মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর - (অফিস সহায়ক) - ০১.১১.২০২৫ (80 টি প্রশ্ন )
- 'মনীষা' একটি তৎসম শব্দ, যার সন্ধি বিচ্ছেদ হলো মনস্ + ঈষা
- শব্দটির অর্থ হলো প্রজ্ঞা, গভীর জ্ঞান, তীক্ষ্ণ ও স্থির বুদ্ধি।
- প্রদত্ত অপশনগুলোর মধ্যে বুদ্ধি, মনন, এবং প্রজ্ঞা হলো 'মনীষা' শব্দের সমার্থক বা কাছাকাছি অর্থবোধক শব্দ।
- অন্যদিকে, 'অলস' শব্দের অর্থ হলো কর্মবিমুখ বা কুঁড়ে, যা 'মনীষা' শব্দের অর্থের সম্পূর্ণ বিপরীত।
- বাংলা ব্যাকরণের ণ-ত্ব বিধান অনুসারে, তৎসম শব্দে ঋ, র, এবং ষ-এর পর মূর্ধন্য 'ণ' বসে।
- এর ফলে, এই বর্ণগুলোর পরে ব্যবহৃত দন্ত্য 'ন' ধ্বনিটি পরিবর্তিত হয়ে মূর্ধন্য 'ণ' হয়।
- উদাহরণস্বরূপ: ঋণ (ঋ-এর পর), কারণ (র-এর পর), ভূষণ (ষ-এর পর) ইত্যাদি শব্দে 'ণ' ব্যবহৃত হয়েছে।
- মনে রাখতে হবে, এই নিয়মটি শুধুমাত্র তৎসম (সংস্কৃত) শব্দের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য হয়, অন্য কোনো ক্ষেত্রে নয়।
- বাংলা ব্যাকরণে, পুংলিঙ্গ বা পুরুষবাচক শব্দের সাথে স্ত্রী প্রত্যয় যোগ করে স্ত্রীবাচক শব্দ গঠন করা হয়।
- প্রদত্ত অপশনগুলোর মধ্যে ‘পাগল’ একটি পুংলিঙ্গ বা পুরুষবাচক শব্দ।
- এই শব্দের সাথে ‘ঈ’ প্রত্যয় যোগ করে সাধারণ স্ত্রীবাচক শব্দ ‘পাগলী’ (পাগল + ঈ) গঠন করা হয়েছে।
- অন্যদিকে, খালা, মামী, জা ইত্যাদি শব্দগুলো নিত্য স্ত্রীবাচক, কারণ এগুলোর কোনো পুরুষবাচক রূপ নেই এবং এগুলো নির্দিষ্ট সম্পর্ক বোঝাতে ব্যবহৃত হয়।
- বাংলা ভাষায় মাসের দিন বা তারিখ বোঝানোর জন্য ব্যবহৃত সংখ্যাকে তারিখ জ্ঞাপক বা তারিখবাচক সংখ্যা বলে।
- মাসের প্রথম চারটি দিন গণনার জন্য হিন্দি বা উর্দু নিয়ম অনুসারে যথাক্রমে পহেলা, দোসরা, তেসরা ও চৌঠা শব্দগুলো ব্যবহৃত হয়।
- প্রদত্ত অপশনগুলোর মধ্যে 'চৌঠা' শব্দটি মাসের চতুর্থ দিনকে নির্দিষ্টভাবে নির্দেশ করে, তাই এটি একটি তারিখবাচক শব্দ।
- অন্যদিকে 'প্রথম' বা '৭ম' হলো ক্রমবাচক সংখ্যা এবং 'চার' একটি অঙ্কবাচক বা পরিমাণবাচক সংখ্যা
- এই বিখ্যাত উক্তিটি প্রমথ চৌধুরীর 'বই পড়া' নামক প্রবন্ধের অংশ।
- এর মূল অর্থ হলো, প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা মানুষকে কেবল শিক্ষিত করে তুলতে পারে, কিন্তু সুশিক্ষা অর্জনের জন্য নিজের চেষ্টা ও সাধনা অপরিহার্য।
- লেখকের মতে, শিক্ষকরা কেবল পথ দেখাতে পারেন, কিন্তু বিদ্যার্থীকে নিজের চেষ্টায় ও কৌতূহলে জ্ঞান অর্জন করতে হয়।
- যে ব্যক্তি নিজে উদ্যোগী হয়ে জ্ঞান লাভ করেন, তিনিই প্রকৃত অর্থে স্বশিক্ষিত এবং সুশিক্ষিত।
- তাই, সত্যিকারের শিক্ষিত প্রত্যেক ব্যক্তিই নিজের চেষ্টার মাধ্যমে শিক্ষিত হয়েছেন।
- 'বরফ' শব্দটি ফারসি ভাষা থেকে বাংলা ভাষায় এসেছে।
- ঐতিহাসিকভাবে ফারসি ভাষা ভারতীয় উপমহাদেশের প্রশাসনিক ও সাংস্কৃতিক ভাষা হিসেবে ব্যবহৃত হতো।
- সেই সূত্রেই বাংলা শব্দভাণ্ডারে বহু ফারসি শব্দ প্রবেশ করেছে, যা আজও ব্যবহৃত হয়।
- বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত ফারসি শব্দগুলোকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করা যায়, যেমন- ধর্মীয়, প্রশাসনিক এবং বিবিধ।
- 'বরফ' শব্দটি এই বিবিধ শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত একটি বহুল প্রচলিত ফারসি শব্দ।
- এই শ্রেণির আরও কিছু পরিচিত ফারসি শব্দ হলো: আমদানি, জানোয়ার, চশমা, দোকান, হাঙ্গামা ইত্যাদি।
- 'তস্কর' শব্দের অর্থ হলো চোর, দস্যু বা অপহরণকারী, যে অন্যের সম্পদ হরণ করে।
- এর বিপরীতার্থক শব্দ হলো 'সাধু', যার অর্থ সৎ, ধার্মিক ও চরিত্রবান ব্যক্তি
- সুতরাং, চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের দিক থেকে যে ব্যক্তি চুরি করে (তস্কর) এবং যে ব্যক্তি সৎ (সাধু), তারা পরস্পর বিপরীত।
- অন্য বিকল্পগুলোর মধ্যে 'তুচ্ছ' অর্থ নগণ্য, 'তথাগত' বুদ্ধের একটি উপাধি এবং 'অতএব' একটি অব্যয় পদ, যা 'তস্কর'-এর বিপরীতার্থক শব্দ নয়।
- চার্লস উইলকিন্স ছিলেন একজন ইংরেজ প্রাচ্যবিদ এবং ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির কর্মকর্তা।
- তিনিই প্রথম বাংলা মুদ্রণের জন্য সচল বা বিচ্ছিন্ন হরফ (Movable Type) তৈরি করেন বলে তাকে বাংলা মুদ্রাক্ষরের জনক বলা হয়।
- তার তৈরি করা হরফ দিয়েই নাথানিয়েল ব্র্যাসি হ্যালহেডের 'A Grammar of the Bengali Language' (১৭৭৮) বইটি প্রথম মুদ্রিত হয়।
- এই হরফ তৈরির কাজে তার প্রধান সহকারী ও খোদাইশিল্পী ছিলেন পঞ্চানন কর্মকার
- যদিও পঞ্চানন কর্মকার মূল খোদাইয়ের কাজটি করেন, উইলকিন্সের পরিকল্পনা ও তত্ত্বাবধানের কারণেই তাকে এই কৃতিত্ব দেওয়া হয়।
- যেসব শব্দকে বিশ্লেষণ করলে আলাদা অর্থবোধক শব্দ বা প্রত্যয় পাওয়া যায়, তাদের সাধিত শব্দ বলে।
- অন্যদিকে, যে শব্দকে বিশ্লেষণ করা যায় না বা ভেঙে আলাদা করা যায় না, সেটিই মৌলিক শব্দ
- এখানে 'হাতল' (হাত + ল), 'ফুলেল' (ফুল + এল) এবং 'পানসা' (পানি + সা) শব্দগুলো প্রত্যয়যোগে গঠিত সাধিত শব্দ।
- কিন্তু 'গোলাপ' একটি মৌলিক শব্দ, কারণ একে আর ভাঙা বা বিশ্লেষণ করা যায় না, তাই এটি সাধিত শব্দ নয়।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- ক্রিয়াপদকে বিশ্লেষণ করলে প্রধানত দুইটি অংশ পাওয়া যায়।
- প্রথম অংশটি হলো ক্রিয়ার মূল, যাকে ধাতু বলে।
- এবং দ্বিতীয় অংশটি হলো ক্রিয়াবিভক্তি, যা ধাতুর সাথে যুক্ত হয়।
- ক্রিয়াবিভক্তি কাল (tense) ও পুরুষ (person) ভেদে পরিবর্তিত হয়।
- যেমন: 'পড়ছি' ক্রিয়াপদটিতে 'পড়্‌' হলো ধাতু এবং 'ছি' হলো ক্রিয়াবিভক্তি
- যে সকল শব্দের মূল সংস্কৃত ভাষায় পাওয়া যায় কিন্তু প্রাকৃত ভাষার মাধ্যমে পরিবর্তিত হয়ে বাংলা ভাষায় প্রবেশ করেছে, তাদের তদ্ভব শব্দ বলে।
- 'ভিটা' শব্দটি সংস্কৃত শব্দ 'গৃহ' থেকে প্রাকৃত ভাষার মধ্য দিয়ে পরিবর্তিত হয়ে এসেছে।
- সুতরাং, 'ভিটা' একটি তদ্ভব শব্দ
- বাকি বিকল্প 'অলাবু', 'নদী' এবং 'ফল' হলো তৎসম বা সংস্কৃত শব্দ, যেগুলো সরাসরি বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত হয়।
- "সৌম্য" শব্দটির অর্থ হলো শান্ত, স্নিগ্ধ, কোমল বা নম্র স্বভাব।
- এর সঠিক বিপরীতার্থক শব্দ হলো "উগ্র", যার অর্থ প্রচণ্ড, তীব্র বা কর্কশ স্বভাব।
- প্রদত্ত বিকল্পগুলির মধ্যে "শান্ত" শব্দটি "সৌম্য" এর একটি সমার্থক শব্দ, বিপরীত শব্দ নয়।
- অন্যদিকে, "কঠিন"-এর বিপরীত হলো কোমল এবং "উদ্ধত" (অহংকারী)-এর বিপরীত শব্দ হলো বিনীত
- তাই, চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের নিরিখে সৌম্য-এর সবচেয়ে উপযুক্ত বিপরীত শব্দ হলো উগ্র
- অতীতে কোনো কাজ নিয়মিত ঘটত বোঝানোর পাশাপাশি অপূর্ণ ইচ্ছা বা শর্ত প্রকাশ করতেও নিত্যবৃত্ত অতীত কাল ব্যবহৃত হয়।
- "তুমি যদি যেতে ভালো হত" বাক্যটি একটি অতীতের অপূর্ণ শর্ত বা আকাঙ্ক্ষা প্রকাশ করছে।
- এখানে 'যেতে' ক্রিয়াপদটি "যাওয়া" কাজটি অতীতে ঘটেনি, কিন্তু ঘটলে ভালো হত এমন অর্থ প্রকাশ করে।
- এই ধরনের শর্তাধীন বা অনুক্ত অতীত বোঝাতে ক্রিয়ার যে কাল হয়, তাকে নিত্যবৃত্ত অতীত বলে।
- বাংলা ব্যাকরণের নিয়ম অনুসারে, পুরুষবাচক শব্দের শেষে 'ঈয়ান' থাকলে স্ত্রীবাচক শব্দে 'ঈয়সী' হয়।
- এই নিয়ম অনুযায়ী, 'গরীয়ান' শব্দটির স্ত্রীবাচক রূপ হলো 'গরীয়সী'
- 'গরীয়ান' শব্দের অর্থ অত্যন্ত গৌরবযুক্ত বা মহিমান্বিত, এবং 'গরীয়সী' তার স্ত্রীবাচক রূপ।
- একই নিয়মে গঠিত আরেকটি উদাহরণ হলো মহীয়ান (পুরুষবাচক) ও মহীয়সী (স্ত্রীবাচক)।
- ব্যঞ্জনবর্ণের সাথে যুক্ত স্বরবর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপকে কার বলে।
- বাংলা বর্ণমালায় কার-চিহ্ন মোট ১০টি
- স্বরবর্ণ 'অ'-এর কোনো সংক্ষিপ্ত রূপ বা কার নেই
- অন্য দশটি স্বরবর্ণের কার-চিহ্নগুলো হলো: া, ি, ী, ু, ূ, ৃ, ে, ৈ, ো, ৌ
- প্রদত্ত অপশনগুলোর মধ্যে ‘বিধু’ শব্দটি 'চাঁদ'-এর একটি সঠিক সমার্থক শব্দ।
- ‘সবিতা’ হলো ‘সূর্য’-এর একটি গুরুত্বপূর্ণ সমার্থক শব্দ, চাঁদের নয়।
- অন্য অপশনগুলোর মধ্যে ‘নিধি’ শব্দের অর্থ ধন বা ভান্ডার এবং ‘বধূ’ অর্থ নববিবাহিতা স্ত্রী।
- 'চাঁদ'-এর আরও কয়েকটি উল্লেখযোগ্য সমার্থক শব্দ হলো: শশী, চন্দ্র, ইন্দু, সোম, শশধর
- 'নীলিমা' শব্দটি একটি বিশেষণবাচক পদ 'নীল' থেকে গঠিত একটি ভাববাচক বিশেষ্য
- এর প্রকৃতি (মূল শব্দ) হলো ‘নীল’ এবং প্রত্যয় হলো ‘ইমন’
- 'ইমন' একটি সংস্কৃত তদ্ধিত প্রত্যয়, যা বিশেষণ পদের শেষে যুক্ত হয়ে ভাব বা গুণ বোঝায়।
- প্রত্যয়টি শব্দের সাথে যুক্ত হওয়ার সময় এর শেষের 'ন' বর্ণটি লোপ পায় এবং 'ইম' অংশটি 'ইমা' রূপ লাভ করে।
- একই নিয়ম অনুসারে গঠিত আরও কয়েকটি শব্দ হলো: মহৎ + ইমন = মহিমা, লঘু + ইমন = লঘিমা, গুরু + ইমন = গরিমা
- যেসব ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণের সময় বাতাস মুখ দিয়ে সরাসরি বের না হয়ে নাক দিয়ে বের হয়, তাদের নাসিক্য ধ্বনি বলা হয়।
- বাংলা বর্ণমালায় মোট পাঁচটি নাসিক্য বর্ণ বা ধ্বনি আছে।
- এগুলো হলো– ঙ, ঞ, ণ, ন, ম
- সুতরাং, প্রদত্ত বিকল্পগুলোর মধ্যে 'ম' হলো নাসিক্য ধ্বনি।
- ক্রিয়াপদের মূল অবিভাজ্য অংশকে ধাতু বা ক্রিয়ামূল বলা হয়।
- একটি ক্রিয়াপদকে বিশ্লেষণ করলে দুটি অংশ পাওয়া যায়: ধাতু এবং ক্রিয়া বিভক্তি
- ক্রিয়াপদ থেকে ক্রিয়া বিভক্তি বাদ দিলে যে মূল অংশটি অবশিষ্ট থাকে, সেটিই হলো ধাতু
- উদাহরণস্বরূপ, 'পড়ছে' ক্রিয়াপদটির ধাতু হলো 'পড়্‌' এবং এর সাথে যুক্ত 'ছে' হলো ক্রিয়া বিভক্তি।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- বাংলা বর্ণমালায় মোট বর্ণ রয়েছে ৫০টি
- এই বর্ণগুলোকে দুটি প্রধান ভাগে ভাগ করা হয় – স্বরবর্ণ এবং ব্যঞ্জনবর্ণ
- বাংলা ভাষায় স্বরবর্ণের সংখ্যা হলো ১১টি (অ থেকে ঔ পর্যন্ত)।
- এবং ব্যঞ্জনবর্ণের সংখ্যা হলো ৩৯টি (ক থেকে চন্দ্রবিন্দু পর্যন্ত)।
- সুতরাং, মোট বর্ণ সংখ্যা হলো ১১ (স্বরবর্ণ) + ৩৯ (ব্যঞ্জনবর্ণ) = ৫০
- Atmosphere শব্দের একটি অর্থ হলো কোনো স্থানের সামগ্রিক পরিবেশ, মেজাজ বা আবহ।
- Climate শব্দের অর্থ হলো জলবায়ু, যা একটি অঞ্চলের সাধারণ আবহাওয়ার পরিস্থিতিকে বোঝায়।
- যেহেতু উভয় শব্দই একটি স্থানের বা পরিস্থিতির সাধারণ অবস্থাকে নির্দেশ করে, তাই এরা একে অপরের সমার্থক।
- অন্য অপশনগুলোর মধ্যে, Humid (আর্দ্র), Tonic (বলবর্ধক) এবং Conducive (সহায়ক) ভিন্ন অর্থ বহন করে।
- প্রদত্ত অপশনগুলোর মধ্যে একমাত্র সঠিক বানানটি হলো 'Committee'
- এই শব্দটিতে দুটি 'm', দুটি 't', এবং দুটি 'e' ব্যবহৃত হয়েছে।
- বাকি তিনটি শব্দের সঠিক বানান হলো যথাক্রমে Diarrhea, Literature, এবং Exaggerate
- Adverb হলো সেই শব্দ যা কোনো Verb (ক্রিয়া), Adjective (বিশেষণ) বা অন্য Adverb-কে বিশেষিত করে
- 'Quickly' শব্দটি একটি Adverb, কারণ এটি কোনো কাজ কীভাবে সম্পন্ন হয় তা বর্ণনা করে।
- সাধারণত Adjective-এর সাথে '-ly' প্রত্যয় যোগ করে Adverb গঠন করা হয়; যেমন- Quick (Adjective) + ly = Quickly (Adverb)।
- অন্য অপশনগুলোর মধ্যে 'Sly' একটি Adjective (বিশেষণ)।
- 'Quicker' এবং 'Quickest' হলো 'quick' Adjective-টির যথাক্রমে Comparative এবং Superlative রূপ।
- "By and large" একটি ইংরেজি বাগধারা (Idiomatic expression)।
- এর আক্ষরিক কোনো অর্থ নেই, এটি একটি বিশেষ অর্থ প্রকাশ করে।
- এই বাগধারাটির অর্থ হলো 'মোটের উপর', 'সাধারণত' বা 'বেশিরভাগ ক্ষেত্রে' (on the whole / in general)।
- এটি ব্যবহার করা হয় যখন কোনো একটি বক্তব্য সামগ্রিকভাবে সত্য, যদিও তার কিছু ছোটখাটো ব্যতিক্রম থাকতে পারে।
- তাই, প্রদত্ত অপশনগুলোর মধ্যে 'Mostly' হলো এর সঠিক সমার্থক শব্দ।
- "আমি একে কখনো দেখিনি" বাক্যটি পুরাঘটিত বর্তমান কাল (Present Perfect Tense)-কে নির্দেশ করে, যা অতীতে কোনো কাজ হয়নি এবং তার ফল এখনও বর্তমান, এমন বোঝায়।
- এর সবচেয়ে সঠিক ইংরেজি অনুবাদ হলো "I have never seen him"
- এই বাক্যটিতে ট্রেনটির গতিবেগ বা স্পিড (speed) প্রকাশ করা হচ্ছে।
- কোনো কিছুর নির্দিষ্ট গতি (speed) বা হার (rate) বোঝানোর জন্য preposition হিসেবে 'at' ব্যবহৃত হয়।
- সুতরাং, ট্রেনটি কত বেগে চলছে তা নির্দিষ্ট করে বোঝাতে এখানে সঠিক preposition হলো 'at'।
- অন্যান্য অপশনগুলো (to, for, by) গতিবেগ বোঝানোর ক্ষেত্রে এই বাক্যে অর্থগতভাবে সঠিক নয়।
- 'Borne' শব্দটি হলো 'bear' verb-এর past participle রূপ।
- এর প্রধান অর্থ হলো বহন করা, ধারণ করা বা এক স্থান থেকে অন্য স্থানে নিয়ে যাওয়া।
- উদাহরণস্বরূপ, water-borne diseases বলতে বোঝায় পানিবাহিত রোগ, অর্থাৎ যা পানির মাধ্যমে বাহিত হয়।
- 'bear' verb-এর আরেকটি অর্থ জন্ম দেওয়া হলেও, সেই অর্থে past participle হিসেবে 'born' (e.g., I was born) শব্দটি ব্যবহৃত হয়।
- যে Noun দ্বারা স্ত্রী ও পুরুষ উভয়কেই বোঝানো হয়, তাকে Common Gender বা উভয়লিঙ্গ বলে।
- এখানে 'Boy' (বালক) এবং 'Man' (পুরুষ) হলো পুংলিঙ্গ বা Masculine Gender
- 'Girl' (বালিকা) শব্দটি হলো স্ত্রীলিঙ্গ বা Feminine Gender
- কিন্তু 'Baby' (শিশু) শব্দটি দ্বারা ছেলে শিশু বা মেয়ে শিশু উভয়কেই বোঝানো যায়, তাই এটি Common Gender
- কোনো যন্ত্র বা উপকরণ (instrument) ব্যবহার করে কোনো কাজ করা বোঝালে, তার আগে preposition হিসেবে 'with' বসে।
- এই বাক্যে, কলম (pen) হলো লেখার একটি উপকরণ বা মাধ্যম
- তাই শূন্যস্থানে সঠিক preposition হিসেবে 'with' ব্যবহৃত হবে।
- সম্পূর্ণ বাক্যটি হবে: I have no pen to write with (আমার লেখার জন্য কোনো কলম নেই)।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- 'Poor' শব্দটি একটি Adjective, যার অর্থ দরিদ্র বা গরিব।
- এর Noun (বিশেষ্য) রূপ হলো Poverty, যার অর্থ দরিদ্রতা বা অভাবগ্রস্ত অবস্থা।
- 'Poorly' শব্দটি হলো একটি Adverb, যা কোনো কাজের ধরন বা অবস্থাকে বর্ণনা করে।
- 'Poorness' শব্দটিও একটি Noun, কিন্তু এটি সাধারণত কোনো কিছুর নিম্নমান বোঝাতে ব্যবহৃত হয়।
- 'Poority' কোনো শুদ্ধ ইংরেজি শব্দ নয়, তাই এটি ভুল।
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0