পিএসসি (জুনিয়র ইন্সট্রাক্টর) ১৮.০৩.২০২৩ (200 টি প্রশ্ন )
Q1.

4x + 1 = 2x - 2 
⇒ 22(x + 1) = 2x - 2 
⇒ 22x + 2 = 2x - 2 
⇒ 2x + 2 = x - 2 
⇒ 2x - x = - 2 - 2
∴ x = - 4

দেওয়া আছে,
   log2√264 
= log2√2(2√2)4 
= 4log2√2(2√2)
= 4 × 1
= 4
আমরা জানি,
প্রকৃত উপসেটের সংখ্যা = 2- 1 [ মোট উপসেট থেকে ঐ সেটটি বাদ দিতে হবে ] 

এখানে,
A = {a, b, c}
2- 1
= 8 - 1
= 7

∴ প্রকৃত উপসেট হবে ৭টি
ধনাত্মক সংখ্যা কখনো জোড় সংখ্যা হতে পারে না ।
জোড় সংখ্যা হলো ২, ৪, ৬, ৮, ১০, ..................
∴ -২ একটি জোড় সংখ্যা যা মিথ্যা।
√-3  এর বাস্তব মান নাই । 
সবচেয়ে ক্ষুদ্রতম মৌলিক সংখ্যা হলো ২ ।
ক) ২/৩ = ০.৬৬৭
খ) ১৩/১৫ = ০.৮৬৬৭
গ) ৪/৫ = ০.৮
ঘ) ২৩/৩০ = ০.৭৬৬৭

∴ ভগ্নাংশগুলোর মধ্যে ১৩/১৫ সবচেয়ে বড় 

২৫% ক্ষতিতে বিক্রয়মূল্য (১০০ - ২৫) টাকা = ৭৫ টাকা

বিক্রয়মূল্য ৭৫ টাকা হলে ক্রয়মূল্য ১০০ টাকা
∴ বিক্রয়মূল্য ১ টাকা হলে ক্রয়মূল্য (১০০/৭৫) টাকা
∴ বিক্রয়মূল্য ৫ টাকা হলে ক্রয়মূল্য (১০০ × ৫)/৭৫ টাকা = ২০/৩ টাকা 

 এখন,
৮টি কলার ক্রয়মূল্য ২০/৩ টাকা
∴ ১টি কলার ক্রয়মূল্য ২০/(৩ × ৮) টাকা
∴ ১২টি কলার ক্রয়মূল্য (২০ × ১২)/(৩ × ৮) টাকা = ১০ টাকা 

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
৪/৫ কে শতকরায় প্রকাশ করলে হবে 
= (৪/৫) × ১০০
= ৪ × ২০
= ৮০%
২০% ক্ষতিতে বিক্রয়মূল্য ৮০ টাকা।
৫% লাভে বিক্রয়মূল্য ১০৫ টাকা।
∴ বিক্রয়মূল্যের পার্থক্য = (১০৫ - ৮০) = ২৫টাকা।  

বিক্রয়মূল্য ২৫ টাকা বেশি হলে ক্রয়মূল্য ১০০ টাকা 
∴ বিক্রয়মূল্য ১ টাকা বেশি হলে ক্রয়মূল্য (১০০/২৫) টাকা 
∴ বিক্রয়মূল্য ৪৫ টাকা বেশি হলে ক্রয়মূল্য (১০০ × ৪৫)/২৫ টাকা = ১৮০ টাকা 

∴ কলমটির মূল্য ১৮০ টাকা
দেওয়া আছে, 
a = √3
b = √12

এখন,
a + b = √3 + √12   [ যা একটি অমূলদ সংখ্যা ]  
ab = √3√12 = √(3 × 12) = √36 = 6  [ যা একটি মূলদ সংখ্যা ] 
a/b = √3/√12 = √(3/12) = √(1/4) = 1/2  [ যা একটি মূলদ সংখ্যা ] 
b/a = √12/√3 = √(12/3) = √4 = 2  [ যা একটি মূলদ সংখ্যা ]
- যে শব্দ বিশ্লেষণ করা যায় না বা ভেঙে আলাদা করা যায় না, সেগুলোকে মৌলিক শব্দ বলে।
- মৌলিক শব্দগুলোই হচ্ছে ভাষার মূল উপকরণ।
- যেমন: গোলাপ, নাক, লাল, তিন, গাছ, পাখি, ফুল, হাত ইত্যাদি।
- মানব (মনু+ষ্ণ), ধাতব (ধাতু+ষ্ণ) ও একাঙ্ক (এক+অঙ্ক) সাধিত শব্দ ।
- বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের প্রাচীন নিদর্শন ‘চর্যাপদ গানের সংকলন বা সাধন সংগীত, যা বৌদ্ধ সহজিয়াগণ রচনা করেন। এতে বিধৃত হয়েছে বৌদ্ধ ধর্মের তত্ত্বকথা।
- মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী ১৯০৭ সালে নেপালের রাজদরবার (রয়েল লাইব্রেরি) থেকে ‘চর্যাপদ’ আবিষ্কার করেন।
- এতে পদসংখ্যা ৫১টি এবং পদকর্তা ২৪ জন।
- প্রথম পদের রচয়িতা লুইপা। চর্যাপদের সর্বোচ্চ ১৩টি পদের রচয়িতা কাহ্নপা।
- তিনি ৭, ৯, ১০, ১১, ১২, ১৩, ১৮, ১৯, ২৪ (পাওয়া যায়নি), ৩৬, ৪০, ৪২, ৪৫তম পদ রচনা করেন ।
- ভুসুকুপা ৮টি, কুক্কুরিপা ৩টি ও লুইপা ২টি পদ রচনা করেন।
- ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ রচিত বাংলা একাডেমি কর্তৃক প্রকাশিত বাংলা ভাষার প্রথম আঞ্চলিক অভিধান ‘বাংলাদেশের আঞ্চলিক ভাষার অভিধান' (১৯৬৫)।
- এটি বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলের উপভাষার একটি সংকলন গ্রন্থ।
- তাঁর রচিত ভাষা ও সাহিত্য বিষয়ক অন্যান্য গ্রন্থঃ ‘বাংলা ভাষার ইতিবৃত্ত' (১৯৬৫), ‘ভাষা ও সাহিত্য' (১৯৩১), 'বাংলা সাহিত্যের কথা' (১৯৫৩, ১৯৬৫), ‘বাংলা ব্যাকরণ' (১৯৫৮)।
- ‘বায়ু’ শব্দের সমার্থক শব্দ: মরুৎ, গন্ধবহ, অনিল, বাত, বায়, বাতাস, পবন, সমীর, সমীরণ, মরণত, হাওয়া, গন্ধবহ, মারুত, প্রভঞ্জন, শব্দবহ, জগদ্বল, জগৎপ্রাণ, সদাগতি, মাতরিশ্বা। ক্ষণপ্রভা অর্থ বিদ্যুৎ।

- ভবলীলা সাঙ্গ হল একটি বাংলা শব্দ যা "জীবনচক্র সমাপ্ত করা" বা "মৃত্যুবরণ করা" অর্থে ব্যবহৃত হয়। এটি সাধারণত কোনো ব্যক্তির মৃত্যুর ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়।

- ভবলীলা সাঙ্গ শব্দটি দুটি শব্দের সমন্বয়ে গঠিত: ভব এবং লিলা। ভব শব্দের অর্থ হল "জগৎ" বা "বিশ্ব"। লিলা শব্দের অর্থ হল "খেলা" বা "লীলা"। সুতরাং, ভবলীলা সাঙ্গ শব্দের অর্থ হল "জগতের খেলা শেষ করা"।

- হিন্দুধর্মে, ভবলীলা সাঙ্গকে একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এটি বিশ্বাস করা হয় যে, ভবলীলা সাঙ্গের মাধ্যমে একজন ব্যক্তি তার কর্মফল অনুসারে পরবর্তী জন্ম লাভ করে।



- ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের পটভূমিতে রচিত প্রথম নাটক ‘কবর’ (১৯৬৬)।
- মুনীর চৌধুরী ভাষা আন্দোলনে সক্রিয় অংশগ্রহণ করার কারণে ১৯৫২-৫৪ সাল পর্যন্ত কারাভোগ করেন।
- বামপন্থী লেখক রণেশ দাশগুপ্তের অনুরোধে মুনীর চৌধুরী ১৯৫৩ সালের ১৭ জানুয়ারি কারাগারে বন্দী থাকা অবস্থায় মার্কিন নাট্যকার Irwin Shaw রচিত Bury The Dead (১৯৩৬) নাটকের অনুসরণে এদেশিয় ঘটনাকে কেন্দ্র করে ‘কবর’ নাটকটি রচনা করেন।
- তাঁর রচিত অন্যান্য নাটক: ‘রক্তাক্ত প্রান্তর (১৯৬২), ‘মানুষ’ (১৯৪৭), 'নষ্ট ছেলে' (১৯৫০), ‘দণ্ডকারণ্য’ (১৯৬৬), ‘রাজার জন্মদিন’ (১৯৪৬), 'চিঠি'।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত বাংলা সাহিত্যের প্রথম পত্রকাব্য ‘বীরাঙ্গনা’ (১৮৬২)।
- এটি করুণ রসের পত্রকাব্য, যা অমিত্রাক্ষর ছন্দে রচিত। এতে মোট ১১টি পত্র আছে।
- দুষ্মন্তের প্রতি শকুন্তলা, দশরথের প্রতি কৈকেয়ী, সোমের প্রতি তারা উল্লেখযোগ্য পত্র।
- কাব্যটি ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরকে উৎসর্গ করেন।
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সাংকেতিক নাটক ‘রক্তকরবী’ (১৯২৬)।
- মানুষের প্রবল লোভ কিভাবে জীবনের সমস্ত সৌন্দর্য ও স্বাভাবিকতাকে অস্বীকার করে মানুষকে নিছক উৎপাদনের যন্ত্রে পরিণত করে এবং এর বিরুদ্ধে মানুষের প্রতিবাদ কি রূপ ধারণ করে, তারই রূপায়ণ ‘রক্তকরবী' নাটক।
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত প্রবন্ধ সংকলন ‘কালান্তর’ (১৯৩৭)।
- কাজী নজরুল ইসলাম রচিত কাব্য 'সিন্ধু হিন্দোল' (১৯২৭)।
- রাজশেখর বসু রচিত গল্পগ্রন্থ ‘গড্ডলিকা’ ।
- সংস্কৃত কৃৎ-প্রত্যয়ের নিয়মানুসারে, ‘ক্ত' প্রত্যয় যুক্ত হলে ধাতুর অন্তস্থিত ‘চ’ ও ‘জ’ স্থলে ‘ক’ হয়।
- যেমন: √মুচ্+ক্ত/ত = মুক্ত । মুচ্‌+ত = মুক্ত (সন্ধির নিয়মানুসারে)।
ক্+ষ = ক্ষ → ক্ষমা, ক্ষয়।
- বাংলা ভাষায় গৃহীত আরবি শব্দসমূহ: ইনসান, ইবাদত, মর্জি, কলম, আল্লাহ, ইসলাম, ঈমান, ওযু, কোরবানী, কুরআন, কিয়ামত, জান্নাত, জাহান্নাম, তওবা, তসবি, হজ, যাকাত, হালাল, হারাম, আদালত, আলেম, ইদ, উকিল, ওজর, এজলাস, এলেম, কানুন, কলম, কিতাব, কেচ্ছা, খারিজ, গায়েব, দোয়াত, নগদ, বাকি, মহকুমা, মুন্সেফ, মোক্তার, রায়, আদমি ইত্যাদি।
- আসরফ (আরবি) + ঈ (ফারসি) = আসরফি।
- যেসব শব্দের মূল সংস্কৃত ভাষায় পাওয়া যায়, কিন্তু ভাষার স্বাভাবিক বিবর্তন ধারায় প্রাকৃতের মাধ্যমে পরিবর্তিত হয়ে আধুনিক বাংলা ভাষায় স্থান করে নিয়েছে, সেসব শব্দকে বলে তদ্ভব শব্দ।
- তদ্ভব শব্দগুলোকে খাঁটি বাংলা শব্দও বলা হয়। যেমন: চন্দ্ৰ (তৎসম) → চন্দ (প্রাকৃত) → চাঁদ (তদ্ভব)।
- তৎসম ব্যঞ্জনসন্ধির নিয়মানুসারে, স্বরধ্বনির পর ছ থাকলে উক্ত ব্যঞ্জনধ্বনিটি দ্বিত্ব (চ্ছ) হয়।
- যেমন: প্র+ছদ (অ+ছ = চ্ছ)= প্রচ্ছদ।
- রশীদ হায়দার কর্তৃক ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে ঢাকা শহরে অবরুদ্ধ মানুষের যন্ত্রণার আলেখ্য নিয়ে রচিত উপন্যাস ‘খাঁচায়’ (১৯৭৬)।
- এ উপন্যাসে মুক্তিযুদ্ধের শেষ সময় ডিসেম্বরে অবরুদ্ধ ঢাকা নামক খাঁচায় বন্দি মানুষের জীবনালেখ্য উপস্থাপিত হয়েছে।
- তাঁর রচিত অন্যান্য মুক্তিযুদ্ধকেন্দ্রিক উপন্যাস: ‘অন্ধ কথামালা’, ‘নষ্ট জ্যোৎস্নায় এ কোন অরণ্য'।
- আনোয়ার পাশা কর্তৃক দেশভাগের সংকট নিয়ে রচিত উপন্যাস ‘নীড় সন্ধানী' (১৯৬৮)।
- তাঁর রচিত অন্যান্য উপন্যাস: ‘রাইফেল রোটি আওরাত' (১৯৭৩), 'নিশুতি রাতের গাথা' (১৯৬৮)।
- সংস্কৃত ‘অভি’ উপসর্গযোগে গঠিত ‘অভিরাম' শব্দের অর্থ মনোহর, সুন্দর, তৃপ্তিদায়ক।
- বিরামহীন অর্থ বিরতিহীন; উপাধান অর্থ বালিশ এবং চলন অর্থ গমন, ভ্রমণ, প্রস্থান।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
কিন্ডারগার্টেন (kindergarten) জার্মান ভাষার শব্দ। এর অর্থ শিশুদের বাগান। ১৮৩৭ সালে জার্মান শিক্ষাবিদ ফ্রেডরিক ফ্রোয়েবল কিন্ডারগার্টেন শিক্ষা পদ্ধতির প্রবর্তন করেন। 
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0