বন অধিদপ্তর (রংপুর ও রাজশাহী) (বন প্রহরী) - ২৮.০৪.২০২৩ (60 টি প্রশ্ন )
কোনো বৃত্তের ব্যাসই বৃহত্তম জ্যা।
আয়ত, বর্গ,রম্বস প্রতিটি এক-একটি সামন্তরিক।
সুতরাং, অপশন অনুযায়ী (ক) ট্রাপিজিয়াম সামন্তরিক নয়।

১০ বছর পূর্বে পিতা ও পুত্রের বয়সের সমষ্টি

= { ৭৪ (১০ x ২) } = ৫৪ বছর

অনুপাত রাশিদ্বয়ের সমষ্টি (৭+২) = ৯

১০ বছর পূর্বে পিতার বয়স ছিল (৫৪ × ৭/৯) = ৪২ বছর

১০ বছর পূর্বে পুত্রের বয়স ছিল (৫৪ -৪২) = ১২ বছর


১০ বছর পরে তাদের বয়সের অনুপাত হবে

(৪২+১০+১০)  :  (১২+১০+১০)

= ৬২ : ৩২ = ৩১ : ১৬

 

মনেকরি, স্রোতের বেগ = x

প্রশ্নমতে, ৬ + x = ৫ (৬-x)

⇒ ৬  + x = ৩০- ৫x

⇒৬x = ২৪

⇒ x = 8

 

ঘরটির প্রস্থ ২x মিটার হলে দৈর্ঘ্য হবে (২x × ৩/২) মিটার

= ৩x মিটার

ক্ষেত্রফল = (২x × ৩x) = ৬x বর্গমিটার

পরিসীমা = ২(দৈর্ঘ্য + গ্রন্থ)

= ২ (৩x + ২x) মিটার = ১০x মিটার।

শর্তমতে, ৬x = ২১৬

বা, x = ৩৬
x=৬

পরিসীমা = (১০ × ৬) মিটার = ৬০ মিটার।

 

শুধুমাত্র সমদ্বিবাহু ত্রিভুজের সমান সমান বাহুদ্বয় ব্যতিত অন্য বাহুটি উভয় দিকে বর্ধিত করলে উৎপন্ন বহিঃস্থ কোণ গুলো পরস্পর সমান।
 ৫টির ক্রয়মূল্য ১ টাকা
 ১ টির ক্রয়মূল্য ১/৫ টাকা
আবার, ১২টির বিক্রয়মূল্য ৩ টাকা
১টির বিক্রয়মূল্য ৩/১২ টাকা=১/৪ টাকা
লাভ= ১/৪-১/৫ = ৫-৪/২০ = ১/২০
তাহলে, শতকরা লাভ = (১/২০)/(১/৫) ×১০০%
= ১/২০ × ৫ ×১০০%
= ২৫%
 

যেহেতু ৮×৫ = ৪০ 
সুতরাং, উত্ত্র রাশি = ১৫×৫ = ৭৫
৪ টি মহিষ = ৬ টি গরু 
১ টি মহিষ = ৬/৪ টি গরু 
১০ টি মহিষ = ৬×১০/৪ = ১৫ টি গরু 

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
২৫ দিন লাগে ৩০০ জনের 
১ দিন লাগে ৩০০×২৫ জনের 
= ৭৫০০ জনের
ax+2b-2xy
=৮.২+২.৬-২.২.৪
=১৬+১২-১৬
=১২
দেওয়া আছে, a+b = 7 এবং ab = 10
∴প্রদত্ত রাশি =  a 2 + b 2 +3ab
= (a+b) 2 - 2ab + 3ab
=7 2 -2.10+3.10
=49-20+30
=49+10
=59 
ক্রয়মূল্য = ৪০%×১০০/৮০ = ৫০ টাকা 
∴৪০% লাভে বিক্রয়মূল্য = ৫০ × ১৪০/১০০ = ৭০ টাকা
কমলের বয়স ৮০ হলে আলমের বয়স ১০০ বছর
কমলের বয়স ১ হলে আলমের বয়স ১০০/৮০ বছর
কমলের বয়স ১০০ হলে আলমের বয়স ১০০×১০০/৮০ বছর = ১২৫ বছর
০.৪×১০০%
=৪০%
ফ্যাদোম হলো গভীরতা পরিমাপের একটি একক। ফ্যাদোমিটার যন্ত্রের সাহায্যে সমুদ্র ও কুয়ার গভীরতা নির্ণয় করা হয়। ১ ফ্যাদোম = ৬ ফুট।
বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের চর্চা, গবেষণা ও প্রচারের লক্ষ্যে ৩ ডিসেম্বর, ১৯৫৫ (১৭ অগ্রহায়ণ, ১৩৬২) ঢাকার বর্ধমান হাউজে বাংলা একাডেমি প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৫৭ সালে 'দি বেঙ্গলি একাডেমি অ্যাক্ট গৃহীত হলে বাংলা একাডেমি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের মর্যাদা লাভ করে।
ভিটামিন 'কে' হলো এসেনসিয়াল ফ্যাট সলিউবল ভিটামিন। দেহে ভিটামিন 'কে' প্রথ্রোম্বিন নামক প্রোটিন তৈরি করে। আর প্রথ্রোম্বিন রক্ত জমাট বাঁধতে সাহায্য করে। এটি হাড় ও হৃৎপিন্ডের স্বাস্থ্যকে ভালো রাখে।
বিবাহ একটি সামাজিক বন্ধন বা বৈধ চুক্তি। যার মাধ্যমে দুইজন মানুষের মধ্যে দাম্পত্য সম্পর্ক স্থাপিত হয়। এটি পরিবার গঠনের প্রধান ও পূর্বশর্ত।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
প্রস্তাবক: শেখ মুজিবুর রহমান

তারিখ: ১৯৬৬ সালের ৫-৬ ফেব্রুয়ারি, লাহোর

প্রকাশ: ১৯৬৬ সালের ২৩ মার্চ

দাবিসমূহ:
● শাসনতান্ত্রিক কাঠামো ও রাষ্ট্রের প্রকৃতি নির্ধারণ: পূর্ব পাকিস্তান এবং পশ্চিম পাকিস্তানের জন্য পৃথক শাসনতান্ত্রিক কাঠামো এবং রাষ্ট্রের প্রকৃতি নির্ধারণ করা হবে।
● কেন্দ্রীয় সরকারের হাতে ক্ষমতা: কেন্দ্রীয় সরকারের হাতে থাকবে নিরাপত্তা, পররাষ্ট্র, সার্বজনীন শিক্ষা, বিচার, মুদ্রা, এবং টেলিযোগাযোগের মতো বিষয়গুলির ক্ষমতা।
● স্বতন্ত্র মুদ্রা ব্যবস্থার প্রচলন: পূর্ব পাকিস্তান এবং পশ্চিম পাকিস্তানের জন্য পৃথক মুদ্রা ব্যবস্থা চালু করা হবে।
● বৈদেশিক বাণিজ্য: পূর্ব পাকিস্তানের বৈদেশিক বাণিজ্য পূর্ব পাকিস্তানের নিজস্ব নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
● রাজস্ব, কর ও শুল্ক বিষয়ক ক্ষমতা: পূর্ব পাকিস্তানের রাজস্ব, কর, এবং শুল্ক বিষয়ক ক্ষমতা পূর্ব পাকিস্তানের নিজস্ব নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
● আঞ্চলিক নিরাপত্তার জন্য আধা সামরিক বাহিনী গঠনের ক্ষমতা: পূর্ব পাকিস্তানের আঞ্চলিক নিরাপত্তার জন্য আধা সামরিক বাহিনী গঠনের ক্ষমতা পূর্ব পাকিস্তানের নিজস্ব নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

ছয় দফা দাবির গুরুত্ব:

ছয় দফা দাবি পূর্ব পাকিস্তানের স্বাধিকার আন্দোলনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। এই দাবিগুলি পূর্ব পাকিস্তানের জন্য একটি স্বাধীন এবং সার্বভৌম রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য একটি মৌলিক ভিত্তি প্রদান করেছিল।
- আন্তর্জাতিক সম্পদ হল এমন সম্পদ যা কোনও একটি দেশের মালিকানাধীন নয়, বরং সকল দেশের জন্যই উন্মুক্ত। এই ধরনের সম্পদগুলির মধ্যে রয়েছে:

- প্রাকৃতিক সম্পদ: যেমন সাগর, মহাসাগর, বায়ুমণ্ডল, গ্রহাণু, মহাকাশ, এবং জীববৈচিত্র্য।
- মনুষ্য-সৃষ্ট সম্পদ: যেমন বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার, শিল্পকর্ম, এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য।

- আন্তর্জাতিক সম্পদগুলির জন্য কোনও নির্দিষ্ট মালিকানা নেই, কারণ তারা সকল দেশের জন্যই গুরুত্বপূর্ণ। উদাহরণস্বরূপ, সমুদ্র এবং মহাসাগর সকল দেশের জন্যই গুরুত্বপূর্ণ, কারণ তারা খাদ্য, জল, এবং যোগাযোগের জন্য অপরিহার্য।
- বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারগুলিও সকল দেশের জন্যই গুরুত্বপূর্ণ, কারণ তারা আমাদের জীবনকে আরও ভাল করে তোলে।


তিস্তা নদী বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত একটি আন্তঃসীমান্ত নদী। নদীটি ভারতের সিকিমের পার্বত্য অঞ্চল থেকে উৎপত্তি লাভ করে পশ্চিমবঙ্গের ভিতর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে বাংলাদেশের নীলফামারী জেলায় প্রবেশ করে ব্রহ্মপুত্র নদের সঙ্গে মিলিত হয়েছে।

বায়ুমণ্ডলের যে সকল গ্যাস তাপীয় অবলোহিত (Infrared) সীমার মধ্যে বিকিরিত শক্তি শোষণ ও নির্গত করে সে সকল গ্যাসকে গ্রিন হাউস গ্যাস বলে। পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে অবস্থিত গ্রিন হাউস গ্যাসগুলো হলো- কার্বন ডাই অক্সাইড (CO2), মিথেন (CH4), নাইট্রাস অক্সাইড (NO), ওজোন (O) ও ক্লোরো ফ্লোরো কার্বন (CFCs)। এদের মধ্যে জীবাশ্ম জ্বালানি দহনের ফলে বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাইঅক্সাইড গ্যাসের পরিমাণ সবচাইতে বেশি বৃদ্ধি পাচ্ছে।

 

• কোন একটি দেশের পরিবেশ, আবহাওয়া ও সংস্কৃতি যদি কোন একটি পণ্য উৎপাদনে ভূমিকা রাখে, তাহলে সেটিকে ঐ দেশের ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। Geographical Indicators (GI) পণ্যের স্বীকৃতি দেয় WIPO।

• বর্তমানে বাংলাদেশের GI পণ্য ১৭টি। 

• ১৬ তম জি আই পণ্যের স্বীকৃতি পায় বাংলাদেশের সিলেটের শীতলপাটি (২০ জুলাই ২০২৩) এবং সর্বশেষ ১৭ তম জি আই পণ্যের স্বীকৃতি পায়- নাটোরের কাঁচাগোল্লা (৮ আগস্ট ২০২৩)।
- বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে অসম সাহসিকতা প্রদর্শন ও আত্মত্যাগের স্বীকৃতিস্বরূপ ১৫ ডিসেম্বর, ১৯৭৩ সালে ৭ জন বীর মুক্তিযোদ্ধাকে বীরশ্রেষ্ঠ খেতাব প্রদান করা হয়।
- এর মধ্যে মুক্তিযুদ্ধে প্রথম শহিদ হন মুন্সি আবদু রউফ। তিনি ৮ এপ্রিল, ১৯৭১ সালে রাঙ্গামাটির নানিয়ার চরে শহিদ হন।
যে তাপমাত্রায় কোন তরল পদার্থ বাষ্পে পরিণত হতে শুরু করে তাকে উক্ত পদার্থের স্ফুটনাংক বলা হয়। তাপ প্রয়োগের মাধ্যমে তরলের তাপমাত্রা বৃদ্ধি করতে থাকলে এক পর্যায়ে তাপমাত্রা স্থির হয়ে যায়। এর পর আর তাপ প্রয়োগ করলেও তাপমাত্রার কোন পরিবর্তন হয় না।
নির্দিষ্ট ভূখণ্ডে স্থায়ীভাবে বসবাসকারী, সুসংগঠিত সরকারের প্রতি স্বভাবজাতভাবে আনুগত্যশীল, বহিঃশত্রুর নিয়ন্ত্রণ হতে মুক্ত, স্বাধীন জনসমষ্টিকে রাষ্ট্র বলে।

উপাদান:
● নির্দিষ্ট ভূখণ্ড: রাষ্ট্রের একটি নির্দিষ্ট ভৌগোলিক সীমানা থাকতে হবে। এই ভূখণ্ডের মধ্যে রাষ্ট্রের জনগণ বসবাস করে এবং রাষ্ট্রের কার্যাবলী পরিচালিত হয়।

● জনসমষ্টি: রাষ্ট্রের একটি জনসমষ্টি থাকতে হবে। এই জনসমষ্টির মধ্যে সাধারণ আকাঙ্ক্ষা, সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য, এবং ইতিহাস থাকতে হবে।

● সরকার: রাষ্ট্রের একটি সুসংগঠিত সরকার থাকতে হবে। এই সরকার রাষ্ট্রের আইন প্রণয়ন, প্রয়োগ, এবং বিচারের দায়িত্ব পালন করে।

● সার্বভৌমত্ব: রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্ব থাকতে হবে। এর অর্থ হল রাষ্ট্রের উপর কোনও বহিঃশক্তির নিয়ন্ত্রণ থাকতে পারে না।

রাষ্ট্রের উপরে বর্ণিত চারটি উপাদান অপরিহার্য। কোনও একটি উপাদান অনুপস্থিত থাকলে রাষ্ট্র গঠিত হতে পারে না।
১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারির ভাষা শহিদদের স্মরণে ১৯৫২ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি প্রথম শহিদ মিনার স্থাপিত হয়। আর ২৪ ফেব্রুয়ারি উদ্বোধন করা হয়। এর নকশাকার ছিলেন বদরুল আলম। এটি উদ্বোধন করেন শহিদ শফিউরের পিতা মাহবুবুর রহমান। বর্তমান কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারটি ঢাকা মেডিকেল কলেজ এর বহি প্রাঙ্গণে অবস্থিত। ১৯৫৬ সালে এর ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করা হয় এবং ১৯৫৭ সালে শিল্পী হামিদুর রহমান এটি নির্মাণ করেন। এর উচ্চতা ৪৬ ফুট। ১৯৬৩ সালে শহিদ আবুল বরকতের মাতা হাসিনা বেগম উদ্বোধন করেন। ১৯৭১ সালে যুদ্ধের সময় এটি ধ্বংস হয়ে গেলে ১৯৭২ সালে পুনর্নির্মাণ করা হয়।
টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (SDGs) হল জাতিসংঘের একটি কর্মসূচি যা ২০৩০ সালের মধ্যে একটি টেকসই এবং ন্যায়সঙ্গত বিশ্ব অর্জনের লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠিত। এই লক্ষ্যমাত্রাগুলি সকল দেশের জন্য প্রযোজ্য এবং এগুলিতে দারিদ্র্য বিলোপ, ক্ষুধা মোকাবেলা, স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষা, লিঙ্গ সমতা, পরিবেশগত স্থিতিশীলতা, এবং শান্তি ও সংঘাত সমাধানের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

ইতিহাস:

টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রাগুলি ২০১৫ সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৭০তম অধিবেশনে গৃহীত হয়েছিল। এগুলি Millennium Development Goals (MDGs) এর স্থলে প্রতিস্থাপন করা হয়েছিল, যা ২০০০ সালে গৃহীত হয়েছিল এবং ২০১৫ সালের মধ্যে অর্জনের জন্য ১৮টি লক্ষ্য নির্ধারণ করেছিল।

লক্ষ্যমাত্রা:

SDGs-এ মোট ১৭টি লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে, যা ১৬৯টি সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য দ্বারা বিভাজিত। 


ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
কালো রঙের কাপে চা দ্রুত ঠাণ্ডা হওয়ার কারণ: কালো রঙের কাপগুলি তাপ শোষণে খুব ভাল। এর কারণ হল কালো রঙের পৃষ্ঠে থাকা অসংখ্য ছোট ছোট গর্তগুলি তাপকে শোষণ করে। যখন গরম চা কালো রঙের কাপে ঢেলে দেওয়া হয়, তখন চা থেকে তাপ কাপের পৃষ্ঠের এই গর্তগুলিতে শোষিত হয়। এই তাপ শোষণের ফলে চায়ের তাপমাত্রা কমে যায় এবং চা দ্রুত ঠাণ্ডা হয়ে যায়।

সাদা রঙের কাপে চা দীর্ঘক্ষণ গরম থাকার কারণ: সাদা রঙের কাপগুলি তাপ শোষণে খুব খারাপ। এর কারণ হল সাদা রঙের পৃষ্ঠে থাকা অসংখ্য ছোট ছোট গর্তগুলি তাপকে প্রতিফলিত করে। যখন গরম চা সাদা রঙের কাপে ঢেলে দেওয়া হয়, তখন চা থেকে তাপ কাপের পৃষ্ঠের এই গর্তগুলিতে প্রতিফলিত হয়। এই তাপ প্রতিফলনের ফলে চায়ের তাপমাত্রা কমে যায় না এবং চা দীর্ঘক্ষণ গরম থাকে।

অর্থাৎ, কালো রঙের কাপগুলি তাপ শোষণে ভাল, তাই কালো রঙের কাপে চা দ্রুত ঠাণ্ডা হয়ে যায়। সাদা রঙের কাপগুলি তাপ শোষণে খারাপ, তাই সাদা রঙের কাপে চা দীর্ঘক্ষণ গরম থাকে।


সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0