্যবহৃত হয়।

অতএব, ওয়েব পেজ ব্রাউজারে প্রদর্শনের জন্য HTTP প্রোটোকল ব্যবহার করা হয়। এটি ওয়েবসাইট থেকে তথ্য আনা এবং প্রদর্শনের জন্য বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছে।
এই প্রশ্নে ডেটাবেস ব্যবস্থাপনার জন্য কোন সফটওয়্যার ব্যবহার করা হয় তা জানতে চাওয়া হয়েছে। এখানে দেওয়া অপশনগুলোর মধ্যে Oracle একটি পূর্ণাঙ্গ Database Management System (DBMS), যা ডেটাবেস তৈরি, সংরক্ষণ, পরিচালনা, এবং query চালানোর জন্য ব্যবহৃত হয়।

- MS Excel মূলত একটি spreadsheet সফটওয়্যার, যা ডেটা হিসাব, বিশ্লেষণ এবং সাধারণ তথ্য সংরক্ষণের কাজে ব্যবহৃত হয়, কিন্তু এটি ডেটাবেস ম্যানেজার নয়।
- Adobe Render হচ্ছে কোনো ধরনের রেন্ডারিং সফটওয়্যার, ডেটাবেস ম্যানেজমেন্টের সাথে এর কোন সম্পর্ক নেই।
- AutoCAD একটি ডিজাইন এবং ড্রাফটিং সফটওয়্যার, যা প্রযুক্তিগত অঙ্কন তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।

ডেটাবেস সফটওয়্যার বলতে আমরা সাধারণত সেই সফটওয়্যারগুলোকে বুঝি যা ডেটার সঠিক সংরক্ষণ, সংশোধন এবং পরিচালনায় সাহায্য করে। Oracle এর পাশাপাশি MS SQL Server, MySQL, PostgreSQL ইত্যাদি জনপ্রিয় ডেটাবেস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম।

সুতরাং, ডেটাবেস পরিচালনার জন্য Oracle সফটওয়্যারটি সঠিক উত্তর।
প্রধান উদ্দেশ্য হলো computation বা তথ্যপ্রক্রিয়াকরণকে ডেটার উৎসের আরও কাছে নিয়ে আসা, যাতে দ্রুততা, কার্যকারিতা এবং রেসপন্স টাইম উন্নত হয়। edge computing মূলত centralized cloud computing এর বিকল্প হিসেবে ব্যবহৃত হয় যেখানে ডেটা বা প্রসেসিং কাজ সরাসরি ডিভাইস বা স্থানীয় নোডে করা হয়, যা নেটওয়ার্ক লেটেন্সি কমায় এবং bandwidth এর উপর চাপ হ্রাস করে।

- Edge computing ডেটা প্রক্রিয়াকরণকে ডেটার উৎপত্তিস্থল বা উৎসের নিকটে নিয়ে আসে।
- এটি real-time বা low-latency আবেদনে যেমন IoT (Internet of Things), autonomous vehicles এবং smart cities-এ কার্যকর ভূমিকা পালন করে।
- এই প্রক্রিয়ায় ডেটা ক্লাউডে পাঠানোর আগে স্থানীয়ভাবে বিশ্লেষণ ও ফিল্টারিং করা হয়, ফলে ব্যান্ডউইথের অপচয় কম হয় এবং ক্লাউড স্টোরেজের উপর নির্ভরতা হ্রাস পায়।
- Edge computing সাধারণত data center এর আকার বাড়ানোর মূল উদ্দেশ্যে নয় বরং decentralized ও দ্রুত প্রক্রিয়াকরণের দিকে মনোযোগ দেয়।

অতএব, অপশন ৩ — Bring computation closer to the data source — হল সঠিক উত্তর।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
প্রশ্নটিতে যেটি নেটওয়ার্কের মাধ্যমে নিরাপদ যোগাযোগের জন্য ডেটা এনক্রিপ্ট করার কাজে ব্যবহৃত হয় সেটি নির্ণয় করতে বলা হয়েছে। দেওয়া অপশনগুলো হলো VPN, Firewall, SSL, এবং Proxy। এগুলোর প্রতিটির ভূমিকা সংক্ষেপে নিচে দেওয়া হলো:

- VPN (Virtual Private Network) হলো একটি প্রযুক্তি যা পাবলিক ইন্টারনেট ব্যবহার করেও একটি প্রাইভেট নেটওয়ার্কের মত নিরাপদ সংযোগ তৈরি করে। এটি কিছু মাত্রায় ডেটা এনক্রিপশন ব্যবহারে সাহায্য করে, কিন্তু এটি সরাসরি এনক্রিপশন প্রোটোকল নয়।
- Firewall হলো একটি সিকিউরিটি ডিভাইস বা সফটওয়্যার যা অননুমোদিত অ্যাক্সেস থেকে নেটওয়ার্ককে রক্ষা করে, কিন্তু এটি ডেটা এনক্রিপ্ট করে না।
- SSL (Secure Sockets Layer) হলো একটি এনক্রিপশন প্রোটোকল যা ওয়েব ব্রাউজারের সাথে সার্ভারের মধ্যে ডেটা বিনিময়কে নিরাপদ করে। এটি ডেটাকে এনক্রিপ্ট করে যেভাবে কেউ মাঝখানে থেকে ডেটা দেখতে বা পরিবর্তন করতে পারে না।
- Proxy সার্ভার হল একটি মধ্যবর্তী সার্ভার যা ক্লায়েন্ট এবং ইন্টারনেটের মধ্যে যোগাযোগের মধ্যস্থতা করে, কিন্তু এটি এনক্রিপশন প্রদান করে না।

সুতরাং, নিরাপদ যোগাযোগের জন্য ডেটা এনক্রিপশনের সরাসরি কাজ করে এমন টেকনোলজি হলো SSL

সারসংক্ষেপে:
- SSL হচ্ছে একটি নিরাপদ এনক্রিপশন প্রোটোকল যা ওয়েব সার্ভারের সাথে ক্লায়েন্টের সংযোগ এনক্রিপ্ট করে।
- এটি ডেটা সংক্রমণের সময় তথ্যকে scrambled করে, যাতে তৃতীয় পক্ষ পড়তে না পারে।
- VPN ও Proxy নিরাপত্তা বজায় রাখতে সাহায্য করে কিন্তু এনক্রিপশন মূলত SSL দিয়ে হয়।
- Firewall নিরাপত্তার জন্য ব্যবহার হয় কিন্তু এনক্রিপশন প্রদান করে না।

অতএব, নেটওয়ার্কের মাধ্যমে নিরাপদ যোগাযোগের জন্য ডেটা এনক্রিপ্ট করতে SSL ব্যবহৃত হয়
প্রশ্নে প্রদত্ত অপশনগুলোর মধ্যে শুধুমাত্র Linux একটি অপারেটিং সিস্টেম। অন্য অপশনগুলো হল বিভিন্ন সফটওয়্যার বা ব্রাউজার, যেগুলো শুধুমাত্র কম্পিউটার বা ডিভাইসে কাজ করার জন্য ব্যবহৃত হয়, কিন্তু তারা নিজে নিজে অপারেটিং সিস্টেম নয়।

- Linux একটি open source operating system, যার সোর্স কোড সকলের জন্য উন্মুক্ত থাকে এবং ব্যবহারকারীরা এটি নিজের মতো পরিবর্তন ও উন্নয়ন করতে পারে।
- Microsoft Word হলো একটি word processing সফটওয়্যার যা ডকুমেন্ট তৈরির জন্য ব্যবহৃত হয়।
- Google Chrome হলো একটি ওয়েব ব্রাউজার যা ইন্টারনেট ব্রাউজ করার কাজে ব্যবহৃত হয়।
- PowerPoint হলো একটি presentation সফটওয়্যার যা স্লাইড তৈরি ও প্রদর্শনের জন্য ব্যবহৃত হয়।

অতএব, শুধুমাত্র Linux অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে পরিচিত এবং ব্যবহার করা হয়।
এই প্রশ্নে “De-dollarization” শব্দটির অর্থ হলো বিশ্ব বাণিজ্যে মার্কিন ডলারের উপর নির্ভরতা কমানো। অর্থাৎ, এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে দেশ বা অঞ্চলের অর্থনীতি ও বাণিজ্যের ক্ষেত্রে মার্কিন ডলার ব্যবহার কমিয়ে স্থানীয় বা বিকল্প মুদ্রার ব্যবহার বাড়ানো হয়। এটি শুধুমাত্র মার্কিন ডলারের আধিপত্য ভাঙার প্রচেষ্টা হিসেবে বিবেচিত হয়।

- BRICS (Brazil, Russia, India, China, South Africa) একটি উদীয়মান অর্থনৈতিক জোট, যারা মার্কিন ডলারের আধিপত্য নিয়ে অসন্তুষ্ট।
- তারা তাদের বাণিজ্যে ডলারের ব্যবহার কমিয়ে বিকল্প ব্যবস্থা গ্রহণের চেষ্টা করছে, যেমন Contingent Reserve Arrangement (CRA) যা সদস্য দেশের আর্থিক নিরাপত্তার জন্য একটি মুদ্রা পুল সরবরাহ করে।
- ভবিষ্যতে BRICS দেশগুলো একটি নতুন আন্তর্জাতিক মুদ্রাও চালুর পরিকল্পনা করছে, যা ডলারের প্রভাব হ্রাস করবে।

এই প্রেক্ষিত থেকে De-dollarization বলতে বোঝায় বিশ্ব অর্থনীতিতে মার্কিন ডলারের স্থান সংকুচিত করার এবং বিকল্প আর্থিক ব্যবস্থার প্রতিষ্ঠার প্রক্রিয়া, যা মার্কিন বিদেশী সাহায্য, স্যান্কশান, বা প্রতিরক্ষা রপ্তানির সীমাবদ্ধতার সাথে সরাসরি সম্পর্কিত নয়। তাই সঠিক উত্তর হলো: Reducing dependency on the U.S. dollar in global trade
এই বিষয়টিতে Qatar মধ্যস্থতা করেছে ২০২৪ সালের Israel এবং Hamas-এর মধ্যে গৃহীত ceasefire agreement বা যুদ্ধবিরতির চুক্তিতে।

- Qatar মধ্যপ্রাচ্যের একটি দেশ, যা দীর্ঘদিন থেকেই বিভিন্ন বিরোধের সমাধানে কূটনৈতিক ভূমিকা পালন করে আসছে।
- তারা প্রায়শই ফিলিস্তিনি দলের সাথে সংযোগ রক্ষা করে এবং বিভিন্ন যুদ্ধ পরিস্থিতিতে মধ্যস্থতার কাজ করে।
- ২০২৪ সালের সংঘর্ষের সময়ও Qatar তাদের বৈশ্বিক কূটনৈতিক ক্ষমতা ব্যবহার করে Israel এবং Hamas-এর মধ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।
- অন্য পক্ষ যেমন United States, Egypt, এবং Turkey এর মধ্যস্থতা ঘটা হলেও, এই বিশেষ ceasefire-এর ক্ষেত্রে সবচেয়ে সক্রিয় ও সফল মধ্যস্থতাকারী ছিল Qatar।

অতএব, Qatar-এর মাধ্যমে Israel ও Hamas মধ্যে ২০২৪ সালের যুদ্ধবিরত চুক্তি সম্ভব হয়।
"Global Gateway" উদ্যোগটি ইউরোপীয় ইউনিয়নের একটি মূল পরিকল্পনা যা বিশ্বব্যাপী অবকাঠামো উন্নয়নের ওপর গুরুত্ব দেয়। এর উদ্দেশ্য হল উন্নয়নশীল ও উদীয়মান অর্থনীতিতে টেকসই ও স্মার্ট অবকাঠামো নির্মাণ করা, যার মাধ্যমে বাণিজ্য ও সংযোগ সহ অন্যান্য ক্ষেত্রে অংশীদারিত্ব বৃদ্ধি পায়।

- এই উদ্যোগের মাধ্যমে ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন বিভিন্ন দেশ ও অঞ্চলে ডিজিটাল, পরিবহন, শক্তি এবং স্বাস্থ্যসংশ্লিষ্ট অবকাঠামো তৈরি ও উন্নয়ন করতে চায়।
- এটি মূলত Climate change adaptation বা পরিবেশ সংরক্ষণে সহযোগিতা করার পাশাপাশি বাণিজ্য শুল্ক সংশোধনের বা অভিবাসন নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে নয়।
- Global Gateway মূলত একটি অর্থনৈতিক ও কৌশলগত প্ল্যাটফর্ম, যা স্থায়ী উন্নয়নের জন্য অবকাঠামোগত বিনিয়োগ বৃদ্ধি করে বিশ্বব্যাপী সংযোগ ও সহযোগিতা বাড়ায়।

সুতরাং, সঠিক উত্তরে Infrastructure development নির্বাচন করা হয়েছে কারণ Global Gateway প্রকল্পের মূল লক্ষ্য অবকাঠামো উন্নয়ন এবং বিশ্বজুড়ে স্থায়ী, পরিবেশবান্ধব বিনিয়োগ নিশ্চিত করা।
ইউরোপে ২০২৪-২০২৫ সালের মধ্যে নতুন একবার energy security এর ব্যাপক আলোচনা শুরু হওয়ার প্রধান কারণ হলো Ukraine war escalation। এই সংঘাতের ফলে ইউরোপীয় দেশগুলোর গ্যাস ও তেল সরবরাহ ব্যাপকভাবে ব্যাহত হয়েছে এবং তারা এনার্জি ইম্পোর্টের ক্ষেত্রে আরও নির্ভরশীল হওয়ার ঝুঁকিতে পড়েছে।

- Ukraine war escalation এর কারণে রাশিয়া থেকে ইউরোপীয় দেশগুলোর জ্বালানি সরবরাহ কমে যাওয়া বা বন্ধ হওয়ার আশঙ্কা বৃদ্ধি পেয়েছে।
- এই সংকটে ইউরোপীয় দেশগুলো নতুন উৎস থেকে এনার্জি নিতে এবং নিজস্ব এনার্জি উৎপাদন বাড়ানোর পরিকল্পনা নিতে বাধ্য হয়েছে।
- ফলে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও অন্যান্য দেশগুলো এনার্জি নিরাপত্তার জন্য বিভিন্ন নীতি গ্রহণ করেছে এবং নতুন এনার্জি সিকিউরিটি ফ্রেমওয়ার্কগুলো তৈরি করা হয়েছে।

অন্যদিকে, Taiwan Strait tensions, Middle East Red Sea conflict অথবা Arctic oil drilling ban এর প্রভাব ইউরোপের এনার্জি নিরাপত্তা সংক্রান্ত আলোচনায় Ukraine war escalation এর মতো তাত্ক্ষণিক এবং ব্যাপক প্রভাব ফেলেনি। তাই Ukraine war escalation-ই ২০২৪-২০২৫ সালের ইউরোপে এনার্জি সিকিউরিটির নতুন আলোচনার কেন্দ্রীয় কারণ।
১৯২৩ সালে কলকাতা থেকে মাসিক 'কল্লোল' পত্রিকা প্রকাশিত হয় । এ পত্রিকার প্রথম সম্পাদক ছিলেন দীনেশরঞ্জন দাস ।
'কল্লোল ' পত্রিকায় নিয়মিত লিখতেনঃ
- অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্ত ,
- শৈলজানন্দ মুখােপাধ্যায়,
- বুদ্ধদেব বসু ,
- প্রেমেন্দ্র মিত্র,
- মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় প্রমুখ ।
- Climate Vulnerable Forum (CVF) হলো বিশ্বব্যাপী সেই দেশের একটি গোষ্ঠী যেগুলো জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সবচেয়ে বেশি প্রভাবিত হয় এবং জলবায়ু ঝুঁকিতে থাকে।
- এটি ২০০৯ সালে কোপেনহেগেন জলবায়ু সম্মেলনের আগে প্রতিষ্ঠিত হয়।
- CVF জলবায়ু নীতিমালা এবং বৈশ্বিক জলবায়ু কর্মসূচিতে দুর্বল দেশগুলোর স্বার্থ রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করে।
- বাংলাদেশ এবং ঘানা ২০২৪ সালে একসাথে এই ফোরামের সহসভাপতি (co-chair) হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে।
- ঘানার প্রেসিডেন্ট নানা আকুফো-আদ্দো ২০২২ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত CVF এর সভাপতি ছিলেন এবং বাংলাদেশ তাদের সঙ্গে যৌথ নেতৃত্ব দিচ্ছে, যা দেশের জলবায়ু কূটনীতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ অবস্থান তৈরিতে সহায়ক।
- ২০২৪ সালের মে মাসে বার্বাডোস প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে CVF এর সভাপতি দায়িত্ব হস্তান্তর হবে।

অতএব, ২০২৪ সালে Bangladesh এবং Ghana একত্রে Climate Vulnerable Forum (CVF) এর সহসভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে।
- সোমপুর মহাবিহার পরিবপূরকভাবে বাংলাদেশের নওগাঁ জেলায় অবস্থিত, যা বৃহত্তর রাজশাহীর অংশ।
- এটি পাল বংশের দ্বিতীয় রাজা ধর্মপাল কর্তৃক ৮ম শতাব্দীর শুরুতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।
- ধর্মপাল শাসনকালে পাল রাজত্বের সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় উন্নতি ঘটে, বিশেষ করে বৌদ্ধ ধর্মের প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন।
- ১৮৭৯ সালে ব্রিটিশ প্রত্নতাত্ত্বিক স্যার আলেকজান্ডার কানিংহাম সোমপুর মহাবিহার আবিষ্কার করেন।
- ১৯৮৫ সালে UNESCO এটিকে বিশ্ব ঐতিহ্য স্থান হিসেবে স্বীকৃতি দেয়, যা বিশ্ব সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের মধ্যে উল্লেখযোগ্য স্থান অধিকার করে।

সুতরাং, সোমপুর মহাবিহার স্থাপনের জন্য সঠিক শাসক হলেন ধর্মপাল। অন্য অপশনগুলোতে উল্লেখিত শাসকরা (হর্ষবর্ধন, শাশাঙ্ক, বল্লাল সেন) এই বিহার প্রতিষ্ঠায় সংশ্লিষ্ট নন।
The Basel Accords ব্যাংকিং ব্যবস্থার তদারকি এবং ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার জন্য আন্তর্জাতিক মান নির্ধারণ করে। এর মূল উদ্দেশ্য হলো ব্যাংকগুলো তাদের আর্থিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে যথেষ্ট মূলধন (capital) সংরক্ষণ করে ঝুঁকি মোকাবেলা করতে সক্ষম হওয়া।

- Basel Accords মূলত ব্যাংকিং সেক্টরের জন্য নির্ধারিত আন্তর্জাতিক মান ও নিয়মাবলী।
- এটিতে ব্যাংকগুলো কতটা মূলধন রাখবে এবং কীভাবে তাদের ঝুঁকি মূল্যায়ন করবে তা নির্ধারণ করা হয়।
- Basel I, Basel II এবং Basel III হলো এই Accords’র বিভিন্ন পর্যায় যা ক্রমশ উন্নত এবং বিস্তৃত ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার নিয়মাবলী প্রদান করেছে।
- Basel II এর তিনটি প্রধান স্তম্ভ হলো:
- Risk-sensitive capital allocation নিশ্চিত করা।
- Credit risk ও operational risk আলাদা করে মাপা ও মূল্যায়ন করা।
- নিয়ন্ত্রক মূল্যায়নের মাধ্যমে অর্থনৈতিক ঝুঁকি হ্রাস করা।

সুতরাং, Basel Accords মূলত ব্যাংকিং তদারকি এবং ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার নিয়মাবলী নির্ধারণ করে, যা ব্যাংকিং সেক্টরের আর্থিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
বিশ্ব ডিজিটাল নৈতিকতার প্রেক্ষাপটে "Global Digital Ethics Charter" নামক একটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ শুরু করে United Nations ২০২৫ সালে। এর মাধ্যমে ডিজিটাল প্রযুক্তির ব্যবহার এবং উন্নয়নে নৈতিক মান নিশ্চিত করার লক্ষ্যে একটি আন্তর্জাতিক কাঠামো তৈরি করা হয়।

- United Nations বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন দেশের মধ্যে সমন্বয় সাধন এবং নীতিমালা প্রণয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
- ইউএন বিভিন্ন গ্লোবাল ইস্যুতে মাল্টিলেটারাল ফোরাম হিসেবে কাজ করে যেখানে সদস্য দেশগুলো সম্মিলিতভাবে সিদ্ধান্ত নেয়।
- "Global Digital Ethics Charter" হ’ল একটি সম্মিলিত উদ্যোগ যা ডিজিটাল প্রযুক্তির সুষ্ঠু ও নৈতিক ব্যবহার নিশ্চিত করতে বিশ্বব্যাপী নীতিমালা ও নির্দেশিকা প্রদান করে।
- অন্য অপশনগুলি যেমন World Economic Forum, G7 এবং OECD বিভিন্ন অর্থনৈতিক ও প্রযুক্তি বিষয়ক ফোরাম হলেও, এই বিশেষ চার্টারটি ইউএন-এর মাল্টিলেটারাল পরিবেশে এবং অধীনে প্রবর্তিত হয়।

এই কারনেই "Global Digital Ethics Charter" এর সূচনা United Nations এর মাধ্যমে হয়েছে, যা আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ডিজিটাল নৈতিকতার ক্ষেত্রে একটি মাইলফলক হিসাবে বিবেচিত।
Bay of Bengal Industrial Growth Belt (BIG-B) হলো একটি অর্থনৈতিক উদ্ভাবনী ধারণা যা Japan এর উদ্যোগে গড়ে উঠেছে। এই প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য হলো দক্ষিণ এশিয়া এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার মধ্যে শিল্প বিকাশ এবং অবকাঠামো উন্নয়নের মাধ্যমে অর্থনৈতিক সংযোগ বৃদ্ধি করা।

- BIG-B উদ্যোগটি ২০১৪ সালে টোকিওতে অনুষ্ঠিত একটি শীর্ষ সম্মেলনে প্রস্তাব করা হয়।
- এটি বাংলাদেশকে কেন্দ্র করে অবকাঠামো উন্নয়ন, বিনিয়োগ বাড়ানো এবং শিল্প ক্ষেত্রের বিকাশে সহায়তা করার লক্ষ্যে পরিচালিত হয়।
- এই প্রকল্পের মাধ্যমে অংশগ্রহণকারী দেশগুলো মধ্যে বাণিজ্য ও শিল্প ক্ষেত্রের সংযোগ বাড়ানো এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিত করার চেষ্টা করা হয়।

সুতরাং, BIG-B প্রকল্পটি Japan এবং তার সহযোগীদের একটি অর্থনৈতিক উদ্যোগ যা বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
MFS মানে হলো Mobile Financial Services, যা বাংলাদেশে ডিজিটাল আর্থিক লেনদেনের একটি অন্যতম মাধ্যম হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এটি মূলত মোবাইল ফোনের মাধ্যমে আর্থিক কর্মকাণ্ড পরিচালনার সুবিধা প্রদান করে।

- Mobile Financial Services (MFS) হলো এমন একটি সেবা যেখানে ব্যবহারকারীরা মোবাইল ফোনের মাধ্যমে টাকা জমা, উত্তোলন, ট্রান্সফার, বিল পরিশোধ এবং অন্য ধরনের আর্থিক লেনদেন করতে পারেন।
- বাংলাদেশ ব্যাংক এবং সরকারি অধিকর্তারা MFS কে একটি নিরাপদ ও সহজ উপায় হিসেবে প্রচার করছে, যা আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বৃদ্ধি করবে।
- এই সেবার মাধ্যমে ব্যাংকিং সুবিধা না থাকা জনগণও সহজে আর্থিক লেনদেনে অংশ নিতে পারছে।
- বিখ্যাত কিছু MFS প্ল্যাটফর্ম হলো বিকাশ (bKash), নগদ (Nagad), রকেট (Rocket) ইত্যাদি।

সুতরাং, MFS বাংলাদেশের আর্থিক খাতে মোবাইল ফোন ভিত্তিক আর্থিক সেবাগুলোর একাধারিত নাম। অন্য বিকল্পগুলো (Monetary Fund System, Mutual Finance Scheme, Mobile Fund Structure) এই প্রেক্ষাপটে প্রযোজ্য নয়।
প্রথম private citizen অর্থাৎ সাধারণ এক ব্যক্তি হিসেবে স্পেসে পর্যটক হিসাবে পাঠানোর কাজটি করেছে Space Adventures নামের একটি প্রতিষ্ঠান।

- NASA হলো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি সরকারি মহাকাশ গবেষণা সংস্থা, যা মূলত সরকারি পরিকল্পনা ও গবেষণার জন্য কাজ করে এবং বেসরকারি পর্যটকদের স্পেসে পাঠায়নি।
- SpaceX হলো একটি বেসরকারি স্পেস এক্সপ্লোরেশন কোম্পানি, যা নভোচারী ও উপগ্রহ উৎক্ষেপণ করে তবে তারা এখনও প্রথম পর্যটক পাঠানোর ক্ষেত্রে সরাসরি ভূমিকা করেনি।
- Virgin Galactic মাধ‍্যমে স্পেস ট্যুরিজমের উদ্যোগ রয়েছে, কিন্তু তারা এখনও দীর্ঘমেয়াদে পর্যটকদের স্পেসে নিয়ন্ত্রণ করে পাঠানো শুরু করেনি।
- Space Adventures হলো একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, যা রাশিয়ার রকেটের মাধ্যমে স্পেস পর্যটক হিসেবে প্রথম ব্যক্তিকে আন্তর্জাতিক মহাকাশ কেন্দ্রে পাঠিয়েছিল। ২০০১ সালে dennis Tito প্রথম ব্যক্তি হিসেবে স্পেস ট্যুরিস্ট হয়েছেন যার সফরটি Space Adventures এর মাধ্যমে সামলানো হয়েছিল।

তাই, স্পেস পর্যটক হিসেবে প্রথম ব্যক্তি পাঠানোর ক্ষেত্রে Space Adventures কোম্পানিটি শীর্ষে রয়েছে।
- ফারজানা হক বাংলাদেশের সবচেয়ে পরিচিত নারী ক্রিকেটারদের একজন এবং তিনি মিডল-অর্ডার ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলেন।
- ২০২২ সালের ১২ মার্চ, পিঙ্কি ভারতের বিপক্ষে একটি নারী One Day International (ODI) ম্যাচে ১০৭ রানের একটি চমৎকার ইনিংস খেলেন।
- এই ইনিংসটি বাংলাদেশের নারী ODI ক্রিকেটে প্রথম সেঞ্চুরির বিশ্বনাথ হিসেবে মূল্যবান, অর্থাৎ তিনি বাংলাদেশের প্রথম নারী ক্রিকেটার যিনি ODI তে শতরান করেছেন।
- এটি তার ৫৩তম ODI ম্যাচে এসে অর্জিত একটি উল্লেখযোগ্য মাইলফলক, যা তার ধারাবাহিক পারফরম্যান্স ও প্রতিভার প্রমাণ।

ফারজানা হকের এই সেঞ্চুরি বাংলাদেশ নারী ক্রিকেটের জন্য একটি বড় ইতিহাস তৈরি করেছে এবং দেশের নারী ক্রিকেটের উন্নয়নে নতুন প্রেরণা যোগিয়েছে।
"Blue Deal" পরিকল্পনা বিশ্বজুড়ে জল সম্পদ সংরক্ষণ ও ন্যায়সঙ্গত ব্যবহারের লক্ষ্যে গৃহীত একটি উদ্যোগ। এর প্রধান উদ্দেশ্য হলো পানি সম্পদ রক্ষা করা এবং সকল মানুষের জন্য পানির ন্যায়সঙ্গত অধিগম নিশ্চিত করা। এই উদ্যোগের মাধ্যমে জল দূষণ কমানো, জলাভূমি সংরক্ষণ, সুষ্ঠু জলের বণ্টন এবং জল সংক্রান্ত সংকট মোকাবিলায় সহযোগিতা বৃদ্ধি করা হয়।

- Blue Deal ২০২৫ সালের মধ্যে বিশ্বব্যাপী পানি সম্পদ সংরক্ষণ ও ন্যায়সঙ্গত ব্যবহার নিশ্চিত করার প্রতিশ্রুতি দেয়।
- এটি পানি দূষণ নিয়ন্ত্রণসুপরিকল্পিত জল ব্যবস্থাপনা প্রচার করে।
- বিশ্বজুড়ে জলের নিরাপদ ও সমান সুযোগ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে কাজ করে।
- অন্য কোনো ক্ষেত্রে যেমন প্লাস্টিক বর্জ্য কমানো বা সামুদ্রিক পর্যটন উন্নয়ন এটি কেন্দ্রীয় উদ্দেশ্য নয়, তাই সেই অপশানগুলো সঠিক নয়।

সুতরাং, "Protect water resources and equitable access" অপশনটি Blue Deal এর মূল লক্ষ্যকে পরিবেশন করে।
"Global South" শব্দগুচ্ছটি মূলত বিশ্বের সেই সকল দেশকে বোঝাতে ব্যবহৃত হয় যারা সাধারণত উন্নয়নশীল এবং কম শিল্পায়িত। এই শব্দটি শুধুমাত্র ভৌগোলিক অবস্থানের ভিত্তিতে নয়, বরং অর্থনৈতিক ও সামাজিক অবস্থানের ভিত্তিতেও ব্যবহৃত হয়।

- "Global South" এর অন্তর্ভুক্ত দেশগুলি প্রধানত উন্নয়নশীল দেশ যারা অর্থনৈতিক ও প্রযুক্তিগত ক্ষেত্রে বিশ্বে পিছিয়ে রয়েছে।
- এই শব্দটি আধুনিক বিশ্ব গঠন ও বৈশ্বিক বৈষম্যের প্রেক্ষাপটে ব্যবহৃত হয়, যেখানে Global North সাধারণত উন্নত ও শিল্পায়িত দেশগুলিকে বোঝায়।
- "Global South" শুধুমাত্র দক্ষিণ গোলার্ধের দেশ নয়, কারণ অনেক দক্ষিণ গোলার্ধের দেশ উন্নত দেশে পরিণত হয়েছে এবং উন্নত দেশগুলোর মধ্যে কিছু উত্তর গোলার্ধের দেশও অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে।

অতএব, ওপশনের মধ্যে থেকে সঠিক বিকল্প হলো "Developing and less-Industrialized nations"।
- Bank for International Settlements (BIS) প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ১৯৩০ সালের ১৭ মে।
- এটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল আন্তর্জাতিক আর্থিক সহযোগিতা ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মধ্যে সমন্বয় সাধনের জন্য।
- BIS এর মুখ্য সদর দপ্তর সুইজারল্যান্ডের Basel শহরে অবস্থিত
- এতে বিভিন্ন দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলি সদস্য হিসেবে যুক্ত আছে এবং বিশ্ব অর্থনীতির মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

- London, New York, এবং Frankfurt এই শহরগুলো অন্যান্য অর্থনৈতিক কেন্দ্র হলেও BIS এর সদর দপ্তর সেগুলোর মধ্যে নয়।
- ১৯১৭ সালের ২ নভেম্বর ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী জেমস বেলফোর ব্রিটিশ ইহুদি সম্প্রদায়ের প্রভাবশালী নেতা লর্ড রথচাইল্ডকে একটি চিঠি পাঠান।
- এই চিঠিতে ব্রিটেন সরকার প্যালেস্টাইনে ইহুদি জাতিগত হোমল্যান্ড স্থাপনের সমর্থন প্রকাশ করে।
- চিঠিটি Balfour Declaration নামে পরিচিত, যা ইসরায়েল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ একটি ঐতিহাসিক নথি।
- লর্ড রথচাইল্ড ব্রিটিশ ইহুদি সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি ছিলেন, তাই বেলফোর ঘোষণা তার কাছে পাঠানো হয়।
- এই ঘোষণার ভিত্তিতে পরে ১৯৪৮ সালের ১৪ মে প্যালেস্টাইনে অবৈধভাবে ইসরায়েল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হয়।

সুতরাং, Balfour Declaration সরাসরি লর্ড রথচাইল্ডকে উদ্দেশ্য করে লেখা হয়েছিল এবং তার মাধ্যমে ব্রিটিশ ইহুদি সম্প্রদায়ের কাছে ব্রিটিশ সরকারের অবস্থান জানানো হয়।
এই প্রশ্নটি ইউরোপীয় ইউনিয়নের (EU) গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ এবং আইনশৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে যে দেশগুলো পিছিয়ে পড়ছে বা ব্যাকস্লাইড করছে তাদের সংক্রান্ত।

- EU বর্তমানে Hungary এর উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে কারণ সেখানে democratic backsliding এবং erosion of rule of law লক্ষণীয় হয়েছে।
- Hungary-তে মূলত বিচারব্যবস্থা ও স্বাধীন মিডিয়ার ওপর কড়া নিয়ন্ত্রণ আরোপ, সংবিধানিক ও নিয়ন্ত্রক স্বাধীনতার হ্রাস, এবং ক্ষমতা কেন্দ্রীভূতকরণের মাধ্যমে ইউরোপীয় স্ট্যান্ডার্ড থেকে বিচ্যুতির অভিযোগ রয়েছে।
- EU এই কারণে Hungary-র বিরুদ্ধে অর্থনৈতিক এবং রাজনৈতিক ধরনের পদক্ষেপ নিয়েছে যাতে দেশটিকে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের প্রতি ফিরে আসতে উৎসাহিত করা যায়।
- অন্য নির্বাচিত দেশগুলি যেমন Slovenia, Portugal, এবং Cyprus ইউরোপীয় আইন ও নীতিমালা মানতে সচেষ্ট এবং সেখানে এমন ধরনের গুরুতর backsliding রিপোর্ট হয়নি।

সুতরাং, ঐ চারটির মধ্যে শুধুমাত্র Hungary বর্তমানে EU-এর নিষেধাজ্ঞার মধ্যে রয়েছে তার গণতান্ত্রিক অবনতি ও আইনশৃঙ্খলার অবনতি সৃষ্টি করার কারণে।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
Non-Cooperation Movement 1920 সালে মহাত্মা গান্ধী পরিচালিত একটি বৃহৎ শান্তিপূর্ণ বিপ্লব ছিল, যার লক্ষ্য ছিল ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে সমগ্র ভারতীয় জনগোষ্ঠীকে ঐক্যবদ্ধ করা। এই আন্দোলনে ব্রিটিশ সরকারের সকল পণ্যের বয়কট, সরকারি প্রতিষ্ঠান থেকে বিরতি এবং প্রশাসনিক কাজ থেকে অবজ্ঞাসহ নানা ধরনের অহিংস প্রতিবাদ অন্তর্ভুক্ত ছিল।

- ১৯২২ সালে চৌরী চৌরা গ্রামে একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ঘটেছিল, যেখানে একটি পুলিশ স্টেশন অনিরাপদভাবে আগুনে পুড়ে নষ্ট হয় এবং পুলিশকর্মীরা মারা যান।
- এই ঘটনায় আন্দোলনকারীরা সহিংস হয়ে পড়ে, যা গান্ধীর শান্তিপূর্ণ অহিংস নীতির বিরোধী ছিল।
- এই কঠিন পরিস্থিতিতে মহাত্মা গান্ধী আন্দোলন কে স্থগিত করে দেন কারণ তিনি বিশ্বাস করতেন যে অহিংসতা বজায় রাখা আন্দোলনের মূল উদ্দেশ্য।

অন্য বিকল্পগুলোর ব্যাখ্যা:
- Jallianwala Bagh Massacre ১৯১৯ সালের ঘটনা, যা Non-Cooperation Movement শুরু হওয়ার পূর্বে ঘটেছিল।
- Boycott of foreign goods ছিল আন্দোলনের একটি সাফল্য, এটি বন্ধ হওয়ার কারণ নয়।
- British promise of constitutional reforms আন্দোলনের প্রত্যাহারের কোনো তাত্ত্বিক কারণ ছিল না।

সুতরাং, Non-Cooperation Movement প্রত্যাহারের মূল কারণ ছিল চৌরী চৌরার সন্ত্রাসী ঘটনা, যা গান্ধীর নীতিমালা এবং শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের মূল্যবোধের সাথে সাংঘর্ষিক ছিল।
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0