বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ (ওয়্যারহাউজ সপুরিনটেনডেন্ট) - ২৪.০৫.২০২৪ (77 টি প্রশ্ন )
- বর্তমানে ইউরোপীয় ইউনিয়নের পররাষ্ট্র বিষয়ক প্রধান (High Representative of the Union for Foreign Affairs and Security Policy) হলেন কাইয়া কালাস (Kaja Kallas)।
- তিনি ১ ডিসেম্বর ২০২৪ থেকে এই পদে দায়িত্ব পালন করছেন।
- কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের যে স্ফীত অংশ করোটির মধ্যে অবস্থান করে এবং মানবদেহের সকল কার্যাবলি নিয়ন্ত্রণ করে তাকে মস্তিষ্ক বলে।
- আর মস্তিষ্কের আবৃতকারী পর্দার নাম মেনিনজেস।
- স্তন্যপায়ী প্রাণীর ক্ষেত্রে এই আবরণটির তিনটি স্তর থাকে (ডুরা ম্যাটার, অ্যারাকনয়েড ম্যাটার এবং পায়া ম্যাটার)।
- মেনিনজেসের প্রাথমিক কাজ হল কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রকে রক্ষা করা।
- বিশ্বব্যাপী জৈব পরিবেশ রক্ষার জন্য ১৯৭১ সালে ইরানের রামসার শহরে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ 'Convention on Wetlands' চুক্তি স্বাক্ষর করে।
- ১৯৭৫ সালে রামসার কনভেনশন চুক্তি কার্যকর হয়।
- এ চুক্তির আওতায় বিশ্বের বিভিন্ন প্রাকৃতিক সাইটকে রামসার সাইট হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
- বাংলাদেশ ১৯৯২ সালে এ চুক্তিতে স্বাক্ষর করে।
- বাংলাদেশের দুটি এলাকা-সুন্দরবন (২১ মে, ১৯৯২) ও টাঙ্গুয়ার হাওড় (১০ জুলাই, ২০০০) রামসার সাইট হিসাবে স্বীকৃতি পেয়েছে। 
- বিপজ্জনক বর্জ্য দেশের সীমান্তের বাইরে চলাচল এবং এদের নিয়ন্ত্রণ বিষয়ক আন্তর্জাতিক চুক্তি হলো বাসেল কনভেনশন।
- এটি সুইজারল্যান্ডের বাসেলে ২২ মার্চ, ১৯৮৯ সালে স্বাক্ষরিত এবং ৫ মে, ১৯৯২ সালে কার্যকর হয়।
- প্রতিষ্ঠাকালে ৫৩টি রাষ্ট্র এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন বাসেল কনভেনশনে স্বাক্ষর করেছিল।
- এগুলো হলো- বাসেল কনভেনশনের প্রধান উদ্দেশ্য ৩টি বিপজ্জনক বর্জ্য উৎপাদন হ্রাস ও সঠিক বন্দোবস্ত করা, সীমান্তে বর্জ্যের বাণিজ্য সীমাবদ্ধ করা এবং আন্তঃসীমান্ত বর্জ্যের ক্ষেত্রে একটি নিয়ন্ত্রক ব্যবস্থা স্থাপন করা।
- সিন্ধু নদের অববাহিকা অঞ্চলে গড়ে ওঠা সভ্যতার নাম সিন্ধু সভ্যতা।
- মহেঞ্জোদারো ও হরপ্পা অঞ্চল এ সভ্যতার অর্ন্তগত।
- খ্রিষ্টপূর্ব ৩৫০০ অব্দ থেকে খ্রিষ্টপূর্ব ১৫০০ অব্দ পর্যন্ত এ সভ্যতার উত্থান-পতনের কাল।
- আর সিন্ধু সভ্যতার অধিবাসীরা দ্রব্যের ওজন ও পরিমাপ পদ্ধতির উদ্ভাবক।
- তারা বিভিন্ন দ্রব্য ওজনের জন্য নানা মাপের ভিন্ন ভিন্ন আকৃতির বাটখারা ব্যবহার করত।
- দাগ কাটা স্কেল দিয়ে দৈর্ঘ্য মাপার পদ্ধতিও তাদের জানা ছিল।
- ১৯১২ সালে ডুবে যাওয়া জাহাজ “টাইটানিককে” নিয়ে নির্মিত চলচ্চিত্রের নাম 'টাইটানিক'।
- এটি ১৯ ডিসেম্বর, ১৯৯৭ সালে মুক্তি পায়।
- এর পরিচালক ছিলেন জেমস ক্যামেরন।
- চলচ্চিত্রটি কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেন লিওনার্দো ডিক্যাপ্রিও ও কেট উইন্সলেট।
- ক্লাউড কম্পিউটিং হচ্ছে একটি ইন্টারনেট সেবা যা কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের কম্পিউটিং এর চাহিদা পূরণ করে।
- এটি এমন একটি প্রযুক্তি যা সহজতরভাবে কম সময়ে অধিক ক্ষমতাসম্পন্ন অনলাইন কম্পিউটটিং সেবা প্রদান করে থাকে।
- ২০০৬ সালে অনলাইনভিত্তিক ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান আমাজন বাণিজ্যিকভাবে ক্লাউট কম্পিউটিং এর ব্যবহার শুরু করে।
- Pay as You Go একটি সাম্প্রতিক payment service model, যা Cloud Computing সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো অনুসরণ করে।
- Azure মাইক্রোসফটের ক্লাউড প্লাটফর্ম।

- অন্যদিকে Bing মাইক্রোসফটের সার্চ ইঞ্জিন এবং Amazon web Service (AWC), Amazon Elastic Computer (EC2) আমাজনের ক্লাউড প্লাটফর্ম।
- ওয়ার্ল্ড হ্যাপিনেস রিপোর্ট-২০২৪ এর তালিকায় বিশ্বের সুখীতম দেশ ফিনল্যান্ড এবং সর্বনিয়ে আফগানিস্তান।
- প্রতিবেদনে বাংলাদেশের অবস্থান ১২৯তম।
- বাংলাদেশ তথা দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম এলিফ্যান্ট ওভারপাস চট্টগ্রামের লোহাগাড়ায় অবস্থিত।
- এ ওভারপাসে পাহাড়ের নিচে সুড়ঙ্গ দিয়ে চলে ট্রেন আর ওপরে নির্বিঘ্নে চলাচল করে হাতিসহ অন্যান্য বণ্যপ্রাণী।
- ১১ নভেম্বর, ২০২৩ সালে এলিফ্যান্ট ওভারপাসটির উদ্বোধন করা হয়।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- ১৯৩০ সালে প্রথম বিশ্বকাপ ফুটবল উরুগুয়ুতে অনুষ্ঠিত এবং স্বাগতিক দেশ হিসেবে দেশটি প্রথম বিশ্বকাপ জয়লাভ করে।
- আর্জেন্টিনা ৩ বার বিশ্বকাপ (১ম-১৯৭৮, ২য়-১৯৮৬ এবং ৩য়-২০২২) জয়লাভ করে।
- আর ব্রাজিল সর্বাধিক ৫ বার বিশ্বকাপ জয়লাভ করে।
দেশ - পার্লামেন্ট
মালদ্বীপ - পিপলস মজলিশ
ইরান - মজলিস
বাংলাদেশ - জাতীয় সংসদ
হাঙ্গেরি - ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলি 
- টাইম শেয়ারিং অপারেটিং সিস্টেম (TSO) হলো স্পেকট্টা 70 সিরিজের RCA মেইনফ্রেম কম্পিউটারের জন্য একটি ক্লোজ অপারেটিং সিস্টেম।
- এটি ১৯৬৮ সালে প্রথম বাজারে উন্মুক্ত করা হয়।
- অপারেটিং সিস্টেমটি টাইম স্লাইস পদ্ধতি অবলম্বন করে এবং এটি একটি মাল্টিটাস্কিং অপারেটিং সিস্টেম।
- এতে সমস্ত ইউজার একসাথে একই সিস্টেম ইউজ করে।
- কিন্তু এখানে প্রতিটি কাজের জন্য একটি নির্দিষ্ট সময় বেধে দেওয়া হয়।
- যে সকল উদ্ভিদের ফুল, ফল হয় এদের সপুষ্পক উদ্ভিদ বলে।
- এদের দেহ সুস্পষ্টভাবে মূল, কান্ড ও পাতায় বিভক্ত।
- যেমন: আম, জাম, কাঠাল, শাপলা, ধান, মরিচ প্রভৃতি।

অন্যদিকে,
- যে সকল উদ্ভিদের ফুল ও ফল হয় না তাদের অপুষ্পক উদ্ভিদ বলে।
- মস, ফার্ন, ঢেকিশাক প্রভৃতি অপুষ্পক উদ্ভিদের উদাহরণ।
রক্ত:
- প্রাণীদেহের রক্ত এক ধরনের লাল বর্ণের অস্বচ্ছ, আন্তঃকোষীয় লবণাক্ত এবং খানিকটা ক্ষারধর্মী তরল যোজক টিস্যু।
- একজন পূর্ণবয়স্ক সুস্থ মানুষের দেহে প্রায় ৫-৬ লিটার রক্ত থাকে, যা মানুষের দেহের মোট ওজনের প্রায় ৮%
- মানুষ এবং অন্যান্য মেরুদণ্ডী প্রাণীদেহের রক্ত লাল রঙের।
- রক্তের রসে লাল রঙের হিমোগ্লোবিন নামে লৌহ-ঘটিত প্রোটিন জাতীয় পদার্থ থাকায় রক্তের রঙ লাল হয়।
- হিমোগ্লোবিন অক্সিজেনের সাথে যুক্ত হয়ে অক্সিহিমোগ্লোবিন যৌগ গঠন করে অক্সিজেন পরিবহন করে।
- কিছু পরিমাণ কার্বন ডাই-অক্সাইড হিমোগ্লোবিনের সাথে যুক্ত হয়ে ফুসফুসে পরিবাহিত হয়, তবে কার্বন ডাই-অক্সাইডের সিংহভাগ বাইকার্বনেট আয়ন হিসেবে রক্ত দ্বারা ফুসফুসে পরিবাহিত হয়।

উৎস: বিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।
- উত্তরা থেকে কমলাপুর পর্যন্ত ২১.২৬ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের মেট্রোরেলটি এমআরটি-৬ নামে পরিচিত।
- এটির মোট স্টেশন সংখ্যা ১৭টি।
- মেট্রোরেল প্রকল্পের কাজ শুরু হয় ২০১৬ সালে।
- ২৭ আগস্ট, ২০২১ সালে মেট্রোরেলের পরীক্ষামূলক চলাচলের জন্য উদ্বোধন করা হয়।
- আর ২৮ ডিসেম্বর, ২০২২ সালে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উত্তরা (দিয়াবাড়ী) থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত ১১.৭৩ কিলোমিটার মেট্রোরেল লাইন উদ্বোধন করেন।
- ২৯ ডিসেম্বর, ২০২৩ সালে সাধারণ যাত্রীদের জন্য উন্মুক্ত করা হয়
- ৭ জুলাই, ২০২৩ সালে আগারগাঁও থেকে মতিঝিল পর্যন্ত পরীক্ষামূলক মেট্রোরেল চলাচল করে।
- ৪ নভেম্বর, ২০২৩ সালে আগারগাঁও থেকে মতিঝিল পর্যন্ত মেট্রোরেল উদ্বোধন করা হয়।
- ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর ডাক নাম বিবি।
- তিনি তিনবার (১৯৯৬-৯৯,২০০৯-২১ এবং ২০২২) দেশটির প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন।
- তার রাজনৈতিক দল লিকুদ পার্টি।
- দেশের প্রথম নারী অর্থমন্ত্রী (প্রতিমন্ত্রী) নাম ওয়াশিকা আয়শা খান।
- তিনি সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য।
- তিনি ১৯৬৯ সালের ১৬ জুলাই চট্টগ্রামের আনোয়ারায় জন্মগ্রহণ করেন এবং চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন।
- তিনি ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালে সংরক্ষিত নারী আসনে আওয়ামী লীগের প্রাথী হিসেবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।
- The Great War বা মহাযুদ্ধ নামে পরিচিত প্রথম বিশ্বযুদ্ধ ১৯১৪ সালের ২৮ জুলাই ইউরোপে শুরু হয় এবং ১৯১৮ সালের ১১ নভেম্বর পর্যন্ত স্থায়ী হয়।
- এটি ছিল দুটি জোটের (মিত্র শক্তি ও অক্ষ শক্তি) মধ্যে সংঘটিত একটি বিশ্বব্যাপী সংঘাত।
- মিত্রশক্তির পক্ষে ছিল ফ্রান্স, যুক্তরাজ্য, রাশিয়া, জাপান, ইতালি ও মার্কিন আর অক্ষশক্তির পক্ষে ছিল জার্মানি, অস্ট্রিয়া-হাঙ্গেরি, অটোমান সাম্রাজ্য, বুলগেরিয়া ও তুরস্ক।
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে লেখা মহাকাব্যিক স্বগতসংলাপ 'আমি শেখ মুজিব' গ্রন্থের রচয়িত আনিসুর রহমান।
- মহাকাব্য ও মঞ্চনাটকের বৈশিষ্ট্য অক্ষুন্ন রেখে স্বগত সংলাপটিতে ভারতবর্ষের বিশ শতকের ইতিহাসের ঘটনাক্রম এবং বাংলাদেশের জন্মের গল্প উপজীব্য হয়েছে এ গ্রন্থটিতে।
- মহাকাব্যের নায়ক বঙ্গবন্ধুর প্রয়াণের মধ্য দিয়ে স্বগত সংলাপটি শেষ হয়েছে।
- অনলাইন সংবাদ মাধ্যম বিডিনিউজ টুয়েন্টি ফোর ডট কমের আর্টস বিভাগ ২০১৬ সালের ১৫ আগস্ট স্বগতসংলাপটি প্রথম প্রকাশ করে।
- পরে ২০১৭ সালে বাংলাদেশের অনন্যা প্রকাশনী বই আকারে তা প্রকাশ করে।
উল্লেখ্য, আনিসুর রহমান ১৯৭৮ সালে টাঙ্গাইলের মধুপুরে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি বাঙ্গালি-সুইডিশ কবি ও নাট্যকার। তার প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা ২০ এর উপরে যা নানা ভাষায় অনূদিত হয়েছে।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- যা থেকে কিছু বিচ্যুত, গৃহীত, জাত, বিরত, আরম্ভ, দূরীভূত, উৎপন্ন ও রক্ষিত হয় এবং যা দেখে কেউ ভীত হয়, তাকেই অপাদান কারক বলে।
- ক্রিয়াকে 'কোথা হতে', 'কি হতে' বা 'কিসের হতে' দিয়ে প্রশ্ন করলে অপাদান কারক পাওয়া যায়।
- যেমন: মেঘ থেকে বৃষ্টি পড়ে।
- প্রদত্ত উদাহরণে মেঘ থেকে বৃষ্টি উৎপন্ন হওয়ার কথা বা মেঘ থেকে পানি বিচ্যুত হয়ে বৃষ্টি হওয়ার কথা বলা হয়েছে, যা অপাদান কারকের শর্তের সাথে সাযুজ্যপূর্ণ।
- সুতরাং, 'মেঘ' অপাদান কারক।
- যে ক্রিয়া দ্বারা বাক্যের পরিসমাপ্তি ঘটে না অর্থাৎ বক্তার কথা অসম্পূর্ণ থেকে যায়, তাই অসমাপিকা ক্রিয়া।
- যে ক্রিয়া ভাব সম্পূর্ণ করতে পারে না, তাকে অসমাপিকা ক্রিয়া বলে।
- যেমন: বৃষ্টিতে ভিজলে সর্দি হবে।
- এখানে 'ভিজলে' অসমাপিকা ক্রিয়ার মাধ্যমে পরিণতি বোঝাচ্ছে অর্থাৎ সর্দি হওয়ার কথা বলা হয়েছে।
- বাংলা ভাষায় তৎসম (সংস্কৃত) উপসর্গ ২০টি।
- যথা: প্র, পরা, অপ, সম, নি, অণু, অব, নির, দুর, বি, অধি, সু, উৎ, পরি, প্রতি, অতি, অপি, অভি, উপ, আ।
- তৎসম উপসর্গ তৎসম শব্দের পূর্বে বসে।
- 'সু' উপসর্গটির 'সহজ' অর্থে ব্যবহৃত শব্দ: সু (তৎসম উপসর্গ) + লভ (তৎসম শব্দ) = সুলভ।

প্রত্যয়যোগে গঠিত- 
- চাল+আন = চালান / চালানো,
- কেষ্ট+আ = কেষ্টা 
- হাজির+আ = হাজিরা  ।
• ‘অশ্বমেধ যজ্ঞ’ বাগধারাটির অর্থ- 'বিপুল আয়োজন'। 

• আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ বাগধারা:
- ‘ঢাকঢোল পেটানো’ বাগধারাটির অর্থ - প্রচারণা।
- ‘ঢুঁ মারা’ বাগধারাটির অর্থ - অনুসন্ধান/চেষ্টা।
- ‘তালপাতার সেপাই’ বাগধারাটির অর্থ - রুগ্ণ/ছিপছিপে।
- তুলকালাম’ বাগধারাটির অর্থ - হৈ চৈ/ সাংঘাতিক ঘটনা।
- ‘ঢি ঢি পড়া’ বাগধারাটির অর্থ - দুর্নাম রটনা।
- 'সুসময়ের বন্ধু' বাগ্‌ধারার অর্থ - সুখের পায়রা।
- 'জগাখিচুড়ি' বাগ্‌ধারার অর্থ - বিশৃঙ্খল।
- 'সপ্তপদ' বাগ্‌ধারার অর্থ - সাতটি পা বিশিষ্ট।
- 'সাতকাহন' বাগ্‌ধারার অর্থ - অন্তহীন / প্রচুর পরিমাণ।
- পদের মধ্যে কোনো ব্যঞ্জনধ্বনি লোপ পেলে তাকে বলে অন্তর্হতি বা বর্ণলোপ।
- যেমন: ফলাহার > ফলার; ফাল্গুন > ফাগুন; আলাহিদা > আলাদা।
অঘোষ ও ঘোষ, অল্পপ্রাণ ও মহাপ্রাণ ধ্বনির বিচারে ব্যঞ্জনধ্বনির  শ্রেণিবিভাগ নিচে দেখানো হলো: 

পদ বিবেচনায় শব্দের শ্রেণিবিভাগ: 
- শব্দ যখন বাক্যে ব্যবহৃত হয়, তখন তাকে পদ বলা হয়।
- বাক্যে ব্যবহৃত শব্দ বা পদকে মোট আটটি শ্রেণিতে ভাগ করা যায়। এই শ্রেণিবিভাগ বাক্যে প্রয়োগের ভিত্তিতে নির্ধারিত।
- শ্রেণিগুলো হলো:
১. বিশেষ্য
২. বিশেষণ
৩. সর্বনাম
৪. ক্রিয়া
৫. ক্রিয়াবিশেষণ
৬. অনুসর্গ
৭. যোজক
৮. আবেগ। 
- সমাস নিষ্পন্ন যে সকল শব্দ সম্পূর্ণভাবে সমস্যমান পদসমূহের অনুগামী না হয়ে কোনো বিশিষ্ট অর্থ গ্রহণ করে, তাকে যোগরূঢ় শব্দ বলে।
- যেমন: তুরঙ্গম।
- 'স্ত্রী না থাকলেও যে সংযমী থাকতে পারে' বা 'ইচ্ছে করলেই দৌড়ের বেগ যে বাড়াতে পারে' অর্থ পরিত্যাগ করে 'তুরঙ্গম' শব্দটি শুধু 'ঘোড়া' অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে।
• 'হৃ' যুক্তবর্ণটি গঠিত হয়েছে - 'হ্ + ঋ'। 

যুক্তবর্ণ দুই রকম:
১. স্বচ্ছ ও
২. অস্বচ্ছ।

- স্বচ্ছ যুক্তবর্ণ: যে যুক্তবর্ণের প্রতিটি বর্ণের স্বরূপ স্পষ্ট দেখা যায়, তা-ই স্বচ্ছ যুক্তবর্ণ।
- যেমন: ম্প, ঙ্খ, প্ট, প্ত, প্প, ন্স, জ্ব, ঞ, ণ্ড, ণ্ট, ণ্ঠ, ল্ট, ল্ড, ল্প, ফ, শ্চ, ইত্যাদি।

- অস্বচ্ছ যুক্তবর্ণ: যে যুক্তবর্ণের প্রতিটি বা কোনো একটি বর্ণ অস্পষ্ট, সে সব যুক্ত বর্ণকে অস্বচ্ছ যুক্তবর্ণ বলে।
- যেমন:
- ষ্ণ = (ষ্+ণ);
- গ + ধ = গ্ধ;
- জ + ঞ = জ্ঞ;
- ক্ষ = (ক্+ষ);
- হ্ম = (হ্+ম);
- গু = (গ্+উ) ইত্যাদি।
- দ্বিরুক্ত অর্থ দুবার উক্ত হয়েছে এমন।
- বাংলা ভাষায় কোনো কোনো শব্দ, পদ বা অনুকার শব্দ একবার ব্যবহার করলে যে অর্থ প্রকাশ করে, সেগুলোকে দুইবার ব্যবহার করলে অন্য কোনো সম্প্রসারিত অর্থ প্রকাশ করে। এ ধরনের শব্দের পরপর দুইবার প্রয়োগেই দ্বিরুক্ত শব্দ গঠিত হয়।
- যেমন: কৃষক হলেও তার আছে রাশি রাশি ধন।
- প্রদত্ত উদাহরণে 'রাশি রাশি' দ্বিরুক্তি দ্বারা বিশেষ্য পদের বিশেষণরূপ ধনের আধিক্য বোঝানো হয়েছে।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- ফারসি শব্দ রেস্টুরেন্ট (Restaurant) ।

- অন্য শব্দগুলো ইংরেজি শব্দ। 


সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0